নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‘মানুষ তার স্বপ্নের চাইতেও বড়’

কাছের-মানুষ

মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !

কাছের-মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুরে এলাম আমেরিকার ইন্ডিয়ানা থেকে

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:০৯


ভ্রমণ আমার কাছে সব সময় ভাল লাগে, তবে সেটা ফ্রি হলে আনন্দটা অনেক বেড়েই যায়!গত সপ্তাহের সোমবারে আমেরিকার ইন্ডিয়ানা গেলাম প্রায় চার দিনের জন্য। আমার স্টেইট থেকে প্রায় সতেরশত মাইল দূরে অবস্থিত! সফর সঙ্গী হিসেবে ছিল আমার এক আমেরিকান ল্যাব মেইট। আসলে একটি কনফারেন্স ছিল Purdue University তে তাই এই যাত্রা! আমার কনফারেন্স/মনফারেন্সগুলো ভাল লাগার কারণ হল এখানে নিজের পকেটের মাল-পানি খরচ করতে হয় না! আমাদের খরচ বহন করছিল আমাদের প্রজেক্ট। তবে এই জার্নিকে ঘিরে আমার ল্যাব-ম্যাট আমেরিকান কিছুটা বেজার ছিল, এই বেজারের শানেনজুল ছিল আমাদের ভাল বাসা দিবসের ১৪ তারিখেও সেখানে থাকতে হবে, ছেলেটা এক থাই মেয়েকে বিয়ে করেছে, বউকে ছেড়ে থাকতে হবে বলে আমার সাথে উহ-আহ করছিল!


ইন্ডিয়ানার Lafayette শহরের ডাউনটাউন।

আমেরিকান এয়ার লাইনে করে ট্রাভেল করেছিলাম।

যাইহোক আমাদের ফ্লাইট ছিল এই বার তারিখের সকাল সাড়ে সাতটায়, আমি পাঁচটার দিকে ঘুম থেকে উঠে যাবার প্রস্তুতি নিয়ে উবার দিয়ে বের হয়ে গেলাম এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে। সব মিলিয়ে ৮-৯ ঘণ্টার ফ্লাইট ছিল ট্রানজিট মিলিয়ে। আমরা হোটেলে গিয়ে উঠলাম সেখানকার লোকাল টাইম ৫-টা বাঁ সাড়ে ৫টার দিকে। আমি আর আমার ল্যাবমেইট একই হোটেলে উঠেছিলাম তবে আলাদা কামড়ায়, সন্ধ্যা ৬টার দিকে বের হলাম দুজন খানা খাদ্য খাবার জন্য। আমাদের হোটেলটি ছিল ডাউন-টাউনের পাশেই, আমরা ডাউন-টাউনের একটি জাপানিজ রেস্টুরেন্টে গিয়ে দানার-দান জাপানিজ সুসি খেলাম। জাপানিজ সুসি আমার প্রিয় একটি খাবার।


এই হোটেলেই উঠেছিলাম কয় দিনের জন্য।

হোটেল থেকে ইউনিভার্সিটি যাবার পথে এই নদিটি হেটে পার হতাম। অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য।

Purdue University দেখতে বেশ সুন্দর, তবে ইন্ডিয়ানাতে গিয়ে দেখলাম এখনো অনেক শীত। মোটা জামা কাপর ছাড়া বাহিরে বের হওয়া যায় না! কনফারেন্স এর একটি ধনাত্মক দিক হচ্ছে এখানে আমরা যারা একই বিষয়বস্তু নিয়ে কাজ করি তাদের সবার সাথে মোলাকাত এবং চেনাজানার সুযোগ তৈরি হয়, সেখানে ইউনিভার্সিটি ছাড়াও অনেক ইন্ডাষ্টির লোক জনও আসে! আমি অন্য সময় সাধারণত কনফারেন্সে সুযোগ বুঝে চম্পট দিয়ে ঘুরাঘুরি করে আসি, তবে এবার কনফারেন্স ছাড়া কোথাও যাই নি। সারাক্ষণ কোন না কোন সেশন চলছিল, সাথে দুপুরে খানা-খাদ্য ছিল কনফারেন্সের পক্ষ থেকে দেয়া হয়েছিল আর চা-কফি-তো ছিল আনলিমিটেট।


