নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !
আমার ছেলে কিয়ানের অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল ডিজনিল্যান্ড যাবার! আমেরিকার অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হল এই ডিজনি। এই ধরনের জায়গায় যাব বললেই যাওয়া যায় না, মালপানির একটা ব্যাপার আছে! তাছাড়া আমি ভাবছিলাম, ছেলে একটু বড় হলে নিয়ে যাব, যাতে স্মৃতিগুলো মনে রাখতে পারে! দিরহাম যেহেতু খরচই করব, যাতে সেটা কাজে লাগে! আমেরিকাতে স্কুলগুলো সাধারণত মে মাসে ছুটি হয় এবং আবার শুরু হয় আগস্টে। পরিকল্পনামাফিক এ বছর ছেলের স্কুল ছুটির পরপরই এই সফরে যাব বলে সিদ্ধান্ত নিলাম!
পুরো জার্নি ভিডিও করেছিলাম! এটা প্রথম দিনের যাত্রা পথের ভিডিও। রোড ট্রিপ!
আমেরিকায়া দু-জায়গায় ডিজনি আছে, একটি ক্যালিফোর্নিয়ার আনাহেম (Anaheim) শহরে এবং অন্যটি ফ্লোরিডার অরল্যান্ডো (Orlando) শহরে। আমি থাকি আমেরিকার এরিজোনাতে, আমার এখান থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার আনাহেম শহরের ডিজনি কাছে হয়, দূরত্ব প্রায় ৫০০ মাইল (৮০৪ কিমি)। এখানে ছোট করে একটি তথ্য দেই, এই ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনিই বিশ্বের প্রথম ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানির থিম পার্ক, যা শুরু হয় ১৯৫৫ সালে। পরে আমেরিকার ফ্লোরিডা থেকে শুরু করে বিশ্বের বেশ কিছু দেশে, যেমন জাপান, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশে ডিজনি চালু হয়।
যাইহোক, ইতিহাস আর পাতিহাঁস বাদ দিয়ে মূল কথায় আসি! আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনিতে যাব ড্রাইভ করে। ৫০০ মাইল ড্রাইভ করা আমার জন্য মামুলী ব্যাপার! আমার ছেলের স্কুল শেষ হবে মে মাসের ২৩ তারিখে, আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম ২৪ তারিখে সফরে বের হয়ে যাব বাসা থেকে, থাকব চারদিন। চারদিন থাকার পরিকল্পনার কারন হল, ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনি-তে দুটি থিম পার্ক আছে, দুদিন দুটো থিম পার্কে ঘুরব, বাকি দিনগুলো লস এঞ্জেলেসের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ঘুরব (হলিউড ওয়াক অব ফেইম, হলিউড সাইন, সমুদ্র সৈকত)! যেহেতু মালপানি খরচই হবে, যাতে পুষিয়ে যায়!
আমাদের বাসার সামনে রওনা দেবার আগে, পিছনে আমাদের গাড়ি!
আমি মে মাসের ২৩ তারিখেই ডিজনির দুই দিনের টিকিট কিনলাম। পার্কিং-সহ টিকিটের দাম পড়ল প্রায় এক হাজার ডলার! ২৪ তারিখে সকাল দশটার দিকে রওনা দিলাম, সাথে বিরানি রান্না করে নিয়ে নিলাম যাতে ক্ষুধা লাগলে খানা-খাদ্য পেটে চালান করতে পারি। আমাদের উদ্দেশ্য হল ২৪ তারিখে সারাদিন ড্রাইভ করে ২৫ ও ২৬ তারিখে ডিজনিতে কাটানো, বাকি দিন লস এঞ্জেলেসে! এরিজোনাকে বলা হয় আমেরিকার মরুভূমি, মে মাসে গরমে মানুষের হালুয়া টাইট করে দেয়, তবে সকালের আবহাওয়া বেশ ভালো ছিল। আমরা বাসা থেকে বের হলাম শুক্রবার সকাল প্রায় দশটা নাগাদ।
