![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!
সে লেখক। এক অর্থে সে ও সৃষ্টিকর্তা। কিছু চরিত্রের, কিছু কল্পনার, কিছু ছন্দের সৃষ্টিকর্তা। তার কল্পনার জগৎটিতে সে ই বিধাতা। আচ্ছা সেই জগৎটিতে কি কেউ তার পুজো করে?- এই কথাটি সে প্রায়ই ভাবে। কল্পনার জগৎটিকে সে তার ইচ্ছা মতো সাজিয়েছে। এখানেই সে স্বাধীন, সৃষ্টির আনন্দ এখানেই উপলব্ধি করে সে। তার কল্পনার জগৎ।
জাগতিক কাজে সে খেলার পুতুল কিন্তু এই জগতে সে ই পুতুল নাচায়। সুতো তার হাতে। আচ্ছা তার সৃষ্টি গুলোর কি কোন অনুযোগ আছে তার প্রতি? কোন অভিমান বা বেদনা? তার নিজ মনের আনন্দ বেদনাই তো এই কল্পনার জগতের কাঁচামাল। সে কি কোন অন্যায় করেছে তার সৃষ্টি গুলোর সাথে? নিজ জীবনের অনুভুতি হতেই সে তাদের সৃষ্টি করেছে। তার নিজ জীবনের প্রতিই তো তার কত অনুযোগ আছে। সে মাঝে মাঝে স্বপ্ন দেখে তার সৃষ্টি গুলোকে। স্বপ্নে তার কবিতারা এসে হাজির হয়। কেউ আনন্দে ঝলমল করে, কেউ বা বেদনায় নীল হয়ে ঘোরাঘুরি করে, কেউ বিষন্নতার চাদর গায়ে তাকে শীতল পরশ বুলিয়ে যায়, কেউ বা একটুকরো জীবনের হয়ে মতো দেখা দেয়। সৃষ্টিগুলোর নির্দিষ্ট আকার হয়তো আছে। কিন্তু কখনই জেগে ওঠার পর সে শত চেষ্টা করেও তাদের কোন আকার মনে করতে পারেন না।
সে তার অসমাপ্ত লেখা লিখতে বসে। তার মাথায় লেখার আইডিয়ার অভাব নেই। একটা লেখা থেমে গেলে অন্য একটা শুরু করে দেয়া তার কাছে কোন ব্যাপার না। গল্প থেমে গেলে কবিতা, কবিতা থেমে গেলে গল্প। সে এক হাতে লিখে আর একহাতে সিগারেট খেয়ে যায়। গল্প শেষ তো সিগারেট শেষ। কিন্তু আজ এত অলসতা লাগছে কেন?
সিগারেট আধখান খেয়ে বাকি টুকু এশট্রেতে গুজে দেয়। গল্পের মাঝামাঝিতে এমন একটা যায়গায় আছে সে যেখানে গল্পের পুরোটা থিমই বদলে যেতে পারে। সে কি বদলাবে? আগে থেকে ভেবে কোন গল্প লেখা কঠিন। গল্প যেন নদীর মতো। তার নিজ গতিতে বয়ে যাবে। কিন্তু তাতে কি গল্প তাকে পরিচালনা করছে না? গল্পকে তো লেখক নিজের মতো করে পরিচালনা করবে এখানে গল্পের নিজস্ব কোন ইচ্ছা থাকার কথা না। ইচ্ছা করলে দুটোই ঘটতে পারে। দুভাবেই লিখা যাক তাহলে- সে ঠিক করে নেয়।
গল্পটিকে একটি খাতায় লেখক নিজ গতিতে প্রবাহিত হতে দেয় আরেকটি খাতায় গল্পটিকে লেখক তার মনের মতো করে প্রবাহিত করে। পাতার পর পাতা লিখে যায় সে। সাথে দেদারসে সিগারেট শেষ হতে থাকে। গল্পের মুল চরিত্র রৌদ্র। লেখকের অনুভব করে রৌদ্র যেন তার পাশেই বসে আছে। মিটিমিটি হাসছে তাকে দেখে।
লেখক একসময় রৌদ্রকে সে দেখতেও পায়। হাসিখুশি ছেলেমানুষ চেহারার এক তরুণী। রৌদ্রের হাতের সিগারেটা যেন তার চেহারার সাথে যাচ্ছে না। লেখকের ভ্রুকুঞ্চিত হয়। যে খাতায় লেখক গল্পকে নিজ গতিতে প্রবাহিত হতে দিয়ছেন সেখানে রৌদ্র সিগারেট খায়, ডেসপারেট মেয়ে। অন্যটিতে যেখানে রৌদ্র তার কমান্ড মতো চলছে সেখানেও রৌদ্র ডেসপারেট তবে সিগারেট খায় না। লেখক এক ধরণের ইলিউশনে ভুগেন।
- কেমন আছো রৌদ্র? লেখক বলে।
- ভাল আছি স্যার। আপনি ভ্রুকুটি করে তাকাচ্ছেন কেন? সিগারেট দেখে?
