নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‘মানুষ তার স্বপ্নের চাইতেও বড়’

কাছের-মানুষ

মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !

কাছের-মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকার আলাবামা থেকে ওয়াশিংটন রোড ট্রিপ

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:২১


ভ্রমণ আমার সব সময়ই প্রিয়। আমেরিকায় ভ্রমণের একটি সুবিধা হল দেশটি অনেক বড়, লম্বা সফরে বেরিয়ে পরলে অনেক কিছুই দেখা যায়। গাড়ি কেনার পর থেকে আমার ইচ্ছা ছিল লম্বা একটি সফরে বের হব কয়েক দিনের জন্য। এখন ফল চলে, এই সময়টা ঘুরার জন্য উপযুক্ত সময় কারণ এই সময়ে গাছে পাতার রং হলুদ এবং লাল বর্ণ ধারণ করে, স্মোকি মাউন্টেইন দেখা যায়। পাহাড়ে গাছগুলো দেখতে দারুন লাগে, রোড ট্রিপে গেলে প্রকৃতির এই অসাধারণ লাবণ্য উপভোগ করা যায়।

আমার ছেলের পাসপোর্ট রিনিউ করতে হবে শীঘ্রই, বাংলাদেশী এম্বাসি ওয়াশিংটনে। আমি থাকি আলাবামাতে, আমাদের এখান থেকে ওয়াশিংটন প্রায় ৮০০ মাইল যা প্রায় ১৩০০ কিমি এর মত। যেহেতু এত দূরে যাব ভাবলাম প্লেনে না গিয়ে গাড়ি চালিয়েই যাই, ঘুরাঘুরিও হবে আবার কাজও হবে। এই শনিবারে পাচ-ছয় দিনের জন্য বেড়িয়ে পড়লাম রোড ট্রিপে,। আলাবামা থেকে ওয়াশিংটন যেতে বেশ কয়েকটি ষ্টেইটের উপর দিয়ে যেতে হয় যেমন জর্জিয়া, টেনেসি, ভার্জিনিয়া তারপর ওয়াশিংটন। এক নাগারে ড্রাইভ করে যাবার ইচ্ছে ছিল না, আমাদের প্লান ছিল গাড়ি চালিয়ে যাবার সময় প্রত্যেকটা ষ্টেইটে এক রাত করে থাকব, আর রাস্তায় যেখানে মন চায় দাঁড়িয়ে ছবি তুলব, ঘুরব এবং খাব।

আলাবামে থেকে জর্জিয়া হয়ে টেনেসি
আমরা শনিবার সকাল নয়টার দিকে বাসা থেকে বের হলাম। যেহেতু বেশ কয়েক দিনের জন্য বের হয়েছি তাই বেশ কয়েক দিনের খাবার সাথে করে নিয়ে নিলাম। আমাদের উদ্দেশ্য হল রাস্তায় খাবারের দোকান না পেলে অন্তত যেন আমাদের খাবার দিয়েই কাজ চালানো যায়, যাবার সময় বিরানি, মাছ, রান্না করে নিয়ে গেলাম সাথে রাইস কুকার এবং চাল ডাল নিয়ে নিলাম। আমরা টেনেসি গিয়ে পৌঁছলাম বিকেল তিনটা চারটার দিকে, আমেরিকাতে হাইওয়েগুলোতে প্রায় পঞ্চাশ ষাট মাইল পর পর রেস্ট এরিয়া পাওয়া যায়, আমরা যাবার সময় একটি রেস্ট এরিয়াতে নেমে ভোজন কর্ম সম্পাদান করলাম।

