![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I dont believe in God because I dont believe in Mother Goose
১৭-১৮ বছরের ছেলেগুলো সব মোল্লা হয়ে যাচ্ছে। ১৪-১৫ হয়নি এমন কচি মুখগুলোতে পাতলা বাঁকানো দাড়ি শোভা পাচ্ছে। কেউ কেউ হুজুরদের মত উদ্ভট পোশাকও পরা শুরু করছে। দেখলে মাদ্রাসার ছাত্র বলে ভ্রম হয়। আসলে ওরা ভাল ভাল স্কুল আর কলেজে পড়ে। সবারই ইংরেজি না হয় বাংলা মাধ্যমের বাগ্রাউন্ড। সায়েন্স বা কমার্সে পড়ছে। ওদের দেখলে এখন একটা ভীতি জাগে মনে। এই বয়েসে উচ্ছ্বল ভাবনাহীন একটা সময় কাটবে। অথচ ওরা এই বয়েসেই দোযগের আগুন, বেহেস্ত, হুর, কাফের, কতল, জিহাদ এইরকম অসুস্থ সব শব্দের মোহে পড়ে গেছে। এই যে ছেলেগুলোকে দেখলে ভয় করে বললাম, ওরা যদি মুসলিম না হয়ে হিন্দু বা খ্রিস্টান হতো তাহলে কি ভয় পেতাম? অল্প বয়সী হিন্দু ছেলেদের ধর্ম নিয়ে পাগলামী দেখেছি। এসব দেখে হতাশ হয়েছি কিস্তু তাদের কাছ থেকে কোন ভয়ের কারণ ঘটেনি। অল্প বয়েসেই যারা ধর্ম নিয়ে মশগুল হয়ে পড়ে তাদের মনোজগতে বড় রকমের কিছু সমস্যা থাকে। কিংবা ধর্মের সংস্পর্শে এসেই সেই সমস্যাটা হয়ে যায়। যে ছেলেগুলোর কথা বললাম এরা হয়ত এখন খুনে হয়ে উঠেছে। এদের নবী প্রেম এখন এমন এক স্তরে আছে যেখান থেকে তারা ঠান্ডা মাথায় খুন করতে পারবে। জান্নাতের মোহ তাদের মধ্যে এমনভাবে প্রোথিত করা হয়েছে তারা যদি এখনি সেখানে যাওয়ার মওকা পেয়ে যায় তো দেরী করবে না। এই জীবন হচ্ছে তুচ্ছ। পরকালে যে অনন্ত জীবন রয়েছে তার জন্য এই জীবনে কামাই করতে হবে। সেই কামাই হচ্ছে আল্লাহ আর তার রসূলের জন্য মহাব্বত। জীবনে কোনদিন মাদ্রসায় না পড়ে, একটাও ধর্মের বিরুদ্ধে কথা না শুনেই ওরা কি দানবে পরিণত হয়ে যাচ্ছে। এই মহামারী ঠেকাতে না পারলে জাতি হিসেবে আমাদের একটা বন্ধ্যাত্বের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। ইসলাম মধ্যপাচ্যের বহু উন্নত জাতিকে চিন্তার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে অপদার্থে পরিণত করেছে। মুসলিমদের মধ্যে মৌলিক কোন গবেষণা, মৌলিক কোন সৃষ্টি সম্ভব নয় হয় না ইসলামী দর্শনের আত্মহনের জন্যই। আজকের বাংলাদেশের সদ্য যৌবনে পা দেয়া তরুণদের হুজুর চেহারা দেখে তাই খুব বিষণ্নবোধ করি। এই দেশ ও জাতির অংশ আমি। একটা নিশ্চিত অন্ধকার যাত্রা দেখে তাই স্থীর বসে থাকতে পারি না। আমাদের সত্য বলতেই হবে…।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: সেই কামাই হচ্ছে আল্লাহ আর তার রসূলের জন্য মহাব্বত।
ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বললে কি আল্লাহ ও তার রাসূলের জন্য অন্তরে মহাব্বত পয়দা হবে ?
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
নিমগ্ন বলেছেন: আপনার কনসার্নের জায়গাটা আসলেই ভাবনার বিষয়। ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েও কিভাবে যে এরা এইসব ফালতু চিন্তা মাথায় নেয় তা বিরাট চিন্তার ব্যপার।
৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: কেউ কেউ হুজুরদের মত উদ্ভট পোশাকও পরা শুরু করছে।
রাসূল সা. এর অনুসরণেই হুজুররা টুপি পাণ্জাবি পড়ে, কারণ রাসূল সা. এগূলো পড়তেন । আপনি এ কাপর গুলোকে উদ্ভট বল্লেন । রাসূল সা. এর জামা কাপর উদ্ভট এ সমস্ত কথা বললে আপনার বলা এই কথা বাস্তবায়ন হবে কিভাবে ?
