নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

CAUTIOUSLY OPTIMISTIC

বিপ্লব06

এই ব্লগের সকল লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।

বিপ্লব06 › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইডিয়টস জার্নি টু আম্রিকা (তের)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭




আগের কাহিনীর পর.........।

এরপর ওয়েটিং রুমটাতে যাইয়া দেখি ওইখানে অস্বাভাবিকভাবে ঠাণ্ডা। এক কোনায় যাইয়া গুটিসুটি হইয়া বইসা পড়লাম। মনে কত রকমের ভয় আর শঙ্কা, ঠিক জায়গায় আসছি কিনা, টিকেট ঠিক আছে কি না। ঠিক মত কথা বলতে পারবো তো? আস্তে আস্তে দেখলাম, পুরাটাই রুমটাই ভর্তি হইয়া গেল। অপেক্ষার সময়ও আর কাটতে চায় না। অনেকক্ষণ পরে এক সময় দেখতেছি সবাই হুড়াহুড়ি কইরা উইঠা একটা চিপা গলির মধ্যে ঢুকতেছে! আমিও তখন ভয়ে ভয়ে ওদের পিছনে দাঁড়াইলাম। একটু পরে বুঝলাম, হুমম......এইবার পিলেনে উঠতেছি! দেখি সেই লেভেলের দুই সুন্দরি গেটে দাঁড়াই আছে! আমি তো বাচ্চা মানুষ, আমারে দেইখা যে একখান ভুবনভোলানো হাসি দিল, দেইখা আমি তো পুরাই টাশকিত! তারপর যেন কি কইল আমারে হাসতে হাসতে, আমি খালি স্যার শব্দটা বুঝলাম। শুইনা তো আমার দিল পুরাই খোশশ! আমাক স্যার কয়, আমার অবস্তা তো মুই কি হনুরে! এরপর আমি নিজেই সিট খুইজা বাইর করলাম। আমি ছিলাম আইলের পাশে আর একজন পঞ্চাশোর্ধ বাংলাদেশি ভদ্রমহিলা জানালার পাশে বসে ছিলেন। সিটগুলাও বেশ চওড়া মনে হইছিল তখন, বেশ পাতলা ছিলাম তখন সেই জন্যই মনে হয় সেরাম মনে হইতেছিল। একটু পরে ম্যানুয়ালগুলা পড়া শুরু করলাম, এন্টারটেইনমেন্টের সিস্টেমটা ফিগার আউট করতেছিলাম। ওই ভদ্রমহিলা মনে হয় বুঝতে পারছিলেন যে আমি “ফ্রেশ অন দ্যা বোট”। জাদুর বাক্সটা ক্যামনে অপারেট করতে হয় ওইটা তিনি আমাকে একটু বলে দিলেন। সিটবেল্টটাও বাধতে সাহায্য করলেন উনি আমাকে। এরপর তিনি আমাকে বললেন, যে উনিও নাকি আম্রিকা যাচ্ছেন। ওইখানে নাকি উনার ছেলেপেলেরা থাকে, দুই মেয়ে নাকি ডাক্তার, ছেলেটা ইঞ্জিনিয়ার। উনি কিছুদিন বাংলাদেশে থাকেন, কিছুদিন আমেরিকায় থাকেন। উনার গল্প শুনে আমিও বললাম যে আমি ডিভি পেয়ে আম্রিকা যাচ্ছি প্রথমবারের মত। উনি বললেন তুমি তো অনেক লাকি! উনাকে বললাম যে আমি নিউইয়র্কে যাবো। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আকাশে উড়াল দিলাম। উড়ার সময় মেখের ভেলা দেখে এত্ত মুগ্ধ হইলাম যে আপনাআপনি স্রস্টার প্রতি কৃতজ্ঞতায় মাথাটা নুয়ে আসলো।

