নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

CAUTIOUSLY OPTIMISTIC

বিপ্লব06

এই ব্লগের সকল লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।

বিপ্লব06 › বিস্তারিত পোস্টঃ

রেভুলিউশনারি ইরান। শক্তির উৎস এবং পেছনের কাহিনী।

০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১২

ইসলামিক রিপাবলিক অফ ইরান। নামটি শুনলেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে বিদ্রোহী একটি দেশের ছবি, যারা আমেরিকার সমস্ত চাপ উপেক্ষা করে নিজেদের আধিপত্য বজায় রেখে চলেছে।

কিন্তু ওরা কিভাবে েটা সম্ভব করলো, কেনইবা তারা আমেরিকাকে দুই চোখে দেখতে পারে না? কেনইবা তারা আধিপত্য বিস্তার করতে চায়? আমরা এখন সংক্ষেপে এর উত্তর খুঁজব।







জাতিগতভাবে ইরানীয়ানরা নিজেদেরকে পারসিয়ান বলে পরিচয় দেয়। এরা ভৌগলিকভাবে আরব নয় তাছাড়া তারা আলাদা জাতি বটে। আর ইরানীয়ানদের আছে একটা সমৃদ্ধ ইতিহাস। তারা নিজেদের ইতিহাস নিয়ে গর্ব করে। বিশ্ব নন্দিত পারস্য সাম্রাজ্য ছিল তাদের। তখনকার আমলের জ্ঞান-বিজ্ঞানে তারা ছিল অগ্রগামী। শিল্প সাহিত্য চর্চায়ও তারা ছিল সামনের কাতারে। আল-বিরুনি, ইমাম গাজ্জালি, শেখ সাদি এবং রুমির মত লোকজন এদের পূর্বপুরুষ। যখন মোগলরা আমাদের দেশ শাসন করেছে তখন এঁদের এম্পায়ার ছিল সাফাভিদ এম্পায়ার। যেটা ছিল শিয়া অদ্ধুশিত সাম্রাজ্য। ার আরবরা নরমালি সুন্নি। এসব কারনে ইরানীয়ানরা নিজেদেরকে আরবদের চেয়ে সুপিরিয়র মনে করে।



ইরানীয়ানদের বর্তমান অবস্থার মুল কাড়ন হল পাহলভি ডাইনেস্টি। ১৯২১ সালে রেজা খান, কাজের ডাইনেস্টিকে উৎখাত করে পাহলভি ডাইনেস্টি প্রতিষ্ঠা করেন। খুব কঠোরভাবে তার সাম্রাজ্যকে শাসন করার জন্য অনেকে অসন্তুষ্ট হয় ফলে সেই শাসক একজন ডিক্টেটরএ পরিণত হন। এর মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। ইরানীয়ান তেলখেত্র গুলোতে কাজ করত জার্মান ইঙ্গিনিয়াররা। আবার ইরানে ব্রিটিশ ইনভেস্টমেন্টও ছিল। ইরানের তেলের উপর একক আধিপত্য বিস্তারের জন্য ব্রিটিশরা জার্মানদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে তারা ব্রিটিশ অয়েলফিল্ড গুলতে সাবট্যাজ করছে। তাই তাদের বহিষ্কার করতে হবে। ইরান তা করতে রাজি না হওয়ায় রাশিয়া আর ব্রিটেন মিলে ইরানে সৈন্য পাঠিয়ে ইরানের সবকিছু নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। আর ইরানীয়ান সরকার পরিনত হয় পুতুল সরকারে। ইরানেও নির্বাচন হত এবং যারা ব্রিটেন আর রাশিয়ার স্বার্থ রক্ষা করত তারাই ক্ষমতায় আসত। ইরানীয়ান তেল থেকে যে টাকা আয় হত, ইরান তার সিকিভাগও পেত না। ১৯২১ এর পরে পরাশক্তিগুলো ইরানকে শুষে খেয়েছে।



এভাবে অব্যাহত শোষনের ফলে ইরানের জনগণ দাবি করতে থাকে যে তেল কোম্পানিগুলোকে মুনাফার ৫০ ভাগ ইরানের সাথে শেয়ার করতে হবে। জেটা কখনোই হয়ে ওঠেনি ফলে ইরানের জনগণ দাবি করতে থাকে যে পুরা তেল কোম্পানিকেই জাতীয়করণ করতে হবে।