টেনেসি গিয়ে কোন একটি রেস্ট এরিয়াতে গাড়ি থামিয়ে ভোজন কর্ম সম্পাদান করলাম।

রাস্তার দুধারের দৃশ্যগুলো দেখারমত ছিল।

টেনিসি যাবার সময় জর্জিয়ার উপর দিয়ে গিয়েছি, তবে সেখানে তেমন কোন বিরতি দেইনি। এক আলাবামাই বাংলাদেশের সমান বা তার চেয়ে বড় হবে, সেই তুলনায় মানুষ অনেক কম। পুরো হাইওয়ে দিয়ে যাবার সময় পাহাড় পর্বত, লেইক ভেদ করে ছুটে চলেছি, যেখানেই চোখ যায় বিভিন্ন রং বেরঙ্গের গাছ, হলুদ, লাল আর সবুজে ভরপুর। টেনেসিতে সন্ধ্যা নাগাদ পৌঁছলাম, সেখানে একটি হোটেলে রাত কাটালাম।

চোখ ধাঁধানো রংবেরঙের গাছ।

টেনেসি থেকে ভার্জিনিয়া
সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেই হোটেল থেকে সকালের নাস্তা করলাম। সকালের নাস্তা হোটেল থেকেই দিল, দানার দান খানা খাদ্য চালান করলাম পেটে। এর মাঝে এক ভাই ফেইসবুকে মেসেজ দিল ওয়াশিংটন আসলে যেন তার ওখানে উঠি, তার বাসা ভার্জিনিয়াতে তবে তার বসা থেকে ওয়াশিংটন যেতে পনের থকে বিশ মিনিট লাগে। তাই সেখানে গিয়েই উঠার চিন্তা করলাম।

রাস্তায় যাবার সময় বিভিন্ন যায়গায় থামলাম, ছবি তুললাম। হাইওয়ে দিয়ে যাবার সময় সাইন বোর্ডে লেখা থাকে টুরিস্ট স্পটের কথা। ভার্জেনিয়ার পুরো জায়গা জুরেই রং বেরঙ্গের গাছ দেখলাম, আর স্মোকি মাউনটেইনের সৌন্দর্যে দেখে মুগ্ধ হলাম।

হলুদ রঙের গাছ!

লাল রঙের মেলা।

ভার্জিনিয়া থেকে ওয়াশিংটন
আমরা সোমবারে ওয়াশিংটন গেলাম। ভার্জিনিয়াতে এক ভাইয়ের বাসায় থেকে ওয়াশিংটনে এক রাতের জন্য হোটেল নিলাম। আমরা এমবাসির কাজ সকাল সকাল সেরে সিটিটা ঘুরতে বের হলাম। ওয়াশিংটন অনেক বিজি শহর, রাস্তাগুলো অনেক ব্যস্ত, গাড়ি চালাতে এখানে বেশ বেগ পেতে হল, কেউ কাউকেই ছাড় দিতে চায় না, তাছাড়া আমাদের আলাবামার মত এখানে গাড়ি পার্কিং এভেইলেবল না। রাস্তা টাকা দিয়ে পার্ক করতে হয়। প্রথমেই গেলাম বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট প্রধানের কার্যালয় মানে হোয়াইট হাউজের সামনে।

হোয়াইট হাউজের সামনে প্রচুর দর্শনার্থী দাঁড়িয়ে থাকে সবসময়, কেউ ছবি তুলছে, কেউ গল্প করছে, পুলিশ পাহাড়ে দিচ্ছে তবে কাউকেই বাধা দেয়া হয়না এখানে। ওয়াশিংটনে অনেক মিউজিয়াম, বাঙালি দোকান আছে, এবং টুরিস্টদের জন্য অনেক কিছুই আছে। আমরা মিউজিয়ামে যাইনি, তবে বাঙ্গালী দোকানে কেনাকাটার জন্য গিয়েছিলাম, সেখানে একটি পাকিস্তানি রেস্টুরেন্টে খাওয়াদাওয়া করলাম।

হোয়াইট হাউজের সামনে।

ভ্রমণ শেষে গতকাল বিকেলে সুইট হোম আলাবামা এসে পৌঁছলাম।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছবির খাবারগুলো কি আপনারা তৈরি করেছেন, না;কি কিনেছেন?

