নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !
ঝর্ণা নিয়ে চমৎকার একটি ছন্দ মনে পড়ছে, "আমার মধ্যে ঠিক তখনই তারুণ্য আর জীবনীশক্তি অনুভব করি, যখন আমি ঝর্ণার কাছাকাছি কোথাও ঘুরতে যাই"। ঝর্ণা নিয়ে আমাদের এই গ্রহে এর চেয়ে শক্তিশালী কোন কথা আছে কিনা আমার জানা নেই! ঝর্না নিয়ে আরেকটি মন মাতানো ছন্দ আছে "ঝর্ণার আবেশে হয় মন খারাপ দূর, ঝর্ণার কলতানে মাতোয়ারা সুর"। ঝর্ণা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিদর্শন, ঝর্ণা দেখলেই মানুষের মন আরো বেশী রোমান্টিক হয়ে উঠে যেমন "ঝরনা আমার ভীষণ প্রিয় জানতে কি তা তুমি? কিচ্ছু জানোনা, আমার সাথে প্রেম করো কেন শুনি?" ঝর্ণার কাছে গেলে মানুষের পেট থেকে যে শুধু প্রেম-প্রীতির কবিতাই বের হয় তেমন নয়, অনেক বিরহী কবি ঝর্ণার কাছে গিয়ে বুক চাপরে উহ-আহও করেন, " বুক চাপা কান্না গুলো ঝর্ণার জলে এসে মেশে।" বুদ্ধিমান পাঠক মাত্রই বুঝতে পারার কথা এই ধরনের কাব্য লেখা আমার কর্ম নয়! আমার পেটে বোমা মারলে পেট ফাটবে কিন্তু কবিতার "ক" ও বের হবে না!
যাইহোক ঝর্ণা নিয়ে এত কপচানোর শানেনজুল হল এই শনিবারে সিলভার ফলস স্টেইট পার্কে গিয়েছিলাম ঝর্ণা দেখতে। জায়গাটার কথা প্রথম শুনি আমার তাইওয়ানি সহ-কর্মী পোহানের কাছে। পোহান একজন ভ্রমণ প্রিয় আদম, ও যেখানেই যায় এসে আমার কাছে শেয়ার করে। আমিও কোথাও গেলে ওর কাছে এসে বলি কোন কোন জায়গায় ঘুরলাম। কয়েক সপ্তাহ আগে ও আমাকে জানালো সিলভার ফল স্টেইট পার্কের কথা, জায়গাটা নাকি ভয়াবহ ধরনের সুন্দর। ওর কাছে প্রশংসা শুনে ভাবলাম ওখানে যাওয়া আমার ফরজ বাকী সব নফল! কয়েকদিন ধরে সুযোগ খুজছিলাম, সত্যিকার অর্থে প্রতি সপ্তাহান্তের দুই দিন কেমনে যেন দেখতে দেখতেই চলে যায়, হয়ত কারো বাসায় গেলাম, নয়ত দেখা যায় বাজার ঘাট করতে বের হলাম!
