নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতিবাদ তো পজিটিভ ও হতে পারে।

ডাব্বা

জোছনা রাত। হট চকলেট। লেক এর পাড়। ছোট ছোট চুমুক। ভেজা রাস্তায় চেনা মুখ। আলিঙ্গন। হট চুমুক। ছোট ছোট জোছনা রাত। চকলেট লেক এর পাড়।

ডাব্বা › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'রিপাবলিকান দল\' বনাম \'ডেমোক্রেটিক দল\' আপনি কাকে ভোট দিবেন?

০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

যদিও সম্ভব না তবু বলছি, ধরুন আমরা বাংলাদেশিরা কোনও এক মন্ত্রবলে মানুষ বা দলকে পুজা করা বাদ দিয়ে দলের মেরিট(merit) দেখতে শুরু করলাম। সেই মেরিট বিবেচনায় আপনি কাকে ভৌট দেবেন?

আসুন দুটো দল সম্পর্কে একটু জেনে নেই।

রিপাবলিকান দলঃ
১৮৫৪ সালে গঠিত এই দলের প্রতীক হাতী, দলীয় রঙ লাল। দলের চেয়ারপারসন রোনা ম্যাকড্যানিয়েল। ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে এই দলের সদস্য। এ পর্যন্ত ১৯ জন রিপাবলিকান অ্যামেরিকার প্রেযিড্যান্ট নির্বাচিত হয়েছেন। Abraham Lincoln ও ছিলেন রিপাবলিকান। আরও ছিলেন থিওডোর রুযভেল্ট, রিচার্ড নিক্সন, জর্জ বুশ সিনিয়র ও জর্জ বুশ জুনিয়র প্রমুখ। এই দলটি GOP(Grand Old Party) নামেও বিশেষভাবে পরিচিত।

রিপাবলিকানদের আমরা conservative(রক্ষণশীল) দল বলে জানি। এদের সাপোর্টাররা মূলত অভিজ্ঞ ও বয়স্ক। এরা মেয়েদের মধ্যে কম জনপ্রিয়, শহরতলী বা গ্রামে এদের শক্তপোক্ত অবস্থান। সাদা চামড়ার মানুষদের মধ্যে এদের অনুসারী বেশি বিশেষ করে প্রোটেস্ট্যান্ট/ইভাঞ্জেলিক্যাল খ্রিস্টানদের মধ্যে।

রিপাবলিকান পার্টি সমলিঙ্গের বিয়ে সমর্থন করেনা, অ্যাবরশ্যন বিরোধী। ম্যারিহুয়ানা(marijuana)/ক্যানাবিস(cannabis)/গাঁজার প্রসারে অনাগ্রহী। এরা অনেকটাই অদৃষ্টবাদী। অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার। এরা মনে করে সাধারণ মানুষের হাতে বৈধ অস্ত্র থাকা দোষের কিছু না বরং এটা নিজেদের সুরক্ষিত রাখার অধিকার। এরা গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর ওয়ার্নিং কে বিশেষ একটা পাত্তা দেয় না। অনেকের মতে এই দলটি দেশের ব্যাপারে খুব প্রোটেক্টিভ আর স্পর্শকাতর।

এদেরও ছাত্রদল/ছাত্রলিগ, যুবদল/যুবলিগ, মহিলা দল/মহিলা লিগ আছে।

ডেমোক্র্যাটিক দলঃ
লিবারেল(liberal) হিসেবে পরিচিত ১৮২৮ সালে গঠিত এই দলের প্রতীক গাধা, দলীয় রঙ নীল। দলের চেয়ারপারসন টম পেরেয। জো বাইডেন বর্তমানে এই দলের সদস্য। এ পর্যন্ত ১৪ জন এই দল থেকে অ্যামেরিকার প্রেযিড্যান্ট নির্বাচিত হয়েছেন। জন এফ কেনেডি,জিমি কার্টার, বিল ক্লিনটন, ও বারাক ওবামা, প্রমুখ ছিলেন ডেমোক্র্যাট। বর্তমানে জো বাইডেন এই দল থেকে প্রেযিড্যান্ট হতে লড়ছেন।

