নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ত্যজ বাঙালী, আতরাফ মুসলমান ...

বাংলার মাটি বাংলার জল, বাংলার বায়ু, বাংলার ফল, পুন্য হউক, পুন্য হউক, পুন্য হউক, হে ভগবান। বাংলার ঘর, বাংলার হাট, বাংলার বন, বাংলার মাঠ, পুর্ন হউক, পূর্ন হউক, পূর্ন হ্‌উক, হে ভগবান।রবীন্দ্রনাথ

ইমন জুবায়ের

জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]

ইমন জুবায়ের › বিস্তারিত পোস্টঃ

রবীন্দ্রনাথের কালো মেয়েরা ...

১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:২১





রবীন্দ্রনাথই বুঝি প্রথম বাংলার ইতিহাসে বাংলারই অজ পাড়াগাঁয়ের এক কালো মেয়ে কে তার প্রাপ্য মূল্য দিলেন, অভূতপূর্ব মান-মর্যাদা দিলেন; যে রকম ইতিপূর্বে আর কখনও দেখা যায়নি। ক্ষণিকা কাব্যগ্রন্থে ‘ কৃষ্ণকলি’ কবিতায় রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন,



কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ,

কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক ।

মেঘলা দিনে দেখেছিলেম মাঠে

কালো মেয়ের কালো হরিণ - চোখ ।



কবিটি কিন্তু যেন তেন লোক নয়, খোদ গ্রামের জমিদার, বাংলার অন্যতম ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। তা সত্ত্বেও তিনি অজ পাড়াগাঁয়ের এক সামান্য কালো মেয়ে কে অপরিসীম মূল্য দিলেন, অঢেল মান-মর্যাদা দিলেন ...

এখানেই আমাদের আগ্রহ।

এই যে বাংলার পাড়াগাঁর কালো মেয়ে, কি তার সামাজিক ইতিহাস?

সামাজিক ইতিহাস আর কি - কেবল বহিরাগত জাতিগোষ্ঠী দ্বারা দীর্ঘকালীন বঞ্চনা আর শোষনের দীর্ঘ ইতিহাস ছাড়া। একই সঙ্গে কালো মেয়েটির ব্যক্তিইতিহাসও অতি সঙ্কটাপন্ন। কেননা,‘ কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক ।’ অথচ কবি বললেন,



‘কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ’।



অনাগত ফুলের সঙ্গে কালো মেয়েটির তুলনা করলেন কবি। বললেন, মেয়েটি কেবল কালো নয়, সে কালো রঙের ফুলের কুঁড়ি।

প্রখ্যাত সাহিত্যিক প্রমথ নাথ বিশী একবার বলেছিলেন, রবীন্দ্রনাথ বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ববাংলা) না এলে তিনি নাগরিক কবিই রয়ে যেতেন। এই মন্তব্য হয়ত খানিক অতিরঞ্জিত -তবে এতে একেবারেই যে সত্যি নেই তাও নয়। আমরা জানি উনিশ শতকের শেষের দিকে রবীন্দ্রনাথ পারিবারিক জমিদারি দেখভালের জন্য তৎকালীন পূর্ববাংলায় এসেছিলেন। এসে শুধু জমিদারি নয় পূর্ববাংলার নদীমাটিপ্রকৃতি, প্রাকৃতজন ও এর লোকজ দর্শনের সঙ্গে নিজের প্রাণের ছন্দটি খুঁজে পেলেন । পূর্ব বাংলার বৈচিত্র্যময় প্রাকৃতি তাঁকে সম্পূর্নরূপে গ্রাস করেছিল।



‘বর্ষাকাল আসিল। ক্ষুধিত পদ্মা উদ্যান গ্রাম শস্যক্ষেত্র এক-এক গ্রাসে মুখে পুরিতে লাগিল। বালুকাচরের কাশবন এবং বনঝাউ জলে ডুবিয়া গেল। পাড় ভাঙার অবিরাম ঝুপঝাপ শব্দ এবং জলের গর্জনে দশদিক মুখরিত হইয়া উঠিল এবং দ্রুতবেগে ধাবমান ফেনরাশি নদীর তীব্র গতিকে প্রত্যক্ষগোচর করিয়া তুলিল।... একবার ঝপ করিয়া একটি শব্দ হইল।... পদ্মা পূর্ববত্ ছল্ছল্ করিয়া ছুটিয়া চলিতে লাগিল, যেন সে কিছুই জানে না...।’



এই সমাজের মানুষ তাকে মুগ্ধ করেছিল।



পুবে বাতাস এল হঠাৎ ধেয়ে ,

ধানের খেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ ।

আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা ,

মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ ।

আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে

আমিই জানি আর জানে সে মেয়ে ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



এই গ্রামীন সমাজের হাজার বছর ধরে গড়ে ওঠা লোকজ দর্শন কবিকে বদলে দিল আমূল । কবি পরবর্তীকালে হয়ে উঠেছিলেন রবীন্দ্র-বাউল ...



