![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |
পয়েন্ট বাই পয়েন্ট দিলাম । কেউ মন্তব্য বা আলোচনা করতে চাইলে পয়েন্ট ধরে করবেন।
১ . তারেক মহাচোর এবং তার মাতা সকল দুর্নীতির কেন্দ্র হাওয়া ভবনের রাণী ।
বলাই বাহুল্য যে তারেক যত টাকার দুর্নীতি করেছে, আওয়ামীলীগের সকল নেতা-কর্মী সমর্থক মিলে তত টাকা চুরি করে উঠতে পারেনি। বাংলার ইতিহাসে এত বড় চুরি কারো পক্ষে করা সম্ভব হবেনা। কাজেই তারেকের দুর্নীতি-চুরি ঠেকাতেই বি এন পি কে বর্জন করতে হবে। আওয়ামীলীগের ক্ষমতা ছাড়ার বছরেই ২০০১ এ বি এন পিই প্রথম বাঙালি জাতিকে শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্থ করার কলঙ্ক লেপে দেয়।
২. তারেক যুদ্ধাপরাধীদের দোসর ও কুলাঙ্গার
বঙ্গবন্ধুকে যে পাকবন্ধু বলে, রাজাকার বলে তার আর যাই হোক বাংলাদেশে থাকার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। তার দল বি এন পিরও বাংলার মাটিতে রাজনীতি করার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। বাংলাদেশে থাকতে হলে, রাজনীতি করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক হিসেবে পূর্ণ স্বীকৃতি ও সম্মান জানিয়ে করতে হবে।
৩. বি এন পি নেত্রী ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করেন
ভারতে জন্ম নেয়া বি এন পি নেত্রী ভারতের স্বাধীনতা দিবসে ঘটা করে নিজের জন্মদিন পালন করে শুধু আওয়ামীলীগ নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে থাকা সকল শক্তি এবং স্বাধীনতার চেনার প্রতি তীব্র অসম্মান ও অশ্রদ্ধা জানান যেটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য না।
৪. বি এন পি অবৈধ সামরিক-স্বৈরাচারী দল এবং বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মদদপুষ্ট
একটি গণতন্ত্রবিরোধী, স্বৈরাচারী দলের বাংলার মাটিতে রাজনীতি করার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। বিশেষত দলটির জন্ম যখন ক্যান্টনমেন্টে, দলপ্রধান একজন পাকিস্তানি চর। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগ করেই বি এন পির জন্ম --যেটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসকারী কোন বাংলার মানুষ মেনে নিতে পারেনা। বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে তিনটি অগণতান্ত্রিক অবৈধ দল বাংলার মাটিতে মাথাচাড়া দিতে পারতোনা । বঙ্গবন্ধুর লাশের উপর জন্মানো অবৈধ দল তিনটি হলো
---বি এন পি
---জাতীয় পার্টি
---জামাতে ইসলামী
কাজেই বি এন পির পাশাপাশি এই তিনটি দলকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
৫. বি এন পি জামাতের আশ্রয়, মদদদাতা, এবং সহোদর
স্বৈরাচারী জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার সুবিধাভোগীই শুধু ছিলেন না, স্বাধীনতাবিরোধী জামাতকে এই দেশে পুনর্বাসন ও রাজনীতি করা পূর্ণ অধিকার দিয়েছেন । কাজেই মুক্তিযুদ্ধের এতবড় অবমাননাকারী দলের বাংলার মাটিতে রাজনীতি করার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। বি এন পির মত দল গোলাম আযম কে নাগরিকত্ব এবং নিজামীকে মন্ত্রী বানিয়েছে বলেই যুদ্ধাপরাধীদের হাতের নাগালে এনে বিচার করা সম্ভব হয়েছে । না হলে বাঙালি জাতি আজন্ম দায়মুক্তি পেতনা।
৬. বি এন পি নেত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, তিনি মেকাপ করেন, মদ পান করেন
দেশের প্রধান অশিক্ষিত হলে জাতিও অশিক্ষিত থেকে যাবে । কাজেই বাংলার মানুষকে অশিক্ষার অন্ধকারে রাখার বিপর্যয় থেকে বাঁচাতে অবশ্যই বি এন পিকে বর্জন করতে হবে। হাওয়া ভবনের অপচয়, মেকাপ বাঙালি জাতি দেখতে চায়না। দুপুর ১২ টায় ঘুম থেকে ওঠেন। সেখানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও শামীম ওসমান তাহাজ্জুদ, ফজর, কোরআন পড়েন ভোরে উঠে।
৭. বি এন পি ক্ষমতায় এলে দেশ আফগান-পাকিস্তান-জঙ্গি হয়ে যাবে
