নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

CAUTIOUSLY OPTIMISTIC

বিপ্লব06

এই ব্লগের সকল লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।

বিপ্লব06 › বিস্তারিত পোস্টঃ

এন ইডিয়ট ইন লাভ!!! (উনিশ)

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

এইটাই সিরিজের শেষ পোস্ট।:(( একটু লম্বা হইয়া গেছে আরকি!!



সিটি কলেজের ক্রাশ (দুই)


এইটা আর একটা ক্লাসের কাহিনী! এই ক্লাসেও প্রায় ৭০-৮০ জন পুলাপাইন! কুন ক্লাস এইটা কইতাম না! পুলাপাইন বহুত চালাক! আগের এক কাহিনীর নায়িকারে আমার এক ধুরন্ধর বন্ধু বাইর কইরা ফালাইছে! এই ক্লাসেও দেখি এক মাইয়া দেকতে দেশি দেশি লাগে! অবশ্য অনেকগুলা মাইয়া আছিল দেশি টাইপ! শালার মাইয়া আমার দুই লাইন সামনে বইত কিন্তু একটু সাইডে আরকি, ফলাফল হইল, আমি সাইড থেইকা অর গাল মুবারক দেখা পাইতাম! মাইয়া যদি কুনু কারণে হাসত তাইলে এত্ত সুন্দর লাগত যার সাথে দুনিয়ার কুনো কিছুরই তুলনা হয় না! এখন কাহিনী হইল এই মাইয়াও কি আবার পাইক্কা (পাকি) নাকি? ব্যাপারটা ফাইন্ড আউট করার জন্য একদিন মাইয়ার লগে সাহস কইরা কতা কইলাম হাল্কা, নামটাও জানা হইল! আহা! কি সুন্দর নাম! কথাচ্ছলে আরো জানলাম সে নাকি বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত!!!! আমারে আর কেডা পায়! কয়দিন পর আবিষ্কার করলাম মাইয়া প্রি-মেড করতাছে! আমার ল্যাবের পাশেই কাম করে! ক্যামনে কি করমু এই ব্যাপারগুলা নিয়া মনে মনে ছক কষা শুরু করলাম! একদিন জিগাইলাম, কিতা এসাইনমেন্ট কীড়াম হইছে? মাইয়া কয় এ পাইছি! আমার তো শুইনা একটু মনক্ষুণ্ণ আরকি! আমি এ মাইনাস পাইছি ওই এসাইনমেন্ট এ!



এরাম কইরা আস্তে আস্তে সেমিস্টার প্রোগ্রেস হইতেছিল আর আমি ক্লাসের আধা সময় ক্লাসে মনোযোগ বাদ দিয়া তাহার দিকে তাকাই থাকতাম! তাকাই থাকতে যাইয়া বেশ কয়েকবার ধরাও খাইছি অর হাতে (মানে চোখে আরকি!)! প্রত্যেক ক্লাসে কমপক্ষে একবার কইরা চোখাচোখি হইতই! আর আমি যে শরম খান পাইতাম! মনে হইত, পারলে বেঞ্চের তলে মাথা দিয়া লুকাই যাই!



আর এরাম শরম পাইতে পাইতেই হুট কইরা একদিন দেখি সেমিস্টারটা শেষ হইয়া গেল! কি কইতাম আর!!! টাইম এত্ত তাড়াতাড়ি যায় ক্যারে? যেহেতু মাইয়া আমার ফ্লোরেই এক ল্যাব এ কাম করে, সো এখন প্রায়ই লবিতে দেখা হইয়া যায়! মাইয়া আমারে দেখলে শরম পাওয়ার ইমো দিয়া হাসে (মনের মইদ্দে কি আল্লাই জানে!)!!! গাল লাল (রক্তিমাভ/গুলাবি) হইয়া যায়! দেইখা মনে মনে কই, “গড!!! ইউ আর বিউটিফুল!!” মাগার গলা চিড়ে আওয়াজটা আর কুনোদিন বাইর হয় না! চিন্তা ভাবনা কইরা ডিসিশন লইছি বদার করতাম না মাইয়ারে! তাইলে মাইয়ার দিকে চোরা চাহনি দিয়া ইস্পেশাল হাসি দেইখা শরম পাওয়া বন্ধ হইয়া যাবে!