"পরকালে যে অনন্ত জীবন রয়েছে তার জন্য এই জীবনে কামাই করতে হবে। সেই কামাই হচ্ছে আল্লাহ আর তার রসূলের জন্য মহাব্বত।"
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
ইসলামের ইলম বলেছেন: কারো দ্বীন নিয়ে কথা বলার অধিকার আপনার নেই। কে আপনাকে এই অধিকার দিয়েছে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সুন্নাত পালনের উদ্দেশ্যে দাড়ি রাখা এবং নিজের মালিক-খালিক যা করতে বলেছেন পা পালনকারীদের নিয়ে এরুপ কথা বলার। বর্তমানে পাপ এত এত হয়ে গেছে যে, খুদ ইসলামী শাসনের বিরুধীদেশ ভারত আজ অতিষ্ট হয়ে ইসলামী আইনের সাথে সম্পর্কিত আইন জারি করছে। অর্থাৎ ধর্ষনকারীর সাজা আল্লাহ বলেছেন রজম(পাথর দিয়ে মুত্যু) কে একটু আধুনিক করে মৃত্যুদন্ড সাজা জারি করতে বাধ্য হচ্ছে। আর আপনি সেই পবিত্র ধর্ম নিয়ে কথা বলছেন।
আপনার তওবা করা উচিত।
৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
আজাদ মোল্লা বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি পাগলের খাতায় নাম লিখেছেন বলে মনে হয় ?
একটি ছেলে কানদুরা বা জুব্বা পড়লেই হুজুর হয়ে যাবে ,
পাগলামী টা একটু বেশি হয়েছে বলে মনে হয় ।
যত সব পাগলের দল ।
আপনার মতো মুক্তমনা দের থেকে দশ হাত দুরে থাকা উচিত বটে ।
৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
খোলা মনের কথা বলেছেন: এই যে ছেলেগুলোকে দেখলে ভয় করে আপনার তার কারণ হচ্ছে “চোরের মন পুলিশ পুলিশ” । মনে হচ্ছে দেশের অকাম কুকাম একটাও বাদ দেন না যার জন্য ভয় হয়, কই আমার তো ভায় হয় না বরং তাদের দেখলে আরও মনের ভিতর ভাল লাগে যে তার এই বয়সে সন্ত্রাসী, মাস্তানী, চাদাবাজী, নেশা, ইভটিজিং, ব্যাভিচার ইত্যাদি সকল খারাপ কাজ বাদ দিয়ে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করছে। বিকৃত মনমানসিকতা বাদ দিয়ে সুষ্ট মনমানসিকতায় ফিরে আসুন দেখবেন ওদের কে কেন কাউকে দেখলে ভয় লাগবেনা
৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসছে জাফর ইকবালের শিষ্য....। এদের সংখ্যা তো খুবই কম। সংখ্যায় তো আপনাদের দলের লোকই বেশী। তবু এদের এত ভয় কেন? খামাখা...
৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: আসলেই ত ওরা জানি কেমন হয়ে যাচ্ছে। যেই বয়সে পড়ালেখার ফাকে ফাকে একটু সময় পেলেই কই ফেইসবুক টুইটার আর ব্রেজারস কিংবা ইওপর্ণ নিয়ে পড়ে থাকবে তারা সেই সময়ে এইগুলা না করে ধর্ম কর্ম করে।
যেই বয়সে ওদের কেউ কেউ গার্লস স্কুলের সামনে উল্টা পাশের রাস্তায় কোন মেয়ের জন্য দাঁড়িয়ে থাকবে তারা তা না করে সেই সময়টুকু মসজিদে কাটায়।
আসলেই ওরা কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে, বড় হয়েও কেমন জানি হবে। যখন অন্য দশজন বিসিএস দিয়ে সরকারী চাকরীতে ঢুকে বছর না ঘুরতেই ঘুষের টাকায় বাড়ি গাড়ি করার স্বপ্ন দেখবে, তখন তারা বাজার থেকে ফেরার সময় দশ টাকা বাচবে বলে হেটে বাড়ি ফিরবে।
কানের নীচে কইষা থাবড় দেয়া দরকার। কেউ বউ, গার্লফ্রেন্ড, সেমিগার্লফ্রেন্ড, পরকীয়া সম্পর্ক মেইনটেইন করলে স্মার্ট আর কেউ একজন নিজের বউ এর সাথে সততার সাথে পুরা জীবনটা পার করে দিলে সে ক্ষেত হয়ে যায়। অন্তত এই ছেলেটা বড় হয়ে ঘুষ খাবে না, কারও হক মেরে খাবে না, বাবা-মা বৃদ্ধ হলে তাদের ছেড়ে যাবে না, সে তার ছেলেমেয়েকে সৎ হতে শিখাবে - অবশ্যই এইগুলা যদি আপনার কাছে মনোজাগতিক বৈকল্যের লক্ষণ মনে হয় তাহলে আর কিছু বলার নাই।
