![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !
১।
অর্পিতা ছাদের রেলিংয়ে দাঁড়িয়ে আছে। জীবন এবং মৃত্যুর মাঝে আর এক পা দূরুত্ব মাত্র! নিচে শহরের আলো ঝলমল করছে, কিন্তু তার চোখে শুধু অন্ধকার। উপর থেকে মানুষগুলো বেশ ক্ষুদ্র লাগছে। আঠারো তলা বিল্ডিংয়ের উপর থেকেই মানুষদের কতই না ছোট দেখা যাচ্ছে! অর্পিতা একটি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। বুকের গভীর থেকে বেরিয়ে আসা শ্বাসটি পরিবেশটিকে আরও থমথমে করে তোলে! কালকের সকাল হয়তো আর দেখা হবে না—তাতে তার কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। বুকে কিছুটা সাহস সঞ্চার করে আবারো একটা গভীর শ্বাস নেয় এবং রেলিং থেকে পা বাড়ায় অর্পিতা। ঠিক সেই মুহূর্তে, আকাশে একটি উজ্জ্বল আলোর ঝলকানি দেখা যায়। তারপর সবকিছু অন্ধকার হয়ে যায়।
২।
অর্পিতা চোখ খুলে দেখে সে একটি অদ্ভুত জগতে আছে। চারপাশের সবকিছু যেন ত্রিমাত্রিক নয়। পায়ের নিচে ঝলসানো আলো, যেন শূন্যে দাঁড়িয়ে আছে সে! অর্পিতা চারপাশে চোখ বুলায়। তার বুকের ভিতরে এক ধরনের ঝাঁকুনি অনুভব করে। তার মনে হয় সে উল্টো হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। চারপাশের দেয়াল চোখের সামনে ভেসে উঠছে, আবার ক্রমাগত পিছিয়ে যাচ্ছে! মাথাটা ভনভন করছে!
সে দেখতে পায় অদ্ভুত আকৃতির কিছু নড়াচড়া করছে, যাদের শরীর যেন আলো দিয়ে তৈরি। তারা কথা বলে না, কিন্তু অর্পিতার মস্তিষ্কে একটি বার্তা ভেসে ওঠে, "তুমি এখন পৃথিবী থেকে অনেক দূরে।"
চমকে উঠে অর্পিতা! সে কি স্বপ্ন দেখছে?
"আপনি কে?" জিজ্ঞেস করে অর্পিতা।
"আমরা পঞ্চম মাত্রার প্রাণী। তুমি এখন আমাদের এখানে আছ।"
"পঞ্চম মাত্রা?" জিজ্ঞেস করে অর্পিতা।
"হ্যাঁ।" বলে প্রাণীটি।
কিছুক্ষণ নীরবতা থেকে পুনরায় বলে অদ্ভুত প্রাণীটি, "তুমি স্বপ্ন দেখছ না, অর্পিতা।"
"কি অদ্ভুত! আপনি জানলেন কিভাবে আমি ভাবছিলাম স্বপ্ন দেখছি? আপনার কোনো শব্দও শুনছি না!"
"আমরা কথা বলার জন্য শব্দ ব্যবহার করি না, অর্পিতা। আমরা সরাসরি তরঙ্গ পাঠাই, যার সাথে কথা বলতে চাই তার মস্তিষ্কে।"
"এটা কোন জায়গা?" জিজ্ঞেস করে অর্পিতা।
"আগেই বলেছি, পৃথিবী থেকে লক্ষ কোটি আলোকবর্ষ দূরের আমাদের পঞ্চম মাত্রার জগৎ এটা।"
আরও কিছু বলতে যাচ্ছিল প্রাণীটি, কিন্তু অর্পিতা তাকে থামিয়ে দিয়ে বলে, "কিন্তু কিভাবে সম্ভব? আমাকে এখানে কেন নিয়ে এলেন?"
"শুধু তোমাকে নয় অর্পিতা, তোমার মতো আরও অনেককে ধরে এনেছি।"
"কেন?"