ডেমোক্রেটিক দলটা অনেকটা 'মুক্তমনা' জাতীয় দল। এরা বিশ্বায়নের প্রয়োজনীয়তায় বিশ্বাস করে, এদের নন রিলিজিয়াস সাপোর্টার বেশি। এথনিক(ethnic) গ্রুপগুলোর কাছে জনপ্রিয়। বড় শহরে বা নগরকেন্দ্রিক রাজনীতিতে এরা বেশি সফল। অল্পবয়সীদের মাঝে এদের গ্রহনযোগ্যতা চোখে পড়ার মতো। অনেকে বলেন এটা একটা 'আধুনিক' দল।

এরা সমলিঙ্গের অধিকার আদায়ে সচেতন। গাঁজার মতো সফট ড্রাগসের বৈধ ব্যবহারে আগ্রহী। গর্ভপাতকে নাগরিক অধিকার হিসেবে দেখে। এদের মধ্যে ধর্মীয় উন্মাদনা কম। এরা ব্যাক্তিগত সুরক্ষায় অস্ত্র রাখার বিরোধী। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে এরা উচ্চকণ্ঠ। অবৈধ অভিবাসন বিষয়ে নমনীয় মনোভাব পোষণ করে।

এদেরও ছাত্রদল/ছাত্রলিগ, যুবদল/যুবলিগ, মহিলা দল/মহিলা লিগ আছে।

আপনি কাকে vote দিতেন?

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১২

নতুন বলেছেন: দুই দলই কিন্তু আমেরিকান সম্রাজ্যবাদ টিকিয়ে রাখতে কাজ করবে। যুদ্ধ লাগাবে, অস্রবিক্রি করবে, দেশ দখলে রাখবে নিজেদের সার্থে।

তবে ডেমোক্র্যাটিক দলের ভাবনা আধুনিক এরা ক্ষমতায় থাকাই ভালো।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

ডাব্বা বলেছেন: ট্রাম্প যদি একটু সভ্য হতো তাহলে টিকে যেতে পারতো।

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: নতুন বলেছেন: তবে ডেমোক্র্যাটিক দলের ভাবনা আধুনিক এরা ক্ষমতায় থাকাই ভালো।

সহমত।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৪

ডাব্বা বলেছেন: আধুনিকতা কি আপেক্ষিক হতে পারে?

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: যেটুকু লিখেছেন, তার সবই পুরোপুরি জানতাম না, কিছু কিছু জানতাম। তবে আপনার লেখাটা পড়ে এখন মনে হচ্ছে, আপনার আরও একটু বিশদভাবে লেখা উচিত ছিল, তাহলে পড়ে আরও বেশি সমৃদ্ধ হতে পারতাম।
যেটুকুই সহজ করে বুঝিয়ে লিখেছেন, তার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
পোস্টে প্রথম ভাল লাগা রেখে গেলাম। + +।

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৬

ডাব্বা বলেছেন: কিছুটা কাজে লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ফোকাস হারাতে চাইনি বলে বিশদ আলোচনায় যাইনি। ভাললাগা ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমি ভায়া " জাতীয়তাবাদী ডেমোক্রেট দল" কেই ভোট দিতাম ;) =p~ =p~ =p~

ঐ নতুনের কেতন ওড়ে বলে কথা আছে না!
এটলিষ্ট রিপাবলিকান লীগের মতো রাতের আঁধারে ভোট চুরির কালোদাগতো নেই :P

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৭

ডাব্বা বলেছেন: হাহাহা। ঠিক আছে। তবে ট্রাম্প যদি কিছুটা স্থির মস্তিষ্কের হতো তাহলে কিন্তু গল্পটা অন্যরকম হতে পারতো।

৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৪

আমি সাজিদ বলেছেন: ওরে বাবা, দুইদলেরই চেয়ারপারসন আলাদা আর প্রেসিডেন্টরা মাত্র দলের সদস্য? আমি ভেবেছিলাম, প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী সবাই দলের চেয়ারপারসন এবং এরাই সবচেয়ে বড় গনতন্ত্রের প্রতীক, গনতন্ত্রকামী আব্বো! এদের ছেলেপেলে জ্ঞাতি গোষ্ঠী সবাও দলগুলোর সাথে বড় বড় পদে জড়িত।

আমেরিকায় দেখি গনতন্ত্রের নামে প্রহসন চলে!

