![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I dont believe in God because I dont believe in Mother Goose
জামায়াতে ইসলামী নামে সংগঠনটির জন্ম সৈয়দ আবুল আলা মওদুদীর হাত ধরে, জামায়াতে ইসলামী হিন্দ নামে, ১৯৪১ সালের ২৬ আগস্টে লাহোরে। (মওদুদীর জন্মস্থান যদিও ভারতের আওরঙ্গাবাদে। বর্তমানে মহারাষ্ট্র)
১৯৪৭ সালে জামায়াতে ইসলামীর প্রধান কার্যালয় লাহোরের ইছরায় স্থানান্তর করা হয়। এবং 'ইসলামী সংবিধান' ও 'ইসলামী সরকার' প্রতিষ্ঠার জন্য জামায়াত প্রচারণা শুরু করে। ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সরকার তাকে কারাগারে বন্দী করলেও ১৯৪৯ সালে জামায়াত প্রভাবিত 'ইসলামী সংবিধানের রূপরেখা' গ্রহণ করে। এবং ১৯৫০ সালে মওদুদী কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। ১৯৫৩ সালে 'কাদিয়ানী সমস্যা' নামে একটি বই লিখে মওদুদী কাদিয়ানী বা আহমদিয়া সম্প্রদায়কে অমুসলিম প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। এবং সহস্র মানুষ হতাহত হয়। ব্যপক গোলযোগ সৃষ্টির জন্য এবং হত্যার প্ররোচনা দেয়ার জন্য মওদুদী দোষী সাব্যস্ত হন এবং সরকার তাঁর মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেয়। (যদিও কাদিয়ানী সমস্যা নামক বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়নি)। পরবর্তীতে মৃত্যুদন্ডাদেশ পরিবর্তন করে যাবজ্জীবন কারাদন্ড করা হয়, এবং তা-ও প্রত্যাহার করা হয়। ১৯৬২ সালে আইয়ুব খান প্রণিত মুসলিম পরিবার আইন অধ্যাদেশের বিরোধিতা করার কারণে ১৯৬৪ সালের ৪ জানুয়ারি জামায়াতে ইসলামীর কর্মকান্ডের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। মওদুদী সহ ৬০ জন জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। এর মধ্যে পূর্ব পাকিস্তানের ১৩ জন জামায়াত নেতা ছিলেন। গোলাম আযম তাদের একজন।
গোলাম আযম ১৯৫৪ সালের এপ্রিলে জামায়াতে ইসলামীতে সহযোগী (মুত্তাফিক) হিসেবে যোগদান করার পর ১৯৫৫ সালে গ্রেফতার হয়ে রংপুর কারাগারে অবস্থানকালেই জামায়াতের রুকন হন। ১৯৫৫ সালের জুন মাসে তিনি রাজশাহী বিভাগীয় জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি নিযুক্ত হন। এর এক বছর পর তাঁকে পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এবং রাজশাহী বিভাগীয় আমীরের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৫৭ সালের অক্টোবর মাসে গোলাম আযমকে তদানীন্তন পূর্ব পাক জামায়াতের জেনারেল সেক্রেটারি নিযুক্ত করা হয়। একাদিক্রমে এক যুগ তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৯ সালের শেষ দিকে তাঁর উপর পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমীরের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।
জামায়াতের ইসলামী, আওয়ামী লীগ প্রদত্ত ছয় দফা এবং মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ঘোষিত ১১ দফার তারা তীব্র বিরোধিতা করে। ১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তীব্র বিরোধিতা করে।
২৫ মার্চ রাতে সংঘটিত অপারেশন সার্চলাইট এর ছয় দিন পর গোলাম আযম ঢাকা বেতার কেন্দ্র থেকে একটি ভাষণ দেন। এ ভাষণে তিনি ভারতের কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন: " ভারত সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী প্রেরণ করে কার্যত পূর্বপাকিস্তানীদের দেশপ্রেমকে চ্যালেঞ্জ করেছে।...আমি বিশ্বাস করি যে, এই অনুপ্রবেশকারীরা পূর্ব পাকিস্তানী মুসলমানদের নিকট হতে কোন প্রকার সাহায্য পাবে না।"
জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে রাজাকার, আলবদর, আলশামস্ প্রভৃতি বাহিনী গড়ে তোলেন। এরা পুরো মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে কাজ করে।
৩০ জুন লাহোরে সাংবাদিকদের কাছে গোলাম আযম বলেন, "তাঁর দল পূর্ব পাকিস্তানে দুস্কৃতকারীদের (মুক্তিযোদ্ধা) তৎপরতা দমন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে এবং এ কারণেই দুস্কৃতকারীদের হাতে বহু জামায়াত কর্মী নিহত হয়েছে।