- হয়তো তাই।
মেয়েটি খিল খিল করে হেসে ওঠে। লেখকের হঠাৎ মেয়েটির এই রুপটি পছন্দ হয়ে যায়। ছেলেমানুষী চেহারার এক ডেসপারেট তরুণী কিশোরীদের মতো শব্দ করে হাসছে হাতে জ্বলন্ত সিগারেট। বাহ্- লেখক মনে মনে ভাবেন। পরক্ষণেই তার মনে হয় - এটা তার কল্পনার জগৎ এখানে অন্য কেউ প্রভাব কেন ফেলবে?
লেখক দেখলেন তরুণীটি হাসি থামিয়ে তার দিকে চেয়ে আছে।
- স্যার! তরুণীটি বলে।
- বলো।
- আপনি হেসিটেট হচ্ছেন কেন?
- হচ্ছি না তো।
- আমি আপনার কল্পনায় সৃষ্টি। বলতে পারেন আমিও আপনার কল্পনার একটা অংশ। আমি জানি আপনি কি ভাবছেন।
- ঠিক আছে জেনে বসে থাকো। কিচকিচ করে কথা বলে আমাকে জ্বালাবে না ফাজিল মেয়ে।
তরুণীটির মুখটিতে অন্ধকারের ছায়া পড়ে।
লেখক আর তরুণীটিকে দেখতে পাচ্ছেন না। তিনি আত্মতৃপ্তি অনুভব করেন। তার কল্পনায় কারো প্রবেশাধিকার নেই।
তিনি আবার লিখতে থাকেন। ঝর্ণাধারার মতো শব্দ আসছে মাথায়। গল্পটিকে তিনি দুভাবেই লিখছেন। দেখা যাক কি হয়। কিছুক্ষণ পরে মেয়েটির আবারো উদ্ভব হয়। এবার মেয়েটি এক মগ কফি নিয়ে হাজির হয়। তার টেবিলে রেখে পাশের চেয়ারে বসে। লেখক কফি নেন। তিনি জানেন এটা একধরণের হ্যালুসিনেশন। কিন্তু তিনি বেশ উপভোগ করছেন ব্যাপারটিকে। যা তার আশ্চর্যতাকে ছাড়িয়ে গেছে। তিনি বললেন:
- তুমি আবারো?
- হুম। অবাক হচ্ছেন আবার কিছুটা উপভোগও করছেন তাই না?
- হ্যাঁ।
- আমার ক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে স্যার। দেখেন একটু আগে আপনি আমাকে সত্যি ভেবে আঘাত করার চেষ্টা করেছেন। আমি ও আঘাত পেয়েছি। কিন্তু তাতে আমার ক্ষমতা বেড়ে গেছে স্যার। আমি আপনাকে প্রভাবিত করতে পেরেছি। মেয়েটি সিগারেট ধরায়।
লেখক একমুহুর্ত মেয়েটিকে দেখেন তারপর লেখা আরম্ভ করেন। লেখক একটু পর অবাক হয়ে আবিষ্কার করেন যে তিনি শুধু ১ নং খাতাটিতে লিখে যাচ্ছেন। যেটায় গল্প নিজের মতো প্রবাহিত হচ্ছে। তিনি দেখেন পাশে মেয়েটি হাসি হাসি মুখে একের পর এক সিগ্রেট খেয়ে যাচ্ছে। তার মাথায় জেদ চেপে গেল। তিনি ২নং খাতাটি টেনে নিলেন আবারো। নিজের মতো করে লিখছেন। প্রয়োজন মতো গল্পটিতে কাটছাট করছেন। চরিত্র গুলোকে কখনও কষ্ট দিচ্ছেন কখনও আনন্দে ভাসিয়ে দিচ্ছেন।
একসময় পাশে তাকিয়ে দেখেন মেয়েটিকে দেখা যাচেছ না। কিন্তু কপালে কারো স্পর্ষ অনুভব করলেন। ফিরে দেখেন তার স্ত্রী। বলছেন:
- তোমার কপাল এতো গরম হয়ে আছে কেন? চোখ মুখ লাল হয়ে আছে কেন? ব্লাড প্রেশার কি বেড়েছে নাকি!