যে কয়দিন ছিলাম এখানেই আমাদের খানা দেয়া হত।

এগুলোই দুপুরের খাবার ছিল কয়েক দিন।

আমাদের কনফারেন্সে ১৪ তারিখে রাতে ডিনার পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল। সেদিন বিশাল খানা-খাদ্য দিলাম। আমার সাথে তিনটি নেদার ল্যান্ড ভিত্তিক কোম্পানি এবং আরেকটি আমেরিকান কোম্পানির লোকের সাথে ভাল খাতির জমে গেল, ডিনার সেড়ে আমার আমার আমেরিকান ল্যাব-মেট-সহ তাদের সাথে ক্লাবে গেলাম। আমি সাধারণত ড্রিংস/ম্রিংস করিনা তবে আমার আমেরিকান ল্যাব-মেট ধু-মায়া ড্রিংস করে, তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও যেতে হল আরকি। যাইহোক, তারা ক্লাবে গিয়ে ড্রিংস করল আর আমি বরফ কুচি পানি নিয়ে তাদের সঙ্গ দিলাম রাত বারটা পর্যন্ত।

দুদিন হল কনফারেন্স শেষ করে বাড়ি ফিরলাম! গতকাল শনিবার ছিল আমাদের এখানে, ১০০ মাইল ড্রাইভ করে এক বাঙালী দোকানে গিয়েছিলাম, উদ্দেশ্য বাজার করা আর সাথে একটি রেষ্টুরেন্টে ভোজন কর্ম সারা। সারাদিন ঘুরে রাতে বাড়ি ফিরলাম।

যাইহোক আজ এ-পর্যন্ত!

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: বরফ কুচির সাথে পানি কেন?বিষয়টা বুঝতে পারলাম ন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৩০

কাছের-মানুষ বলেছেন: তেমন কিছু না। ওয়েটারের কাছে চাইলাম পানি, দিল বরফ কুচির সাথে ঠান্ডা পানি!

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৪৮

সোনাগাজী বলেছেন:


কোন বিষয়ের উপর কনফারেন্স ছিলো? আপনাদের গ্রুপ কি এআই'এর কোন কিছুর উপর কাজ করছে?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:০৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: টেকনোলজি (যেমন ড্রোন, ইমেজ, এয়াই ইত্যাদি) ব্যাবহার করে গাছের রোগ নির্নয়, ডেভেলপমেন্ট মিজার, ইত্যাদির উপর। আমাদের গ্রুপ গাছের রুট এনালাইসিস এর জন্য স্বল্প মূল্যের স্ক্যানার বানিয়েছে, এআই ক্যামেরা ইত্যাদি ব্যাবহার করে। এআই দিয়েই কাজ করা হয় মূলত।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: ভ্রমণ বৃত্তান্ত ভালো লাগলো। আপনার সেই ল্যাব মেট কী স্ত্রীর শোকে বেশি বেশি ড্রিংক করেছিলো?

গত বছর টরোন্টো থেকে বাই রোডে শিকাগো যাবার যাত্রাপথে ইন্ডিয়ানার উত্তর-পশ্চিমে মিশিগান শহর পড়েছিলো। লেক মিশিগানের তীরে ইন্ডিয়ানা ডিউনস স্টেট পার্কের বালিয়াড়ি আর হ্রদের বালুকাময় সৈকত দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম। জায়গাটা অবশ্য আপনার কনফারেন্সের স্থান লাফায়েৎ থেকে বেশ খানিকটা দূরে দেড়-দুই ঘন্টার পথ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: হা হা, না স্ত্রীর শোকে নয়, ও এমনিই ড্রিংক করতে ভালবাসে, তবে মাতাল হয়না!!