আমেরিকার হাইওয়েতে ড্রাইভিং করে বেশ আরাম, বিশাল রাস্তা, হাইওয়ের দুপাশে ধু-ধু মরুভূমি। আমরা দ্রুত এগিয়ে চলছি! অ্যারিজোনাতে গাছ-পালা তেমন নেই, অন্তত অ্যারিজোনার দক্ষিণে শুধু খা-খা করে! আবহাওয়া শুকনো হওয়ায় গাছপালা বড় হয় না! আমেরিকার হাইওয়ের একটি আকর্ষণীয় দিক হল এখানে ৫০-১০০ মাইল অন্তর রেস্ট এরিয়া থাকে, যেখানে মানুষজন একটু বিশ্রাম নেয়। তবে রেস্ট এরিয়াতে বাংলাদেশের মতো কোনো খাবারের দোকান নেই, তবে ওয়াশরুম থাকে। অনেকে দূরপাল্লার সফরে রেস্ট এরিয়াতে গাড়ি থামিয়ে গাড়ির ভিতর ঘুমিয়ে নেয় রাতে। আমি আমেরিকায় বেশ কিছু লম্বা ট্রিপ দিয়েছি একা একা, আমি ৪-৫ দিনের সফরে বের হলে সাধারণত হোটেলে/ফোটেলে থাকি না, রেস্ট এরিয়াতে গাড়ি থামিয়ে ঘুমিয়ে নেই, মাল্পানি যেমন বাচে তেমন এতে এক ধরনের রোমাঞ্চ অনুভব করি!চারদিকে শূন্যতা, আশেপাশে মাইলের পর মাইল কোনো আদম বসতি নেই—এরকম পরিবেশে গাড়ির ভেতর থেকে কাচের ফাঁকে রাতের আকাশ ভয়ংকর রকমের সুন্দর লাগে!
যাইহোক, প্রায় ১৫০ মাইল ড্রাইভ করে দুপুরে আমরা একটি রেস্ট এরিয়াতে যাত্রা বিরতি দিলাম। সেখানে খাবার খেয়ে পুনরায় রওনা দিলাম গন্তব্যের দিকে। এরিজোনা একেবারে ছোট নয়, আয়তনে বাংলাদেশের দুটোর সমান হবে। ৩০০ মাইলের উপরে ড্রাইভ করে আমরা ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে প্রবেশ করলাম। আমি এরিজোনায় যেই মরুভূমি দেখেছি, ক্যালিফোর্নিয়ার মরুভূমি তার থেকে একটু ভিন্ন। এখানে বলে রাখি ক্যালিফোর্নিয়া মরুভূমি রাজ্য নয়, তবে এরিজোনার সীমান্তের দিকে ক্যালিফোর্নিয়ার যে অংশ, সেগুলো মরুভূমি। ক্যালিফোর্নিয়ার আয়তন বাংলাদেশের প্রায় তিনটার সমান! যাইহোক, ক্যালিফোর্নিয়ার ঢুকে দেখলাম এখানকার মরুভূমি একেবারেই মধ্যপ্রাচ্যের মতো। আমি কখনো মধ্যপ্রাচ্যে যাইনি, তবে আমার কিছুক্ষণের জন্য মনে হয়েছিল আমি বোধ হয় সাহারা মরুভূমিতে পৌঁছে গেছি! মনের অজান্তেই ব্যাকগ্রাউন্ডে বেজে উঠল "ইয়া হাবিবি, ইয়া হাবিবি" গান! আমাদের এই যাত্রার পুরো ভিডিও করে আমার ছেলের ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করে রেখেছি। উপরের ভিডিওতে এই মরুভূমির কিছু দৃশ্য আছে।
এই রেস্ট এরিয়াতে দ্বিতিয়-বার বিরতি নিয়েছিলাম! ছবিতে আমার পোলা আগুনের গোলা-কিয়ান!
অনেকটা পথ চালিয়ে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি রেস্ট এরিয়াতে আমরা দ্বিতীয়বারের-মত যাত্রা বিরতি দিলাম। উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার ছেলের ছবি, এখানেই যাত্রা বিরতি দিয়েছিলাম। অ্যারিজোনায় যেভাবে গরম ছিল, এখানে ঠিক তার বিপরীত, আবহাওয়া বেশ ঠান্ডা, আর গাছপালা প্রচুর! এরপর আমরা আর কোনো বিরতি নেই-নি, খাবার খেয়ে সরাসরি রওনা দিলাম গন্তব্যে, রাত ৮:৩০ এর দিকে পৌঁছালাম আমাদের হোটেলে।
চলবে।
বাই দ্যা ওয়েতে— ব্লগ গরম আছে রাজনৈতিক পোস্টে! তাই ভাবলাম ঘর পোরার মাঝে আর আলু পোড়া না দেই! সবার মাথা গরম আছে, শান্ত হোন!