- ওটা কিছু না। তুমি যাও।
- কিন্তু আমি তো...
- যাও বলছি। গেট লস্ট!
লেখকের স্ত্রী এসবে অভ্যস্ত। তিনি চলে যান।
লেখক আবারো লিখতে থাকেন। মাথা প্রচন্ড ব্যাথা করতে থাকে তার। মনে হচ্ছে ভেতরের রগ ছিড়ে যাবে। তবুও তিনি লিখতে থাকেন। পাশে আবারো তিনি মেয়েটিকে দেখতে পান।
- স্যার আমাকে আমার মতো প্রবাহিত করেন।
- তোমাকে বলতে হবে না মেয়ে।
বলে লেখক অবাক হন। তিনি একটি কল্পনাকে সত্যি ভেবে বসেছেন না তো! মেয়েটি তো তার মাথায় সৃষ্টি। এই মেয়েটিকে এত গুরুত্ব দিচ্ছেন কেন? দেখলেন মেয়েটি মিটি মিটি হাসছে।
তিনি আবার এক নম্বর খাতাটা টেনে নেন। গল্পটি একটানে শেষ করে ফেলেন। তারপর ২য় খাতাটা টেনে নেন। নিজের মতো করে লিখতে থাকেন।
একসময় দেখলেন মেযেটি খানিকটা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে।
- কি হলো মেয়ে?
- আপনি শেষ করলেন না যে গল্পটা?
- গল্পটিতে নিজ গতিতে প্রবাহিত করলে এর কোন এন্ডিং হয় না। কিন্তু আমি নিজের মতো করে লিখলে এর একটা সমাপ্তি আছে।
- কিন্তু আপনি আমাকে অনিশ্চয়তায় রাখতে পারেন না!
- তাই? আমি কি তাই রেখেছি?
- হ্যাঁ। আপনি গল্পটা এভাবে শেষ করেছেন ‘ আয়নায় আধো আধো আলোয় রৌদ্র দেখতে পেল অন্য এক রৌদ্র কে। ঠোঁটে চেপে ধরা জ্বলন্ত সিগ্রেটটা উঠানামা করছে। এটি তার সিগ্রেট খাবার এক নতুন কায়দা। হাতে একটা রিভলবার। রৌদ্র নিজ মাথায় রিভলবারটি ধরে। চোখ বন্ধ করে ট্রিগার চালায়। কিন্তু এই মুহুর্তটিতে যেন সময় থেমে যায়। সব কিছু স্থির হয়ে যায়। বুলেট বের হতে গিয়েও থেমে যায়। সৃষ্টি হয় নতুন এক সময়ের। সেখানে রৌদ্র নামের কেউ নেই।’
- তাতে কি?
- আপনি এমন করতে পারেন না। আপনি পুরো গল্পটাকেই বদলে ফেলেছেন! আপনি আমাকে শুণ্য সময়ে হারিয়ে ফেলেছেন!
- সেটা আমার দোষ না। গল্পের দোষ। তুমি বলেছো তোমাকে নিজ গতিতে প্রবাহিত করতে। আমি তাই করেছি।
- তাহলে আপনি নিজের মতো আমাকে সৃষ্টি করেন।
- তাই তো করছি অন্য খাতাটিতে। কিন্তু সেখানে তোমার প্রবেশাধিকার নেই রৌদ্র। সেখানে শুধুই আমি।
লেখকের হঠাৎ কি যেন মনে হয়। তিনি ২য় খাতাটাকে ও বন্ধ করে দেন। তিনি উঠে পড়েন। যেটা তার চরিত্রের সাথে যায় না।
- স্যার কোথায় যাচ্ছেন?
- আমি আর লিখবো না।
- কেন?