"আমরা শিখতে চাই। তোমাদের আবেগ, ভালোবাসা, কষ্ট—এগুলো। আমাদের কাছে এগুলো রহস্য। আমরা বুঝতে চাই, কীভাবে এত কষ্টের মধ্যেও তোমরা টিকে থাকো।"
"এটা শেখার জন্য তোমাদের আমাদের ধরে আনতে হয়? আমাদের জীবন নষ্ট করতে হয়?"
"আমরা দুঃখিত, অর্পিতা। কিন্তু আমাদের জানতে হবে। আমাদের জগৎ তোমাদের থেকে আলাদা। এখানে আবেগ বলে কিছু নেই।"
অর্পিতা আরও কিছু বলতে চেয়েছিল, কিন্তু তারপরই সেই আলো ঝলসানো প্রাণিটি অদৃশ্য হয়ে যায়!
৩।
"আমি আরিয়ান।"
পিছনে ঘুরে তাকায় অর্পিতা। তারপর যা দেখে, তার জন্য সে মোটেও প্রস্তুত ছিল না। একটি মানুষের অবয়বের যুবক দাঁড়িয়ে আছে।
"আপনি?"
"বললাম তো, আমি আরিয়ান।" পূনরায় বলে যুবকটি।
"আপনাদের কি নামও হয়?" অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে অর্পিতা।
"কেন নাম হবে না?" বলে যুবক।
"না, আপনি তো বললেন আপনারা পঞ্চম মাত্রার প্রাণী? তাছাড়া—"
কথাটি শেষ হবার আগেই যুবক তাকে থামিয়ে দিয়ে বলে উঠে, "আরে, আমি মানুষই!"
"মানে?"
অর্পিতা চারদিকে তাকিয়ে লক্ষ করে চারপাশের সেই অদ্ভুত দেয়ালটি নড়াচড়া বন্ধ করে দিয়ে আসতে আসতে মানুষের বাড়ির আকার ধারণ করছে। শূন্য থেকে চেয়ার, টেবিল ইত্যাদি স্বতঃস্ফূর্তভাবে তৈরি হচ্ছে!
যুবকটি আঙ্গুলে তুড়ি মেরে অর্পিতার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলে, "এই পঞ্চম মাত্রার প্রাণীরা পৃথিবী থেকে অনেক মানুষ ধরে নিয়ে এসেছে ভিন্ন ভিন্ন সময় থেকে!"
"ভিন্ন ভিন্ন সময়?" জিজ্ঞেস করে অর্পিতা!
"হ্যাঁ। আমি এখানে এমন মানুষও পেয়েছি যে আমার সময়ের থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে থেকে ধরে এনেছে এরা।"
"কেন?"
"আপনাকেও নিশ্চয়ই বলেছে এরা, তারা আমাদের মানবিক অনুভুতির উপর গবেষণা করছে। আমাকে ২০০৫ থেকে ধরে এনেছে গত সপ্তাহে।"
চমকে উঠে অর্পিতা। "আমাকে এনেছে আপনার ২০ বছর পরের পৃথিবী থেকে, অর্থাৎ ২০২৫ সাল থেকে!"
যুবকটির সাথে যখন কথা বলছিল, তখন অর্পিতা একটি অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ করল। যুবকটিকে তার কেমন যেন পরিচিত লাগছে। তার চোখে এক অদ্ভুত পরিচিত ভাব।
"আপনার বাড়ি কোথায়?" জিজ্ঞেস করে অর্পিতা।
"আমি ঢাকায় থাকতাম। আমাকে যখন ধরে আনে, তখন আমার পাঁচ বছরের একটি মেয়ে ছিল।"
বলতে বলতে আরিয়ানের চোখটি ঝাপসা হয়ে উঠে। তারপর আরিয়ান কোথায় থাকত, সব বলে।
আরিয়ান যখন কথা বলছিল, তখন অর্পিতার হৃদয় যেন থমকে যায়। সে এ জন্য মোটেই প্রস্তুত ছিল না! সামনের লোকটি আর কেউ নয়, তার বাবা, যে একসময় নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল ২০ বছর আগে! সে এতদিন ভাবত, তার বাবা তাকে আর তার মাকে ছেড়ে চলে গেছে। তার বুকের ভিতরটা দমড়ে মুচড়ে যায়!