খাঁচার ভিতর অচিনপাখি কেমনে আসে যায়?

তারে ধরতে পারলে মনবেড়ি দিতাম পাখির পায়।



এ গান শুনে, এই গানের ইতিহাস শুনে, এই গানের কর্তার কথা শুনে কবি বদলে গেলেন, বদলে গেল তাঁর চিন্তাধারা, এমন কী পোশাক-আশাক। তাঁকে আর আমরা ঘনঘন ইউরোপ যেতে দেখি না। অবশ্য পরিনত বয়সে যখন ইউরোপ আর অন্যত্র গেলেন, বললেন, বাংলা দেশে বাউল বলে এক দল আছে যারা নিজের অন্তরের ভিতর সদূরের অলীক অশ্র“ত ধ্বনি টের পায় ...

আর, হরিণ চোখের কালো মেয়েটি তো বাংলার বাউলসমাজ থেকেই উঠে এসেছে।

যে কারণে কালো মেয়েটির এত সম্মান জগতের সর্বশ্রেষ্ঠ কবিটির কাছে।

রবীন্দ্রনাথ পূর্ববাংলায় এসে পূর্ববাংলাকে আপন করে নিয়েছিলেন। এর সবকিছু । এমন কী পূর্ব বাংলার বিশিষ্ট বাগবিধিও। পাঠ করুন-



ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে

ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই,



ডাকতেছিল ক্রিয়াপদটি হয়তো ছন্দের কারণেই এসেছে, তারপরও বলব যে কবিতার আপন আবহে কবি একাকার না হলে সার্থক কাব্যের সৃষ্টি কি করে সম্ভব। জীবনানন্দের কবিতায় যেমন অনিবার্যভাবেই কখনও কখনও বরিশালের বাগবিধি উঠে এসেছে...



কে মোরে ব্যথা দেছে

কে বা ভালোবাসে

শুধু মোর দেহের তালাশে ...



বরিশালের মানুষ মাত্রেই জানেন ‘ব্যথা দেছে’ বলতে কি বোঝায় ...



আমরা বলছিলাম তৎকালীন পূর্ববাংলার গ্রামের এক শ্যামল কিশোরীর কথা, যাকে দেখে রবীন্দ্রনাথ মুগ্ধ হয়ে লিখেছিলেন,



কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ,

কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক ।

মেঘলা দিনে দেখেছিলেম মাঠে

কালো মেয়ের কালো হরিণ - চোখ ।

ঘোমটা মাথায় ছিল না তার মোটে ,

মুক্তবেণী পিঠের ‘পরে লোটে ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



ঘন মেঘে আঁধার হল দেখে

ডাকতেছিল শ্যামল দুটি গাই ,

শ্যামা মেয়ে ব্যস্ত ব্যাকুল পদে

কুটির হতে ত্রস্ত এল তাই ।



আকাশ - পানে হানি যুগল ভুরু

শুনলে বারেক মেঘের গুরুগুরু ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



পুবে বাতাস এল হঠাৎ ধেয়ে ,

ধানের খেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ ।

আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা ,

মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ ।

আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে

আমিই জানি আর জানে সে মেয়ে ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



এমনি করে কালো কাজল মেঘ

জ্যৈষ্ঠ মাসে আসে ঈশান কোণে ।

এমনি করে কালো কোমল ছায়া

আষাঢ় মাসে নামে তমাল - বনে ।

এমনি করে শ্রাবণ - রজনীতে

হঠাৎ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ,

আর যা বলে বলুক অন্য লোক ।

দেখেছিলেম ময়নাপাড়ার মাঠে

কালো মেয়ের কালো হরিণ - চোখ ।

মাথার ' পরে দেয় নি তুলে বাস ,

লজ্জা পাবার পায় নি অবকাশ ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



হয়তো মেয়েটি ছিল কবির প্রজা। মুসলিম প্রজা কি? যাই হোক। প্রজা তো কি? (আসলে সেই কালো মেয়েটি তো বাংলার বাউল সমাজ থেকেই উঠে এসেছিল) ... সেই শ্যাম বর্ণের প্রজা মেয়ের নির্মল রূপে মুগ্ধ হয়েছেন তরুণ কবি। শ্রাবণ রজনীতে মেয়েটির কথা ভেবেছেনও।