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৮

ডাব্বা বলেছেন: সবাই তাই ভাবে। অবাক হবারই কথা।

৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি কিছু বুঝে না বুঝে জো বাইডেনের পক্ষে সমর্থন করি

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

ডাব্বা বলেছেন: অসুবিধা কি, ইচ্ছেরও তো মূল্য আছে। প্রতিটি ভৌট ই মূল্যবান। :)

৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩২

রাশিয়া বলেছেন: আপনি যে তথ্যটা লিখেননি, তা হল আমেরিকায় দাসপ্রথার বিরোধিতা করেই কিন্তু রিপাবলিকান দলের উদ্ভব। ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট তখন দাসপ্রথার সমর্থক এবং দাস প্রথা টিকিয়ে রাখতে বেশ কয়কটি যুদ্ধেও অবতীর্ণ হয়েছে। এটা জানার পর কয়জন ডেমোক্রেটদের সমর্থন করবে?

আমার একটা ব্যাপার জানার আছে। রিপাবলিকানরা ভারতের অনেক কাছের বন্ধু। তা সত্ত্বেও আমেরিকায় বসবাসকারী ভারতীয়েরা ব্যাপকভাবে ডেমোক্র্যাট সাপোর্টার। তিনজন ভারতীয় সিনেটরের সবাই ডেমোক্রেট দলের। ভারতীয় রক্তের উত্তরাধিকারী কমলাও ডেমোক্রেট দলের ভিপি। কারণ কি? মোদীর সাথে ট্রামপের মাখামাখি কোন কাজেই দিলনা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫০

ডাব্বা বলেছেন: স্যরি, আপনার মন্তব্যটি আমার চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল। নোটিফিকেশন অন্য লেখায় নিয়ে যাচ্ছিল বারবার।
আপনার প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব, আগামীকালের মধ্যে। ইন শা আল্লাহ। ইফতেখার ভূইয়া অবশ্য একটা অংশ কাভার করে দিয়েছেন। ভালো থাকুন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৫

ডাব্বা বলেছেন: দাস প্রথা উচ্ছেদে রিপাবলিকানদের ভুমিকার কথা কেউ তো অস্বীকার করতে পারবেনা। ১৩, ১৪, ১৫ - দাসপ্রথা উচ্ছেদ, নাগরিকত্ব প্রদান, এবং ভৌটের অধিকার নিশ্চিত করে আইন পাশ করেছিল, সে আজ থেকে ১৬০ বছর আগে।

১৮৬০ এর রিপাবলিকান আর ২০২০ এর রিপাবলিকানের মধ্যে পার্থক্যটা বিশাল। এটা ঐতিহাসিক সত্য। আর ট্রাম্প এই সত্যকে স্থায়ী রূপ দিয়েছে।

দাসপ্রথার উচ্ছেদকারী দল এখন নাৎসিবাদের আশ্রয়দানকারী। এটাই ক্রুর বাস্তবতা। ৩২ বছর ধরে দেশটাকে দেখছি, দেশের রাজনীতি দেখছি, এমন ভয়ংকর সময় কখনো দেখিনি আর।

বুশকে দেখে ভেবেছিলাম এর চেয়ে খারাপ অ্যামেরিকার জন্য আর কিছু হতে পারে না। ট্রাম্পের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সম্পর্কে জ্ঞাত ছিলাম না তখন। ট্রাম্প নিজেও ছিল না।

লেখায় দাসপ্রথার কথা উল্লেখ করিনি কারণ তথ্যটি অপ্রাসঙ্গিক।

ইন্ডিয়ার ডেমোক্রেট প্রীতি নিয়ে একটি পৌস্ট আসবে। আপনি জানবেন।

৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: @রাশিয়াঃ আপনার প্রথম প্যারার কথাগুলো সঠিক। যারা আমেরিকার রাজনীতির খোঁজ-খবর রাখে না, তাদের পক্ষে দল দুটোর সঠিক ইতিহাস জানা অসম্ভব। আমার পরিচিত একজন বাঙালীকেও চিনিনা যিনি আপনার লিখা প্রথম প্যারাগ্রাফটুকুও জানেন। এমনকি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তেমন কাউকেই পাই নি যে কথাগুলো জানে। তবুও নিই ইয়র্ক এবং অন্যান্য রাজ্যগুলোর বেশীর ভাগ বাঙালীরাই চোখ বন্ধ করে ঐ দলটাকেই সমর্থন করে।

