নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রতিবাদ তো পজিটিভ ও হতে পারে।

ডাব্বা

জোছনা রাত। হট চকলেট। লেক এর পাড়। ছোট ছোট চুমুক। ভেজা রাস্তায় চেনা মুখ। আলিঙ্গন। হট চুমুক। ছোট ছোট জোছনা রাত। চকলেট লেক এর পাড়।

ডাব্বা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুকুর, বিড়াল, বাঁঁদরে ভরা, আমাদের এই বসুন্ধরা

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:২৩

সরাসরিই বলি, হেফাজতের মামুনুল হক তবুও ধর্মীয় নিয়মের একটা ফাঁক খুঁজে বের করে বা আবিষ্কার করে একাধিক শাদিতে শামিল হয়েছিলেন। বসুন্ধরার সোবহান আনভীর তো ফাঁকা ফাঁকির মধ্যে যানই নাই। সময় নষ্ট। অ্যাকশন অ্যাকশন, ডাইরেক্ট অ্যাকশন।

মামুন সাব তাও ধর্মটাকে একটু মর্যাদা দিয়েছিলেন, বলেছিলেন ইনি আমার দ্বিতীয় স্ত্রী। সরাসরি অনৈতিকতা থেকে যথাসম্ভব হেফাজতে থাকতে চেয়েছিলেন। অনেক সাফাই গেয়েছিলেন, ফেইসবুকে, সাংবাদিক সম্মেলনে, মিটিংয়ে, আলোচনা সভায়। বিপর্যস্ত হয়েছিলেন, ভেঙে পড়েছিলেন। রুহানি সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন।

আমাগের সোবহান আনভীর সাব এসবের ধারেকাছেও যান নাই।

কেন যাবেন? উনার কি দাড়ি আছে? পায়জামা পাঞ্জাবি পড়েন? বিদেশি আরবিতে কথা বলতে পারেন? এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং চালান? কোরান থেকে ধুম ধাম আয়াত ছাড়েন? মোল্লাদের ব্যাবসা করেন?

না।

তাহলে তিনি কী করেন?

৪২ বছরের সোবহান সাব আমাদের মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলেন। ফোনে Dictionary of Slang থেকে দমে দমে উদ্ধৃতি দেন। ঘরে বিদুষী স্ত্রী রাখেন আবার বাইরে চপল কিশোরী প্রেমিকা পোষেন। দুই চার আনা সমাজসেবা করেন। পত্রিকা বের করেন, লেখক, সাংবাদিক, সংস্কৃতি সেবীদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন।

তিনি কিন্তু বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন না!

এহেন প্রগতিশীল লোকের কাছে তো গ্রামীণ সোনারগাঁওয়ের রিসোর্ট ফিসোর্ট jurassic বিষয়। আর প্রাণী পুষতে হলেতো খাঁচা লাগবেই। মা লক্ষীর ভাড়ার উনার। খাঁচা মাচা আমাদের মতো কাঁচা বাঙালির কাজ। তাই উনি একটি আস্ত বালাখানাই ভাড়া নিয়ে নিলেন। উনার প্রেমিকা একা থাকেন, মাসে ভাড়া এক লক্ষ এগারো হাজার টাকা।

ব্রেশ, ব্রেশ, ব্রেশ।

এবার বোবায় ধরা সংবাদমাধ্যমের মজাটা দেখুন।

হেফাজতের মামুনুল সাবকে ২৪ ঘন্টায় যেভাবে ছিড়ে খেয়ে ফেলা হয়েছিল সোবহান সাবের ঘটনায় সেসব দূরে থাক, স্যারের নাম পর্যন্ত আসলো না, ছবিও হয়ে গেল ঝাপসা! কী তামশা! আল্লাহকে ডাকে মামুনুল আর কারামত দেখায় আনভীর!

এর উপরে চলছে মিডিয়ার ভিকটিম ব্লেইমিং।

মেয়েটা খারাপ, অতি লোভী, ভেবেছিল বসুন্ধরার বউ হবে, আরাম আয়েশ উপভোগ করছিল, ভেবেছিল দান মেরেছে, রাজত্ব ও রাজপুত্র দুটোই একসাথে; আরে ওয়াহ!

রাজপুত্রের যা ভাষা শুনলাম! সে তুলনায় মুনিয়াকে বরং আমার যথেষ্ট সভ্য মনে হয়েছে। ভদ্র মনে হয়েছে। গালাগালির তুবড়ির মধ্যেও মেয়েটি তার দ্বিগুন বয়সী পশুটিকে আপনি করেই সম্বোধন করে যাচ্ছিল। পরিস্কার বুঝা যায়, অল্প বয়সী মেয়েটিকে আনভীর ধনীর কৌশলে পরাস্ত করেছিল। করায়ত্ত করেছিল।

কিন্তু সংবাদমাধ্যমের এই দ্বিচারিতা কেন? সৎ সাংবাদিকতাকে বলি দিচ্ছেন কোন স্বার্থে? মামুনুল কান্ডে না হয় সরকারি ভয় ছিল কিন্তু সোবহান আনভীর কান্ডে কীসের ভয়? নাকি নারায়ণ দা'র ব্যাপার স্যাপার?

আমরা কি তার কিছুটা আঁচ করতে পারি?

বসুন্ধরা গ্রুপ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এক ব্যবসায়ী সাম্রাজ্য। কী নেই তাদের? আছে দৈনিক কালের কন্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন, দ্য সান। অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা নিউজ ২৪, নিউজ ২৪ নামের টিভি চ্যানেল, এফএম রেডিও ক্যাপিটাল আছে। রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় বসুন্ধরার চেয়ে বড় আর কে আছে? তার অন্যসব ব্যাবসার মধ্যে শিপিং, বিমান পরিবহন, সিমেন্ট, বিদ্যুৎ, পানি, খাদ্য - বাদ নেই কিছু আর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও কি আছে? জানি না। ফোনে সোবহান আনভীরের ভাষা শুনে মনে হয়েছে নেই।

হুমম। তো এখান থেকে ঘৃত-দধি খুব আসে বুঝি? মাখনটা, কলাটা না চাইতেই হাজির হয়ে যায়? পৌঁছে যায় বাহারি সব ক্রিমের প্যাকেট? মেরুদন্ডের নেহারি বুঝি খুব মজার কিংবা লোভের পায়েস?

বসুন্ধরার মালিক পরিবারটির হাত রক্তে রঞ্জিত হয়েছে আগেও। ২০০৬ সালে বসুন্ধরারই পরিচালক হুমায়ুন কবীর সাব্বিরকে ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করা হয়েছিল। আত্মহত্যা বলে চালাতে চেয়েও টেকাতে পারেননি চাক্ষুষ সাক্ষী থেকে যাওয়াতে। কিন্তু আমির আদমি। ২১ কোটিতে রফা হয়েছিল তৎকালীন hair gel মাস্টার 'we are looking for সত্রুজ' খ্যাত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবরের সাথে।

২০১১ সালে সেই মামলার পাঁচ আসামীই (আনভীরের ভাই সানবীর সহ) বেকসুর খালাস পেয়ে যায়। কারণ হলো, পাপিয়া ও রাত্রি নামের প্রধান সাক্ষী দুই তরুণীকে রাস্ট্র পক্ষ বিচারের দিন কৌর্টে হাজির করতে অলৌকিকভাবে 'ব্যর্থ' হয়। বিচারক মোতাহার হোসেন আর অধিকতর তদন্তে সময় নষ্ট না করে তার রায়ে বলেন, "রাষ্ট্রপক্ষ বস্তুনিষ্ঠ, প্রকৃত ও বাস্তব সাক্ষী উপস্থাপনে ব্যর্থ হওয়ায় পাঁচ আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো"।

আসামীরা উল্লসিত হলো। তাদের পরিবারে বয়ে গেল আনন্দ ঝড়। নিহত সাব্বিরের পরিবারের গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়লো অশ্রু। হ্যা বিচার তো একটা হয়েছে। ন্যায় বিচার হয়েছে কি? তাই মুনিয়ার ঘটনাটির কী হতে পারে সে সম্পর্কে একটু কল্পনার আশ্রয় নেয়াটা হয়তো বাড়াবাড়ি হবে না।