ভদ্রমহিলার সাথে এরকম অনেক গল্পসল্প করতে করতেই একটু পরে খাবার পরিবেশনের পালা! আমারে আইসা জিগায়, আমি কি খাইতাম? আমি কইলাম কিচ্ছু খাইতাম না, মোরে পানি দ্যাও খালি (মনে মনে ভয় কাজ করতেছিল, ব্যাটারা টাকা চাইবে না তো ফের?)। অবশ্য ক্ষুধাও তেমন ছিল না আমার। ওই ভদ্রমহিলা ব্যাপারটা বুঝতে পারছিলেন কি না কে জানে, আমাকে উনার সাথে শেয়ার করার জন্য পীড়াপীড়ি শুরু করে দিলেন। আমি তো ভদ্রতাবশত রিফিউজ করলাম তাছাড়া ছোটবেলা থেকেই পড়ে আসছি, “যাত্রাপথে অপরিচিত লোকের কিছু খাবেন না”!!! একটু পরে উনি বললেন দেখ বাবা আমার ডায়াবেটিস, আমি চাইলেও পুরোটা খাইতে পারবো না। তুমি এই ফ্রুটসটা খেয়ে নাও। এরপর উনি অনেকটা জোর করেই আমাকে ফ্রুটসটা খাইয়ে ছাড়লেন।

একটুপর আমার বাথরুম ভিজিট করা দরকার হয়ে পড়ল। আমি তখন রেস্টরুম সান্টা ফল করে চলে গেলাম। দেখলাম ছোটখাটো লাইন একটা! দেখতেছি, ছোট্ট দরজাটা ঠেলে দিয়ে ভিত্রে ওই চিপা জায়গাতে লোকজন ঢুকতেছে, তারপর খাট করে কি যেন লাগায় দিচ্ছে। আর দরজার সামনে লাল চিহ্ন উঠতেছে। যাইহোক এর পরে যখন আমার পালা আসলো আমিও সবজান্তার মতন ভাব লইয়া ভয়ে ভয়ে ভিত্রে যাইয়া ছিটকিনিটা আটাকাইয়া দিলাম। ভিত্রের জিনিসগুলা দেখে তো আমি অবাক! এত্ত অল্প জায়গায় এত্ত কিছু ক্যামনে রাখছে এরা?

এরপর কমোড দেখে মনে হইল, আহা!!! এই জিনিস আগে খালি বিদেশি ছবিগুলাতেই দেকছি, এইবার প্র্যাক্টিক্যালি দেখলাম! বেশি চিন্তাভাবনা না করিয়া হাল্কা কর্মখানা সারিয়া লইলাম। এইবার চিন্তা করতেছি, ফ্লাশ নামে একটা জিনিস থাকার কথা না? মাসুদ রানা এত্ত বেশি পরছি যে এরাম খুঁটিনাটি বিষয়গুলার ভার্চুয়াল নলেজ ভার্চুয়ালিই শিখছি। হ্যায় হাইলি কনফিডেনসিয়াল ডকুমেন্টরে পইড়া আগুন দিয়া পুড়াইয়া ফ্লাশ কইরা দিত! সো বহুত খুঁজাখুঁজি কইরা দেখলাম এক সাইডে ছোট্ট কইরা ফ্লাশ শব্দটা লেখা আছে। সাহস কইরা জাগাটাতে হাত লাগাইলাম। দেখি উরিব্বাস!!! ঠাস কইরা শব্দ হইল একটা! এরাম শব্দ হইয়া ফ্লাশ হয়! যদিও শব্দটা শুইনা প্রথমে মনে মনে ভয় পাইছিলাম, কিন্তু নিজে নিজে এই আকামগুলা করতে পাইরা গর্ববোধ হইতে লাগল আরকি!

