১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:১২

রোবোট বলেছেন: যৌতুকের জন্য মারা যেতে পারে তাই

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:১৭

জেনারেল বলেছেন: কাঁদে এইজন্য যে কেন তারাতারি বরের বাড়ি পাঠায় না!!

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৮

আইরিন সুলতানা বলেছেন:

এইটা জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন ;

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৩১

জোনাকি বলেছেন: কেন আবার কাদে!!
পশ্চিমা দেশের মেয়েগো তো আর আমাগো দেশের মেয়েদের মত ঘানি টানতে হয় না বিয়ার পর !!!

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৩৭

জিহাদ বলেছেন: ভাইজান কি নিজের বিয়ার ফটুক লাগাইসেন নাকি??

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৬

মুকুট বলেছেন: ঐটা জীবনের শেষ কান্না!! এরপর অন্যকে কাদানোর জন্য মহড়া শুরু করে!!!

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:০৬

অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আমার বউ ব্যতিক্রম। শাশুড়ি তারে ধমক দিছে বিয়ার মাইয়া এইরকম বেলাজের মতো হাসতে প্রথম দেখলাম

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:১২

বহতা বলেছেন: রোবোট, তার মানে বলতে চান র‌্যাব/পুলিশের মেয়েরও যৌতুক অনাদায়ে মারা যাবার ভয়? তাই তারাও কাঁদে?

জেনারেল, আপনার যুক্তি তো রোবটের উল্টা। যেখানে মারা যাইতে পারে, সেখানে তাড়াতাড়ি যাইতে চায়?

জোনাকি, একটু খুইল্যা কইলে বুঝতে সুবিধা হ্য়। কি এমণ 'ঘাণি' যা বাংলাদেশী মেয়েদের একচেটিয়া সম্পত্তি? দেশের আদিবাসী মেয়েরা শুনেছি অনেক বেশী পরিশ্রমী (ছেলেগুলা নাকি বেশিরভাগই আমগোর মতই ভাদাইম্যা)। কিন্তু ওরা তো বিয়ের সময় কাঁদে না বলেই শুনি।

আইরিন , জাতির বিবেকের একটা অংশতো ভাই আপনিও। নাকি নিজকে উপজাতি বানাই্য়া এই জন গুরুত্বপু্র্ণ প্রশ্নটা পাশ কাটিয়ে যেতে চান?

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:১৫

বহতা বলেছেন: ভাই, হয়তো আপণার বউ, মানে আমগোর ভাবীর প্রজন্ম হইতে কান্নাকাটি যুগের অবসান হয়ে নবযুগের সুচনা হতে চলেছে। সেই অর্থে আপনি ইতিহাসের অন্তর্গত।

১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:২০

খোলাচিঠি বলেছেন: এইটা একটা জটিল সাওয়াল। যদিও এখন খুব একটা মেয়েদের কাঁদতে দেখা যায়না। কিন্তু ওইজে চক্ষ্যুলজ্জার একটা বেপার র‌য়ে যায়।
ইনফ্যাক্ট আমি নিজেও ভেবে পাইনা কেন কাঁদে? কাঁদার তো কিছু দেখি না, আর দুনিয়ার মানুষের সামনে ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদলে কেমন লাগে? সবাই তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে একটা মেয়ে সমানে কেঁদে যাচ্ছে। আর বিয়ে যে হচ্ছে সেটা তো অনেক আগে থেকেই জানা থাকে, তারপরেও কেন লাস্ট মোমেন্টে এসে চোঁখের পানি , নাকের পানি এক করে বুঝিনা !