এই পপুলার দাবিকে সামনে রেখে মোহাম্মাদ মোসাদ্দেঘ ১৯৫১ সালে ৭৯-১২ ভোটে বিজয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি এপ্রিলে নির্বাচিত হয়ে মে তেই তেল কোম্পানিকে জাতীয়করণ করেন। কিন্তু ব্রিটেন সেটা মেনে নেয়নি। তারা ইরানে নেভাল ব্লকেড দেয়, জাতিসংঘে মামলা করে। তারা ঘোষণা করে যে যে ইরানের তেল কিনবে তার বিরুদ্ধেও মামলা/অবরোধ করা হবে। ফলে ইরানের তেল বেচা শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। এরপর ব্রিটেন এবং আমেরিকা কভারট অপারেশনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোসাদ্দেঘের পতন ঘটায় এবং তিন বছরের জেল দেয়।



এরকম অবস্থার মধ্যে চলতে থাকে ইরানের দিন। আস্তে আস্তে ইরান অস্থিতিশীল হতে থাকে। মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যায়। তেলের টাকা ধনিদের পকেটে ঢুকে তাদের আরও ধনী করে। আর এর মধ্যে ধর্মীয় ফান্ডামেন্টালিস্টরা নিজেদের সংহত করে। ফলাফলঃ প্রচণ্ডভাবে জনপ্রিয় ১৯৭৯ এর ইসলামিক রেভুলিউশন। শাহ পালিয়ে চলে যায় আমেরিকা।



এরপর ইরানের ছাত্ররা আমেরিকার দূতাবাস দখল করে দাবি জানায় যে, শাহ কে ফেরত দাও এবং ইরানের ভেতরে হস্তক্ষেপ করার জন্য মাফ চাও। এটা ছিল আমেরিকার জন্য চরম অপমান। যেই আমেরিকা কাউরে বেইল দেয় না থাব্রাইয়া সব দখল করে ফেলে তাদের এই অপমান! এরপর থেকে আমেরিকা আর ইরান পরস্পর শত্রু।



রেভুলিউশনের পর ইরান ব্যাপক সংস্কার করে। নিজেদের ঠিকঠাক করে। টেকনলজিকালি অনেক এগিয়ে যায়। আবার হারানো গৌরব ফিরে পায়। এই গৌরবময় ইতিহাসই তাদের শক্তির মুল উৎস। এরপর তারা শুরু করে নিজেদের প্রভাব বিস্তার। হামাস আর হিজবুল্লাহকে হেল্প করছে প্রক্সি ওয়ার খেলার জন্য। ইরান কোন বিদেশি শক্তিকে বিশ্বাস করে না। আমেরিকা, ব্রিটেন, রাশিয়া শহ অন্যান্য পরাশক্তিদের শোষণের ক্ষত তাদের মন থেকে আজো মুছে যায় নি। তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়েছে।



আর আমেরিকা ইরানকে কক্ষনোই মেনে নিতে পারবে না কারন ইরান আমেরিকার বশ্যতা স্বীকার করবে না। তারা ইরানের প্রাইডকে কোন মুল্য দেয় না, আসলে খালি ইরান না কাউরেই মূল্য দেয় না। যেদিন আমেরিকা ইরানকে যথাযথ সম্মান দিবে সেদিন আমেরিকা-ইরান সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে যাবে।



সূত্রঃ

১। UNITED STATES FOREIGN POLICY FAILURES TOWARD REVOLUTIONARY IRAN: MISCALCULATING TEHRAN’S POWER PROJECTION AND IGNORING THE NATIONAL CHARACTER OF THE IRANIAN PEOPLE.



২। উইকিপিডিয়া



মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২১

উজবুক ইশতি বলেছেন: ইরান সম্পর্কে অনেক কিছু জানা গেল
ধন্যবাদ

০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২৯

বিপ্লব06 বলেছেন: ইরান সম্পর্কে কিছু জেনেছেন জেনে ভাল লাগলো "উজবুক" ভাই :P :P :P :P

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩০

এম এ কাশেম বলেছেন: ভাল লাগলো

০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ এম এ কাশেম ভাই।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

নীলাবেশ বলেছেন: বাংলাদেশের জনগন কবে তাদের মতো একজোট হবে। :(

০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

বিপ্লব06 বলেছেন: আমাদের সময় এসেছিল।
কিন্তু চতুর আওয়ামী লীগ এটাকে হাইজ্যাক করে নিয়েছে। তার মানে এই নয় যে কিছুই হয়নি, যুদ্ধাপরাধিদের ক্যাচালটা গেছে। এরপরে জেটা আসবে সেটাতে কিছু হতে পারে।

ধরে নিন ৫-৭ বছর লাগবে।

কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ নীলাবেশ

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

সাবাব ইকবাল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অনেক ভাল লাগল...

