নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‘মানুষ তার স্বপ্নের চাইতেও বড়’

কাছের-মানুষ

মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !

কাছের-মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুরে এলাম এরিজোনার রাজধানী ফিনিক্স থেকে (ফটোব্লগ)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩৫


গতকাল এরিজোনার রাজধানী ফিনিক্স (phoenix) থেকে ঘুরে এলাম। আমি যেই শহরে থাকি সেখান থেকে ফিনিক্সের দুরুত্ব প্রায় ১১০ মাইলের মত। আমাদের শহরে খুব ভাল সাউথ এশিয়ান দোকান নেই, ওদিকে আমার বাসায় দেশীয় মাছ, মাংস, পোলার চাল ইত্যাদি নেই তাই ভাবলাম ফিনিক্স বড় শহর সেখানে যাই। একদিকে দুই ঢিল মারা আরকি, বাজার করতে গেলাম সাথে সেখানে দর্শনীয় স্থানও ঘুরে আসা যাবে। প্রায় তিন সপ্তাহ হল আমার বউ এবং ছেলে দেশ থেকে এসেছে, তারাও আমার শহরের বাইরে যায়নি। এদিকে একটি আকাম ঘটেছে, এবার দেশ থেকে আসার সময় আমাদের একটি লাগেজ গায়েব হয়ে গেছে! সেই লাগেজে কয়েকটি ইলিশ মাছ বাজা ছিল সাথে নাড়ু, মিষ্টি থেকে শুরু করেও অনেক মশলাপাতি ইত্যাদি-সহ মজাদার খানা-খাদ্য মৌজুদ ছিল। ভাবছিলাম খানা খাদ্যের লাগেজটি এলে জম্পেশ একটা খানা দিব, তবে আফসোস সব লাগেজ সহি-সালামতে আসলেও আমার খাদ্যের লাগেজ গায়েব হয়ে গেছে! লাগেজটি আমেরিকার ইমিগ্রেশন সফলার সাথে পারি দিলেও আকামটি বেজেছে ডোমেস্টিক ফ্লাইটে, এখনো তন্য-তন্য করে এয়ারলাইন্স খোজ দ্যা সার্চ জারি রেখেছে তবে খুঁজে পাবার কোন আলামত পাওয়া যাচ্ছে না!


রাস্তার অসাধারণ ভিউ।

যাইহোক, গতকাল সকাল সকাল রওনা দিলাম ফিনিক্স। ফিনিক্সে আমার এক পরিচিত জুনিয়র ছেলে থাকে, যাবার আগে তার সাথে কথা বলে গেলাম, সেই ছেলেটি বাজার করে ওর বাসায় দুপুরে খেতে বলল। তারপর একসাথে কোথাও ঘুরার প্রস্তাব দিল, তাই প্লান মোতাবেক প্রথমে বাজারে গিয়ে মাছ, মাংস থেকে প্রয়োজনীয় জিনিষ কিনে সেই ছেলের বাসায় গেলাম, তারপর খানা-খাদ্য খেয়ে সেখান থেকে চলে গেলাম "পাপা-গো পার্ক" নামক এক দর্শনীয় স্থানে। দোকানে মাছ, মাংস ইত্যাদি কেনাকাটার সময় পূর্বের কর্মস্থল স্যামসাং এর এক প্রাক্তন সহকর্মীর সাথে হঠাৎ মোলাকাত, আমরা একসাথে স্যামসাং এ বাংলাদেশে কাজ করতাম।


পুরো এরিজোনায় দেখতে অনেকটা একই রকম, বিশেষ করে হাইওয়ের রাস্তাগুলোর পাশে তাকালে যেই পাহাড় দেখা যায় সেখানে কোন গাছ দেখতে পাওয়া যায় না।


পাপা-গো পার্ক

পাপা-গো পার্কটি দেখতে অসাধারণ সুন্দর, সেখানে একটি লেইক/পুকুর আছে, মানুষজন দেখলাম সেখানে মাছও ধরছিল। পুকুরে অনেকগুলো হাস, আমার ছেলে হাঁসগুলো দেখে বেশ উপভোগ করছিল। লেইকের কিছুটা পিছনে বিশাল একটি পাহাড়, পাহাড়ে উপর গুহা আছে, অনেক মানুষ সেখানে ঘুরতে এসেছে।


এই সেই পাহাড়ের গুহা।

আমরা ড্রাইভ করে কিছুটা পাহাড়ের দিকে এসে পার্কিং করলাম, তারপর ওপরের গুহাতে যাবার জন্য হাটা শুরু করলাম ট্রেইল ধরে, ট্রেইলটি খুব বেশী উঁচা ছিল না।


ভিতরের কিছু দৃশ্য।

গুহাটি অসাধারণ সুন্দর, অনেক পর্যটক এসেছে, আর উপরের সুন্দর বাতাসও ছিল দারুণ। সারাদিন ঘুরাঘুরি করে, সন্ধ্যা প্রায় আটটার দিকে সেখান থেকে বাসার পথে রওনা দিলাম।

আরো কিছু ছবিঃ



মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এরিজোনা কি মরুভুমি অঞ্চল নাকি? আপনাদের খানাপিনার লাগেজ হারিয়ে যাবার কথা শুনে দুঃখ পেলাম।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: হ্যা, এরিজোনাকে আমেরিকার মরুভূমিই বলা হয়, ড্রাই ওয়েদার এখানে। বড় তেমন গাছ পালা নেই, বড় গাছ বলতে পাম ট্রি, ক্যাকটাস হয় এই এলাকায়। পাহাড়ে কোন গাছ দেখা যায় না।

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:১১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: প্রথমেই আপনার বর্তমান দেশ ও শহরের পরিচয়টা দিয়েদিলে বুঝতে সুবিধা হতো।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৫৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন, হয়ত সুবিধা হত! এখানে এরিজোনার ফিনিক্স শহরে যাওয়া নিয়ে লিখছিলাম যেটা আমার শহর থেকে ১১০ মাইল দূরে অবস্থিত, এই তথ্যটুকু দেয়া আছে তাই ভাবছিলাম এই তথ্যটুকুর বেশী হয়ত জরুরী নয় এই লেখায়!

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি আর লেখা ভাল লেগেছে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গাছগাছালি কম লাগছে।গরম কেমন ওখানে?
খারাপ লেগেছে ইলিশের ব্যগ হারিয়েছেন জেনে। এবার হজ্ব থেকে ফেরার সময় আমার এক দুলাভাইয়ের এরকম একটা ব্যাগ হারিয়ে যায়।এয়ারপোর্ট থেকে জানিয়েছিল অন্য ফ্লাইটে এলে জানাবে। যথারীতি দুদিন পরে ফোন করে ব্যাগ তুলে দেয়।
আপনি যদি এরকম আরেকবার খোঁজ করেন.....

ছবিগুলো সুন্দর। ওখানে জনবসতি কেমন?
আরও যদি ছবি থাকে দেওয়ার অনুরোধ রইলো।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি এয়ারপোর্টে লাগেজ মিসিং রিপোর্ট করেছিলাম যেদিন পাইনি সেদিনই, তারপর আবার লাগেজ ক্লেইম করেছি ফরমালি তার কয়েকদিন পরই। ওরা ফোন করে কয়েকদিন আগে আবার আপডেট জানালো লাগেজ পায়নি। তবে এখন আমি চাচ্ছি যেন লাগেজ আর না পাওয়া যায় কারণ খাদ্য আর খাবার উপযোগী নেই। বরং লাগেজ না পাওয়া গেলেই বরং মোটামুটি ভাল ডেমারেজ ফিরে পাবার কথা আছে!

এখানে গাছ পালা অনেক কম। এই গরমে তাপমাত্রা থাকে সাধারণত ৩২-৪২ এর মত। তবে আসলে সমস্যা হল ড্রাই ওয়েদার, হিউমেডিটি অনেক কম তাই বৃষ্টি কম হয়, শরীর রুক্ষ হয়ে যায় আর পানির তৃষ্ণা লাগে বারে বারে। জনবসতি অনেক, আমেরিকার অন্য যে কোন রাজ্যের মতই। এই ট্যুরের আর ছবি তেমন খুব বেশী নেই, তবে এরিজোনার উপর আরও পোষ্ট আসবে, আমি আরও ছবি তোলার এবং দেবার চেষ্টা করব।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: অত্যন্ত মনোমুগদ্ধকর একটি পোস্ট।
উপভোগ করলাম।
এরকম পোস্ট আরো চাই।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি চেষ্টা করব। আসলে এই ধরনের ছবি পোষ্ট দিয়ে আমি খুব স্যাটিসফাই হই না, এগুলো আমার কাছে মনে হয় টাইম পাস পোষ্ট, তবে মাঝে মাঝে দিতে হয় আরকি।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: এটা তো দেখছি রীতিমত পিকনিক স্পট । আরেকটু বন্য হলে ভাল হল আরো বেশি ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: এটা অনেকটা পিকনিক স্পটই বলা যায়, মানুষজন এখানে গিয়ে মাছ ধরে (সাথেই লেইক/পুকুর আছে) সেই মাছ দিয়ে বারবিকিউ করে, অনেকে খাবার নিয়ে যায়, অনেকে ছেলে মেয়েদের বার্থ-ডে পার্টিও করে এই ধরনের স্পটে গিয়ে, সেখানে বেঞ্চ বসানো থাকে । এরিজোনাতে এর চেয়ে বেশী গাছ পালা নেই বিশেষ করে পাহাড়ে।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪২

শাওন আহমাদ বলেছেন: ছবি গুলো সুন্দর!

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাল লাগলো এরিজোনার ছবিগুলো দেখে। সেবা প্রকাশনীর ওয়েস্টার্ন বইয়ে এই অঞ্চল নিয়ে কত যে বই পড়েছি। প্রেইরি বলা হত মনে এই অঞ্চলকে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: এরিজোনা বা এই অঞ্চল নিয়ে বাংলাতেও কিছু ভ্রমণ কাহিনী অনেকে লিখেছেন শুনেছি, তবে আমার পড়া হয়নি। এরিজোনা দেখতে খারাপ না, এই অঞ্চল দেখতে অনেকটা অন্যরকম সুন্দর আমেরিকার অন্য রাজ্যগুলোর তুলনায়।

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩৬

করুণাধারা বলেছেন: পুকুর পাড়ের ছবি আর শেষ ছবিটি দেখতে অনেকটা আমাদের দেশের গ্রামের মতন, তালগাছওয়ালা।

সুন্দর সব ছবি। ফিনিক্স ভ্রমণ হয়ে গেল আমার। যে শহরে থাকেন তার ছবি দিয়েছেন কিনা বা দেখেছি কিনা মনে করতে পারছি না!

এত কষ্ট করে, ভালবাসা দিয়ে রান্না করা খাবার শেষ মুহূর্তে হারিয়ে গেলে খুব মনখারাপ হবারই কথা। আশাকরি আপনি ভালো একটা ক্ষতিপূরণ পাবেন।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১২

কাছের-মানুষ বলেছেন: এরিজোনায় পাম ট্রি অনেক যেটা আমাদের দেশের তালগাছের-মত লাগে দেখতে বিশেষকরে পুকুরপাড়ে যেই পাম-ট্রি গুলো দেখা যায়। ফিনিক্সের মূল শহর বা ডাউন-টাউনে আমার এবার যাওয়া হয়নি তবে যেহেতু তার আশেপাশের টুরিস্ট স্পট গিয়েছি তাই সেখানকার ছবি দিলাম। আমি যেই শহরে থাকি সেখানকার টুরিস্ট স্পটের কিছু ছবি দিয়েছিলাম তবে খুব বেশী না।

লাগেজ হারানো সত্যিই কষ্টের কারণ বিভিন্ন জায়গা থেকে জিনিষপত্র যোগাড় করে পরিপাটি করে রান্না করে ফ্রিজিং করে প্রসেসিং করা অনেক সময় সাপেক্ষ এবং কষ্টকর। হ্যাঁ ক্ষতিপূরণ পাবার কথা, আমি ক্লেইম করেছি, যে টাকা পাব একটি বাংলাদেশের যাওয়া আসার একটি টিকিটের টাকা চলে আসার কথা আমি অনলাইনে দেখছিলাম!