এরপর সিটে যাইয়া বসলাম। কিছুক্ষণের মধ্যেই আবুধাবি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে পিলেন ল্যান্ড কইরা ফালাইল। আমিও বেচারা সবার মতন তাড়াহুড়া কইরা কইরা নাইমা গেলাম। এইবারও দেখি সেই সুন্দরি কেবিন ক্রু (আগে জানতাম ইয়ার হোস্টেস) আবার সেই হাসিমুখ লইয়া সামনে দাঁড়াইয়া আছে। মনটা খারাপ হইয়া গেল। যদিও লোকে বলে যে বেল পাকলে নাকি কাকের কিচ্ছু না, কিন্তু সুন্দরিদের ভুবনভুলানো সেই হাসিগুলা ছেলেদের মনে টনিক হিসাবে কাজ করে। ওই ভদ্রমহিলারে বিদায় দেওয়া লাগল। ভদ্রমহিলারে ভালো লাইগা গেছিল, উনি চইলা যাওয়াতে একটু খারাপ যে লাগে নাই সেইটা বলা অন্যায় হইয়া যাবে।

এরপর তো পরলাম মহা ফাপড়ে, আমারে সেকেন্ড বোর্ডিং পাস দেয় নাই ঢাকায়, কি করতাম কিছু মনে আইতেছিল না। সামনে একটা কাউন্টার দেইকা বুকে বল বাইন্ধা যাইয়া বহুত কস্ট কইরা জিজ্ঞাসা করলাম যে আমার পিলেন কুন্দিকে? ওরা তখন আমারে কয় টিকেট কই? টিকেট দেখাইলাম তাতেই ওরা আমারে বোর্ডিং পাস দিয়া দিল! এঁর মধ্যে কয়েক মিনিট ঘুরাঘুরি কইরা গেটের নাম্বারগুলা দেইখা লাইছিলাম বইলা গেটটা খুইজা বাইর করতে কস্ট হয় নাই। । ঘুরতে ঘুরতে একটা জিনিস দেইখা মনটা খারাপ হইয়া গেল, দেখলাম যে এয়ারপোর্টের যেই দিক তাকাই বাইরে খালি ইতিহাদ এয়ারের লোগোওয়ালা পিলেন দেখি! এতগুলা পিলেন ক্যামনে হয়??? প্রথম আলোতে পরতাম, বাংলাদেশের (বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস) নাকি সব মিলাইয়া মাত্র দশটা পিলেন আছে!!!

যেহেতু আমার যাত্রাবিরতি মাত্র আড়াই ঘণ্টা ছিল, ভিতরে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বোর্ডিং শুরু হইয়া গেল। আবার দেখি এক কালা সুন্দরি, এক সাদা সুন্দরি আর এক সুন্দর দাঁড়াইয়া হাসি দিয়া দিল। আমি তারপর সিট খুঁজা বাইর করলাম। যাইয়া দেখি খাইছে আমারে!!! আমার পাশে সেই লোক বইসা আছে সে তো দেখি সাক্ষাত দানব! হেই ব্যাডার বাহুগুলা আমার পায়ের রানের চেয়ে বেশি মোটা!!! ভয়ে ভয়ে পাশে বসলাম। লোকটার সাথে পরিচিত হইলাম। দৈত্যটা নাকি পাকিস্তানি, মাগার আমার কাছে পুরা সাদাই মনে হইছিল। তারপর জানলাম সে নাকি আবার আম্রিকায় ডাক্তারি করে!!! একটু পর আলাপের বিষয়বস্তু ফুরাই গেলে সে MP3 টাইপ একটা জিনিস বাইর করল। দিয়া কানে লাগাইয়া গান শুনা লাগল। আসলে কারো পাশে যদি একটা ফোন টাইপ আইটেম থাকে আর ওইটাতে আলো জ্বলে, তাইলে পাশের লোকটার চোখ কিন্তু ওইটার উপ্রে যাবেই। যদিও আমি আমার সামনের মনিটরটা থেইকা ছবি বাইর করতেছিলাম, কিন্তু হ্যার এম্পিথ্রিটার একটা ব্যাপার দেইখা আমার মাথা পুরাই ঘুরাই গেছিল। দেখলাম ওর এম্পিথ্রির উপ্রে একটা গোলাকার দাগের মত আছে, আর ও যখনই ওই দাগের উপর দিয়া বুড়া আঙ্গুলটা ঘুরাইতেছে মনিটরের গানগুলা উপ্রে-নিচে উইড়া যাইতেছে। আমি লাইফে বেশ কিছু টাচ মোবাইল দেকছি, কিন্তু এরাম জিনিস লাইফেও দেখি নাই। সেইদিনই আমি বুইঝা লাইছিলাম, নিজেরে মনে মনে কইতেছিলাম “ইডিয়ট, ইউ উইল হ্যাভ এনাফ টু স্যাটিসফাই ইউর কিউরিয়াস মাইন্ড”! (পরে জানছিলাম ওই জিনিসটারে নাকি আইপড কয়!)

