নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জোছনা রাত। হট চকলেট। লেক এর পাড়। ছোট ছোট চুমুক। ভেজা রাস্তায় চেনা মুখ। আলিঙ্গন। হট চুমুক। ছোট ছোট জোছনা রাত। চকলেট লেক এর পাড়।
প্রিয় ড: ইউনুস,
আস্সালামু 'আলাইকুম।
আপনাকে আজ দুটো কথা বলতে চাই। আপনার শোনার সময় হবে কি?
কত বর্নাঢ্য জীবন আপনার! কত সাফল্য আপনার জীবনে! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন, চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষকতা করেছেন। ফুল ব্রাইট স্কলারশীপ নিয়ে ভ্যানডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করেছেন। টেনেসি স্টেইট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে এ্যামেরিকায় বাংলাদেশের পক্ষে জনমত তৈরি করেছেন। বাংলাদেশের নামে সংবাদপত্র ও বের করেছেন বিদেশের মাটিতে। নানা ধরনের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংগঠনের জন্ম দিয়েছেন এবং জড়িত থেকেছেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ফিরে এসে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার পছন্দের শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত হয়েছেন অর্থনীতি বিভাগে।
এই চট্টগ্রামেই শুরু করলেন ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর কাজ।
১৯৭৪ এর দূর্ভিক্ষ চাক্ষুষ করে দরিদ্র অবহেলিত মানব গোষ্ঠীর সাহায্যে ঋণ বিতরন কর্মসূচী চালু করলেন। ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প।নিজের পকেট উজাড় করে, তখনো ডলার আসেনি আপনার হাতে। বড়লোকদের কাজ কারবারে না জড়িয়ে মিশলেন 'ছোটলোক'দের সাথে! লোভটা যে তখনো আসেনি আপনার ভেতর।
এক পা দু পা করে এগুতে লাগলেন। মাইক্রো ক্রেডিট দিয়ে বিশ্বকে পরিচিত করলেন বাংলাদেশে সাথে। উন্নত বিশ্বের অনেক দেশেই আপনার মডেল অনুসরিত হতে থাকল।জন্ম নিল গ্রামীন ব্যাংক। যার গ্রাহক কেবল হাভাতেরই দল, মালিক পক্ষ্ যার দিনমজুর।
বিদেশী পত্রিকা, টেলিভিশন, টক-মিস্টি-ঝাল শোতে আপনার ও আপনার মাইক্রো ক্রেডিট এর কথা। আপনার বানী, সাক্ষাৎকার, একটা এক্সক্লুসিভ ছবির জন্যে হন্যে হয়ে পড়ে থাকল আমাদের উন্নত বিশ্ব! আপনার নামে বেনামে আত্মজীবনী প্রকাশিত হতে থাকল। মাইক্রো ক্রেডিট নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোর্স চালু হল। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও আসতে থাকল এসবের সাথে সাথে। আমরা কারনে অকারনে আমাদের কলিগ, ছাত্র, বন্ধু, প্রতিবেশীর কাছে আপনার গল্প শোনাতে লাগলাম।
আপনি আপনার মতই রইলেন। তখনো ঠিক লোভী হয়ে উঠেন নি।
গ্রামীন ব্যাংকের গ্রাহক বাড়ল। পরিধি বাড়ল। ব্যবসারও হোল বাড় বাড়ন্ত। ধন্য ধন্য পড়ে গেল চারদিকে। কেউ পিঠ চাপড়ে দিল কেউ বা দিল চুলকে। কেউ আবার নিজের চোখ চুলকাতে থাকল। যার নিজের কিছুই চুলকানোর ছিল না সে চোখ বন্ধ করে অন্যকে চুলকাল।
এতসব চুলকানি, হৈ হট্টগোলের মধ্যেই বোমা হয়ে ফাটল আপনার নোবেল পাবার খবর।
আমরা আনন্দে চিৎকার করে উঠলাম, কেউ পাগলের মত ফোন করেই যাচ্ছে সব্বাইকে। কেউ বিরামহীন ভাবে টেক্সট করে যাচ্ছে। ফেইসবুক স্ট্যাটাসে আপনার খবর, প্রোফাইলে আপনার ছবি। কফির দোকানে আপনি, ডিনারেও আপনিই মেইন ডিশ্! এরই মধ্যে কেউ অফিসে মিস্টি বিলা্য় আবার দু একটি খাটি বাঙ্গালি এদিক ওদিক তাকিয়ে আপনার গোষ্ঠী কিলায়!!