"আমি সবসময় ভেবেছি তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেছ। মা কত কেঁদেছে তোমার জন্য। আমি তাকে হারিয়েছি গত বছর। আর এখন আমি নিজেও...।" বলেই আবেগে থর থর করে কাপতে থাকে অর্পিতা।
চমকে উঠে আরিয়ান। সে বুঝতে পারে তার সামনে কে দাঁড়িয়ে আছে! কিছু বলতে যাচ্ছিল আরিয়ান, ঠিক তখনই আলোর একটি ঝলকানি অনুভব করে। বুঝতে পারে দুজন দুজন থেকে অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে!
৪।
সেই পঞ্চম মাত্রার প্রাণীরা তাদের কথোপকথন শুনছিল। তারা বুঝতে পারে মানুষের আবেগ কতটা গভীর।
"তুমি এখন ফিরে যেতে পারো। কিন্তু তোমার এই স্মৃতি আমরা মুছে দেব। তুমি শুধু জানবে যে তোমার বাবা তোমাকে ভালোবাসতেন, অর্পিতা।"
চমকে উঠে অর্পিতা। এই মাত্র সে তার বাবার সামনে ছিল, কিন্তু এখন সে দাঁড়িয়ে আছে সেই অদ্ভুত প্রাণীটির সামনে।
"না, আমি আমার বাবার সাথে কথা বলতে চাই।"
আরও কিছু বলতে চাচ্ছিল, ঠিক তখনই সে অনুভব করে সে তার ছাদের রেলিংয়ে। সে নিচে তাকায় এবং হঠাৎই তার মনে হয়, জীবনটা এতটা খারাপ নয়। কি অদ্ভুত, কিছুক্ষণ আগেই তার তীব্রভাবে মরে যেতে ইচ্ছে করছিল। তার মা গত বছর তাকে ছেড়ে চলে গেছে। বাবা তাদের রেখে চলে গিয়েছিল ২০ বছর আগে। অর্পিতা সারাজীবন বাবাকে ঘৃণা করে এসেছে। অথচ কি অদ্ভুত, আজকে সে তার বাবার জন্য মনে কেমন যেন এক ধরনের ভালোবাসা অনুভব করছে। তার চোখটা ঝাপসা হয়ে আসে। তার কান্না থামছে না। কেমন একটি ভালোলাগা এবং বাবার প্রতি মমতা অনুভব করছে আজ, এ এক স্বর্গীয় অনুভূতি, এ অনুভুতির সাথে পরিচিত নয়!
অর্পিতা চোখ মুছার চেষ্টা করছে, কিন্তু পানি যেন থামছেই না। বাবার জন্য এমন গভীর আবেগ সে অনুভব করেনি কখনো! তার কেন যেন আর হতাশ লাগছে না। নিজেকে বাঁচাতে ইচ্ছে করছে! সে রেলিং থেকে নেমে আসে এবং বাড়ির ভেতরে চলে যায়। অর্পিতা জানত না কেন, কিন্তু তার মনে হচ্ছিল যেন কেউ তাকে বলছে, "জীবনটা সুন্দর। এটাকে আঁকড়ে ধরো।" সে জানত না যে তার বাবা আরিয়ান, পঞ্চম মাত্রার সেই জগতে এখনও তার জন্য প্রার্থনা করছে।
অর্পিতার আজ কেন জানি তার বাবার ছবিটা দেতে ইচ্ছে করছে, সে ঘরের আলমারির ভিতর থেকে মায়ের পুরনো অ্যালবামটা খোলে। ছবিগুলোতে তার বাবা, মা, এবং ছোটবেলার সে। তার চোখ ঝাপসা হয়, কিন্তু এবার সেই পানি কষ্টের নয়, বরং এক ধরনের স্বস্তির। অর্পিতা উঠে দাঁড়ায় এবং জানাল দিয়ে চোখ রাখে রাতের আকাশে। তার মনে হতে থাকে এই অনন্ত নীহারিকা মাঝে কেউ একজন গভীর ভালবাসায় নিয়ে তার জন্য প্রার্থনা করছে!
