নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসত্য, আমানবিকতার বিরুদ্ধে সমালোচনায় অপ্রতিরোধ্য। আস্তিক, তবে বাড়াবাড়ী অপছন্দ। কোমল, কিন্তু নৈতিকতার ক্ষেত্রে কঠোর। চাওয়া একটাই, প্রাণের জন্মভূমিটা হোক সুন্দর ও শান্তিময়। আনন্দে ভরে ঊঠুক সবার প্রান।

অসত্য, আমানবিকতার বিরুদ্ধে সমালোচনায় অপ্রতিরোধ্য। আস্তিক, তবে বাড়াবাড়ী অপছন্দ। কোমল, কিন্তু নৈতিকতার ক্ষেত্রে কঠোর। চাওয়া একটাই, প্রাণের জন্মভূমিটা হোক সুন্দর ও শান্তিময়। আনন্দে ভরে ঊঠুক সবার প্রান।

সমশের

অসত্য, আমানবিকতার বিরুদ্ধে সমালোচনায় অপ্রতিরোধ্য। আস্তিক, তবে বাড়াবাড়ী অপছন্দ। কোমল, কিন্তু নৈতিকতার ক্ষেত্রে কঠোর। চাওয়া একটাই, প্রাণের জন্মভূমিটা হোক সুন্দর ও শান্তিময়। আনন্দে ভরে ঊঠুক সবার প্রান।

সমশের › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপি বনাম আওয়ামীলিগঃআদর্শিক/গন্তান্ত্রীক মিল-অমিল ও একটি পর্যালোচনা পর্ব-১-মাহবুব সুয়েদ

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩২

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-



বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। এই সংগ্রামী রাজনৈতিক দলটির গোড়াপত্তন হয় ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। পরবর্তী কালে মুসলিম শব্দটি বাদ দিয়ে এর নাম হয় নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। ১৯৭০ খ্রীস্টাব্দ থেকে এর নির্বাচনী প্রতীক নৌকা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ বিশ্বে পরিচিত।[১] ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর এই সংগঠনটির নামাকরণ করা হয় 'বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ'।



মূলনীতি-



এই দলটি তার দলীয় মুলনীতি হিসেবে যা গ্রহন করে তা হল ১।বাঙালি জাতীয়তাবাদ ২।গণতন্ত্র,৩। ধর্মনিরপেক্ষতা তথা সকল ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি এবং ৪। সমাজতন্ত্র তথা শোষণমুক্ত সমাজ ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা।



>চার মূলনীতি এবং প্রাসঙ্গিক কথা-আওয়ামীলিগ তার মুলনীতি হিসেবে এক নম্বরেই বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদকে গ্রহন করেছে।যারা আওয়ামীলিগার তারা বাঙ্গালিত্ব নিয়ে খুব বেশি গর্ববোধ করেন এবং ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই দেশের সকল নাগরিককেই বাঙালি হিসেবে ভেবে থাকেন।৭১ সালে স্বাধীনতার চেতনাকেও তারা বাঙ্গালিত্বের চেতনা বলে দাবি করে থাকেন.।দেশে বসবাসরত মোট জনসংখ্যার বেশিরভাগেরি মাত্রৃভাষা বাঙলা তাতে কোন সন্দেহ নেই কিন্তু বাংলায় কথা বললেই যে সবাই বাঙালি হয়ে যাআবে তা কেমন হয়। এদেশে রয়েছে ৪৭ এ আসাম ছেড়ে ধর্মীয় কারনে বাংলার সাথে আসা সুরমা ভ্যলির জনগন মানে সিলেটিরা যাদের মাতৃভাষা-সংস্কৃতি,সামাজিক আচার রীতি আলাদা যারা নিজেদের বাংলাদেশী বলে ভাবে বাঙালি নয়।এই বৃহত জনগোষ্টি মুলত অসমীয়া মুসলিম যারা ৪৭ এ রেফারেন্ডামের মাধ্যমে বাংলায় এসেছে তাদের কিভাবে বাঙালি বলা যাবে যদিও এই বাংলাদেশ সৃষ্টির পেছনে এই সুরমা ভ্যলির মানুষের অবদান অনেক।মহান মুক্তি যুদ্বের সর্বাধিনায়কসহ ১১টি সেক্টারের প্রায় চারটি সেক্টর কমান্ডারের বাড়ি সিলেট যারা সিলেটি বাংলাদেশি।এর বাইরে রয়েছে চাটগাইয়া অর্থ্যাৎ চিটাগংযের জনতা তারাও নিজেদের বাঙ্গালী বলে দাবি করেনা আর পার্বত্য চট্রগ্রামের কথাতো আছেই।এর বাইরেও সাওতাল,মনিপুরি,খাশিয়া,চাকমাসহ আরো প্রায় অনেক অবাঙ্গালি জাতি রয়েছে যারা জাতি হিসেবে বাংলাদেশি কিন্তু বাঙ্গালী নয়।......।(চলবে)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.