নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
২০১৫ এর জুন মাস। চেস্টার হসপিটাল, বৃটেনে মাত্রই জন্ম নেয়া সুস্থ্য সবল শিশুটির মৃত্যু হয় রাতে নার্সের তত্ত্বাবধানে । শিশুটির মৃত্যুতে ডাক্তার যথেস্ট অবাক হয় কারন সুস্থ্য শিশুটি এমন কোন জটিল অবস্থায় ছিল না। মৃত্যর পরে দেখা যায় শিশুটির চামড়ার রং ছিল অস্বাভাবিক। ঠিক এর কিছুদিন পরে আরেকটি শিশুর মৃত্যু হয় একইভাবে। এবার ডাক্তারের টনক নড়ে ও কিছুটা ইনভেস্টিগেশান করে দেখতে পায় যে দুটি শিশুর মৃত্যু হয় ২৫ বছরের সুন্দরী নার্স লুসি লেটভি তত্ত্বাবধানে। শিশু ডাক্তার তাঁর সন্দেহের কথা হসপিটাল কর্তৃপক্ষকে জানান। কিন্তু হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট ডাক্তার এর কথা পাত্তাতো দেইনি উল্টো তাঁর বিরুদ্ধে নারীকর্মী হয়রানীর অভিযোগ আনে।
২০১৫ জুন থেকে ২০১৬ জুন পর্যন্ত ৮ টি শিশুর মৃত্যু হয় ও আরো ১৫ টি শিশু প্রায় মৃত্যুর অবস্থায় পৈাছে। এতো এতো মৃত্যুর ঘটনা এবং আরো কয়েকজন সহকর্মীর অভিযোগের পরও লুসি লেটভিকে দায়িত্ব থেকে সরানো হয়নি। যদিও সব অভিযোগের পর হসপিটাল কর্তৃপক্ষ নিজেদের মাঝে কিছু সিটিং মিটিং ও ইনভেস্টিগেশান করে। কিন্তু কোথাও লুসি লেটভির বিরুদ্ধে কিছু বলা হয়নি বা অভিযোগ আনা হয়নি। এমন কি তাকে শিশু বিভাগ থেকে অন্যত্র সরানোর প্রয়োজনও মনে করেনি কর্তৃপক্ষ। অথচ প্রতিটি মৃত্যৃর সময় সে সেখানে উপস্থিত ছিল বলে প্রমানিত হয়।
২০১৬ জুন মাসে শিশু মৃত্যুর বাৎসরিক রিপোর্টের পর এতো শিশু মৃত্যুর পরিসংখ্যান দেখে দা রয়েল কলেজ অব পেডিয়েট্রেশান এন্ড চাইল্ড হেল্থ হসপিটাল কর্তৃপক্ষকে এতো শিশুর মৃত্যুর কারন অনুসন্ধান করতে বলে। সে অনুসন্ধানে ও কর্তৃপক্ষ লেটভির বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আনেনি। আবারো সে জুন মাসেই নিওনেটোলজি বিভাগের প্রধান লুসি লেটভির বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে ও তাকে সেখান থেকে সরাতে কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে। কিন্তু কর্তৃপক্ষক এতোটাই লুসি লেটভির গুনমুগ্ধ ছিল যে তাকে সেখান থেকে সরানোর অনুরোধ নাকচ করে দেয়। শুধু তাই নয়, দা রয়েল কলেজ অব পেডিয়েট্রেশান এন্ড চাইল্ড হেল্থ ইনডিপেনডেন্ট রিভিউ করে, সেখানেও লেটভির বিরুদ্ধে কোন সম্পৃক্ততা পায়নি।
অবশেষে অনেক অভিযোগ টভিযোগের পর সেপ্টেম্বর ২০১৬ তে হসপিটাল কর্তৃপক্ষকে লুসি লেটভিকে শিশু বিভাগ থেকে সরিয়ে এডমিনিস্ট্রেশানে ট্রান্সফার করে। এ ট্রান্সফার এর পর লুসি লেটভি মারাত্বক ক্ষেপে যায় এবং সেই ডাক্তারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনে। অতপর: হসপিটাল ডিরেক্টর সাহেব অভিযোগকারী ডাক্তার এর বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়া বোম হোন। তিনি লুসি লেটভির বাসায় যাইয়া তাহার বাবা-মায়ের সহিত দেখা করিয়া হাতে পায়ে ধরিয়া ক্ষমা চান (একটু বেশী বেশী বল্লাম)। আর ডাক্তার সাহেবকে কান ধরে মুচলেকো দিতে বলেন। অতপর: ডাক্তার বেচারা চাকরী হারানোর ভয়ে মাপ চাহিয়া লুসি লেটভিকে পত্র লিখেন। শুধু তাই নয়, লুসিকে প্রমোশন সহ মাস্টার্সে পড়ার জন্য যাবতীয় সহযোগীতার প্রস্তাব দেন ডিরেক্টর সাহেব।
যেহেতু লুসি লেটভি আবারো হসপিটালে জয়েন করেছে তাই বিভিন্ন কনসালটেন্ট পুলিশ ইনভেস্টিগেশান এর জন্য ডিরেক্টর সাহেবকে অনুরোধ করেন। ডিরেক্টর সাহেব হয়তো লুসি লেটভিকে বেশী বেশী খুশী করতে পুলিশ ইনভেস্টিগেশান এ রাজি হয়।