এমনি করে কালো কাজল মেঘ

জ্যৈষ্ঠ মাসে আসে ঈশান কোণে ।

এমনি করে কালো কোমল ছায়া

আষাঢ় মাসে নামে তমাল - বনে ।

এমনি করে শ্রাবণ - রজনীতে

হঠাৎ খুশি ঘনিয়ে আসে চিতে ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



কবি এভাবেই শ্রেণির উর্দ্ধে উঠতে পেরেছিলেন, যা অত্যন্ত জরুরি। যে শ্রেণি অনঢ় পাথর-দেওয়াল নির্মান করে মানুষে- মানুষে সৃষ্টি করে বিভেদ, দূরত্ব। রবীন্দ্রনাথ সেসব অনভিপ্রেত বাধা ভেঙে চুরমার করে দিয়েছেন। লালনের মতোই যেন বলতে চেয়েছেন ...



বেদ বিধির পর শাস্ত্র কানা ...



যা হোক। এখন এই সময়টা একুশ শতক। রবীন্দ্রনাথের সেই কালো মেয়েরা আজ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে যায়, পাচার হয়ে যায় সীমান্তের ওপারে (স্বাধীনতার পরে সংখ্যাটি ভীতিকর) বড় শহরে এসে স্বল্প মূল্যে শ্রম বিক্রি করতে বাধ্য হয় গৃহ পরিচারিকা হিসেবে কিংবা যৌনকর্মী হিসেবে কিংবা ভাগ্য ভালো হলে পোশাক শিল্পে। এই তিনটি ক্ষেত্রেই কৃষ্ণকলিরা, আমরা জানি, পদে পদে শিকার হয় নানা অপমান নির্যাতন আর বঞ্চনার .... এই নির্যাতন আর বঞ্চনা চলে ... কেননা আমরা পাড়াগাঁর মেয়েদের প্রতি সচেতন নই, আমরা কবির চোখে ওদের দেখতে শিখিনি ... কেননা আমরা কবিতা থেকে দূরে সরে গেছি ...আমরা জানিনা যে পোশাক শিল্পে শ্রম বেচা ঐ বিপর্যস্ত মেয়েটিই কবিতা কিংবা কালো রঙের ফুলের কুঁড়ি ... যাকে উদ্দেশ্য করে কবি বলেছিলেন:



আকাশ - পানে হানি যুগল ভুরু

শুনলে বারেক মেঘের গুরুগুরু ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।







রবীন্দ্রাথের কালো মেয়েরা এখন পোশাক শিল্পের উচ্চ মুনাফার বলি । আমরা এদের দেখে রবীন্দ্রনাথের মতো বলতে পারি না। কালো ? তা সে যতই কালো হোক/ দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



তখন বলেছি যে রবীন্দ্রনাথের সেই কালো মেয়েরা আজ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে যায় ... গ্রাম ও শহরের ভূমিকা সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ সচেতন ছিলেন। লিখেছেন,



‘অন্যান্য সকল রিপুর মতোই লোভটা সমাজবিরোধী প্রবৃত্তি। এইজন্যেই মানুষ তাকে রিপু বলেছে। বাইরে থেকে ডাকাত যেমন লোকালয়ের রিপু, ভিতর থেকে লোভটা তেমনি। যতক্ষণ এই রিপু পরিমিত থাকে ততক্ষণ এতে করে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যের কর্মোদ্যম বাড়িয়ে তোলে, অথচ সমাজনীতিকে সেটা ছাপিয়ে যায় না। কিন্তু লোভের কারণটা যদি অত্যন্ত প্রবল ও তার চরিতার্থতার উপায় অত্যন্ত বিপুল শক্তিশালী হয়ে ওঠে, তবে সমাজনীতি আর তাকে সহজে ঠেকিয়ে রাখতে পারে না। আধুনিক কালে যন্ত্রের সহযোগে কর্মের শক্তি যেমন বহুগুণিত, তেমনি তার লাভ বহু অঙ্কের, আর সেই সঙ্গে সঙ্গে তার লোভ। এতে করেই ব্যক্তিস্বার্থের সঙ্গে সমাজস্বার্থের সামঞ্জস্য টলমল করে উঠছে। দেখতে দেখতে চারি দিকে কেবল লড়াই ব্যাপ্ত হয়ে চলেছে। এইরকম অবস্থায় গ্রামের সঙ্গে শহরের একান্নবর্তিতা চলে যায়, শহর গ্রামকে কেবল শোষণ করে, কিছু ফিরিয়ে দেয় না।(পল্লীপ্রকৃতি)