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:২৩

বুমবুম বলেছেন: কারো কারো মতে বিয়া হইলে এক লগে ২-৪টা না চালাইতে পারার দুঃখে কান্দে।কেউ আবার মাইন্ড খাইয়েন না।হুনা কথা কইলাম।

১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:২৫

সামী মিয়াদাদ বলেছেন: যাদের এরেন্জড ম্যারেজ হয়, তারা কাদে নিজের পরিবার ছেড়ে চলে যেতে হচ্ছে এই জন্য, আরও কাদে ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার কথা ভেবে। আগে থেকে পরিচয় নেই একজনের সাথে সংসার করতে হবে নিজের পরিচিত পরিবেশ ফেলে গিয়ে। ঐ পরিবারের মানুষগুলো কে কেমন? তাকে কেমন ভাবে চলতে হবে এসব নানা অনিশ্চয়তা থেকেই কান্না আসে।

আর যারা ভালবেসে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে তারা বিয়ের সময় কাদেনা। তারা কাদে বিয়ের পরে।

আর লাভ+এরেন্জড ম্যারেজে যে মেয়েরা কাদে তারা করে ভন্ডামি। যদিও আমি আজ পর্যন্ত খুব কম মেয়েকেই এমন পরিস্হিতিতে কাদতে দেখেছি। যাদের দেখেছি আমার কাছে তা মেকী মনে হয়েছে।

১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১১:৫৯

ত/ত বলেছেন: জিনিশ পাতি ভালো নাও থাকতে পারে! এই ভয়ে কাদে!

১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১২:০০

পথহারা বলেছেন: আইরিন সুলতানা বলেছেন:

এইটা জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন

১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১২:০২

নতুন বলেছেন: সবাই তো এমনি এমনি কান্দে...

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৫৭

মদনবাবু বলেছেন: এখনতো কান্দে রেওয়াজে । আগে কেন কানতো জানি না ।

১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:২৪

মুকুট বলেছেন: হুম!!! হের পর বাকি জীবন জামাই বাবাজির পালা

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৪:৩০

গোপনীয়া বলেছেন: ক্রাউন বলেছেন: হুম!!! হের পর বাকি জীবন জামাই বাবাজির পাল

সোহোমোত।

১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৩

শিবলী বলেছেন: পোলাদেরই তো কাদা উচিত!!
পোলাদের যত খরচ নিজেদেরই দিতে হয়
আর মাইয়াগো তো বাপের ঘাড় ভাইংগা নেয়।
খরচের ভয়ে বিয়াই করতে পারছিনা.......
আমার বিয়ার সময় মনে হয় আমিই কান্দুম...
দোয়া কইরেন সবাই

২০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৭

রুবেল শাহ বলেছেন: আগে কন আপনি পোলা না মাইয়া

২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৪৯

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

উত্তরঃ

ঐটাই নিজের শেষ কান্না, তারপরে কান্না সব অন্যদের...(চাইরকোনা)

