নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

CAUTIOUSLY OPTIMISTIC

বিপ্লব06

এই ব্লগের সকল লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।

বিপ্লব06 › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইডিয়টস জার্নি টু আম্রিকা (চৌদ্দ)

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮




আগের কাহিনীর পর.........।

এরপর এন্টারটেইনমেন্টের হিন্দি সেকশনটারে উল্টাই পাল্টাই একখান মুভি দেখলাম (আংরেজি বুঝার সাহস ছিল না তখন!)! তারপর অনেকটা বিরক্ত হইয়াই ঘুমাই গেলাম। ঘুম থেইকা উইঠা দেখি আরেকবার খাবার সময় হইয়া গেছে! সেইম আইটেম আবার খাইলাম। তারপরের পিলেনের সুন্দরিগোর কাছ থেকে চাইয়া চাইয়া পানি আর অরেঞ্জ জুস খাইছিলাম বহুত। একটু মনে হয় বেশিই খাইছিলাম! সুন্দরির হাতের জিনিস বইলা কথা :P :P! বাকি রাস্তা অনেকটা ইভেন্টলেসই কাটছে।

অনেক পরে পিলেন আমাদের জন এফ কেনেডি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে অবতরণ কইরা আমারে ধন্য কইরা দিল। সবার মতোই আমিও তাড়াহুড়া কইরা ঠেইল্লা ধাক্কাইয়া যথাসময়ে নামলাম। নাইমাই প্রথমে বড় কইরা শ্বাস নিলাম আম্রিকান বাতাসের। মাগার মন খারাপ করা ব্যাপার হইল আমি স্পেশাল কুন স্মেল পাইলাম না। খালি এসির ঠাণ্ডা বাতাসটাই টানলাম! যাইহোক আর সবার সাথে অনেকটা রাস্তা হাইটা দেখতেছি এক জাগায় লোকজন লাইনে দাড়াইতেছে। আমি তো ধন্দে পইড়া গেলাম কুন লাইনে খাড়ামু, সিটিজেনের না ভিজিটরের? আমি কি ভিজিটর? না আমি তো ডিভি! ডিভির লাইন দেখি না ক্যারে? শেষমেশ, ভিজিটরের লাইনেই দাঁড়াইলাম আরকি! কিন্তু এই ব্যাপারটা চিন্তা করতে যাইয়া কয়েকটা মূল্যবান মিনিটের অপচয় কইরা লাইলাম। এর মধ্যে লাইনটা অনেক বড় হইয়া গ্যাছে। এরপর লাইনে দাঁড়াইলাম আরকি।

একটু পরে এক বয়স্ক লোক আমারে আইসা কয়, “বাঙ্গালিনি???” আমি বেশ কস্ট কইরা বুইঝা কইলাম হ্যা। তারপর ওই লোক আমারে লাইন থেইকা টাইনা বাইর কইরা আমারে একখান কাগজ দেখাইল, সেই একই কাগজ আমার কাছেও আছিল একখান! কিন্তু উনার কাগজের উপ্রে লেখা ছিল ট্রান্সলেটর! মাগার আমি ব্যাপারটার মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝি নাই। সেই লোক সিলেটি ভাষায় আমারে অনেক কিছুই কইল আমি তার শতকরা নব্বই ভাগই বুঝি নাই। কিন্তু যেইটা বুঝলাম সেইটা হইল, সেই লোক সেই লোক আম্রিকান সিটিজেন (আম্রিকান পাসপোর্ট হোল্ড করে!) মাগার ইংলিশ কইতে পারে না, তার একজন ট্রান্সলেটর লাগবে। আর এই লোক আমারে কইতেছে তাঁর ট্রান্সলেটর হইতে! আমি ইডিয়ট নিজে আইছি আম্রিকায় প্রথম, নিজেই আংরেজি বুঝি না ঠিক ঠাক মতন। আর এই সিলেটি ব্যাটা আসছে আমারে বলির পাঠা বানাইতে!!!

