নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান

সাম্যের গান গাই- আমার চক্ষে পুরুষ রমনী কোন ভেদাভেদ নাই। বিশ্বে যা কিছু মহান, সৃষ্টি চির কল্যানকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর...........। আমি রক্তে, মাংসে গড়া অতি সাধারন এক মানুষ........... তবে আমি প্রচন্ড রকমের স্বপ্নবিলাসি। সেসব স্বপ্নের কিছ

বনলতা মুনিয়া

ঐ দূর থেকে দূরে, যেতে চাই অজানাতে...........। খুঁজে ফিরি তোমায়। কখনো পাই, কখনো হারাই........... তবুও আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন বুনে যাই............... ফেবুতে আমি, www.facebook.com/bonolota.sen.7923

বনলতা মুনিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেভাবে এলো ভালোবাসা দিবস...........

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৭

ভালোবাসা দিবসের সূচনা ঘটে রোমান সাম্রাজ্যের বর্ণময় দিনগুলোতে। প্রাচীন রোমে, ১৪ ফেব্রুয়ারি জুনো দেবীর সম্মানে ছুটি পালন করা হতো। এই জুনো ছিল সমস্ত রোমান দেব-দেবীদের রানি। রোমানরা তার পূজো করত নারী আর বিয়ের দেবী হিসেবে। তারপরের দিন ১৫ ফেব্রুয়ারি পালিত হতো লুপারকালিয়া নামক দেবতার নামে বিরাট এক ভোজ সভার। এই দেবতা সবার কাছে স্বামীত্ব, উর্বরতা, শস্য সামগ্রীর রক্ষাকর্তা, শক্তিশালী শিকারি হিসেবে পূজনীয় ছিল। কালক্রমে এই দুই উত্সবের সমন্বয়ে এবং কিছু কিছু রীতির পরিবর্তনের মাধ্যমে ভালোবাসা দিবসের উদ্ভব হয় বলে বোদ্ধাদের ধারণা।



তখনকার দিনে তরুণ-তরুণীদের আলাদা করে রাখার জন্য খুব কড়াকড়ি নিয়ম অনুসরণ করা হতো। যে উপলক্ষে তারা কাছাকাছি আসতে পারত সেটা হচ্ছে লুপারকালিয়ার সম্মানে আয়োজিত উত্সবের টোকেন পর্বে। মেয়েরা স্লিপে তাদের নাম লিখে একটি পাত্রের মধ্যে রেখে দিত। তরুণরা সেই পাত্র থেকে লটারির মতো করে স্লিপ তুলে নিত। যে মেয়ের নাম তার হাতে উঠত ওই মেয়ের সাথেই সে উত্সবের পুরো সময় কাটাতে পারত। অনেক সময় তাদের একত্রে থাকা পুরো বছরজুড়ে চলতে থাকত। এর কোনো একসময়ে তাদের মধ্যে প্রেম জন্ম নিলে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতো।



সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়ামের আমলে রোমান সাম্রাজ্য অনেক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। নিষ্ঠুর প্রকৃতির এই সম্রাটের অধীনে কেউ যুদ্ধে যেতে চাইত না। তিনি এর কারণ হিসেবে ধরে নেন পরিবার আর স্ত্রীর প্রতি যুবকদের ভালোবাসাকে। এ কারণে তিনি রোমে সব ধরনের বিয়ে এবং বাগদান নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। সেন্ট ভ্যালেন্টাইন ছিলেন সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়ামের আমলে রোমের একজন যাজক। ভালোবাসার প্রতি তীব্র অনুরাগী যাজক ভ্যালেন্টাইন সম্রাটের অগোচরে রোমান সৈন্য বাহিনীর সদস্যদের বিয়ে পড়াতে লাগলেন। এই পবিত্র কাজ সম্পাদনের অপরাধে তিনি গ্রেফতার হন। তাকে রোমান বিচারালয়ে পাঠানো হয়। সেখানে তাকে গদার আঘাতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয় এবং তার মাথা কেটে রাখার হুকুম জারি করা হয়। ১৪ ফেব্রুয়ারি তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। জেলে থাকাকালীন সময়ে ভ্যালেন্টাইন জেলারের মেয়ের অন্ধত্ব দূর করেন। মেয়েটি তার প্রতি গভীর প্রেমে আসক্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু তার শোচনীয় পরিণাম হওয়া থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়। মৃত্যুর আগে ভ্যালেন্টাইন তাকে শেষ একটি বার্তা প্রেরণে সক্ষম হন। তাতে লেখা ছিল 'ফ্রম ইউর ভ্যালেন্টাইন'। আর এখান থেকেই ভালোবাসা দিবসের যাত্রা শুরু হয়।



