নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !
কাজটা খুব একটা সহজ নয়, তারপরও তার গবেষণার জন্য কাজটি তাকে করতেই হবে। সেন্ট্রাল ডাটাবেসের নিরাপত্তার দায়িত্বে আছে কোয়ান্টাম কম্পিউটার ক্রোন, তাই সিকিউরিটি ভেঙে তথ্য বের করা প্রায় অসম্ভব। তাছাড়া ধরা পরলে প্রাণ দন্ডে দণ্ডিত হতে হবে ইথান সেটা খুব ভাল করেই জানে।
ইথান একটা সিমিউলেটেড পৃথিবী তৈরি করবে, যেখানে এই সত্যিকারের পৃথিবীর আদলে সব বাড়িঘর অফিস-আদালত, রাস্তা ঘাট এমনকি মানুষজন থাকবে। সেন্ট্রাল ডাটাবেসে প্রতিটি মানুষের জন্য আলাদা আলাদা প্রোফাইল সংরক্ষিত আছে। এই প্রোফাইলে সবার জিনোম সিকোয়েন্স, মস্তিষ্কের নিউরন সংখ্যা এবং মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষণের স্মৃতি সংরক্ষিত থাকে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার ক্রোন অত্যন্ত শক্তিশালী এলগোরিদম ব্যাবহার করে প্রতিটি মানুষের প্রোফাইলের এই তথ্যগুলোকে এনকোড করেছে। প্রতিটি মানুষ কি পড়াশুনা করবে, কি ধরনের চাকরি করবে, কার সাথে বন্ধুত্ব করবে এমনকি কাকে বিয়ে করবে এই বিষয়গুলো মানুষের জিনোম সিকোয়েন্স বিশ্লেষণ করে ক্রোন নির্ধারণ করে।
ইথান পৃথিবীর সমস্ত মানুষের প্রোফাইল হ্যাক করে তার সিমিউলেটেড পৃথিবীতে ব্যাবহার করবে যাতে সিমিউলেটেড পৃথিবী সত্যিকারের পৃথিবীর একটা অনুলিপি হয়, কোন পার্থক্যই যেন ধরা না যায়। ইথান ইতিমধ্যেই সত্যিকারের পৃথিবীর আদলে সিমিউলেটেড পৃথিবী তৈরি করেছে এবং একটি শক্তিশালী এলগোরিদম তৈরি করেছে। এই এলগোরিদমের বিশেষত্ব হল যখনই কোন মানুষের প্রোফাইল পাবে তখন সেই মানুষের একটা অনুলিপি তৈরি করবে। কাজটা খুব একটা কঠিন নয় কারণ মানুষের জিনোম সিকোয়েন্সে প্রতিটি মানুষের বায়োলজিক্যাল তথ্য যেমন গায়ের রং, উচ্চতা, শারীরিক বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি সব কিছুই ইন-কোডেড অবস্থায় সংরক্ষিত অবস্থায় থাকে।এই এলগোরিদমটি যখনই এই তথ্যগুলোকে পাবে তখনই জিনোম সিকোয়েন্স বিশ্লেষণ করে হুবহু সত্যিকারের পৃথিবীর মানুষের আদলে প্রতিটি মানুষ তৈরি করবে, আর যেহেতু স্মৃতিসহ আছে তাই সত্যিকারের পৃথিবীর মানুষের সাথে কোন পার্থক্যই থাকবে না।
বেশ কয়েকমাস নিরলস ভাবে চেষ্টা করে অবশেষে ইথান কোয়ান্টাম কম্পিউটার ক্রোনকে ফাকি দিয়ে সেন্ট্রাল ডাটাবেস হ্যাক করল। অত্যন্ত সাবধানে পৃথিবীর সমস্ত মানুষের প্রোফাইল এমনকি তার নিজেরটাসহ সে তার সিমিউলেটেড পৃথিবীতে প্রবেশ করাল।
ইথান ওয়ারলেস হেড ফোনের মাধম্যে তার নিজের ভার্সনের সাথে যোগাযোগ করল। অন্য কারো সাথে যোগাযোগ করা খুব একটা নিরাপদ নয় কারণ সিমিউলেটেড পৃথিবীতে যারা আছে তারা সবাই নিজেরাও হয়ত জানেও না তাদের সিমুউলেশোন করে তৈরি করা হয়েছে।
'কেমন আছ ইথান? আমি সত্যিকারের পৃথিবীর ইথান বলছি।'
'ভাল! তুমি কেমন আছ ইথান?'
