নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন মানুষ। ভালো মানুষ হয়তো এখনও হতে পারিনি তবে মন্দ কিছু করি না- কারো মন্দ কিছু করাতে বিশ্বাসও করি না। উপকার করতে না পারলেও কারো ক্ষতি অন্ততঃ করি না!!

বীরেশ রায়

সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।

বীরেশ রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্য দেশে ১৫ বছর বয়সেই মাস্টার্স করতে পারে আর আমাদের দেশে ১৬ বছরের আগে এস.এস.সি. ও করা যাবে না!!

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৮

এসএসসি পরীক্ষায় বসার নতুন বয়স পুনর্নির্ধারণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এখন থেকে ন্যূনতম ১৬ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় বসতে পারবে। আগে ন্যূনতম ১৪ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা এ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষা নীতিমালা চূড়ান্তকরণ সংক্রান্ত কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়াও প্রথম শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ভর্তির ন্যূনতম বয়স ৬ বছর। যা হোক মূল কথা হল- প্রথম শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ভর্তির ন্যূনতম বয়স ৬ বছর হোক কিন্তু এস.এস.সি. পরীক্ষা ১৬ বছর বয়সের আগে দিতে পারবে না এই এজ বারের যৌক্তিকতা কতটুকু? কেবল জন্মের পর জন্ম তারিখ ও জন্ম নিবন্ধন সুনিশ্চিত করলেই তো সব লেটা চুকে যায়!! কে কয় বছরে এস. এস. সি. পাশ করল সেই বিধি নিষেধের যৌক্তিকতা কি? কিছু এক্সট্রা অর্ডিনারী মেরিটোরিয়াস তো থাকতেই পারে। যেমন ভারতের লখনৌয়ের এক কিশোরী ১৩ বছর বয়সে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন, ১৫ বছর বয়সে মাস্টার্স। তাও আবার সেমিস্টারে গড়ে সিজিপিএ গ্রেড পয়েন্ট ৮ পেয়ে!(শনিবার, ২৪শে নভেম্বর, ২০১৮ ইং ভোরের কাগজ) এই এক্সট্রা অর্ডিনারী মেধা গুলো তো গতানুগতিক পড়ালেখা দ্রুত শেষ করে গবেষণায় নিয়োজিত হলে দেশ উপকৃত হতে পারে!!! ১৫ বছর বয়সে মাস্টার্স!১৬ বছর বয়সের কম কেউই এখন থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারবে না

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৬

সুমন কর বলেছেন: কেউ তো ফেলও করতে পারে...........তখন কি হবে? এমন সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত নয় !!

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি সুষমাকে নিয়ে যেভাবে পোস্ট দিয়েছেন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য । এত কম বয়সে একটি মেয়ে সব ধরনের পরীক্ষায় সাফল্যের সঙ্গে উত্তীর্ণ হওয়া নিঃসন্দেহে বিরল ঘটনা । সুষমা হয়তো পেরেছে। জাপান থেকে পুরস্কার পেয়েছে। দেশে মেডিকেল সাইন্স নিয়ে পড়বে। বয়স কম হওয়ার জন্য তাকে দু বছর ওয়েট করতে হবে । ইতিমধ্যে সে পিএইচডি কমপ্লীট করছে। কিন্তু এরকমই এক সুষমা জ্যোতিবাবু মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন স্পেশাল পারমিশন পেয়ে 8 বছর বয়সে মাধ্যমিক দিয়ে পরবর্তীতে প্রতি দু'বছর অন্তর উচ্চমাধ্যমিক বিএ এমএ কমপ্লিট করে। নাম ছিল মৌসুমী চক্রবর্তী। বর্তমানে পুরুলিয়া শহরে একটি প্রাথমিক স্কুলে কর্মরত । সে তার পূর্ব জীবনকে সম্পূর্ণ ভুলে থাকতে চাই। এবার মাধ্যমিকে উলুবেড়ীয়ার নয় বছরের মেয়ের পরীক্ষার বসার কথা শুনে তার প্রতিক্রিয়া ,
-কম বয়সে সবাই চিনবে । কিন্তু অপরিণত বয়সে উত্তীর্ণ হলে যদি সাফল্য না পায় তাহলে চিরতরে হারিয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে পরিণত বয়সেই পরীক্ষায় বসাটা উচিত।


আর ভারতের1909 খ্রিস্টাব্দে থেকে 6 বছরে প্রথম শ্রেণী 10 বছরে পঞ্চম শ্রেণি ও 16 বছরের মাধ্যমিক দেওয়ার বয়স মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক থেকে নির্দিষ্ট করা আছে । আর স্পেশাল অনুমতি সেগুলো কোটিতে একজনই পায় ।


শুভকামনা জানবেন।


৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: এখানে তো মাষ্টার্সের পর পিএইচডি করতে হলে অাগে এমফিল করতে হয়।অথচ মালয়শিয়াতেও স্নাতকের পর ফল ভালো থাকলে করা যায়।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমাদের মস্তিষ্ক যে ঘুনে ভরা,আর এই জন্যই আমাদের সময় দ্বিগুণ লাগে।

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশে শিক্ষা ব্যবস্থা খুব দুর্বল।
ঢেলে সাজাতে হবে।

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: এমফিল জিনিসটাই বাতিল করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.