![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিরুদ্ধ মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল কিন্তু ভন্ডামি সহ্য হয় না................. ই-মেইল:[email protected] ফেসবুক: http://www.facebook.com/pobdip
আপনি কি একটি স্মার্টফোনের গর্বিত মালিক হতে চান? চান এপল আইফোন অথবা স্যামসাং গ্যালাক্সি এস সিরিজের ফোনের সমকক্ষ ফোনের মালিক হতে? তাও আবার স্বল্প খরচে, মাত্র এক হাজার টাকায়? তাহলে সাম্প্রতিক বিশ্বকে তাক লাগান এক অনন্য আচানক মোবাইল সেটের রিভিউ নিয়ে এই পোস্ট একমাত্র আপনার জন্যেই।
ভাবছেন কিভাবে সম্ভব, যেখানে বাংলাদেশি ওয়াল্টন কোম্পানিই এত কম টাকায় সেট দিতে পারে না, সেখানে তা কিভাবে সম্ভব?
আরে দুনিয়ার তাবত বুদ্ধি কি এপল আর স্যামসাং কোম্পানিরই? তাদেরকে টেক্কা দেওয়ার মত লোক কি এ দুনিয়ায় নাই?আরে আমি থাকতে আপনার কোন ভরসা নাই। (থুক্কু কি কইতে কি কই) তাহলে দেখে আসি এই আচানক ফোনের স্পেসিফিকেশান প্রাপ্ত স্থান?
তবে তা দেখে আসার আগে কয়েকটি গল্প শুনে নিয়ে একটু চাঙ্গা হোনঃ
গল্প একঃ এম্পি থ্রি কিনব, এক বন্ধুর কাছে ক্রিয়েটিভ এর এম্পি থ্রিতে গান শুনে ফিদা হয়ে গেছিলাম, দাম ছয় হাজার টাকা, ৫১২ মেগাবাইট। কেনার জন্য যখন বাসায় আকাশ পাতাল ফাটায় ফেলতেছি তখন এক কাজিন আসিয়া অট্টহাসি হাসিয়া সবার সামনে পাইন মাইরা শুনায় দিল সনির ১ জিবির এম্পি ফোর এর দাম ৩ হাজার টাকা যাহার গর্বিত মালিক তিনি নিজেই। শুনিয়া চমকিত হইয়া তাহার এম্পি ফোরটি কানে লাগাইতেই মূর্ছা খাইলাম, প্রাচিন গ্রামোফোন স্টাইলের সাউন্ড শুনিয়া। কিন্তু বাপ মারে বুঝায় কে, কোথায় রাজরানী আর কোথায় ......।
গল্প দুইঃ হেডফোন কিনব, মাইক্রোল্যব হেডফোন তখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। আইডিবিতে খোজ নিয়া জানলাম দাম তিনশ প্লাস। কিন্তু এই দামের কথা শুনে আমার বন্ধু হেসেই খুন। আরে আমাদের টাউন হলে মাত্র একশ বিশ টাকায় এই হেডফোন পাওয়া যায়। লোভে পইরা বন্ধুরে দিলাম ১২০ টাকা লগে খাওয়াইলাম চা সিগারেট। পরদিন বন্ধু যে হেডফোন আমারে দিল তা হুবুহু মাইক্রোল্যাবের মতন দেখতে, সেই মোড়কের মতই এক মোড়কে। মাগার এম্পি থ্রি প্লেয়ারে লাগায় দেখি মাশাল্লাহ, সাউন্ড সেই পুরানো ক্যাসেট প্লেয়ারের মত। বোনাস হিসেবে পরের দিন এক কান নস্ট হইয়া গে.