জুলাই ০৩, ২০১৮ তে লুসির বিরুদ্ধে প্রথম চার্জ গঠন করে পুলিশ। এরপর নভেম্বর ১১, ২০২০ সাল পর্যন্ত লুসির বিরুদ্ধে চোর পুলিশ খেলা চলে। একবার তাকে ধরে আরেকবার তাকে ছাড়ে, আবার ধরে আবার ছাড়ে। এরকম করিতে করিতে নভেম্বর ২০২০ এ সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত হয় যে প্রায় ২২টা হত্যা বা এটেমপ্ট টু মার্ডোরের সাথে জড়িত। অবশেষে, মাত্রই দিন দশেক আগে এই আগষ্ট ২১, ২০২৩ এ লুসিকে সব শিশুর হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করে ও যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়। যদিও প্রথমিকভাবে ২২টি শিশুর হত্যার অভিযোগ আনা হয় কিন্তু আরো মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। যেখানে প্রথম নার্স হিসেবে ট্রেনিং শুরু করে সেখানেও দুটি শিশু মারা যায় লুসির উপস্থিতিতে। আরো অনেক ইনভেস্টিগেশান চলছে এ নিয়ে ব্রিটেনে।
এখন প্রশ্ন, কেন এমন একটি ২৩-২৪ বছরের সুন্দরী যুবতী এরকম ভয়ংকর শিশু হত্যাকারী হয়ে উঠেছিল। আর সব সিরিয়াল কিলারের মতো সেও হয়তো আনন্দ পেতো। এমন কি তার মাঝে কোনরুপ কোন অনুশোচনা বা দু:খ ছিল না। তবে লুসি লেটভির ক্ষেত্রে আরেকটি কারন যোগ হয়েছে বলে অনুমান করা হয়, সেটি হলো পরকীয়া। সে হসপিটালের একজন বিবাহিত ডাক্তারের প্রেমে পড়েছিল সে। প্রতিটি শিশুর মৃত্যুর আগে অথবা পরে সেই ডাক্তারের সাথে টেক্সট বিনিময় করতো সে। শিশুদেরকে অসুস্থ্য বানিয়ে সে ডাক্তারকে কল দিতো। পুরো ট্রায়াল চলাকালীন সে কোন কান্নাও করেনি শুধুমাত্র একবার ছাড়া। যখন সেই পরকীয়া প্রেমিক ডাক্তার তার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয় তখন সে কান্নায় ভেঙ্গে পরে।
কিন্তু আমার মনে প্রশ্ন জেগেছিল, এতো এতো অভিযোগের পরও কেন তার বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা গ্রহনতো দূরে থাক উল্টো সে অভিযোগকারী ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছিল। উত্তরটা কেন যেন একটু উঁকি দিচ্ছে যখন ইউটিউব ভিডিওতে সে ডাক্তারের সাক্ষাতকার দেখলাম। বলাবাহুল্য, সে ডাক্তার একজন ব্রাউন স্ক্রিন ও লুসি লেটভি .............. হায়রে দুনিয়া!!!!!
সোহানী
আগষ্ট ২০২৩
চাইলে ভিডিওটা দেখতে পারেন।
Lucy Letby: A timeline of the most prolific child killer in modern Britain - BBC Newsnight
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:০১
সোহানী বলেছেন: এটা ভয়াবহ কষ্টের।
যে শিশুগুলোকে দেখলে পৃথিবীর সব কষ্ট ভুলে থাকা যায় তাদের প্রতি কিভাবে এতো নিষ্ঠুর হওয়া সম্ভব। তাও এ আধুনিক যুগে, যেখানে যে কোন অপরাধ সহজেই ধরা পরে। তারচেয়েও বেশী ভয়ংকর হলো তার বিরুদ্ধে ষ্পষ্ট অভিযোগ থাকার পরও কোন এ্যাকশানে যায়নি। প্রথমেই যদি এ্যাকশানে যেতো তাহলে এতো বড় ক্ষতি হতো না।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: ভয়াবহ ব্যাপার। ভিডিওটাও দেখলাম।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:০২
সোহানী বলেছেন: মাত্র ১০ দিনের আগের বিচারের ঘটনা, ভাবা যায়! কিভাবে এতোটা নিষ্ঠুর হতে পারে মানুষ।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৪
অধীতি বলেছেন: বেশ ইন্টারেস্টিং, ওনার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভাল লাগল না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:০৩
সোহানী বলেছেন: বৃটিশ সহ বেশ কিছু দেশে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয় না।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: হায় কপাল!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:০৩
সোহানী বলেছেন: মানুষ কত ভয়ংকর হতে পারে তার একটা উদাহরন মাত্র।
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: If you teach your children the three R's (Reading, writing & arithmetic's) & Leaves the four "R" (Religion) you will get fifth "R" (Rascality).