১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষার উদ্দেশ্য ঢাকায় শান্তি কমিটি গঠন করা হয়। এর সদস্য ছিলেন পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বরা। গোলাম আযম ও এই কমিটির সদস্য ছিলেন। ১৯৭১ সালের ৫ ও ৬ সেপ্টেম্বর দৈনিক সংগ্রাম এ গোলাম আযমের পশ্চিম পাকিস্তান সফরকালের একটি সাক্ষাৎকারের পূর্ণ বিবরণ দুই কিস্তিতে ছাপা হয়। এই সাক্ষাতকারে তিনি মুক্তিবাহিনীর সাথে তার দলের সদ্স্যদের সংঘর্ষের বিভিন্ন বিবরণ ও পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থতির ওপর মন্তব্য করেন। তিনি বলেন বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জামায়াতকে মনে করতো পহেলা নম্বরের দুশমন। তারা তালিকা তৈরি করেছে এবং জামায়াতের লোকদের বেছে বেছে হত্যা করছে, তাদের বাড়িঘর লুট করছে জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং দিচ্ছে। এতদসত্বেও জামায়াত কর্মীরা রেজাকারে ভর্তি হয়ে দেশের প্রতিরক্ষায় বাধ্য। কেননা তারা জানে 'বাংলাদেশে' ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কোন স্থান হতে পারে না। জামায়াত কর্মীরা শহীদ হতে পারে কিন্তু পরিবর্তিত হতে পারে না
১৯৭১ সালের পর ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলে জামায়াত ও এর আওতায় পড়ে। গণহত্যার সহযোগী গোলাম আজমসহ তার প্রধান সহকারীদের প্রায় সকলেই পাকিস্তানে পালিয়ে বাঁচেন। ১৯৭৩ সালের ১৮ই এপ্রিল সরকারী এক আদেশে আরো ৩৮ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সাথে গোলাম আযমকেও বাংলাদেশের নাগরিক হবার অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়।
১৯৭৬ সালের আগস্টে জিয়াউর রহমান সরকার সকল ধরণের রাজনৈতিক দলের রাজনীতি উন্মুক্ত করে রাজনৈতিক দল অধ্যাদেশ ঘোষণা করেন এ সময় ইসলামিক ডেমোক্র্যাটিক পার্টি নামক একটি দলের সাথে জামায়াতে ইসলামী যুক্ত ছিল। জিয়াউর রহমানের আনুকূল্যে গোলাম আযম পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে সাময়িক ভাবে বাংলাদেশে আসেন এবং কোন ভিসা ছাড়াই ১৯৭৮-১৯৯৪ পর্যন্ত বাস করেন।
গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে এলে ১৯৭৯ সালের মে মাসে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ গঠিত হয়। তিনি অলিখিত ভাবে বাংলাদেশের ধর্মীয় রাজনৈতিক দল যাদের অধিকাংশই ১৯৭১ সালে দেশ বিরোধী কাজে লিপ্ত ছিল তাদের আমীর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, যার পূর্বনাম ছিলো জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ, আজ বাংলাদেশের একটি বড় ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল। দলটি ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে ১৮ টি এবং ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ২ টি আসন লাভ করে।
ইসলামী আদর্শকে দলটি মিশ্র সাফল্যের সাথে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করেছে। কিন্তু দলটির "ডাইরেক্ট একশন" প্রবনতা বার বার সাধারন মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে।
যার ফলস্রুতিতে দলটি ইসলামী আদর্শের পরিবর্তে সন্ত্রাসী আদর্শের দল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এতে মূল ক্ষতি হয়েছে ইসলামী আদর্শেরই। বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলনকে বহুলাংশে পিছিয়ে দেয়ার পিছনে জামায়াতের ভ্রান্ত নীতিই দায়ী।
১৯৭১ স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বিজয়, নিপীড়িত বাংলাদেশীদের মন ও মননের সবচাইতে গৌরবজনক ও সংবেদনশীল অংশ। জামায়াত বাংলাদেশে পুনর্বাসিত হলেও, আজ পর্যন্ত জনসমক্ষে ১৯৭১ এর ভ্রান্ত নীতি ও গনণহত্যার সহযোগিতার জন্য কোন রকম ক্ষমা চায়নি। যার অর্থ হল তারা এখনও মনেপ্রানে বিশ্বাস করে 'বাংলাদেশে' ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কোন স্থান হতে পারে না। তারা এখনও বিশ্বাস করে "জামায়াত কর্মীরা শহীদ হতে পারে কিন্তু পরিবর্তিত হতে পারে না।" ঠিক যেমনটি মনে করে নিও নাজী বা নিও ফ্যাসিস্টরা।
১৯৭১ সালের পর জন্ম নেওয়া জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক জামায়াতে ইসলামী অথবা ইসলামী ছাত্র শিবির এর সমর্থক, কর্মী, নেতারা অনেকেই এই প্রচারনা চালাতে চায় যে, তারা তো রাজাকার নয়! তারাতো ইসলামী আদর্শের পথে লড়ছে!
কিন্তু স্বাধীনতা বিরোধী যে ভ্রান্ত নীতির ওপর ভিত্তি করে তারা বাংলাদেশে আজ রাজনীতি করছে, তারা কি সেই ফ্যাসিস্ট আদর্শ থেকে বেরুতে পেরেছে?