কি এক পাবার আনন্দে বাঙ্গালি আত্মহারা হয়ে আপনাকে সংবর্ধনা দেবার প্রতিযোগিতায় নেমে গেল। কেউ পারল কেউ পারল না। কাউকে আপনি দিলেন কাউকে দিলেন না। কেউ মন খারাপ করল তো কেউ আড়ালেই থেকে গেল। কেউ ধন্য হোল কেউ ধৈর্য ধরল। কারো মাঝে এই নোবেলের খবর সাফল্যের আগুন জ্বালিয়ে দিল, কেউবা আগুনে জ্বলে পুড়ে যেতে লাগল। কেউ চাইল আপনার দেখানো পথে চলে নিজেকে ধন্য করতে কেউ বা আবার আপনাকেই পথ দেখিয়ে নিজের যন্ত্রনা উপশমে প্রবৃত্ত হল।
প্রিয় নোবেলটাকে বুকের কাছে আগলে রেখে নিজেকে আপনি তখনো লোভ থেকে দুরে থাকলেন।
দেশকে ভালবাসলেন। দেশের জন্যে নাম, যশ, খ্যাতি সব আনলেন। দেশকে আরো ভালবাসতে চাইলেন। রাজনীতি করবেন বলে মনস্থির করলেন। ভুলটা এখানেই করলেন। নোবেলের হিংসার আগুনে ঘি ঢাললেন। এই প্রথম কি কিছুটা লোভী হয়ে উঠলেন?
প্রফেসর রেহমান সোবহান, বিচারপতি হাবিবুর রহমান, ড: কামাল হোসেন, সম্পাদক মতিউর রহমান ও মাহফুজ আনাম, এবং অধ্যাপক দেবপ্রি্য ভট্টাচার্য সহ কিছু কূশীলবের সাথে এব্যপারে আপনার যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা হল। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর কাল ঘাম ছুটে গেল এই খবরে। তাঁদের কে্উ মাঠে নামল আপনাকে নিবৃত্ত করতে, কেউ লবিংয়ে নামল আপনার কাছে আসতে, আপনাকে গোমরাহ্ করতেও কারো কারো দৌড় ঝাঁপ ছিল লক্ষ্যনীয়। পরশ্রীকাতর কেউ আবার প্রতিজ্ঞা করল উল্টো আপনারই কালো ঘাম ছুটিয়ে দেয়া হবে সময় মত।
আপনার এই নাগরিক শক্তি'র ঘোষনায় আমরা কিন্ত যারপরনাই খুশী হয়েছিলাম। ভেবেছিলাম, যাক অন্তত একজন সৎ ও সফল মানুষের হাতে দেশটা পড়বে যিনি স্বপ্ন দেখেন দেশকে নিয়ে এবং তাঁর সেই স্বপ্নের একটি পরিস্কার আকার আছে। প্রায় ২০ বছর আগে গনফোরামের জন্মলগ্নে Dhaka Engineers' Institution প্রাঙ্গনে আপনি 'আমার স্বপ্নের বাংলাদেশ' শিরোনামে যে হৃদয়গ্রাহী বক্তব্য রেখেছিলেন সেটা আজো হৃদয়েই ধারন করে আছি।
উৎসাহ নিয়ে আশায় বুক বাঁধলাম। কিন্তু কিসের মধ্যে কি হোল বুঝলাম না, ফখরুদ্দিন সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাত করে এসে আপনি রাজনীতি থেকে বিদায় নেবার ঘোষনা দিলেন। আমরা তবুও আশায় বুক বেঁধেই রেখেছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে আপনি "ন্যাড়া একবারই বেলতলায় যায়" বলে এর সমাপ্তি টানলেন।
কিন্তু আপনি সমাপ্তি টানলেন বলেই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে এমনটি ভাবার মত বেওকুফ শুধু আপনিই হতে পারেন। ভুলে গেলেন সেই বিখ্যাত লাইনটি 'হে বঙ্গ ভান্ডারে তব বিবিধ রতন?' ভুলে গেলেন আপনার কাল ঘাম ছুটিয়ে দেবার প্রমিজ? সেই প্রমিজের তো কেবল শুরু হয়েছিল রাজনীতি থেকে আপনাকে বিদায় করিয়ে দিয়ে। নোবেলটা তো এখনো আপনার বগলেই দেখতে পাই।
