নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পুরুষ ও শিশু নির্যাতন নিয়ে কথা বলি

তুফান মেল

তুফানের মত মন চাইলে লিখবো না চাইলে খালি লিখা পরবো

তুফান মেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরুষ নির্যাতনে মানবাধিকার কর্মি

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নারীনির্যাতন দমন আইন একটি ফ্যাসিষ্ট আইন যা কিনা দেশের পুরুষদের নির্যাতনের জন্য ব্যাবহার করা হয়। সেদিন R-TV তে তারানা হালিমের উপস্থাপনায় একটি অনুষ্ঠানে জনৈক মানবাধিকার কর্মি এলিনা খান একটি মেয়ের ক্রাইম নিয়ে কথা বলতে গিয়ে একবার দোষ দিলেন আবার দোষ দিলেন না। মেয়েটি ৪টি বিয়ে করে কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। প্রতিটি স্বামিই প্রবাসে থাকেন। এসব প্রবাসি ছেলেদের কাছ থেকে মেয়েটি তার নিজের পরিচয় গোপন করে বিয়ে করেন পরে আসল পরিচয় জানতে পেরে যখন ছারাছারি হয় তখন মেয়েটি দেন মোহরতো দাবি করেই তার উপর নারীনির্যাতনের মিথ্যা মামলার হুমিকি দিয়ে আরো টাকা হাতিয়ে নেয়।

এসব বলার পরও মানবাধিকার কর্মি এলিনা খান মেয়েটির একবার দোষ দিলেন আবার দোষ দিলেন না। আসুন বাংলাদেশের নারী নির্যাতন দমন আইনটি একটু দেখিঃ



"মিথ্যা মামলা, অভিযোগ দায়ের ইত্যাদির শাস্তিঃ ১৭৷ (১) যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের অভিপ্রায়ে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই আইনের অন্য কোন ধারার অধীন মামলা বা অভিযোগ করার জন্য ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ নাই জানিয়াও মামলা বা অভিযোগ দায়ের করেন বা করান তাহা হইলে মামলা বা অভিযোগ দায়েরকারী ব্যক্তি এবং যিনি অভিযোগ দায়ের করাইয়াছেন উক্ত ব্যক্তি অনধিক সাত বত্সর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবেন এবং ইহার অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডনীয় হইবেন৷

(২) কোন ব্যক্তির লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ট্রাইব্যুনাল উপ-ধারা (১) এর অধীন সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও মামলার বিচার করিতে পারিবে৷ "

একই আইনের ধারায়ই মেয়েটি অপরাধি কিন্তু মানবাধিকার কর্মির আচলে থাকায় মেয়েটির কোন বিচার হলো না। প্রবাসি পাত্র হওয়ায় ছেলেটিও আর কোন মামলা করলো না। এভাবে মানবাধিকার কর্মি এবং সরকারি সহায়তা নিয়ে অনেক নারী এখন বিবাহ ব্যাবসায় মেতে উঠেছে। মেয়েটির নাম প্রকাশ করলে অথবা উনার ভিক্টিমদের সাথে যোগাযোগ করলেই আরো সব তথ্য বেরিয়ে আসতো।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.