প্রাচীন রোমানে লুপারকালিয়া আর জুনোর সম্মানে আয়োজিত উত্সবে দেব-ভক্তির পাশাপাশি কামক্রীড়ার প্রচলনও খুব বেশি ছিল। লটারির মাধ্যমে নারী-পুরুষ জুটিবদ্ধ হয়ে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হতো। সমাজকে এই ভ্রষ্টতার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ১৪ ফেব্রুয়ারিকে 'ভালোবাসা দিবস' হিসেবে পালন করার আহ্বান জানানো হয়। যদিও লুপারকালিয়া উত্সবের লটারি প্রথার পুরোপুরি বিলোপ সাধন করা তখনও করা যায়নি। তবে যাজক ভ্যালেন্টাইনের প্রতি সম্মান প্রদশনার্থে তখন লটারি করা হতো শুধুমাত্র গিফট বিনিময়ের জন্য ভ্যালেন্টাইন নির্বাচনের জন্য। অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত এই প্রথা একটানা চলতে থাকে। তারপরেই এতে খটকা লাগে। দু-পক্ষের গিফট বিনিময় প্রথা উঠে যায়। গিফট দেওয়াটা শুধুমাত্র পুরুষের উপর গিয়ে বর্তে। কিন্তু পুরুষরাও দিনে দিনে এই লটারি উত্তোলনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ে। কেননা তারাও অপরিচিত নারীদের সাথে গিফট বিনিময়ে অনীহা দেখানো শুরু করে। এরপর লটারির মাধ্যমে ভ্যালেন্টাইন বেছে নেওয়া এবং তার সাথে গিফট দেওয়া-নেওয়ার প্রথা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়। মানুষ এখন নিজের পছন্দমতো কাউকে ভ্যালেন্টাইন হিসেবে বেছে নিতে পারে। প্রিয়জনকে বেছে নেওয়ার এই স্বাধীনতা ভালোবাসা দিবসে নতুন বৈচিত্র্য এবং মানব-মানবীর সম্পর্কে গভীরতা এনে দিয়েছে।



ঐতিহ্যবাহী ভালোবাসা দিবস---



শত শত বছর আগে ইংল্যান্ডে শিশুরা ভালোবাসা দিবসে প্রাপ্তবয়স্কদের মতো সাজ-পোশাক পড়ে ঘরে ঘরে গিয়ে ভালোবাসার শুভেচ্ছা জানিয়ে আসত।



ওয়েলসে কাঠের তৈরি 'ভালোবাসা চামচ' তৈরি করে সেগুলো ১৪ ফেব্রুয়ারি গিফট হিসেবে আদান প্রদানের প্রচলন ছিল। হার্টশেপ চাবি, চাবি ঢোকানোর গর্তসহ নকশা করা চামচের চাহিদা ছিল তুঙ্গে। এ ধরনের ডেকোরেশনের মানে ছিল 'আমার হূদয়ের তালা খুলে দাও'।



মধ্যযুগে তরুণ-তরুণীরা একটা পাত্র থেকে নাম লেখা চিরকুট বেছে নিত, কে তার ভালোবাসারপাত্র হবে তা নির্ধারণের জন্য। যে নামটিই উঠে আসুক না কেন, তারা সেই নামটি জামার আস্তিনে এক সপ্তাহ পর্যন্ত লাগিয়ে রাখত। প্রিয়জনের নাম জামার হাতায় বেঁধে রাখার মাধ্যমে পুরো সমাজকে তার মনের কথা মুখে না বলেই বুঝিয়ে দিতে পারত।



ইউরোপের কিছু দেশে ভালোবাসা দিবসে বাহারি পোশাক উপহার হিসেবে প্রচলিত ছিল। তরুণরা তাদের পছন্দের তরুণীকে উপহার হিসেবে পোশাক পাঠাত। যদি তরুণী উপহারটি নিজের কাছে রেখে দিত, সেটার মানে ধরা হতো সে উপহারদাতাকে বিয়ে করতে রাজি আছে।