কিছুক্ষন পরেই আবার খাবার দেওয়া শুরু হইছে। যদিও আমি জানি খাবার ফ্রি কিন্তু মন থেইকা ভয়টা যায় না। কিন্তু চিন্তা কইরা দেখলাম যে যেই হারে ক্ষুধা লাগছে না খাইলে কপালে খারাবি আছে। টাকা লাগলে লাগবে, খামুই এইবার। পকেটে বারশ ডলার আছে, কতই আর বিল হইতে পারে (শরমে আর কাউরে জিগাইতেও পারি না যে খাবার দাম নিবে কিনা)? মেনুখানা উলটাইয়া পাল্টাইয়া দেখলাম পরিচিত জিনিসের মধ্যে একটা আইটেমেই খালি চিকেন আর রাইস লেখা আছে দেইখা ওইটার কথাই কইলাম।

একটু পরেই খাবারের ট্রে দিয়া গেল। তুইল্লা দেখি এক কোনার একটু রাইস (ভাত), কয়েক টুকরা মুরগি (এরাম চেহারার মুরগি লাইফে দেখি নাই!) আর একদিকে একটু কাঁচা শাক। কয়েকটা আঙ্গুরও মনে হয় ছিল। লবণ আর চীজও ছিল, কিন্তু ওইগুলা খুইলাও দেখি নাই। যদিও চামচে আমি মোটেও কমফোর্টেবল না, তারপরেও এক রকম বাধ্য হইয়াই চামচ দিয়া খাওয়া শুরু করলাম। খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে সিস্টেমে দেখতেছি আমার পাশের যাত্রী কিভাবে খায়! একটু পরে দেখতেছি, ওই ব্যাটায় ওই কাঁচা শাঁকরে কাটা চামুচ দিয়া গপাগপ কইরা খাইতেছে! আমি চিন্তা করলাম আমারও খাওয়া দরকার। আমি মুখটারে অরুচি কইরা দুই আঙ্গুল দিয়া একটা পাতা ধইরা একটা কোনা মুখে দিয়া চাবাইতে শুরু করলাম। দেখি জিনিসটা কিছুটা মিষ্টি মিষ্টি লাগতেছে, আবার তেমন কোন কটু গন্ধ নাই জিনিসটার। জোর করে চাবাইতে চাবাইতে একটু পরে গিলাই ফালাইলাম জিনিসটারে। আর মনে মনে চিন্তা করতেছিলাম উপরআলা, আম্রিকা এখনো যাইই নাই তার আগেই তুমি আমারে এরাম কাঁচা আইটেম খাওয়াইতেছ, সামনে নির্ঘাত সাপ-ব্যাঙ আছে কপালে!

(চলতে থাকপে......।)

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালো লাগছে। প্রতি পর্ব পড়ার সময় আমার মনে হয়, আহা! যদি সব পর্ব এক সাথে পেতাম।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

বিপ্লব06 বলেছেন: পর্ব আর বেশিদিন লিখতে পারবো না। খুব তাড়াতাড়ি অসমাপ্ত অবস্থায় ইতি টানা লাগবে। খুব চাপে আছি।

থ্যাংক ইউ আপনাকে!