এই শনিবার যাব যাব করেও যাওয়া হল না। আমি থাকি পোর্টল্যান্ডের পোর্টল্যান্ড স্টেইট ইউনিভার্সিটির সাথে, আমার বাসার সামনেই প্রতি শনিবার ফার্মাস মার্কেট বসে, বিশাল আকারের মার্কেট, আমি অন্তত এখন পর্যন্ত এত বড় ফার্স মার্কেট আমেরিকার বুকে দেখি নাই! তবে কথায় আছেনা মক্কার মানুষ হজ্জ পায়না আমার হয়েছে সেই দশা, প্রতি শনিবার এখানে সেখানে ঘুরতে যাই বলে এই মার্কেটে খুব একটা যাওয়া হয় না! গতকাল তাই এই ফার্মাস মার্কেটেই সময় কাটালাম।
পোর্টল্যান্ড থেকে স্টেইট ফলস পার্কের ম্যাপ।
এই রবিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে ভাবলাম, যাক আজ ঘুরে আসা যাক স্টেইট ফলস পার্ক থেকে। পোর্টল্যান্ড থেকে প্রায় ৫৫ মাইল দূরে এই টুরিস্ট স্পটটি অবস্থিত, গাড়ি চালিয়ে যেতে ঘণ্টা খানেক লাগে। বেরিয়ে পড়লাম আজ দুপুরে। পোর্টল্যান্ড থেকে গন্তব্যের দিকে মাইল পনের চালানর পরেই দেখলাম গ্রাম্য পরিবেশ, রাস্তার দু-দ্বারে উঁচু নিচু পাহাড়, দু-দারে ফসলের মাঠ। প্রকৃতির এই নান্দনিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হলাম।
এটা পার্কিং এড়িয়া। সামনে কয়েকজন মানুষ দেখা যাচ্ছে, তার পাশেই একটি মেশিন আছে, সেখান থেকে ডে-পার্মিট নিতে হয়। এটা সেলফ সার্ভিস।
গাড়ি দিয়ে এক থেকে দেড় ঘণ্টার মাঝেই পৌঁছে গেলাম গন্তব্যে। জায়গাটি এমন নির্জন জায়গায় অবস্থিত যে মোবাইলে নেটওয়ার্ক নাই। এখানে ঢুকার সময় কোন টিকিট লাগে না তবে গাড়ি পার্কিং এর জন্য পাঁচ ডলার খরচ করে পার্কিং পার্মিট কিনলাম। এই পার্কের মূল আকর্ষণই হল এই ঝর্না, এই ঝর্নাকে কেন্দ্র করেই পায়ে হাটার পথ তৈরি করা হয়েছে। প্রচুর পর্যটক আসে এই জায়গাটাতে। যেসব আমেরিকানদের মালপানি বেশী, তারা এই সমস্ত জায়গায় কেম্পিং করার জন্য RV গাড়ি নিয়ে আসে ( যেই গাড়ীতে থাকা-খাওয়া, ঘুমানোর থেকে শুরু করে সব ধরনের সুযোগ মজুদ আছে)। এই পার্কে RV গাড়ী রাখারও ব্যবস্থা আছে স্বল্প মূল্যে। যাইহোক আমি দরিদ্র মানুষ এই গাড়ি কিনার দিনার নাই আমার পেকেটে!
ঝর্নাটির কাছে যেতে এই পথ ধরে হাটতে হয়। পর্যটকরা এই পথ ধরে হাটতে অনেক পছন্দ করে।
এই পর্যটক জায়গাটি সাত মাইলের মত। পর্যটকরা শুধু ঝর্ণা দেখতেই যে আসে এমন না। এখানে পাহাড়ি নিরিবিলি পরিবেশে পাহাড় হেটে বেড়াতেও প্রচুর মানুষজন আসে।
প্রায় পনের মিনিট হাটার পর চলে এলাম ঝর্ণার কাছে। সত্যকার অর্থে এই পর্যটক স্থানে আরো কয়েকটি ঝর্ণা আছে, তবে এটাই বোধহয় সব চেয়ে বেশী আকর্ষর্ণীয় ঝর্ণা। এই ঝর্ণার আকর্ষণীয় দিক হল, এর পাশেই বিশাল গুহা আছে একটি, ছবিটা গুহাড় ভেতর থেকে নেয়া!
গুহার ভেতরের একটি ছবি। পর্যটকদের জন্য এই গুহায় বসে ঝিমানোর ব্যাবস্থা আছে!