টরোন্টো থেকে বাই রোডে এসেছিলেন মানে-তো হিউজ জার্নি ছিল! অনেক কিছুই দেখেছেন হয়ত। বাই রোডে জার্নির আলাদা মজা আছে এই সমস্ত দেশে! এই কনফারেন্সে কানাডার এক ইউনিভার্সিটি থেকে এক নেপালি আসছিল, কথা হল আমাদের অনেকক্ষণ।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২২

রোকসানা লেইস বলেছেন: আপনি তো হেঁটে লেকেরপাড়টা ছাড়া আর কিছুই দেখলেন না। খটমট কনফারেন্সে কাটালেন। আর খেলেন। :)
আমি ইণ্ডিয়ানা ঘুরে ঘুরে দেখে এসেছিলাম দু বছর আগে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

কাছের-মানুষ বলেছেন: হা হা, হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন। তেমন কিছু দেখা হয়নি! এমনিতেই শীত ছিল অনেক, তাই কনফারেন্স ফাকি দেবার ইচ্ছে হয়নি আর। সামার থাকলে হয়ত কিছু ঘুরে আসা যেত! এয়ারপোর্টে আসা যাবার পথে শাটেলে যা দেখা হয়েছে, বেশ নীরব একটি শহর মনে হয়েছিল, শীতের জন্যই কিনা জানিনা।

আপনি ঘুরে এসেছেন শুনে ভাল লাগল।

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পরের পর্ব দিয়েন দ্রুত। শুরু হতেই শেষ হয়ে গেল।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: এটার কোন পরের পর্ব নেই। একটি সংক্ষিপ্ত ব্লগ সাথে কিছু ছবি আরকি।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন কাহিনী।
মনে হচ্ছে আনন্দময় জীবন পার করছেন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি অনেকটাই সঠিক বলেছেন।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছবি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১১

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: বেশ বেশ!
যেইখানে যাই আমরা খাবার দাবার নিয়ে এক্সটা একটা আগ্রহ থাকে। আপনার দুপুরের খাবার দেখে খুব একটা আগ্রহবোধ করলাম না।
ক্লাবে কি আর খাওন দাওন ছিল না হুদাই পানি খাইলেন ক্যান?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: দুপুরে মেক্সিকান টকো টাইপের খাবার সাথে সালাদ ছিল।

ক্লাবে যাবার আগে কনফারেন্সের পক্ষ থেকে হিউজ খানা দানা ছিল, সেখানে রাইস, ভেজিটেবল অনেক কিছুই ছিল। ক্লাবে-তো আমরা কয়েকজন গিয়েছিলাম, অলরেডি ডিনার শেষ করে। ক্লাবে গিয়ে আমি শুধু কোক আর পানি খাওয়ার মাঝেই সীমাবদ্ধ ছিলাম, ক্লাবে বিদেশীরা বিয়ার টিয়ার খায় আর গল্প করে আমি আসলে তাদের-মত ড্রিংস/ম্রিংস করি না!

আমারও খানা দানায় আগ্রহ থাকে তবে এই ধরনের জায়গায় ওয়েস্টার্ন আর মেক্সিকান, আর ইতালিয়ান খাবারই বেশীর ভাগ দেয়া হয়!

ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: নদীটি বেশ শান্ত। চারিদিকের পরিবেশটা খুবই ভাল লাগলো--------দারুন লিখেছেন। আরো ছবি দিলে মনটা বেশি খুশি হতো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: নদীটি সত্যিই শান্ত ছিল। শীতও পরেছিল অনেক সেখানে, সাথে ঠাণ্ডা বাতাস। ছবি কয়েকটি মাত্র তুলে ছিলাম এই নদীর।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ছবি !!
ভালো লাগলো আপনার ভ্রমণ বর্ণনা।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে ভাল লাগল অনেক।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০

মিরোরডডল বলেছেন:




জাপানিজ ফুড ইয়াম!
আরও কিছু ছবি দিলে ভালো লাগতো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: জাপানিজ সুসি আমার অনেক প্রিয়। আমি জাপানিজ রেস্টুরেন্টে গেলে এই আইটেমটাই খাই সাথে কোন সূপ টাইপের আইটেম খুঁজি। ছবি আর তেমন নেই।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৯

করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে, বিশেষ করে নদীর ছবিটি!

