নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

এস্কিমো না-বলুন ইনুইট ...

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৩৫





ইনুইট। এরা এমন এক শীর্তাত পরিবেশে থাকে যে- শীতকালে যেখানে তাপমাত্রা নেমে যায় -৪৫ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডেরও নিচে। তখন সারাদিন সারারাত বয় ঝোড়ে বাতাস । তখন দিনের পর দিন ইগলুর বাইরে বেরুনো যায় না।







ইনুইট নারী



আমরা যাদের এস্কিমো বলে জানি। তারা তাদের বলে, ‘ইনুইট’। কেন? এস্কিমো শব্দটা উত্তর আমেরিকার অ্যালগোনকিউয়ান ইন্ডিয়ানদের ভাষার শব্দ। এর মানে:“কাঁচা মাংসখেকো।” এই কারণেই এস্কিামোরা নিজেদের বলে ইনুইট ...এর অর্থ,“মানুষ।” কাজেই, আমরা এস্কিমো বলব না। বলব ইনুইট।







মায়ের কোলে ইনুইটি শিশু



ইনুইটরা দীর্ঘকাল ধরে বাস করছে সাইবেরিয়ার একেবারে পুবকোণে, উত্তর আমেরিকার উত্তর উপকূলে, আর্কটিক সাগরের দ্বীপপুঞ্জে ও গ্রিনল্যান্ডে । সাইবেরিয়ার একেবারে পুবকোণে থেকে গ্রিনল্যান্ডে ৫,৬০০ মাইল দূরে!







পূর্ব সাইবেরিয়ার মানচিত্র। ইনুইটদের উত্থান সাইবেরিয়ায়। চিনা-জাপানিদের মতোই জাতিতে তারা মঙ্গোলয়েড । কাজেই এদের সঙ্গে ‘আমেরিইন্ডিয়ানদের’ জ্ঞাতিসম্পর্ক নেই। ইনুইটরা উত্তর আমেরিকায় আসতে শুরু করেছিল আজ থেকে ২০০০ বছর আগে। লম্বায় ওরা ৫ থেকে ৫দশমিক ৩ ইঞ্চির বেশি হয় না। শরীরের গঠন শক্তিশালী। কৌশলী। বুদ্ধিমান। ও হাসিখুশি। তার মানে ‘আমেরিইন্ডিয়ানদের’ মতন গম্ভীর নয়।









কানাডার উত্তরাঞ্চলই ইনুইট-ভূমি।







কানাডা আর গ্রিনল্যান্ড









ইনুইট ইগলু।







ইনুইট ইগলু।







অন্দরমহল





ইগলু ছাড়াও গ্রীষ্মদিনে মাটি কি পাথরের ঘর বানায় ইনুইটরা। ছাদের বিম তৈরি করে তিমি মাছের পাঁজরের হাড় দিয়ে; দেওয়াল তৈরি করে সিল মাছের চামড়ার ভিতরে মাটি ও শৈবাল কি শ্যাওলা পুরে।







কোথাও গেলে কুকুরে-টানা স্লেজ ব্যবহার করে। তিমি মাছের চোয়াল, রেইনডিয়ারের খুলি, সিলমাছের হাড় আর কাঠ দিয়ে তৈরি। স্লেজের বিভিন্ন অংশ বাধে চামড়ার বেল্ট দিয়ে । সাধারনত একটা স্লেজ টানে ৫টা কুকুর ।







কুকুরগুলিও সেরকম। অসম্ভব কষ্টসহিষ্ণু; না থেমে নাকি ১০/১২ ঘন্টা টানতে পারে স্লেজ; দরকার হলে ৩৬ ঘন্টাও টানে। অনেক দিন না-খেয়ে থাকতে পারে কুকুরগুলি। দারুন প্রভূভক্ত আর বুদ্ধিমান। বিশ্রামের সময় কুকুরগুলি আলাদা করে রাখে ইনুইটরা। বেশি খাওয়ায় না। বেশি খাওয়ালে নাকি অলস হয়ে পড়বে। স্লেজ টানবে না!