প্রকৃতির কিছু ছবি।
সারা বিকেল ঘুরাঘুরি করে সন্ধ্যা বেলা বের হয়েছিলাম বাসার উদ্দেশ্যে। সমস্যা হল গাড়ি স্টার্ট করে দেখি মোবাইলে কোন নেটওয়ার্ক নেই। আমেরিকায় এই একটি সমস্যা, দেশ বড়, শহর থেকে এরকম গহীন কোন জায়গায় আসলে মোবাইল নেটওয়ার্ক থাকে না। আর মোবাইল নেটওয়ার্ক ছাড়া ম্যাপ চলে না। কিভাবে বাসায় যাব কিছুটা চিন্তায় পরে গিয়েছিলাম কারণ আসার সময় আঁকাবাঁকা রাস্তা আর কত রকমের গ্রামের ভিতর দিয়ে যে এসেছি তার কোন ইয়াত্তা নেই! ম্যাপ ছাড়া যাওয়া অসম্ভব ব্যাপার। তার উপর আমি চিত্র নায়ক জলিল সাহেব নই, জলিল সাহেব হলে কোন সমস্যা ছিল না কারণ এই অসম্ভবকে সম্ভব করাই চিত্র নায়ক জলিল সাহেবের কাজ! যাইহোক কতক্ষণ চেষ্টা করে দেখলাম কোন নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় কিনা, উপায় না দেখে আন্তাজে গাড়ি চালানো শুরু করলাম। পনের-বিশ মিনিট যাবার পর দেখলাম মোবাইলে নেট ওয়ার্ক এসেছে, আমি হাফ ছেড়ে বাঁচলাম।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০২
অপু তানভীর বলেছেন: আরে ওখানেও দেখি মোবাইল নেটওয়ার্ক থাকে না । তাই আর আম্রিকা কেমন আমাদের থেকে কেমন উন্নত হল !
এই শুক্রবারে আমিও গিয়েছিমা পাহাড় আর ঝর্ণা ভ্রমনে । আমি অবশ্য গরীব মানুষ । দেশের ভেতরেই ভ্রমন ! তবে আমার এই পাহাড় ভ্রমনে যত কম পর্যটক হবে তত বেশি ভাল লাগে । বেশি মানুষ মানেই আনন্দ নষ্ট হওয়া !
আরও কয়েকটা ফটুক যোগ করতেন !
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: আসলে আমেরিকার অনেক জায়গায়ই মোবাইল নেটওয়ার্ক থাকে না! দেশ বড়, সব জায়গায় আসলে পৌছানো কঠিন!
চমৎকার, আপনার ছবিগুলো দেখব। প্রকৃতি সব জায়গায়ই একই। বাংলাদেশের ঝর্ণা ভাল লাগার কথা কারন ঝর্ণার পানিতে ভেজা যায়, আমেরিকার অরিগনের পানি অনেক ঠান্ডা, এখানে ঝর্ণার পানিতে ভেজা যায় না।
কিছু ছবি যোগ করলাম।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর চমৎকার ভ্রমণ ব্লগ। ভ্রমণ ব্লগ আমার খুব প্রিয়। আপনাকে ধন্যবাদ লেখার জন্য।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৪
ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয় ব্লগার আপনার এই পোস্টটি সকালেই দেখেছিলাম। তখন ব্যস্ততার জন্য শুধু ছবিগুলোতে চোখ বুলিয়েছিলাম। চমৎকার ছবিগুলো তবে আরও কিছু ছবি দিলে ভালো লাগতো।
যাহোক সারাদিনের সব কাজ শেষে বাসায় এসে পোস্টটি পড়লাম। ছবি দেখে আর পোস্ট পড়ে তো আমার কবিতা লিখতে ইচ্ছে করছে।সত্যি বলতে কি ঝর্ণা নিয়ে আমার কোন কবিতা লেখা নেই, ভাবছি একটা বিরহ আরেকটা দারুণ রোমান্টিক কবিতা লিখবো। হা হা হা
পোস্টে ভালো লাগা। শুভকামনা রইলো।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি আবার সময় করে দ্বিতীয়বার এসেছেন শুনে ভাল লাগল। কিছু ছবি যোগ করেছি শেষে!
হা হা অবশ্যই ঝর্ণা নিয়ে লিখে ফেলুন জ্বালাময়ী প্রেম বিরহের কবিতা।
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৪
আখেনাটেন বলেছেন: দারুন সব ছবি........পোর্টল্যান্ড থেকে ঝর্নায় যাওয়ার একটি ম্যাপ দিলে ভালো হত....সাথে যে গ্রামগুলো ডিঙিয়ে আপনি গাড়ি চালিয়ে আসলেন সেগুলোর কিছু ছবি......