সিটি কলেজের ক্রাশ (তিন)

এইডা সিরিজের লাস্ট ক্রাশ! এইডা কিন্তু আমাগোর বাংলাদেশি মাইয়া! নামটা কইলেই আমার আশেপাশের ভাইলোগ সব্বাই এক বাক্যে তারে চিন্না লাইবে! সো এইটাও কইতাম না! আমার সাথে মাইয়ার বেশ ভালো সম্পর্কও আছে! বেশি ইনফো লিক প্রিভেন্ট করতে মাইয়ার লগে পরিচয় পর্বটা স্কিপ করা লাগতেছে! যাই হোক মাইয়ারে ভালো লাগছে মাইয়ার হাসি দেইখা! আর আল্লায় তারে যে একজোড়া চোখ দিছে না। ওই নয়ন যুগলের দিক তাকাইলে আমার দিল ইমিডিয়েটলি বিট স্কিপ করে! কি আর কইতাম! মানুষ এত্ত সুন্দর ক্যামনে হয় বাপ (আমার চোখে দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি সুন্দর)? ওরে দেখার আগে আমার কাছে ভিক্টোরিয়া জাস্টিসরে সেরা সুন্দরি মনে হইত কিন্তু ওরে দেখার পর থেইকা ভিক্টোরিয়ারে ডিমোশন দিয়া দিছি(ভিক্টোরিয়ার নাঙ্গা ফুডু লিক হইছে কিনা)!!! ইন ফ্যাক্ট সুন্দরির লিস্ট থেইকা সবাইরে ডিলিট মারছি। আর যদি খালি একটু সাজে তাইলে যে লাগে না...। ঊফফ.........। চোখ ফিরাইতে পারি না! এত্ত সুন্দর যে, তার চোখের দিকে তাকাইতে পারি না! তাকাইলেই মনে হয় ও আমার মনের কথাগুলা সব পইড়া লাইবে! সে আসেপাশে থাকলে না দেখলেও টের পাইয়া লাই! বাধ্য হইয়া সিস্টেমে মেক শিওর করছি যে মাইয়া পিরিত করেনা কোথাও! সুতরাং আমার জন্য পিলাচ পয়েন্ট!



এরাম যদি হয় অবস্তা তাইলে পড়াশোনা ক্যামনে হয়? সব লাটে উঠছিল! মাইয়ার ফেসবুক প্রোফাইলের দিকে তাকাইয়া তাকাইয়া কত্ত সময় যে পার হইয়া গ্যাছে তার কুনো হিসাব নাই! তাহার ফেসবুকের সব ফ্রেন্ড, ছবি, ইনফো চেক ইন, কি খায়, কি করে সব মুখস্ত কইরা লাইছিলাম! সে লিটারালি আমার আরাম হারাম কইরা দিছিল! মন বসতাছিল না কুনো কিছুতেই! মনে হইতেছিল একবার রিস্কটা নিয়া প্রপোজটা কইরাই লাই!!! চুলামার! লাইফে কিডা করলাম?! এই বয়সে আইসাও পিরিত না করার মানে হইল লাইফ বিরিথা! কিন্তু লজিক (মাথা) কইতেছিল,“ইডিয়ট, ইউ নীড এ সেকেন্ড অপিনিয়ন বিকজ ইউ আর নট থিঙ্কিং স্ট্রেইট”! আসলেই পিরিত হইলে কিন্তু মানুষ র্যাশনালি চিন্তা করতে পারে না! চিন্তাভাবনা বায়াসড হইয়া যায়। ফিফটি ফিফটি পেন্ডিং অবস্তায় আমার এক বিশ্বস্ত পুরান বন্ধুরে কল দিলাম! হেই ব্যাটা তো শুইনাই কয় আল্লার নাম লইয়া ঝাপাইয়া পড়! B-)B-)B-)

মরলে শহিদ বাচলে গাজি ভাব আরকি! আমাদের দুইজনেরই পিরিতের পাবলিক নাই, সেও মনে হয় চাইতেছিল আমার একটা গতি হইয়া যাউক! আমারও মনে হইতেছিল আর একবার “ফাঁক ইট” কইয়া পিরিতের শহিদ হবার মনোবাসনা লইয়া ঝাপাইয়া পড়ি!B-)



কিন্তু তারপর দুইজনে আমার ক্রাশরে মাইক্রোস্কোপের নিচে রাইখা পর্যবেক্ষণ শুরু করলাম! যখন ইমোশন বাদ দিয়া ব্যাপারটা নিয়া ডিপে গেলাম তখন কাহিনী আলাদা হইয়া গেল! ওর কাছে ফেসবুক থেইকা চুরি করা ছবি পাঠাইলাম, সেও দেখল! আমি ওরে প্রো-কন দুইটাই কইলাম! মাইয়ার ব্যাপারে যত্ত ইনফো জানতাম সব কইলাম! ফিউচার পসিবিলিটি লইয়া ডিসকাসও করলাম! কিছু জটিল ব্যাপারগুলা ও আমারে সিম্পল কইরা ব্রেকডাউন কইরা দিল। সময় নিয়া পক্ষে বিপক্ষে ব্যাপক আর্গুমেন্ট হইল! আর যাই হোক, লাইফের রিমোট কন্ট্রোল তো আর যার তার হাতে তুইলা দেওয়া যায় না। ইউ ক্যান্ট জাস্ট ট্রাস্ট এনিওয়ান।



তারপর...???



