নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন শহীদুল আলম : শতকের আলোকবর্তিকা

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০০

আপডেট:
আজ ১০ আগষ্ট বিশ্ব বরেণ্য ২৫ বুদ্ধিজীবি শহিদুল আলমের মুক্তি চেয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
শুক্রবার আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ২৫ লেখক-সাংবাদিক-অ্যাকাডেমিশিয়ানের এ বিবৃতি প্রকাশিত হয়।
মার্কিন ভাষাবিদ ও রাজনীতি বিশ্লেষক এমআইটির প্রফেসর এমিরেটাস নোম চমস্কি ছাড়াও লাহোর/হুস্টোন-এর লেখক বাপসি সিদ্ধা, পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী ফটোসাংবাদিক প্যাট্রিক ফ্যারেল, ম্যারি রিচার্ডসন বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসের অধ্যাপক আয়েশা জালাল, যুক্তরাজ্যের বাথ স্পা বিশ্ববিদ্যালয়ের সালিমা হাশমি, ফ্রেন্ড অব বাংলাদেশ পুরস্কার বিজয়ী কবি ড. আব্দুল হামিদ স্বাক্ষর করেছেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট ইউনিফর্মহীন বেশ কয়েকজন গোয়েন্দা পুলিশ শহিদুল আলমকে তুলে নিয়ে যায়। তারা সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে ফেলে ও প্রত্যক্ষদর্শীদের মোবাইল জব্দ করে। টানতে টানতে শহিদুল আলমকে পুলিশ ভ্যানে তোলে। পরের দিনই তাকে আদালতে নেওয়ার সময় দেখা যায় হাঁটতে কষ্ট হচ্ছে তার।
শহিদুল শারীরিক নিপীড়নের অভিযোগ করেন। সঙ্গে থাকা সহজনকে উদ্ধৃত করে বিবৃতিতে বলা হয়, তার রক্তাক্ত পোশাক ধুয়ে নতুন করে তাকে পড়ানো হয়। বিবৃতিদাতারা বলেন, আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংবাদমাধ্যমে কর্মরত শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, লেখক, শিল্পী ও আলোকচিত্রীরা বিশিষ্ট ফটোসাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলমকে আটক ও নিপীড়নের তীব্র নিন্দা এবং বাংলাদেশ সরকারের কাছে তার আশু মুক্তির আহ্বান জানাই।
##

চাইলেই কি একজন শহীদুল আলম হওয়া যায়?
শতবছরে একজন এমন মেধাবী জন্মে!
কথায় বলে যে দেশ গুনিজনের সম্মান দিতে জানেনা
সেদেশ গুনিজন জন্ম নেননা।

অথচ আমরা সেই গুনিজনকে নিয়ে কি করছি??? ভিন্নমত প্রকাশের সংবিধানিক অধীকার টুকুও কি নাই?
উনার সম্পর্কে অনেকে হয়তো অনেক কাছ থেকে অনেক বেশী জানেন। আমি বিভিন্ন পত্রিকা থেকে পড়ে যেটুকু জেনেছি শেয়ার করছি।

বাংলাদেশের খ্যাতনামা চিত্রগ্রাহক শহিদুল আলমের গ্রেপ্তার বিশ্বজুড়ে নিন্দা ও ক্ষোভের ঝড় তুলেছে।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে),
পেন ইন্টারন্যাশনাল, মুম্বাই প্রেসক্লাব, দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া ডিফেন্ডার্স নেটওয়ার্ক (সামডেন) সহ গার্ডিয়ান ও ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস বিশাল কাভারেজে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ করেছে এবং গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছে। এছাড়া দেশী বিদেশি সকল অনলাইন অফলাইন প্রকাশনায় বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রকাশীত হচ্ছে। উনার মুক্তি দাবী করা হচ্ছে।



শহিদুল আলম বিশ্বের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় চিত্রগ্রাহকদের একজন। বাংলাদেশে এই পেশায় তার মতো বৈশ্বিক মর্যাদা খুব কম লোকই পেয়েছেন। বিশ্বের সব বড় বড় পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে তার ছবি ছাপা হয়েছে।

ড. শহীদুল আলম কে নিয়ে লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ান তার গ্রেপ্তারের সংবাদে লিখেছে,
নিজের চার দশকব্যাপী ক্যারিয়ারে শহিদুলের ছবি নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন ও ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সহ প্রত্যেক খ্যাতনামা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমে ছাপা হয়েছে।
দেশের ফটোসাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব আনয়নে আর যে কারো চেয়ে অনেক বেশি কাজ করেছেন শহিদুল আলম। তার হাতে প্রশিক্ষিত হয়েছেন শ’ শ’ ফটোসাংবাদিক। নিজের ব্যক্তিগত উদাহরণ ও অনুপ্রেরণার মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে এই পেশায় আকৃষ্ট করেছেন। আজ যে বহু বাংলাদেশি ফটোসাংবাদিক বৈশ্বিক প্রকাশনায় নিজের ছবি ছাপানো কিংবা আন্তর্জাতিক পদক লাভের বাসনা লালন করেন, তার কারণ সম্ভবত কেবল তিনিই।

শহিদুল পদকজয়ী ফটোএজেন্সি দৃক প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত ‘পাঠশালা’ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রখ্যাত ফটোগ্রাফি স্কুল।
এই স্কুলে পড়তে বিদেশ থেকে শিক্ষার্থী ও অতিথি শিক্ষকরা আসেন। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক ইন্সটিটিউট ও সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি প্রতিষ্ঠা করেছেন।

দৃক ও পাঠশালা- দুই প্রতিষ্ঠানই তিনি গড়েছেন নিজের পৈতৃক সম্পত্তিতে।

তার সবচেয়ে সফল সৃষ্টি হলো ছবি মেলা। এই আন্তর্জাতিক চিত্রপ্রদর্শনীতে বিশ্বের সব জায়গা থেকে কাজ জমা পড়ে।
অংশ নিতে ঢাকায় আসেন বিশ্বের সেরা সব ফটোগ্রাফাররা।
২০০০ সালে শুরু হওয়া এই চিত্রপ্রদর্শনীর প্রথম থিম ছিল ‘যেই যুদ্ধ আমরা ভুলে গেছি।’ এটি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গণহত্যা নিয়ে সবচেয়ে সফল চিত্রপ্রদর্শনীর একটি।

১৯৮৩ সালে তিনি হার্ভে হ্যারিস ট্রফি জেতেন।
১৯৯৩ সালে তথ্যচিত্রের জন্য জিতে নেন মাদার জোন্স পদক।
‘৯৮-এ তিনি আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশন ও হাওয়ার্ড চ্যাপনিক অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন।
২০১৪ সালে শিল্পকলা পদক ও
২০১৭ সালে চীনের ডালি ইন্টারন্যাশনাল চিত্রপ্রদর্শনীতে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন।