কি গ্রাম, কি শহর- আজ সমগ্র বাংলাদেশজুড়েই রবীন্দ্রনাথের কালো রঙের ফুলের কুঁড়িরা বিপর্যস্ত। তাদের কেউ কেউ ইভ টিজিংয়েরও শিকার। এরা কি পুঁজির দাপটে আর পুরুষের লালসার শিকার হয়ে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে? গত কয়েক মাসে পয়ত্রিশ কিশোরীর আত্মহনন সভ্য মানুষ হিসেবে আমাদের বেঁচে থাকাকে নিরর্থক করে দেয় না কি? আমরা উদ্ধারের পথ খুঁজি...মনে হয় দৃষ্টিভঙ্গির আমূল পরিবর্তন ছাড়া উদ্ধারের উপায় নেই ... যে কারণে আমাদের অতি অবশ্যই ফিরে যেতে হবে কবিতার কাছে । পর্নগ্রাফি নয়, কবিতা ... যে কবিতা গ্রামের এক কিশোরী মেয়েকে দেখে কামতাড়িত না হয়ে বরং অত্যন্ত মানবিক ভাবেই বলে:



মাথার ' পরে দেয় নি তুলে বাস ,

লজ্জা পাবার পায় নি অবকাশ ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



এই ‘ কালো হরিণ - চোখ’-এর দিকে তাকানোর নিষ্কাম শিক্ষাই কবিগুরুর শিক্ষা ...

আর একটা কথা। ময়নাপাড়ার মাঠে কবি আর কৃষ্ণকলি একাই ছিল। ‘কৃষ্ণকলি’ কবিতায় সে প্রমাণ রয়েছে।



পুবে বাতাস এল হঠাৎ ধেয়ে ,

ধানের খেতে খেলিয়ে গেল ঢেউ ।

আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা ,

মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ ।

আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে

আমিই জানি আর জানে সে মেয়ে ।

কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



আর ...



আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে

আমিই জানি আর জানে সে মেয়ে ।



এ হল নির্মল মানবিক প্রেম, যা কোনওমতেই জবরদস্তি নয়, বরং এতে প্রত্যেকেরই অধিকার রয়েছে ... এবং এর অবস্থান ইভ টিজিংয়ের একেবারেই বিপরীতে ...বাঙালি শিল্পপতির হৃদয়ে এই মানবিক বোধের সঞ্চার পোশাক শিল্পে কর্মরত শ্যামলা রঙের গ্রামীণ মেয়েদের কখনোই উচ্চ মুনাফার বলি করে তুলবে না আশা করা যায়...

মন্তব্য ৯১ টি রেটিং +১৯/-১

মন্তব্য (৯১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫

অভিবাসী বলেছেন: আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে
আমিই জানি আর জানে সে মেয়ে । :)


এজন্যই তিনি বিশ্বকবি......।
ভাল লিখেছেন। ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫

শায়মা বলেছেন: কৃষ্ণকলি উপমাটি শুধু রবীঠকুরের মত মানুষেরাই দিতে পারে। আর কারো সাধ্য কি এমন করে ভাবার বা বলার?

১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কাব্য না হোক, সন্মান তো দেওয়া যায়ই। কি বলেন? কবি তো সন্মানই দিলেন।
ধন্যবাদ।

৩| ১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬

সুবিদ্ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথকে শুধু শ্রদ্ধাই করা যায়......

ইমন ভাই, কৃষ্ণকলি গানটা শুধু নারীকন্ঠেই শুনেছি......কোন লিংক দিতে পারবেন পুরুষ কন্ঠে গাওয়া এই গানের

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: দেখি, পুরুষকন্ঠে গানটা পাওয়া যায় কি না।
অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১৫ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮

প্রতীক্ষা বলেছেন: হুমম! পড়ব ! :P

তুমি ভালো আছো তো!

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আমি ভালো আছি। ;)
শুভেচ্ছা ...

৫| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

কানু বলেছেন: ছোটবেলায় হরিণ কালো চোখ বইলা বাপের কাছে মস্ত ঝাড়ি খাইছিলাম। রবীন্দ্রনাথের সবচেয়ে প্রচলিত ও সুবাদে জনপ্রিয় কবিতা/গানগুলোর একটা এটা। ধন্যবাদ, প্লাসাইলাম

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ছোটবেলায় হরিণ কালো চোখ বইলা বাপের কাছে মস্ত ঝাড়ি খাইছিলাম ...
হাঃ,হাঃ,হাঃ।
জাতি এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চায়।

