নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলী bd

আমি একজন সাধারণ মানুষ মাত্র ।

আলী bd › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা মুভি ও কাহিনী (এক)

০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:২২

জোয়ার ভাটা (Joar Bhata )

নায়কঃ- রেহমান ও খান আতা

নায়িকাঃ-শবনম ও রোজি সামাদ।



মুল ঘটনাঃ-অজপাড়া গ্রাম, যেখানে শিহ্মার আলো নেই বললেই চলে । গ্রামে কোন ডাক্তার নেই হত দরিদ্র মানুষ সেখানে বিনা চিকিৎসায় ভোগেন । সরকারি একটি হাসপাতাল রয়েছে, কিন্তু সেখানে দু একজন পাশের ডাক্তার আসলেও থাকতে চায় না একে তো গোঁড়ামী তার উপর হাসপাতালের কম্পাউন্টার একজন হোমেপ্যাথিক চিকিৎসক, তাই সময় পেলেই যে কোন রোগীকে বুঝিয়ে দেন এ্যালোপ্যাথিকের চেয়ে হোমেপ্যাথিক ভাল কাজ করে ।

কম্পাউন্টারের একমাত্র মেয়ে নাম রোকেয়া সে খুব সুন্দরী । হাসপাতালে নব ডাক্তারের আগমণ ঘটে,সেই গ্রামের মাতব্বরের অনুরোধে (মেম্বার) ডাক্তার সাহেবের কোন পরিবার না থাকার কারণে গ্রামের মাতব্বর তার থাকা খাওয়ার ব্যবস্হাটি কম্পাউন্টারের বাসায় ঠিক করে দেন, সেই সুবাদে কম্পাউন্টারের সুন্দরী মেয়ের সাথে ভাব জমে উঠে ।



কিন্তু গ্রামের মাতব্বরের রোকেয়ার দিকে চোখ পড়ে, তারই একমাত্র পাগল ছেলের সঙ্গে বিয়ে করাতে উঠে পড়ে লেগে যায়, এবং রোকেয়া ও ডাক্তারের নামে বদনাম শুরু করতে থাকে। এক পর্যায় ডাক্তারকে গ্রাম ছেড়ে শহরে যেতে বাধ্য করে,সেই মাতব্বর সাহেব । মুখে সব সময় আল্লার নাম নিলেও অন্তরে অন্তরে বিন্দু মাত্র নেই বললেই চলে ।



Click This Link



ওপর দিকে খান আতার সন্তান না হওয়ার করণে তার বৃদ্ধ মাতা তাকে আরও একটি বিয়ের প্রস্তাব দেন, সেও রোকেয়া, কিন্তু রুস্তম (অরফে আতা ভাই) তার বিবিকে অনেক ভালবাসেন । মা সব সময় কানের কাছে বিয়ের কথা বলেন বিধায় বাড়ি ছেড়ে বন্ধুদের সাথে তারি ( এক ধরনের দেশী পানিও যা খেজুরের রস অথবা ঘোলের সঙ্গে গাঁজা বা ভাং দিয়ে বানানো হয় ) খেয়ে সময় কাটান, কিন্তু তার মা বাড়ি বাড়ি বলতে থাকেন সন্তান না হওয়ার কারণেই ছেলে আমার বৈরাগী সেজেছে,ধীরে ধীরে নূরণ (রোজি সামাদ) সেই বিষয়টিও খুব খারাপ লাগতে শুরু করে এবং নিজেকে অপরাধী মনে করে, আত্বহত্যার চেষ্টার জন্য নদীতে ঝাপ দেন,

এমনি একটি সুন্দর কাহিনী নিয়ে প্রেম ও বিরহ মিশ্রিত মজার বাংলা মুভি এই জোয়ার ভাটা ।।



মূল মুভিঃ-





আলোমতি প্রেম কুমারঃ-Alomoti Prem Kumar

নায়কঃ- সাত্তার,

নায়িকাঃ- রোজিনা,



মূল ঘটনাঃ-আলো একজন দিন মুজুরের মেয়ে, তার একটা ছোট্র পুটু (ভেরার ছানা ) থাকে সে তাকে নিয়ে সব সময় খেলা করে, ঠিক নিজের বান্ধবীর মত । এমনি করে, সে অনেক সুন্দরী ও চন্চলা ১৬ বছরের অনুঢা হয়ে যায় । কিন্তু তারা অনেক গরীব, বিজয় নগরের রাজা দান খয়রাত করবেন, সেখানে গিয়ে আলোর পিতা মাতা ভিহ্মা নয় কাজের আবেদন করেন এবং তারা মহারাজার বাড়িতে কাজও পেয়ে যান । এদিকে আলোর বাবা আলোকে উঠোনের বাইরে যেতে নিষেদ করেন, তার বান্ধবি পুটুর সাথেই তার দিন কাটে ।







এদিকে মহারাজার পুত্র প্রেম কুমার রাজার বিলসিতা ভোগে ইচ্ছুক নয়, তাই তিনি সব সময় গ্রামে গ্রামে ঘুরে মানুয়ের উপকার করে বেরাতেন ।গ্রামের একজন দূষকৃত কারির চোখ পরে আলোর দিকে এবং আলোর বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেন, যদিও তিনি এর আগে আরও দুটি বিবাহ করেছেন তাই আলোর বাবা এই বিয়ে প্রত্যাহ্মান করলে তাকে খুন করতে চায় এবং প্রেম কুমারের সাহায্যে তিনি রহ্মা পান । কিন্তু প্রেম কুমার দূষকৃত কারির আঘাত প্রাপ্ত হয়ে জ্ঞ্যাণ হারিয়ে ফেলেন, জ্ঞ্যাণ ফিরে পেয়ে পানির পিপাসায় কাতর হয়ে আলোদের বাড়িতে উপস্হিত হন । আলোর হাতের পানি পান করে এবং তার রুপে মুগ্ধ হয়ে এক পর্যায়ে তারা মহা প্রেমে ভেসে বেড়ায় কিন্তু প্রেম কুমারের বাবা কিছুতেই তা মেনে নিতে রাজি নন । যেমনটি মিল হয়না ধনী গরীবের, আগুন পানি আর চন্দ্র সুর্যের মিলন । কিন্তু প্রেমের কাছের হার মেনেছে ধনী গরীবের তফাৎ এমনি একটি সুন্দর এই ছবি যার নাম ** আলোমতি প্রেম কুমার **





(চলবে)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

রেসিমিক সিরামিক বলেছেন: বাহ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.