ঘটনা তিনঃ আমার প্রাক্তন কাজের ছেলে মোবাইল কিনছে, আইসা পার্ট লইতেছে, মামা আপনের মতন একখান মোবাইল কিন্না ফেলাইলাম, ভিডু কেমরা গান সব আছে, বুলু টুতও আছে, আপনের কেমরা কত? আমারটা নাকি আট পিক্সেল। যাউজ্ঞা এহন আমারে গান দেন, বুলুটুতে। আমিতো পুরাই টাস্কিত। টাস্কি খায়া তাড়াতাড়ি আমার নোকিয়া থেইক্কা একখান গান পাঠানির চেস্টা করলাম, যে গান পাঠাইতে আমার এক বা হাফ মিনিট লাগে সেই গান পাঠাইতে আমার পাক্কা ৬ মিনিট লাগল, তবে এর আগে টাইম লাগল সার্চ কইরা তার মোবাইলএর বুলু টুতরে পাইতে।তার সেই মোবাইল টিকছিল কয়দিন সেই কথা আর কইলাম না।
যাউজ্ঞা গল্প শোনা শেষ, এবার আসি আচানক এই মোবাইলে কি কি আছে তা শুনেন আর টাস্কি খান
১. অপারেটিং সিস্টেমঃ আইওএস ও এন্ড্রয়েড ডুয়েল সিস্টেম
২. ডিসপ্লেঃ ত্রীডি এল ই ডি, হাই ডেফিনেশান
৩. প্রসেসরঃ ইন্টেল কোর আই সেভেন পরবর্তি জেনারেশন
৪. টাচ স্ক্রীনঃ কাপাসিয়া টাচ স্ক্রিন উইথ গন্ডার গ্লাস
৫. ইন্টার্নাল মেমরিঃ লাগে না,
৬. এক্সটার্নাল মেমরিঃ হিসাব নাই।
৭. ক্যামেরাঃ ১০০ মেগাপিক্সেল সামনে পিছনে ডাইনে বায়ে
৮. এম পি থ্রি, ফোর ফাই্ভ সিক্স, জিপিএস উইথ স্যাটেলাইট, নড়ানড়ি রোটেটিং, ওয়াইম্যাক্স বিলাই ইন্টারনেট, হাইফাই ইত্যাদি।
কি টাস্কিত? হুম ঠিকই ধরছেন পৃথিবীর সবচে লেটেস্ট ফোনের সব গুনাবলিই এই আচানক ফোনে আছে।তাইলে আর দেরি কেন, কিন্না ফেলান দৌড়ের ওপর। আর বাশ দিয়া ফকির বানায় দেন বিশ্বের বাঘা বাঘা মোবাইল কোম্পানিরে। কি ভাবছেন? সব বুদ্ধি আপনারই আর সব মানুষের মাথায় ঘিলু নাই, বড় বড় কোম্পানি কোটি কোটি টাকা খরচ করে প্রজেক্ট তৈরি করে মোবাইল তৈরি করে আর চায়নার অক্ষাত মা বাপহিন এক ফোন সেই সব ফোনকে হারিয়ে দিবে, তাহলে মানুষ কেন সেইসব ফোন ব্যাবহার করবে?
ইদানিং একটা ট্রেন্ড দেখা যাচ্ছে অনেকেই চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন মোবাইলের ব্যাপারে আগ্রহ সৃস্টি করে নিজের আখের গোছানোর চেস্টা করছেন। সবচে বড় সমস্যা এসব ক্ষেত্রে সরাসরি প্রতারনার আশ্র্য় নেয়া হচ্ছে ব্লগ বা ফেসবুকে এই বলে যে সেই সব সেটের ব্যবহারকারি তারা নিজেরাই।জাস্ট ইউজার রিভিউ হিসেবে তারা সেটের গুনগান গাচ্ছে। ব্যাপারটা কি আসলেই তাই?এগুলোর পেছনে তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থ জড়িত কিনা তা কে বলবে? হ্যা এটা সত্য তাদের মোবাইলে আপনি সব পাবেন, কিন্তু আপনি কি নিচের পয়েন্টগুলো একবারো চিন্তা করেছেনঃ
১। তারা হয়তো মোবাইলে কোয়াড কোর এর প্রসেসর দেয় কিন্তু আসলেই সেটার পারফর্মেন্স কি কোয়াড কোরের মতন?
২।তাদের ইন্টার্নাল মেমরি যতই বলুক সেখানে এপস বা গেম কি লোড করা যায়? সব গেম বা এপস কি সাপোর্ট করে?
৩। তাদের প্রদেয় টাচ স্ক্রীন কতটুকু রেসপন্সিভ? তার কোয়ালিটিটাও কেমন? শত গরিলা গ্লাসের কথাই বলুক তা সত্যিই কি গরিলা গ্লাসের মতন?তা কি সত্যি স্মুথ এন্ড ইউজার ফ্রেন্ডলি?
৪। স্ক্রিন রেজুলেশান বলুন বা সাউন্ড কোয়ালিটি অথবা জিপিএস, ব্লুটুথের কথাই বলুন সেগুলো কতটা মান সম্পন্ন?
৫। সবোপরি সেটটা কতটা মান সম্পন্ন ও টেকসই?