সিলমাছ শিকার শুরু হয় বসন্তের প্রারম্ভে। তখন বিশাল বিশাল বরফের চাঁইয়ের ওপর সিলমাছেরা দল বেধে থাকে। কেননা, সিলেদের তখন প্রজনন মাস। সিলশিকারীরা নিঃশব্দে সিলেদের কাছে যায়। শিকারীদের পায়ে পোলার ভালুকের চামড়ার তৈরি বুটজুতা। হাতে সুতীক্ষ্ম হারপুন ...







হারপুন







সিলমাছ শিকার সহজ হলেও মেরু ভাল্লুক শিকার সহজ নয়। বসন্ত কালেই। কুকুরে-টানা স্লেজ মেরু ভাল্লুক এর গাড়িতে খোঁজে বের হয়। দেখা পেলেই কুকুরদের ছেড়ে দেয়। শিকক্ষাপ্রাপ্ত কুকুরেরা ঘিরে ফেলে। হরিণের হাড়েরর তৈরি বর্শা ছুঁড়ে মারে।







কখনও কখনও মেরু ভাল্লুক শিকারীরা ভয়ানক বিপদে পড়ে। মেরু ভাল্লুক এর আক্রমনে ক্ষতবিক্ষত হয়। তাই বলছিলাম - সিলমাছ শিকার সহজ হলেও মেরু ভাল্লুক শিকার সহজ কাজ নয়।



আজকাল অবশ্য রাইফেল ব্যবহার করছে। কার্যত এভাবে নিব্বংশ হয়ে যাচ্ছে পোলার বিয়ার।







মেরু ভাল্লুক



শীতকালে ইনুইটরা রেইনডিয়ার (কারিবো) শিকার করে। সে সময়টায় দলে দলে রেইনডিয়ার দক্ষিণ থেকে উঠে আসে খাবারের খোঁজে। ইনুইটরা তাড়া করে রেইনডিয়ার দের বরফের পাতলা স্তরের ওপর নিয়ে আসে। চাপে বরফের পাতলা স্তর ভেঙ্গে গেলে রেইনডিয়ার পানিতে পড়ে যায়। তখন ছোট্ট নৌকায় থাকা ইনুইটরা খুব কাছ থেকে শিকার করে।







কারিবো; ...রেইনডিয়ার



পুরুষেরাই শিকারকৃত পশু কাটে। চামড়া ছিলে মেয়েরা । তারপর মাংস, চর্বি ও তন্তুগুলি আলাদা করে নেয়। তারপর শুকিয়ে নেওয়ার জন্য চামড়াটা টানটান করে রাখে । চামড়া শুকিয়ে গেলে চামড়াটা আরও নমনীয় করার জন্য চিবায়, ভোঁতা কিছু দিয়ে ঘঁষে। নইলে -৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডেও চামড়া কাচের মতন ফেটে যায়।







ইনুইট নারী। স্বামীর ইচ্ছে অনিচ্ছের কাছে বন্দি।



১৫ থেকে ১৬-র মধ্যেই ইনুইট মেয়েদের বিয়ে হয়ে যায়। ইনুইটসমাজে যৌতুকপ্রথা নেই। তবে ওদের বিয়ের আগে মজা হয়। কনেকে অপহরণ করার অভিনয় করা হয়। কনে বাংলা সিনেমার নায়িকার মত শরীর মোচড়ায়, অপহরণকারীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে। হবু বড় ধরতে এলে তাকে কামড়াতে যায়। বিয়ের পর এসব ছলাকলাই অন্যরকম হয়ে ওঠে। রান্না মেয়েরাই করে, চামড়া প্রসেস করে, তৈরি করে কাপড়, বাচ্চা পালে। এরপরও স্বামীর ইচ্ছে অনিচ্ছের কাছে বন্দি ...ইনুইটসমাজটা পুরুষতান্ত্রিক বলেই।