শুরু হোল কাল ঘামের পরবর্তী অধ্যায়। আপনার উপর খড়গহস্ত হোল একটি মহল। আপনার স্বপ্নের গ্রামীন ব্যাংকেকে শতচ্ছিন্ন করার সকল আয়োজন সম্পন্ন হোল। আপনি প্রতিবাদ করলেন। কেউ শুনল না। আইনি লড়াইয়ে জড়ালেন। আহত হলেন। আন্তর্জাতিক যোগাযোগ কাজে লাগালেন। কাজ হোল না। অবিচলিত আপনি এই প্রথম বিচলিত হলেন। হিংসা ও পরশ্রীকাতরতার জবাব আপনি ও প্রতিশোধ নিয়ে দিতে চাইলেন। আপনার শক্তিশালী বন্ধুরা ফোন করল, দুত পাঠাল, চিঠি দিল, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে আপনার হয়ে গলা ফাটাল। তাঁদেরই ফাটল শুধু আর কারো কিছুই হোল না।
বিভিন্ন নেশা ও পেশার মানুষেরা আপনার এই বিপর্যস্ততার সুযোগ নিল। আপনি সহজ মানুষ। তাদের ফাঁদে মাথা দিলেন। ড: মুহম্মদ ইউনুস। সাধারন পরিবহন। সমগ্র বাংলাদেশ থেকে আপনি হয়ে গেলেন ড: মুহম্মদ ইউনুস। ঢাকা-টঙ্গী-গাজীপুর এক্সপ্রেস।
বাজ, ঈগল, বাঘ, সিংহ যেখানে আপনার কাছে আসার আগে তিনবার ভাবত সেই আপনার গায়ে এখন নোংরা মশা মাছি পর্যন্ত ডিম পেড়ে যায় নিশ্চিন্তে। কুকুর বেড়ালের অহর্নিশ ঘেউ ঘেউ এ আপনার জীবনটা কি আর আগের জীবন আছে? বন্য শুকর, কাক, আড়শোলা এমনকি পাটক্ষেতের কীট পর্যন্ত আজ আপনাকে ব্যঙ্গ করে!! আপনার নোবেল প্রাপ্তির যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। অর্থনীতি'র লোক হয়ে কেন শান্তিতে নোবেলটি পেলেন এবং এটা যে একটি 'মামু-ভাইগনা' পুরস্কার সেটা প্রমানেই রাস্ট্রযন্ত্রের অগুনতি কর্ম ঘন্টা, শ্রম এবং অর্থের অপচয় চলতে থাকে।
আপনিও নির্লজ্জ্ব লোভীর মত নোবেলটাকে বুকের কাছে আঁকড়ে ধরে পড়ে থাকলেন। বুঝতে চাইলেন না যে এই নোবেলটাই যত সর্বনাশের মূল। নোবেল পাবার আগের জীবনের সাথে এই জীবনকে মিলিয়ে দেখুন, ঐ জীবনটা ছিল টলটলে দীঘি'র মত শান্ত যদিও ডক্টরেট ডিগ্রী প্রাপ্তির দিক দিয়ে আপনি অনেকের চাইতেই অনেক পিছিয়ে ছিলেন। তবুও শুধু একটা ড: ডিগ্রীর মালিক হয়ে আপনি হাসিল করে বসলেন নোবেল!!
এটা একটা কাজ করলেন?
বিশ্বের কাছে গর্ব করার মত দুজন মানুষকেই আমরা বাংলাদেশীরা পেয়েছি। তাঁদের একজন জীবিত। আপনি। অন্যজন মৃত। বঙ্গবন্ধু।
আপনি আমার মত সহস্র বাংলাদেশীর রোল মডেল, আমাদের সন্তানদের কাছে আপনাকে হিরো হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেই। আমাদের ছাত্র, শিক্ষক, বন্ধুদের কাছে আপনার নাম বলতেই বুকটা কয়েক ইঞ্চি ফুলে উঠে। আপনার সাথে দেখা হলে বিশ্বের তাবৎ বড় বড় নেতা, ব্যক্তিত্ব এবং রাস্ট্র প্রধান নিজেকে ভাগ্যবান মনে করে। সেই আপনি কেন একটা নোবেলের জন্যে নিজের আত্মসম্মানকে বিসর্জন দিচ্ছেন? কেন আপনি রাম, শ্যাম, যদু, মধুদের সুযোগ দিচ্ছেন আপনাকে গালি দিয়ে জাতে উঠার?
নোবেলটা কি আপনার খুবই প্রিয়?
এটা কি আপনার কাছে রাখতেই হবে? কাউকে দিয়ে দেয়া যায় না? আবোল তাবোল লোকের ঐ সব কথা ভাল লাগে?
দিয়ে দিন না। হালকা হয়ে যান।
কাকে দেবেন?