এসমস্ত হাই কনফিগার্ড নকল সেট হাতে নিয়ে আপনি যে বিপত্তিতে পরতে পারেনঃ
১। সেট অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া,
২। সেট স্লো হয়ে ঘন ঘন হ্যাং হয়ে যাওয়া
৩। সব এপস ও গেমস সাপোর্ট না করা,
৪। ইন্টারনাল মেমরি প্রবলেম
৫। স্ক্রিন রেজুলেশন নামেই ভাল, কাজে নয়।
৬। টাচ স্ক্রিন আন রেসপন্সিভ, ঠুনকো
৭। ক্যামেরা কোয়ালিটি খুবই লো হোক সে ১০০ মেগাপিক্সেল
৮। ব্লুটুথ ওয়াই ফাই সিগনাল রিসিভ খুবই দুর্বল।
সব মিলিয়ে ফলাফল ভয়াবহ ঠুনকো এক সেট যা কেনা মানে পানিতে টাকা ফেলা।
একটা কথা মনে রাখতে হবে বিশ্বের ভাল ব্র্যান্ডের কোম্পানিগুলো বা এপল স্যামসাং শত কোটি টাকার প্রজেক্ট করে যে ফোন বিক্রি করছে তার সমকক্ষ যদি অন্য সেট হয় তাহলে সেই সেটের দামও ওই এপল স্যামসাং এর দামের আশপাশে, কিন্তু ভয়াবহ কম দামের কখনো হতে পারে না, এবং অখ্যাত তো নয়ই, কারন ভাল কোয়ালিটি ও স্পেসিফিশানের মোবাইল হলে এতদিনে সে সুপরিচিত একটি ফোন হতে যেত। আনেকেই আমাকে সাজেস্ট করেছে ৫০-৬০ হাজার টাকা দিয়ে স্যামসাং এপল সেট না কিনে ২০ হাজার টাকায় সনি/ এইচটিসি কেনার জন্য। কারন ঐসব হাই বাজেটের ফোন আর মিড বাজেটের ফোনের পারফরমেন্স প্রায় সমান। হতে পারে তাদের কথা আংশিক সঠিক,কারন আমার মত সাধারন ইউজারের জন্য সামর্থ অনুযায়ি দুধের সাধ ঘোলে মেটানোর জন্য এই সব মিড বাজেরটের সেটই পার্ফেক্ট এবং আমার পূর্ন চাহিদা মেটাতে সক্ষম। কিন্তু তাই বলে এই মিড বাজেটের সেটের পারফরমেন্স কখনোই হাই বাজেটের সেটের সমকক্ষ হতে পারে না, আর যদি খুব ভাল হয় তাহলে সেই সেটটি ঐ মিড বাজেটের মোবাইলগুলোর মধ্যে সেরা সেট হবে কিন্তু কখনোই এপল স্যামসাং, সনির হাই বাজেট ফোনের সমকক্ষ হতে পারবে না।
তো যেখানে নামি ব্র্যান্ডের মিড বাজেটের একটি ফোনের সাথে ব্র্যান্ডেড হাই রেঞ্জের সেটের তুলনা নাই, সেখানে অখ্যাত চাইনিজ ব্র্যান্ডের সেটের তুলনা করাটা নিতান্তই বোকামি। একটা জিনিস লক্ষনিয় আমাদের দেশি ব্রান্ড ওয়াল্টনের পক্ষেও হাই স্পেসিফিকশান সেটের মূল্য ১৫ হাজার এর কম রাখা সম্ভব হয় নাই।
তাই সবাইকে বলব বিভিন্ন চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে লোভে পরবেন না, কারন অনলাইনে আপনাকে কে কখন তার নিজের ব্যবসার আখের গোছাতে কাজের লাগাবে বা ব্যবসা চাংগা করতে গিয়ে আপনার সরলতার সুযোগ নিয়ে আপনার দীর্ঘদিনের আশাটাই ভংগ করে দেওয়ার পায়তারা করবে তার খোজ হয়তো আপনি পাবেন না। মনে রাখবেন একটি ২ হাজার টাকার সিম্ফনি হয়তো একটি তিন হাজার টাকার নোকিয়ার চাইতে ভাল হতে পারে কিন্তু কখনৈ তা ৬ হাজার টাকার নোকিয়ার সমান নয়, তেমনি ৬ হাজার টাকার নোকিয়া কখনোই ১৫ হাজার টাকার স্যামসাং বা সনির সমান নয়, তাহলে কেওই ব্যবসা করতে পারতো না।
আর তাই কোন কিছু কেনার আগে তার ব্যাপারে ভাল ভাবে জেনে নিন, দয়া করে লোভে পরবেন না। কারন যেখানেই ফাকি সেখানেই লোভনীয় প্রস্তাবের বসবাস।
তবে কেনাকাটার ব্যাপারে আমি কয়েকটি টিপস মেনে চলি।আশা করি এই টিপ্সগুলো মেনে চললে কেনাকাটায় ঠকার চান্স খুবই কম।
১। কোন কিছু কেনার আগে পন্যটির ব্যাপারে নেটে সার্চ দিয়ে এর সম্বন্ধে একটা আইডিয়া নিন।এর দাম, মডেল পারলে এর অথরাইজড ডিলার কে তার খোজ নিন। সাথে এর ইউজার রিভিউ পরতে ভুলবেন না।