ইনুইট পুরুষ।



ধর্মে ইনুইটরা সর্বপ্রাণবাদী। মানে-সবারই আত্মার আছে-এমন একটা ধারনা ইনুইটসমাজে দীর্ঘকাল ধরে প্রচলিত। মানুষ ছাড়াও আত্মা আছে-পাথরের বরফের। সেই আত্মা আকারে ছোট হলেও আকৃতি একই রকম। মানে, পাথরের আত্মার আকৃতি পাথরের মতই,তবে,আকারে ছোট। আত্মা আসলে শরীর কি অন্যান্য বস্তুরই স¤প্রসারণ। সাধারণ মানুষ আত্মা দেখতে পায় না। দেখতে পায়, যাদের অলৌকিক শক্তি রয়েছে-তারা। তারা এমন কী আত্মাকে বশও মানাতে পারে। শামান এরাই।







ইনুইট শামান এর মুখোশ।



আত্মা যখন শরীর ছেড়ে যায়। শরীর অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। আত্মা চিরদিনের মত শরীর ছেড়ে চলে গেলে শরীর যায় মরে। আত্মা তখন অশরীরি হয়ে এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ায়। জীবিতদের ক্ষতি করে। মুক্তির উপায় কি? মুক্তির উপায় হল নবজাতককে মৃত ব্যাক্তির নামে দেওয়া। কেননা, ভ্রাম্যমান আত্মাটি তখন আপন ঘর খুঁজে পায়। অন্যের আর ক্ষতি করে না।







ইনুইট শিশু



এই শিশুটিকে আমরা এস্কিমো বলব না। বলব ইনুইট। কেন? মনে থাকার কথা। এস্কিমো

শব্দটা উত্তর আমেরিকার অ্যালগোনকিউয়ান ইন্ডিয়ানদের ভাষার শব্দ। এর মানে:“কাঁচা মাংসখেকো।” এই কারণেই তারা নিজেতের বলে ইনুইট ...এর অর্থ,“মানুষ।” কাজেই ...









ইনুইট আর্ট







মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৩৭

বিডি আইডল বলেছেন: এস্কিমো হবে শব্দটা...কানাডাতে এদের আদিবাসী বিবেচনায় নানান সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ঠিক করছি।

২| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪৩

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: প্রথমেই প্লাস ,

তথ্যে পূর্নে পোষ্ট, আপনাকে ধন্যবাদ ।

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৩| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪৭

বিডি আইডল বলেছেন: ইনুকশুকের কথা উল্ল্যেখ করতে পারেন....আদিবাসীরা দিক নির্দেশনার কাজে পাথর দিয়ে এটি তৈর করতো...এর অর্থ আমরা এখানে ছিলাম



ইগলুর ভিতরের একটি ছবি দিলাম

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ইনুকশুকের ছবিটা দারুন।
আমার হাতে তথ্য আরও ছিল বুঝলেন। কিন্তু পোস্ট বড় হয়ে যাবার ভয়ে দিইনি। এখন মনে হচ্ছে ইনুকশুকের ব্যাপারটা ছাড়া পোস্টটা সম্পূর্ন হত না।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪৮

বিডি আইডল বলেছেন: ছবিটা পোষ্টে আছে দেখছি :)

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। অন্দরমহলের খবর ছাড়া চলে?

৫| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০৪

বিডি আইডল বলেছেন: ইনুকশুককে এদের সিম্বল ধরা হয়....আমার ভার্সিটির ভবনের পাশেই একটা আছে বড় সড়

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ইনুকশুক এমন একটা জিনিস, সাদামাটা হলেও সুন্দর-কোনও জাতির প্রতীক হতেই পারে।

৬| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:১৮

ফালতু মিয়া বলেছেন: সমাজবিজ্ঞান, নৃবিজ্ঞান ও ইতিহাসের তথ্যে ভরপুর আপনার পোষ্টে +

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:২১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৭| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৪৪

