![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!
সাজ্জাদ সাহেব প্রভিডেন্ড ফান্ডের চেকটা হাতে পেয়েছেন। গত পাঁচ মাস ধরে বহু ঘোরাঘুরি করার পর চেকটা পেয়ে তার ভীষন খুশি হবার কথা কিন্তু ভেতরটা কেমন জানি নির্লিপ্ত হয়ে আছে।
বড় মেয়ে অপ্সরা সন্ধ্যাকালীন চা নিয়ে আসে। মেয়ে অনার্স পাশ করেছে। চিন্তা করছিলেন মেয়ের বিয়ে দিয়ে একটা বোঝা কমাবেন। কিন্তু মেয়ের ইচ্ছা মাস্টার্স করার। তার মনে পড়ে না মেয়েটি কবে তার কাছে কোন জিনিসের আব্দার করেছে। মেয়ে নিঃশব্দে চা রেখে বেড়িয়ে যায়।
তার চার ছেলে মেয়ের মধ্যে বড় ছেলে অর্ণব বুয়েট পাশ ইঞ্জিনিয়ার। ভেবেছিলেন ছেলে হয়তো খুব ভাল চাকরি পাবে দেশে অথবা বিদেশে। কিন্তু বিধি বাম। ছেলে ব্যাবসা করতে চায়। তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং কেন পড়লো- একথা জিজ্ঞেস করলে উত্তর দেয় যে ইঞ্জিনিয়াররা ব্যাবসা করতে পারবে না এই কথা কে বলেছে? কি যেন যন্ত্র পাতির ফার্ম খুলবে বললো।
একদিন খাবার টেবিলে জিজ্ঞেস করেছিলেন:
বুয়েট পাশ ছেলে ভাঙ্গারির ব্যবসা করবি?
ভাঙ্গারি কোথায় পেলে বাবা? আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে একটা এগ্রোইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম খুলবো।
জিনিসটা কি?
কৃষিকাজের আধুনিক যন্ত্র বানাবো আমরা। এর জন্য টাকা লাগবে বাবা। প্রথম প্রথম বেশী লাগবে না। কাজ শুরু করে দিলে আর একবার সফল হতে পারলে লোন পাওয়া কোন সমস্যা হবে না বাবা। আর আমরা সফল অবশ্যই হবো। প্রথমে ষাট লাখ টাকা লাগবে। সবাই মিলে যোগাড় করার পর কাজ শুরু করবো।
তুই ছাড়া আর কয়টা গাধা মিলে এই প্ল্যান করছিস? তিনি মেঘ স্বরে জিজ্ঞেস করেন।
আমরা পাঁচ জন বাবা। আমাদের গাধা বলবে না।
তিনি শুধুই আফসোস করেন। তিনি সাফ বলে দিয়েছেন ব্যাবসা করতে চাইলে তার কোন আপত্তি নেই কিন্তু তিনি এক পয়সাও দেবেন না। চাকুরিজীবি মানুষ তিনি ব্যাবসা বোঝেন না। ব্যাবসা মানে তার কাছে লোকসান। চাকুরির নিরাপত্তা আছে কিন্তু ব্যাবসার? কোর নিশ্চয়তা নেই। তিনি দশটা পাচঁটা অফিস করেছেন সারা জীবন। ঘুষ খাননি কখনও। তিনিও যৌবনে ব্যাবসা করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু লোকসান দিয়ে নাকে খত দিয়েছেন ও পথ আর মাড়াবেন না। কিন্তু ছেলে নাছোড় বান্দা। সাফ বলে দিয়েছে:
তুমি টাকা না দিলে নাই বাবা। আমি যোগাড় করে নেব। দরকার হলে কিছু দিনে জন্য চাকরি করবো। বাকি চারজন নিজেদের ভাগের টাকা যোগাড় করে ফেলছে প্রায়। বারো লাখ টাকা লাগবে মাত্র।
তিনি আগুন দৃষ্টিতে তাকিয়েছেন ছেলের দিকে।
ছেলে চাকরি খুঁজছে কিন্তু পাচ্ছে না। একসময় তার মনে হয় ছেলেকে তিনি টাকাটা দিয়ে দেন। ছেলে নিজের মতো করে জীবিকা অর্জন করুক। কিন্তু পরক্ষণেই মনে হয় তাহলে তো টাকাটা পুরোটাই জলে যাবে। যে ছেলে বুয়েট পাশ করে চাকরি পাচ্ছেনা সে ছেলে কি ভাবে ব্যাবসা করবে। ব্যাবসা করা বড়লোকের কাজ। তার সীমিত টাকা খুবই মূল্যবান। একটি টাকার অপচয়ও তার কাছে অনেক বড় ব্যাপার। তিনি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেন। কি করবেন?