৬| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫

কানু বলেছেন: মানে ঘরে একটা ক্যাসেট ছিলো সাগর সেনের। ওইটায় আবৃত্তিসহ গানটা ছিল। শুনতে শুনতে মুখস্ত হয়া গেছিল। একদিন গাইতেছি, বাপে শুনছে, ওই হরিণ কালো চোখ গাইছি, তাতেই বাপ খেপচুরিয়াস। তার এইসবে শুদ্ধিবোধ প্রবল। আমার কানে ধইরা কইলো- ওই হরিণ আবার কালা হয় নাকিরে? আমার ধারণা উনি কখনও কৃষ্ণমৃগের নাম শুনে নাই :(

পোস্ট পুরাটা পড়ার পর গানটা দিবার লোভ সামলাইতে পারলাম না, স্যরি :

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমার কানে ধইরা কইলো- ওই হরিণ আবার কালা হয় নাকিরে? আমার ধারণা উনি কখনও কৃষ্ণমৃগের নাম শুনে নাই :(

হাঃ হাঃ হাঃ

যাক। ভিডিও কিন্তু চলছে না। :(

৭| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগল... :)

কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি শুনলেই মনটা কি যে ভাল হয়ে যায়!

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: পুরুষকন্ঠে গানটা পাওয়া যায় কি?

৮| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২

কানু বলেছেন: হুমম, ওইটার এমবেডিং ডিসএবেলড

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ। এবার ঠিক আছে।

৯| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯

কানু বলেছেন: আর কবির সুমনের গাওয়া একটা ভার্সান আছে কৃষ্ণকলির:



আর নীচেরটা সম্ভবত সাদী মোহাম্মদের




আপনি কি আকাশের দিকে তাকাইয়া বৃষ্টি আশা করতেছেন?

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
হ্যাঁ, আমি আকাশের দিকে তাকাইয়া বৃষ্টি আশা করিতেছি।

১০| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৭

কানু বলেছেন: বিরক্ত কইরা থাকলে স্যরি, কমেন্টগুলা মুইছা দিয়েন। আসলে গত এক সপ্তাহ ধইরা আপনি ছাড়া আর কেউ ভালো কোনো ব্লগ লিখে নাই। তাই ঝাপাইয়া পড়ছিলাম।

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: বিরক্ত হওয়ার কিছু নাই।
গানগুলির তো দরকার আছে, তাই না?
গানের আরও লিঙ্ক দেন, রাগ কইরেন না ...

১১| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কানু বলেছেন: ধন্যবাদ, তাইলে এইটা শুনেন। একটু অন্যরকম গায়কী (মানে আমরা যেভাবে শুনে অভ্যস্ত, তেমন না)

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:

ধন্যবাদ ইমন দা

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ, কবি।

১৩| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬

কানু বলেছেন: শান্তিদেব ঘোষ নাকি সুচিত্রা মিত্র, কার গায়ন সঠিক, এই নিয়া ব্যাপক ক্যাচাল দেখলাম। আপনার কি মত?

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আরে, এরা দুজনই নমস্য ...এদের গায়ন নিয়ে কী আর বলা যায়। এদের গায়ন নিয়ে ক্যাচালের কি আছে।

১৪| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭

নাজমুল হক রাসেল বলেছেন: ইমন ভাই সুন্দর হয়েছে। অনেক দিন পরে আপনার লেখা পড়লাম। এদানিং আপনি গল্পে মন দিছেন যেটা আমি খুব কম পড়ি। এই যোগসাজস টা ভালো হয়ছে। রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, বাউল দর্শন। যদিও রবীন্দ্রনাথের জীবনে বাউলের দর্শনের প্রভাব নিয়ে আমি খুব বেশি কিছু পাইনি, তারপরেও এটা ভালো শুরু।

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নিমা বলেছেন: comment by: শায়মা বলেছেন: কৃষ্ণকলি উপমাটি শুধু রবীঠকুরের মত মানুষেরাই দিতে পারে। আর কারো সাধ্য কি এমন করে ভাবার বা বলার? ++

১৫ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৮:১৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক দিন পর গান নিয়ে পোষ্ট দিলে ইমন। তাও যে সে গান নয়, একেবারে কৃষ্ণকলি। কৃষ্ণকলি তো কবিগুরুর কাছে, অন্য লোকের কাছে তো কালো মেয়ে, কালি, কালোকিষ্টি। আমাদের সমাজে সুন্দরের মাপকাঠি হলো গায়ের রঙ। যাই হোক! অনেক ভালো লাগলো তোমার লেখা, বিষয়বস্তু।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৮:১৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৮:২৪

মেহবুবা বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ এককে বহু ।
বহুমুখী প্রতিভার অধিকারি শুধু নন তিনি , বহুবিধ মানবধর্মী প্রতিভার অধিকারী ।
ভাল লাগল ।

১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৩০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

১৮| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৪৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কবি হইতে মঞ্চায়।


কবি এই যুগের হলে মেয়েদের কলেজের সামনে এসে কবিতা লিখতেন কী?