তারপর ডিসিশনটা নেগেটিভ আইল!/:)/:)



তারপর কষ্ট হইলেও পিরিতেরে শ্বাসরোধ কইরা হত্যা করলাম আরকি! তেব্র ব্যাথা! অলমোস্ট ছ্যাকা খাইয়া লাইলাম আরকি! মানে ওয়ান্স এগেন, মাইন্ডের উপ্রে ব্রেনেরে, ইমোশনের উপ্রে রিয়েজনরে প্রাধান্য দিলাম! আমি আর আমার ফ্রেন্ড ছাড়া মাইয়াটা কে এইটা কুনুদিন কেউ জানবে না! কেউ নাম তুললে কাউরে কনফার্মও করমুনা, ডিনাইও করতামনা। এঁর সম্পর্কে বহুত কিছু মাথায় ভাসতেছে, মাগার ওইগুলা লিখতে গেলে সে আইডেন্টিফাইড হইয়া যাবে। এমনিতে আমার এক ফ্রেন্ড আরেকজনরে চিন্না ফালাইছে! এঁরে কেউ চিন্না ফালাইলে আমি নিজেই বিপদে পইড়া যামু! মাইয়াটারে হ্যাপি লাইফ উইশ কইরা ইডিয়টের পিরিতের কাহিনী শেষ করতেছি!!!



*** ইডিয়ট ইন লাভ সিরিজটা লিখার আইডিয়াটা হঠাৎ কইরাই মাথায় আইছিল! লেখার প্রয়োজনে প্রত্যেকটা ইমোশন আবার রি-ক্রিয়েট করা লাগছে! ব্যাপারটা অনেকটা টাইম ট্রাভেলের মতো ছিল আমার কাছে। লিক্ষা যে এত ভালো লাগবে এইটা কুনদিনো চিন্তা করি নাই! আর কষ্ট কইরা পড়ার জন্য সকল ভ্রাতা ভগিনীকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। আর একখান সিরিজ মাথায় আইছে, জাস্ট কিছুদিন সময় লাগবে!



মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৭

প্রেতরাজ বলেছেন: ভালো তো।
চালিয়ে যান

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

বিপ্লব06 বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ ভ্রাতা!!!

অনেক অনেক শুভকামনা!

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: কমেন্ট পরে লিখবো, এখন ঘুমে ভেঙ্গে যাচ্ছি

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬

বিপ্লব06 বলেছেন: চুইট ড্রিমস!

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১২

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: =p~ =p~

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪১

বিপ্লব06 বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

ধইন্নবাদ!!!

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

ভুং ভাং বলেছেন: মানে ওয়ান্স এগেন, মাইন্ডের উপ্রে ব্রেনেরে, ইমোশনের উপ্রে রিয়েজনরে প্রাধান্য দিলাম! :(

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪২

বিপ্লব06 বলেছেন: আসল জাগায় হাত দিয়া লাইছেন!!!

:(( :(( :(( :(( :((

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

দস্যুরাজা বলেছেন: দারুন প্রকাশভঙ্গি।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দস্যুরাজা! :)

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি কথা হচ্ছে ইডিয়ট কখনই লাভ এ পরে না,, সত্যিকারের প্রেমে কেউ এত চিন্তা করার সময় পায় না। এগুলি ভাল লাগা পছন্দ হওয়া বলা জায়।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

বিপ্লব06 বলেছেন: "সত্যিকারের প্রেমে কেউ এত চিন্তা করার সময় পায় না।" ---- একমত

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: কি মন্তব্য করবো? ইডিয়ট বলে যে নিজেকে দাবী করছিল, সে তো লাভের মুখও দেখেনি। কমপ্লিট লুজার, যদি লাভ এর দিক দিয়ে বলতে যাই।

ডোন্ট মাইন্ড। সত্য সবসময় তিক্ত স্বাদেরই মনে হয়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

বিপ্লব06 বলেছেন: মনে হয় রাইট!

থ্যাংক ইউ!!!

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: আরেকটা রীকোয়েস্ট, এই পোস্টে আগের কমেন্টটা, আর ১৮ নং এর কমেন্টগুলা হাওয়া কইরা দিয়েন।

থ্যাঙ্কু।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৪

বিপ্লব06 বলেছেন: সিন্ডি কে নিয়ে লেখা কমেন্টটা অনেক বেশি ভালো লাগছে! ওইটা ডিলিট করতে পারলাম না।

আশা করছি মাইন্ড খাবেন না!