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আমি শুনেছিলাম এখানে এক ধরনের পাখি পাওয়া যায় যা সম্পূর্ন চর্বি, এই ইনুইট রা সেই পাখি শিকার করে বাতি হিসাবে ব্যবহার করার জন্য। ওদের শরীরের ভিতরে সুতা ঢুকিয়ে দিয়ে মোমবাতির মত বানায়। এই ব্যপারে কিছু যদি জানেন তবে বললে আমার ভাল লাগত।

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৫২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: দেখি। যদিও সেরকম কোনও তথ্য পাই তো জানাব।
ধন্যবাদ।

৮| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:১৭

সোহানা মাহবুব বলেছেন: প্রথমেই মুগ্ধতা জানিয়ে দিলাম।অসাধারণ।
এস্কিমো নয়,ইনুইট- আপনার পোস্ট পড়ে সেই বোধের জন্ম হল।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
+++ এবং প্রিয়তে।

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ব্যাপারটা ভীষনই সিরিয়াস। Microsoft ® Encarta লিখেছে-In 1977 the Inuit Circumpolar Conference, held in Barrow, Alaska, officially adopted Inuit as the replacement for the term “Eskimo.”

যথারীতি শুভেচ্ছা রইল।

৯| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৩২

রশীদ বলেছেন: সবসময় প্লাস। প্রিয়তে।

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১০| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৩

সেতূ বলেছেন: দারুন নতুন শব্দ ইনুইট- +++

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। দারুনই বটে।
ধন্যবাদ।

১১| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪১

আকাশ অম্বর বলেছেন:

এস্কিমো না - ইনুইট বলবো এখন থেকে।

ওদের ইগ্‌লু সম্পর্কে বলতে চাই, বাইরে ঐরকম -৪০/৪৫ ডিগ্রি থাকলেও ইগ্‌লুর ভেতরে শুধু মানবদেহের উত্তাপে তাপমাত্রা তুলনামুলক আরামদায়ক -৯/১০ ডিগ্রী থেকে +৯/১০ ডিগ্রীও হতে পারে। ভেতরে হালকা আগুন জ্বালালে ব্যাপারটা আরও আরামদায়ক হয়! তাছাড়া যেটা জানি, ওরা পশু-চামড়া/হাড়গোড় দিয়ে ঘর বানালে সেটার বাইরেও বরফের এইরকম চাক কেটে আস্তরণ দেয়। চাকে আটকে থাকা বাতাস খুব ভালো ইন্‌সুলেটরও বটে। ডোমের গঠনও ইন্টারেস্টিং। চমৎকার ওদের এই আর্কিটেকচার!

অনেক ধন্যবাদ, ইমন ভাই।

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১২| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৬

শয়তান বলেছেন: লেখাটার আরেকটা পর্ব আশা করলে কি খুব অন্যায় হবে ? মন ভরলো না কি করা :(

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:২৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলে আরেক পার্ট না। আরও অনেক পার্ট আসবে ইনুইট নিয়ে। অবশ্য পরে। ইনুইটদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
ধন্যবাদ।

১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

নাজনীন খলিল বলেছেন: এস্কিমো না - ইনুইট বলবো এখন থেকে


++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অবশ্যই বলবেন।
ধন্যবাদ।

১৪| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

দীপান্বিতা বলেছেন: এস্কিমো না- ইনুইট .....খুব ভাল লাগল......ছবিগুলো আরো ভাল লাগল ....:)

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: এস্কিমো না- ইনুইট .

১৫| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

অলস ছেলে বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে। ধন্যবাদ।

০২ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৩২

লুথা বলেছেন:

আপনার পোস্ট মানেই আমার প্রিয়তে

০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:১৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আচ্ছা।

১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৫১

নাজিম উদদীন বলেছেন: এখন থেকে তাহলে ইনুইট।

০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: এস্কিমো না - ইনুইট

১৮| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:০৮

নতুনের পথে অনন্ত যাত্রা বলেছেন:
আপনর পোষ্ট আর প্রিয়োতে রাখি না। ইউ আর এল-ই সেভ করেছি।
বরাবরের মতই ধন্যবাদ।

১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.