২। পন্য কেনার আগে ভাল করে মার্কেট যাচাই করুন, দাম শুনলেই কিনতে হবে এমন শর্ত কোথাও নেই, অতএব সেই মার্কেটে কিকি পন্য আছে, তার প্রাইস রেঞ্জ কেমন তা ভালভাবে জেনে নিন। পছন্দের পন্যটি ভালভাবে দেখার ও বোঝার চেস্টা করুন, এর কার্যকারিতা ভাল করে শুনুন ও পারলে চেক করে দেখুন। আমাদের দেশের মোবাইল মার্কেটে এখনো এই ট্রেন্ড চালু আছে যে শুধু মোবাইল আউটলুকিং দেখেই মানুষ মোবাইল কেনে, এই ট্রেন্ডটি পরিহার করুন।
৩। সব সময় চেস্টা করুন ভাল পরিচিত কিংবা বহুল বিক্রিত দোকানে যেতে।আমরা অনেকেই হয়তো একটু বেশ দাম নেয় এমন ভাল দোকার গুলোয় যেতে চাই না, কিন্তু মনে রাখতে হবে ৫০০ বা এক হাজার টাকা বাচাতে গিয়ে বাটপার দোকানির হাতে পরে আপনার পাচ বা ততোধিক হাজার টাকার পুরোটাই পানিতে চলে গেলে লস আপনারই।
৪।এক দোকানের পন্য থেকে অন্য দোকানের পন্যের দামের পার্থক্য খুব বেশি হলে কিংবা কমে পেলেই লাফিয়ে কিনতে যাবেন না। ভাল করে যাচাই করুন পন্যটির আসল অবস্থা। কারন ভাল দোকান তার রেপুটশনের কথা চিন্তা করে কখনোই আপনাকে নকল পন্য ধড়িয়ে দেবে না।কিংবা ত্রুটী যুক্ত মাল বেচবে না।অতএব ওরা কখনোই মার্কেট রেটের কমে দিতে পারবে না।অতএব কোন দোকানির কম মূল্যের মুলা গেলার আগে সাবধান। তাই চেস্টা করুন বহুল বিক্রিত পরিচিত ভাল দোকানগুলোয় যেতে।
৫। সবার আগে চেস্টা করুন লেটেস্ট মডেলের পন্য কিনতে। দেখা যাবে একই দামের কাছাকাছি পুরনো একটি মডেলের পন্য কিনলেন যার থেকে সামান্য টাকা হেরফের করে বা সেই টাকায়ই পেতে পারতেন আপগ্রডেড ভার্সনের পন্য।
৬। কেনার আগেই অবশ্যই দেখে নিন পন্যটি ইনটেক্ট কিনা, কখনোই ডিসপ্লের পন্য বা লুজ পন্য কিনবেন না।এসব ক্ষেত্রে শতকরা ১০০ ভাগ পন্যটি প্রবলেমেটিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।চেস্টা করুন তার বাক্স বা প্যাকেটির কোয়ালিটি দেখতে। কারন একটি প্যাকেট বা বক্সের কোয়ালিটি দেখলেই বোঝা যায় পন্যটি আসল না নকল। নকল পন্যে কখনোই তার প্যাকে্টটি উন্নত মানের করবে না।
৭। কখনোই দোকানির চাপ, প্রশংসা কিংবা চাটুকারিতায় পন্য কিনবেন না। একটা জিনিস মনে রাখবে আপনি টাকা দিয়া পন্য কিনতে এসেছেন, কারো দয়ায় নয়। এবং যার কাছ থেকে নিতে এসছেন এটা তাদের ব্যবসা, সাথে লাভের প্রশ্ন জড়িত। আর তাই সে চাইবে আপনাকে তার স্বার্থ অনুযাইয়ি পন্য গছিয়ে দিতে, অথচ হয়ত দেখা যাবে সেই পন্যটি কেনা আপনার জীবনের একটি স্বপ্ন ছিল। সামান্য একটু মানষিক চাপ না সামলাতে পারার জন্য আপনার স্বপ্নটাই হয়তো ভংগ করে দিতে পারে ঐসব দোকানি।
তবে সব পন্য কেনার আগে সবচেয়ে বেশি দরকার একটি সুন্দর মানষিক প্রস্ততি, মার্কেট বা দোকান চয়েজ সর্বোপরি একজন ভাল বুঝদার সঙ্গি, যে আপনাকে প্রপার পরামর্শ দিতে পারবে (সারাক্ষন আপনাকে ভাঙ্গিয়ে খাওয়ার তালে থাকবে না )
আশা করি এই ব্যাপারগুলো মাথায় রাখলে আমাদের দীর্ঘ দিনের স্বপ্নটা খুব ভাল ভাবেই পূরন হয়ে যাবে।
অনেকদিন পর ব্লগে লিখলাম, এই লেখাটা কোন বিশেষজ্ঞ মতামত নয়, জাস্ট নিজের কথাগুলোই গুছিয়ে লেখা। সবাইকে ধন্যবাদ।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি আপনার খরচের উপর নির্ভর করবে আপনি কেমন পন্য পাবেন। এটা হতে পারে যে পন্যটি আপনি পঞ্চাস হাজার টাকায় কিনলেন তার চাইতে ভাল একটি পন্য ৪৫-৪৮ হাজারে পাবেন কিন্তু কখনোই এই আশা করবে না যে সেই মানেরই আরেকটি পন্য ৩০ হাজার টাকায় পাবেন। হয়তো ৩০ হাজার টাকার পন্যটি আপনার চাহিদা মেটাতে সক্ষম কিন্তু কখনোই ৫০ হাজার টাকার পন্যের সমকক্ষ নয়।