২২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ৯:৫০

মানুষ বলেছেন: এইডারে কয় ইস্টাইল

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০১

ফারজানা১৬ বলেছেন:
আমাদের সমাজে এমন মেয়ে খুব খুব কম আছে যে স্বামী না পেয়ে বন্ধু পায়। আর স্বামী যখন বন্ধু হয় না, তখন একটা মেয়ে কী পরিমাণ মানসিক এবং শারিরীক পরোক্ষ নির্যাতনের ভিতর দিয়ে যায় তা একমাত্র সেই মেয়েই বুঝে।
মেয়েটা যেখানে হাঁটতে শিখেছে, যেখানে অ আ ক খ শিখেছে, যেখানে বাবার হাত ধরে মুদি দোকানে গিয়ে বড়ই আচার কিনে খেতে শিখেছে, যেখানে তার টিনেজের শুধু শুধু কান্না আসার সময় পার করেছে, যেখানে তার প্রথম কবিতা পড়েছে……… যেখানে অনেক অনেক কিছু……… সব ছেড়ে সে সম্পূর্ণ অপরিচিত কিছু মানুষের কাছে চলে যাচ্ছে, চলে যাচ্ছে আক্ষরিক অর্থেই, কারন এর পরে পৃথিবীতে তার আর নিজের কোনো বাড়ি থাকবেনা। একটা হয়ে যাবে তার বাবার বাড়ি। আরেকটা হয়ে যাবে তার শ্বশুড় বাড়ি। তার আর নিজের বাড়ি থাকবেনা।
তার আর নিজের মত আড্ডা মারা হবেনা।
তার আর নিজের মত বান্ধবীদের সাথে সময় অসময়ে খিক খিক হাসি গোপন করতে হবেনা।
জানিনা এসব কেন লিখছি………
হয়তো আপনারা সবাই এ বিষয়টাকে ফান বানিয়ে ফেলছেন দেখে……
অবজ্ঞা করছেন দেখে………
আমি যতবার বিয়েতে কোনো বউকে সত্যিকার কাঁদতে দেখি (অনেকেই আসলেই দেখানোর জন্যে কাঁদার ঢং করে, আই হেইট দিজ), আমার নিজের কান্না পেয়ে যায়।
জীবনকে তখন অনেক কঠিন মনে হয়।
তখন শুধু প্রত্যাশা করি, এই মেয়েটার স্বামী যেন তার বন্ধু হয়।

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:১৩

জিহাদ বলেছেন: "তখন শুধু প্রত্যাশা করি, এই মেয়েটার স্বামী যেন তার বন্ধু হয়।"

২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৫

ফারজানা১৬ বলেছেন:
আর আমার মতে পশ্চিমা দেশগুলো সহ উন্নত দেশগুলোর এভাবে হাসার কারন হল- তাদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা এবং বিয়ের সময়- হোয়েনেভার আই উইশ আ’ইল কিক হিম, যদি আন্ডারস্টান্ডিং না হয়, ইটস ওকে, ওকে বাদ দিয়ে আরেকজনকে ট্রাই করে দেখব-
ধরনের নিশ্চিত মনোভাব।
কিন্তু আমাদের দেশে এখনো বেশীরভাগ মেয়ের কাছেই বিয়ে মানে- যেভাবেই হোক যে কোনো মূল্যেই হোক পরিবারকে টিকিয়ে রাখা। আমাদের সমাজে সে কারো মেয়ে, বউ, মা, বা শ্বাশুড়ি। তাই তাকে সবাইকে আগলে রাখতে হয় নিজের পরিচয়ের প্রয়োজনেই।
এবং যে মেয়ে কাঁদে সে যদি অশিক্ষিতও হয়, ইভেন সেও অবচেতন মনে এটা বুঝে। বুঝে বলেই কাঁদে।

২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৩৫

প্রচেত্য বলেছেন:

Click This Link

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৪২

শিবলী বলেছেন: অব্স্থার কি পরিবর্তন হবে না???
আমার ক্লাসে দেখি, বেসির ভাগ মেয়েরা বিয়ের জন্য উতলা বেশি।
বাবা মা পড়া না সেষ করে বিয়ে দিতে চাইলেও, জোর কোরেছে বিয়ের জন্য। অতচ এই অক্টবরে (২০০৮) ইন্জিনিয়ার হোয়ে বের হবে এরা। রেজালট বা পারফরমেন্স নিয়ে চিন্তা নাই! ফিউচার নিয়েও নাই।
বিবাহিত বা বিয়ে করতে যাবে এরকমরা আবার একাসাথে দল বেধে বসে, বাকিদের সাথে কোনো কথা নাই।
আমরা ছেলেরা দেখি আর হাসি।

অবচেতন মনে মেয়েরা কবে সাবলম্বি হবে?

২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৫৩

ফারজানা১৬ বলেছেন:
শিবলী, আমাদের সোশাল স্ট্রাকচারে অবচেতন মনে কেন, চেতন মনেও কোনো মেয়ের পক্ষে সম্ভব নয় সুস্থ থেকে পুরোপুরি স্বাবলম্বী হতে।