২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই পর্বটাও ফাটাফাটি হইছে। ঐ পাকি বেটারে আচ্ছা করে নাজেহাল কইল্লে খুশি হইতুম। =p~ =p~

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫২

বিপ্লব06 বলেছেন: আমি কিন্তু জেনারালি পাকিদেরকে খুব খারাপ চোখে দেখি না, এই জন্য অনেকে আমারে ছাগু কইতে পারে কিন্তু আমি কেয়ার করি না। এইখানে আসার পড় আমার মেন্টালি অনেক চেঞ্জ হইছে তবে এককালে আমিও সেইরকম ছিলাম, একটা গল্প মনে পড়ে গেল,

হজও দানেশে থাকাকালীন সময়ে তাবলীগের ভাইয়েরা তিনদিন কইরা লাগানোর জন্য খুব কইরা ধরত, মাগার আমি হইলাম আল্লাহর দুষ্ট বান্দা, আমি কি আর সেই কোথায় কান দেই! একবার উনি বললেন আমাদের ক্যাম্পাসের মসজিদে নাকি "কিছু পাকিস্তানি ভাই" আসছে, আমরা যেন তালিমে যাই। এই কোথা শুইনাই তো আমার মাথা গরম, পাকিস্তানি আবার ভাই ক্যামনে হয়? মাগার তাবলীগের বড় ভাই কিচ্ছু কইতেও পারি না। আমি আর আমার রুমমেট মিলে নিজে নিজেই রুমে বহুত রাগারাগি করছিলাম আর বড় ভাই আর পাকিগোর গুষ্টি উদ্ধার করছিলাম সেইদিন।

অবশ্য তার লগে বেত্তমিজি না করার আরেকটা কারন হইল, হ্যায় ছিল গালিবাড় ার আমি লিলিপুট!!!! ;)

৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

আরমিন বলেছেন: হা হা!

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩

বিপ্লব06 বলেছেন: হা হা। কমেন্টের জইন্ন ধইন্নবাদ!

৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬

হামিদ আহসান বলেছেন: চলতে থাকুক৷ অাছি সাথেই

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩

বিপ্লব06 বলেছেন: থ্যাংক ইউ বাই!

৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেশ হচ্ছে ট্যুর টু ম্যারিকা....মজার ভ্রমন! মজার অভিজ্ঞতা! তারচে মজার লেখার স্টাইল!!!!

++++++++++++

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪

বিপ্লব06 বলেছেন: ভিুল কইছেন, আম্রিকা হইব তো! পুরাটাই মজার!

৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এবার তাড়াতাড়ি প্লেন থেকে নামেন। আম্রিকার কাহিনী আনেন, পড়ি।
ভালো লাগলো বর্ণনার ভঙ্গী।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৫

বিপ্লব06 বলেছেন: পিলেনের কাহিনী তো আভি বহুত বাকি হ্যায়! একখান কুটিল হাসি দেবার ইমো হইবেক!

৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা.... অনেক মজা করে বলেছেন।
এবারেরটি পুরাই রসময়।

কিন্তু আবারও লেখার সাইজ ছোট করে ফেলেছেন.... :(

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত অভিযোগের তেব্র প্রতিবাদ জানাইতেছি! ;)

থ্যাংক ইউ!

৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এই বিমান ভ্রমনটাই হইলো আপনার জীবনের সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত কিন্তু গুরুত্বপূর্ন ট্রানজিশন পিরিয়ড। পড়তে ভালোলাগছিলো। ++

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

বিপ্লব06 বলেছেন: রাইট! লাইফ কই থেকে কই যায়।

৯| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০১

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ভাই, হাসতে পারলাম বেশ। আপনার লেখনী তো মনের মতো।
চালিয়ে যান।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

বিপ্লব06 বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাই! আপনার ভাল লাগছে শুনে ভাল্লাগলো!

১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

শামছুল ইসলাম বলেছেন: এই পর্বে আপনার এক্সপ্রেশনটা গুলা সেইরাম হইছেঃ

//একটু পরে বুঝলাম, হুমম......এইবার পিলেনে উঠতেছি!//

//উড়ার সময় মেখের ভেলা দেখে এত্ত মুগ্ধ হইলাম যে আপনাআপনি স্রস্টার প্রতি কৃতজ্ঞতায় মাথাটা নুয়ে আসলো। //

//ভিত্রের জিনিসগুলা দেখে তো আমি অবাক! এত্ত অল্প জায়গায় এত্ত কিছু ক্যামনে রাখছে এরা?//