যাক, আমার লিখতে মঞ্চায়।
পারলে লিখা ফালাইতাম।
পরে আমারে নিয়া গবেষণা হইত, কবি আকাশ_পাগলাই বাংলার একমাত্র কবি যিনি কলেজ ছাত্রীদের সৌন্দর্যের দাম দিয়েছেন, যেটা প্রাচীনকালের গ্রীক কবিরাও দিইয়ে যেতে পারেন নি।

(খ্যাক খ্যাক)

রবীন্দ্রনাথের জন্য অলটাইম শ্রদ্ধা।

১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:২৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের জন্য অলটাইম শ্রদ্ধা।

১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:২৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: (খ্যাক খ্যাক)

১৯| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫২

সোমহেপি বলেছেন: গানটা আমার খুব .....................

১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:২৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: প্রিয় ...

২০| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

কালো? তা সে যতই কালো হোক...

১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:২৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।

২১| ১৬ ই মে, ২০১০ রাত ২:৪৭

আকাশ অম্বর বলেছেন:

ঘোমটা মাথায় ছিল না তার মোটে ,
মুক্তবেণী পিঠের ‘পরে লোটে


কবির নিষ্কাম শিক্ষা। সেই কালো মেয়েরা আজ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে যায় ...

১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: সেই কালো মেয়েরা আজ ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ হয়ে যায় ...

২২| ১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৩

অনর্থ বলেছেন: ফর্সা-কালো জিনিসটা খুব বেশি ওভাররেটেড। কালো হইলে যেমন এটাকে খারাপ চোখে দেখার কিছু নাই, তেমন কাউকে কালো বললেও একে খুব খারাপ চোখে দেখার কিছু নাই।

যেমন, বেশিরভাগ মেয়ের স্বপ্নের পুরুষ কখনো খাটো, মাথায় চুল কম বা চশমা পড়া হয় না, তেমন ছেলের স্বপ্নের নারীও কালো হয় না। ফর্সা-কালো জিনিসটা খুব বেশি ওভাররেটেড। কালো হইলে যেমন এটাকে খারাপ চোখে দেখার কিছু নাই, তেমন কাউকে কালো বললেও একে খুব খারাপ চোখে দেখার কিছু নাই।

যেমন, বেশিরভাগ মেয়ের স্বপ্নের পুরুষ কখনো খাটো, মাথায় চুল কম বা চশমা পড়া হয় না, তেমন ছেলেদের স্বপ্নের নারীও কালো হয় না।

১৬ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কালো হইলে যেমন এটাকে খারাপ চোখে দেখার কিছু নাই, তেমন কাউকে কালো বললেও একে খুব খারাপ চোখে দেখার কিছু নাই।

২৩| ১৬ ই মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯

রেজোওয়ানা বলেছেন: খুব চমৎকার বিশ্লেষন.......

এই দারুণ লেখার সুত্রপাত মনে হয় এখানে........... 'বাঙ্গালী মেয়েরাও কি সেইরাম সুন্দরী হয় না?"

বেশি ভুল বললাম?

১৬ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: হুমম।

২৪| ১৬ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: এ সমাজতো আর কৃষ্ণকলি দেখতে চাই না ইমন ভাই... ফেয়ার এন্ড লাভলিতে বাজার মাত হয়ে গিয়েছে...

কবি বরাবরই নমস্য... চমৎকার লেখা ..

১৬ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের জন্য অলটাইম শ্রদ্ধা

২৫| ১৬ ই মে, ২০১০ রাত ৮:২৬

দীপান্বিতা বলেছেন: সাদী মোহাম্মদের আর কবির সুমনের গান দুটি শুনলাম, খুব সুন্দর লাগল, তবু আমাদের কলেজের স্যার APর এই কবিতার আবৃতি যেন এখনও কানে বাজে :)

১৬ ই মে, ২০১০ রাত ৮:৪০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাই?

২৬| ১৬ ই মে, ২০১০ রাত ৯:১৯

নাজিম উদদীন বলেছেন: কৃষ্ণকলি আমি তারে বলি .... । +

১৬ ই মে, ২০১০ রাত ১০:০১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ঘোমটা মাথায় ছিল না তার মোটে ,
মুক্তবেণী পিঠের ‘পরে লোটে

২৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৩

রি য়া দ বলেছেন: কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ,
কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক ।
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি ,
কালো যদি মন্দ তবে
কেশ পাকিলে কান্দ কেন?