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:৩৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: খাবার আমরা রান্না করে টু-গো বক্সে নিয়ে গিয়েছিলাম।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: ছবিতে হলুদের আধিক্য বেশ চমৎকার লাগছে।
বিরিয়ানী দেখে খানিকটা লোভ লাগলো যদিও আমার বিরিয়ানী খাওয়া একদম নিষেধ ।

এই রকম একটা রোড ট্রিপ দেওয়ার শখ আমার অনেক দিনের । একটা গাড়ি নিয়ে দেশের ভেতরে ঘুরে বেড়ানো । জেলায় জেলায় থামবো ঘুরবো খাবো এই ভাবে পুরো দেশ । এই নিয়ে পরে একটা পরিকল্পনা রয়েছে । যদি ততদিন বেঁচে থাকি তাহলে অবশ্যই করবো আশা করি ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমেরিকার রোড ট্রিপের ইচ্ছেটা অনেক দিনের ছিল। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা ঘুরে দেখা আর সেখানকার খাবার খাওয়ার ইচ্ছে আমারো আছে জানিনা পূরণ হবে কিনা! বিরিয়ানী আমার ভাল লাগে সবসময় তবে সবসময় খাই না, ভ্রমনে গেলে খাওয়া হয়।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা সাথে চোখ জুড়ানো ছবি। ভালো লাগলো আপনার ভ্রমণ কাহিনী। আপনার ছেলেটিও কিউট। ওর নাম কি? যাহোক দোয়া রইলো বাবুসোনার জন্য?
ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা সতত।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম৷ স্মৃতি হিসেবে ভ্রমন কাহিনীটা রেখে দিলাম ব্লগে। ওর নাম কিয়ান।

ভাল থাকুন।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি আরো কিছু বেশি দিতেন। দেখতে ভালোই লাগছিলো।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: ছবি আরো আছে। ওখানে সিলেক্টিব কিছু দিলাম।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১

মিরোরডডল বলেছেন:




রোড ট্রিপ খুবই ভালো লাগে ।
তাই পোষ্ট আগ্রহ নিয়ে পড়লাম ।

কি ভীষণ রঙিন আর সুন্দর !
আমাদের এখানেও স্প্রিং আর অটামে অনেক কালারফুল থাকে ।

এই বক্সে বিরিয়ানি ঠাণ্ডা হয়ে যাবার কথা ।
হট পটে নিলে ভালো হয় ।


০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: এই সময়টা সত্যিই অনেক সুন্দর, কালার ফুল ছবি দেঝিতে দারুন লাগে৷ আমি আগে যেখানে ছিলাম সেখানেও এরকম কালার ফুল হত এই সিজনে৷

বিরিয়ানী সকালে রান্না করে নিয়ে হিয়েছিলাম, একেবারে ঠান্ডা হয়নি, তবে গরম ছিল না।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১

মিরোরডডল বলেছেন:

বাবুটা অনেক কিউট !

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: ১৩০০কি.মি. ড্রাইড বিরাট ব্যাপার।
অভিনন্দন ইচ্ছেপূরণ শুরু করেছেন বলে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০

কাছের-মানুষ বলেছেন: হুম সত্যিই অনেক ট্রাভেল করতে হয়েছিল, রাউন্ড ট্রিপ মিলে ২৬০০ কিমি এর উপর ছিল, যাইহোক আমার ভালই লাগছিল।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার লেখাগুলো প্রকাশ করেছেন?

০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: কিছু করেছি বাকিগুলোও করব৷

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বয়সের কারনে এখন আর সম্ভব না।পড়েই সেই অভাব পুরন করছি।পড়ে ভালো লাগলো।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: পাঠ ও আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে৷

১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:১২

কাছের-মানুষ বলেছেন: আবারো আসার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:২৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রোড ট্রিপ খুবই আনন্দের । আমেরিকায় দেখার কোন শেষ নেই।