তার পর মেয়ে অপ্সরা। অনার্স পাশ করে ফেলেছে। এথন মাস্টার্স করার জন্যে জেদ ধরে আছে। মেয়েটি দেখতে ততটা সুন্দর নয়, কালো। আরো আগেই কেন যে বিয়ে দিলেন না সেটা ভেবে আফসোস হয়। কচি থাকতে চেহারায় লাবণ্য ছিল কিন্তু এখন রোদে ঘুরে লাবণ্য নষ্ট হয়ে গেছে। অনার্সে পড়া অবস্থায় নিজের খরচ নিজেই চালিয়েছে মেয়ে। বড় ভাই অর্ণবের মতো। টিউশনি করেছে, কোচিং ক্লাসে ক্লাস নিয়েছে আরে কত কি করেছে। কিন্তু সাহসী আর জেদী মেয়েদের বদনাম করা আমাদের সমাজের বৈশিষ্ট্য। গ্রমে একটা প্রবাদ আছে না যে- ছেলেরা জেদ করলে হয় রাজা আর মেয়েরা জেদ করলে হয় বেশ্যা।
তার মেয়ের নামেও অনেক অপবাদ ছড়িয়েছে। রাতবিরাতে বাসায় আসে, নানা জায়গায় দেখা যায় ইত্যাদি। তিনি অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে মেয়ে টিউশনি করতে অনেক জায়গায় যায়, তারপর কোচিং ক্লসে ক্লাসে নিয়ে আসতে আসতে সন্ধ্যা পার হয়ে যায়। কিন্তু মানুষ যেন নেগেটিভ বিষয়গুলোতেই উৎসাহ পায়। মেয়েটির বিয়ের কথা চলছে। কিন্তু মেয়ে প্রথম থেকেই রাজি না। তিনি এ নিয়ে বেশ রাগারাগি ও করেছেন। তারপর থেকে মেয়ে তার সাথে কথা বলে না।
ছেলেপক্ষ বেশ আধুনিক কায়দায় যৌতুক চেয়েছে।
ছেলের মামা বলেছে:
নিজের মেয়ের ফ্লাটটা সাজিয়ে দেবেন আর গয়নার একটা সেট দেবেন। আর কিছু লাগবে না। আমরা ছেলের জন্য কিছু চাইনি। নিজের মেয়েকে দেবেন। আরে বেয়াই সাহেব মুখটা কালা করে ফেললেন কেন? আমরা তো যৌতুক চাচ্ছিনা। আপনার মেয়ে কালো বলে আমরা যৌতুক চাইবো এটা কি করে ভাবলেন!
তিনি জবাবে কাষ্ঠ হাসি হেসেছেন। পত্রিকায় দেখেন কত মেয়েকে যৌতুকের জন্য অত্যাচার সহ্য করতে হয়। তার মেয়েকে ও কি এসব সহ্য করতে হবে? একবার ভাবেন মেয়েকে পড়াশোনা করতে দেবেন। নিজের পায়ে দাড়ালে আর কিছু লাগবে না। পরক্ষণেই আবার সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন। মধ্য বিত্তের চিরায়ত সিদ্ধান্ত হীনতা। যার কারণে জনসংখ্যার একটা বিরাট অংশ রান্নাঘরে কাটায়।
তারপর আরেকটি ছেলে অন্তর। অনার্স পড়ছে। কিন্তু পড়ালেখায় তার মন নেই। এমন না যে ছাত্র খারাপ। ছাত্র ভালই ছিল। কিন্তু বড় ভাইয়ের মতোই উদ্ভট সব চিন্তা খেলে তার মাথায়। সে নাকি গ্রামে গিয়ে চাষাবাদ করবে। আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করবে। বিরাট বড় খামার বানাবে। সাথে আরো কয়েকটাকে জুটিয়েছে। তারা সবাই মিলে ছয়জন। প্রত্যেকে পাঁচলাখ করে দেবে চাষাবাদ শুরু করার জন্য। গাধাগুলো মিলে প্রায়ই কাগজে বিভিন্ন নকশা করে। এখানে এটা ওখানে ওটা বানাবে। সাথে অর্ণব ও বসে মাঝে মধ্যে। ডেইরি ফার্ম করবে, আলুর স্টার্চ বানানোর জন্য ফ্যাক্টরি খুলবে। কত কি প্লানিং করে!
