![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |
সেক্যুলার 'মুসলিম'রা হয়তো ইসলাম ধর্মটাকে পর্যাপ্ত এবং যথার্থভাবে ভালোবাসেন বলেই ইসলামের ভাবমূর্তি রক্ষার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকেন। সেটার জন্য কৌশল হলো--যেকল ধর্মীয় কথামালা যুগের রুচিবোধ ও ধ্যানধারণার সাথে যায়--সেগুলো বেছে বেছে প্রচার করা । পাশাপাশি বিতর্কিত বিষয়াদিগুলো ধামাচাপা দেয়া।
কারণ সত্য এই যে কোরআনে এমন কিছু কথা আছে যেটা প্রচার করলে সেক্যুলার 'মুসলিম'রা লজ্জায় কুঁকড়ে যাবেন । কারণ তাদের লক্ষ্য সেক্যুলার হিসেবে নিজের সার্বজনীন ভাবমূর্তি গড়ে তোলা আবার নিজের মুসলিম পরিচয়ও বজায় রাখা।
সে অর্থে সেক্যুলারদের জবাবদিহিতার পরিসর শুধু নিধার্মিক এবং মুসলিম নন এমন জনগোষ্ঠীর মাঝে সীমাবদ্ধ। সে অর্থের সেক্যুলাররা তাদের সম্মান ও ইজ্জতদাতা হিসেবে নিধার্মিক এবং মুসলিম নন --এমন জনগোষ্ঠীকেই বেছে নিয়েছেন। ধরুন, আমেরিকাতে গেলে সেক্যুলার মুসলিমরা ধরেই নেন-- ইহুদি-নাসারারা তাদের দয়া করছেন, খেতে দিচ্ছেন । সেজন্য 'ইহুদি-নাসারাদের ভাত খাও' জাতীয় কটাক্ষ তারাই শোনাতে পারেন--- যারা রিজিকের মালিক হিসেবে তাদের আমেরিকান চাকুরিদাতাকে সম্মান করেন ।
"আমেরিকা-ইজরায়েল মারতেই পারে --তারা মুসলিম নন --তাই মারতেই পারে।"---- কেন মারতে পারে সে জবাবদিহিতার আগে বলা হয়--ইসলামের ভাবমূর্তি বাঁচাতে চাইলে তাদের পাল্টা মেরোনা--অর্থাৎ সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করো।
তসলিমাকে না ফেরালে ইসলামের ক্ষতি হবে--মুসলিমদের ভাবমূর্তি নষ্ট হবে । কিন্তু কাদের কাছে? কাদের কাছে এই জবাবদিহিতা? যারা সারা বছর মুসলিমদের সাপের বাচ্চা বা পুছলিম বলে ঘৃণা-বিদ্বেষ ছড়িয়েছে---তাদের কাছে? তসলিমাকে ফিরিয়ে আনলে পুছলিমদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার এতটুকু থেমে যাবে?
নির্বাসিত জুলিয়ান আসাঞ্জ বা এডওয়ার্ড স্নোডেনকে নিয়ে তো আর ভাবমূর্তির বালাই নাই । তাহলে নাকে খত দিয়ে ভাবমূর্তি রক্ষার প্রায়শ্চিত্যটা শুধু পুছলিমদেরই কেন করতে হবে?
সেক্যুলার মুসলিমরা বেশ ঘটা করে বলে-- সিরিয়ার যুদ্ধটা 'মুসলিমদের' সাথে 'মুসলিমের' । অথচ যুদ্ধটা হচ্ছে সেক্যুলার একনায়ক আসাদের সাথে তাদের ঘৃণিত গণতন্ত্রকামী পুছলিম সন্ত্রাসীদের সাথে। সেক্যুলাররা পুছলিমপন্থা ঘৃণা করেন বলেই মিশরের সেক্যুলার সি সি গাজার সন্ত্রাসীদেরই দোষ দেখতে পাচ্ছেন। মিশরের সেক্যুলার সি সির বন্ধু সৌদিও ধর্মের আড়ালে সেক্যুলার বন্ধু হয়ে আমেরিকা-ইজরায়েলের কাছে তাদের দেশ, ধর্ম, ও আরব জাতীয়তাবাদের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে ব্যস্ত আছেন।
সেক্যুলার মুসলিমরা ইরাকে ইউনুস নবীর মাজার ধ্বংসের ব্যাপারে বেশ উদ্বিগ্ন । তাদের এই উদ্বিগ্নতাকে জাগ্রত করেছে ইজরায়েল--ইহুদিদের নবী জোনাহ (ইউনুসের) মাজার ধ্বংসের ব্যাপারের মিডিয়াই 'মানবধর্ম'কে সঞ্চালিত করেছে।
সেক্যুলাররা ইরাকের আগ্রাসন, গণহত্যা, গৃহযুদ্ধ নিয়ে যতনা চিন্তিত তার চাইতে বহুগুণ উদ্বিগ্ন সন্ত্রাসীদের হাতের তাদের প্রিয় ধর্ম ইসলামের ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়া নিয়ে। এই একই চিন্তা সেক্যুলার সৌদি, আসাদ, মিশরেরে সিসির । তাই ইসরায়েলের লাভ হলে তাদের আপত্তি নেই, তারা যে কোন কিছুর বিনিময়ে হামাসের পতন চায়।
এই সেক্যুলাররা চয়া পশ্চিমারা গরু মেরে তাদের দালালদের হাত ধরে হলেও গণতন্ত্রের মালা পরিয়ে দিক । তেমনি ভারতের সাহায্য সমর্থন পেলে আওয়ামীলীগের জন্য আসলে কিছুই দরকার হয়না ---সারা পৃথিবী আপত্তি তুললেও আওয়ামীলীগ তার মতই চলবে--ইজরায়েল তার মতই চলবে। ইজরায়েলও এখানে সেক্যুলার (সেজন্যই হয়তো বলে Judaism and Zionism এক না)--ঠিক সৌদির মত ধর্মটাকে উপরে রেখে দুনিয়ার স্বার্থ সিদ্ধি করে।
আসল পুছলিমরা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে জবাবদিহি করেনা, আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করেনা, আল্লাহ ছাড়া কাউকে রিজিকদাতা বলে মানেনা, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে সম্মান বা ভাবমূর্তি হারানোর পরোয়া করেনা।
প্রাসঙ্গিক ভিডিও
"মুসলিমরা যে ধৈর্য্য আর আত্মসংবরণশীলতা দেখিয়েছে সেটা দেখে আমি বিস্মিত---আমি বিস্মিত যে ৯/১১ এর মত ঘটনা আরো ঘটেনি ।"
পুরো সাক্ষাৎকারটি এখানে।
_________________
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
দাম বলেছেন: মুসলিমরা আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে জবাবদিহি করেনা, আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করেনা, আল্লাহ ছাড়া কাউকে রিজিকদাতা বলে মানেনা, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে সম্মান বা ভাবমূর্তি হারানোর পরোয়া করেনা।
৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২০
ডা: মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আসসালামু য়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ। জাযাকাল্লাহ। সত্যের প্রকাশ কতই না সুন্দর। আগে বাড়ুন ভাই। আমরাও আছি সত্যের সংগ্রামে।
দুয়া রইল। দুয়া চাই ভাই।
____ জহির।
৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
স্যাকুলারিজমও তাদের সৃষ্টি জঙ্গিবাদও তাদের সৃষ্টি , মুসলমানদের দুইটাই দরকার নাই, মুসলমানদের ইসলাম দরকার!!
আমি যত দূর বুঝি, স্যাকুলাররা ভণ্ড আর জঙ্গিরা ভন্ডামির স্বীকার !!!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হামাস ইজরায়েলের সৃষ্টি
তালেবান আমেরিকার সৃষ্টি
৭১ এর গেরিলা মুক্তিযোদ্ধারাও তাহলে পাকিস্তানের সৃষ্টি
------------------------------------------------------
এই ধরনের ষড়যন্ত্র তত্ব দিয়ে গা বাচানো, ভাবমূর্তি উদ্ধারের প্রয়াস না করি ভাই। এদেরকে কেউ সৃষ্টি করেনি, এরা নিজেদের প্রয়োজনেই উদ্ভব হয়েছে। সেই প্রক্রিয়াতে পাকিস্তান, ইজরায়েল, আমেরিকার স্পর্শ থাকলে সেটা কাকতালমাত্র।
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪২
মুদ্দাকির বলেছেন:
তিনটার তুলনা ঠিক হল না !! ৭১ এর পটভূমি একে বারেই ভিন্ন !!