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

আরমিন বলেছেন: এভাবে পাঠকদের একটা পজিটিভ কিছু না দিয়েই শেষ করে দিলেন!

সিরিজের নাম ইডিয়ট ইন লাভ না হয়ে ইডিয়ট এন্ড ছ্যাকামাইছিন হলেই ভালো হতো !

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

বিপ্লব06 বলেছেন: সিরিজ এক্সটেনশন করবো!

থিংস উইল বি ডিফারেন্ট দিস টাইম!

বাট ইট উইল টেক সাম টাইম!

থ্যাঙ্ক ইউ!!!

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

আবু শাকিল বলেছেন: লেখায় বেশ ছাড়া ছাড়া ভাব। আরো ভাল হতে পারত।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০০

বিপ্লব06 বলেছেন: মন্তব্যটা আরও ডিটেইল করলে বেশি ভালো লাগত!
থ্যাঙ্ক ইউ!

১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

শায়মা বলেছেন: ধ্যাৎ!!!!!!!!!

শেষ পর্বে তোমার প্রেমিকার দেখা পাওয়া যাবে ভেবেছিলাম !!!!!!!!!!!


তুমি দেখি আসলেই ইডিয়ট!!!!!!!!!!!!!!:( :( :(




:P :P :P

যাইহোক একটা জিনিস সত্য যে তুমি আসলেই চাইলেই ভালো রাইটার হতে পারবে ভাইয়া।


অনেক অনেক দোয়া রইলো।:)

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৪৪

বিপ্লব06 বলেছেন: শুন্য পর্বে ডিসক্লেইমার দিছিলাম এইজন্য! সবাই ভুলে গেছে!!!!

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!

প্রাকটিস ম্যাচ না খেলেই বিশ্বকাপে খেলা লাগবে! :) ;)

ভালো থাকবেন :)

১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: নতুন সিরিজ কই?

০৯ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৯

বিপ্লব06 বলেছেন: লেখার সময় পাচ্ছি না! একটু লিখছি মাত্র.....
সময় লাগবে!

থ্যাঙ্ক ইউ

ভালো থাকবেন ঃ)

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

শায়মা বলেছেন: কতদিন সময় লেগেছিলো আরেকটা সিরিজ লিখতে ভাইয়ু??? :)

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৪০

বিপ্লব06 বলেছেন: লিখতেছি না আপাতত :)

লেখা শেষ হলেই পোস্ট দেওয়া শুরু করবো!

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!


এখন তোমার দেশে কয়টা বাজে??? :)

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

বিপ্লব06 বলেছেন: রাত বারটা!!!

১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এইবার রিয়েল লাভস্টোরীটা লেখো মানে সেটাতে কি কি নাকানি চুবানি খেলে!:)


আর তার আগে আমার তারছেঁড়া মেয়ের কাব্য পড়ো !:)


আমি চাই তুমি আমার এই কাব্যটা পড়ো। যদিও জানি কাব্য দেখলে তোমার ছোটবেলার সেই ভয়ানক কান টানা আর পিঠের ওপর ধুপুস ধাপুস মনে পড়ে।

১৮ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:২৯

বিপ্লব06 বলেছেন: সব লিখে ফেলছি! কিছু বাকি নাই!

তারছেড়া!!! বেশ মজার!!! তবে তাঁহাদের কপালে শনি আছে!

১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

আলী বলেছেন: মাইয়া যদি কুনু কারণে হাসত তাইলে এত্ত সুন্দর লাগত যার সাথে দুনিয়ার কুনো কিছুরই তুলনা হয় না!

১৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪

আলী বলেছেন: মাইয়ার ফেসবুক প্রোফাইলের দিকে তাকাইয়া তাকাইয়া কত্ত সময় যে পার হইয়া গ্যাছে তার কুনো হিসাব নাই! তাহার ফেসবুকের সব ফ্রেন্ড, ছবি, ইনফো চেক ইন, কি খায়, কি করে সব মুখস্ত কইরা লাইছিলাম!

১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

আলী বলেছেন: কষ্ট হইলেও পিরিতেরে শ্বাসরোধ কইরা হত্যা করলাম আরকি! তেব্র ব্যাথা! অলমোস্ট ছ্যাকা খাইয়া লাইলাম আরকি! মানে ওয়ান্স এগেন, মাইন্ডের উপ্রে ব্রেনেরে, ইমোশনের উপ্রে রিয়েজনরে প্রাধান্য দিলাম!

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৩

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনে কাহিনীর চুম্বক অংশগুলা তুইলা ধরতেছেন কমেন্টে। কি উত্তর দিতাম কিচ্ছু ভাইবা পাইতেছি না। বাট ফ্যাক্ট ইজ ফ্যাক্ট

ভালো থাকবেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.