কিছু কিছু লোক বিশ্বাস করত কোনো তরুণী যদি ভালোবাসা দিবসে আকাশে কোনো রিবন উড়ে যেতে দেখে তাহলে তার বিয়ে কোনো নাবিকের সাথে হবে। সে যদি কোনো চড়ুই পাখি দেখে তাহলে গরিব ঘরে বিয়ে হলেও জীবন খুব সুখী হবে।



এ ছাড়াও আরেকটি ব্যাপার ছিল এ রকম গাছ থেকে আপেল পারার সময় পছন্দের পাঁচ-ছয়টি ছেলে বা মেয়ের নাম মনে মনে উচ্চারণ করতে থাকুন। এদের এমনভাবে বেছে নিন যাদের মধ্য থেকে একজনকে আপনি বিয়ে করতে চান। আপেল যখন গাছ থেকে ছুটে আসবে তখন যার নাম আপনার মুখে থাকবে, সেই হবে আপনার স্বামী বা স্ত্রী।



ভালোবাসা দিবসে কেউ আপেল কাটলে এর মধ্যে যতটা বিচি থাকবে, তার ততটা বাচ্চা হবে। এটা অতি পুরোনো বিশ্বাস।



কিউপিড :ভালোবাসার প্রতীক---



সুদর্শন কিন্তু এখনও বালক। মেয়েদের স্বপ্নে উঁকি দেওয়া কঠিন পুরুষ হয়তো সে কিন্তু ভালোবাসার প্রতীক বলে আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবাই তার সাথে প্রণয়াবদ্ধ। যুগ যুগ ধরে এই দেব-শিশু ভালোবাসার মায়ায় বিদ্ধ করে চলছে। দুটি মানব মনকে একসুতোয় আবদ্ধ করতে তার প্রেম-ধনু থেকে তীর নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। ভাবতে অবাক লাগলেও সত্যি এই ডানা সংযুক্ত দেব-শিশুটির জন্যই রোমিও-জুলিয়েট, লাইলী-মজনু, শিরি-ফরহাদের অমর প্রেম কাহিনীর সৃষ্টি। ভালোবাসার কথা আছে বলেই এসব কাহিনী মনের গভীরে দাগ কেটে যায়। আর 'কিউপিড' এই ভালোবাসার স্বর্গীয় রূপ ধারণ করে আছে।



কিউপিডের ভালোবাসার দেবতা হিসেবে স্থান লাভের ইতিহাস সমস্ত প্রেমীদের জন্য বিরাট অনুপ্রেরণা। দেবতা হলেও কিউপিডের জন্ম নিয়ে প্রচুর বিভ্রান্তি আছে। কারও কারও মতে কিউপিডের জন্ম মারকারি আর ডায়নার ঔরসে। কেউ বা ধারণা করেন কিউপিড মারকারি আর ভেনাসের সন্তান। তবে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত বিশ্বাস হচ্চেছ মার্স এবং ভেনাসের ঘরে কিউপিডের জন্ম হয়। ভালোবাসার প্রতীক বলে স্বীকৃত শিশুর জন্য এর চেয়ে যথার্থ পিতা-মাতা মনে হয় আর হয় না। কিউপিডের ভালোবাসার দেবতা হিসেবে গণ্য হওয়ার ইতিহাস সমস্ত প্রেমীদের জন্য বিরাট অনুপ্রেরণা হয়ে আছে। যা ভেনাসের তরফ থেকে এই নশ্বর পৃথিবীতে রূপের অহংকারে মত্ত নারী, সবাইকে শায়েস্তা করার জন্য কিউপিডের আগমন। কিন্তু সেই রূপ গরবিনীকে দেখা মাত্র কিউপিড প্রেম ধনু দিয়ে নিজ শরীরে তীর বর্ষণ করেন। সত্যিকারের গভীর ভালোবাসায় মায়ের চক্ষুশূল এই রূপসীকে আপন করে নেন। কিন্তু দেবতা আর নশ্বর মানবীর এই বন্ধন মা ভেনাস ভালোভাবে নিতে পারেননি। ছেলের ভালোবাসায় চিড় ধরানোর জন্য তিনি নানা কূট কৌশলের আশ্রয় নেন। সাথে যোগ দেয় কিউপিডের প্রণয়িনীর বোনও। কিন্তু তাদের কোনো চাল কাজে আসেনি। কিউপিডের মনের মানুষ থেকে তাকে আলাদা করা সম্ভব হয়নি।