আপনি আমেরিকার বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ কাহিনীগুলো লিঙ্ক দিয়ে সংযুক্ত করে দিতে পারেন... বেশ কয়েকটি স্টেটে তো ঘুরেছেন।‌

কৃষি ক্ষেত্রে এআই নিয়ে কাজ করছেন শুনে মনে পড়লো, আমার পরিচিত একজন এধরণের কাজ করতো ফিনিক্সে, RAVEN industries এ।

শুভকামনা রইল।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। নদীটি সুন্দর, ডাউন-টাউন আর ইউনিভার্সিটি মাঝ প্রবাহিত হয়েছে। সেখানে অনেকগুলো ব্রিজ নদীর উপর, গাড়ি যাবার আসার ব্রিজ অনেকগুলো আর একটি ছিল পায়ে হেটে পার হবার।

আমি চেষ্টা করব আমেরিকার ভ্রমণ সংক্রান্ত লিংকগুলো একসাথে দিতে।

কৃষিতে এখন আমেরিকা অনেক কাজ করছে এআই ব্যাবহার করে, RAVEN সহ আরও অনেক কোম্পানি অনেক পোডাক্ট বানাচ্ছে।

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০

এম ডি মুসা বলেছেন: বহুদিন পর ব্লগ দেখছি আপনার, আর ভ্রমণে সময় আশা করি ভালো কাটছে

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: হ্যাঁ অনেকদিন পর পোষ্ট দিলাম। তবে আমি ব্লগ পড়ছি ফাকে ফাকে, মাঝে মাঝে কমেন্ট করার চেষ্টা করছি।

ধন্যবাদ আপনাকে আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।

১৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি অনেকটাই সঠিক বলেছেন।
গ্রেট।
কিন্তু আমার পোড়া কপাল।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০২

কাছের-মানুষ বলেছেন: কিন্তু আমার পোড়া কপাল।
আমার কিন্তু সেটা মনে হচ্ছে না!

১৫| ২১ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৪:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ১০০ মাইল (কিঃমিঃ নয়) ড্রাইভ করে গিয়েছিলেন বাঙালির দোকানে বাজার করতে আর রেস্তোরাঁয় খেতে? এনার্জি বটে! তারুণ্যের এ শক্তি ও উদ্যমের প্রশংসা না করে পারছি না।
হোটেল থেকে ইউনিভার্সিটি যাবার সময় ঐ নদীটা হেঁটে পার হতেন? পানি এত কম ছিল? দেখে তো তা মনে হচ্ছে না।
বেচারা ল্যাব-মেইট এর 'ভ্যালেন্টাইন্স ডে'র আনন্দ স্ফূর্তিটা মাটি হয়ে গেল! সেই দুঃখটা বোধহয় সে মদ্যপান করেই পুষিয়ে নিয়েছে।
পোস্টে অষ্টম প্লাস। + +

২১ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৫:৫৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: হ্যাঁ ১০০ মাইল, আমেরিকাতে দুরুত্ব মাইল হিসেবেই নরমালি মানুষজন হিসেব করে (কানাডাতে যেমন কি.মি)। গত মাসে যেমন ৫০০ মাইল ড্রাইভ করে ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ঘুরে এলাম।

হোটেল থেকে নরমালি হেটেই যেতাম ভেন্যুতে নদীটি পার হয়ে। নদীর পানি দেখতে কম মনে হলেও, একেবারে কম ছিল না, তখন সেখানে প্রচণ্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়া ছিল।

হা হা, হ্যাঁ আমার ল্যাব-মেটের আনন্দটা ম্লান হয়ে গিয়েছিল কিছুটা।

পাঠ, মন্তব্য এবং লাইকের জন্য ধন্যবাদ রইল অনেক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.