'ভাল। শুন আমাদের দুজনের নাম যেহেতু একই তাই তোমাকে আমি অন্য নামে ডাকতে চাই। তুমি একটা সিমুউলেটেড পৃথিবীতে আছ তাই তোমার নাম আজ থেকে সিমুউলেটেড ইথান। ঠিক আছে?'
'হুম। তোমার যা ইচ্ছে।'
এরপর থেকে তারা দুজন প্রায় কথা বলে, ইথান অফিস থেকে ফিরলে তাকে খাবারের কথা মনে করিয়ে দেয়, তার সাথে গল্প করে। ইথান খুবই একাকী একটা ছেলে তার বায়োলজিক্যাল বাবা মা নেই, তাকে জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং প্রয়োগ করে গবেষণাগারে তৈরি করা হয়েছে, তাই সে ল্যাবরেটরিতেই বড় হয়েছে। ল্যাবরেটরিতে বড় হবার ফলে তার সামাজিকতার কিছুটা ঘাটতি আছে, কাজেই ইথানের ভাল কোন বন্ধু নেই, যার সাথে মনের ভাব আদান-প্রদান করবে, ঘুরতে বের হবে বা একসাথে বসে কখনও দুপুরের খাবার খাবে।
সিমুউলেটেড ইথানের সাথে কথা বলতে বলতে তার আর আজকাল খুব একটা একাকী অনুভব হয় না। নিজের মনের কথা বলতে পারে, নিজের কাজ নিয়ে আলোচনা করতে পারে, হোকনা সিমুউলেটেড তবু-তো তার নিজস্ব অনুলিপি তাই তাকে অনেক বুঝতে পারে।
ইথান আজকাল নিজের মাঝে একটা পরিবর্তন লক্ষ করেছে, কিছুটা সামাজিক আচরণ করতে পারছে সে, বেশ কিছু বন্ধুও জুটেছে তার। সময়গুলো আগে মত আর নি:স্বঙ্গ লাগে না তার।
এক পড়ন্ত বিকেলে ইথান অফিস শেষে নিজে গাড়ি চালিয়ে বাসায় আসছিল। হঠাৎ মোবাইলে রিং বেজে উঠল। গাড়িটার গতি কিছুটা কমিয়ে রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে একটি মেয়েলি কণ্ঠ কোমল গলায় বলল 'হ্যালো ইথান আমি নীসিতা বলছি।'
নীসিতার গলা শুনেই ইথানের বুকের ভিতরটা কেমন জানি ধরাস করে উঠল। স্মৃতি হাতরে সাত বছর আগে চলে গেল। ইথান তখন কলেজে পড়ে, নীসিতার সাথে কলেজেই প্রথম দেখা হয়। প্রথম দেখাতেই নীসিতাতে মুগ্ধ ইথান। সেই মুগ্ধতার ডালপালা ছড়াতে আর বেশীদিন সময় নেয়নি। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দুজনেই খুব ভাল বন্ধু হয়ে যায়, একসাথে ক্লাসের বেঞ্চে বসা, দুপুরের খাবার খাওয়া এবং ঘুরে বেরানো চলতে থাকে। অল্পদিনেই ইথান নীসিতার জন্য মস্তিষ্কে ডোপামিন এবং নরেপিনেফ্রিন নামক ভালবাসার জন্য দায়ী হরমোনের অস্তিত্ব টের পায়। তবে সেই ভালবাসা কুড়ি থেকে ফুটবার আগেই ঘটে বিপত্তি, নীসিতার জেনেটিক্স এক ধরনের জটিল রোগ ধরা পরে।
'ইথান শুনছ? আমি সেন্ট্রাল হসপিটাল থেকে বলছি। ডক্টর বলেছে আমি কোমা থেকে সুস্থ হয়ে গেছি। শরীরটা খুবই দুর্বল। জানোতো আমার বায়োলজিক্যাল বাবা-মা নেই তুমি একটু আসবে।' ভেজা গলায় বলল নীসিতা। তার কন্ঠে আকুলতা ঝরে পড়ছে।
ইথানের চিন্তায় ছেদ পরল, মনটা হু হু করে উঠল। মনের অজান্তেই ফোনটা রেখে সেন্ট্রাল হসপিটালের পথে গাড়ি ঘুরালো।
'সিমুউলেটেড ইথান তুমি কি শুনছ?' ঠোট দিয়ে জিব ভিজিয়ে কাঁপা কাঁপা গলায় বলল ইথান। ইথানকে দেখে বুঝার উপায় নেই কত বড় ঝড় বয়ে যাচ্ছে তার হৃদয়ে।
'হুম, শুনছি।'
'এটা তোমার কাজ তাই না সিমুউলেটেড ইথান! ও আচ্ছা সত্যিকারের ইথান!'