বর্জন করতে পেরেছে ১৯৭১ এর বিরোধী নেতৃত্ব কে?
ক্ষমা চাইতে পেরেছে ১৯৭১ এর ভ্রান্ত নীতির জন্য?
১৯৭১ গণহত্যার পরিকল্পনাকারি ও সহযোগী শক্তিকে ধিক্কার জানাতে পেরেছে?
বিশ্বাস করতে পেরেছে বাংলাদেশ' ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য একটি সুন্দর স্থান হতে পারে ?
বিষয়টা নৈতিকতার। যদি আজকের নবীন জামায়াত কর্মীরাও ১৯৭১ এর সেই ভ্রান্ত নীতির চক্রে আবদ্ধ থাকে, তবে তারাও রাজাকার। নব্য রাজাকার।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪২
কবি এবং হিমু বলেছেন: আশা করি এ যুগের জামায়াতের কর্মীরা তাদের রাজাকার নীতি থেকে বেরিয়ে আসবে।আর না আসতে পারলে আসলেই তারা এ যুগের নব্য রাজাকার।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০১
ফারুক এহসান বলেছেন: জামায়াতে ইসলামী ৭১ এ যে ভুমিকা নিয়েছিলো তা তখনকার দৃষ্টিতে সঠিক ছিল। আর জামায়াত জানে আজ যদি ৭১ ইস্যুকে চাপা দেওয়া হয় তাহলে নতুন ইস্যু আসতে সময় লাগবে না। আর রাজনীতিতে খুব ছোট জিনিসও রাজনীতির প্রয়োজনে বড় হয়ে ওঠে। ৭১ এ আওয়ামী লীগেরও ১৮০ জন এমপি পাকিস্তান এর প্রতি আনুগত্য স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছিলো। সেই পরিস্থিতিতে এইটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব দোষ হয় জামায়াত এর। আর বাংলাদেশে মৌলবাদী ইসলামপন্থীদের ক্ষমতায় যাওয়া অসম্ভব। কারন এই দেশের অধিকাংশ মানুষ অসাম্প্রদায়িক।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: পরাজিত পক্ষ ও বিদেশী আদর্শের কারোরই এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই- রাজনৈতিক গোলযোগে যদি তারা নিহতও হয়...তাদের সুবিচার প্রাপ্তি অনুচিত.. তাদের অবস্থান রিফুজীর মতো হতে হবে
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: যদি আজকের নবীন জামায়াত কর্মীরাও ১৯৭১ এর সেই ভ্রান্ত নীতির চক্রে আবদ্ধ থাকে, তবে তারাও রাজাকার। নব্য রাজাকার। ...সহমত!
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: সহমত।
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩
সাঈদ ফারুক বলেছেন: ভাই আমাদের উদ্দশ্য কি দেশ কে এগিয়ে নিয়ে যা্ওয়া,দেশের অর্থনৈতি উন্নয়ন,মানুষ সামাজিক উন্নয়ন,বিশ্বের বুকে মান মর্যাদা নিয়ে স্বাধীন ভাবে বেচে থাকা....
আর এই কাজ গুলার জন্য আমারা এক সাথে সবাই মিলে কাজ করা উচিত,বিভক্তি নয় সবাই আমাদের মধ্য যে যে ভাল কাজরে মিল রেয়েছে সেই গুলি নিয়ে কাজ করা....উচিত।
আর মারা মারি হানা হানি,কেউ দলাল আর কেউ রাজারকার এই নিয়া কামড়া কামড়ি না কইরা দেশটা উন্নয়ন নিয়া এক টু কাজ করা উচিত।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
উচ্ছল বলেছেন: যার ফলস্রুতিতে দলটি ইসলামী আদর্শের পরিবর্তে সন্ত্রাসী আদর্শের দল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।
২৬ শে মার্চ ১৯৭১ এর পূর্ববর্তী ও ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৭১ এর পরবর্তী অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে এ দলের তুলনামূলক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড নিয়ে নিরপেক্ষ ও সত্যাসত্য লিখা পড়তে চাই।
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আর ১০/১৫ বছর ‘৭১’ ইস্যু তেমন কাজে আসবে না।
http://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/bicharmani/30088339
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
মুদ্দাকির বলেছেন: ভাই কাদের সিদ্দিকিও রাজাকার। আওয়ামীপন্থী না হলেই রাজাকার , এটাই বর্তমানের সংগা
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
কবি এবং হিমু বলেছেন: আশা করি এ যুগের জামায়াতের কর্মীরা তাদের রাজাকার নীতি থেকে বেরিয়ে আসবে।আর না আসতে পারলে আসলেই তারা এ যুগের নব্য রাজাকার।
১০০ ভাগ সহমত!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪১
নতুন বলেছেন: বিষয়টা নৈতিকতার। যদি আজকের নবীন জামায়াত কর্মীরাও ১৯৭১ এর সেই ভ্রান্ত নীতির চক্রে আবদ্ধ থাকে, তবে তারাও রাজাকার। নব্য রাজাকার। -- সহমত..