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
২| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪২
সাইফুল আজীম বলেছেন: ব্রান্ডের হাই বাজেট মানে হাই পারফর্মেন্স এটা অনস্বীকার্য।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আপনার সাথে একমত। সার্ভিস বা কোয়ালিটি পেতে হলে আপনাকে টাকা খরচ করতেই হবে। ১০ টাকায় বিরানি খেতে গেলে কাউয়ার বিরানিই খেতে হবে
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫০
রাজীব বলেছেন: আমার মনে হয় দামী মডেলের পিছনে না ছুটে নিজের কি দরকার সেটি আগে ভাবা দরকার। ধরুন একটি সেট যেটিতে ৪০ টি অপসন আছে সেটি ৫০ হাজর দিয়ে কিনলন কিন্তু আপনি মাত্র ৪ টি অপশন ব্যবহার করলেন। তাহলে সেটি কিনলেন কেন? তারচেয়ে সেই একই কোম্পানীর ৪ টি অপসনের মডেলটি হয়ত ২০ হাজার টাকায় কিনতে পারতেন।
অনেকে অবশ্য শুধুমাত্র লোক দেখানোর জন্য মোবাইল কিনে।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০১
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ন একটা ব্যাপারে কমেন্ট করেছেন। আমাদের অনেকেরই সমস্যা নিজের প্রয়োজনের কথা চিন্তা না করে শুধু ভাবের জন্য পন্য কিনি। বাংলাদেশে এখনো থ্রিজি সেভাবে চালু হয় নাই, অথচ ২০০৭ সালেও দেখতাম অতি উচ্চ মূল্যের থ্রিজি সেট বাজারে যেটার কোন প্রয়োজনিয়তাই তখন হয়তো ছিল না। কিংবা অনেক হাই কনফিগার্ড মোবাইল কেনার পর আমাদের দেশের অনেকের মোবাইলে ইন্টারনেট থাকে না, সেই ক্ষেত্রে সেটের একটা বিশাল ক্যাপাসিটির সুবিধা নিতান্তই অব্যবহৃত থাকে। সেই ক্ষেত্রে নিজের চাহিদা অনুযায়ি পন্য কেনা ভাল। তবে এখনো অনেকেই আছে নিতান্ত ভাবের ঠেলাতেই পন্য কেনে।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০০
কালোপরী বলেছেন: ১০ টাকায় বিরানি খেতে গেলে কাউয়ার বিরানিই খেতে হবে
হাহাহাহা ভাল বলেছেন
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: তবে বিরানি মজা লেগে গেলে আমি দায়ি নই
৫| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০২
মোতাব্বির কাগু বলেছেন: ভাল লিখেছেন কিন্তু দামই ফোন কেনার সামর্থ নেই
পাগলের সুখ মনে মনে, কাগজ কুড়ায় টাকা গুনে
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৮
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: কি দরকার কাগু এত দামি জিনিসের পিছনে দৌড়ে, এই দৌড় কখনো শেষ করতে পারবেন না। কাগজ কুরায়া টাক গুনে যদি সুখ পাওযা যায় তাই সই। অন্তত আমাদের মত লোকদের জন্য মিড রেঞ্জের সেটই যথেস্ট।
তবে মাঝে মাঝে নিজের মান সন্মান বাচাইতে হইলেও ফোনের মডেল চেঞ্জ করা উচিত। আপনার এক কাজিনের সেটে ফোন আসার পর সে বুঝতে পারলো রিংটা আসলে রিক্সাওয়ালার ফোনে আর তাদের দুইজনের সেটের মডেলই এক