চাষা হতে চাইলে বলতি আগেই তোকে গ্রামে পাঠিয়ে দিতাম। পড়াশোনা করাতাম না।
অশিক্ষত চাষারাই দেশের অর্থনীতি এতদিন মরে যাবার হাত থেকে বাঁচিয়েছে। এখন শিক্ষিতদের এগিয়ে আসতে হবে বাবা। উৎপাদন দ্বিগুণ করলে চলবে না। তিনগুণ চারগুণ করতে হবে।
তোরা ছাড়া আর কেউ নাই দেশ উদ্ধারের জন্য?
আছে। আমরা এগিয়ে আসলেই ওরা এগিয়ে আসবে।
দেশের জন্য এত দরদ পরিবারের জন্য নেই?
দেশ আর পরিবার আমার কাছে আলাদা না বাবা।
তিনি মাঝে মাঝে ভাবেন তার ছেলে মেয়েগুলো অন্যদের মতো স্বাভাবিক হলো না কেন? স্বপ্ন তো স্বপ্নই সত্যি তো আর না! এর পিছনে ছুটে জীবন নষ্ট করার মানে কি? আজকালকার জেনারেশনকে বোঝা মুশকিল!
ছোট মেয়ে অনন্যা। এবার এইচএসসি দেবে। পড়াশোনায় মোটামুটি মানের। কিন্তু ছবি আঁকে দারূণ।তিনি এসব পছন্দ করেন না। কিন্তু মেয়ের আঁকা ছবি দেখলে তার খুব গর্ব হয়। একটানে যে কোন কিছুর স্কেচ বানিয়ে ফেলতে পারে। কিন্তু একটানে স্কেচ বানিয়ে কি হবে? স্কুল কলেজে সবসময় আঁকাআকিঁতে এই মেয়ে পুরষ্কার পেয়ে এসেছে। মেয়ে চারুকলায় ভর্তি হতে চায়। কিন্তু মেয়েরা এত আঁকাআঁকি করে কি করবে? অপ্সরার মতো দেরী না করে এই মেয়েকে দ্রুত বিয়ে দেওয়াই তার ইচ্ছা।
রিটায়রমেন্টের পর তিনি যে টাকা পেয়েছেন সেটা দিয়ে একটা ছোট ফ্লাট কেনার ইচ্ছা তার। সারাজীবন ভাড়া বাড়িতে থেকে এসেছেন। নিজের ফ্লাটের স্বপ্ন তার যৌবন কাল থেকে। সাথে আরো লোন নিতে হবে। গ্রামের জমিন গুলো বেচে দিলে ভাল হয়। কিন্তু অন্তরের জন্য বেচতে পারছেন না। সে নাকি চাষাবাদ করবে। বিভিন্ন এক্সপিরিমেন্ট করবে। ফ্যাক্টরি করবে, কোল্ড স্টোরেজ বানাবে। কত কি!
স্ত্রী হামিদার যৌবন কালে ইচ্ছা ছিল নেপালে বেড়াতে যাবে। কিন্তু তিনি কখনও কক্সবাজারেই নিয়ে যেতে পারেন নি! তবুও হামিদার কোন অভিযোগ ছিল না। সবসময় তার প্রতিটি সিদ্ধান্ত অক্ষরে অক্ষরে মেনে নিয়েছেন।
এই পড়ন্ত বেলায় তিনি কি এমন একটা কিছু করতে পারেন না যেটা সবার জন্যই ভাল হবে? অর্ণব, অপ্সরা, অন্তর, অন্যন্যা- তার ধারণা এদের মাথায় কিছুটা হলেও ছিট আছে। এদের নানী ছিল বদ্ধ পাগল। কে জানে ওখান থেকেই হয়তো পেয়েছে। কিন্তু প্রতিটি ছেলে মেয়ের জন্য তার ভীষন গর্ব হয়। প্রথম তিনজনের প্রতিটি একাডেমিক রেজাল্ট ছিল চোখে পড়ার মতো। অনন্যা ওদের মতো ছাত্রী ভাল না কিন্তু আঁকাআঁকিতে হাত ভাল। ছোট বেলায় গানও গাইতো সুন্দর কিন্তু তিনি শেখাতে পারেন নি। আসলে শেখাতে চাননি। কে জানে শেখালে হয়তো মেয়ে আজ অনেক বড় শিল্পী হতে পারতো!
