নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীটা সার্ভাইবারদের জন্য, তাই বুলিং ও হিউমিলিয়েশন ওভারকাম করলাম। গ্রাজুয়েশন করে ক্রিয়েটিভ রাইটার, ইনডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর-সিনেমাটোগ্রাফার এবং শো উপস্থাপক হিসেবে কাজ করেছি। পারকৌর ও ফাইট করা হবি।
সেলিব্রিটিদের ব্লাইন্ড ফ্যান হওয়া কেন খারাপ জানেন? লেট মি শো ইউ অ্যা বিগ এক্সামপল।
অমিতাভ বচ্চনকে সবাই চিনেন। কয়েক বছর আগে ওনার মেয়ে শ্বেতা বচ্চন একটা ক্লথিং ব্রান্ড ওপেন করে। আর লঞ্চের প্রথমদিন ১ ঘন্টার মধ্যে সকল প্রোডাক্ট সেল হয়ে যায় । তখন অমিতাভ শেযার করে সে খুব প্রাউড ফিল করছে। ইটস ফাইন,আপনি বা আমি কিছু করলে আমাদের বাবা-মা প্রাউড ফিল করবে, রাইট? কিন্তু সমস্যা অন্যখানে, সেটা হলো প্রাইস ও ডিমান্ড।
শ্বেতা বচ্চনের ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট প্রাইস কেমন?
শ্বেতার ডিজাইন করা একটা সিল্কের স্কার্টের দাম ছিল দেড় লাখ টাকা! একটা ব্লেজারের দাম ছিলো এক লাখ ষাট হাজার টাকা! কিন্তু মার্কেটে আপনি সিমিলার ডিজাইন ও কোয়ালিটির জিনিস ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে পাবেন। এখন যদি বলেন এগুলো ডিজাইনার মেড, তাই টাকাটা ওর্থ হচ্ছে, তাহলে বলবো বিষয়টা ঠিক তা নয়। বিষয়টা হলো শ্বেতার জন্য প্রকৃত ডিজাইনাররা আড়ালে পড়ে যাচ্ছে।
কেন শ্বেতা বচ্চনের প্রোডাক্ট বিতর্কিত মনে করা হয়?
ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক ডিজাইনার সারা জীবন ধরে একটু একটু করে পোর্টফোলিও বানিয়ে নিজেকে প্রুভ করেছে। মিডল ক্লাস ড্রেস থেকে শুরু করে ডিজাইনার ওয়েডিং ড্রেস বানানো শিখেছে। তাই তাদের লাক্সারিয়াস ড্রেস গুলোর প্রাইস এক্সেপ্টেবল। ধরে নিলাম অঢেল টাকা থাকলে দামী জিনিস কেনা দোষের কিছু না। কিন্তু শ্বেতা বচ্চন এমন কেউ ছিল না যার কাজ কেউ দেখেছে!
ডিড ইউ নো হু ইজ শ্বেতা বচ্চন আনটিল দিস পোস্ট? হয়তো কেউ কেউ গেস করেছেন, কারণ তার নামের পাশে বচ্চন আছে! আর এই নাম থাকার কারণে সে বলিউডের সাথে রিলেটেড না হয়েও বিভিন্ন সেলিব্রিটি শোতে যায়, ফ্যাশন দুনিয়াতে অন্যদের টেক্কা দিয়ে বড় বড় ইনভেস্টর পায়, বড় বড় নিউজ এজেন্সিতে কাজ পায়!
শ্বেতা বচ্চন কি একেবারেই সম্মান পাবার যোগ্য নয়?
শ্বেতা সম্মান পাবার যোগ্য। আমি এটা বলছি না যে সেলিব্রিটিদের ঘরে জন্ম নিলেই তাকে নেপো কিড বলে ট্রোল করতে হবে। শ্বেতা নিজেও বেশ ট্যালেন্টেড পার্সন। সে একজন ভালো রাইটার ও ডিজাইনার । অল্প বয়সে তার বিয়ে হয়, তাই সন্তানরা বড় হবার পর এখন নিজেকে সময় দিচ্ছে। শী ইজ ডেফিনিটলি অ্যান আইডল ফর স্ট্রাগলিং উইমেন (ইন অ্যানাদার সোসাইটি!)
তাহলে কেন এত কন্ট্রোভার্সি?