০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

বিপ্লব06 বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই সাবাব ইকবাল।
অনেক শুভকামনা রইল।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

পথহারা নাবিক বলেছেন: সুন্দর করে গুছিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ!! আমি একবার ইরানে গিয়েছিলাম! তখন তাদের আহমেদইনিজাদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলেই তারা গালাগালি করতো!! এই লোক নাকি পরমানু বোমের জন্য দেশের অর্থনীতি ধ্বংস ওরে ফেলেছে!!

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৬

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পথহারা নাবিক।

সবাই একজন লোককে সাপোর্ট করবে না এটা স্বাভাবিক।
তারা পরমাণু বোমার পেছনে ছুটছে কিনা েটা এখনো ক্লিয়ার না।
তবে তাদের রিজিওনাল আম্বিশন হিসেব করলে বোমা অপশনটা উড়িয়ে দেয় না।
আমিও কিউরিয়াস যে, ওরা কিভাবে ইকোনমিক প্রেশারটা সামলাচ্ছে।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৯

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সুমন কর.

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:২১

বেলা শেষে বলেছেন: রেভুলিউশনারি ইরান। শক্তির উৎস এবং পেছনের কাহিনী।
Is a very good Article. I like it to much, beautiful explaination, good description.
Up to next time....
Salam & Respect to you.

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৪৬

বিপ্লব06 বলেছেন: Thank you Mr. বেলা শেষে for your kind comment. I really appreciate it.

Salam & Respect to you too brother.

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৫

আল-আমিন সেখ বলেছেন: খুব ভাল লাগল , ভাল পোস্ট।। ধন্যবাদ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৪৬

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আল-আমিন সেখ।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৩৩

ভোরের সূর্য বলেছেন: আপনি শুধু ইরানের ইতিহাসটাই বলে গেছেন কিনতু তার সাথে ওদের বর্তমান শক্তির উৎসের কোন মিল নাই।
আপনি ১৯৭৯সালের পর আর কিছুই বলেন নি অথচ ওদের আসল শক্তি হল শক্তিশালী অর্থণীতি এবং স্বচ্ছ শাসন ব্যবস্থা যা ১৯৮০সাল থেকে শুরু হয়েছে। এতো অবরোধের পরেও ওদের মাথা পিছু আয় বছরে ৭২০৭ডলার। ওদের জিডিপি পৃথিবীর প্রথম ২০টি দেশের মধ্যে। ৮৫% মানুষ শিক্ষিত এবং ওদের অনন্ত ২টি বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র‌্যাংকিং এ থাকে।
ওদের সাবেক প্রেসিডেণ্ট আহমেদইনিজাদ এখন স্ক্রুটারে চড়ে ঘুরে বেড়ায়।আমরা কি চিন্তা করতে পারি যে আমাদের মতন গরিব দেশের প্রেসিডেণ্ট ট্যাকসিতে যাতায়াত করবেন? শুধু তাই নয়,ইরানি চলচ্চিত্র পৃথিবী বিখ্যাত এবং হর হামেশাই অস্কার পায় বিদেশী ক্যাটাগরিতে।
তেল গ্যাসের পরেই অটোমোবাইল মানে গাড়ী শিল্প হচ্ছে ওদের বড় শিল্প। ওরা নিজেরাই গাড়ী তৈরি (পৃথিবীর১৮তম)করে। সংযোজন নয়।
যদিও আগের চেয়ে তুলনামূলকভাবে ইরান কিছু চাপের মধ্যে আছে অর্থনৈতিকভাবে তারপরেও আজকে ওরা যে সাহস দেখাচ্ছে সেটার কারন গুলো হচ্ছে উপরের বিষয়গুলো যা কিনা ঘটেছে ১৯৮০সালের পর থেকে। নিদৃষ্টভাবে পরিসংখ্যান দিয়ে আরো অনেক কিছু বলা যায় কিনতু আর বড় করতে চাইনা। ধন্যবাদ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৫৪

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম একটি সুচিন্তিত ও গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য।
আপনার সাথে আমি পারসিয়ালি একমত। মূলতঃ আমার পোস্টটা হল ওদের ইতিহাস কিভাবে ওদের প্রেরণা যোগাচ্ছে এটা নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ওদের কারেন্ট ইকনমি কিভাবে কাজ করছে সেটা নিয়ে বিশদ আমার জানা নেই। ব্যাপারটা ভালভাবে বুজতে হলে ভাল পড়াশোনা করতে হবে আমার।
শিরনামটা আপনার কাছে মিসলিডিং হয়ে থাকলে আমি দুঃখিত।

আপনি কি আমাকে ইরানীয়ান ইকনমির উপর কোন বই বা রিপোর্ট রিকমেন্ড করতে পারবেন উইকি ছাড়া?