জঙ্গিবাদ কখনোই প্রয়োজন নাই।। তবে হা , ইসরাইলিরা এবং আমেরিকানরা এমন অবস্থার তৈরি করেছে, যে সে সব যায়গায় জঙ্গি তৈরি হতে বাধ্য!!
এই হামাসের সাথে ইসরাইল আগে চুক্তি করত ফাত্তাহ কে পাশ কাটিয়ে , তখন তাদের নিষেধ তারা শুনে নাই, বলতে পারেন হামাসের উত্থানের এবং বারাবারির পুরা ব্যাপারটা সুপরিকল্পিত, শুধুই ফিলিস্তিনিদের নির্জাতন করার জন্য। ইরান ইসরাইলের এই পরিকল্পনায় সজ্ঞানে অথবা অজ্ঞানে সাহায্য করেছে এবং করছে মাত্র!!! তবে যারা হামাসের সদস্য তাদের আমি কুচক্রি বলব না। তাঁরা হলেন ভিক্টিম!!
আর তালেবান যে আমেরিকার তৈরি আফগান-রাশিয়ার যুদ্ধের সময় তাতো এখন আমেরিকা নিজেই স্বীকার করে !! এখানে কাকতাল কি পেলেন ???
জিহাদ করতে হলে, নিজেকে আগে জিহাদের যোগ্য করতে হবে! খালি বন্দুক পাইলাম আর আল্লাহের নামে বিধর্মিদের গুলি করলাম, এইটাকে জিহাদ বলে না!!!!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ৭১ এর প্রেক্ষাপট ভিন্ন
কারণ হয়তো আপনি বাংলাদেশে বাস করেন বলে ভিনদেশের প্রেক্ষপট বুঝতে অপারগ,
কারণ হয়তো ৭১ নিয়ে যত পড়াশোনা করেছেন বাকি দেশের ইতিহাসের পাঠ আপনার নেই,
অথবা নিজ দেশের প্রেক্ষাপটের ব্যাপারে আপনার আলাদা জাতীয়তাবাদী গোড়ামি আছে।
আপনাদের পক্ষে ভারত ছিল বলে নয় মাসে যুদ্ধ শেষ, শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়ে গেছে। সবার কপালে এমন ভারত নাও থাকতে পারে--তখন প্রেক্ষাপট আরো জটিল হয়।
আপনাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে 'গেরিলা' নামে একটা চলচিত্র হয়েছিল। গেরিলা এখানে পবিত্র শব্দ, কিন্তু এই গেরিলাগুলো যখন ধর্ম দ্বারা অনুপ্রাণিত হয় তখন তাদের ঘৃণাভরে 'জঙ্গি' যাকা হয়। এই গেরিলাগুলো যখন সমাজতন্ত্র দ্বারা অনুপ্রাণিত হয় তখন তাকে বলে 'লাল বিপ্লবী'।
বিশেষত 'জঙ্গিবাদ' বা 'সন্ত্রাসবাদ' শব্দ বা ল্যাক্সিকনগুলো যারা আপনাকে জোরে সোরে শিখিয়েছে, তাদের কাছ থেকে বাস্তবতা বা ন্যায়বোধের পাঠ নিলে আমার কিছু বলার থাকেনা। তাই জঙ্গিবাদ দরকার নেই বলতে আসলে "কী দরকার নেই?" সেটি পরিস্কার হওয়া দরকার।
পোস্টের নিচে ছোট্ট একটা ভিডিও দিয়েছি শোনার জন্য।
প্রতিটা দেশে একটা লিবারেল ও রক্ষণশীল দল থাকে। এককালে কৌশলের জন্য ইজরায়েল রক্ষণশীলের সাথে সম্পর্ক রেখেছে বলে, হামাস ইজরায়েলে সৃষ্টি এটা খুব নিচু মানের যুক্তি। এতে করে হামাসের যৌক্তিক প্রচেষ্টাকেই শুধু খাটো করা হয়না, সেক্যুলার ফাতাহ ও ইয়াসির আরাফাতের বেইমানি ও দালালিকেও মহিমান্বিত করা হয়।
ইয়াসির আরাফাত প্রতিশ্রুত ফিলিস্তিনের ৮০% বিসর্জন দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেত চেয়েছিল--তাতেও যখন লাভ হয়নি--পাল্টা বসতি নির্মাণ ও অবরোধ চালিয়ে গেছে---তার প্রেক্ষিতেই হামাসের সৃষ্টি।
হামাস যদি মুক্তিযোদ্ধা না হয়, তবে কি করলে তারা মুক্তিযোদ্ধা হতে পারতো? ভারতের মত কারো সাহায্য পেলে, নাকি তাদের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা বন্ধ হলে? ইরান সবসময় ইজরায়েল বিরোধী--সেটা তাদের সমর্থক হেজবুল্লাহর সাথে যুদ্ধ করে বারবার প্রমাণ করেছে -----এখানে আপনার দাবি "ইরান ইসরাইলের এই পরিকল্পনায় সজ্ঞানে অথবা অজ্ঞানে সাহায্য করেছে এবং করছে মাত্র!!" কে ভিত্তিহীন মনে করি।
আপনি মনে হয় আফগানিস্তানে রাশিয়ার আগ্রসন ও সেই আগ্রাসন ঠেকাতে দেশীয় তালেবান যোদ্ধাদের আর্বিভাবের ইতিহাস পড়েননি। দেশকে কমিউনিস্ট রাশিয়া আগ্রাসন ও নির্যাতন থেকে মুক্ত করতে একটা সুস্পষ্ট কারণ থেকেই তালেবানদের জন্ম । এখানে আমেরিকার ডাল-ভাত-ষড়যন্ত্রের কিছু নেই। সমস্যা হলো তারা গ্রামের অশিক্ষিত লোকজন, ধর্মভীরু থেকে ধর্মান্ধ হয়ে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল দেশকে শত্রুমুক্ত করতে। তারাও আপনাদের কাছে সম্মান পেত যদি ৭১ এর মুক্তিযোদ্ধাদের মত ধর্মনিপেক্ষ বা সেক্যুলার হতো। আপনি আফগানিস্তানে বড় হননি, সেই ইতিহাস পাঠের বাধ্যবাধকতা আপনার নাই।
আমেরিকার ভূমিকা শুধু অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করা---যেটা তারা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের করে বা করতে চায়। তারমানে এই না যে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা আমেরিকার সৃষ্টি। সেই সাহায্য আমেরিকা কীভাবে করেছে---সেই ইতিহাসের বই যদি চান--দিতে পারি। প্লিজ গুগল চেপে, পত্রিকা পড়ে আর কন্সপেরেসি থিউরি দিয়ে আলোচনা করবেন না।
আপনার ভাষা পড়ে বুঝা যায়,
"জিহাদ করতে হলে, নিজেকে আগে জিহাদের যোগ্য করতে হবে! খালি বন্দুক পাইলাম আর আল্লাহের নামে বিধর্মিদের গুলি করলাম, এইটাকে জিহাদ বলে না!!!!"
শব্দচয়ন গুলো সেকেলে, গতানুগতিক এবং আগ বাড়িয়ে যে ডেরোগেটিভ মন্তব্য ঝেড়ে বসলেন--তাতে অনেক কিছুই অনুমন করে নেয়া যায়। শুধু বলবো---এত কথা বলতে চাইলে একটু ইতিহাসের বই পড়েন, পৃথিবীটাকে অধ্যয়ন করেন। বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ আলো বাতাসের বাইরের পৃথিবীটা আপনার ধারণার বাইরে বর্বর ও কঠোর।
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৮
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: একেবারে মনের কথাগুলো বলেছেন....ধন্যবাদ......মাঝে মাঝে
নিজের মধ্যেও সেক্যলার নামক মুনাফিকি চিন্তাভাবনা ভর করে....তখন জোরে বেশি বেশি করে সুরা তেলাওয়াত করি।
৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
আমি আপনার মত অত জ্ঞানী না, তবে মানুষের বক্তব্য বুঝার ক্ষমতা আমার আছে! আমিও চাই সবাই ইতিহাস পড়ুক স্পেসালি সকল মুসলমান ইতিহাস পড়ুক, এটা আমার অন্তরিক বাসনা। দেখুন যে মানুষ গুলো তথাকথিত জঙ্গি হচ্ছে, তাদের প্রতি আমার ঘৃনা নাই, তাঁরা পরিস্থিতির স্বীকার। কিন্তু মুসলিম হয়েও কেউ যদি জঙ্গি এ্যটিটিউড দেখায় ব্যাপারটা আমার কাছে ঘৃন্য। ইসলাম মুসলমানদের এই রকম হতে বলে না। আপনি কেন তাদের জাস্টিফাই করছেন? এর কতটুকু জ্ঞান ভিত্তিক আর কতটুকু ইমোসান আর ভালোবাসা ভিত্তিক বা অন্যের প্রতি ঘৃনা ভিত্তিক তা আপনিই ভালো জানেন। যুদ্ধ ক্ষেত্রটা চারপাশ দিয়ে দেখার ব্যাপারটা ঠিকি আছে, তবে ইতিহাস শিক্ষা দেয় যে বার্ডস আই ভিউয়েরো দরকার আছে।
আসসালামুয়ালাইকুম ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ওয়ালাইকুমুস সালাম!
মুসলিম হলে যেটা করা উচিৎ বলে মনে করি
১. আত্মগ্লানিতের ভোগা বন্ধ করতে হবে--- বিশেষত ওমুক দেশ এত উন্নত, অমুক দেশ এত আধুনিক তার বিপরীতের আপনার ঘৃণিত বোমাবাজি দেখে নিজের মুসলিম পরিচয় নিয়ে দুশ্চিন্তা বন্ধ করতে হবে।
২. জঙ্গিবাদ বলে আপনারা যেটা বুঝেন সেটার মানে হলো ইসলামী শরীয়া প্রতিষ্ঠার জন্য বোমাবাজি---আমেরিকান ও বুশদর ও একই মত।
Muslims hate us because they are against our freedom, liberty, women's right, and democracy.
এটা শুধু ভিত্তিহীন দাবিনা, মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলোর উপর নির্যাতন, অবিচার, প্রহসনের ব্যাপার গুলোকে ধামাচাপা দেয়ার একটা উপায়ও বটে । ইজরায়েল যেমন বলেনা? আমরা হামাস মারি, ফিলিস্তিনি মারিনা ।
এখানে দেখুন
সিনেটর রন পলের ভিডিও, তিনি বলেছেন, তারা সন্ত্রাসী,
কারণ আমরা আগ্রাসী, ওকুপায়ার।
এই ছোট ছোট অসংখ্য স্বীকারোক্তির মাঝে স্থানীয় মানুষদের ক্ষোভ, রাগ, প্রতিশোধ নেবার ইচ্ছাকের প্রতিফলিত করে।
ইসলাম মুসলিমদের কেমন হতে বলে সেটা তো কোরানেই বলা আছে--আপনি পারলে উদ্ধৃত করুন। কথা হলো ক্ষুদিরামের ব্রিটিশবিরোধী হত্যাকান্ড বা রাগকে যদি আপনি অবৈধ বলে প্রত্যাখ্যান করেন---যে সে হিন্দুত্ববাদী--তাই সন্ত্রাসী---এটা তো ন্যায় বিচার হয়না।
এত শত বছর পর সচলায়তনের ব্লগাররা ঘৃণাভরে মীর নিসার আলী তিতুমীরকে প্রত্যাখ্যান করছেন---কেন জানেন? তিতুমীর নাকি ওহাবী ছিল---তাই তার বিদ্রোহটা কলঙ্কিত সন্ত্রাসবাদ বা অগ্রহণযোগ্য।
আমরা নিপীড়িত মানুষের প্রতিশোধ স্পৃহা, স্বাধীনতার স্পৃহা দেখে তাকে ধর্মের ভিত্তিতে জাস্টিফাই করি--এটা অত্যন্ত হতাশাজনক। সোভিয়েত-আমেরিকা আফগানিস্তানে ঢুকে গণহত্যা করেছে---তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরাটা ইসলাম সমর্থন করেনা? তাহলে শান্তি কমিটি গঠন ইসলাম সমর্থন করে---কারণ সেক্যুলারদের ভাষায় ইসলাম নাকি শান্তির ধর্ম।
যখন ৬০ বছর ধরে নিপীড়িত ফিলিস্তিনের পাশে দাড়ানোর জন্য মানবিক সমর্থন মিলেনা---কারণ সেক্যুলার আসাদ, সেক্যুলার সিসি, সেক্যুলার হাসিনার ভাষায় ইসলাম শান্তির ধর্ম--ইসলাম যুদ্ধ-জঙ্গিবাদ সমর্থন করেনা। ফলে হাসিনা যৌক্তিক কারণে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের দমন করে, সিসি সীমান্ত বন্ধ করে হামাস সন্ত্রাসীদের দমন করে ----তখন যে পাল্টা বিদ্রোহ লাগে, সেটাকে মুসলিমের সাথে মুসলিমের যুদ্ধ বলিনা। সেটা হলো সেক্যুলারদের সাথে মুসলিমদের যুদ্ধ।
দেশ প্রেম নাকি ঈমানের অঙ্গ?---রাশিয়া-আমেরিকার সৈন্যদের সাথে নিজের মাতৃভূমিতে লড়াই করা আফগান, ইরাকিদের তবে ঈমান নেই---তারা মুসলিম না---কারণ আপনাদের ভাবমূর্তি তারা নষ্ট করেছে। এইসব কারণে সব মুসলিমদের সন্ত্রাসী বলা হয়---তাই এইসব জঙ্গিবাদ ইসলাম সমর্থন করেনা বৈকি!
৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
লেখোয়াড় বলেছেন:
কারণ তাদের লক্ষ্য সেক্যুলার হিসেবে নিজের সার্বজনীন ভাবমূর্তি গড়ে তোলা আবার নিজের মুসলিম পরিচয়ও বজায় রাখা।.
............. দ্বৈত সত্ত্বা।
এটা ভাল না।
ও হ্যাঁ, আপনি তো এই ব্লগের বুদ্ধিজীবি?
৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫০
মুদ্দাকির বলেছেন:
প্রথমেই বলি সিসি, আসাদ, হাসিনা এরা সকলেই ভণ্ড এবং পাপী, ইসলাম অনুসারে এরা নেতা হবারই যোগ্যতা রাখেন না বলে মনে করি।
ক্ষুদিরাম আর তিতুমির তারা উভয়েই ব্রিটিশ বিরোধিতায় জাস্টিফাইড ছিলেন, কিন্তু তাদের কিলিং সম্পর্কে আমি জানি না। যদি একজনও নিরপরাধ মরে থেকে আমার মতে তা ঠিক নাই। কিন্তু খুব সম্ভবত ঐ যুগে গাড়ি বোমা, পেট্রোল বোমা, এই গুলা ছিল না, বাপের বেটার মত সামনা সামনি যুদ্ধ করতে হত।
আত্নগ্লানির কথা আমাকে বলে লাভ নাই, জিবনে একটা চরম সন্তুষ্টির ব্যাপার হল যে মুসলিম বাবা - মায়ের কোলে জন্মেছি।
হাঁ শরিয়া প্রতিষ্ঠা করার জন্য, হাঁটে বাজারে মঠে ঘাটে রাস্তায় বোমাবাজি করা যাবে না। হুম, করা যাবে, যদি আপনি এনসিওর করতে পারেন যে, যাদের আপনি মারছেন তাদের কেউ অ-মাসুম(নিরপরাধ) নেই বা তাদের সকলেই জালিম । কিন্তু তা কি কোন ভাবেই সম্ভব??
সূরা বাকারা আয়াতঃ১৯৫
"আর ব্যয় কর আল্লাহর পথে, তবে নিজের জীবনকে ধ্বংসের সম্মুখীন করো না। আর মানুষের প্রতি অনুগ্রহ কর। আল্লাহ অনুগ্রহকারীদেরকে ভালবাসেন।"
সূরা নিসা আয়াতঃ২৯,৩০
"হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা করো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা আলা তোমাদের প্রতি দয়ালু।আর যে কেউ সীমালঙ্ঘন কিংবা জুলুমের বশবর্তী হয়ে এরূপ করবে, তাকে খুব শীঘ্রই আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজসাধ্য।"
সূরা নিসা আয়াতঃ ৯৩
"যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছেন, তাকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তার জন্যে ভীষণ শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন।"
এই আয়াত গুলো অনুসারে সুইসাইড বম্বিং কি সম্ভব ??? বা ইসলামে বৈধ, মনে করেন?? যাদের জঙ্গি বলা হচ্ছে তারা কিন্তু পশ্চিমাদের প্ররোচনায় এই কাজ গুলোই করছে।
হা বুশ, ওবামা, ব্লেয়ার এরা সন্ত্রাসী এই ব্যাপারে আমার অন্তত কোন সন্দেহ নাই। তারা ঐ সব ধুয়া তুলে নির্বিচারে মুসলমানদের মারছে, এটাও ঠিক। কিন্তু একদল ভাই যারা বিভিন্ন কারনে ভ্রান্ত হয়ে যাচ্ছে, তারা, বুশ, ব্লেয়ার, আর ওবামাদের এই নিধনে পরক্ষ বা প্রত্যক্ষ সাহায্য করছে। এগুলো ভ্রান্তি, এগুলো ইসলাম না।
"দেশ প্রেম ইমানের অঙ্গ" এই হাদীসের নিজেরই নাকি ঠিক ঠিকানা নাই। আপনি নিজেই চিন্তা করুন , ইমানের যে প্রি-রিকুইজিট গুলো আছে এগুলতে কি দেশ প্রেম বলতে কিছু আছে নাকি???
সূরা আন আম আয়াতঃ১০৭,১০৮
"যদি আল্লাহ চাইতেন তবে তারা শেরক করত না। আমি আপনাকে তাদের সংরক্ষক করিনি এবং আপনি তাদের কার্যনির্বাহী নন।
তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।"
এই আয়াত গুলো যদি আপনি মানেন, আপনি কোন বিধর্মির বিশ্বাসকে গালিগালাজ করতে পারবেন না। আর কামানের গোলাদিয়ে তাদের প্রতিমা গুলো ভেঙ্গে চুর চুর করাতো অনেক দূরের ব্যাপার। এই কাজ গুলো যারা করে এবং করায় তারা কি ইসলামের মধ্যে আছে??? যদি জেনে করে তাহলে তো অপরাধ করল আর যদি না জেনে করে, তাহলে আমি বলব এটাইতো আমাদের সমস্যা, মুসলমানদের কাজ হল জানা।
সূরা তওবা আয়াতঃ ৬
"আর মুশরিকদের কেউ যদি তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে, যাতে সে আল্লাহর কালাম শুনতে পায়, অতঃপর তাকে তার নিরাপদ স্থানে পৌছে দেবে। এটি এজন্যে যে এরা জ্ঞান রাখে না।"
যারা যুদ্ধ ক্ষেত্রে এই কোড গুলো মানে না, তারা কি ইসলামের মধ্যে আছে??? যদি নাই থাকে কিভাবে তাদের বিজয় হবে??
সূরা মুজাদালাহ আয়াতঃ২১,২২
"আল্লাহ লিখে দিয়েছেনঃ আমি এবং আমার রসূলগণ অবশ্যই বিজয়ী হব। নিশ্চয় আল্লাহ শক্তিধর, পরাক্রমশালী।
যারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাদেরকে আপনি আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধাচরণকারীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে দেখবেন না, যদিও তারা তাদের পিতা, পুত্র, ভ্রাতা অথবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয়। তাদের অন্তরে আল্লাহ ঈমান লিখে দিয়েছেন এবং তাদেরকে শক্তিশালী করেছেন তাঁর অদৃশ্য শক্তি দ্বারা। তিনি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। তারা তথায় চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ, আল্লাহর দলই সফলকাম হবে।"
আপনার কি মনে হয়, যে আল্লাহের দলের কথা বলা হয়েছে, মুসলমানরা সেই দলে থাকবার জন্য যা প্রয়োজন, তা মেনে চলছে?? কুরয়ান মানব না, কিন্তু ভ্রন্তিতে আক্রান্ত হয়ে, একবার রাশিয়ার সাহায্য নিয়ে আমেরিকার বিরুদ্ধে আরেকবার আমেরিকার সাহায্য নিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলে, কেমনে হবে? ??? মুসলমান এমন হবে যেন সে আল্লাহের দলে স্থান পায়। আর তা পেতে হলে মাটিতে মিশে যাবে তবুয় আল্লাহের বিরুদ্ধাচরন কারীদের কখন সাহায্য নিবে না!!! খালি নামে হিজবুল্লাহ হলেই হবে?? কর্মে হতে হবে!!
শুধু নামে জিহাদ না কর্মে জিহাদ হবে মুসলমানদের। নিজের বাড়ি থেকে শুরু হতে হবে জিহাদ। নিজের বাবা সুদ খোর ঘুষ খোর হলে তাকেও একটা সীমার মধ্যে প্রত্যাখ্যান করতে হবে। এ্যটলিস্ট বুঝতে দিতে হবে যে, বাবা আমি তোমার আকাম কুকাম ঘৃনা করি।
৯/১১ যখন হয় তখন অনেক ইমমেচিউর ছিলাম। খুব খুশি হয়ে ছিলাম নাসারাদের দেশে এই ধংশযজ্ঞ হবার পরে। ভাবতাম যেই করসে খুব ভালো কাজ করসে। পরে জানলাম তালেবানরা করসে। তালেবানদের উপর খুশি হয়া গেলাম। পরে জানলাম কুকর্মটা ইহুদিদেরই। যাই হোক, যেই করুক না কেন, আমার খুশি হবার ব্যাপারটা একজন মুসলমান হিশাবে ঠিক ছিলনা!!!! কারন একজন মাসুমো কি ছিলোনা ওই খানে????
সাদ্দামকে মনে হত মুসলিম বিশ্বর একমাত্র সিংহ!! অনেক ভালো লাগতো তাকে ছোট বেলায়। তার মৃত্যুতে অনেক দুঃখ পেয়েছি। কিন্তু বলেন প্রকৃত সৎ বা ইসলামপন্থি নেতাকি উনি ছিলেন??? উনার কারনে অনেক মুসলমান কি অন্যায় ভাবে মৃত্যু বরন করে নাই, এই সব নেতাদের(গাদ্দাফি-সাদ্দামদের) কি মুসলিমদের নেতা বলা যায় ?? খোদ উনার মন্ত্রী তারেক আযিয ছিলেন খৃষ্টান, এটাকি আল্লাহের দলের একজন নেতার পরিচয় হতে পারে?
হামাসের রকেট হামলায়, ইহুদি আবাসিক এলাকায় কোন শিশু যদি মারা যায় বা ইহুদি কোন অযোধ্যা নারী বা পুরুষ যদি মারা যায়, তবে এটা কি ঐ ইসলাম সম্মত হবে, যে ইসলাম আপনি আর আমি চাই??? জানি রেগে যাবেন আপনি অন্তত এই কথাটা শুনে। আজ থেকে কয়েক বছর আগে বললে আমিও ভয়ানক রেগে জেতাম। একটু একটু করে কুরয়ান পড়ে অনেক দিকে চোখ খুলেগেছে। এখন মনে হয়, রকেট দিয়ে যদি যুদ্ধ করতে হয়, নিজেদের আগে রকেট বানানো শিখতে হবে, নইলে চুপচাপ বই পড়। কিসের যুদ্ধ? কিসের হাউকাউ? আগে নিজেদের জ্ঞান গরিমায় স্ট্রং কর। তার পরে সব কিছু।
আর যুদ্ধ করে যদি শেষ হয়ে যেতে হয়, তাহলে কিসের ইউ এন, কিসের ইরান, কিসের আমেরিকা কিসের মধ্যস্ততা দুই দিন পরে পরে??? ঝাপায়া পড় সকল ইজরাইলি প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের উপর।
১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৬
মুদ্দাকির বলেছেন:
আমার আগের মন্তব্যের সাথে যোগ হবে
অনেক ইসলামি চিন্তাবিদকে নিজ কানে বলতে শুনেছি, যে সুইসাইড বম্বিং কেও তার বর্তমান যুগের পক্ষে বা ঐ সব যায়গায়, বৈধ বলেছেন। তারা ধর্মের ব্যাপারে আমার চেয়ে অনেক নলেজেবল। তাদের কথা যদি সত্যি হয় তাহলে আমি অপরাধি হয়ে যাবো, ওই কথা গুলোকে অবৈধ বলে। এই কারন আমি পরিষ্কার ভাবে বলছি যে আমি ফতোয়া দেবার কেঊ না।
তবে বেশির ভাগ আলেমরাই কিন্তু এটাকে অবৈধ বলেছেন, এগুলো আমলে নিতে হবে। খালি নিজের যে ফতোয়া মানলে শুবিধা হয়, তাই মানবো তা কিন্তু ঠিক হবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:২৮
উপপাদ্য বলেছেন: অসাধারন বিশ্লেষন।
বিশেষ করে সেকুলার চিন্তা চেতনার স্বরূপ কঠিনভাবে উন্মোচন করেছেন আমাদের চেতনাধারী উগ্র সেকুলারিস্ট সহ।