যাইহোক, অনুরোধে ঢেঁকিটা গিলেই ফালাইলাম শেষ পর্যন্ত! ওই লোকের সাথে সিটিজেনের লাইনে যাইয়া দাঁড়াইলাম। লাইনটা বেশ ছোট ছিল। দশ মিনিটের মধ্যেই সামনে চইলা গেলাম। ওই লোক কাগজটা তলা দিয়া পার কইরা দিল। তারপর ভিত্রের পুলিশটা (ইমিগ্রেশন অফিসার) আমারে কয় এই লোকটা কি তুমার আব্বা হয়??? আমি মাথা ডাইনে বামে কইরা কই নাহ!!! তারপরে আমারে কয়েকটা প্রশ্ন করলো সেই পুলিস, আর আমি ওইগুলা ওই লোকেরে জিগাইয়া উত্তরটা লইয়া আমার ভাঙ্গা ভাঙ্গা আংরেজিতে সেই পুলিস মামারে দিলাম। লাস্ট প্রশ্ন ছিল সিলেটি কাকার কাছে কোন ফলমূল আছে কি না? আমি ওই লোকেরে কইলাম আপনের কাছে কোন ফলমূল আছে? হেই ব্যাডায় হ “আছে তো! আমি কয়ডা শুকনা বরই লইয়া আইছি”!!! আমি মনে মনে কইতেছি খাইছে আমারে! বরই আংরেজি আবার কি? এখন কি কমু? ট্রান্সলেটর হিসাবে তো আমি ফেইল মাইরা দিলাম! আমি তখন পুলিস মামারে কইলাম নাইক্কা! কিচ্ছু নাই! তারপরে উনারে পার কইরা দিয়া আমি আবার অন্দরে!

এইবার দেখি সেই লাইনে আরও শ’খানেক লোক ঢুকছে! আর লাইন যে এত্ত বড় হইছে যে আমি তো ওই সিলোটি মনে মনে গাইল্লাইতেছি। লাইনে যাইয়া প্রথম দেকলাম আহাঃ আম্রিকান (বিদেশি) মাইয়াপাইনেরা কিরাম কাপড়-চুপড় পরে! এইডা প্রথম দেইখা বেশ শরম পাইলাম আর মনে মনে ভবিষ্যতেও সিমিলার দৃশ্যের জন্য রেডি হইলাম। অনেকক্ষণ লাইনে দাড়াই থাকতে থাকতে আমার পা ব্যাথা হইয়া গেছিল। অনেকক্ষণ পর আমার পালা আইলো! যাইয়া প্রথমেই আমার পাসপোর্টের সাথে ইয়া বড় হলুদ একখান প্যাকেট আর ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিলাম। পুলিস মামা আমার এই চাঁদমুখের একখান ছবিও তুইল্লা রাইখ্যা দিল! ওইখানে অফিসিয়ালি এড্রেসটা বদল কইরা ফালাইলাম। তারপর সেই পুলিস মামা আমারে এসকর্ট কইরা সামনে এক ঘরে যাইয়া বসতে কইল। ওইখানে প্রায় তিরিশ মিনিট পর ওরা আমার ফাইলপত্র ঘাটাঘাটি কইরা সাইন লইয়া কইল ওকে তুমি এখন যাইতে পার!

আমি তো সুন্দর কইরা একমাত্র সম্বল স্যুটকেসটা আনতে যাইয়া দেখি স্যুটকেইস নাই! কই গেল? যেই ঘুরা জিনিসে (ক্যারোসল) আমার জিনিসটা থাকার কথা সেইটা দেখি বন্দ!!! আমার তো প্রায় কান্নাকাটি অবস্থা! ঐটা না পাইলে আমি তো হোমলেস হইয়া যামু। একটু পর খুঁজতে যাইয়া দেখি স্যুটকেইস পাশেই খাড়া করানো আছে। অইটা দেইখা ধড়ে জান ফিরা আইলো! কাহিনী হইছিল, আমার বাইর হইতে এত্ত দেড়ি হইছিল যে সবাই আপন আপন মালামাল লইয়া ভাগছিল। আমারটাই ওইখানে পইড়া ছিল। সো ওরা নামাইয়া রাখছে।