৬| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: খুবই উপকারী পোস্ট। সরাসরি শোকেস এ। সামনেই একটা স্মার্ট ফোন কেনার চিন্তা ভাবনা আছে।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু। ভাবতেছি স্মার্ট ফোন কেনার ব্যাপারে একটা পোস্ট দিব। কিন্তু সময় পাব কিনা ভাবতেছি, পেশাগত দৌড়ে ব্লগে লেখা হয় না। তবে স্মার্ট ফোন কেনার আগে ভাল করে নেট ঘেটে দেখুন। সবচে ভাল হয় আগে মার্কেটে যান, মডেল দেখুন তারপর বাসায় এসে ইউজার রিভিউ, স্পেসিফিকেশান ভাল করে খুটিয়ে দেখুন। কারন অনেক সময় দেখা যায় যে মডেলটির কথা হয়তো আপনি চিন্তা করছেন সেটি হয়তো বাজারেই নেই আছে একই দামের আপগ্রেড ভার্সন যেটার কথা আপনি হয়তো জানেনই না। আবার অনেক সময় মডেল দেখে বোঝা যায় না কোনটা আপগ্রেড আর কোনটা লো গ্রেড ভার্সন। অথবা যেটা দোকানি আপনাকে শো করছে সেটার ব্যপারে আপনি হয়তো খোজই নেননি। সেই ক্ষেত্রে আগে মার্কেট ঘুরে তারপর আপনার বাজেট এভেইবিলিটি, ইইজার রিভিউ অনুযায়ি মডেল চয়েজ করুন।
শুভকামনা রইলো ফোন কেনার জন্য, আর যেদিন কিনবেন সেইদিন কিন্তু ভাল কইরা খাওয়াইতে হইবে।
৭| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
মোবাইল কথক বলেছেন: অনেকগুলো পয়েন্টই বেশ ভালো এবং কাজে লাগার মত বলেছেন। ভালো পোস্ট। ধন্যবাদ।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৮
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোবাইল কথক ভাই, মোবাইল নিয়ে আপনার পোস্টগুলো পড়ি, বেশ তথ্যবহুল। ধন্যবাদ আপনার কমেন্টের জন্য।
৮| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৩
সায়েম মুন বলেছেন: দামী ব্রান্ডের দামী সেটটির দিকে নজর যায়। কিন্তু সামর্থ্য সেই শূন্যের কোটায়। শেষ পর্যন্ত গরীবের ফোন সিম্ফনির কোনটা ভাল কোনটা মন্দ সেটুকুই যাচাই করে কিনতে হয়। এই সিম্ফনিই কিন্তু এখানে নোকিয়ার বাজার নষ্ট করেছে। আমি সিম্ফনির ইউজার। এর আগে কয়েকটা নোকিয়া ব্যবহার করে যতটা শান্তি পাইনি এটা ব্যবহার করে তার কয়েকগুন পাচ্ছি। অলরেডী দু'বছর হলো।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৩
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: সিম্ফনি আমিও ব্যবহার করেছি, সিম্ফনির কমদামি সেটগুলোতে সেইসব সুবিধা আছে যা আমাদের মত আমজনতার চাইদাগুলোকে সুন্দর ভাবে মিটিয়ে দেয়, এবং সেই সাথে সেটগুলোর কোয়ালিটিও ভাল, টেকসই। সেই হিসেবে একই মানের নোকিয়ার যেমন দাম তেমনি ইউজার ফ্রেন্ডলি না।(মানে টর্চ, হেডফোন ছাড়া এফ এম শোনা,কমদামি সেটে ভাল মানের একটা ভিজিএ ক্যামেরা থাকা ইত্যাদি)
৯| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৫
সায়েম মুন বলেছেন: ও হ্যা। আপনার পোস্টটা কিন্তু ভাল হয়েছে। মজাদার করে লিখেছেন। প্লাস দিয়ে গেলাম।
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৪
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট ও প্লাসের জন্য।ভাল থাকবেন।
১০| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২১
মদন বলেছেন: +++++++++++
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৫
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আরে মদন ভাই নাকি? প্লাস দেওয়ার জন্য ধইন্যা।
১১| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৬
লিংকন১১৫ বলেছেন: যার যেমন সামর্থ্য সে সেরকম সেট ব্যাবহার করবে
ভালো লাগলো আপনার এই সচেতন মুলক পোস্ট