এখান থেকেই ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে কিউপিডের যাত্রা শুরু। যে নিজ ভালোবাসার স্বীকৃতি আদায়ের জন্য যেকোনো প্রতিকূলতা মোকাবেলায় বদ্ধপরিকর। সে জন্য যদি নিজের পরিবার কিংবা সমস্ত পৃথিবীর বিপক্ষে দাঁড়াতে হয় তাতেও তার কোনো ভয় নেই। তবে কিউপিডর সম্পর্কে এ কথাও প্রচলিত তার সব তীরের আঘাতে কিন্তু মানুষ মন বিলিয়ে দেয় না। কিছু তীরের বৈশিষ্ট্য এমন যে, সেগুলো ভালোবাসার জনের প্রতি মানুষকে বিমুখ করে তোলে। তবে অন্যদের মতে তার দুধরনের তীরগুলোর মধ্যে সোনালি তীরের আঘাতে মনে সত্যিকারের প্রেম জন্ম নেয় আর ধূসর তীরের সংস্পর্শে আসলে ইন্দ্রিয় ভোগ বিলাসী মনোভাবের সূচনা হয়। তবে কিউপিডের তীরের আঘাতে যে ফলই হোক না কেন ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে তার প্রতিকৃতি মানুষের মনে চিরস্থায়ীভাবে আসীন হয়ে আছে।



মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

একজন আরমান বলেছেন:
ওরে ভালোবাসা নিয়া এতো গবেষণার জন্য তো তোরে নো বেইল দেওয়া উচিৎ !

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: গবেষনা করতেই আছি, করতেই আছি................



টুরু লাব পাইলাম না............... :( :( :( :(

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

স্বপনবাজ বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন:
ওরে ভালোবাসা নিয়া এতো গবেষণার জন্য তো তোরে নো বেইল দেওয়া উচিৎ !

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ;) ;) ;) ;) ;) ;) =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫

একজন আরমান বলেছেন:
না পাওয়াই ভালা। /:) /:) /:)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: :(( :(( :(( :(( :((

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭

চ।ন্দু বলেছেন: হু বুঝলাম কিন্তু বিপরীতেও কথা আছে-
Those who celebrate Valentine’s Day’ are only degrading Saint Valentine, as by sending the valentine’s card they try to develop a licentious relationship with their beloveds even before marriage. Had this been agreeable to Valentine, he would not have arranged for the marriages.

The youth will celebrate ‘Valentine’s Day’, look at each other with lust and dissipate their sexual energy even during the day. This will weaken their intellect, their eyesight and also the future generation. You may verily call this a ‘Sin Day’ for breaking our nation’s backbone. --Pujya Bapuji

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫২

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: সবকিছু নেগেটিভলি দেখা ঠিক না। পজিটিভ দৃষ্টিকোন থেকে দেখার চেষ্টা করুন..........

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১

অন্তহীন বালক বলেছেন: ২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেন্টাইন'স নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচার-অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাঁকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেইটাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। সেই দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস ভ্যালেইটাইন'স স্মরণে ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন' দিবস ঘোষণা করেন।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৪

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: :)

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


একজন আরমান বলেছেন:
ওরে ভালোবাসা নিয়া এতো গবেষণার জন্য তো তোরে নো বেইল দেওয়া উচিৎ !


সাথে অস্কার দিলে মন্দ হয়না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ;) ;) ;) ;) =p~ =p~ =p~ =p~

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: :) :) :)

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

মাক্স বলেছেন: ++++++++

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: :)

৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

ইয়ার শরীফ বলেছেন: স্বপনবাজ বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন:
ওরে ভালোবাসা নিয়া এতো গবেষণার জন্য তো তোরে নো বেইল দেওয়া উচিৎ !

০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০০

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;)

১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: বাহ.... গবেষণা চালায়া যান

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬

বনলতা মুনিয়া বলেছেন: কুছ ফায়দা নেহি হ্যা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.