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৮
সোহানী বলেছেন: চাইল্ডকে এখন আর বাবা-মায়েরা শিক্ষা দেবার সুযোগ পায় না। এরা এতো বেশী শিক্ষিত হয়ে উঠে ইন্টারনেটের কল্যাণে যে বাবা-মাই উল্টো তাদের কাছে শিখে..............
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: শুধু লেখাটা শেয়ার করার জন্য লাইক। লেখার কনটেন্ট এর জন্য নয়।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩২
সোহানী বলেছেন: এ কন্টেন্ট কারোই ভালো লাগার কথা নয় যদি সে মানুষ হয়ে থাকে।
আমি শেয়ার করার উদ্দেশ্য,
- এমন ভয়ংকর ঘটনা শুধু মুভিতেই নয় এ যুগেও ঘটতে পারে।
- আর সুন্দর মুখ হলেই তার অন্তর সুন্দর হবে এর কোন কারন নেই।
- এছাড়া কর্তৃপক্ষের পক্ষপাতিত্ব কিভাবে এতো শিশুর মৃত্যু ঘটলো তা জানানো।
কানাডায় এ ঘটনা খুব নিউজ কাভারেজ পেয়েছে। জানি না দেশে আপনারা জানতেন কিনা।
৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০৯
করুণাধারা বলেছেন: ভয়ংকর!
নিষ্পাপ শিশুগুলোকে কিভাবে মারতে পারল এই মহিলা! জানিনা এটা জানার পর বাচ্চাগুলোর মা-বাবার কি অবস্থা হয়েছিল!
অবাক লাগলো হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টের আচরণ দেখে! দিনের পর দিন বাচ্চারা মারা যাচ্ছে দেখেও, নার্সের বিরুদ্ধে স্পষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা তদন্ত করেনি!! এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া দরকার ছিল।
ভিডিওটা দেখার ইচ্ছা হয়নি। পরে কখনো দেখবো।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
সোহানী বলেছেন: অবাক লাগলো হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টের আচরণ দেখে! দিনের পর দিন বাচ্চারা মারা যাচ্ছে দেখেও, নার্সের বিরুদ্ধে স্পষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তারা তদন্ত করেনি!! এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া দরকার ছিল।
এরা ক্ষমা পাবে বলে মনে হয় না। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী এ নিয়ে মাঠে নেমেছ। আর সেসব শিশুদের বাবা-মায়েরাও মারাত্বক ক্ষেপে আছে।
মানুষ কেমন যেন অমানুষ হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন।
৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
পৃথিবীটাই আসলে আজব। আরও আজব এই "মানুষ" নামের প্রানীটি।
ঘটনায় অবাক করা বিষয়টি হলো, লুসির বিরুদ্ধে স্পষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তদন্তে গড়িমসি করা কিম্বা তদন্তে তেমন গা না করা। কারনটি কি ? লুসি সুন্দরী ??
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৯
সোহানী বলেছেন: "লুসির বিরুদ্ধে স্পষ্ট অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তদন্তে গড়িমসি করা কিম্বা তদন্তে তেমন গা না করা। কারনটি কি ? লুসি সুন্দরী ??"
ব্রাউন ডাক্তারের কথা শুনবে নাকি সুন্দরীর কথা শুনবে??? যতই বড় বড় কথা বলুক রেসিজম এর ভুত এখনো যায়নি।
কিন্তু কথা হলো, এতো এতো প্রমান থাকার পরও এদের চোখে কাঠের চশমা দিয়ে রেখেছিল তাই কিছুই দেখেনি।
৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: কি আশ্চর্য্য!