এই বছর তিনি পান লুসি ফাউন্ডেশন হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাওয়ার্ড। চিত্রগ্রাহক হওয়ার পাশাপাশি তিনি লেখক, কিউরেটর ও অ্যাক্টিভিস্ট।
২০০৭ সালে তিনি কাশ্মীরের ভূমিকম্প নিয়ে ‘নেচার’স ফিউরি’ ও দক্ষিণ এশিয়ায় এইচআইভি/এইডস নিয়ে ‘পোর্ট্রেইট অব কমিটমেন্ট’ শীর্ষক দুটি বই লিখেন। তার লেখা বই ‘মাই জার্নি অ্যাজ অ্যা উইটনেস’ সম্পর্কে লাইফ ম্যাগাজিনের সাবেক পিকচার এডিটর জন মরিস লিখেছেন, কোনো চিত্রগ্রাহকের লেখা সর্বকালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বই এটি।

লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্গানিক কেমিস্ট্রি নিয়ে পিএইচডি আছে তার। যুক্তরাজ্যের সান্ডারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইউসিএলএ) তিনি ভিজিটিং প্রফেসর। এ ছাড়া তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি লেকচারার ছিলেন।

আমরা ন্যায় বিচার চাই।
আমরা গুনিজনের যথাযথ সম্মাননা চাই।
আমরা নূন্যতম সাংবিধানিক অধিকারের চর্চা চাই।


তথ্য সূত্র: অনলাইন পত্রিকা সমূহ
ছবিঋণ: গুগল
চাইলেই কি একজন শহীদুল আলম হওয়া যায়?
শতবছরে একজন এমন মেধাবী জন্মে!
কথায় বলে যে দেশ গুনিজনের সম্মান দিতে জানেনা
সেদেশ গুনিজন জন্ম নেননা।

অথচ আমরা সেই গুনিজনকে নিয়ে কি করছি??? ভিন্নমত প্রকাশের সংবিধানিক অধীকার টুকুও কি নাই?
উনার সম্পর্কে অনেকে হয়তো অনেক কাছ থেকে অনেক বেশী জানেন। আমি বিভিন্ন পত্রিকা থেকে পড়ে যেটুকু জেনেছি শেয়ার করছি।

বাংলাদেশের খ্যাতনামা চিত্রগ্রাহক শহিদুল আলমের গ্রেপ্তার বিশ্বজুড়ে নিন্দা ও ক্ষোভের ঝড় তুলেছে।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে),
পেন ইন্টারন্যাশনাল, মুম্বাই প্রেসক্লাব, দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া ডিফেন্ডার্স নেটওয়ার্ক (সামডেন) সহ গার্ডিয়ান ও ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস বিশাল কাভারেজে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ করেছে এবং গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছে। এছাড়া দেশী বিদেশি সকল অনলাইন অফলাইন প্রকাশনায় বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রকাশীত হচ্ছে। উনার মুক্তি দাবী করা হচ্ছে।



শহিদুল আলম বিশ্বের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় চিত্রগ্রাহকদের একজন। বাংলাদেশে এই পেশায় তার মতো বৈশ্বিক মর্যাদা খুব কম লোকই পেয়েছেন। বিশ্বের সব বড় বড় পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে তার ছবি ছাপা হয়েছে।

ড. শহীদুল আলম কে নিয়ে লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ান তার গ্রেপ্তারের সংবাদে লিখেছে,
নিজের চার দশকব্যাপী ক্যারিয়ারে শহিদুলের ছবি নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন ও ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সহ প্রত্যেক খ্যাতনামা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমে ছাপা হয়েছে।
দেশের ফটোসাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব আনয়নে আর যে কারো চেয়ে অনেক বেশি কাজ করেছেন শহিদুল আলম। তার হাতে প্রশিক্ষিত হয়েছেন শ’ শ’ ফটোসাংবাদিক। নিজের ব্যক্তিগত উদাহরণ ও অনুপ্রেরণার মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে এই পেশায় আকৃষ্ট করেছেন। আজ যে বহু বাংলাদেশি ফটোসাংবাদিক বৈশ্বিক প্রকাশনায় নিজের ছবি ছাপানো কিংবা আন্তর্জাতিক পদক লাভের বাসনা লালন করেন, তার কারণ সম্ভবত কেবল তিনিই।

শহিদুল পদকজয়ী ফটোএজেন্সি দৃক প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত ‘পাঠশালা’ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রখ্যাত ফটোগ্রাফি স্কুল।
এই স্কুলে পড়তে বিদেশ থেকে শিক্ষার্থী ও অতিথি শিক্ষকরা আসেন। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক ইন্সটিটিউট ও সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি প্রতিষ্ঠা করেছেন।

দৃক ও পাঠশালা- দুই প্রতিষ্ঠানই তিনি গড়েছেন নিজের পৈতৃক সম্পত্তিতে।

তার সবচেয়ে সফল সৃষ্টি হলো ছবি মেলা। এই আন্তর্জাতিক চিত্রপ্রদর্শনীতে বিশ্বের সব জায়গা থেকে কাজ জমা পড়ে।
অংশ নিতে ঢাকায় আসেন বিশ্বের সেরা সব ফটোগ্রাফাররা।
২০০০ সালে শুরু হওয়া এই চিত্রপ্রদর্শনীর প্রথম থিম ছিল ‘যেই যুদ্ধ আমরা ভুলে গেছি।’ এটি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গণহত্যা নিয়ে সবচেয়ে সফল চিত্রপ্রদর্শনীর একটি।

১৯৮৩ সালে তিনি হার্ভে হ্যারিস ট্রফি জেতেন।
১৯৯৩ সালে তথ্যচিত্রের জন্য জিতে নেন মাদার জোন্স পদক।
‘৯৮-এ তিনি আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশন ও হাওয়ার্ড চ্যাপনিক অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন।
২০১৪ সালে শিল্পকলা পদক ও
২০১৭ সালে চীনের ডালি ইন্টারন্যাশনাল চিত্রপ্রদর্শনীতে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন।

এই বছর তিনি পান লুসি ফাউন্ডেশন হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাওয়ার্ড। চিত্রগ্রাহক হওয়ার পাশাপাশি তিনি লেখক, কিউরেটর ও অ্যাক্টিভিস্ট।
২০০৭ সালে তিনি কাশ্মীরের ভূমিকম্প নিয়ে ‘নেচার’স ফিউরি’ ও দক্ষিণ এশিয়ায় এইচআইভি/এইডস নিয়ে ‘পোর্ট্রেইট অব কমিটমেন্ট’ শীর্ষক দুটি বই লিখেন। তার লেখা বই ‘মাই জার্নি অ্যাজ অ্যা উইটনেস’ সম্পর্কে লাইফ ম্যাগাজিনের সাবেক পিকচার এডিটর জন মরিস লিখেছেন, কোনো চিত্রগ্রাহকের লেখা সর্বকালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বই এটি।

লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্গানিক কেমিস্ট্রি নিয়ে পিএইচডি আছে তার। যুক্তরাজ্যের সান্ডারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইউসিএলএ) তিনি ভিজিটিং প্রফেসর। এ ছাড়া তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি লেকচারার ছিলেন।

আমরা ন্যায় বিচার চাই।
আমরা গুনিজনের যথাযথ সম্মাননা চাই।
আমরা নূন্যতম সাংবিধানিক অধিকারের চর্চা চাই।


তথ্য সূত্র: অনলাইন পত্রিকা সমূহ
ছবিঋণ: গুগল
আপডেটস: এখানে

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৬

মায়াবী ঘাতক বলেছেন: উনার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি। যদিও আমার মত অধমের দাবি ক্ষমতাসীন দানবদের কর্ণকুহূরে প্রবেশ করবে না।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। একজনের মত বা একটা ভাবনা এককে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র
কিন্তু সমন্বয়ে তাই জনদাবীতে পরিণত হয়।

সময়ের কাছে আর নিজের বিবেকের কাছে স্বচ্ছতা সবচে বড় শান্তি।
সময়ের প্রয়োজনেই সত্যের সাথে থাকুন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।

কেউ অসীম নয়। মহাকালে সময়ের ঘড়িতে সকলেই বাঁধা।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৭

বলেছেন: আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত ফটো সাংবাদিক শহীদুল আলম-বাংলাদেশে জন্ম নেয়া বুঝি অন্যায়

যেখানে কোন সম্মান নেই সেখানে কোন জীবন নেই

লজ্জা কোথায় লুকাব?

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যি মূখ লুকানোর জায়গা নেই!
৫৬ হাজার বর্গমাইল যেন যথেষ্ট নয় এ লজ্জ্বা লুকাতে!

অনেক ধন্যবাদ ভায়া!
বিবেকের সাথে আছেন বলে।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


শহীদুল আলমের দোষ কি তা এখনো জাতি জানে না; তবে, তাকে খালি পায়ে টেনেটুনে যেভাবে আদালতে নিয়েছে, এটা ভয়ংকর; পুলিশকে নিশ্চয় শেখ হাসিনা বলে দেয়নি এগুলো করতে।

গুণী শহীদুল হককে টেনেটুনে নেয়ার পর, মির্জা, মওদুদ, ড: খোন্দকার তাহার পক্ষে কিছু বলেছেন; গুণহীন শেখ সাহেবকে টেনেটুনে নেয়নি বলে, মির্জা, মওদুদ, ড: খোন্দকার দু:খ প্রকাশ করেনি; এগুলো জাতির মাঝে সমস্যা করছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

কে বলবে কে বলেছে কে বলেনি! সবই এখন ধৌঁয়াসায়!

জাতির অনেক সমস্যা ! দূর করার জন্য প্রয়োজন যে অগ্রজেরা আছৈ তারা অভিমানে নাকি ব্যার্থতায় দূরে! কে জানে?
বাধ্যহয়ে নামলো কঁচি কাঁচারা! তাতেও বড়দের বাগড়া!
সমাধান কই? আরেকটা যুদ্ধ? নাকি আরেকটা পূর্ন বিপ্লব?
৫বছরের একখান ক্ষমতা ছিল পাবলিকে ভোটের সিলমারা! তাও এখন অপ্রয়োজনীয়
মানুষ করবে কি? বলেনতো!

৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যে দেশ গুনিজনের সম্মান দিতে জানেনা
সেদেশ গুনিজন জন্ম নেননা।

চিরন্তন অন্যতম সত্য একটি উক্তি।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। এগুলোতো মহাকলের কষ্টিতে ঘষে টিকে যাওয়া সত্য।
চিরন্তন।

আমরা আর মানছি কই! জ্ঞানীরা আজ অপমানীত, অবহেলিত, অবদমিত।

আচ্ছা এমন করা যায় না সংসদীয় আসনের সকলের সিভি উন্মুক্ত থাকবে।
আমজনতা দেখে সিদ্ধান্ত নেবে ;)

৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: কী বলব! বলার কিছু নাই। শুধু মনে রাখা উচিত, ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। যথার্থ বলেছেন।

কিন্তু এটাও সবচে বড় সত্য- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না!
সকলের শুভবোধ জাগ্রত হোক।

৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এমন একজন মানুষকে এভাবে পড়তে হয়েছে দেখে সম্ভিব হলাম। ওনার দ্রুত মুক্তির দাবি করছি। তবে কবিভাই, এপ্রসঙ্গে আমাদের এখানে বাম আমলে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অমিত ভট্টাচার্য্যকে সরকার মাওবাদী তকমা দিয়ে গ্রেপ্তার করেছিল। পরে উপযুক্ত তথ্য প্রমানের অভাবে মুক্তি পেলে ক্যাম্পাসে বীরোচিত সম্মান পেয়েছিলেন। আমার আজ মনে হচ্ছে শ্রদ্ধেয় আলম সাহেবও এমন সম্মানে ফিরে আসবেন।

শুভকামনা জানবেন ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার ধারনা সত্য হোক। বীরোচিত বেশে ফিরুক উনার পরিবারের কাছে, দেশবাসীর কাছে।

ধন্যবাদ ও শুভকমনা রইল আপনার জণ্যেও

৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শুধু তাই নয় উনার পিতা স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত। এমন কি কলেরা গবেষণায় উনার পিতার বিশেষ অবদান আছে। তবে এই আমলে যেখানে ড. ইউনুসই কোন সম্মান পাননি, তখন শহীদুল আলম তো অনেক পরে...

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল বলেছেন।
উনার যে ছেলেকে আহত করা হয়েছে উনি গণিত অলিম্পিয়াডের কোচ!
সত্যিই অনন্য এক গুনি পরিবার!
যাদের কাছে আমাদের ঋণি থাকার কথা! তাদেরই হচ্ছে লাঞ্চনা!!! হায় আল্লাহ!

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আচ্ছা এমন করা যায় না সংসদীয় আসনের সকলের সিভি উন্মুক্ত থাকবে।
আমজনতা দেখে সিদ্ধান্ত নেবে ;)

এমনটা যদি হয়,তাহলে পৃথিবীতে অন্যায়,অনাচার,নিপীড়ন বলতে কিছুই থাকবে না।আর এগুলো না থাকলে আমরা দুজন মানুষের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্ব বিচার করতে পারব না।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
তাই বুঝি সব- লুকোচুরির খেলারে ভাই লুকোচুরির খেলা!