হাসালেন। এটা আমাকেই বলতে হবে? আপনি বুদ্ধিমান মানুষ।
নেবে না মানে? কি বলেন? একবার সেধেই দেখুন।
আশায় থাকলাম।
ধন্যবাদ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪
ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার।
লেখাটির জন্ম হতাশা থেকে। কোন রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা আমার নেই।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১১
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: ১ম প্লাস
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪
ডাব্বা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
ননদালীনাজ বলেছেন: মুখরাকে বশীকরন করতে একবার সেধেই দেখুন নোবেলটা - নেবে না মানে ! চম্ৎকার লেখা
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬
ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার।
লেখাটির জন্ম হতাশা থেকে। কোন রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা আমার নেই।
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯
তোমোদাচি বলেছেন:
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫৭
ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ তোমোদাচি।
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১২
এইচ আর খান বলেছেন: উফ অসাধারন । ধন্যবাদ এমন দারুন লেখার জন্য ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ খান।
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
মোঃ সিরাজুল হক বলেছেন: চৎমকার পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ওয়েব সাইট
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
ডাব্বা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্যে।
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
মোঃ মামুনুর রশীদ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন!
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
চলতি নিয়ম বলেছেন: প্রিয় মানুষ টার জন্য খারাপ লাগছে।
পোস্টে +
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
ডাব্বা বলেছেন: জ্বী। একজন সম্মানী ব্যক্তি তো সবার জন্যেই সম্মানের।
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
আনমনা 007 বলেছেন: লেখা ভালো লাগল+++++++++
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২০
আসফি আজাদ বলেছেন: নেবে না মানে? কি বলেন? একবার সেধেই দেখুন।
+++
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
ডাব্বা বলেছেন: আমি হাসছি।
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
তিক্তভাষী বলেছেন: ওরা পিঠে বেঁধেছে কুলো আর কানে দিয়েছে তুলো। আপনার-আমার ক্ষোভের মূল্য দিচ্ছে কে?
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০০
ডাব্বা বলেছেন: ক্ষমতা'র ব্যাপারটাই এমন। যে যায় লংকায় সে ই হয় রাবন।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন: ভাল লিখেছেন। সত্যিই বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবি বলিয়া কিছু নাই, থাকার মধ্যে আছে কিছু ‘ ধুরন্ধর ‘....
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
ডাব্বা বলেছেন: এরই মধ্যে বেচে থাকতে হবে আমাদের ব্রাদার।
১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ওনাকে শান্তিতে কেন নোবেল দিয়েছে তা আমি আজও বুঝতে পারিনি ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৬
ডাব্বা বলেছেন: The Nobel Peace Prize 2006 was awarded jointly to Muhammad Yunus and Grameen Bank "for their efforts to create economic and social development from below."
নোবেল প্রাইজ কমিটি'র ওয়েবসাইটে এটা লেখা আছে।
আমি যেটা মনে করি, একটি বিশাল পশ্চাদমূখী জনগোস্ঠীকে অর্থনৈতিক মুক্তির সাথে সাফল্যের সাথে পরিচিত করিয়ে দিতে পারাকেই শান্তির সাথে তুলনা করা হয়েছে। একটু গভীরে গিয়ে ভাবলে অযৌক্তিক মনে হবে না হয়তো।
১৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২০
নিউজপ্রিন্ট বলেছেন: ডাব্বা ভাই, সবাই তো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হতে পারেন না, ডক্টর ইনুশ সাবের কাছে নোবেলটা গর্ভবতী মহিলার কতবেল প্রেম হয়ে গেছে ।
ডাব্বা ভাই, আপনি তো পুরোনো এবং খুব ভালো লেখেন, ব্লগে কিছু সময় দিতে পারেন যদি অবসর পান, ব্লগে আজে বাজে লেখক ভরে আছে, তাদের জ্বালায় ব্লগ মরে যাবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৯
ডাব্বা বলেছেন: মজা পেলাম আপনার কমেন্ট টা পড়ে।
ধন্যবাদ। চেস্টা করছি একটু নিয়মিত হবার। ব্লগে কথা হবে আবার। যোগাযোগ রাখবেন।
১৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন পোস্ট দিবেন নাকি?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২২
ডাব্বা বলেছেন: জী, ভাল আছি ভাই।
চেস্টা করছি একটু নিয়মিত হতে। দেখা হবে শীঘ্রই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:২৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: চমৎকার একটা লিখা পড়লাম । বলতে পারি এ যাবতকালে ডঃ ইউনুসের ওপর লিখা সেরা একটা লিখা।
ডঃ ইউনুস কেন নোবেল পেলেন??? এটাই বড় সমস্যা। মেনে নিতে যে বড় কষ্ট হয়, বড় কষ্ট হয়। বুক ফেটে খান খান হয়ে যায়। ইস আমার নেতা অথবা নেত্রী যদি এ পুরস্কারটি পেতেন।