আই এস এস, বোকো হারাম, তালেবান, হামাস প্রভৃতি জঙ্গিগোষ্ঠীর নিষ্ঠুরতা দেখে বাংলার মানুষের শিক্ষা হওয়া উচিৎ । ধর্মের নামে ব্যবসা, রাজনীতি, মানুষ হত্যা বি এন পি -জামাত জোট ছাড়া কেউ করতে পারেনা । ৬৩ টি জেলায় বি এন পির আমলে বোমাবাজি তারই প্রমাণ । কাজেই দেশের মানুষের প্রাণ বাচাতে এবং পোবিত্র ধর্ম ইসলামের ভাবমূর্তি বাঁচাতে জঙ্গি-সন্ত্রাসী-মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক বি এন পি-জামাত জোটকে বর্জন করতে হবে। খুনি বি এন পিই ধর্মের নামে শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যা করতে চেয়েছিল।
৮. বি এন পি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীরা মুক্তি পেয়ে যাবে
বর্তমান সরকার জননেত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি নিশ্চিত করছেন । জামাতসহ সকল ধর্মভিত্তিক প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি, ব্যবসা নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জঙ্গিবাদ নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে। বি এন পি আসলে সব রাজাকার-জঙ্গী বেকসুর খালাস পেয়ে যাবে। জঙ্গিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে শাপলা চত্বর দখল করে নিবে।
৯. বি এন পি একটি অযোগ্য, ক্ষমতালোভী, সন্ত্রাসী সংগঠন
ক্ষমতার লোভে বাসে আগুন দিয়ে, পেট্রোল বোমা মেতে যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে, তারা অবশ্যই সন্ত্রাসী দল। বি এন পি হরতাল, সহিংসতা ছাড়া কোন জনকল্যাণ চাইনি এবং চায়না।
১০. বি এন পি একটি সাম্প্রদায়িক দল, ২০০১ এর সংখ্যালঘু নির্যাতনই তার প্রমাণ
বি এন পি তার দোসর জামাতকে নিয়ে এ যাবৎ ধর্মের দোহাই দিয়ে অগণিত মন্দির ভেঙ্গেছে, হিন্দু হত্যা করেছে, ধর্মের নামে ধর্ষণ, লুটপাট চালিয়েছে। ১৯৭১ এর মত ২০০১ এর ঘটনা সবার মনে থাকা উচিৎ। এই অশুভ সাম্প্রদায়িক শক্তির বাংলার মাটিতে রাজনীতি করার কোন অধিকার থাকতে পারেনা। তাদের অবশ্যই ধর্ম নিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করেই বাংলার মাটিতে রাজনীতি করতে আসতে হবে।
তারপরেও আপনারা ভোট দিতে চান? গণতন্ত্র চান? ৫ ই জানুয়ারির আইনসম্মত নির্বাচনের নিন্দা করেন? আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে বিষেদাগার করে বি এন পি-জামাতের হাতকে শক্তিশালী করতে চান? দেশের মাটি-উন্নয়ণ-প্রগতি-মুক্তিযুদ্ধ আপনার কাছে কিছুইনা?
দেশে যতদিন আওয়ামীলীগের বিকল্প না তৈরি হবে ততদিন এই দেশ চালনার ক্ষমতা শুধু আওয়ামীলীগেরই থাকবে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য!
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪০
খেলাঘর বলেছেন:
"বলাই বাহুল্য যে তারেক যত টাকার দুর্নীতি করেছে, আওয়ামীলীগের সকল নেতা-কর্মী সমর্থক মিলে তত টাকা চুরি করে উঠতে পারেনি। "
-তারেকের ডাকাতীর অনুসারী আওয়ামী লীগে হাজার হাজার।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১০
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সেই হাজার হাজারকে আড়াল করার জন্য তারেকের ব্যাপারে সদা-সর্বদা সরব থাকাটা খুবই জরুরি।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ১ . তারেক মহাচোর এবং তার মাতা সকল দুর্নীতির কেন্দ্র হাওয়া ভবনের রাণী ।
>> বলাই বাহুল্য যে আওয়ামীলিগ ডিজিটালি যত টাকার দুর্নীতি করেছে, বিএনপির সকল নেতা-কর্মী সমর্থক মিলে তত টাকা চুরি করে উঠতে পারেনি। হলমার্ক কেলেংকারী, কুইক রেন্টাল লুটপাট সহ বাংলার ইতিহাসে এত বড় চুরি কারো পক্ষে করা সম্ভব হবেনা। তথ্য প্রমাণ দিয়ে রিপোর্ট করায় পত্রিকা অফিসে তালা লাগাতে হয়েছে।
কাজেই আওয়ামী দুর্নীতি-চুরি ঠেকাতেই বি এন পি কে গ্রহণ করতে হবে।
২. তারেক যুদ্ধাপরাধীদের দোসর ও কুলাঙ্গার - বানোয়াট মিথ্যা অভিযোগ!
>> বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক হিসেবে পূর্ণ স্বীকৃতি ও সম্মান জানিয়ে তারেক বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে এসেছে। আওয়ামী কোন চুনো নেতারও বুকে সাহস নেই জিয়াকে সেই সমান শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করার। তাই শুধু মূখের জোরে চাপার জোরে হাওয়াই অভিযোগ দিয়ে আর যাই হোক মিথ্যা অপবাদ দেয়া যাবে সত্য প্রমাণ করা যাবে না। মুরগী কবির আর বেয়াই রাজাকার দের কোলে নিয়ে আস্ফালনে আমজনতা শুধুইমূখটিপে হাসে।
৩. বি এন পি নেত্রী ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করেন - মাকরুহ আচরন !
জন্মদিন পালনের ফাজলামো ব্যক্তিগত ভাবে আমারও অপছন্দ। কিন্তু স্বাধীনতার চেতনার প্রতি তীব্র অসম্মান ও অশ্রদ্ধা জানানোর অভিযোগ কল্পিত। যিনি নিজে একজন বীরাঙ্গনা তার ব্যাপারে কেবলই বিরোধীতার জন্য ফালতু আরোপ রাজনৈতিক দৈনতা আর শূন্যতাই প্রকাশ করে। যেটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য না।
৪. বি এন পি অবৈধ সামরিক-স্বৈরাচারী দল এবং বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মদদপুষ্ট
>> বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সুবিধাভোগ করেছে আওয়ামীলিগের নেতারা। তারপর দেশকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারেনি দালাল আওয়ামী সুবিধাবাদীরা। ক্যু পাল্টা ক্যুর বাই প্রোডাক্ট জিয়া.. যিনি নিজে কোন উদ্যোগ নেননি। সিপাহী জনতার পছন্দে দায়ত্ব নিতে হয়েছে। সো খালি কলসি বেশি বাজালেই তো আর ছন্দ হয় না... মাত্রা জ্ঞানও লাগে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করতেছে আওয়ামীলিগ। স্রেফ একটা দল দেশ স্বাধীন করেনি। করেছে ৭ কোটি বীর বাঙালী। সো সাফল্য খালি পকেটস্থ করার স্থুল চিন্তকরাই দলীয় বৃত্তে মুক্তিযুদ্ধকে আবদ্ধ করতে চায়। যা প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধ চেতনার পরিপন্থীও বটে।
বঙ্গবন্ধু নিজেই বাকশালের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করেছিলেন। সো বাকী সব বলা শুধু বলার জন্য বলা।
--
"কাজেই বি এন পির পাশাপাশি এই তিনটি দলকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।"-
এই মানসিকতাই পরিস্কার স্বৈরাচারী আর বাকশালের গন্ধ যুক্ত!!!!!!
৫. বি এন পি জামাতের আশ্রয়, মদদদাতা, এবং সহোদর
>> আওয়ামীলিগের সাথে থাকলে চেতনার দল। আর ভিন্ন মত হলেই রাজাকার এই ফালতু সেন্টিমেন্ট পাবলিক আর খায় না। জামাতকে হয় জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে অথবা রাজনীতি ছেড়ে শুধূ ধর্মকর্ম করুক সে তাদের ভিন্ন বিষয়। কিন্তু আজ যদি জামাত আওয়ামীলিগের সাথে আতাত করে কালই হয়ে যাবে তারা দুধে ধোয়া তুলসি পাতা- এইসব হঠকালী চেতনা মানুষ বোঝে!!! সো বিএনপির নামে ধৌয়া তুলে লাভ নেই।একই দোষে আওয়ামীলিগও দোষী। আহা তাদের পরিবারে রাজাকারদের আত্মীয়তার বন্ধন দেখলে ভীমরি খেতে হয়। অথচ তারাই কিনা উল্টা চিক্কুর পারে।
৬. বি এন পি নেত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, তিনি মেকাপ করেন, মদ পান করেন
>> রাজনৈতিক দেউলিয়াপনাই ফুটে ওঠে এই চেতনায়। স্ব-শিক্ষিত বহু বহু গুনিজন পৃথিবিতে ছিলেন আছেন আসবেন। তার কর্ম এবং বিরোধীতার কোন কিছু যখন ভাইটাল মুডে খুজে না পাওয়া যায় তখনই এমন হাওয়াই রুচিহীন ব্যক্তি নিন্দা, পরচর্চা প্রধান হয়ে ওঠে।
১২টা কেনা ডক্টরেট কেন হাজারটা নিলেও মূখের ভাষা, হাইকোর্টের রং হেডেহ উপাধী মিথ্যা হয়ে যাবে না।
আবার যারা মূখে বলে ধর্ম নিরপেক্ষার কথা তারাই কেমন সুন্দর নেত্রীর ধর্ম পালনকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে!! হিপোক্রসি কি এটা নয়। তার মধ্যে তাহাজ্জুদ হল এতটাই গোপন ইবাদত যে বাড়ীর লোকও অনেক সময় টের পায়না বা যারা প্রকৃত তাহাজ্জুদ পড়েন তারা তা পেতে দেন না। অথচ এখানে তার রাজনৈতিক ব্যবহার দেখুন.. আর হিপোক্রেট চিনুন!
৭. বি এন পি ক্ষমতায় এলে দেশ আফগান-পাকিস্তান-জঙ্গি হয়ে যাবে
>> জঙ্গিবাদের হোতা কিন্তু আওয়ামী জাথীয দুলাভাই। অথচ দেখূন খালি বিএনপির নামে চিৎকার!!!! ভারতের হাতে সব তুলে দিয়েছে বরেই তারা ভাবে অন্যেও বুঝি দেশকে আরেকজনের হাতে তুলে দেবে!!!! বলিহারি!!!
দেশপ্রেমিক বটে। দেশের স্বার্থবিরোধী এত এত চুক্তি প্রকাশ্যে গোপনে হল তার জন্য মহাশয়রা স্পিকটি নট! তখন সকল চেতনা বিলুপ্ত হয়ে যায়! আর স্বপ্নে দেখে ব্লা ব্লা ব্লা!!!!
৮. বি এন পি ক্ষমতায় এলে যুদ্ধাপরাধীরা মুক্তি পেয়ে যাবে
>> বিএনপি ক্ষমতায় এলে আওয়ামী রাজাকারদের ঝুলতে হবে সন্দেহ নেই। আর তাই এত ভয় আর প্রপোাগান্ডা!!!!!
৯. বি এন পি একটি অযোগ্য, ক্ষমতালোভী, সন্ত্রাসী সংগঠন
ক্ষমতার লোভে বাসে আগুন দিয়ে, পেট্রোল বোমা মেতে যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে, তারা অবশ্যই সন্ত্রাসী দল। বি এন পি হরতাল, সহিংসতা ছাড়া কোন জনকল্যাণ চাইনি এবং চায়না।
১০. বি এন পি একটি সাম্প্রদায়িক দল, ২০০১ এর সংখ্যালঘু নির্যাতনই তার প্রমাণ
>> যত মন্দির, শহীদ মিনার ভাঙচুরের লোক ধরা পড়েছে সব কিন্তু আওয়ামী !!! অথচ দেখুন চিৎকার করে কি সত্যকে মিথ্যা করা যায়। চেতনার দোহাই দিয়ে কি নিজের অনচার আর অত্যাচার গোপন করা যায়!
সংখ্যা লঘুদের কিন্তু আর আগের মতো অন্ধ বিশ্বাস নেই। যারা ঘরের খেয়ে গোপনে পিটে ছুরি মারে তারা তাদের চিনেছে!!!
তারপরেও আপনারা ভোট দিতে চান?
= ভোট সকল নাগরিকের মৌলিক অধিকার নেতা বাছাই করার অধিকার দেশ পরিচালনায় কারা থাকবে তাদের নির্ভাচিত করার অধিকার। অবশ্যই ভোট দিতে চাই।
গণতন্ত্র চান?
= অবশ্যই। হায় হায় কি বল্লেন? বাকশালী লেঞ্জা ই ডিফিকাল্ট টু হাইড!!!
আপনি নিজেই স্বীকার করলেন আপনি গণতন্ত্র বিরোধী!!!! বাচ্চারা তালীয়া লাগাও!!!!
৫ ই জানুয়ারির আইনসম্মত নির্বাচনের নিন্দা করেন?
= ৫ জানুয়ারী প্রহসনকে প্রশংসা করেন? ১৫৪ সিটে অনির্বাচিত প্রতিনিধি কোন সুস্ঠু রাস্ট্র ব্যবস্থায় থাকতে পারেনা। পারে কেবল স্বৈরাচারী, ফ্যাসিস্ট দের কাছে! গণতন্ত্র হত্যাকারীদের কাছে। যারা গণতান্ত্রিক যারা সুস্থ বোধ সম্পন্ন সকলেই ৫ জানুয়ারীকে নিন্দা করবে।
দেশে যতদিন আওয়ামীলীগের বিকল্প না তৈরি হবে ততদিন এই দেশ চালনার ক্ষমতা শুধু আওয়ামীলীগেরই থাকবে।
= চূড়ান্ত স্বৈরাচারীর মানসিকতা! যা স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শতভাগ বিরোধী। আমরা স্বাধীন হয়েছি পাকি স্বৈরাচার জুলুম শোষন থেকে মুক্ত হতে।
আজ দেশীয় লেবাসে যদি ইয়াহিয়ার ভুত সরকার জোর করে ধরে রাখতে চায় আমজনতা আবার ৭১এর চেতনায় গর্জে উঠবেই। এ যে মুক্তির স্বাধীনতার, আত্মার চেতনার ডাক।
স্বৈরাচার নিপাত যাক। গণতন্ত্র মুক্তি পাক নূর হোসের বুকে পিঠে লেখা নয় ১৬ কোটি বাঙালীর হৃদয়ে লেখা
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাংলাদেশে কারো নীতি ভাল না মন্দ সেটা নির্ধারিত হবে তিনি বঙ্গবন্ধুকে যথেষ্ঠ সম্মান করছেন কি করছেন না, বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করছেন, কি করছেন না। বঙ্গবন্ধু ঘুরে ফিরে মানদন্ড । একটা প্রশ্ন করতে চাই
৭ ই মার্চের ভাষণ ছাড়া শেখ মুজিবের অবদান কি ? এমন ভাষণের জন্য ওবামাকে শান্তিতে নোবেল দেয়ার মতই ব্যাপার । শেষ দিন পর্যন্ত শেখ মুজিব ধর্না দিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবার জন্য, আপোষ, মীমাংসার জন্য, স্বাধীনতা ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষর দিতেও অস্বীকার করেছেন । এগুলো তো মিথ্যে না। তাহলে মুজিব শুধু পূর্ব বাংলার নির্বাচিত রাজা হিসেবে উত্তরাধিকার সূত্রে জাতির পিতা ?
একটা কারণ হতে পারে যখন জাতি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, গল্পের পুরোটাই শুনে, মানে, বিশ্বাস করে যখন সেটা আওয়ামীলীগ বলে।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩০
খেলাঘর বলেছেন:
" সেই হাজার হাজারকে আড়াল করার জন্য তারেকের ব্যাপারে সদা-সর্বদা সরব থাকাটা খুবই জরুরি। "
-আপনি কি বলছেন, আপনি বুঝেন? হাজার হাজারকে ডাকাতকে কেন আড়াল করা হবে?
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাংলার মাটিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে ।
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪০
রামন বলেছেন:
স্ববিরোধী পোস্ট। আসলে আবেগে পরিপূর্ণ হয়ে লেখতে গিয়ে লেখাটির মেরিট হারিয়েছে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনি বরং একটা বাক্য দেখিয়ে বলে দিতেন কীভাবে সেটা লিখলে যথার্থ মেরিট পেত । আবেগের চরিত্রটা আসলে ঠিক কি ধরনের বলে মনে করেন?
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪৫
মিতক্ষরা বলেছেন: না, গনতন্ত্র চাই না। বরং আওয়ামী লীগ চাই।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সঠিক করে বলতে মুক্তিযুদ্ধের বাংলা চাই ।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: পোস্টটি যথা সময়ে দেখা হয়নি। আপনি সত্য দিয়ে স্যাটায়ার লিখেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫
খেলাঘর বলেছেন:
" ৬. বি এন পি নেত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, তিনি মেকাপ করেন, মদ পান করেন "
-বাংলাদেশের ৫০% মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই, এটা কি অপরাধ?
সব মেয়ে, মহিলা মেক-আপ করে।
বাংলাদেশে এখন কে মদ খায় না? ৩/৪ বিলয়ন ডলারের মদ, বিয়ার বিক্রয় হয়।