নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানিনা , কিছুই জানিনা , যা জানি তা অনেক অল্প , অল্প জানা মানুষ আমি

কাল হিরা

না বলতে পারার যন্ত্রনা বয়ে বেড়ান পোকা

কাল হিরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশটা ধীরে ধীরে তলিয়ে যাচ্ছে গভীর অন্ধকারে

১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৩১

দেশটা ধীরে ধীরে তলিয়ে যাচ্ছে গভীর অন্ধকারে৷ আমারা তথাকথিত তরুন সমাজ তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছি। দলকানা হিসেবে আমাদের এই পথচলা শেষ হবার নয়৷ আর নিরপেক্ষ মানুষ ও বাংলাদেশে নিরাপদ নয়। নিরেপক্ষ মানুষ মাত্রই নাগরিক সুবিধা পাবার ক্ষেত্রে সংগ্রাম করে চলতে হয় আমাদের এই দেশে। সবাই যে যার স্বার্থমত দেশপ্রেমিক আমরা। দেশের দুটি বড় দল ভিত্তিক পরিবারতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছে এই দেশে, এই পরিবার তন্ত্রই সকল কিছুকে প্রটেস্ট করে। মানে একজন নাগরিক ভালো মানুষ হবার আগেই তার ব্রেন এ ঢুকিয়ে দেয়া হয় তুমি আওয়ামীলীগ বা বি এন পি পরিবার থেকে সমাজে অবস্থানরত। এর পরেই শুরু হয় যুদ্ধ যে যুদ্ধ সকল মানুষগুলি তাদের বিবেক বিসর্জন দিয়ে চিৎকারে চিৎকারে মুহু মুহু করে তোলে আমাদের চোরেদের থেকে তোমাদের চোরেরা আরো বড় চোর। রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ত গুলি যদি আবার শুধু দল কেন্দ্রিক হতো তবু দেশ মাতা কিছুটা মুক্তি পেত কেননা রাজনৈতিক দল গুলিকেও আমরা অকারনে ন্যায়ে অন্যায়ে সমর্থন করিনা এর পিছনেও অনেক কারন যেমন ধরুন প্রান্তিক জনগনের বেলায়ঃ এ আসলে গম আমি পাব, ও আসলে আসলাম পাবে, এ আসলে আমার পোলারে চাকুরী দিতে পারব, ও আসলে সুমন পাবে, এ আসলে বাজারটা ইজারা নিতে পারব, ও আসলে মাসুম পাবে৷ শহরের ক্ষেত্রে এ আসলে আমার প্রভাব থাকবে, ও আসলে ওমকের প্রভাব থাকবে। আসলে আমাদের নাগরিকদেরকে গড়েই তোলা হয়েছে এইভাবে যে হয় আমরা যা করছি তা সাপোর্ট করো নইলে তুমি কোন ভাগ পাবানা৷ আবার বাস্তবিক অর্থে দল গুলির শাসন এ সেগুলি পরিলক্ষিতও হয়। এক্ষেত্রে পুরো বাংলাদেশ একটি আপেক্ষিক অবস্থানে আছে কারন আমাদের কোন বিকল্প নাই, বিকল্প গড়ে ওঠার মত কাঠামো বা অর্থনৈতিক বন্টন ও সুষম নয় আমাদের দেশে। আপনি চাইলেই একজন ভালোমানুষ হয়ত পাবেন এই মায়াময়ী দেশে যাকে সবাই বাহবা দিচ্ছে কিন্তু সেই মানুষটাও এই দল গুলির অন্তর্ভুক্ত হয়ে আছে

কিন্তু আসল সমস্যা কোথায় জানেন?