অনেক দিন পর ব্লগার কাছের মানুষের কোনো পোস্ট পড়লাম মনে হচ্ছে...বেশ....
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য কৃতজ্ঞটা রইল। একটি ম্যাপ যোগ করলাম পোষ্টে।
গাড়ি পার্কিং করি গাছে নিচে, কয়েকদিন পর পরই দেখা যায় পাখি আকাম করে সামনের কাচের উপর, তাছাড়া গাছের কষ দিয়ে গাড়ির সামনের কাচ ময়লা হয়ে যায়। ভ্রমনের যাবার আগেও একই অবস্থা ছিল, ছবি ঘোলা আসছিল তাই যাওয়ার ছবি আসলে খুব একটা তোলা হয় নাই গাড়ি থেকে। যাবার আগেই আসলে গাড়ি ধুয়ে যাওয়া উচিৎ ছবি, যাবার সময় তাই একটা আফসোস কাজ করছিল।
অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল।
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: নিঃসন্দেহে মনোরম স্থান তবে স্বর্গের মত মনে হোল না( স্যরি টু সে- ছবি দেখে উপলব্ধি সহজ নয়)!
ব্লগার আখেনাটেন এর সাথে সুর মিলিয়ে বলছি; যেতে বা আসার পথে আরো কিছু ছবি হলে জমতো বেশ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: সরি হবার কিছু নাই। স্বর্গ ব্যাপারটা আপেক্ষিক, সৌন্দর্য একেক জনের কাছে একক রকম।
কিছু ছবি যোগ করেছি। ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:৪২
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভ্রমন বৃত্তান্ত পড়ে আর ছবিগুলো দেখে খুব ভাল লাগলো। সবুজ তারের বেড়া দেখে মনে হলো। কানাডার ফলস বা পাহাড় পর্বতের বিভিন্ন স্থানেও ঠিক একই রকমের সবুজ তারের বেড়া দেখেছি।
পোর্টল্যান্ড থেকে রকি মাউন্টেনের পার্কগুলো কতদূরে? গিয়েছিলেন কি?
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: হ্যা পাশাপাশি দেশ, কানাডাও পাহাড় বা ফলস দেখতে একইমত হবার কথা।
আমার রকি মাউন্টেইনে যাওয়া হয় নাই, আমাদের কাছে নেই অবশ্যই, তবে পাশের স্টেইট ইদাহতে আছে যতদুর যানি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রকৃতির ঐশ্বর্যময় রূপ ! কী যে সুন্দর। অরণ্য আমাকে সবসময় আবেশিত করে আমি নিঃসন্দেহে একজন অরণ্যপ্রেমী বা আরণ্যক !
আপনার ভ্রমণ পোষ্ট তো আমার ভ্রমণ নেশা বাড়িয়ে দিলো। অনেক সুন্দর ধাপেধাপে লিখেছেন।
লেখায় ভালোলাগা রাখলাম।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি ব্লগ অনেক বছর ধরে করছি, দেশের বাহিরে আসার পর থেকেই। অনেক ভ্রমণ করেছি তবে ভ্রমণ নিয়ে লেখা হয়নি! ভাবলাম
আমার ভ্রমনের অভিজ্ঞতা লিখে রাখা উচিৎ, স্মৃতি বেইমানি করে, অনেক কিছুই ভুলে যাই, ভ্রমনের খুটিনাটি লিখে রাখলে স্মৃতি হিসেবে থেকে যাবে!
পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।
৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৬
অপ্সরা বলেছেন: ঝর্নার সৌন্দর্য্য দেখে মুগ্ধ হলাম ছবিতেই ভাইয়া। আর হলুদ বেবিটার ছবিটাও কিন্তু কম সুন্দর না!
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
হা হা, তা ঠিক হলুদ বেবিটা অবশ্যই সুন্দর!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৪
স্বদেশ১ বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো।