![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতি হিসাবে আমরা কত অভাগা যে সাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টিত নায়ই মৃত্যুর পর লাশ পাবার গ্যারান্টিও না্ই...
এমভি মিরাজ-৪ এ মোট ৩৬৫ জন যাত্রী থাকার নথি পাওয়া গেছে উদ্ধার করা লঞ্চ থেকে।এর মধ্যে সাধারণ যাত্রী ৩৩০, কেবিনে ২১ এবং সুকানী বা স্টাফ ১৪ জন। দুর্ঘটনার পর মৃত উদ্ধার করা হয়েছে ৫৫ জন এবং জীবিত উদ্ধার হয়েছেন ৫০ জন। এই ১০৫ জনের বাইরে যে বাকি ২৬০ জন, তাদের কী হলো ???
১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৩
বিজে রায়হান বলেছেন: ভাই সরকার না চাইলে মিডিয়ার কনোও কিছুই কাভারেজ করার ক্ষমতা নাই। হাজার হলেও গণতান্তিক দেশ !!
২| ১৮ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৩৮
গোলক ধাঁধা বলেছেন: এই দেশে কোন সরকার থাকাটা অযোক্তিক। নৌ মন্ত্রনালয় বলে যদি এদেশে কিছু থেকে থাকে তাহলে তাকে এখনি বিলুপ্ত করা হোক।কোন প্রয়োজন নেই এইসব আস্তাকুরের পিছনে জনগনের কোটিকোটি টাকা ব্যায় করার। পৃথিবীর এই রকম অকার্যকর মন্ত্রনালয় শুধু এই বঙ্গ দেশেই আছে। কি কারনে,কেন বারবার এই ধরনের দূর্ঘটনা পুনরাবৃত্তি ঘটছে এগুলো কি দেখার কেহই নাই। শালার কতগুলো শুয়োরের পালের হাতে চলছে এই দেশ
১৮ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৫২
বিজে রায়হান বলেছেন: সহমত
৩| ১৮ ই মে, ২০১৪ ভোর ৪:৪১
কাঠ পাতা বলেছেন: এই ঘটনার পর শুনছিলাম ২০ জন নিখোজ । অথচ নিখোজের পরিমান এতো !! মিডিয়া এই নিউজ টা কেনো ভালোমত ফলাও করলো না , হতে পারে সরকার চাই নাই। কারন এমনিতেই সরকার জনগনের ভোট ছাড়া ক্ষমতাই এসেছে এখন যদি কোনো বড় ধরনের প্রানহানির ঘটনা ঘটে তাহলে অব্যশই তা সরকারের ঘাড়ে এসে পরে এবং জনগন আরও বেশি আওয়ামী বিদ্বেষী হয়ে উঠতে পারে। সেক্ষেএে সরকারের ক্ষমতাই থাকাটা আরও বেশি কঠিন হয়ে পরবে, এবং বি এন পি হয়তো আরেকটা সরকার পতনের ইস্যু পেয়ে যেতে পারে।
৪| ১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
নিজাম বলেছেন: আবার জিগায়? আপনি এত বোকা! এও জানেন না, বাকী ২৬০ জনের লাশ পানির নিচ থেকেই পেট ফুটো করে চিরদিনের মতো নদীর তলদেশের বাসিন্দা করা হয়েছে। এই লাশ কখনও পানির ওপরে ভেসে উঠবে না। এই বিশেষ প্রক্রিয়া নাকি ডুবুরীদের মাধ্যমে করা হয় মালিক পক্ষকে বাঁচানোর জন্য।
৫| ১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
নয়ন01 বলেছেন: পানির নিচে পেট ফুটো করে চিরদিনের মতো নদীর তলদেশের বাসিন্দা করা হয়েছে। এই কথার যুক্তি কি?
৬| ১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
মরণের আগে বলেছেন: সতকরা ৯০ ভাগ লঞ্চ মালিক রাজনিতিবিদ হয়ার কারোনে লঞ্চ দুরঘটনা নিয়ে রাজনিতিবিদরা চুপ থাকেন।
৭| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
ইসপাত কঠিন বলেছেন: গতকাল কোন একটা চ্যানেলে স্থানীয় জেলা প্রশাসক বললেন যে এমভি মিরাজ-৪ জলযানটির উদ্ধারকাজ শেষ হয়েছে। তবে নিখোঁজ/লাশের খোঁজে নদীতে টহল/নজরদারী জারি থাকবে। কথাটা মনে হয় যথেষ্ট বোধগম্য ভাষায় বলা হয়েছে। দৃষ্টিভংগী পরিবর্তন হলে ভালো।
১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
বিজে রায়হান বলেছেন: ঠিক বলেছেন , এখনই সঠিক সময় আমাদের দৃষ্টিভংগী পরিবর্তনের, পারলে মেঘনা পার থেকে একটু ঘুরে আসুন তার পড় বলুন।
৮| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
মোঃ তালেব বলেছেন: Amlig lojjar matha khaise. Jonogoner tk pokete vorte vorte hoyse bissho behaya. R hasina shey behaya netri...
Koria tumi koto vaggoban
৯| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
ইসপাত কঠিন বলেছেন: আপনি ঘুরে এসেছেন তো?
যাই হোক, "জলযানটির উদ্ধারকাজ শেষ হয়েছে, কিন্তু লাশের খোঁজে টহল চলবে" কথাটা কি ভুল হচ্ছে? না কি কথা ঠিক হলেও এর এক্সিকিউশন হচ্ছে না?
আপনি কি কখনো পানিতে ডুবে যাওয়া লাশের উদ্ধার কার্যক্রম দেখেছেন?
সাংগু নামে বান্দরবানে একটি নদী আছে। ঐ নদীটি কখনো দেখেছেন? না দেখে থাকলে বলো ঐ নদীটির প্রস্থ গড়ে ৩০/৩৫ মিটার। সেই নদীতে একটি ছেলে ডুবে যায়। তন্ন তন্ন করে লাশ খোঁজার ২ দিন পরে লাশটি ভেসে উঠলে তখন উদ্ধারকাজ শেষ হয়।
মেঘনা নদীর প্রস্থ কত বড়? যেখানে জলযানটি ডুবে গিয়েছিলো। মানুষ তো জলযান না যে এক স্থানে রয়ে যাবে। তার মৃতদেহটি পানির নীচেই স্রোতের ধাক্কায় ক্রমে সরে যেতে থাকে। তারপর যখন লাশ ভেসে ওঠে তখন দেখা যায় লাশ ভেসে ওঠার স্থানটি ডুবে যাওয়ার স্থান থেকে অনেক দূরে। ডুবে যাওয়া মানুষের মৃতদেহ উদ্ধার করা অত্যন্ত সময়সাপেক্ষ এবং অসীম ধৈর্য্যের কাজ।
১০| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
ইসপাত কঠিন বলেছেন: এখানে মূল দায় তাদের যারা এই ঝুঁকিপূর্ণ/ত্রুটিপূর্ণ নকশার জলযানটিকে ফিটনেস সার্টিফিকেট দিয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:০৬
কানা দাজ্জাল বলেছেন: মুন্নি সাহা কই? শেখ হাসিনারে জিগাইতে কন, "আপনার অনুভূতি কি"?