আসল সমস্যা হচ্ছে দলগুলি যখন তাদের নির্দষ্ট পক্ষকে পায়োনিয়র সার্ভিস দেই পরবর্তিতে বা সমসাময়িক যে কোন ব্যাপারে তাদের সমর্থক দলকে জিইয়ে রাখতে। এতে করে দেশের ক্ষমতা সব সময় দেশের যেকোন এক পক্ষের সমর্থক বেশি পায় এর পর যা অবশিষ্ট তা পায় সাধারন জনগন (সংখ্যা অনেক কম) তার পর অতিব যোগ্যতার বিচারে অপর পক্ষের সনর্থক গন। এক্ষেত্রে কোন দলের আবার কিছুই করার থাকেনা কারন জাতি হিসেবে মোটামোটি মানের হিংসুটে জাতি আমরা। উদাহরন হিসেবে ধরি কোন এক নির্বাচনে দল ১ জিতল ( স্বাভাবিক ভাবেই তাদের সমর্থকদের প্রচেস্টা ও সমর্থনে) এবং সিদ্ধান্ত নিলো দেশের সকল জনগন সমান অধিকার পাবে শুধুমাত্র পদ মর্যাদা সম্পন্ন সরকারি কর্মকর্তারা পদ অনুযায়ী সম্মান পাবেন। সেক্ষেত্রে যেটা হবে আক্কাস বা রহিম সবাই থানার ওসির কাছে সমান সম্মান ও সেবা পাবে, চাকুরীতে সমতা আসবে, ব্যাংকে সঠিক পর্যালোচনার মাধ্যমে লোন ব্যবস্থা তৈরি হবে, সকল গরিব সহযোগিতা পাবে । কিন্তু আসল সমস্যা এখানেই যখন দল ১ দেশে একটি সুষম অবস্থা তৈরি করতে চাইবে তখন ওই দল ১ এর সমর্থকরা বাকি সকল জনগন থেকে নিজেদের পায়োনিয়র ভাবে এবং ভাবে এতে করে দল তাদের সাথে বেইমানি করছে। যেহেতু দেশপ্রেম তাদের কর্ম যজ্ঞের মুল ভিত্তি ছিলোনা সেহেতু তাদের এই মুখোশ বের হয়ে আসে দল যখন সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে চাই৷ আমাদের অতিতের অনেক বিচক্ষন নেতা এই দলীয় মানুষ গুলির সুবিধা নেওয়ার কারনেই তাদের সুন্দর দেশ গড়ার স্বপ্ন সফল করতে পারেন নি। সুতরাং বুঝে শুনে কোন দলীয় প্রধান আর সেই রিস্ক নিতে চান না আমাদের এই দেশে। এই বিভক্তিতে দল এবং জনগন একে অপরের পরিপুরক।


পরিবর্তন কেন হয়না?

এখন অনেকে হয়ত মনে করবেন না আমি এরকম না আমি খুব মডারেট আমি ভালোকে ভালো খারাপ কে খারাপ বলি উনিই দেখবেন দলের বাইরে হাতি মার্কায় ভোট দিবেন না। যেহেতু দল গুলির বাইরে থেকে কোন প্রেসার আসে না তখন পরিবেশটা হয় আমি নয় তুমি এভাবেই গড়ে উঠে এখন ধরুন একটি লটারী হবে আপনি জানেন ১০০ জন টিকেট কেটেছে সেক্ষেত্রে আপনি খালি আশা করতে পারেন আমি উক্ত লটারীর পুরস্কার পেতে পারি, কিন্তু যদি জানেন যে টিকেট ছদ্রুল আর আপনি কেটেছেন তখন মাথায় চলে আসে ছদ্রুল না থাকলে আমি জয়ী। সহিংসতা সেখান থেকেই তৈরি হয়। আমাদের দেশে নেতা সংকট এটা বুঝতে আমাদের আর কত সময় লাগবে? অবশ্য বর্তমান সময়ের শিক্ষিত সমাজ এটা কিছুটা হলেও বুঝে। কিন্তু এখানেও কিছু করার নেই সতন্ত্র নেতা হবার রাস্তা আছে কিন্তু কেউ হয় না কারন স্বার্থ। এদেশে নেতা হতে সম্পদ লাগে চরিত্র দিয়ে নেতা হবার যুগ আস্তে আস্তে আস্তে আস্তে আমরা মুছে ফেলেছি। তার মানে এই না যে দেশে চরিত্রবান নেতা নাই। যারা আছেন তারো একই গোলক ধাধায় বন্দি। যেহেতু আমরা দল দল খেলায় মত্ত। আমরা স্বার্থপর এজন্য আমাদের পরিবির্তন হয় না।

আমরা কেমন স্বার্থপরঃ আমরা নিজের কাছে প্রশ্ন করলে সবচেয়ে ভালো উত্তর পাব এক্ষেত্রে। আমি কত স্বার্থপর?
এখন সহজ একটা সমীকরনের মাধ্যমে বের করে ফেলুন আমরা কেমন স্বার্থপর।
সমীকরনঃ (আপনার উত্তর x দেশের মোট জনসংখ্যা) 94% = আমরা কেমন স্বার্থপর।

আমরা কি কৃতঘ্ন জাতি?