//দেখি উরিব্বাস!!! ঠাস কইরা শব্দ হইল একটা! এরাম শব্দ হইয়া ফ্লাশ হয়!//

//এতগুলা পিলেন ক্যামনে হয়??? প্রথম আলোতে পরতাম, বাংলাদেশের (বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস) নাকি সব মিলাইয়া মাত্র দশটা পিলেন আছে!!!//


//হেই ব্যাডার বাহুগুলা আমার পায়ের রানের চেয়ে বেশি মোটা!!! //

খুব মজার কাহিনী।

ভাল থাকুন। সবসময়।


০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

বিপ্লব06 বলেছেন: হাহা! থ্যাংক ইউ! আপনিও ভালো থাকবেন :)

১১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

সাদসা বলেছেন: সুপ্রিয় কমিউনিটি, সবাইকে আমার শুভেচ্ছা।
আজ আপনাদের একটি উপায় বলে দিব যার মাধ্যমে সবাই টি-শার্ট সহ অনেক জিনিস ফ্রিতে অর্ডার করতে পারবেন। অবশ্য ফ্রি তে টি-শার্ট পাওয়ার জন্য আপনাকে তেমন কিছুই করতে হবে না, জাস্ট একটি ওয়েবসাইটে সাইন আপ করতে হবে। নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন----- বাকিটা দেখুন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/parudu/30083168

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনি যদি আমার ব্লগে এইরকম কমেন্ট আর একবার করেন তাহলে আপনাকে ব্লক সহ রিপোর্ট করব।

১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৫

আমি বন্দি বলেছেন: দারুন লাগছে প্রতিটি পর্ব । চলুক সাথে আছি ।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯

বিপ্লব06 বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ! :)

১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫

জুন বলেছেন: আপনার লেখাগুলো পড়ে আমারো ইডিয়ট হতে ইচ্ছে করছে :||
ঈশ ইডিয়ট হলে যদি আম্রিকা যাওয়া যেতো তাহলে আমি কক্ষনো চালাক হোতাম না বিপ্লব০৬ :(
অপেক্ষায় পরের পর্বের :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২১

বিপ্লব06 বলেছেন: হইয়াই দেখেন না কেন? ভাগ্যে শিকে ছিড়ে যেতে পারে!!!

থ্যাংক ইউ!

১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: মজা পেলাম ভাইয়া :P

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২১

বিপ্লব06 বলেছেন: :P

১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আমিতো ভাই ঢাকার এক প্রান্ত থেকে অচেনা কোনো প্রান্তে নামলে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাই।কি করব,গন্তব্যে কিভাবে যাবে ভেবে হাঁটু কাঁপাকাঁপি শুরু করে।এত্তদূরে অচেনা একটা দেশে প্লেন থেকে নামার পর কি করলেন,কিভাবে গন্তব্যে পৌঁছালেন জানার খুব ইচ্ছা হচ্ছে।তাড়াতাড়ি লিখে ফেলুন-- :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৩

বিপ্লব06 বলেছেন: বুকে দড়ি দিয়া বল বাইন্দা নামেন না ক্যারে? সব ঠিক হইয়া যাবে!

আসতেছে!

থ্যাংক ইউ!

১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জনাব মাহাবুব বলেছেন: মজা লাগলো লেখার ভঙ্গিমায়। আপনি খুব মজা করে লেখেন।

লেখার মাঝে মাঝে যদি কিছু ইমো যোগ করতেন তাহলে আরো ইন্টারেষ্টিং হতো। B-)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৪

বিপ্লব06 বলেছেন: থ্যাংক ইউ! পরামর্শ মনে ধরছে :)

১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

শঙ্খমানব বলেছেন: বড় ভাই,এই মজার সিরিজটা বন্ধ হইলে দিলে বহুত চোট পামু,জানেন দ,মন ভাঙ্গা আর মসজিদ ভাঙ্গা এক হমা্ন

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫২

বিপ্লব06 বলেছেন: দিলে চোট??? লিখতে না পাইরা আমার দিল ট্রেনের নিচে ঝাপ দেওয়ার মতন ব্যাথা পাইতেছে!!! ;)
থ্যাংক ইউ!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.