মুনিয়া বিনা প্ররোচনায় আত্মহত্যা করেছে বলে প্রতিষ্ঠা পেতে পারে। বলা হবে, আনভীর সম্পর্ক ছিন্ন করতে চাওয়ায় মুনিয়া অবসাদে ভুগছিল। ৫০ লক্ষ টাকা, যা গত দুই বছরে বিভিন্নভাবে মুনিয়ার পেছনে খরচ হয়েছিল তা 'ঝগড়ার বশবর্তীতে' ফেরত চাওয়ার কারণে হতাশা কাজ করছিল। অথবা, ৫০ লক্ষ টাকা বিভিন্ন সময়ে মুনিয়া তার পরিবারকে সাহায্য করার জন্য আনভীরের কাছ থেকে নিয়েছিল। ইত্যাদি, ইত্যাদি। তবে আশা করা যায় যে বসুন্ধরা দেশের সেরা law firm নিয়োগ দিবে এবং তার দুঁদে উকিলরা আরও সৃষ্টিশীল কারণ এনে হাজির করবেন, এবং বিচারক মহোদয়ও convinced হবেন।

একটি পত্রিকায় দেখেছিলাম মুনিয়ার বয়স বলেছে ২১। উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত একটি বালিকার বয়স তো এতো হবার কথা নয়। তবে কি শুরু হয়ে গিয়েছে আসামী রক্ষা প্রকল্প?

এই প্রকল্পে লেনদেন কতো কোটির হবে বলা যাচ্ছে না কিন্তু আমি নিশ্চিত সংখ্যাটি ১০০ কোটির আশেপাশেই থাকবে। ২০-৫০ কোটি আজকাল কোনও টাকা? সংখ্যাটিতে টাকার ডায়নোসর শাহ আলমের সমস্যা হওয়ার কথা না।

দেখা যাক কী হয়।

এরই মধ্যে বাজারে একটি ধারণা বেশ জনপ্রিয় হয়েছে, যে, সোবহান আনভীর যদি আজকে উনার পশ্চাতে বিষ লাগিয়ে ঘুমান তাহলে আগামীকালের মধ্যেই সব সাংবাদিক মারা যাবেন।

এর গূঢ় রহস্য আছে, হয়তো আপনারা বুঝেছেন। তবে আমার কাছে এটাকে অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ যুক্তি বলে মনে হয়েছে, বরং আমি তো দেখি, সোবহান আনভীরের রসালো শিশ্নের স্বাদনে সাংবাদিকতার স্বাদ যন্ত্র বিহ্বল হয়ে পড়েছে। যারা এর স্বাদ এখনো গ্রহণ করেননি, তাদের পশ্চাতে আনভীরের বিষাক্ত ফলার উপর্যুপরি আঘাতে মুখে ফেনা উঠে যাওয়া কি আপনি দেখতে পাচ্ছেন না?

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৪৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ পর্যন্ত আমার পড়া সেরা ও বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা। বক্তব্যের সাথে একমত। আমি যা বলতে চাই, কিন্তু গুছিয়ে উঠতে পারছিলাম না, আপনি সেই কথাগুলো বলেছেন।

মিডিয়ার যে ফিরিস্তি দিলেন, তাতেই তো বোঝা যাচ্ছে পুরা মিডিয়াও আনভীর গোষ্ঠির দখলে। রা করবে কারা? বসুন্ধরার নুন খাওয়া সাংবাদিকুরাও কেউ ব্লগে থেকে থাকলে তারাও মেয়েটাকে পতিতা, লোভী, যা কিছু বলা সম্ভব সব দোষ মেয়ের ঘাড়ে চাপিয়ে আনভীর সাবকে ধোয়া তুলসীপাতা বানিয়ে ছাড়বে। এক ফুডাইন্যারে অলরেডি দেখলাম।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ডাব্বা বলেছেন: ভিকটিম যেই হোক, বিচারটা যেন ভিকটিম না হয়।

মিস্টার লতিফুর রহমান এর মেয়ের বিচারটা কিন্তু হয়েছিল তিনি মেয়ের বাবা বলে। এবং লতিফুর রহমান বলে। ঘটনা উল্টো হলে এটা হতো বলে মনে হয় না।