আসলে মফস্বলের মধ্যবিত্ত সমাজ ইমপোর্টেড জিনিস পছন্দ করে কিন্তু দেশে যে এর চেয়েও বহুগুণ ভাল এক্সপোর্টেড কোয়লিটির জিনিস পাওয়া যায় সেটা তারা দেখে না। বড় ছেলের বলা এই কথাটা তার মাথায় ঘোরে। চা টা ঠান্ডা হয়ে গেছে।
হামিদা যে কখন ঘরে এসে ঢুকেছে তিনি খেয়াল করেন নি। তিনি বললেন:
অর্ণবের মা ছেলেমেয়েরা বাসায় আছে?
হ্যাঁ আছে। কেন?
ওদেরকে ডাকো আমার রুমে।
আচ্ছা।
সবাই রুমে এসেছে। অর্ণব বললো :
বাবা খুব জরুরী কথা বলবে নাকি?
হুম বলবো। সবাই বসো। অপ্সরা মা তুমি মুখ ভার করে রেখো না, বসো। এই অন্তর গাধার মতো পর্দার পিছনে দাড়িয়ে আছিস কেন ভেতরে এসে বস। অনন্যা মা তুমি আমার কাছে বসো।
আমি প্রভিডেন্ড ফান্ড পেনশন মিলিয়ে আজ তিরিশ লাখ টাকার চেক পেয়েছি। সমাজের অনেকের কাছে এই টাকা কোন টাকাই না। কিন্তু এই টাকা আমার সারা জীবনের অর্জন। আমি ভেবেছিলাম ছোট একটা ফ্লাট কিনবো। গ্রামের জমিন গুলো খালি পড়ে আছে ওগুলোও বেঁচে দিবো। অপ্সরাকে বিয়ে দেব। টাকা সবই শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু বাবারা আমি আমার ডিসিশন বদলালাম। অর্ণব আর অন্তর তোরা দুই ভাই মিলে বিশ লাখ টাকা পাবি। অর্ণব তোর দেয়ার কথা বারো লাখ বাকি টাকা তুই অন্তরকে দিবি। যা নিজেরা চড়ে খা গিয়ে। পরে বাবাকে দোষ দিবি না। অনন্যা মা তোমাকে চারুকলায় ভর্তি হতে হবে। তুমি নামকরা পেইন্টার হবে। অপ্সরা মা তোমাকে আমি আমেরিকা পাঠাতে পারবো না। কিন্তু বাকি পড়াশোনা শেষ করার জন্য ভার্সিটিতে পাঠাতে পারবো মা। আমি জানি তুমি পারবে।
বাকি টাকার মধ্যে পাঁচলাখ টাকা ব্যাংকে থাকবে। আর বাকি পাঁচলাখ আমি খরচ করবো। তোমাদের মায়ের খুব ইচ্ছা ছিল ঘুরাঘুরি করার। কিন্তু আমি কখনও পারিনি। কিন্তু এবার হবে। তোমাদের কারো কোন আপত্তি আছে?
না বাবা।
এমন সময় লোডশেডিঙের অন্ধকারে শহর ডুবে গেল। কিন্তু এই ঘরে বসা প্রতিটি সদস্যের চোখে জ্বলজ্বল করে আলো জ্বলছে ভবিষ্যতের স্বপ্নের। অনেক তীব্র এই আলো। কেউ কাওকে দেখতে পাচ্ছে না কিন্তু প্রত্যেকের চোখের আলোটুকু সবাই অনুমান করতে পারে
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম। তবে পটে আঁকা জীবনের গল্প। এরকম খুব কম হয়।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
মাক্স বলেছেন: সাবলীল লেখনী। মাঝপর্যন্ত এসে ভেবেছিলাম পর্ব হবে।
১ম ভালোলাগা।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সহজ ভাষায় লেখার চেষ্টা করি।
ধন্যবাদ।
এটি পটে আঁকা গল্প সত্যি না। খুব কম ঘটে।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
মাক্স বলেছেন: আপনার গল্প পড়ে এখন আমারও লিখতে ইচ্ছে করছে। লিখে ফেলব একটা আজকেই
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: লিখে ফেলেন!
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
রীতিমত লিয়া বলেছেন: অসাধারণ লাগল। ভাললাগা দিলাম। আপনার কাছ থেকে আরো লেখা আশা করি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।।
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
অনিমেষ রহমান বলেছেন: এতো ভালো লিখেন আপনি।
অসাম শালা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বেশী পাম দিয়েন না দাদা।
আপনারে ফলো করি।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে। অভিনন্দন।
সুন্দর একটা স্বপ্ন দিয়ে আপনি শেষ করেছেন।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই স্বপ্ন পটে আঁকা।
বাস্তবে খুব কমই আসে।
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
বাংলাদেশী০০৭রকস বলেছেন: আসলেই পটে আঁকা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: পারিবারিক বন্টন ব্যাবস্থা ।