তবে মিনিমাম টুকুর দিন এসে গেছে বোধ করি।
নইলে জাতি হিসেবে কেবলই পেছনে চলা দেখতে হবে!
মালয়েশিয়া আজ কোথায়? আমরা কোথায়???

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫২

রাকু হাসান বলেছেন: উনার ব্যাপারে অনেক কিছু জানলাম ,উনারমত ফটোগ্রাফার বাংলাদেশে একজন আছে বলে সন্দেহ আছে ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উনাকে নিয়ে একটু গুগল করলেই দেখবেন সারা বিশ্বে কি প্রতিক্রিয়া হচ্ছে।
অথচ পুলিশের আচরণ দেখুন! খালিপায়ে টেনে হিচড়ে নিয়ে যাওযা দেখুন!
কী দু:খজনক!! কি বিস্ময়কর!!! নয়???!!!!

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১০

এখওয়ানআখী বলেছেন: গুণীজন অপমানিত হলে বিপ্লবের পথ সুগম হয়। দলীয় লেজুড়বৃত্তি ছেড়ে এজাতি এবার জাগবে নিশ্চয়।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জহির রায়হানের লেখনিতে একাত্তর ছিল সময়ের প্রয়োজন!
হয়তো আবার কোন সময়ের প্রয়োজনে আবারোজাগবে মানুষ
ভয় ভুলে শংকা ভুলে দ্বিধা ঝেড়ে!
অস্তিত্বের প্রয়োজনে!

আশাইতো জীবন।

১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মালয়েশিয়া আজ কোথায়? আমরা কোথায়???
আমাদেরও শুভদিন আসবে,আর সেদিনটা এখনব্ধি অজানা।তবে অপেক্ষায় আছি সেই দিনটির জন্য।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাজার লক্ষ কোটি সম্ভাবনাও আজ লুপ্ত, সুপ্ত!
শুধে নেতৃত্বের হযবরল-তে!

ডায়নামিক নেতৃত্ব মাত্র ১০ বছরে দেশকে বানাতে পারে অতুলনীয় এক উপমায়।
সম্পদ আছে, জনবল আছে, মেধা আছে।
শুধু চাই দূরদ্রষ্টা স্বাপ্নিক সৎ নেতৃত্ব।

আপনার সাথে আমিও রইলাম। অপেক্ষায় :)

১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:১৯

মোঃ মাইনুল হোসেন তুষার বলেছেন: এ সমাজে গুনিরা হয় অবহেলিত, অত্যাচারিত, প্রতারিত। গুনির থেকে গুন্ডার কদর বেশি এ সভ্য সমাজে

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দু:খজনক এ বাস্তবতাতেই আমরা সময় পার করছি।

এর অবসান হলেই সমাজের প্রকৃত উন্নয়ন ঘটবে। যার জন্য বিজ্ঞাপন দেয়া লাগবেনা।
যে উন্নয়নের ফলে প্রজন্মের পর প্রজন্ম এগিয়ে যাবে বিশ্বে বাংলাদেশের মাথা উচু করতে।

১৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: তাঁর মা, প্রয়াত ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর ছিলেন একজন সংগ্রামী নারী, সেসময়ে তাঁর নেয়া নারী শিক্ষা বিষয়ক উদ্যোগ এতটাই সাহসী ছিল যে সেসময় তা অনেকে কল্পনা করতেও ভয় পেত।সেসময় অর্থাৎ ‘৫০ এর দশকের শুরুর দিকে, যখন পুরো দক্ষিণ এশিয়ায় নারীরা শিক্ষা সুবিধা থেকে বন্চিত। ঢাকায় অগ্রণী স্কুল ও কলেজ (অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয় ) তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন।

নিন্দা জানানোর ভাষাও হারিয়ে ফেলেছি। কার কাছে মুক্তি চাইব? খুনে স্বৈরাচারের কাছে, কচি স্কুলের বাচ্চাদের রক্তাক্ত দেহ যার কাছে তামাশার বিষয়!!!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন তথ্য দিয়ে পোষ্টকে সমৃদ্ধ করায় কৃতজ্ঞতা।

আরো বিস্তারিত থাকলে দিতে পারেন। পোষ্টে এড করে দেয়া যায়।
গুনি পরিবারের গুনি সন্তানই বটে।

সত্যি নর্বাক স্তব্ধতায় কাটে সময়!
ধ্রুবতারা আর দেয়না ইশারা
মাটির পিড়িতে দানবের দখল
সুবোধ আজো পলাতক!!!!

১৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিশিষ্ট লেখিকা ও মানবাধিকার কর্মী খুশী কবির ডঃ শহীদুল আলমের পারিবারিক পরিচয় সম্পর্কে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। ফেসবুকে গিয়ে দেখতে পারেন।একটা গ্রুপ উনাকে রাজাকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছে। এর প্রতিবাদে খুশি কবির এই পোস্ট দিয়েছেন।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যসূত্র দেয়ায়!

ভিন্নমত হলেই এই ফালতু ট্যাগিংবাজি আর কত!!!

এবার তোরা মানুষ হ' ছাড়া আর বলার কিছূ নাই।

১৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার যা চায় তাই হয়। এর বাওরে কেউ গেলে তার খবর আছে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেটাইতো দেখছে জনগণ।
এটাকেতো বলে স্বৈরাচারিতা!
তবে আর গণতন্ত্রের মিথ্যা খোলস পরে কেন। সরাসরি এটা বলেই দেশ চালাক।
জনগণ হয় মানবে নয় কিছু পারলে করবে।

১৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৯

পদ্মপুকুর বলেছেন: নির্দোষ এবং গুণী মানুষদেরকে অপমান-অপদস্ত করার এই ধারা আরো অনেক আগেই শুরু হয়েছিলো। কিন্তু আমরা কেউ পাত্তা দিইনি, ক্ষেত্র বিশেষে খুশি হয়েছি। কারণ নিগৃহীতরা অনেকেই হয়তো আমার মতের বিপরীত পক্ষে অবস্থান করে। আজ যখন এই দানব আমাদের উপরেই হামলে পড়ছে, তখন প্রতিবাদ শুরু করছি। হয়তো এখনো অনেকেই চুপ আছেন, ভাবছেন- আমাকে তো আর ধরছে না....