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: শুধু সামর্থ থাকলেই হবে না, ব্যবহারের প্রয়োজনিয়তাও লাগবে। আপনি ব্যবহার করতে পারবেন না, কিংবা আপনার প্রয়োজন নেই এমন ফিচার সমৃদ্ধ্ব উচ্চ মূল্যের পন্য কেনা অপচায় ছাড়া আর কিছুই নয়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
১২| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৪
মোবাইল কথক বলেছেন: বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজারে সবথেকে বড় সমস্যা যেটা সেটা হল এখানে বেশিরভাগ স্মার্টফোন ব্র্যান্ডেরই অথরাইজড ডিলার নেই, ফলে অনেকটা বাধ্য হয়েই প্রায় অনেকটা বিশ্বাসের উপর নির্ভর করেই মোবাইল কেনা বেচা হয়। এছাড়া কোম্পানি থেকে দেওয়া অয়ারেন্টি সুবিধাগুলোও বাংলাদেশের গ্রাহকেরা পাননা। নকল রিফাব্রিশড মোবাইল নতুন বলে চালিয়ে দেওয়ার সুযোগ আছে অনেক, এবং অনেকেই এই সুযোগটা নিচ্ছেন। দুঃখের ব্যাপার হল এর থেকে বের হয়ে আসারও অদূর ভবিষ্যতে কোনও সম্ভাবনা নেই।
আমরা চাই বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় মোবাইল বাজারে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো এগিয়ে আসুক, একমাত্র এভাবেই এই ক্রান্তি দূর করা সম্ভব।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: মূল সমস্যা হচ্ছে আমাদের সততার অভাব, এর ফলে চরম টেকনোলজিকেল জ্ঞান থাকা সত্তেও একজন ক্রেতা খুব সহজেই ঠকে যাচ্ছে, আর যাদের অতটা আপগ্রেডেড ইনফরমেশান নাই তারা তো সহজ শিকার হচ্ছে। এই সমস্যা যেকোন পন্যের ক্ষেত্রেই হচ্ছে, দেখা যাচ্ছে একই পন্য যে যেমন যেভাবে পারছে গছিয়ে দিচ্ছে। আর তাই এক্ষেত্রে প্রচুর বিক্রি হয় এমন দোকানগুলো থেকে কিনলে ঠকার আশংকা অনেকটাই কমে যায়, যদিও বাংলাদেশে নিশ্চিতভাবে কিছুই বলা যায় না।
১৩| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১০
অহনাব বলেছেন: সত্য কথা লিখছেন। আমার স্যামসাংই সেরা।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: নকল জিনিস কিনলে স্যামসাং কি আর এপল কি সব এক।
১৪| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৬
নতুন বলেছেন: গরু সাইজে ছোট...ঘাস খাবে কম...দুধ দেবে বেশি সেই গরু সস্তায় পাওয়া যায়না....
++++
আমি আইফোন ভালা পাই...
তারপরে এইচটিসি...
আমার আইফুনে IOS 7 লাগাইছি..
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: সস্তার অবশ্যই তিন অবস্থা হবে, আর সেইটা যদি হয় নকল তাইলে গেছেন, গরু তখন দুধ না দিয়া অন্য কিছু দিবে
১৫| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:২৪
দি সুফি বলেছেন: দরকারি কথা। সস্তার তিন অবস্থা বলে এখটা কথা আছে! আমি নিজেও সস্তায় যাবার পক্ষপাতী নই। একবারে বেশি কিছু টাকা খরচ করে কিনব, অনেকদিন চালাব। ২০০৯ সালের শুরুর দিকে মোটামুটি দামী একটা ফোন কিনেছিলাম নকিয়ার, সেটা এখনও ভালো আছে কোন সমস্যা ছাড়াই! অযথা অপচয়ও পছন্দ করি না, আবার সস্তায় খারাপ জিনিসও কেনার পক্ষে নই। কষ্টার্জিত পয়সা খরচ করে যখন কিনবই, ভালো টাই কিনব
হেডফোনের কথা মনে করাই দিলেন। আগে মাইক্রোল্যাব আর এফোরটেকের হেডফোন চালাইতাম, বেশিদিন টিকতো না। এখন কাভিমানুস জিএক্স চালাই, ২ বছরে কিছুই হইল না!