"এদের নবী প্রেম এখন এমন এক স্তরে আছে যেখান থেকে তারা ঠান্ডা মাথায় খুন করতে পারবে" এই কথাই প্রমাণ করে আপনি ইসলাম বিদ্বেষী।
যেই মাছ সারাজীবন গু খায় তার মুখে পোলাও ধরলে সে পোলাও রে গু এর চেয়ে খারাপ কিছু মনে করবে। আপনার অবস্থা হইছে তাই।
১০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
শাহরিয়ার ১৯৭৮ বলেছেন: খুব ভালো লাগল
১১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২
নতুন বলেছেন: যে ছেলেগুলোর কথা বললাম এরা হয়ত এখন খুনে হয়ে উঠেছে। এদের নবী প্রেম এখন এমন এক স্তরে আছে যেখান থেকে তারা ঠান্ডা মাথায় খুন করতে পারবে।
এইভাবনা কিন্তু ইসলামফবিয়ার লক্ষন।
মানুষ ধম` পালন করলেই খুনি হয়ে যায়না। আপনি তো অনেক হুজুর পোষাকের লোক দেখেছেন। এদের মাঝে কয়জন খুন করেছে যে আপনি বলছেন যে খুনি হয়ে উঠেছে??? --
সমাজে বত`মানে যেই খুন হচ্ছে সেটার পেছনে অনেক চক্রান্ত আছে।
আলকায়দা আমেরিকার সৃস্টি....আইএসআইএস আমেরিকার সৃস্টি...
এটা ঠিক এই ধরনের মানুষের মাঝে অনেকেই অন্ধভক্ত হয় যেটা খারাপ... কিন্তু এদের খুনি হয়ে যাবে এমন বলা পুরাই বোকামি। এবং আপনার এই লেখাটি পুরাই বোকামি পূন চিন্তা থেকে লেখা।
১২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
আহলান বলেছেন: এসব লিখলে দেখি হ্যাব্বি হিট হওয়া যায় !! হুজুরদের নিয়ে কিছু লিখলেই ....হিট! ....
১৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
প্রামানিক বলেছেন:
১৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমি তো ছেড়া জিন্স আর আন্ডারওয়্যার বের করে হেটে চলা তরুনদের দেখেই বেশি ভীত হই।। আপনিও মনে হয় আন্ডারওয়্যার দেখানোদের দলে।
১৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কোথায় কী লিখলেন! কোপ খাবেন কোপ! সুতরাং চুপচাপ থাকুন| লতা, ফুল, ফল, পাখি নিয়ে কবিতা লিখুন|
১৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয় ব্লগ লেখক হয় একজন অমুসলিম ( কারণ ইদানিং মুসলিম নাম হিন্দুরা ইসলামের বিরদ্ধে বিদ্ধেষ ছড়াচ্ছে ) বা পশিমা দেশে যাওয়ার ধান্দায় ইচ্ছা করে নাস্তিক সাজছেন।
১৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
রফিকুলইসলাম বলেছেন: বহুলুল পাগল।
আসোলেই পাগল।
তথাকথিত অর্ধ শিক্ষিত বিজ্ঞানমনস্ক পাগল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এটা আপনার মনের ব্যাপার৷ অযথাই সবকিছুতে ফালতু চিন্তাভাবনা করে ফেলা৷ হুজুরদের পোশাক পরলেই তারা খুনে হয়ে যাবে এই ফালতু মতবাদ কোথায় পেয়েছেন? পৃথিবীতে জঙ্গীর একেবারেই নগণ্য৷ কিন্তু হুজুরদের পোশাক পরা মানুষের সংখ্যা কোটি হবে তা আপনিও জানেন৷ দেশে মাঝেমধ্যে অনেক জঙ্গীকে গ্রেফতার করতে দেখা যায় যাদের দাড়িটুপি নাই, প্যান্ট শার্ট পরা৷ হুজুরদের পোশাক পরার সাথে সাথে আপনি তাদের জঙ্গীদের কাতারে ফেলে দিতে চান কিভাবে?
বলতে পারেন ছেলেগুলো মাস্তানি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মেয়েদের উত্যক্ত করা থেকে বিরত থাকছে, ভদ্রভাবে চলাফেরা করছে৷ পজিটিভ কিছু চোখে পড়তে হলে মানসিকতা পজিটিভ হতে হয়৷