ধন্যবাদ আপনাকে প্রশংসার প্রণোদনার জন্য।

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৫৪

আমি সাজিদ বলেছেন: সোনাবীজ ভাইয়ের সাথে একমত। চমৎকার লিখেছেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ ভাই।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আপনা মাংসে হরিণা বৈরী।
বাংলা ভাষার আদি কবি ভুসুকুপা হরিণ-হরিণীর দুঃখ নিয়ে গান লিখেছিলেন।
সে গানে আছে “অপণা মাংসেঁ হরিণা বৈরী”। হরিণের মাংস সুস্বাদু বলে শিকারি
তার পেছনে তীর হাতে ছোটে। হরিণের মাংস বিস্বাদ হলে শিকারি হরিণের দিকে
চোখ তুলে চেয়েও দেখত না। কাজেই হরিণ নিজেই নিজের শত্রু। প্রাচীন বাংলা
সাহিত্যের কবি শিকারির ওপর দোষ না রেখে ভিকটিম হরিণের ওপর দোষ চাপিয়ে
দিয়েছেন। কবির কথার পক্ষে-বিপক্ষে অনেক যুক্তি থাকতে পারে,
তবে কবির কথাটা রূঢ় বাস্তব।
আমি আগেও দু/একটি পোস্টে এ্ই একই মন্তব্য করেছি
কারন এ ছাড়া আমার আঙ্গুেলে আর কিছু আসছেনা। দুঃখিত
একই কথা বার বার বলার জন্য।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২

ডাব্বা বলেছেন: লিটরারি মন্তব্য পড়তে ভালো লাগে, বারবার।

ধন্যবাদ ভাই।

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি লিখেছেন চমৎকার, তবে দেশের বর্তমান বাস্তবতাটাও চিন্তা করতে হবে। এই ধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে সেন্সরশীপ আরোপ করে কিন্তু পত্রিকার মালিক-পক্ষ। মালিক-পক্ষকে উপেক্ষা করে একজন মাঠ পর্যায়ের সাংবাদিকের ক্ষমতা নাই এসব বিষয় নিয়ে নাড়াচাড়া করার। আর সাহস করে কেউ যদি করেই ফেলে, সরাসরি চাকুরী খোয়াবে। বর্তমান বাজারে চাকুরী হারালে কেউ আর নতুন কোন চাকুরী পাবে? কোন চান্সই নাই। হ্যা, আপনি সাংবাদিকদের নৈতিকতা বা দায়বদ্ধতার কথা বলতে পারেন। কিন্তু সংসারের আপনজনদের মুখে খাবার তুলে দেয়া আগে, নাকি নৈতিকতা? আর দায়বদ্ধতার কথা যদি বলেন, তাহলে পুলিশ, বিচারক এদের দায়বদ্ধতা বেশী।

পুলিশ তদন্ত করে মামলার প্রতিবেদন দাখিল করবে, তার উপরে ভিত্তি করে বিচারক মামলার রায় দিবে। দেশে বিচারটা যে কি ধরনের হয়, তার উদাহরন কিন্তু আপনিই দিয়েছেন হুমায়ুন কবীর সাব্বিরের মামলার উল্লেখ করে। হালুয়া-রুটির বড় অংশ এরাই খায়।

মামুনুলকে নিয়ে লিখলে কোন বিপদ নাই; কিন্তু এই ব্যাটাকে নিয়ে লিখলে চাকুরী তো চাকুরী, জানটাই খোয়াতে হতে পারে। এই রিস্ক কে নিবে বলেন দেখি!!