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: সবার প্রতিই আমার এই অনুরোধ থাকে, যে কোন পন্য কেনার সময় একটু বেশি দাম দিয়ে মোটামুটি আপডেটেরড পন্য কিনলে অন্তত কয়েকটা বছর নিশ্চিন্তে কাটানো যায়। না হলে প্রবলেমেটিক পন্য ইউজ করার ঝামেলাতো আছেই সাথে কয়েকদিন পরেই আপডেটেড পন্য দেখে হা হুতাশ করা ছাড়া আর উপায় থাকে না, সাথে টাকাটাকে পানিতে ফেলার অনুভুতিতো আছেই।
১৬| ২৯ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: টাকা নাই তাই কিছু করারও নাই, সস্তার তিন অবস্থা মেনে নিয়েই একটা কিনতে হবে। মূলতঃ ইন্টারনেট চালানোর উদ্দেশ্যে একটা সিম্ফনি কেনার ইচ্ছা আছে।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: টাকা থাকুক আর না থাকুক অন্তত কস্টের পয়সাটার সঠিক ব্যবহার করতে পারাই আসল। আপনি যদি এক হাজার টাকাও খরচ করেন, আর সেটা যদি তার প্রাইসের সমকক্ষ না হয় সেটা অনেক দুঃখের আর দুর্ভাগ্যের। কিন্তু আমাদের দেশে আপনি লক্ষ টাকা খরচ করেও নিশ্চয়তা দিতে পারবেন না আসল জিনিস প্রাপ্তির, দুঃখটা এখানেই।
সিম্ফনি ব্যবহার করি নি তাই বলতে পারবো না, তবে আগামা হ্যাপি ইন্টারনেটিং।
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালা বুদ্ধি.......
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০২
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: ভালই তো, ভাল না?
১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৩
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: দারুন বুদ্ধি । এই পোস্ট আরো ১৫ দিন আগে দিলে আমার জন্য কিঞ্চিত সুবিধা হইত
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৩
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আপনারতো সুবিধা হইতো আর আমি যে ধরা খাওয়ার পর এই পোস্ট দিসি তার কি হবে?
১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
মামুন হতভাগা বলেছেন: খামখাই পড়লাম,কুনু লাভ হয় নাই।দিন চারেক আগে একটা নতুন এন্ড্রুয়েড সেট কিনছি।সো., , , ,
যাই হোক আছেন কেমন? আমার নাম্বার চেঞ্জ হয় নাই
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৬
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আপচুচ, চোর পালাইলে বুদ্ধি বাড়ে, আমি নিজে ধরা খাওয়ার পর এই পোস্ট দিছি, আগেই কইতেন তাইলে আগেই ধরা খাইতাম তার পর পুস্ট দিতাম।
যাউজ্ঞা আগে কন কেমন আছেন? আপনার নাম্বার না হয় চেঞ্জ হয় নাই, তাই বইলা কি আমার নাম্বার ঠিক আছে নাকি!! সেট নস্ট হয়ে সব শেষ হয়ে গেছে, নতুন নাম্বার মেইলে দিয়া দিব।
২০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৬
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: আহা,অনেক দিন পর সামুতে আপনার পোষ্ট,আছেন কেমন ,ভাবীর কি খবর?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আহা অনেক দিন পর রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ারের দেখা। মাইয়া ভ্যাম্পায়ার পাইছেন তো?
শুধু ভাবী কেন, ভাতিজাও ভাল আছে
২১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৮
ধানের চাষী বলেছেন: ৫০-৬০ হাজার টাকা দামের সেট এর কয়টা ফাংশন ব্যবহার করে ইউজার রা ? মোবাইলে গান শোনা আর ইন্টারনেট ব্যবহার এর জন্য কোয়াড কোর প্রসেসর কতটা জরুরি ? আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ব্যাখ্যা করে বলেন ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৬
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: প্রশ্নতো পড়লাম কিন্তু প্রশ্নের পূর্নমান না জেনে উত্তর দেই কেমনে?
আমাদের দেশে সত্যিকারের অর্থে হাই কনফিগার্ড সেটগুলোর সর্বোচ্চ কেন, ৫০% সামর্থও ব্যবহার হয় না।আমাদের হাই স্পিড, সহজলভ্য ইন্টারনেট নাই, সাথে সামর্থের একটা ব্যাপার আছে। যারা হাই কনফিগার্ড সেট ব্যবহার করেন তাদের একটা বড় অংশ হয় সত্যিকারে মোবাইলের পূর্ন ব্যবহার জানে না, অথবা জানলেও এর পেছনে যে ইন্টারনেট ডাটা ইউসেজ, ডাউনলোড খরচ যোগাতে পারে না।
আমার পোস্ট অবশ্য কোন সেট কেনা উচিত কেমন সেট কেনা উচিত সেই বিষয়ে নয়, পোস্ট পড়ে হয়তো বুঝতে পেরেছেন আশা করি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৬
বোকামন বলেছেন:
সচেতনতামূলক পোস্ট !
ভালো লিখেছেন :-)
স্মুথ পারফরমেন্স পেতে চাইলে ভাল ব্র্যান্ডের হাই বাজেট- বিকল্প নাই।