নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যা শুনি- যা দেখি - যা ভাবি - তা লিখতে ইচ্ছে করে ।

কিবরিয়া জাহিদ মামুন

শহুরে ফোকলোর

কিবরিয়া জাহিদ মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

শহুরে ফোকলোর

০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৫:২৩

শহুরে ফোকলোর

নভেম্বরে চিনের হুবেই প্রভিন্সের রাজধানী উহানের ভাইরাস ল্যাবের প্যাংগোলীন নামক প্রানীটাকে মাটিতে পুতে ফেলার পরিবর্তে কোন এক পিওন চুরি করে বাজারে বিক্রী করার পর সেটা আর একজন কিনে খাবার পর ডিসেম্বর জানুয়ারীতে করোনা ভাইরাস যখন সেখানে মহামারী আকার ধারন করল । তখন ওয়ারলড হেলথ অর্গানাইজেশন হুর প্রধান সহ বড় বড় বাবুরা মিটিং ডাকলেন । মিটিং এ কি খাবেন সে মেনু আগে থেকে ঠিক মত ঠিক করা হল ।
এপেল পাই কোথাকার হবে ...
বাবা ঘনুস, হামাস কোথাকার হবে
বিফ টিনডর লইনটা কোথাকার হবে
সালাদ কোথাকার হবে
ওভেন বেকড চিকেন ব্রেষ্ট কোথাকার হবে
ডেজার্ট কোথাকার হবে
যেহেতু হুর বড় স্যার ইথিওপিয়ান তাই ইথিওপিয়ান ফুড ইনজেরা, শিরো রাখতে হবে ।

খাবার ঠিক হবার পর তেনারা উদরপুর্তি করে খেয়ে সারা বিশ্বের মানুষের স্বাস্থ্য গার্ডিয়ান হিসেবে তারা বললেন এটাকে উহান বা চায়না ভাইরাস বলা যাবেনা । এটাকে করোনা ভাইরাস বলতে হবে । হুর প্রধান স্যার যেহেতু একজন ইথিওপিয়ান । যিনি ইথিওপিয়ান হেলথ ও ফরেন মিনিস্টার ছিলেন । আর ইথিওপিয়াতে কোটি কোটি ডলার চায়নিজ ইনভেস্টমেন্ট । তাই ভাইরাসের নাম হল করোনা ভাইরাস । উহান বা চায়না ভাইরাসের পরিবর্তে ।

সারা বিশ্বে সতর্কতা জারী ও প্যানডেমিক বলার পরিবর্তে শব্দটা ব্যবহার করা হল এপিডেমিক । যদি ডিসেম্বর জানুয়ারীতে শব্দটা এপিডেমিক ব্যবহার না করে শব্দটা প্যানডেমিক ব্যবহার করা হত আর সতর্কতা জারী করা হত তাহলে সারা বিশ্বের এই নিরীহ মানুষ গুলো মারা যায়না । সারা বিশ্ব আজ ঝুকির মুখে পড়েনা । সারা বিশ্ব কে আজ বন্দি হতে হয়না ।

পন্চাশ বছরের বাংলাদেশে যেমন আজ পর্যন্ত বাংলামটরের ট্রাফিক জ্যাম ঠিক করতে পারেনি বহু বড় বড় ডক্টরেট ডিগ্রী ওয়ালা কুতুব চকিদার, দফাদার, সচিব, এমপি, মন্ত্রী হয়েছে ।

তেমনি এই ইথিওপিয়ান কুতুব । একটা ফেইলর দেশের চাইনিজ প্রডাক্ট । তাকে এত বড় অর্গানাইজেশন হুর প্রধান বানিয়ে সারা বিশ্ব কে আজকে হুমকির মুখে ফেলেছে ।

চাইনিজ সরকার বন্দুকের নলের মুখে মানুষ কে ওয়ান চাইল্ড পলিসি করতে বাধ্য করতে পারে আর এমন বন্য প্রানী খাওয়া বন্ধ করতে পারেনা ....কিন্তু লুকানো সত্য হল এইসব বন্য প্রানীর ব্যবসা হল বিলিয়ন ডলারের ।
আর এমন দু:খেই ভলতেয়ার লিখেছিলেন - হোয়েন ইটস কামস টু মানি ইভরিওয়ান ইজ অফ দ্যা সেম রিলিজিওন । টাকার বেলায় আস্তিক নাস্তিক, চোর, পুলিশ, মওলানা, পাদ্রী, সব এক । সব ধর্ম বদলে যায় টাকা নামক ধর্মের কাছে । আর সেটার জন্য প্রান দিতে হয় নিরীহ মানুষ কে ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: চায়নিজরা বুদ্ধিমান এবং পরিশ্রমী। আর বাঙ্গালী অলস এবং অদক্ষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.