নার্স মানে সেবিকা সেবা করা যার কাজ সেই কিনা মানুষ মারে!!!!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৭
সোহানী বলেছেন: মানুষই ভয়ংকর হয়। পশুরা এতোটা ভয়ংকর হতে পারে না।
বৃটিশ বা পশ্চিমা দেশগুলোতে একজন নার্সকে অনেকগুলো এথিকেল কোর্স পাস করতে হয়। এখানে এথিক্স বিশাল বিষয় অথচ এর মাঝে এরকম ভয়ংকর মানষিকতার মানুষ পাস করে চাকরী করছে............ বিষয়টা বেশ জটিল মনস্তাত্বিকভ
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা। কর্তৃপক্ষের গাফলতি লক্ষণীয়। এর আগে একটি ডকুমেন্টারিতে আরেক পুরুষ নার্সের এরকম একটি ঘটনা দেখছিলাম, সে প্রাপ্ত বয়স্কদের মেরে ফেলতে, সেখানেও কর্তৃপক্ষের গাফলতি ছিল, প্রায় একই রকম ঘটনা।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৯
সোহানী বলেছেন: হাঁ, ঠিক ধরেছেন। এরকম সিরিয়াল কিলার একজন ডাক্টার ও নার্স এর কথা জানি। এ লুসি সে নার্সকে ফলো করতো বলে ধারনা করা হচ্ছে। কারন সে যেভাবে খুনগুলো করেছিল লুসি ঠিক একইভাবে করেছিল। তবে সে ৪/৫টার পর ধরা পরে কিন্তু লুসি অসংখ্য করার পরও ধরা পরেনি। এরজন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী। তাদের পক্ষপাতিত্ব দায়ী।
১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:০৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: কয়েকদিন যাবত এই নিউজ সামনে আসছিল, সাহস বা ইচ্ছা হয়নি দেখার। আজ আপনার পোস্ট দেখে পড়লাম। আশ্চর্য লাগে একটা মানুষ আর একটা মানুষকে কত তুচ্ছ কারনে/অকারনে মেরেই ফেলে!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৩
সোহানী বলেছেন: এ ধরনের খবর আমাদের মতো মানসিকতার মানুষদের জন্য খুবই কঠিন মেনে নেয়া। আমরা খবরটা শুনেও পড়ার মতো সাহস করি না। তারপরও আমি লিখলাম, সবার বিষয়টা জানা উচিত ও সাবধান হওয়া উচিত। যেমন, যে কিছু বাচ্চা বেঁচে গিয়েছিল এর মাঝে এবজন ডাক্তার এর বাচ্চা ছিল। সে কিছুটা আভাসে জানতো বলে সাথে সাথে বাচ্চাটার ব্যাবস্থা নিয়েছিল তাই সে বেঁচে গিয়েছিল।
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: গা শিউরে ঊঠছে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪২
সোহানী বলেছেন: হাঁ, গা শিউরে ঊঠার মতো। ছোট্ট ছোট্ অবুঝ শিশুগুলো এ পিচাশের হাতে পড়েছে।
১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫২
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অবাক হয়ে দেখছি প্রিয় অনেকেই এখনো ব্লগে এক্টিভ !!!!! ফিরে আসলে ভুল হবে না মনে হচ্ছে .।
২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫
সোহানী বলেছেন: হ্যালো মৃদুল, কি খবর তোমার??
কোথায় আর যাবো বলো, জীবনতো সেই ঘুরে ফিরে এক বিন্দুতে এসে থামে। অনেকদিন পর তোমাকে দেখে ভালো লাগছে। ওয়েলকাম ব্যাক।
১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: সৌন্দর্যের মুখোশের আড়ালেও কত বীভৎসতা লুকিয়ে থাকে!
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মধ্যে যারা এ অপরাধকে প্রশ্রয় দেয়ার জন্য দায়ী, তাদেরকেও কঠোরভাবে বিচারের আওতায় আনা উচিত।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬
সোহানী বলেছেন: সেটাই কথা। কর্তৃপক্ষ যদি প্রশ্রয় না দিতো তাহলে এতোগুলো খুন সে করতে পারতো না। সাদা চামড়া সাত খুন মাপ পেয়েছে সহজেই। এতো এতো প্রমান থাকার পরও সেই ভারতীয় ডাক্তারকেই জবাবদিহি করতে হয়েছিল বার বার।
অনেক দু:খিত দেরী করে উত্তর দেবার জন্য। আপনার কারনেই লগইন করতে হয়। মাঝে মাঝে লিখা পড়ে চলে যাই। কিন্তু আপনি কমেন্ট করলে তখন লগইন করি। ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে হারিয়ে যাওয়া থেকে রোধ করছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: উনার ব্যাপারে জেনেছি বেশ আগেই। নার্স নামের কলঙ্ক, এই ধরনের মানুষকে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে মারা উচিত যাতে আগামীতে কেউ এই ধরনের কাজ করার আগে তার শাস্তির কথা মনে করে ভয়ে কেঁপে ওঠে। বাচ্চাগুলোর বাবা-মা'র কথা ভাবতেই আমার মন ভেঙ্গে যাচ্ছে। মহান রাব্বুল আলামিন বাচ্চাগুলোর অভিভাবকদের এই কষ্ট কাটিয়ে ওঠার শক্তি দিন।