বেশীরভাগ ইমিগ্র্যান্ট অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ডেমোক্রেটিক দলের অবস্থান শক্ত। তেমনি নন-ইমিগ্র্যান্ট অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে মূলত রিপাবলিকানরা শক্তিশালী। খুব অল্প কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে। রাজ্য পর্যায়ে আমেরিকা জুড়ে বেশ কয়েকজন ভারতীয় বংশোদ্ভুত রিপাবলিকান রাজনীতিক আছেন, তবে জাতীয় পর্যায়ে কম তারও একটা কারণ আছে। একটা উদাহরণ দিচ্ছি তার আগে এই গ্রাফটা দেখুন। এটা সদ্য সমাপ্ত নিউ ইয়র্ক স্টেটে ভোট প্রদানের চিত্র। লাল অংশগুলোতে ট্রাম্প বেশী ভোট পেয়েছে আর নীল অংশগুলোতে বাইডেন। স্বাভাবিকভাবে লাল অনেক দেখে মনে হতে পারে যে, নিই ইয়র্কে ট্রাম্প জিতেছে, আসলে তা নয়। খেয়াল করলে দেখবেন মূলত বড় বড় কাউন্টি বা শহরগুলোতে নীল দেখা যাচ্ছে। কারণ একটাই, ঐ কাউন্টি বা শহরগুলোতে ইমিগ্র্যান্ট সংখ্যা তুলনামূলকভাবে লাল কাউন্টি বা শহরের তুলনায় অনেক বেশী। পাশাপাশি ঐ এলাকাগুলোতে নিই ইয়র্ক স্টেটের জনসংখ্যার বিশাল একটা অংশ বাস করে। সুতরাং বাইডেন অল্প কিছু কাউন্টি বা শহরে জয় লাভ করলেও ভোটে পেয়েছেন অনেক। আর এই কারণেই ট্রাম্প নিজ শহরেও (নিউ ইয়র্ক সিটি, মানচিত্রের নিচের অংশে) জয়লাভ করতে পারেনি। তাছাড়া কিছু সাদা যারা মূল জনসংখ্যার বিশাল অংশ তাদের অনেকেও বাইডেন কে ভোট দিয়েছেন। সাদাদের ভোট ভাগ হয়ে যাওয়া আর কালো ও ইমিগ্র্যান্টদের এক চেটিয়া ভোট মিলিয়ে বাইডেন এর জয়। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া একই চিত্র মোটামুটি পুরো আমেরিকা জুড়ে। নিউ ইয়র্ক, ফ্লোরিডা, টেক্সাস, পেনসেলভানিয়া, ক্যালিফের্নিয়াতে যথাক্রমে ২৯, ২৯, ৩৮, ২৫, ৫৫ টা ইলেকটরাল ভোট আছে আর এই স্টেটগুলোই জনবহুল এবং ইমিগ্র্যান্টদের বিশাল একটা অংশ বসবাস করে।

প্রতিটা স্টেট থেকে সিনেটর থাকেন ২ জন, সর্বমোট ১০০ জন জন সিনেটর। আর তাই মূলত ভারতীয় বংশোদ্ভুত সিনেটর হতে গেলে ঐ স্টেটগুলো থেকেই আসার সম্ভাবনা বেশী। যেমন আপনি কামালা'র কথা উল্লেখ করেছেন, উনিও ক্যালিফোর্নিয়া থেকে। তবে হাউজ অফ রিপ্রেজেনন্টেটিভ হওয়ার সমীকরণ কিছুটা অন্যরকম। রাজ্য পর্যায়ে ব্যাপারগুলো আরো বেশী জটিল। ধন্যবাদ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫১

ডাব্বা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আগামীকাল কিছু কথা বলব, ইন শা আল্লাহ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.