ওপাশ থেকে একটা দীর্ঘশ্বাসের শব্দ এলো। 'কিভাবে বুঝলে তুমি?'
'আমি এত দিন তোমাকে সিমুউলেটেড ইথান ভেবে আসছিলাম, অথচ' কিছু বলতে চাচ্ছিল ......আমি কত বোকা বলেই থামল।
একটু জিরিয়ে নিয়ে বলল 'তুমি আসলে অনেক নি:স্ব একাকী অথচ আমাকে এই জগতে কিছু বন্ধু দিয়েছ, আমি মানে তুমি কখনই এতটা সামাজিক ছিলাম না অথচ আজকাল আমি বেশ সামাজিক আচরণ করছি। তোমার ইচ্ছে ছিল গিটার বাজানো কিন্তু বাস্তবতার কষাঘাতে শেখা হয়নি, কিন্তু আমি সেদিন লক্ষ্য করলাম আমি সুন্দর গীটার বাজাতে পারি, কিছুক্ষণ আগে নীসিতা ফোন করেছিল, কি আশ্চর্য নীসিতা সাত বছর পূর্বেই মারা গিয়েছিল, আমি মানে তুমি এই সাত বছরের প্রতিটা ক্ষণেই তাকে অনুভব করেছি।'
কথা বলার মাঝে আবেগে তার গলা বার বার কেপে উঠছে। বুকের মাঝে একটা চাপ অনুভব করছে সে, ঢোক গিলে আবার বলল 'তুমি তাকে এই সিমুউলেটেড পৃথিবীতে জীবিত করেছ। তার স্মৃতিতে ছোট একটা পরিবর্তন করেছ সে কোমায় ছিল।'
ইথান একটু থামল, যোগ করে বলল 'তুমি তোমার সমস্ত না পাওয়াকে, সমস্ত অপূর্ণতাকে আমার মাঝে পূর্ণতা দিয়েছ। তাই না? '
ওপাশ থেকে কোন শব্দ আসছে না।
ইথান গাড়িটা থামিয়ে বলল 'সত্যিকারের ইথান তুমি কি একটু বৃষ্টি দিবে, সব দুঃখ হতাশা ধুয়ে মুছে নিবার বৃষ্টি।'
ইথান গাড়ি থেকে নামল, তার হৃদয়টা কমল আছন্নতায় ভরে উঠল, হৃদয় আর্দ্র হয়ে উঠল, চোখটা ঝাপসা হয়ে এলো। আকাশটা মুহুর্তেই কালো হয়ে বৃষ্টি নামল, ইথানের চোখের পানি ধুয়ে মুছে গেল সেই বৃষ্টিতে, সে মনে মনে বিড় বিড় করে বলল 'ভাল থেক সত্যিকারের ইথান, তোমার সমস্ত অপূর্ণতা নিয়ে ভাল থেক।' (শেষ)
০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।
তোমাকে তোমার ভাল রেজাল্টের জন্য অভিনন্দন প্রান্তর। আমি অফলাইনে পড়েছিলাম সেদিন, মন্তব্য করা হয়ে উঠেনি।
২| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
কাছের-মানুষ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: ইথান নামের মানে বুঝলাম না।
০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: নামের কোন নিদিষ্ট মানে নেই।
কল্প কাহিনীতে অদ্ভুদ নাম ব্যাবহার করে অনেকেই আমি নিজেও করি!! কল্প কাহিনী যেহেতু ভবিষ্যৎ নির্ভর তাই বর্তমানে আমরা সচরাচর যেই নাম ব্যাবহার করি সেই নাম হয়ত পরিবর্তন হবে ভবিষতে। সেটা ভেবেই এরকম নাম নির্বাচন করেছি, যেটা সচরাচর ব্যাবহার না হয়।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৪| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্লটের বিশালতা কল্প-কাহিনীর কল্পনা থেকেও বড়, মনে হচ্ছে! পৃথিবীর "সব মানুষের জেনোম প্রোফাইল" হ্যান্ডলিং'এর বদলে, ২/৪ লাখ মানুষের প্রোফাইল নিয়ে কাজ করলে, হয়তো কাহিনীকে কন্ট্রোলের মাঝে রাখা যেতো।
০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার বিশ্বাস ভবিষতের পৃথিবীতে এত মানুষ থাকবে না! একাধিক ভাষা, দেশ বৈষম্য তৈরি করে। আমার মনে হয় ভবিষতে সব মিলিয়ে একটি দেশ, একটি ভাষা থাকবে।
কম্পিউটার মেমরির পাওয়ার এত হবে পৃথিবীর সমস্ত মানুষের তথ্য একটি মাত্র ক্ষুদ্র পেন ড্রাইভেই রাখা সম্ভব হবে! যদি পৃথিবী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে না ঝরায়!