ভেবে দেখুন, তৃতীয় বিশ্বের একটা দেশ, যেখানে অনেক মানুষ সারা বছরে এক লাখ টাকা আয় করে পরিবার নিয়ে চলছে। সেখানে কেউ বিলাসীতা করে ওভারপ্রাইসে একটা দেড় লাখ টাকার জামা কিনছে, জাস্ট বিকজ ড্রেস মেকারের বাবা তার প্রিয় সেলিব্রিটি ছিল!
ডাজ দ্যট মেক গুড সেন্স?
পৃথিবীতে আমরা সারভাইব করছি। এন্টারটেইনমেন্ট আমাদের মেন্টালি স্ট্যাবল রাখে। তাই এন্টারটেইনারদের আমরা পছন্দ করি, নিজেরাও এন্টারটেইন করি। কিন্তু তার মানে এই না যে এন্টারটেইনারদের দেবতার চোখে দেখতে হবে, এই না যে তাদের কাজের জন্য তাদের ছেলেমেয়েদের প্রিভিলেজ দিতে হবে!
তাহলে শেষ সিদ্ধান্ত কি?
আপনি সেলিব্রিটি হলে সন্তানদের এটা শেখানো উচিৎ লাক্সারি, বিজনেস এসবের বাইরে একটা জগৎ আছে, আর সেখানে অনেক দরিদ্র অসহায় মানুষ আছে। আপনার ইনকাম হচেছ দরিদ্র মানুষের টাকায়। আপনার ফেমকে কাজে লাগিয়ে তারা আখের গোছালে ইনজাস্টিস হবে। রিসেন্টলি নিউজে পেলাম শাহরুখ খানের ছেলে ও মেয়েও একই রকম কয়েকটি ক্লথিং ভেঞ্চার তৈরি করেছে, তাই অনেকদিন আগে শ্বেতা বচ্চনকে নিয়ে আমার ভাবনাটা শেয়ার করলাম!
For Urgent Contact
BM Khalid Hasan
Creative Writer | Director | Presenter
Mail: [email protected]
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২২
BM Khalid Hasan বলেছেন: খুবই কঠিন একটা সময়ে অতিবাহিত করছি আমরা সাউথ এশিয়ানরা। যার টাকা আছে হিসেবের বাইরে খরচ করছে, যার নেই সে না খেয়ে থাকছে।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক লম্বা একটা মন্তব্য লিখে কেটে দিসি। ভাবলাম আপনার পোস্টের একটা কাউন্টার পোস্ট দিব কাল লিখব ইনশাআল্লাহ। আপনাকে পোস্টটি পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৫
BM Khalid Hasan বলেছেন: ঠিক আছে। একটা ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো, সবকিছুর একাধিক পার্সপেক্টিভ আছে। এখন কিছু বিষয় অপটিমিস্টিক হয়, কিছু আবেগ থেকে হয়, কিছু কমপ্লিকেটেড হয়।
যেমনঃ রিসেন্টলি আম্বানির ছেলের বিয়ের জাকজমক নিয়ে অনেকের মনে হয়েছে তারকা-খচিত বিনোদনে অঢেল টাকা উড়ানো হয়েছে, যা গরীব দুঃখীকে দেওয়া যেত! আমরা অনেকে এটা নিয়ে হেসেছি যে মানুষ নিজে ৫ টাকা ভিক্ষা দেয়না আম্বানির টাকা দেয়া নিয়ে জাজ করে, তার কি ঠেকা পড়েছে! আবার আবার অনেকের মনে হয়েছে খরচ করেছে তো কি, এত এত জিনিস কিনে তাদের দেশের ইকোনমিতেও অবদান রাখা হয়েছে (যেটা আসলে সত্য।)
তাই কাউন্টার পোস্টে যে পয়েন্ট গুলো থাকবে আমি এখনই সেগুলোকে ভ্যালিড ধরে নিচ্ছি এবং সমর্থন করছি। হয়তো আপনার পয়েন্ট অব ভিউ গুলো নিয়ে আমি ভাবিইনি, তাই জানার আগ্রহ রইলো।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার ভাবনা ঠিক আছে। সব মানুষের কথা ভাবা দরকার। তবে যারা বিলাসী তারা হয়তো কোনদিন এসব ভাববে না। আর যারা অর্থ কে মূখ্য মনে করে তারা অর্থের সব করতে পারে।
২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭
BM Khalid Hasan বলেছেন: এই আর্টিফিশিয়াল হ্যাপিনেস তাদের কিভাবে সুখ দেয়? খবরে দেখলাম ব্রিটেনের প্রিন্সের ওয়াইফের ক্যান্সার, তার ফ্যামিলির আরো অনেকের সেম অবস্থা, কেমো দিতে হচ্ছে। আমার মিডল ক্লাস অফিস কলিগের মায়েরও এই ক্যান্সারের সাথে লড়তে হয়েছে। তাহলে বিলাসী মানুষেরা কি আমাদের মত ছাপোষা মানুষদের চেয়ে জীবনযুদ্ধে এগিয়ে যেতে পেরেছে?! এত অর্থ অর্জন, খরচ কি জাস্ট একটা এডিকশন?