১৭ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৫৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ha ha ha

২৮| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:২০

করবি বলেছেন:
আলের ধারে দাঁড়িয়েছিলেম একা ,
মাঠের মাঝে আর ছিল না কেউ ।
আমার পানে দেখলে কিনা চেয়ে
আমিই জানি আর জানে সে মেয়ে ।
কালো ? তা সে যতই কালো হোক
দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।



কবির জন্য শ্রদ্ধা.........

১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:২৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কবির জন্য শ্রদ্ধা.........

২৯| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৭

ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: কালো ? তা সে যতই কালো হোক

দারুন একটা পোষ্ট!!

১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: কবির জন্য শ্রদ্ধা.........

৩০| ১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৪

শিরীষ বলেছেন:
প্রতীক ঘোষ বলে একজনের অনুবাদ পেলাম “কৃষ্ণকলি’র” -


I call her Krishnokoli - the girl whom the folks call dark
On a cloudy day at the field I saw the dark girl’s dark hazel eyes,
She wasn’t veiled at all, open locks of hair rolled over her back
Dark? very well dark she may be, but I saw her dark hazel eyes.

Gazing at the darkening cloud, the buffaloes lowed
From her hut that was why came she rushing out full of woe
Listened to the thundering cloud, glancing at the sky, raising her brows
Dark? very well dark she may be, but I saw her dark hazel eyes.

The eastern wind came chasing, making the paddy sway
Standing on the meadow-skirts it was just me and none other there,
Whether she looked at me or not, known only to me and her
Dark? very well dark she may be but I saw her dark hazel eyes.

Thus gathers rain clouds in summer months in the north-eastern skies
Thus draws the dark soft shadow of rainy months over the Tamal trees
Thus fills heart on Shraban eve with a sudden gush of gaiety
Dark? very well dark she may be, but I saw her dark hazel eyes.

I call her Krishnokali, whatever others may call her by
At the meadows of Moynapara, I saw the dark girl’s dark hazel eyes.
Her head wasn’t veiled and she had no time to feel shy
Dark? very well dark she may be, but I saw her dark hazel eyes.

এইখানে একটি ভিন্ন মাত্রার মোটা দাগের আলোচনাও পেলাম। তুলে দিলাম সেটা,-
The song depicts the general prejudice in Bengal (and rest of India) towards people, particularly girls, of darker complexion. Somehow it perhaps shows that Tagore himself wasn’t beyond it. He had to enchant himself only by the dark hazel eyes! :( ;)

১৭ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৪৮

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনুবাদ ভালো লাগল।

Somehow it perhaps shows that Tagore himself wasn’t beyond it. He had to enchant himself only by the dark hazel eyes! :( ;)

৩১| ১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:১৩

তারার হাসি বলেছেন:
কৃষ্ণকলি -
বলতে ভাল লাগে...
শুনতে মধুর লাগে...
কাব্যে চমৎকার ভাব আনে,
বাস্তবে সবই মিছে।

এমন চমৎকার পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাবার আছে অনেক কিছু, যাদের ভাবার কথা তারা অল্প একটু ভাবলেই হয়!!

১৯ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:০৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভাবার আছে অনেক কিছু, যাদের ভাবার কথা তারা অল্প একটু ভাবলেই হয়!!

সে আশায় আছি।
অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ২০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

জনৈক আরাফাত বলেছেন: উপস্থাপনা ভালো লেগেছে!

:)


সাদী মুহম্মদ' এর গলায় .-----

কালো ? তা সে যতই কালো হোক
দেখেছি তার কালো হরিণ - চোখ ।


লাইনদু'টি শুনতে দারুণ লাগতো!

২০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৩| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩৫

বন্ধন ১৯৮৩ বলেছেন: Apnar explanations, descriptions gulo shobsomoy bhalo lage. Apnar post er sathe amar bhalo lagar onek mil khuje pai.
Apnake onek dhonnobad amon nikhut bhabe uposthapon korate. besh koyek bochor age shunechilam. shoor khub darun shonato.
Shoja priyo'te shathe ekti plus (+) .

(Bangla font hothat kore kaj korchena, Tai Englishe chalate holo :D)

০১ লা জুন, ২০১০ সকাল ৭:১১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ইংরেজিতে আপত্তি নাই :P

৩৪| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১১:০৮

ত্রিতয়ী বলেছেন: বিশ্লেষন গুলো ভাল লাগলো............... :-B

০৩ রা জুন, ২০১০ সকাল ৭:১৬

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৫| ০৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৫

আলী প্রাণ বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার লেখা....


‘ কালো হরিণ - চোখ’-এর দিকে তাকানোর নিষ্কাম শিক্ষাই কবিগুরুর শিক্ষা ...