তারপরও কল্পকাহিনীতো !!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য!
৫| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: একটু কমপ্লিকেটেড লাগল। আমি জাফর ইকবাল ও হুমায়ুন আহমেদের সাইন্স ফিকশন পড়া প্রজন্ম। জটিল সাইন্স ফিকশনে অনেক বেশি পরিমানে আবেগ ঢেলে উপন্যাস স্টাইলের সাইন্স ফিকশনে অভ্যস্ত হওয়ায় হয়ত আপনারটা একটু জটিল ঠেকেছে ।
০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি এটা যতটা সম্ভব সফট সাইফাই হিসেবে রাখতে চেয়েছি, সাইন্স এখানে খুব একটা আসেনি, প্রথম দুই প্যারা ছাড়া!
আমি নিজেও হুমায়ুন আহম্মেদ, জাফর ইকবাল, সত্যজিৎ রায়ের সাইফাই পড়ে বেড়ে উঠা একজন।
যাইহোক আপনার মন্তব্য বিবেচনায় আনলাম, পরবর্তিতে আরো সফট করে বিশ্লেষণের চেষ্টা করব।
৬| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৪
সুমন কর বলেছেন: আপনার অন্যান্য গল্পের তুলনায় এটি মোটামুটি লাগল।
০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৪১
কাছের-মানুষ বলেছেন: হুম, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ২৫ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
মীর সাজ্জাদ বলেছেন: অসাধারণ লেখেন আপনি। আমি ব্লগে নতুন। সেফ হতে চাই। আরো কত সময় লাগবে বুঝতে পারছি না। আর কি করলে তাড়াতাড়ি সেফ হতে পারবো যদি একটু পরামর্শ দিতেন ভাইয়া তাহলে উপকার হত।
২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৩৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
ব্লগ সৃজনশীলতার জায়গা। সেফ হতে বেশ কিছুটা সময় লাগে সামুতে। ধৈর্যহহারা হবেন না।
আপনি যেই বিষয় পছন্দ করেন লেখতে থাকুন। তারপর ব্লগে অন্যান্য ব্লগারদের লেখায় মন্তব্য করুন, সবার সাথে সৌহার্দপূর্ণ সম্পূর্ক গড়ে উঠবে এতে, মন্তব্য করলে যেটা হয় ব্লগে পরিচিতি বাড়ে। একটা পরিচিতি গড়ে উঠলে এবং লেখা দিলে সেফ হয়ে যেতে সময় লাগবে না।
তাছাড়া এখনকার পোস্ট হয়তবা অনেকের চোখ এড়িয়ে যাবে যেহেতু সেফ নন, এটা সমস্যা না, যখন সেফ হবেন তখন এই পোস্ট গুলোকে আবার পূনরায় দিতে পারবেন। মোট কথা ব্লগে মন্তব্য করলে এবং ভাল পোস্ট দিলে সেফ হবেনই দুদিন আগে আর পরে।
৮| ২৬ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি চলমান জীবনের কাছাকাছি কোন কল্পকাহিনীর কথা ভাবতে পারেন।
২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪২
কাছের-মানুষ বলেছেন: হুম, হাতের ব্যাস্ততা গেলে নতুন কোন বাস্তব প্লট নিয়ে ভাবব দেখি।
৯| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭
জোকস বলেছেন: কল্প-গল্প ভালো লাগলো।
০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০১
শান্তির দেবদূত বলেছেন: এটা দারুন লেগেছে। তবে অনেক বিশাল একটা প্লটকে খুব ছোট পরিসরে এটেছেন। এটাকে আরও অনেক বড় আকারে জটিল করে লেখা যেত। পড়তে পড়তে দেখি টুপ করে শেষ হয়ে গেছে। হয়তো লেখাটায় ডুবে ছিলাম বলে এমন হতে পারে।
আরও লিখতে থাকুন, শুভকামনা রইল।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
কাছের-মানুষ বলেছেন: পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল অনেক।
হ্যা প্লটটি বিশাল আকারে করা যেত চাইলে যথেষ্ট স্কোপ ছিল তাতে। আপনার ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম ।
আপনার ফিডব্যাকগুলো আমার পরবর্তি লেখায় কাজ দিবে অনেক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: প্লট টুইষ্টটা অসাধারণ হয়েছে।