এই বেছে বেছে প্রতিবাদের পরিণাম ভালো হতে পারে না। হিটলার ও নাৎসী বাহিনীর নির্যাতনের প্রেক্ষিতে জার্মান কবি মার্টিন নিম্যোলার এর একটা কবিতা খুবই প্রাসাঙ্গিক। পড়ে দেখতে পারেন।

যখন ওরা প্রথমে কমিউনিস্টদের জন্য এসেছিল,
আমি কোনো কথা বলিনি, কারণ আমি কমিউনিস্ট নই।
তারপর যখন ওরা ট্রেড ইউনিয়নের লোকগুলোকে ধরে নিয়ে গেল,
আমি নীরব ছিলাম, কারণ আমি শ্রমিক নই।
তারপর ওরা যখন ফিরে এলো ইহুদিদের গ্যাস চেম্বারে ভরে মারতে,
আমি তখনও চুপ করে ছিলাম, কারণ আমি ইহুদি নই।
আবারও আসল ওরা ক্যাথলিকদের ধরে নিয়ে যেতে,
আমি টুঁ শব্দটিও উচ্চারণ করিনি, কারণ আমি ক্যাথলিক নই।

শেষবার ওরা ফিরে এলো আমাকে ধরে নিয়ে যেতে,
আমার পক্ষে কেউ কোন কথা বলল না, কারণ, কথা বলার মত তখন আর কেউ বেঁচে ছিল না।


ফ্রিডরিখ গুস্তাফ এমিল মার্টিন নিম্যোলারবা মার্টিন নিম্যোলার (জার্মান: Friedrich Gustav Emil Martin Niemöller) (জন্ম:১৮৯২ - মৃত্যু: ১৯৮৪) ছিলেন জার্মানির একজন নাৎসিবিরোধী ধর্মযাজক, কবি ও গ্রন্থকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি ছিলেন ন্যাশনাল কনজার্ভেটিব দল এবং এডলফ হিটলারের সমর্থক।তবে পরবর্তীতে তিনি ছিলেন কনফেশনাল চার্চের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম; এরা জার্মান প্রটেস্ট্যান্ট চার্চগুলোর নাৎসীকরনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল। এছাড়া তিনি নাৎসিদের আরিয়ান প্যারাগ্রাফের অন্যতম বিরোধী ছিলেন । ১৯৫০ সাল পর্যন্ত তিনি শান্তিবাদি ও যুদ্ধবিরোধী হিসেবে সমাজের বিভিন্ন স্তরে কাজ করেন। তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় হো চিন মিনের সাথে দেখা করেন এবং পারমানবিক অস্ত্র অপসারণের ক্যাম্পেইনের সাথে যুক্ত হন। (উইকি)


গতকালকেই এ্ই মন্তব্যটা লিখেছিলাম আরেকজনের পোস্টে। সামঞ্জস্যতা থাকায় আবারো দিলাম।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন মন্তব্যে পোষ্ট সমৃদ্ধ হলো।

আসলেই আমাদের ভাবনায় মার্টিন নিম্যোলার এর একটা কবিতার কথারাই বুঝি খেল যায়
আর আমরা বিভক্ত হতে থাকি।
শোষিত হতে থাকি
বঞ্চিত হতে থাকি
একসময়ে নি:শেষ হয়ে যাই।

অথচ স্রেফ একটা বিশ্বাসের ঐক্যে
আমাদের ইতিহাস হতে পারতো অন্যরকম।

অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২০

উপপাদ্য বলেছেন: অনেক অনেক মতবিরোধীতা আছে উনার সাথে। তবে রাস্ট্র তার সংগে যে অন্যায় আচরন করেছে তা কোনদিনও ক্ষমা পাওয়ার না। আমি তার সাহসের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। তার নিঃশর্ত মুক্তি চাই এবং যারা যারা তার অপহরন ও নির্যাতনের সাথে জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের সম্মুখীন করার জন্য আহ্বান জানাই।

রাস্ট্রের এই জঘন্য ও ঘৃনিত চেহারাকে পরিষ্কার করার একটাই রাস্তা এখন, রাস্ট্রকে দূবৃত্তদের কবল থেকে মুক্ত করা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সৎ সাহসী মন্তব্যে।

মতভিন্নতা থাকতেই পারে! ১৮ কোটি মানুষ ১৮ কোটি রকমেরই ভাবে!
মৌলিক বিষয়ে ঐক্যমতের বিকল্প নেই।

রাস্ট্রের এই জঘন্য ও ঘৃনিত চেহারাকে পরিষ্কার করার একটাই রাস্তা এখন, রাস্ট্রকে দূবৃত্তদের কবল থেকে মুক্ত করা।
সহমত।

১৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৯

করুণাধারা বলেছেন: ডঃ শহিদুল আলমের সাথে যে ন্যাক্কারজনক আচরণ করা হচ্ছে, নানাভাবে তার প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে। আপনার প্রতিবাদ তাই যথাযথ হয়েছে, ভালো লাগলো পোস্ট।

উপর দিকে থু থু ছুঁড়লে তা নিজের মুখেই এসে পড়ে। মানী মানুষকে অপমান করলে নিজের মান যে ক্রমাগত কমতে থাকে, সেই হুঁশটুকু পর্যন্ত এরা হারিয়ে ফেলেছে। এদের প্রতি ধিক্কার!!

যেহেতু উনার দাঁড়ি আছে, আমার মনে হচ্ছে এখন উনাকে বিএনপি জামাতের ষড়যন্ত্রকারী বলে প্রমাণ করার চেষ্টা চলছে। নাহলে শুধু সত্যকথনের অপরাধে(?) কেন তাকে রিমান্ডে নিবে এত দিনের জন্য??

খুবই দুঃখজনক, সবকিছু।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসম্ভব কিছুই নয়।

বাঘ আর ছাগের গল্পের মতো। ভাটিতে পানি খেলেও বাগের চোখে উজানের জল ঘোলার অপরাধে ছাগকে শাসায়!
তারপরও অপরাধ প্রমানীথ না হলে - তুই না করেলও নিশ্চয়ই তোর দাদায় করেছিল বলে ঘাড় মটাকায়!

মানুষ যদি নীতিহীনতার এই স্তরে বাস করে -তা সভ্যতার জন্য বিপদজনক বৈকি!

১৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তার নিঃশর্ত মুক্তি চাই।
তার মত কাউকে এভাবে আটকে রাখা অন্যায়। সৃজনশীলতা নষ্টে রাষ্ট্র এমন কঠোর হতে পারেই না

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

রাষ্ট্রের নূন্যতম মৌলিক মানবিক, সাংবিধানিক অধিকারের বিপরীতে রাষ্ট্র এভাবে দাড়ালে মানুষ যাবে কোথায়?
ভিন্নমত প্রকাশ নিষিদ্ধ ঘোষনা করে দাও। তাহলেও না হয় বোঝা গেল আমরা কিমের অধীনে আছী!
থাকলে এভাবেই থাকতে হবে। নইলে চলে যাবে।

কিন্তু মূখোশের আড়ালে এ কেমন মোনাফেকি!

