![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
করি আঁধারের সাথে খুনসুটি/ থাকি অভাজন নীরব শমিত/ ডাকি অদৃশ্য নিরাকার সত্বা
সহসা সর্পকে ফুল ভেবে হাতে তুলে নিলুম
কাঁটাদার ফুল মনে করে দংশন হজম করলুম।
ফণাকে ভাবলুম প্রস্ফুটিত ফুল
একটি পাপড়ি ছেঁড়ে মালা গাঁথলুম__
বিনি সুতোয়, বকুল ফুলের।
গলেতে পরে সর্পদষ্ট হলুম।
সর্প-ফুলের ছোবলে আমি নীল হয়ে গেলুম।
প্রতিটি লোমের গোড়ায় ছেয়ে আছে বিষাক্ত বিষ
প্রতিটি লোহিত বেয়ে গলছে বেদনা অগ্নিভ।
পান করছি দ্রাক্ষা-জহর।
কেন গিয়েছিনু সেখায়__
কেন চুমু খেতে গেলুম মনসার অধরে।
কখনো কি ভেবেছিনু
ফুলের আঘাতে এত জ্বালা, অত পীড়া।
আঘাতে, আঘাতে, কষাঘাতে আমি জর্জরিত।
ক্ষত-বিক্ষত হিয়া।
দেহ ‘দাহ’ বনে গেছে যেন,
যেন তন্দ্রুর চুলোয় পুরে দিয়েছে কউ
ঘী মেখে আত্মাকে ছুড়ে দিয়েছে জ্বলন্ত অঙ্গারে।
গনগন করে অগ্নি জ্বলছে হৃদয়জুড়ে।
আমি ভস্ম হয়ে গেছি।
এক পশলা বাতাস ওড়িয়ে নিল শেষ অবলম্বনটুকুও।
আহ্মাকে শেষ করে দিল নিষিদ্ধ বাসনা__
কামাতুর হিয়া-ভীষণ।
আমি অকেজো, অথর্ব, আনাড়ী কোথাকার!
নিজেকে ঠেলে দিয়েছি অন্ধকূপে।
ভাবি নি এ আমার পরাজয়, এ আমার কলঙ্ক।
ভরাতরী করেছি ভরডোবি।
আমি তলিয়ে যাচ্ছি অধরায়,
হারিয়ে যাচ্ছি কালের গর্ভে।
অতল গহ্বরে লীন হতে চলেছি।
আমায় রক্ষে কর মালিক!
আমায় তোলে নাও,
আহ্মাকে উদ্ধারাও, প্রভু! উদ্ধারাও।
বৃহ:বার
১৭-০৯-১৫ ইং
রাত: 10:35 মি:
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
আবদুল হান্নান বিক্রমপুরী বলেছেন: ওটা তো পেলাম তবে...
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো