নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !
আজ শনিবার, ছুটির দিন আমাদের এখানে। সপ্তাহের এই ছুটির দিনে পেটের ভিতর দানার-দান খানা-খাদ্য চালান করতে না পারলে শান্তি লাগে না। গত সপ্তাহে হাতির সমান ১২টি ডলার দিয়ে দু-পাউন্ড গরুর সীনার মাংস কিনেছিলাম, উদ্দেশ্য শনিবার একটু কাচ্চি রান্না করব! এরিজোনাতে আসার আগে গরুর মাংস এভাবে কিনতাম না, তখন ১০-১২ জন বাংলাদেশী মিলে ফার্মে গিয়ে আস্ত গরু জবাই দিতাম, পরে সবাই মাংস ভাগ করে নিতাম, পাউন্ড প্রতি দাম পরত মাত্র ২-৩ ডলার অর্থাৎ কেজি প্রতি দাম বাংলাদেশ থেকে কম! পয়েন্ট টু-বি-নোটেড মাই লর্ড, আমেরিকায় মানুষ গড়ে বেশি মালপানি কামায় বাংলাদেশিদের তুলনায়, সেই হিসেবে দাম খুবই কমই বলা যায়! আমি আমেরিকা মুভ করেছি প্রায় সাড়ে তিন বছর হল, এর আগে ডেনমার্কে ছিলাম। ডেনমার্ক আবার যখন কেনাকাটা করতাম মনে হত শায়েস্তা খাঁর আমলে আছি, গরুর মাংস কেজি ছিল এক ডলারের মতন, পাউন্ডে মাত্র পরত মাত্র পঞ্চাশ সেন্ট! তখন মাসে মালপানি যা কামাতাম সব খরচের পরও মাসে মোটা অংকের দিরহাম জমা থাকত, মালপানি কামাতে কামাতে আমি মালামাল হয়ে যাচ্ছিলাম!
ব্লগে কিছুদিন ধরে হেভি-ওয়েট ব্লগাররা দৈনন্দিন জিনিষপত্রের দাম নিয়ে তাদের মহা-মূল্যবান মেধা ক্ষয় করছে, ভাবলাম আমিও জিনিষপত্রের দাম-টাম নিয়ে দু-চারটি মূলবান জ্ঞান বিতরণ করি কারণ বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন সাহেব বলেছেন "জ্ঞানের বিনিয়োগ সেরা সুদ প্রদান করে"! যাইহোক, এবার জায়গায় ব্রেক করি, ধান ভাঙ্গতে শিবের গীত বেশী হয়ে যাচ্ছে। সমকালীন রাজনীতি, অর্থনীতির বিষয়, দ্রব্যমূল্য ইত্যাদি নিয়ে আলাপের জন্য জাঁদরেল ব্লগারেরা আছেন, আমার শুধু শুধু সেই বিষয়ে লেখে সামুর হার্ডডিস্ক ভরে ফেলে লাব হবে না। ও কাজটির জন্য বিজ্ঞ হেভি-ওয়েট ব্লগাররা আছে!
যাইহোক, শনিবার রাতেই কাচ্চির জন্য মাংস রান্না করে রেখেছিলাম, উদ্দেশ্য শনিবার সকালে যাতে কাচ্চি তাড়াতাড়ি রান্না শেষ করতে পারি। আমি চাইলে রাতেই কাচ্চি রান্না করতে পারতাম, তবে ভাবলাম রাতে রান্না করলে আর জিবকে সামলাতে পারব না। আমার নিজের উপর নিজের ঈমান দুর্বল, দেখা যাবে রাতেই দু-প্লেট কাচ্চি পেটে চালান করে বসে আছি! রাতে আমি সাধারণত খানা খাদ্য কম খাবার চেষ্টা করি। রাতে একটু সাধা ভাত আর সাথে শুধু এক পেয়ালা সালাদ খাই। সালাদে থাকে লেটুস, শসা, কিচমিচ, বাদাম এবং একটু সর্স!
আজকে দুপুরের গরুর কাচ্চি।
আজ সকালে ঘুম একটু ওয়ালমার্ট গিয়ে কিছু বাজার করলাম। বাসায় আলু ছিল না, কাচ্চিতে আলু না দিলে আবার আমার ভাল লাগে না, তার উপর পেটে কাচ্চি চালান করার সময় বোরহানি না থাকলে আমি খেয়ে আরাম পাই না! ওয়ালমার্ট থেকে টক দইও নিলাম বোরহানির বানানোর জন্য। বাসায় এসেই কিচেনে ঝাঁপিয়ে পরলাম কাচ্চি এবং বোরহানি বানানোর জন্য। যেহেতু মাংস রান্না করা ছিল তাই পুরো রান্না এবং বোরহানি বানাতে এক ঘণ্টারও কম সময় লাগল। আমার বাসায় কাউকে দাওয়াত দিলেও বিরানি, পোলাও, গরুর মাংসের আইটেম-গুলো সাধারনত আমিই করি, আর বউ করে ডেসার্ট, মুরগির রোষ্ট-সহ ইত্যাদি আইটেমগুলো। যাইহোক নিজের আত্মজীবনী পড়া বাদ দেই, রান্না-বান্না করে দেখি ক্ষুদায় পেট চোঁ চোঁ করছে, দেড়-প্লেট কাচ্চি পেটে চালান করে দিলাম আরামসে।
খাদ্যে ঝাঁপিয়ে পরার জন্য প্রস্তুত আমরা!
আজকাল খানা-খাদ্য সতর্ক-সহকারে খাই। ইদানীং জিম করা শুরু করেছি কারণ জিম না করলে পেটটা সামনের দিকে সিজদা দিয়ে দিতে পারে, তখন খুব একটা ভাল লাগবে না। তাই আমি চেষ্টা করছি চিকন আলী হতে। তার উপর বিখ্যাত মানুষী জন-রে সাহেব আমাকে ভয় পাইয়ে দিয়েছেন, তিনি বলেছেন "আনন্দ সহকারে পরিমাপ করে খাও। কেননা বেশি খেলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।" আমার আবার ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে ভাল লাগে না। তবে আমি নিজেকে ভাল মানুষ হিসেবেই জানি, তাই সেটা প্রমাণ করার জন্য হলেও খানা-খাদ্য খেতে ভালবাসতে হয় কারণ জুলিয়া চাইল্ড সাহেব আবার বলেছেন "যে মানুষগুলো খাবার খেতে ভালোবাসে, তারা সব সময়ই সবচেয়ে ভালো হয়।"
যাইহোক, প্রিয় ব্লগাররা আমার খানা খাদ্যের ছবি দেখে আপনারা আবার খাদ্যের উপর ঝাপিয়ে পরিয়েন না, এমনিতেই জিনিষপত্রের দাম বেড়ে চলছে। আমাদের এক হেভি-ওয়েট ব্লগার সম্প্রতি বলেছেন বাঙ্গালিরা গড়ে ভারতীয়দের থেকে তিনগুণ খাবার বেশী খায়, আপনারা উৎসাহিত হয়ে উহা চারগুণ করিয়েন না! তবে খেলেও খাবার নষ্ট করিয়েন না, ক্যাথেরিন অ্যানি পোর্টার সাহেব বা মুহতারামাহ কিন্তু হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন "আপনি জীবনকে নষ্ট করে ফেলেন যখন আপনি কোনো ভালো খাদ্যকে নষ্ট করেন।" আমার এখানে এখন শনিবার রাত নটার একটু বেশী বাজে, আজ আর ঝিমে যেতে ইচ্ছে করছে না, জিম যে দূরে তা না, আমাদের এপার্টমেন্টের কমপ্লেক্সেই জিম। আমার আবার খেতে লাগে আরাম, আর জিম করতে লাগে ব্যারাম।
আজ এ পর্যন্তই। পৃথিবীর সকল প্রাণী সুখী হোক।
কাচ্চি বিরিয়ানি সমাচার ১
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১২
কাছের-মানুষ বলেছেন: হা হা পেটে পিলে হবার চান্স নেই!
পোষ্ট দিয়ে জিমে গিয়েছিলাম, মাত্র এলাম। এতক্ষন পেটে গিয়ে হজম হয়ে গিয়েছে!
বাঙালি আর কাচ্চি বা বিরানি পছন্দ করে এমন কেউ নেই।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই উপায়ে খাদ্য।
লোভনীয়।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১২
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন। এ-খাবার সত্যিই লোভনীয়।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: নাহ দেখতেও ভালো লাগছেনা; স্বাদেও খুব একটা যুত হবে বলে মনে হয়না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
কাছের-মানুষ বলেছেন: খাইছে আমারে, কন-কি! তবে রহমান সাহেব আপনার গেইস সঠিক হয়নি!
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
তাই আমি চেষ্টা করছি চিকন আলী হতে।
সবার জন্যই সুস্থ থাকাটা জরুরী।
স্বাস্থ্য যতটুকু যেখানে দরকার ততটুকু, সামান্য কম বেশি হতে পারে।
কিন্তু বেশি মোটা যেমন নানারকম অসুখ দেখা দেয়, আবার বেশি চিকনও ভালো না।
হাফজান দেখলে মাইর দিতে ইচ্ছে করে
আবার মারলেও বিপদ, উল্টো ব্যথা পাবো এমন চিকন!
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: না, না, অমন চিকুন না, আমি চেষ্টা করছি কম চিকন হতে! ইয়ে মানে স্বাস্থ্যবান চিকন যাকে বলে আরকি।
হা হা হাফজান না, ফুলজান আরকি!
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: কাচ্চি আমার কেন জানি ভালো লাগে না।
গতকাল দুপুরে সুরভি কাচ্চি রান্না করছে। খেতে বসে নাড়াচাড়া করে রেখে দিয়েছি। অথচ সবাই খেয়ে বলল খুব মজা হয়েছে।
আমার ভাগ্য খারাপ। রাতেব এক বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলাম। সেখানে কাচ্চি দিলো। তাও আবার বাসমতি চাল দিয়ে রান্না। মেজাজ টা প্রচণ্ড গরম হয়েছে। সেই অনূষ্ঠান থেকে বের হয়ে শেষে রেস্টুরেন্টে গিয়ে তেহারী খেয়েছি ইচ্ছা মতো।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: বিয়ে বাড়ির বাসমতী চালের কাচ্চি ছেড়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে তেহারী খেয়েছেন! হা হা!
বাসমতী চাল আমার ভাল লাগে, আমরা বাসমতী চালের ভাতই খাই বিদেশে। আমার কাছে তেহারী বা বিরানি থেকে কাচ্চিই ভাল লাগে বেশী, সাথে সালাদ হতে হবে। পরিবারের সবার সাথে বা বন্ধুদের সাথে খেলে স্বাদ আরও বেড়ে যায়!
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কেন ভাই এভাবে লোভ লাগিয়ে দিলেন!
এখন কাচ্চি বিরিয়ানী না খেলে তো ঘুম হারাম হয়ে যাবে
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: দেশে-তো কাচ্চি বিরানি চাইলেই হাতের নাগালে পাওয়া যায়! খেয়ে ফেলুন, আফসোস রাখা ঠিক হবে না!
আমি ঢাকার রেস্টুরেন্টগুলোর মজাদার খানা খাদ্য মিস করছি।
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: কাচ্চির চেহারা বলছে খেতে খুব সুস্বাদ্য হয়েছে ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫১
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি ঠিকই অনুমান করেছেন। খেতে ভালই সুস্বাদু ছিল।
৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ভোর ৪টা'য় উঠে চা বানিয়ে খেলাম, যুদ্ধের খবর দেখছি, আপনার রান্নার কথা পড়ছি। মনে হয়, বাংলাদেশের ভেতরে অবস্হিত বেশীরভাগ ব্লগারেরা রান্না করতে জানেন না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫২
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি অনেক সকালে ঘুম থেকে উঠেন!!!
হুম, বাংলাদেশের ব্লগারেরা রান্না-বান্না জানে না, তবে প্রবাসীরা বেশিরভাগ জানেন।
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৬
করুণাধারা বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার কাচ্চি কাহিনী। ছবি দেখে মনে হচ্ছে স্বাদও ভালো হয়েছে।
আপনি লিখেছেন, শনিবার রাতেই কাচ্চির জন্য মাংস রান্না করে রেখেছিলাম। আপনি কি মেরিনেট করাকে রান্না করা বলছেন? কাচ্চিতে তো মেরিনেট করা কাঁচা মাংস এবং আধা সিদ্ধ ভাত লেয়ারে লেয়ারে দিয়ে ওভেনে রান্না করা হয়! আগে থেকে মাংস রান্না করে যে বিরিয়ানি তৈরি করা হয়, তাকে বলে পাক্কি বিরিয়ানি।
যেভাবেই বানানো হোক স্বাদটাই আসল কথা। মনে হচ্ছে আপনার বিয়ানীর স্বাদ ভালো হয়েছিল।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি একটু অন্যভাবে রান্না করি।
আমি প্রথম দিকে মেরিনেট করা মাংসর দিয়ে কাচ্চি রান্না করতাম, তবে এখন মাংস আগে থাকতেই কিছুটা রান্না করে নেই।
কিছুটা রান্না করা মাংসের উপর আধা সিদ্ধ চাল লেয়ার করে দিয়ে, প্রয়োজনী সব কিছু দিয়ে দেই যেমন কাচা মরিচ, লবণ, গোলাপ জলের পানি এবং ধনিয়া পাতাসহ ইত্যাদি। তারপর আটা দিয়ে বানানো দো দিয়ে সিল করে নেই পুরো পাতিল যাতে কোন ধোয়া বের হতে না পারে, তারপর চুলাতে একটা একটি ফ্রাই পেন গরম করে তার উপর পাতিল দিয়ে হালকা আচে রান্না করি।
হ্যাঁ দারুণ হয়েছিল খেতে।
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: * শায়েস্তা খা নয় শায়েস্তা খাঁ হবে । চন্দ্রবিন্দু না দিলে ওনারে অসম্মান করা হবে !