২০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:০৭

আখেনাটেন বলেছেন: প্রেতাত্মা ভর করেছে এ দেশের উপর...।

গুণীরা এ দেশে কেন থাকবে? মতের বিপক্ষে গেলেই এমন আচরণ। জগণ্য।

ক্ষমতাসীনদের মাঝে কি একজনও সেইন পারসন নেই।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। পাকি প্রেতাত্মা! ইয়াহিয়া ভুট্টোর ভুত ;)

দলন, দমন, পীড়নে ক্ষমতায় থাকা যায় বটে-ইতিহাসে আস্তুকুড়েই নিক্ষিপ্ত হতে হয়।
ইতিহাস যে বন্দুকের নল ভয় পায় না।
হিটলারও স্মরনীয় কিন্তু পজিটিভ না নেগেটিভ তাই বিচার্য!

২১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১১

সাইন বোর্ড বলেছেন: এসব অন্যায় অাসলে সহ্য করার মত না, কিন্তু পুরো দেশ যেন একটা গোষ্ঠীর কাছে জিম্মি হয়ে গেছে ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভীষরকম একমূখিতায়! ভিন্নমতের উপর দলন, দমন, পীড়ন সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে!
মানুষ নিরুপায়!

২২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩০

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: তাকে রিমান্ডে নেয় হয়েছে ,অত্যাচার করা হচ্ছে

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খুবই দু:খজনক।
নিন্দা জানাবার ভাষা জানা নাই।

২৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



উনার সম্বন্ধে তেমন কিছু জানতাম না; এখন পত্রিকা পড়ে, উইকি পড়ে, ইউটিউবে উনার সাক্ষাৎকার দেখে অনেক কিছু জানতে পেরেছি; উনাকে মুক্তি দেওয়া হোক। না হলে সংবিধান পরিবর্তন করে বাক স্বাধীনতাকে বন্ধ করে দেওয়া হোক X(

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন
" না হলে সংবিধান পরিবর্তন করে বাক স্বাধীনতাকে বন্ধ করে দেওয়া হোক "

স্বাধীন, সার্বভৌম গণতান্ত্রিক রাষ্টে নিজের মত প্রকাশ করা যাবেনা এ কেমন কথা?
খুবই দু:খজনক।

২৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: মানুষটার কি দোষ তা পুলিশ প্রশাসন মিডিয়ায় জানালে খুশি লাগতো। শহীদুল আলমের এক আইনজীবী'র কাছে জিজ্ঞাসা করেছিলাম উনার দোষ সম্পর্কে, উনি এখনো কিছু জানাননি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেটাই। একজন মানুষকে বিনা ওয়ারেন্টে, খালি পায়ে ঘর থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া কোন ধরনের সভ্যতা?
আইনরে শাসন, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন কি এভাবে পূরণ হয়!!!!???
সত্যিই আইজদ্দিন! কি বিচিত্র এই দেশ!!!

২৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শহীদুল আলম, নামকরা আকিয়ে।
ধানমন্ডির দৃক গ্যালারি, এনজিও করে তিনি ধনকুব।
সবুরখানের ভাতিজা হলেও সবুরখানের মুসলিমলীগ আদর্শ ধারন করতেন না। তাকে শুরুথেকে এতদিন মোটামোটি ধর্মনিরপেক্ষ বাম ধারাতে দেখা গেছে। এছাড়া তিনি বৈশাখী মেলা করতেন, শাহাবাগ গনজাগরনে অন্যান্ন আর্টিষ্টদের মত উনিও বার বার সশরীরে সমর্থন দিয়েছিলেন।
মোটামোটি সর্বজন গ্রহনযোগ্য সংস্কৃতিমনা একজন সজ্জন ভদ্রলোক।

কিন্তু রিসেন্টলি আরো কয়েকজনের মত উনিও বিক্রী হয়ে গেছিলেন।
তার মত গুনি সংস্কৃতিমনা ব্যক্তির অধপতন মেনে নেয়া যায় না। ২০১৫তে যুদ্ধাপরাধী সাকা-মোজাহেদের এটর্নি বার্গম্যানের পক্ষে সাক্ষী দিতে তার পরিবার শুদ্ধ আদালতে গেছিলেন। বর্তমানে রাতের অন্ধকারে জামাত-বিএনপির সঙ্গে হাটাহাটি করেন। তখন আর সেক্যুলার থাকেন না।
আলজাজিরাকে বলেন, তিনি বলেন, চলমান নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে সরকার চাপাতি দিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থিদের কোপাচ্ছে!
কোন কোমলমতির গায়ে সরকার চাপাতি কোপ দিল?
উনি বলেন দেশে বাক স্বাধীনতা নেই।
বাক স্বাধীনতা কি নেই?
এসব মামুলি কথা জন্য তাকে ধরেনি নিশ্চিত।

আমার মতে সম্ভবত সেদিনের মোহম্মদপুরে বৈঠকে কার কারা ছিল সেটা জানার জন্যই ..

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা.কা ভাই

যা বললেন উনার আদর্শ বদল বা মত বদলের কথা তার জন্যে কি এভাবে প্রতিহংসা বাস্তবায়ন করতে হবে।
উনি ভুল বলে থাকলে সরকার আল জাজিরাকে পাল্টা বিবৃতি দিয়ে বলতে পারতো এটা সত্য নয় এই দেখূন বাস্তবতা!
বলে বিটিভির ফুটেজ এড করে দিতে পারত।
তারপর এই বিবৃতি যদি ফৌজদারী অপরাধও গণ করা হয়- তার জন্যও আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গেলে কি সরকারর জন্যই উত্তম হতো না?

আর মোহাম্মদপুরের বৈঠক! বদিউল আলম সাহেব ইমেইলের প্রমাণ সহ যে বিবৃতি দিয়েছেন- আপনার পোষ্টে কমেন্টে দিয়েছি আংশিক; আশা করি পড়েছেন।
একটা ধারনা বা কল্পনার উপর এতকিছূ!!!! এতো দেখী জুজুর ভয়ে ভীত হবার মতোই কান্ড!

২৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: পড়লাম

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বুঝলাম :)

২৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫০

শিখণ্ডী বলেছেন: ছবি তোলা নাজায়েজ /:) পুলিশে হেফাজত ঢুকে গেছে X(

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

ঠিক ঠিক! বিটিভির সংবাদ দাতা মাত্রই জানিয়েছেন -তিনি বন্দীদশা বড়ই সূখে দিনাতিপাত করিতেছেন!
বাকী সব গুজব। প্রমাণ হিসেব ফুটেজ চালূ! সব ঝিরিঝিরি... কারিগরি ত্রুটির জন্য আমরা দু:খিত
একটু পরই ফুটেজ সহ আপনাদের কাছে ফিরছি! ততক্ষনে চলুন দেশের উন্নয়নের প্রতিবেদন দেখি;) :P
(হাস -মুরগী বেঁচে আম্বিয়ার মা লাখোপতি )

২৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৫৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: উনাকে বাচ্চাগুলোর মত রড চাপাতি দিয়ে যে কোপায়নি যে তাতেইতো আমি বলেছি আলহামদুলিল্লাহ I

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভিক্ষা চাইনা কুত্তা সামলান নীতিতে ভাবনা ঠিকাছে!

এক অবরুদ্ধ মাৎসানায় সময়ে স্ব-দেশ!

২৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসামান্য গুনি এই মানুষটার হায়েনার হাত থেকে মুক্তি প্রত্যাশা করছি।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমত।
এবং অনেক অনেক ধন্যবাদ লিটন ভায়া

৩০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: চাইলেই ওনার মত একজন হওয়া যায় না।

ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেই না বলেই আমাদের অধপতন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

আমরা কবে শিক্ষা নিব আর???
৪৭ পেরিয়ে গেল স্বাধীনতার!

৩১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

লায়নহার্ট বলেছেন: {Tank man তিনি জীবনের এই অপ্রত্যাশিত মোড়ে এসে নতুন শিখরে উঠলেন, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা রইলো}

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা ট্যাংক ম্যান

কে জানে তিনি নতুন শিখরে উঠলেন না জীবন উনাকে নতুন শিক্ষা দিল!
অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

অনল চৌধুরী বলেছেন: আচ্ছা এমন করা যায় না সংসদীয় আসনের সকলের সিভি উন্মুক্ত থাকবে।
আমজনতা দেখে সিদ্ধান্ত নেবে
কোন লাভ নাই।
জেনেশুনেই বেছে নেবে এরশাদ,সালমান,খালেদা,তারেক,ফালু,অাব্বাস,সাদেকের মতো চোরদেরই।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সে এক সময় গেছে ভায়া!
আজ হয়তো অন্যরকমই হবে যদি প্রকৃত ভোটাধিকারের সুযোগ থাকে।

না ভোটের রেসপন্সও কিন্তু ভালই ছিল।

পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ

৩৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

জেন রসি বলেছেন: এনজিও ভারসাস সরকার লড়াই মনে হচ্ছে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এতটা সরলীকৃত কি!!!???
মনে হয় না!

আবার অসম্ভবও কিছু নেই। যেহেতু একই সাথে সুজন সম্পাদকের বাসায়ও হামলা হয়েছে।

৩৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২২

অনল চৌধুরী বলেছেন: সে এক সময় গেছে ভায়া!
আজ হয়তো অন্যরকমই হবে যদি প্রকৃত ভোটাধিকারের সুযোগ থাকে।

না ভোটের রেসপন্সও কিন্তু ভালই ছিল।
-মানতে পারলোম না।
দেশে নির্বাচনে দাড়ানোর মতো সৎ নেতা কই?
সিটি নির্বাচনের কি দুই দলের বাইরে কেউ জয়ী হয়েছে
এদেশের জনগণ সৎ মানুষ দেখে ভোট দেয় না,দেয় মার্কা অার স্বার্থ দেখে।
ভারত -পাকি তে ৭০
বছরেও একই অবস্থা চলছে।
এখানে মাত্র ৪৭ বছর চলছে।

১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভিন্নমতে ধন্যবাদ।

সৎ নেতা আচৈ কিন্তু তাদের দাড়ানোর সাহস নেই।
প্রচলিম হাতুড়ি সংস্কৃতি থেকে বাঁচতেই তারা লুকিয়ে।
কিন্তু যখন আমজনতা সচেতন হবে -তারাও আত্মবিশ্বাস খুঁজে পাবে।
মার্খা দেখে ভোট দেয়ার চলতো আমরাই তৈরী করেছী। নয় কি?
আবার আমরাই তা ভাংতেও পারবো। শুধু চাই ইচ্ছা!
না ভোট কনসেপ্টইতো মানুষ কয়জন বুঝতো। দেখূন ধীরে দীরে প্রচারনায় মানুষের সচেতনতা বাড়ছে।
হয়তো শুধুই নগরাঞ্চলে। এটাকে মাস মিডিয়ায় ব্যাপক ভিত্তিক প্রচার চালালে আমি আশঅবাদী!

এই ভারতেই কিন্তু কেজরিওয়াল ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন।
আমরাই আসলে কতটুকু বদল চাই সেটাই প্রশ্ন। আসলেই কি চাই।
আমাদের নিজেদের বদল চাই আগে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ মূল্যবান মতামতে।শুভেচ্ছা রইল।

৩৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৪৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ধ্যাৎ আপনি কবি মানুষ, এতো কঠিন করে সারমেয় সম্পর্কিত প্রবাদ বললেন ! আমি আরো ভেবেছিলাম 'মেরেছ কলসির কানা, তাই বলে প্রেম দেবোনা' (শহীদুল আলমের পক্ষ থেকে হেনস্থার কাৰণে) জাতীয় কিছু বলবেন !

১১ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

কবিরাও তো মানুষ। সংসদে সেই কবিতা চর্চা মনে আছে নিশ্চয় ;)
হেলাল হাফিজের সেই বিখ্যাত কবিতার দুটি লাইন-

" রাইত অইলে অমুক ভবনে বেশ্‌ আনাগোনা খুব কানাকানি
আমিও গ্রামের পোলা চুতমারানী গাইল দিতে জানি! "

;)

৩৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২০

নীলপরি বলেছেন: শুভ বুদ্ধির উদয় হোক । এটাই আশা রাখি ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। সেটাই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:১০

অনল চৌধুরী বলেছেন: এই ভারতেই কিন্তু কেজরিওয়াল ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন।
আমরাই আসলে কতটুকু বদল চাই সেটাই প্রশ্ন। আসলেই কি চাই।
আমাদের নিজেদের বদল চাই আগে।
কেজরিওয়াল এখন কই? অাগের মতো প্রতাপ নাই।
বাংলাদেশের নীতিবান লোক কম,তাদের মধ্যে রাজনীতিতে অাছেন ০.১%।
তারা কোনদিনও ভোটে জিততে পারেবেন না টাকা আর মাস্তানী ক্ষমতার অভাবে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কথা সত্য।
তৃণমূলে সাধারন মানুষের সততা, নিস্ঠা এবং বদলের তীব্র আকাংখাই পারে প্রকৃত বদল আনতে।
আমজনতা যখন মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐক্যমতে পৌছাতে পারবে তখন বিপ্লব এমনিতেই সফল হবে।