আমি লম্বা ট্রিপের জন্য কখনো নিজের গাড়ী নেই না, নতুন গাড়ী মাইলেজ উঠিয়ে লাভ নেই।
তাই দূরে কোথায় গেলে পার ডে ৯০ডলার ভাড়ায় বড় জিপ, জিএমসি, সুবারভ্যান, বা ফোর রানার। গাড়ী ভর্তি খাবারদাবার নিয়ে আর পথে সন্ধ্যা হলে আগেই ভাড়া করা এয়ারবিএনবি বাসা, ৩ রুমের বাসা ১০০-১২০ডলার, হোটেল মটেলের চেয়ে শত গুন ভাল।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:১৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার গাড়ি ভাড়া নেবার অভিজ্ঞতা আছে, পার ডে প্রায় ১০০ ডলার পরে ইন্সুইরেন্স সহ আমাদের এখানে, তাই ওপথে পা বাড়াই নাই কারন লম্বা সময় এর জন্য যাচ্ছিলাম৷। এয়ার বিএনবি আমিও নেই, যেমন কয়েক মাস আগে ফ্লোরিডা গিয়েছিলাম দুই ফ্যামিলি মিলে একটা আরবিএনবি নিয়েছিলাম ১০০ ডলার দিয়ে। আমার মাইলেজ নিয়ে আপাতত চিন্তা নাই, সর্বোচ্চ না হয় ১২-১৩ হাজার চালাব বছরে!!

১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পাসপোর্ট রিনিউএর জন্য ওয়াশিংটন যাওয়ার মানে হয় না।
আমার ফ্যামিলীর ৪টি পাসপোর্ট রিনিউ করতে ডাকযোগে সব কাজ হয়েছে। ফোনও করতে হয় নি।

ওয়েবসাইটেই সব নিয়মাবলি দেয়া আছে।
আমি পুরাতন পাস্পোর্ট সাথে প্রয়জনীয় সাপোর্টিং পেপারস, ছবি পাস্পোর্ট ফিএর চেক ও পোষ্টেজ সহ রিটার্নিং খাম পোষ্টঅফিস ডাকযোগে পাঠানোর একমাসের ভেতর পুরাতন পাসপোর্ট সহ নতুন পাসপোর্ট পেয়ে গেছি।

০৭ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:০২

কাছের-মানুষ বলেছেন: ই-পাসপোর্টের জন্য অবশ্যই যেতে হবে। একবার ফিংার প্রিন্ট ফিতে আরেকবার পাসপোর্ট নিয়ে আসতে। তাছাড়া আমার ছেলের পাসপোর্ট এর ছবি পাল্টাতে হত, না গিয়ে সম্ভব ছিল না।

MRP তে না গেলেও হয়, আমাদের এখানে সব বাংালীরা পোষ্ট অফিসে গিয়ে ডাকযোগেই করে, আমি এম্বাসীতে যাবার আগে ফোন দিয়েছিলাম, আমার না গিয়ে উপায় ছিল না। তাছাড়া পুরান পাসপোর্ট ওরা গেলে সাথে সাথে দিয়ে দেয়, আমার গ্রিনকার্ড ইন্টারভিউ এর ডেট পরার সম্ভাবনা আছে যদি ইন্টারভিউ ওয়েব না হয় তাই পাসপোর্ট দরকার পুরানটা হলেও। যদিও অনেকে বলে রিটার্ন খাম পাঠালে ওরা পুরান পাসপোর্ট সাথে সাথে দয়ে দেয়, তবে এখন সেটা দেয় না!!

১৩| ১২ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

নতুন পোস্ট দিন।

১৮ ই মে, ২০২২ রাত ১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: এইতো চলছে! নতুন চাকরি নিয়ে ব্যাস্ত ছিলাম এতদিন! পোষ্ট দিলাম একটা!

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:০২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী সুন্দর আসে পাশের দৃশ্য।

২৫ শে আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:০৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: এটা গত বছরের ভ্রমন ছিল। যে সময়টাতে গিয়েছিলাম তখন গাছের পাতার রং হলুদ এবং লাল হতে শুরু করেছিল, সেই সময় অনেক মানুষ এগুলো দেখতে পাহাড়ে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.