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার সাথে আমাদেরও ভার্চুয়াল দর্শন হয়ে গেলো :)

আহা ভাজা ইলিশ, নারকেলের নাড়ু... ইশশ
দোয়া রইলো যেন ফিরে পান হারানো লাগেজ।


ভ্রমন কথায় +++

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পাঠ ও মন্তব্যের জন্য।

সত্যিই ভাবছিলাম দেশিয় খাবার দিয়ে একটি ভুরিভোজ হবে! তবে এখন লাগেজ পেয়েও আর লাভ হবে না, এতদিনে খাবার পচে শেষ হয়ে যাবার কথা, লাগেজ ফিরে পেলে এই খাবার অযোগ্য খাবার দেখলে আরো খারাপ লাগবে! । তাই দোয়া করুন যাতে না পাওয়া যায় লাগেজ, না পাওয়া গেলেই বরং কিছু মালপানি পাব আরকি!

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

সা-জ বলেছেন: আমি শুধুই ছবিগুলো দেখলাম।
কখনো যাওয়া হবে কি না জানি না
তবে চোখের অনুভূতি নিয়ে
কিছু সময় যেন আমিই ঘুরে এলাম।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৯

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪

জুন বলেছেন: অসাধারণ প্রকৃতি কাছের মানুষ। তবে আমার জানামতে একটি রুক্ষ শুস্ক হলেও শেষের ছবির তালগাছ আমার মন কেড়ে নিয়েছে। আমার মনে হয় ওইখানে গিয়েই বসে থাকি :)
পোস্টে প্লাস +

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: এরিজনাতে এই পাম ট্রি সব জায়গায় মোটামুটি দেখা যায় বিশেষ করে কোন পার্ক, লেইক বা পুকুরের পারে সারিবদ্ধভাবে। দুপুরে গরম থাকে এখন তবে সন্ধ্যা পর্যন্ত আমরা ছিলাম সেখানে বসে, আমরা কোথাও বের হলে সন্ধ্যার পরই বের হই। এই যেমন আজও একটি পার্ক থেকে এলাম, সন্ধ্যার দিকে গিয়ে পার্কে ঘুরে, সেখান থেকে জিম হয়ে রাত দশটায় বাসায় ফিরলাম কিছুক্ষন আগে। দিনে কোথাও গেলে টিকে থাকা যায়না গরমে, তবে সামনের মাসের শেষ থেকে ঠান্ডা শুরু হবার কথা!

প্লাসের জন্য ধন্যবাদ রইল।

১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮

সোনালি কাবিন বলেছেন: ছবি দেখে বিমোহিত হলাম ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:০০

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: খোয়া যাওয়া ভাজা ইলিশ এর লাগেজটি কতদিন পরে ফিরে পেয়েছিলেন? না পেলে ক্ষতিপূরণ কি রকম পেয়েছেন?
প্রবাসে থেকে বাজার করার সময় প্রাক্তন সহকর্মীর হঠাৎ সাক্ষাৎ পেয়ে যাওয়াটা বেশ আনন্দদায়ক বটে। আমার তো ভাবতেই ভালো লাগছে।
ছবিগুলো সুন্দর! বিশেষ করে শেষেরটা। + +

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

লাগেজটি আর ফিরে পাইনি, ক্ষতিপূরণ পেয়েছি। আমি ক্লেইম করেছিল ১০০০ ডলারের, পেয়েছি ৮০০ ডলার। জায়গাটি সত্যিই সুন্দর ছিল, আর আমরা গিয়েছিলামও একেবারে প্রায় সন্ধ্যার সময় কারন দুপুরে প্রচন্ড গরম ছিল, তবে এখন তাপমাত্রা কিছুটা কমার দিকে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.