তবে, আপনার লেখার প্রশংসা করতেই হয়। এমন চমৎকার লেখা আজকাল ব্লগে খুব একটা পাই না। চালিয়ে যান!! :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ডাব্বা বলেছেন: বাস্তবতা তুলে আনলেন মন্তব্যে। বেশি কিছু আর বলার নেই। অসাধারণের দেশ বাংলাদেশ।

ধন্যবাদ আপনার উৎসাহের প্রণোদনার জন্য।

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৪

অক্পটে বলেছেন: তীক্ষ্ম এবং সাহসী লেখা। প্রতিটি লাইনের পরতে পরতে নিদারুণ সত্যকথন। লেখাই বলে দেয় প্রতিবাদ এভাবেও হতে পারে। অসাধারণ! ভাই ভাল থাকবেন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২

ডাব্বা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। সুস্থ থাকার চেষ্টা করবেন যেখানেই থাকুন।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: দুই জন একই, একজন ধর্ম কে ব্যবহার করে আকাম করে দ্বিতীয় জন অর্থ কে ব্যবহার করে আকাম করে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ডাব্বা বলেছেন: এটা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছেনা। তবে বিচারটা যেন ভিকটিম না হয়। মানুষ যাবে কোথায় তাহলে, বলুন?

ভালো থাকবেন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৯

সোহানী বলেছেন: কেউ ধর্ম ব্যবহার করে, কেউ অর্থ, কেউ মিডিয়ার নায়িকা হবার লোভ............ কিন্তু ব্যবহৃত হচ্ছে এ টিন এজের ১৮/১৯ বছরের বোকা গাধা মেয়েগুলা। আর তাদের পিছনে নির্বাক পরিবার। হাঁ, তাদেরও নিশ্চয় কোন না কোন লোভ কাজ করে!!

আর সাংবাদিক!!! তার উপর আমাদের দেশের??? বসুন্ধরার মতো মিডিয়া আজ না বললে, কাল পেটে ভাত জুটবে না। আগে পেটের ভাত জুটাবে নাকি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে!!! তারপর শুধু যদি ভাতের উপর লাত্থি হতো তাহলে একটা কথা ছিল, সেখানে জীবনের উপরই লাত্থি পড়ার সম্ভাবনা। কার ঘাড়ে কয়টা মাথা!!! এইসব আদর্শ ফাদর্শ, নৈতিকতা....... ডিকশেনারী থেকে অনেক আগেই উধাও। তার ব্যার্থ খোঁজ কেন করি আমরা...........

চমৎকার লিখায় ভালোলাগা।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৩

ডাব্বা বলেছেন: গত কয়েক বছরে খেয়াল করেছি আমাদের সমাজের তরুণদের ভেতর একটি গুরুতর পরিবর্তন এসেছে। এরা যে করেই হোক বড় হতে চায়। বড় হতে চাওয়া বা ধনী হতে চাওয়া দোষের না, কিন্তু যে করেই হোক হলে তো ভয়াবহ ব্যাপার।

আপনি যে কথাগুলোই বললেন, প্রতিটিই সত্য এবং তাই হচ্ছে। কারণটা 'যে করেই হোক' বলে আমার মনে হয়।

ভালোলাগার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: লুটেরা অর্থ আর ধর্ম পরস্পর পরস্পরের হাত ধরাধরি করে চলে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:১৪

ডাব্বা বলেছেন: বুঝতে পারছিনা ভাই।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:৩৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রকৌশরী সাব্বিরকে হত্যা করে বিচার হয়নি আর টাকালোভী পিচ্চি পতিতা হত্যায় এদের বিচার হবে !!!
লিখে রাখেন, দুইদিন পর বলা হবে, ওই মেয়ে তেলাপেকার কামড় খেয়ে মরেছে, যাকে লম্পট দয়াপরবশ হয়ে ৫ তারা সুবিধায় হেরেমে রেখেছিলো।
টাকার কাছে বাংলাদেশে সবাই বিক্রি হয়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৮:১৩

ডাব্বা বলেছেন: আপনি সম্ভবত সঠিক ভবিষ্যতবাণীই করলেন। আত্মহত্যা, আত্মহত্যা করে তদন্তের আগেই আত্মহত্যা করিয়ে রাখছে, insurance হিসেবে 'প্ররোচনা' আছে। বেশ গুছানো লাগছে।

১০| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশের প্রতি আমার আর কোনো আশা ভরসা নাই।

১১ ই মে, ২০২১ বিকাল ৩:১২

ডাব্বা বলেছেন: আশা ছাড়া কি আর বাঁচা যায় ভাই? আসবে ভালো দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.