![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি কাফির-মুশরিকদের সাথে মিল রাখবে সে তাদেরই দলভুক্ত হিসেবে গণ্য হবে এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।”
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, “যে ধোঁকা দেয় বা প্রতারণা করে সে আমার উম্মত নয়।”
মূলত, প্রতি বৎসর ১লা এপ্রিল বা এপ্রিল pool-এর নামে বাড়িতে-বাড়িতে, পাড়া-মহল্লায়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, অফিস-আদালতে একে অপরকে ধোঁকা দিয়ে ঠকিয়ে প্রতারণা করে পহেলা এপ্রিল পালন করে থাকে। এ প্রতারণার আনন্দকে তারা পহেলা এপ্রিলের আনন্দ মনে করে থাকে এবং মুখেও তা উচ্চারণ করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! মুসলমানরা আজ ইলম চর্চা হতে অনেক দূরে সরে গেছে। মুসলমানরা নিজেদের গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য সম্পর্কে বড়ই বেখবর। আজ মুসলমানরা নিজেদের স্বর্ণযুগ, বিশ্বব্যাপী তাদের বিস্তীর্ণ জ্ঞান-বিজ্ঞানে অভূতপূর্ব উন্নতি ইত্যাদি সম্পর্কে কিছুই জানে না। অপরদিকে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে কাফির-বিধর্মীরা যে মুসলমানদের উপর কতো মর্মান্তিক যুলুম করেছে, নির্মমভাবে শহীদ করেছে সে খবরও আজ মুসলমানরা জানে না। পহেলা এপ্রিলের এমনি ধরনের এক নির্মম কাহিনী রয়েছে। যেদিন লাখ-লাখ মুসলমানের নির্মমভাবে শাহাদাতের ঘটনা ঘটেছে। সেই ১৪৭০ ঈসায়ী সন থেকে পর্যায়ক্রমে প্রথমে মুসলমানদেরকে হারাম ও কুফরী কাজে লিপ্ত করে এবং পরবর্তীতে ১৪৯২ ঈসায়ী সনে ইতিহাসের খুবই নিকৃষ্টতম কাজ- লক্ষ লক্ষ মুসলমানদের শহীদ করে তার সমাপ্তি ঘটানো হয়। সেখানে দেখা গেছে, ইহুদী-খ্রিস্টানরা ষড়যন্ত্র করে প্রথমে মুসলমানদেরকে হারাম-কুফরী কাজ করায় এবং পরবর্তীতে সেখানে এই ইতিহাসের নিকৃষ্টতম কাজ সংঘটিত করে। আজও রাস্তা-ঘাটে যেসব বেপর্দা-বেহায়াপনা, হারাম, কুফরী-শিরকী কাজ চলছে সেগুলোও তাদেরই একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। তাই উক্ত সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র বানচাল করতে বর্তমান পঞ্চদশ হিজরী শতকের মহান মুজাদ্দিদ ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম (যিনি একের পর এক এই ইহুদী এবং খ্রিস্টানদের ষড়যন্ত্র ধ্বংস করে যাচ্ছেন) উনার ছোহবতে আসা।
©somewhere in net ltd.