তারপর একটা গেট পাইয়া ওইটা দিয়া বাইর হইতেছি। ওইখানে দেখি গেটের সামনে তাপস দাদা আমার জন্য ওয়েট করতে করতে পুরাই বিরক্ত হইয়া গেছে। আমারে দেইখাই এক চিল্লানি, এই বিপ্লব! তারপর দাদা আমারে লইয়া এয়ারপোর্ট থেইকা বাইরে লইয়া আইল। এইবার একটু মুক্ত বাতাসের সাদ পাইলাম। এইবার আবারো বুকটা ভইড়া শ্বাস লইলাম যে আম্রিকার বাতাসের/মাটির কুনু স্পেশাল গন্ধ আছে নাকি? মাগার আগেরবারের মত এইবারও কিচ্ছু পাইলাম না। কাহিনীটা এপ্রিলের শেষে বলে একটু ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ভাব। দাদা এরপর আমারে লাইনে দাঁড়ানো ট্যাক্সিতে উঠাইল। দাদা ওরে কইল কোথায় যামু। শিখ ডেরাইবার আমাদেরকে উল্কার গতিতে লইয়া ছুট লাগাইল। একটু পর দাদা ওরে রুট ডিরেকশনও দিয়া দিল। আমি ট্যাক্সির পিছনে বইসা আম্রিকা দেক্তেছি! সিটবেল্টটা নিজে নিজে লাগাইতে পাইরা আবারো একপ্রস্থ গর্ব অনুভব হইয়া গেল। একটা ব্যাপার আমার মাথায় কিছুতেই আস্তেছিল না যে বিল্ডিঙগুলা এত্ত ছোট ছোট কেনু? সব দুই তিন তলা! আমি ঢাকায় এর চাইতে ঢের বড় বিল্ডিং দেকছি! ভুল কইরা ভুল জাগায় আইসা পরি নাই তো? কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা একটা বাসায় পৌঁছাইলাম যেইটা নাকি আমার ভবিষ্যৎ বাসা! দাদা ভাড়াটা চুকাইয়া দিল। ওইদিন যদি আমি জানা পাইতাম যে দাদা কত ভাড়া দিছে তাইলে আমি নির্ঘাত স্ট্রোক কইরা সেই মুহূর্তে পরপারে পাড়ি জমাইতাম! তখন সেই টাকা আমার কাছে অনেক বেশি ছিল।

বাড়িত যাইয়া শুনলাম দাদা নাকি ওই বাসায় থাকে না। ওইখানের সব্বাই কুমিল্লার বাসিন্দা! মনটাই খারাপ হইয়া গেল। যদিও সেইসময় এইটাই একটা বেশ বড় ফেভার ছিল। আমার রুমমেট কইল ফিরিজে খাবার আছে খাইয়া লান। তারপর আচ্ছা কইরা ঘুম দেন। কালকে উইঠা কিরবেন কইরেন। আমিও বিন্দাস খাইয়া দাইয়া দাদারে বিদায় দিয়া ঘুম দিয়া লাইলাম।

(অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাইতেছি যে, আগামী কিছুদিন এই সিরিজ বন্ধ থাকবে। সেমিস্টারের মিডটারম গুলাতে খারাপ করা শুরু করছি আর ফাইনালগুলা সামনে আসতেছে, এইগুলা পার হইলে আবার শুরু করবো। আরও একটা গুপন খবর, এন ইডিয়ট ইজ ইন লাভ সিরিজটাও চাল হবে খুব তাড়াতাড়ি!!!)