জাতি হিসেবে আমরা কৃতঘ্ন কিনা সেটা বোঝা যায় যখন একদল মনে করে শেখ মজিবুর রহমান দেশের জন্য কিছুই করেন নি আরেক দল মনে করে জিয়াঊর রহমান কিছুই করেন নি। কিন্তু আমাদের স্বার্থপর বিবেক ঠিকই জানে যে এরা দেশের সম্পদ ছিল। এছাড়া আরো কত সম্পদ ছিলো সোহরাওয়ার্দি, একে ফজলুল হক, মাওলানা ভাসানী তাদের কথা আমরা বেমালুম ভুলে যায়। আমরা ভুলে যায় একতা ছাড়া আমাদের জাতি কখনোই সফল ছিলনা। মিরজাফরের একতা ভংগের কারনেই আমরা ইংরেজ শাসনের মধ্য দিয়ে গিয়েছি আবার তিতুমীর, ক্ষুদিরাম দের একতার কারনেই আমরা ইংরেজদের থেকে মুক্তি পেয়েছি। মুসলমান ও হিন্দু বলে একতা ভংগ করেছি এবং পাকিস্থান ও ভারতে বিভক্ত হয়েছি, পাঞ্জাবী দের একচোখামী ও অত্যাচারে একতা নস্ট হয়েছে আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীনতা পেয়েছি। আর কত বিভক্ত হব আমরা? এখন এই দল ঐ দল থেকে বিভক্ত ঐ দল এই দল থেকে। আমাদের বরং আমাদের চরিত্রটা পরিবর্তন করা উচির। মার্কা দিয়ে চরিত্র যাচাই বন্ধ করা উচিত। যদি বন্ধ করি তাহলে আমরা আমাদের দেশের প্রতি কৃতজ্ঞ না হলে কৃতঘ্ন।

এখন আসি আমাদের সমসাময়িক কিছু বিষয় যা ব্যক্তিগত ভাবে আমাকে বিষিয়ে তুলেছেঃ

নির্বাচনঃ যেহেতু আমাদের দেশের নির্বাচন মানে হয় আমি না হয় তুমি তাই সারা দেশে সহিংসতা, হিংসা, বিদ্বেষ। আপনার হয়ত মনে হবে হয় আমি না হয় তুমি আবার কি চাইলে তো আপনিও দাড়াতে পারেন৷ সমস্যা এখানেই আপনি যত ভালোই হন না কেন, দলীয় সমর্থন ছাড়া আপনি কিছুই করতে পারবেন না। এখন এই সমস্যার সমাধান আমাদের দেশে কিছু নেতার সৃষ্টি হওয়া কয়েকটি বড় দল থাকা। এগুলো এখন আকাশ কুসুম চিন্তার মত হয়ে গিয়েছে কারন আমরা নিজেরাই এগুলোএ পথ বন্ধ করেছি। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরাই এর জন্য দায়ী থাকব৷

মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধঃ আমরা যাদের বিনিময়ে স্বাধিনতা পেলাম তাদেরকেই সঠিক সম্মান দিতে পারছিনা আবার যুদ্ধে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে এক বিশাল টানা পোড়ানে আছি আমাদের জাতি গঠনের চেয়ে কে গেছিল কে যায়নি এটা নিয়ে আমরা হাংগামায় ব্যস্ত। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বহন করে তারা অবশ্যই দল মত না দেখে কে যুদ্ধে ছিল তাকে সম্মান করায় ব্যস্ত থাকবে বলে আমি মনে করি। কিন্তু এখানেও দল১ ভিত্তিক মুক্তি যুদ্ধের চেতনা, দল ২ ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। এই দলীয় চেতনার ভীড়ে পড়ে পৃষ্ঠ আমার মত এই সাধারন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মানুস গুলি যাদের কাছে শেখ মজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমান , কাদের সিদ্দিকি, নুর হোসেন, হামিদূর রহমান, আব্দুর রব, মতিউর রহমান, জাহাংগীর আলম সকলেই একেকজন ভালোবাসা আর গর্বের নাম। আমাদের কে আপনারা কেন পথ ভাগ করে দিচ্ছেন কেন বলছেন হয় জিয়া নয় মজিব, হয় কাদের নয় তাদের। বরং স্বচ্ছ ভাবে সকল মুক্তি যোদ্ধাদের কে সম্মান করতে শেখানো হোক আমাদের। তাদের কে বিশ্ব দরবারে বীর হিসেবে তুলে ধরুন৷ এই যে মুক্তিযূদ্ধ এর পক্ষের বা বিপক্ষের বলে এত সমস্যা সেগুলিও দল ভিত্তিক এরা বলে ওরা রাজাকার ওরা বলে এরা রাজাকার। কিন্তু দুই দল কখনো একসাথে বলে না এই গুলি রাজাকার চলুন এদের বিচার করি। যুদ্ধুপারাধীদের যুগে যুগে দুই দল মিলেই বাচিয়ে রেখেছে, নাহলে তালিকা করে কোন এক বিজয় দিবসে সারা বিশ্বের কাছে গর্ব করে বলতে পারতাম আসুন আমরা বিচার করছি আমাদের মা বোন দের ইজ্জত লুন্ঠন কারীদের। কোটি মানুষ এক বুক গর্ব ও একটি রবজাকার শুন্য দেশ নিয়ে ঘরে ফিরত আমার দেশের জনগন, সেটা হতে পারত ৭১ থেকে ২০১৮ যে কোন সরকারের আমলেই। তবে প্রথম দিকে হলে এই সমস্যা শিরায় উপশিরায় প্রবাহীত হত না। যাই হোক যেহেতু জাতি হিসেবে আমরা সঠিক সময়ে বিচার করতে পারিনি এর দায় ও আমাদের৷ ব্যক্তিগত ভাবে আমি রাজাকারদের কে ঘৃনা করি প্রচন্ড ঘৃনা তবে দাড়ি আর টুপিকে যেভাবে রাজাকারদের লেবাস হিসবে ব্রান্ডিং করা হয়েছে তারও বিপক্ষে, আমরা বরং বাচাতে পারতাম আমাদের মহানবীর এর সুন্নতী লেবাস টাকে। আমার সব চেয়ে অবাক লাগে কেউ যখন জাতীয় ভাবে কোন ভালো কিছু বলে বা তরুনদের পথ দেখাতে চায় তাকে আগেই ব্লক করে দেয়া হয় আপনি যে এত বলছেন মুক্তিযুদ্ধ করেছেন কখনো?
আমরা কেন বুঝিনা যে ৭ কোটি মানুষের বড়জোর ১ কোটি যুদ্ধের সাথে সম্পৃক্তছিল বাকিরা খালি হয় সমর্থন দিয়েছে না হয় দেইনি। তাই বলে যাদের জন্য যুদ্ধ করলেন তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করবেন? দেশের ক্রিকেট এ যেমন খেলে ১১ জন কিন্তু বিজয়ী হয় আমরা পুরো জাতী আবার দেখবেন অনেকে দেশকে সাপোর্ট ও করেনা। এখন ধরেন আমরা বললাম মিরাজের এভাবে খেলা উচিত ছিল যেহেতু সেটা আমার মনে হয়েছে যে মিরাজ এমন খেল্লে আমরা আরো ভাল করব। এখন কেউ যদি বলে তুমি যে বল্লা তুমি কি ক্রিকেট খেলেছো.? আসলে এই পরামর্শ গুলি ভালোবাসা থেকেই আসে। সুতরাং মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ সম্মান চাই আবার তাদের এনে দেয়া বাক স্বাধিনতাও চাই। আমাদের যা ইচ্ছা বলব ( পরামর্শ) আপনাদের যে গুলা সমষ্টিগত ভাবে ভাল লাগবে আপনারা কাজে লাগাবেন
পর্বঃ ১ ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: দেশটা নষ্ট হয়ে গেছে। দেশের মানুষ গুলো স্বার্থপর এবং অমনাবিক।
এজন্য দায়ী ক্ষমতায় থাকা অদক্ষ লোকজন। গত ৫০ বছরে কারা যোগ্য ছিলো? কেউ না। সবাই একই পথের পথিক। নিজের আখের গুছিয়েছে। দেশের কথা ভাবে নি। নব্য ধনীর সংখ্যা বেড়েছে। দুদক এদের জিজ্ঞেস করেনি কি করে তারা এত টাকা করলো?
এই দেশের শিক্ষিত জনগোষ্ঠি বোবা হয়ে গেছে। সব জাগায় অদক্ষ লোকজন। এই দেশে সুন্দর করে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৩

কাল হিরা বলেছেন: আসলেই সম্ভব নয়

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৫৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মাত্র একজন সুশাসক পেলেই সব আবার গড়ে উঠবে বলে আমি মনে করি।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৩

কাল হিরা বলেছেন: অপেক্ষা

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই অন্ধকার হতে আলোতে কিভাবে আসা যাবে সঠিকভাবে সেই পথ দেখাতে কে পারবে

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪৩

কাল হিরা বলেছেন: আমরা নিভে গেছি

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:৪৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: একটা নতুন দল লাগবে।যে দলটা জনগনের মাঝথেকে গড়ে উঠবে।প্রচেষ্টা চলছে।সেইদিন পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।পরীক্ষা নিরিক্ষা অনেকেই করছেন।চেষ্টা করছে ব্যর্থ হবে, আবার চেষ্টা করবে।সফল না হওয়া পর্যন্ত এটাই বৈজ্ঞানিক নিয়ম।এই নিয়মের বাইরে যাবার কোন উপায় নাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪২

কাল হিরা বলেছেন: আপনার সাথে একমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.