আমার ভ্রমণ পোষ্ট-সমূহঃ
যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে
আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়
আমার থাই এবং লাউস ভ্রমনের গল্প
ঘুরে এলাম আমেরিকার সানফ্রানসিসকো
আমেরিকার আলাবামা থেকে ওয়াশিংটন রোড ট্রিপ
অরিগনের সর্বোচ্চ পর্বত মাউন্ট-হুড
সিলভার ফলস পার্ক যেন আমেরিকার বুকে এক টুকরো স্বর্গ
আমেরিকার গ্রামে বেরী-পিকআপে একদিন
আমেরিকার ৯০০০ ফুট উচু পাহাড় মাউন্ট লেমনে একদিন
ঘুরে এলাম আমেরিকার ইন্ডিয়ানা থেকে
অরিগণ থেকে এরিজোনায় রোড ট্রিপঃ
আমেরিকার অরিগণ থেকে এরিজোনায় রোড ট্রিপ (পর্ব পাচ এবং শেষ): পৌছে গেলাম মরুভূমি রাজ্য এরিজোনাতে
আমেরিকার অরিগণ থেকে এরিজোনায় রোড ট্রিপ (পর্ব চার): লস-এঞ্জেলেসে একদিন
আমেরিকার অরিগণ থেকে এরিজোনায় রোড ট্রিপ (পর্ব তিন): পৌছে গেলাম ক্যালিফোর্নিয়ার সান-ফ্রানসিসকো
আমেরিকার অরিগণ থেকে এরিজোনায় রোড ট্রিপ (পর্ব দুই): যাত্রা শুরুর দিন
আমেরিকার অরিগণ থেকে এরিজোনায় রোড ট্রিপ (পর্ব এক): ভ্রমনের ইতিকথা
০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন। আমি চেষ্টা করি সুযোগ পেলে বেরিয়ে পরছে।
২| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪
শায়মা বলেছেন: আমরা অবশ্য বাংলাদেশে বাড়ি থেকে বের হতেই ভয় পাচ্ছি। জানালা বারান্দার কাঁচে চোখে রেখে কাঁচের বাক্সে বন্দী জীবন কাটাচ্ছি।
তবে আমাদের স্কুল থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গতকাল থেকে রাস্তা পরিষ্কার, ট্রাফিক কন্ট্রোলসহ নগরায়ন সৌন্দর্য্যের অংশ হিসাবে দেওয়াল চিত্র আহবান করা হয়েছে। এই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কাঁচের বাক্সে বসে থাকা ছেলেমেয়েরাও এই গরমেও উৎসাহের সাথে অংশ নিয়েছে এই কর্মযজ্ঞে। অভিভাবক শিক্ষকেরাও যোগ দিয়েছেন। খানাপিনাসহ রং তুলি ঝাড়ু ব্রাশ নিয়ে হাজির হয়েছেন তারা।
০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: এই সময় কেটে যাবে এবং আমি আশাবাদী আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে। গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা এবং কোন জাতির সভ্য হয়ে উঠার অনেকগুলো ধাপ আছে, অনেক চরাই উৎরাই পেরিয়ে, দ্বীর্ঘ যুগ পেরিয়ে একটি জাতি সভ্য হয়, এটা রাতারাতি হয়না! একটি পরিবর্তন হল যেটা না হলে দেশ আরো পিছিয়ে পরত।
চমৎকার উদ্যোগ। আমি সাধুবাদ জানাই। আমার পরিচিত অনেক ছাত্র/ছাত্রী দেখছি তারা রাস্তা পরিস্কার টাফিক নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি ভাল কাজ করার চেষ্টা করছে। আমি কোরিয়াতে দেখেছি সেখানে স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের ভলেন্টিয়ার হিসেবে এই কাজ গুলো করতে, আসতে আসতে আশা করি দেশের পরিবর্তন হবে, এবং ল এন্ড অর্ডার ফিরে আসবে। পুলিশ প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাথে মানুষের একট দুরুত্ব তৈরি হয়েছিল, এরা মানুষের বিশ্বাস এরা হারিয়েছে, যার ফলে এই শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে, আশা করি শীঘ্রই সবাই নির্ভয়ে কাজে ফিরে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ নিবেন।
৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:০৭
পবন সরকার বলেছেন: ভালো লাগল
০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৯
করুণাধারা বলেছেন: গত কয়দিনে মাথায় কিছু জিনিস এমন ভাবে বসে গেছে, রেস্ট এরিয়াতে গাড়ির ভেতরে আপনার ঘুমানোর কথা পড়েই আঁতকে উঠেছিলাম। মনে হচ্ছিল, ডাকাত আসে যদি...
যাহোক, ব্লগেও দেশের মতো উত্তেজনাময় অবস্থা। এর মধ্যে এই ভ্রমণ কাহিনীটি পড়তে ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। ডিজনিল্যান্ডের ছবি দেবেন আশাকরি।
টিকেটের দাম এতো!
০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৮
কাছের-মানুষ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
সময়টা অস্থির যাচ্ছে। শীঘ্রই সব কিছু নিয়ন্ত্রণে আসবে আশা করি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজে ফিরুক, এই উত্তেজনক সময় দূর হোক এই কামনা করি, আমি ইতিবাচক মানুষ। পোষ্টটি ভূল সময়ে দিচ্ছি জেনেই ভ্রমন পোষ্টটি করলাম, আমাদের সবার মাথা হ্যাং হয়ে আছে দেশের চলমান ঘটনা নিয়ে।
হ্যা টিকেটের দাম অনেক ডিজনির।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি ফ্লোরিডার অরল্যান্ডোতে অবস্থিত ডিজনীল্যান্ডে গিয়েছিলাম আজ থেকে প্রায় দশ এগার বছর আগে। এত কিছু দেখার আছে যে একদিনে শেষ করা যায় না। আর তা ছাড়া সবখানেই টিকেট ক্রয় করতে হয়, সেটাও একটা বড় ফ্যাক্টর।
শেষে "বাই দ্য ওয়েতে" যা বলেছেন, সেটা দারুণ হয়েছে।
"আমি আশাবাদী আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে। গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা এবং কোন জাতির সভ্য হয়ে উঠার অনেকগুলো ধাপ আছে, অনেক চরাই উৎরাই পেরিয়ে, দ্বীর্ঘ যুগ পেরিয়ে একটি জাতি সভ্য হয়, এটা রাতারাতি হয়না! একটি পরিবর্তন হল যেটা না হলে দেশ আরো পিছিয়ে পরত" - এটাও চমৎকার বলেছেন। আমি একমত।
"পোষ্টটি ভূল সময়ে দিচ্ছি জেনেই ভ্রমন পোষ্টটি করলাম, আমাদের সবার মাথা হ্যাং হয়ে আছে দেশের চলমান ঘটনা নিয়ে" -
২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
ফ্লোরিডায় থিম পার্ক আরো অনেক বেশী ৫-৭ টা হবে এবং বড়ও ক্যালিফোর্নিয়ার তুলনায়। ক্যালিফোর্নিয়ার ডিজনি সাকসেসফুলি হবার পর কর্তৃপক্ষ ফ্ল্রোরিডায় আরো বৃহত-আকারে বানায়। হ্যা একদিনেতো অনেক কঠিন সব দেখা, এক -একটা থিম পার্কে মিনিমাম একদিন সময় দিলে কিছুটা দেখা যায়। টিকিট আসলেই এক্সপেন্সিভ, আর সব খানেই কিনতে হয় এটা একটা সমস্যা।
দেশে যে ঘটনা ঘটে গেল তাতে ব্লগে রাজনৈতিক পোষ্ট ছাড়া অন্য পোস্ট কিছু আসছে না যদিও এখন বন্যা আমাদের কিছুটা ডাইভার্ড করেছে। আশা করি সব কিছু স্বাভাবিক হবে শীঘ্রই, আমাদের দেশও একটি কাঠামোতে আসবে, মানুষ আরো সভ্য হবে, সে সময়ের অপেক্ষায়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভ্রমন করা ভালো, লাইফটাকে উপভোগ করুন।