(চলতে থাকপে......।)

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি মনে মনে অপেক্ষায় ছিলাম আপনার পোস্টের জন্য। কিছুক্ষন পরেই দেখি আপনার পোস্ট। যাক, আমেরিকায় পা দিলেন, অভিনন্দন। আপনার পোস্ট পড়ি আর একটা অদ্ভুত উত্তেজনা কাজ করে। শুভেচ্ছা জানবেন। :)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

বিপ্লব06 বলেছেন: শুনিয়া বড়ই প্রীত হইলাম! টাইমিংটা ভালোই হইছিল দেখি!

ধন্যবাদ আপনাকে! ভাল থাকবেন :)

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বিদেশের লাইফের প্রথম দিনগুলো একটু রঙিন মনে হইলেও পরে অভস্ত্য হইয়া সেইটাই বোরিং লাগতে শুরু করে। আপনার লাভ ইস্টোরি শুনবার অপেক্ষায় রইলাম। তার আগে এক্সামের প্রস্তুতি নেন, ভালো করে এক্সাম দেন। নেক্সট ফটুক সহ কিছু পোস্ট দিয়েন, তাইলে আরও ইন্টারেস্টিং হইব পর্ব গুলো।

শুভকামনা রইলো

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১০

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনি কিছুটা রাইট! সবকিছু একসময় রুটিন হয়ে যায়।

পিরিতের কাহিনী শুনতে হইলে, আমার ব্লগের ভিতরে ঢুকা লাগবে আপনার। আর ফটুক দেওয়ার পরামর্শখানা ফাঁদের মত মনে হইতেছে কেন জানি!

শুভকামনা থাকলো :)

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আহারে আমেরিকা! পড়তে মজাই লাগলো, অকৃত্তিম অনুভুতি। প্রথম অজানা কোনো দেশে গেলে আর সেইখানের সবকিছুর ব্যাপারে অনভিজ্ঞ হইলে কেমন যেন একটা অপ্রস্তুত ভাব কাজ করে। আসেপাশের মানুষ কি ভাবতেছে তাও মাথায় ঘুরে, আর অদ্ভুত চিন্তা মাথায় আসে। বিদেশে গেলে প্রথমেই সেইদেশী টাকাকে বাংলা টাকায় মনে মনে কনভার্ট করার অভ্যাস ছাড়া যতটা দ্রুত সম্ভব হবে ততই দ্রুত মানসিক শান্তি আসে।

ইডিয়ট এইবার সত্যি লাভের খপ্পরে পরুক। দিলের মধ্যে পিরিতির পোকা কুটকুট করলে, করুক। আমরা মজা পাইলেই হইলো। ;)

শুভকামনা রইলো। :)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

বিপ্লব06 বলেছেন: সেই অনুভূতিগুলা লিখে শেষ করা যাবেনা। অনেক সময় লাগবে। আপনার অনুভুতিগুয়াও জানতে মন চায়! আর টাকার কথাটা তো হার্ট এটাক করার মত একটা জিনিস।

আপনি ক্যামনে আমারে এই অভিশাপ দ্যাতে পারলেন? ;)

ভালো থাকবেন।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: শুভ কামনা রইল ভাই।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন ভাই :)

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ওয়েলখাম টু আম্রিকা!!!!
এবার পরীক্ষাডা দিয়ালান.... :D

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৪

বিপ্লব06 বলেছেন: ডিসেম্বরের শেষ দিক থেকে আবার শুরু করতে পারবো। দুয়া কইরেন যাতে ফেইল না মারি।
ভালো থাকবেন

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

জনাব মাহাবুব বলেছেন: তাহলে আপনার সাথে সাথে আমরাও আমেরিকায় ল্যান্ড করলাম। চলতে থাকুক, সাথে থাকলাম :)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

বিপ্লব06 বলেছেন: আপাতত ট্র্যাফিক লাইটে গাড়ি আটকা পড়ছে! জানুয়ারিতে লাইট গিরিন হইবে!