* বেশী নয় বেশি ।
* পরা নয় পড়া ।
* চো চো না চোঁ চোঁ ।
* ঝাপিয়ে নয় ঝাঁপিয়ে ।
আরও ভুল ধরবার ইচ্ছা ছিল নিজেকে নিবৃত করলাম । এভাবে আমাদের কাচ্চি না খাইয় এভাবে ছবি দেয়াটা বড্ড অন্যায় হয়েছে । হাহাহাহাহাহহাহা ।
ভালো থাকবেন পরিবার নিয়ে , মাটির গন্ধ গায়ে মেখে পরবাসী হয়ে !!!
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৩
কাছের-মানুষ বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে। আমি কয়েকটি সংশোধন করে দিয়েছি। আর ভুল না ধরবার ইচ্ছা করে ভালই করেছেন! হা হা
১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০৯
কামাল১৮ বলেছেন: কাচ্চি আর বিরানির মধ্যে পার্থক্য কি?গুরুপাক খাবার আমার পছন্দ না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: কাচ্চি বিরানির মাংসের পিস কিছুটা বড় হয়, এবং মাংসের উপর আধা সিদ্ধ চালের লেয়ার দিয়ে পাতিল সাধারণত আটার বানান দো দিয়ে সিল করা হয়। উদ্দেশ্য মাংসের ভাপে যেন উপরের চাল ভাল করে হয়ে যায়।
এই ধরনের খাদ্য কম খাওয়াই ভাল।
১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: যাচ্চলে , নিজেই দুটো ভুল করে বসলাম দেখছি ।
নিবৃত্ত হবে , খাইয়ে হবে !!
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: হা হা, নো প্রবলেম।
১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
ইসিয়াক বলেছেন: আহ! লোভনীয়
০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৫৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: সত্যিই এগুলো লোভনীয় খাদ্য।
১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:১৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: কাছের মানুষের খুব কাছেইতো ছিলাম গত মাসে, কাচ্চির ঘ্রাণ তাহলে আপনার বাসা থেকে পেয়েছিলাম, একটু মাথা খাটিয়ে ব্লগে আসলেই নিজেও ভাগ বসাতে পারতাম।
কাচ্চি দেখতেতো লোভনীয় হয়েছে, তবে আমি আমেরিকায় এসব একদম মুখে দেইনা, বিরিয়ানি কাচ্চি পোলাও এসব আমার ভালো লাগেনা, যেসব ভালো লাগে সেসব এখানে আকাশ ছোঁয়া দাম। এক আটি লাল শাক দিয়ে গরুর মাংস মিলে ৩ /৪পাউন্ড।
ঢাকার একটা যায়গায় কাচ্চি আমার প্রিয় সেটা হলো আজাদ প্রোডাক্টসের গলি তে শাহীন বিরিয়ানি হোটেলে। এখন আছে কিনা জানা নেই।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনিতো বোধ হয় নিউ-ইয়র্ক থাকেন, আমার এখান থেকে অনেক দূর। এদিকে আসছিলেন যেহেতু চলে আসতেন এরিজোনায়!
রিচ খাবার আসলে এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। আমি আসলে রেস্টুরেন্টের বিরানি/কাচ্চি এড়িয়ে চলি আমেরিকায়, যা খাই বাসারটাই খাই। রেস্টুরেন্টে খেলে আমি সাধারণত মেডিটেরানিয়ানে (mediterranean) খাই, মধ্যপ্রাচ্যের খাবার বিশেষ করে কাবাব সাথে রাইস ভাল লাগে। তবে আমেরিকায় বিরানি বেশ কয়েকবার খেয়েছি আটলান্টার পূর্ণিমা রেস্টুরেন্টে, বাঙালি রেস্টুরেন্ট, দারুণ খাবার ছিল।
শাহীন বিরিয়ানি হোটেলে খাওয়া হয়নি, তবে জীবনের প্রথম আমি কাচ্চি খেয়েছিলাম ধানমন্ডির জিগাতলার এক রেস্টুরেন্টে, এখনো মনে হয় সেই সাধ লেগে আছে, রেস্টুরেন্টটির এখনো আছে কিনা আমি জানিনা!
১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যাক এখন ভালো লাগছে আপনার কনফিডেন্স দেখে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১০
কাছের-মানুষ বলেছেন:
কুল ডাউন রহমান সাহেব। আপনার ভাল লাগছে জেনে আমি আনন্দিত বোধ করছি, ভাল লাগা ভাল।
১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০০
অপু তানভীর বলেছেন: বাসায় রান্না করা কাচ্চি আসলে দোকানের মত স্বাদের হয় না কোন ভাবেই । সেটা দোকানের জন্যই রেখে দেওয়া উচিৎ বলে মনে হয় । তবে আপনাদের আসেপাশে ভাল বিরিয়ানির দোকান না থাকলে অবশ্য আলাপ ভিন্ন ।
অবশ্য আপনার কাচ্চির ছবি দেখে মনে হল যাই আজকে দুপুরে একটু খেয়ে আসিগে !
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি আসলে রেস্টুরেন্টের বিরানি/কাচ্চি এড়িয়ে চলি আমেরিকায়, যা খাই বাসারটাই খাই। বিগ স্কেলে আমার রান্নার অভিজ্ঞতা আছে, ১৫০ মানুষের খাবার।
অবশ্যই খেয়ে আসুন, খেতে ইচ্ছে করলে অপেক্ষা করা উচিৎ নয়।
১৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চাল মনে কম সিদ্ধ হয়েছে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: না কম হয়নি।
১৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দেশে যে অবস্থা জনগনকে এমনিতেই ডায়েট করতে হবে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
কাছের-মানুষ বলেছেন: হুম, অনেকেই ইতিমধ্যেই বাধ্য হয়ে ডায়েটে আছে! দেশে আয়ের চেয়ে ব্যয় বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: বোঝা গেল, রান্না-বান্না আপনার পছন্দেরই একটা বিষয়। ছবি দেখে আপনার খাদ্যসম্ভারকে বেশ রসনাদ্দীপক মনে হলো।
খাদ্য সম্পর্কিত কোটেশনগুলো ভালো লেগেছে। হাল্কা রম্য স্টাইলে লেখা পোস্টটিও ভালো লেগেছে।
পোস্টে নবম প্লাস। + +
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ছুটির দিনগুলোতে রান্না বান্না করতে আমার ভালই লাগে। আমি চেষ্টা করেছি কিছুটা রম্য স্টাইলে লেখতে যেহেতু এত সিরিয়াস কোন বিষয় নিয়ে লেখছি না।
আপনার ভাল লাগাতে ভাল লাগছে, নবম প্লাসে অনুপ্রাণিত হলাম। ভাল থাকবেন সবসময়।
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এর আগের পোস্টের এবং এবারের কাচ্চি বিরানির ছবি দুটো দেখে মনে হচ্ছে এবারেরটাই বেশি মুখরোচক হয়েছে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:১৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন। মাঝে মাঝে এই খাবার খাওয়া হয় রান্না করে। আমি বাহিরে খেলে সাধারণত মিডলষ্টাইন/মেডিটেরিনিয়ন খাবার কিনে খাই, আর বাসায় দেশীয় খাদ্য।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৩
মিরোরডডল বলেছেন:
গতবার স্লাইটলি ওভারকুকড হয়েছিলো, এবারেরটা বেটার।
আমাদের দেশে কাচ্চি লাইক করেনা এমন মানুষ বিরল।
অনেকে বেশি স্পাইসি করে ফেলে, সেটা ভালো লাগেনা।
দেখতে ভালো হয়েছে, বোঝা যাচ্ছে স্বাদও সেরকম হবে।
কিন্তু পেটে পিলে হলে কিন্তু ব্লগাররা দায়ী না