ভালো থাকবেন।

০৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:৫০

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ০৬ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৪

রাত্রি২০১০ বলেছেন:

কালো মেয়ের দু:খ আর কে বুঝবে অমন করে?

তব পরাণে ভালবাসা কেন গো দিলে যদি রূপ না দিলে বিধি হে

খুব খুব ভাল লাগল।

০৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:৫৩

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভালো থাকবেন।

৩৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:৩০

চতুষ্কোণ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট!

০৬ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: অনেকদিন আগে সেলিনা হোসেনের একটা বই পড়েছিলাম,নামটা মনে পড়ছেনা।যেখানে রবী ঠাকুরের কুষ্টিয়া জীবন এবং অনেক লেখা যেমন ছুটি,কৃষ্ণকলি, মৃন্ময়ী,শাস্তি প্রভৃতি লেখাগুলোর প্রেক্ষাপট এত সুন্দর নাটকীয় ভাবে লেখিকা বর্ননা করেছেন,খুব ভাল লেগেছিল।আপনার এ লেখাটিও খুব সুন্দর।অনেক ধন্যবাদ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: সেলিনা হোসেন এর ওই উপন্যাসের নাম পূর্ণ ছবির মগ্নতা। এবার গালিব কে নিয়ে ২টি ঈদ সংখ্যায় উপন্যাস লিখেছেন সেলিনা হোসেন।

লেখাটি সুন্দর বলার জন্য :P

৩৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৮

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনি এত ভাল কেন? :P

হু শহরে বর্ষা বসন্ত লেখাটি পড়তে শুরু করেছি।আর একটা কথা,আপনি আমার শেষ পোষ্ট টায় কোন কমেন্ট করছেন না কেন?কৈফিয়ত তলব করলাম। :-P

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২৪

ইমন জুবায়ের বলেছেন: :|

৪০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৯

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: :!> ভালো লাগিলো।

১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:২১

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:২৬

গানচিল বলেছেন: এতদিনে নিশ্চয়ই পুরুষকন্ঠে গানটা পেয়ে গেছেন। তার পরেও আপলোড করে রাখলাম।যদি দরকার পড়ে।
কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি (শান্তিদেব ঘোষ)

Click This Link

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:১৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৪২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:০০

গানচিল বলেছেন: অনেক আগে বিটিভিতে "TANIN" টিভির এ্যাড দেখানো হত।যেখানে শামীম আরা নিপা এবং হাসান ইমামের একটা নৃত্যের ব্যাকগ্রাউন্ডে বিদেশী একটা মিউজিক বাজতো। ঐ মিউজিকের অংশবিশেষ আবার লাকী আখন্দ উনার (অথবা সামিনা চৌঃ) " আমায় ডেকোনা ,ফেরানো যাবেনা" গানে ব্যবহার করেছিলেন। মিউজিকটা কার আপনি কি বলতে পারেন? আমার শুধু নামটা দরকার। ক্লু পেলেই যোগাড় করে ফেলব।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২২

ইমন জুবায়ের বলেছেন:


http://www.youtube.com/watch?v=Q4I5zSlg0xc

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: EL BIMBO

৪৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২৯

রাইসুল জুহালা বলেছেন: আপনি এত কিছু জানেন কিভাবে ভাই? সারাদিন পড়াশোনা করেন? মোট কতটা বই আপনি পড়েছেন সারাজীবনে আনুমানিক?

আমি সিরিয়াসলি জানতে চাই।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫

ইমন জুবায়ের বলেছেন: আসলে আমার পরিবারটা খুব সাংস্কৃতিক মনা। বিশেষ করে আমার মা। তিনিও ইতিহাসে এম এ। ভীষন ধার্মিক আবার রবীন্দ্রনাথকে গুরু মানতেন। প্রচুর বই পেয়েছি ছেলেবেলা থেকেই ...নানা বিষয়ে ...আমিও আজন্ম কৌতূহলী ... সংগীতের পরিবেশও ছিল ... আমি গিটার বাজাই। আমা বাবা ল' ইয়াল ছিলেন, ছিলেন ইসলামী পন্ডিত ...কাজেই ... বড় বোন পড়েছেন দর্শনে ...আমি ইতিহাসে ...মেজবোন মনোবিজ্ঞান ...আসলে আমাকে ঘিরে একটা কালচারাল এটমোস্ফিয়া থাকেই ...
আসলে আমাকে সারাদিন পড়তে হয় না ... কেবল বেঁচে থাকতে হয় ...আমার চারপাশে সংস্কৃতি ছাড়া কিছু নেই ...

৪৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৩৭

গানচিল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:০৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ

৪৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫২

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: chomotkar post emon vaiya.. Gaanta amar onek pochender..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.