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আপনি উপ্ররে উপ্ররে যাই কননা ক্যান, আপনার মনটা মানুষের সাহায্যের জন্য সদা প্রস্তুত।
সিলোটি লোকটার দোভাষীর কাজ করে সেটাই প্রমাণ করেছেন।

আম্রিকার বাতাসে ভিন্ন কোন গন্ধ খোঁজার ব্যাপারটায় বেশ একটু খোঁচা আছে মনে হয়।

আপনার পরীক্ষা ভাল হোক, এই কামনা করি।

নতুন সিরিজের অপেক্ষায় রইলাম।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

বিপ্লব06 বলেছেন: পাম দিয়াছে জানিয়াও আরাম পাইলাম! থ্যাংক ইউ!

সিরিজটা পুরানো। বেশ আগের পোস্ট! খুঁজলেই পাবেন!

শুরুরটা এন ইডিয়ট ইন লাভ!!! (শুন্য)

ভালো থাকবেন আপনিও

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বুইজ্জা নিলুম। আম্রিকায় পা দিয়া হালাইসেন। তয় এই সিরিজটা কি এখুনি শ্যাষ কিরা ফালাইবেন?

(নো ম্যাটার। এক্সাম টেক্সাম বিজিনেস বাদ দিয়া আবার ইস্টার্ট কোরেন)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২১

বিপ্লব06 বলেছেন: নাহ, সিরিজটা চলবে তবে ব্যাপারটা নির্ভর করবে সময়ের উপর।

ভালো থাকবেন :)

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আয় হায়! উপ্রে সবাই সব কইয়ালছে!!

মুই কি কই?

আপাত বিরতি আর লাভ সিরিজের লোভে ;) না হয় অপেক্ষাই করলাম! ভালমত পরীক্ষা দিয়েন। :)

+++

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২

বিপ্লব06 বলেছেন: হাহা! এরাম সমস্যায় আমিও মাঝে মাঝে পড়ি!


ভালো থাকবেন।

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

সাদা মাটা গরীব ছেলে বলেছেন: ভাই কেম্বে কি ? ডিভি পাইয়া আম্রিকা গেছেন নাকি কি বুইঝলাম্না তো :|| ডিভি না বাংলাদেশে বন্ধ করি দিচে #:-S

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনে রাইট! মাগার আমি হইলাম দুষ্ট বান্দা! বন্দ করার আগেই কামডা সাইরালাইছি! ;)

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫২

অপ্রিয় সত্য ৭০০ বলেছেন: ঘটনা সইত্য :)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪

বিপ্লব06 বলেছেন: জিগাইলেন না মন্তব্য করলেন বুজলাম না। পুরাই মাথার উপ্রে দিয়া গেছে!

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২২

প্রামানিক বলেছেন: মইনুল ভাই কইছে আমিও কইলাম, ওয়েলখাম টু আম্রিকা!!!! এবার পরীক্ষাডা দিয়ালান....

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫

বিপ্লব06 বলেছেন: ভুয়া কইরেন, ফেইল না মারলেই হইছে।

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

শায়মা বলেছেন: আমি তো সুন্দর কইরা একমাত্র সম্বল স্যুটকেসটা আনতে যাইয়া দেখি স্যুটকেইস নাই! কই গেল? যেই ঘুরা জিনিসে (ক্যারোসল) আমার জিনিসটা থাকার কথা সেইটা দেখি বন্দ!!! আমার তো প্রায় কান্নাকাটি অবস্থা! ঐটা না পাইলে আমি তো হোমলেস হইয়া যামু। একটু পর খুঁজতে যাইয়া দেখি স্যুটকেইস পাশেই খাড়া করানো আছে। অইটা দেইখা ধড়ে জান ফিরা আইলো! কাহিনী হইছিল, আমার বাইর হইতে এত্ত দেড়ি হইছিল যে সবাই আপন আপন মালামাল লইয়া ভাগছিল। আমারটাই ওইখানে পইড়া ছিল। সো ওরা নামাইয়া রাখছে।


হা হা

ভাইয়া জানোই আমি তোমার এক নাম্বার ফ্যান। আজকেরটাও পড়ে অনেক হাসছি! :P

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮

বিপ্লব06 বলেছেন: হাহা! আমিও সিক্রেটলী আপনার ফ্যান (পাবলিকলি আমি কারো ফ্যান না!)! ব্লগে যখন প্রথম ঢুকছি, তারপর থেকেই আপনার নাম জানি!