আবার ধন্যবাদ ভোরের সূর্য।

১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

ভোরের সূর্য বলেছেন: বিপ্লব ভাই।
আসলে সবকিছুই আমি ইন্টারনেট থেকে পেয়েছি। যেমন আপনি উইকিপিডিয়া থেকে পেয়েছেন ওখানেই লক্ষ্য করবেন যে ইকোনোমিক কিছু তথ্য দেয়াই থাকে যেমন মাথাপিছু আয়,জিডিপি ইত্যাদি। আসলে সঠিক কিওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ দিলে অনেক কিছুই পাওয়া যায়।

আসলে ইরানে রেজা শাহ পাহলভি ক্ষমতা থেকে যাবার পর থেকেই ইরানের অনেক কিছু উন্নতি হতে থাকে। আপনার লেখার প্রথম প্যারা মানে শেখ সাদি,আল বিরুনি,মোঘলরা বাদে পরের সময়গুলো মানে ১৯৭৯ পর্যন্ত ইরানের আর্থসামাজিক ব্যবস্থা ভাল ছিল না। এর পরে তো আবার দীর্ঘ সময় ধরে তারা ইরাকের সাথে যুদ্ধ করেছে।তবে যেহেতু ওদের তেল গ্যাস আছে তাই তারা কম বেশি অর্থনৈতিক ভাবে সবসময় শক্তিশালী।

তবে একটা দেশের শক্তির পেছনে সবচেয়ে বড় কারণগুলো হচ্ছে শক্তিশালী অর্থনীতি, আইনের শাসন ব্যবস্থা,শিক্ষা।দুর্নীতি কোন দেশে নাই? কিন্ত মানুষের মিনিমাম যে আইনি অধিকার আছে সেটা ইরানে আছে।হোক না কেন ইরান ইসলামিক রাষ্ট্র কিন্ত ওরা অনেক আধুনিক।

ভাল হয় আপনি ইরানের ইকোনোমিক, শিক্ষা, স্বাস্থ ইত্যাদি দিয়ে সার্চ দিলে অনেক কিছুই পেয়ে যাবেন।কিছুদিন আগে পড়েছিলাম পেপারে যে ওখানে নিম্ন আয়ের মানুষদের আটা,তেল,মাখন ইত্যাদি রেশন হিসাবে প্রতি মাসে দেয়া হবে। আসলে সব সময়তো সব কিছু চোখে পরে না তাই আপনি যেটা জানতে চান সেটা দিয়ে গুগলে সার্চ দিলে অনেক তথ্য পেয়ে যাবেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:৪৩

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনাকে আবারো অসংখ্য ধন্যবাদ।

উইকিপিডিয়া সবসময় ১০০ ভাগ কারেক্ট হয় না।
তারপরেও আপনাকে ধন্যবাদ রিকমেন্ড করার জন্য। আমি আসলে খুঁজছি ওরা কি কি স্ট্রাটেজি ফলো করছে?
কিভাবে তারা টিকে আছে?

আমি সম্ভবত পেয়েছি যা খুজছিলাম।

আপনি কিছু লিখেই ফেলেন না এ ব্যাপারে।

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

ভোরের সূর্য বলেছেন: ভাই আসলে নিজেদের দেশেই এত সমস্যা যে নিজেদেরকে আগে আলোচনায় আনা উচিৎ।

উইকিপিডিয়া ১০০% সঠিক না হলেও একমাত্র উইকিপিডিয়াই সবচেয়ে সঠিক তথ্য দেয়। হয়তো তথ্য পুরাতন হতে পারে কিন্তু যে তথ্য দেয়া থাকে সেগুলো একদম কারেক্ট।
অর্থনীতি,শিক্ষা,স্বাস্থ্য এই বিষয়গুলি ওরা বিশ্বব্যাংক,জাতিসংঘ,আইএমএফ ইত্যাদি থেকে নেয়।
ইরানের আরেক শক্তি হচ্ছে রাশিয়া।আসলে রাশিয়া পেছনে না থাকলে এতদিন আমেরিকা যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারতো।

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনি ঠিক বলছেন। উইকিপিডিয়া তথ্যের প্রাইমারি সোর্স হতে পারে, কিন্তু ততটা নির্ভরযোগ্য না। ফর্মাল পেপারে আপনি উইকিপিডিয়াকে সোর্স হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন না।

আপনি চাইলে আপনিও আর্টিকেলগুলো এডিট করতে পারেন।

রাশিয়াকেও আমি সন্দেহের চোখে দেখি। আমি মনে করি, ইরানীয়ান আর আমেরিকার সম্পর্কটা অনেকটা স্ট্রাটেজিক। মানে মাই এনিমিস এনিমি ইজ মাই ফ্রেন্ড এই সূত্রে আরকি!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.