আপ ভালা তো জগত ভালার মূলনীতিতে।কর্পোরেট বিষে বিষাক্ত চেতনায় যা দুরুহ ও বটে ;)

৩৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২১

অনল চৌধুরী বলেছেন: তৃণমূলেল সাধারন মানুষ নোংরা,নষ্ট অার চরম নীতিহীন।
এরা নিজের স্বার্থ ছাড়া অার কিছু বোঝে না।
দেশ বলে কোন বস্তর অস্তিত্ব সম্পর্কে তারা ধারণাহীন।
এজন্যই দেশের কোন উন্নতি হচ্ছে না।
হবেও না।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাতে কিন্তু তাতের দেশে দেশের কত্তাদের দোষ বেশী।
তাদের স্বপ্ন, তাদের জীবনাচার, তাদের বিশ্বাস কিন্তু একদিনে গড়ে উঠেনি।
সেখানে কত্তারা চাইলে শুভ আর কল্যানের বোধ টুকু ইনজেক্ট করতে পারেন বহুমূখি উপায়ে

কিন্তু ঐ যে - সব কলা খাবার দল। তাই নিজের অন্ধকার আড়াল করতে সমাজকে আরো গাঢ় অন্ধকারে ঢাকতে চায় অবচেতনেই।

সব খারাপের মাঝে নিজের খারাপিটা কম বোঝা যায় যাতে।
সেই চক্রবুহ্যেই ফেসে আছে আমজনতা।

৩৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: এসব অনর্থক কাজ করে সরকার নিজের কফিনেই পেরেক মারছে...X(

১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
কিন্তু যাদের পেরেক উঠানোর কথা তারা জুজুর ভয়ে ঘরে খিল দিয়েছে।
আমজনতা মাইনকা চিপায় X(

৪০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উনার সম্পর্কে তেমন কিছু জানা ছিল না। এখন জানলাম।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাধু'দা

অনেক অনেক দিন পর পেয়ে ভাল লাগছে। :)

৪১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: দুই একজন বাদে একে একে সকল অভিযুক্তই (অপরাধী নয়) ঈদের আগে ছাড়া পেল, কিন্তু উনি পেলেন না। মনে হয় উনি খুব বড় দাগে আঘাত করেছিলেন সরকারকে। এমন একজন গুণী ব্যক্তির প্রতি রাষ্ট্রীয় অসদাচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।
আশাকরি, উনি অচিরেই মুক্ত হবেন গণদাবীর কারণে। ওনার বিরোচিত প্রত্যাবর্তনের প্রতীক্ষায়---
পোস্টে প্লাস + +

২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খুব ভাল একটা পয়েন্ট নজরে এনেছেন প্রিয় সিনিয়র :)

কিন্তু এসবইতো সভ্য দেশের সভ্য মানুষৈর ভাবনা মাত্র। আমরা সম্ভবব এর আগে একটা স্বরে অ বসাতে যাচ্ছি!
যেমন ভাসা ভাসা ধারনা পাচ্ছি- সামনে আরো বেশী নিবর্তন মূলক পথেই চলবেন তিনারা।
দেশের সুনাম, গণতন্ত্র, মৌলিক মানবাধিকার সবই কেবলই ডিকশনারির শব্দ ক্ষমতা আর অস্তিত্বের প্রয়োজনে!
তৃতীয়, চতুৃর্থ, পঞ্চম কারোই তো দেখা নেই!
সবেই বুজিবা আশায় আছে- কেউ এসে আমাদের মসনদে বসিয়ে দেবে ! আর আমরা সব ঠিক করে ফেলবো??
হা হতোম্মি!

শুধু একজন শহীদুল নন! প্রতীকি ধরে নিলে গণতন্ত্র, বাক স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, মানবাধীকার সবই আজ অবরুদ্ধ!
আম হাজারো বিরোধীদলের সমর্থক যারা বন্ধী তাদের অতি সাধারন পরিচয়ের কারণে আলোচনার বাইরে! আউট অব ফোকাস!
তিনি যেমন ঋদ্ধ দেশীয়, আন্তর্জাতিক আলোচনা, সমালোচনা, নিন্দা এবং মুক্তির দাবীতে।
কিন্তু বাস্তবতা কি বদলেছে?
সামনে হয়তো নাম বদলাবে অন্তরীন তালীকায়! একজনের পর একজন!
আর আমরা ভাবব- ওরে নিছে, তারে নিছে, হেরে নিছে! আমিতো নিরাপদ!
যেদিন আমাকে নিয়ে যাবে- আমার জন্য বুঝি বলারো কেউ থাকবেনা।

এভাবেই রচিত হবে স্বৈরশাসনের সুদীর্ঘ ইতিহাস- যতক্ষননা এসে বিপ্লবের সুনামী ভাসিয়ে নেবে
ইতিহাসের কুখ্যাত স্বৈরশাসকদের ইতিহাসের পুনরাবর্তনে।

৪২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪০

সোহানী বলেছেন: এদেশে মেধাবী জন্ম নেয়া প্রথম পাপ তারপর দেশের টানে থেকে যাওয়া এর চেয়ে বড় পাপ। এ পাপের প্রায়শ্চিত্ত করছেন এখন উনি।...... এর চেয়ে কিছু বলার নাই বিগু। কেউ যখন প্রশ্ন করে এতো কিছু থাকতে দেশ ছেড়ে কেন চলে গেলাম তখন শহিদুল আলমের মতো কিছু লোকই আমার উদাহরন হয়। আমি ও চেস্টা করেছিলাম কিন্তু যখন দেখলাম যে কেরানী আমার রুমে ঢুকতে সাহস পেতো না অাগে, সে রুমে ঢু পায়ের উপর পা তুলে বসে আমাকে শেখাতে আসে।............ এ দেশ কোন আত্মসন্মানবোধ সম্প্ন্ন মানুষের জন্য নয়,......... চামচা, লোভী, বেহায়া, দালাল, অমানুষদের জন্য।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। নির্মম হলেও বাস্তবতা!

যাদের যাবার কোন উপায় নেই- তাদের অবস্থা ভাবুন!
পরিবর্তনের স্বপ্ন দ্রষ্টা নেই একজন। এত বেশী লোভ আর নীতিহীনতা ঝেকে বসেছে
সবাই তাতেই অবস্থান বিনির্মানে উঠেপড়ে লেগেছে।

আত্ম সম্মান, মর্যাদা, সততা, নিষ্ঠা, দেশপ্রেম, প্রতিশ্রুতি রক্ষা করা
এ জাতীয় শব্দগুলো বুঝি যাদুঘরের হতে যাচ্ছে!!!!
খুবই দু:খজনক।


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.