ভালো থাকবেন :)

১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

শায়মা বলেছেন: রিয়েলী!!!!!!!!!!!!!!!!!! :)

ঠাস করে পড়ে ফেইন্ট হয়ে গেলাম কিন্তু ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!! :`>


তবে সিক্রেটলী ফ্যান হবার মানে জানো!!!!!!!!!! যাদের ইগো থাকে বেশী বেশী! সে অবশ্য আমি আগেই বুঝেছিলাম!!!!!!!:(



:P :P :P

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

বিপ্লব06 বলেছেন: কুনু মন্তব্য নাই!
নাইদার কনফার্মিং নর ডিনাইং! ;)

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: এ পর্ব খুব মজার হয়েছে ভাইয়া। মেজাজ খারাপেরা দৌড়ে চলে গেছে :)

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

বিপ্লব06 বলেছেন: শুনে ভাল লাগছে!
থ্যাংক ইউ :)

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪

শঙ্খমানব বলেছেন: গুপন খবরডা হুইন্না দিলে পানি পাই্লাম। :)

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

বিপ্লব06 বলেছেন: আপনে তো বহুত ইস্মাট! ব্যাপারটা বুইজ্জা লাইছেন!

১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: একসাথে সকল পর্ব পড়িয়া নিলাম। সিরিজ কিছুদিন বন্ধ থাকপে শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেল। সুন্দরমত পরিক্ষা দেন। শুভ কামনা।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮

বিপ্লব06 বলেছেন: আপ্নেরে ম্যালা ধইন্নবাদ!
আপনেরেও শুভকামনা!!!

১৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: Hellow from the other side! Where are you bhaiya?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

বিপ্লব06 বলেছেন: Hello! I'm here... Somewhere in the blog! Logged on or off!
Thank You for asking :)

১৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!

শেষমেষ ফিরলে!!!!!!!!:)

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫২

বিপ্লব06 বলেছেন: আমি তো কখনো চলে যাইনি। সেলফ সেন্সরড ব্লকে আছি। ২৩ তারিখের পরে ভালোভাবে ফিরবো! :)

২০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হা হা , আপনার লেখা পড়ে ব্যাপক নির্মল বিনুদুন পাইলাম ভাই। শুভকামনা রইলো । :)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫

বিপ্লব06 বলেছেন: লাইফ ইজ বিনুদন! আকাশে বিনুদন বাতাসে বিনুদন, জগতে বিনুদনেরই খেলা!

ধন্যবাদ আপনাকে!

২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, প্রথম পর্বের দিন থেকেই এই সিরিজে চোখ ছিল, কিন্তু পড়ি নাই, একসাথে পড়ব বলে। আজকে একসাথে টানা পড়লাম আমেরিকায় পৌঁছানো পর্যন্ত। পাঠ প্রতিক্রিয়ায় বলব, অসাধারণ! একেবারে মন থেকে লেখা, আমি নিজেকে যেন দেখছিলাম আপনার জায়গায়। আপনি যখন গ্রামের বাড়ী থেকে কান্না লুকিয়ে মাইক্রোবাসে উঠছিলেন, আমিও যেন ছিলাম, আর বাস্তবে আমার চোখেও জল ছিল। একটানা পড়ার অন্যতম কারণ, পুরো ব্যাপারটা ফিল করা! যেটা অনেকটাই পেয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে সিরিজটি উপহার দেয়ার জন্য। যাই, পরের পর্ব পড়ে আসি।

ভালো থাকুন সবসময়, অনেক শুভকামনা রইল।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০২

বিপ্লব06 বলেছেন: সত্যি সত্যি আপনার কমেন্টের উত্তর দেয়ার মত ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা। ত্বর হ্যাঁ একটা কথা বলা লাগে, একেবারে মন থেকে লেখা :)

আপনিও ভাল থাকবেন। সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.