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৪২
সোহানী বলেছেন: যার টাকা আছে তার জন্য শ্বেতা/শাহরুখ সব ঠিক আছে। যার টাকা নাই সে এসবের দিকে তাকানোর দরকার নাই।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
BM Khalid Hasan বলেছেন: হ্যা, মূল কথা হলো তাকানোর দরকার নেই। সমস্যাটা হলো পরিবার বা সমাজে সবার চিন্তার একভাবে বিকাশ হবেনা। তাই বর্তমানে সোশাল মিডিয়ার যুগে কেউ টাকা না থাকা স্বত্তেও জাস্ট প্রিয় মানুষ জড়িত থাকায় অন্যান্য দরকারি কাজের টাকা এইরকম বিলাসীতায় ঢালবে। কয়েকবছর আগে কমদামি পাখি ড্রেস নিয়েই বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে কিরকম একটা বাজে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আফসোস!
বড়ই আফসোস।
গরীব মানুষ কোথায় যাবে???
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
BM Khalid Hasan বলেছেন: লা্ইফস্টাইলের এরকম স্ট্যান্ডার্ড তৈরি হবার কারণে ডিস্টোপিয়ান পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য একসময় বাধ্য হয়ে অনেক খারাপ কাজ করতে হবে।
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
নতুন বলেছেন: শ্বেতা বচ্চনের ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট প্রাইস কেমন?
শ্বেতার ডিজাইন করা একটা সিল্কের স্কার্টের দাম ছিল দেড় লাখ টাকা! একটা ব্লেজারের দাম ছিলো এক লাখ ষাট হাজার টাকা! কিন্তু মার্কেটে আপনি সিমিলার ডিজাইন ও কোয়ালিটির জিনিস ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে পাবেন। এখন যদি বলেন এগুলো ডিজাইনার মেড, তাই টাকাটা ওর্থ হচ্ছে, তাহলে বলবো বিষয়টা ঠিক তা নয়।
যারা ১.৫ লাখ টাকা দিয়ে স্কার্ট এবং ১.৬ লাখ টাকা দিয়ে ব্লেজার কেনে তারা টাকার কথা চিন্তা করে কেনে না।
তারা এটা অন্য কোন উদ্দেশে কেনে, দেখানোর জন্য, ভাবে থাকার জন্য, তাকে সাপোট করারা জন্য.... যারা এই দামে কিনেছে তারা এর ২/৩ গুন হলেও কিনতো।
উনি যেহেতু লাক্সারী মার্কেটকেই টাগেট করেছেন তাই বেশি দাম এবং দেশে অনেক গরীব মানুষ আছে সেটার আলোচনা ঠিক না।
উনি যদি তাদের সেলিব্রেটি ইমেজ ব্যবহার করে সাধারন জনগনের পকেটে চাপ সৃস্টিরতেন তবে সেটা আমার কাছে অন্য রকমের মনে হতো।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০০
BM Khalid Hasan বলেছেন: অ্যাকচুয়ালি, ইউ আর রাইট। তারা জোর করে কাউকে কেনাচ্ছে না। যদি কেউ ইমোশনাল হয়ে দরকারি কাজের টাকা দিয়ে এসব কিনে সেটা ক্রেতার ব্যক্তিগত বোকামি ধরে নেয়া যায়। আমি পোস্টটা করার কারণ হলো, ভারতে ফিল্ম স্টার ও ক্রিকেটারদের দেবতার মত মানে। এখানে তাদের কোনো কাজ অর্থ-বিত্ত না থাকা মানুষদেরও ম্যানিপুলেট করে ফেলে আর এটা তারা জেনেশুনে করে।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
নতুন বলেছেন: যদি কেউ ইমোশনাল হয়ে দরকারি কাজের টাকা দিয়ে এসব কিনে সেটা ক্রেতার ব্যক্তিগত বোকামি ধরে নেয়া যায়।
১.৫ লাখ টাকা দিয়ে স্কার্ট এবং ১.৬ লাখ টাকা দিয়ে ব্লেজার কেনে তারা টাকার কথা চিন্তা করে কেনে না।
তাদের টাকার সমস্যা নাই। যেই মানুষ ১.৬ লাখ টাকা দিয়ে ব্লেজার কেনে তিনি মাসে ১০ লক্ষ টাকা আয় করেন।
তাই আপনার এই চিন্তা এই ক্লাসের জন্য না।
যদি দেখেন তিনি ১৫০০ টাকা দামের ত্রি পিস ৫০০০ টাকা বিক্রি করছেন তবে সেটা মধ্যবিত্বের জন্য সমস্যা।
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: টাকার এমন অপচয়ে এখন আর অবাক হই না। কিছুদিন আগেই দেখলাম মধ্যবিত্ত এক পরিবারে বিয়ের শারি কেনা হয়েছে ৬০,০০০ টাকায় !! সেই তুলনায় শ্বেতা বচ্চনের দেড় লাখ টাকার ডিজাইনার ড্রেস সস্তাই লাগছে !!
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৯
BM Khalid Hasan বলেছেন: এসব দেখে দেখে সবার বাসনা আকাশচুম্বী হচ্ছে। একটা প্রেস্টিজের স্ট্যান্ডার্ড তৈরি হচ্ছে। অনুষ্ঠানে কে কত শো অফ করে নিজেকে মধ্যবিত্তের কিছুটা উপরের সারিতে নিতে পারে!
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪০
নিমো বলেছেন: আপনার পোস্টের অন্তর্নিহিত অর্থটা কি অনেকে জেনেও বুঝতে চাইলেন না। পুঁজিবাদি ও ভোগবাদি সমাজের টাকাগুলো হাওয়া থেকে আসে না তথাকথিত ধনীদের টাকাগুলো আসে অন্যকে সস্তা শ্রমদাস হিসাবে ব্যবহার করে অথবা কোন না কোন প্তারণামূলক উপায়ে। তাই সেই টাকার সুষ্ঠু ব্যবহার কাম্য।
২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০০
BM Khalid Hasan বলেছেন: ভাল বলেছেন। আবেগকে কাজে লাগিয়ে সস্তা শ্রমদাস কত সহজে পাওয়া যায় এখন। অনেকে নিজেকে নিউট্রাল দাবি করে বলছে যে যার সামর্থ্য আছে তাদের জন্য বানানো, তারা খরচ করবে, অন্যদের এত মাথাব্যথা কিসের! কিন্তু দিনশেষে টাকার সুষ্ঠু ব্যবহারের অভাবে শ্রমদাসীরাই যে গ্যাসলাইটেড হবে এই এংগেলটা দেখছে না! অনেক মানুষ দেখেছি নিজে কষ্টে জর্জরিত থেকে এখন নিজেই পুঁজিবাদি হতে চাইছে যাতে লাইফে কষ্ট না হয়!
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৩
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: এইসব ফাপড়বাজী বিজনেস বেশিদিন চলে না। ঢাকায় সালমান খানের বিয়িং হিউম্যানের শো রুমের কি অবস্থা? আছে নাকি ব্ন্ধ হয়ে গিয়েছে?
২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
BM Khalid Hasan বলেছেন: সালমানের ফ্যামিলি রিয়েল স্টেট, প্রোডাকশন হাউজ, ফিটনেস সেন্টারসহ কিছু করতে বাদ রাখেনি! এমনকি নিজের আকা দাগাদাগির এনএফটি নিয়েও ফাপরবাজি করেছে! বাংলাদেশে রেগুলার ক্রেতারা ইজি, এক্স্ট্যাসির মত রেপুটেড কোম্পানি রেখে রেখে সেলিব্রিটিদের শপে যাবে ভাবা যায়না। বিশেষ করে উচ্চবিত্তদের একটা বিরাট অংশ সালমানকে চিনেই না! জাস্ট আমরা এইটিস-নাইনটিজের মুভি দেখা পাবলিকরা অনলাইনে ফান ট্রল করি। বলতে গেলে ওনারা বলিউডের মাফিয়া, তাই লাভ লস কি হলো তা নিয়ে মাথাব্যথা নাই! শোরুম খুলে খবরে হাইপ তুলছে এতেই তাদের মনের শান্তি!
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে আমি একমত।
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: একমত !!! এই গুলা জোচ্চুরি !!!
২৫ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২২
BM Khalid Hasan বলেছেন: এরকম নামের হাইপ তুলে সিজনাল বিজনেসে অল্প প্রোডাক্টে রিটার্ন বেশি বলে ইনভেস্টররাও এদের পিছনে টাকা ঢালে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার ভাবনা ঠিক আছে।