আর সেই প্রাণীরা? তারা এখনও সময়ের বিভিন্ন স্তরে ঘুরে বেড়ায়, মানুষের আবেগ এবং ভালোবাসার রহস্য খুঁজে ফিরছে।
আমার লেখা সায়েন্স ফিকশানঃ
কল্প গল্প
কল্প-গল্প : যান্ত্রিক ভালোবাসা
কল্প-গল্প : বৃত্ত
কল্প-গল্প : মানুষ থেকে অতিমানব হয়ে উঠার গল্প
কল্প-গল্প : বিটা ওয়ানের ভালবাসা
কল্প-গল্প : কেথির জন্য ভালবাসা
কল্প-গল্প : সত্যিকারের ইথান
কল্প-গল্প : এপিসোড নাম্বার তেরো
কল্প-গল্প : স্যাম্পল নাম্বার তিরানব্বই
কল্প-গল্প : গামা লেভেল
কল্প-গল্প : আলফা-স্পেস
কল্প-গল্প : নিয়ন
কল্প-গল্প: ওমেগা ক্যারেকটার
আমার ১ম উপন্যাসঃ
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব এক )
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব দুই)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব তিন)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব চার)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব পাঁচ)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব ছয়)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব সাত)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব আট)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব নয়)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব দশ)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব এগার)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: নিউক (পর্ব বার এবং সমাপ্ত)
আমার ২য় উপন্যাসঃ
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব এক )
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব দুই)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব তিন)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব চার)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব পাচ)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব ছয়)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব সাত)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব আট)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব নয়)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব দশ)
ধারাবাহিক সায়েন্স ফিকশান উপন্যাস: ডায়েরি (পর্ব এগারো এবং শেষ)
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১৪
নীল আকাশ বলেছেন: ভালো লেগেছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৩
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: অদ্ভুত সু্ন্দর লাগলো গল্পটা, মেয়েটার আবেগটা মন ছুয়ে গেছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: গল্পটি ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভাল থাকুন।
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!
তবে গল্পটা কি এখানেই শেষ!!!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: হ্যা এখানেই শেষ! কিছুটা অপূর্ণতা থাক গল্পে!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম জনাব।
সহজ সরল ভাষায় সুন্দর গল্প লিখেছেন। কোনো ভান নেই, ভনিতা নেই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:১২
কাছের-মানুষ বলেছেন: ওয়ালাইকুম সালাম।
আমি চেষ্টা করি সহজ ভাষায় লেখতে যাতে সব ধরনের পাঠকের বুঝতে সুবিধা হয়!
৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পটা পড়তে পড়তে বেশ অনেকটা ঘোরের মধ্য দিয়ে কিছুটা সময় কাটলো। + +
আকাশে তো মাঝে মাঝে উজ্জ্বল আলোর ঝলকানি আমিও দেখি। কে জানে, আমা হতে বহু আলোকবর্ষ দূর থেকে "পঞ্চম মাত্রার" কেহ আমাকে অনুসরণ করে আমার আবেগকে বোঝার চেষ্টা করছেন কিনা!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৫:১৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমাদের জানা এবং অজানার মাঝে কত কিছু আছে! তাইতো শেক্সপিয়ার বলেছেন, "দেয়ার ইজ মোর ইন হেভেন অ্যান্ড আর্থ" মানুষ কল্পনাপ্রিয়, তাই ভূত দেখে ভয় পায়, আবার ভূতের ছবি দেখে ভয় পেয়েও খুশি হয়!
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো গল্পটি