- আমার ইচ্ছা। আমি আর লিখবো না। আর কোনদিন লিখবো না। আমার কল্পনা গুলো থাকুক বন্দী হয়ে।
লেখক একটি সিগ্রেট ধরান। ধরিয়ে দেখেন মেয়েটি নেই। তিনি আপন মনে হাসেন। তিনি স্ত্রীকে খোঁজেন। হয়তো রাগ করেছে। এই রাগ ভাঙ্গাতে হলে ৩৬৫০ টি লাল গোলাপ লাগবে। আজ তাদের বিয়ের ৩৬৫০ তম দিন। ১০ম বিবাহ বার্ষিকী। তার স্ত্রী হয়তো ভেবেছে তার মনে নেই। কিন্তু তার ভাল ভাবেই মনে আছে। ফুলও কেনা আছে। লেখক এবার ফুলগুলো বের করে হাতে নেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
আাসলে লেখার মূল থিম হলো লেখকের কল্পনায় কল্পনার চরিত্র।
ভাল থাকবেন লিয়া।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
একজন আরমান বলেছেন:
সে এক হাতে লিখে আর একহাতে সিগারেট খেয়ে যায়।
আপু আমার কথা বললেন নাকি?
হা হা একটু মজা করলাম।
জানেন আমি যখন গভীরভাবে কিছু ভাবি তখন নিজের অজান্তেই আঙ্গুলের ভাঁজে নিকোটিন চলে আসে ! হোক সেটা গল্প কিংবা অন্য কিছু। আমি আমার জীবনে প্রথম যে গল্পের পুরো প্লটটা চিন্তা করে বানিয়ে লিখেছিলাম সেটা হল আজিব দুনিয়া
এই গল্পটা যখন লিখেছিলাম মনে হচ্ছিল প্রিয়া আমার বোন। আমি যেন ওর পাশে থেকেই গল্পটা লিখছি, কিন্তু কিছু বলতে পারছি না ওকে। শুধু নিরব দর্শকের মতো দেখেছি আর লিখেছি!
অনেক বক বক করলাম।
আপনার লেখাটা সত্যিই চমৎকার হয়েছে। লেখককে শুভেচ্ছা কারণ সে তার স্ত্রীকে নিরাশ করেন নি !
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: প্রায় সব লেখকদের এমন হয় আরমান ভাই।
তবে আমার কখন ও হয় নি।
সিগ্রেট আর লেখক অনেকটা ব্রেড আর বাটারের মতো!!(নেভার মাইন্ড)
ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাহ! চমৎকার। এটা আগের গল্পটার চেয়ে বেশি ভালো হয়েছে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: চেষ্টা করেছি।
ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
একজন আরমান বলেছেন:
আমি এতো কিছু জানি না। আমি লেখালিখি তেমন একটা করতাম না।
বহু বছর আগে কয়েকটা সমসাময়িক লেখা ছাড়া আর তেমন কিছুই লিখি নি। তবে ছ্যাকা খাওয়ার পর থেকে রেগুলার লেখক হবার চেষ্টা করছি আর কি।
সিগ্রেট আর লেখক অনেকটা ব্রেড আর বাটারের মতো!!(নেভার মাইন্ড)
দারুন বলেছেন তো !
এতো কিছু থাকতে মাইন্ড খাবার প্রশ্নী আসে না।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ছ্যাকা একটা এমন ওষুধ যে সবাইকে খানিকের জন্যে সাহিত্যিক বানিয়ে দেয়।
মাইন্ড না খাবার জন্যে ধন্যবাদ। মাইন্ড খাইলে হজমে সমস্যা হয়।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০০
মাক্স বলেছেন: সুন্দর!!!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪
একজন আরমান বলেছেন:
বন্ধুরা বলে আমারে নাকি পাবনা পাঠাতে হবে !
আম্মাও তাই বলে !
আজকে বের হবার সময় আম্মা বলে ঢাকায় যে রকম থাকিস আমার কোন সমস্যা নেই, কিন্তু বরিশালে আমার একটা প্রেস্টিজ আছে। ওই রকম চাদর আর ছ্যান্ডেল পড়ে বের হবি না, ব্লেজার আর জুতা পড়ে বের হ !
শেষে অনেক তর্কের পর চাদর পড়েই বের হলাম।
আর এই মেয়ে জাতির মন বোঝা আসলেই বড় দায় !
যেই মায়ের কারণে আমার ব্রেক আপ হয়েছে, সেই মা-ই আজকে আমার ছোট ভাইকে বলে লাগলে এনে দিবোনে তোর ভাইকে সেই মেয়ে !
সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই নারী জাতি !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি ভাই ভালবাসায় বিশ্বাস করি না।
তারপরও বলছি যদি সত্যি ভঅলবেসে থাকেন তাহলে তা কখন মরবে না।
দেখা গেল আপনার আম্মু তাকে একসেপ্ট করে নিলেন।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
একজন আরমান বলেছেন:
আমি বিশ্বাস করি !
শুধু আমার আম্মু একসেপ্ট করলেই তো হবে না। সব দিকেই ব্যাটে বলে মিলতে হবে !
এখন আমি শুধু নীরব দর্শক হয়ে সময়ের অপেক্ষা করছি। আর মন খারাপ হলে কবি গুরুর সেই কথা মনে করছি !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনি বিশ্বাস করলে পাবেন ইনশাল্লাহ্।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
অঃটঃ আরমান সার্টিফিকিটের ব্যবস্থা হচ্ছে নিশ্চিত থাকো। আশা করি তোমাকে বলে দিতে হবে না কিসের সার্টিফিকিটের
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কিসের সার্টিফিকেট?
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১
আমিনুর রহমান বলেছেন: পোষ্ট পড়িনি। কিন্তু কমেন্টস পড়েই বুঝা যায় গল্প কেমন ছিলো
বাহ! অসাধারণ সব কমেন্টস
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এইটা ঠিক হইলো না আমিনুর ভাই।
কমেন্টের কথা বলছেন।
গল্পের কথা কিছু বললেন না!
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৪
একজন আরমান বলেছেন:
@ কা_ভা ভাইয়াঃ
ভাইয়া আমি কি ভয় পাই নাকি?
আমি কি তা আমি জানি।
আর আমার বাড়ি বরিশাল তা আপনি ভালো করেই জানেন। আর বরিশালের মানুষ কি পারে সেটাও নিশ্চই জানেন !
আর আমি ট্যাগ খাওয়ার ভয়ে কিছু করি না, বা করা থেকে বিরত থাকি না। আপনারা যারা আমাকে চিনেন তারা ভালো করেই জানেন আমি কেমন। যদি কারো সাহস থাকে আমাকে মাল্টি নিক থেকে ট্যাগ না দিয়ে সামনা সামনি এসে বলতে বলবেন। তখন দেখবো সে কয় বাপের ছেলে !
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
@ একজন আরমান তুমি আবার যেন কিছু মনে কইরনা নিন্দুকেরা অনেক কিছুই বলে
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৭
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ভার্সিটি লাইফে অনেক কবিতা পড়ার সখ ছিলো , এক হাতে সিগারেট অন্য হাতে কবিতার বই থাকতো , বারান্দায় হাটতে হাটতে চলতো আবৃতি (অবশ্যই নজরুলের বিদ্রোহী কবিতা) ।
গল্প ভালো লাগছে , রোমান্টিক গল্পও যে এতো ভালো লেখ জানতাম না। এলেম আছেরে ।
২য় ভালো লাগা দিলাম।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: থেঙ্কু ভাইজান।
এইটা রুমন্টিক হইছে?
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: @ আরমান রে অনেক দিন দেখিনা আইজকা এই পোষ্টে দেইখা অনেক ভালু লাগলু। খুব ভালু ছেলে।
১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩২
একজন আরমান বলেছেন:
@ কান্ডারী অথর্ব ঃ
ভাই আমি আপনাদের আনাগোনা দেইখাই বুইঝা গেছি যে আপনারা কি করতে চাইতেছেন। কা_ভা ভাইয়া মে বি আপনাদের ফেবুতে নক করে বলছে আর আপনারা সবাই আমার পেছনে লাগতে ছুটে আসছেন। এইটা কোন ব্যাপার না। আমি কিছুই মনে করবো না। কিন্তু কথা হইলো আমাদের এই ফান নিয়ে যদি কেউ স্ক্রিন শট দেয় তাতেও আমার কোন সমস্যা নাই, কিন্তু মাল্টি দিয়া যদি কেউ আসে ওরে এমন ঘারানি দিমু যে নিজের আসল বাপের নামও ভুইলা যাইবে।
আমি এইখানে বলে রাখছি-
আমি আরমান যতখানি ভালো ঠিক তার এক ডিগ্রি বেশী খারাপ !
সো অল চুশিলস আর বি এওয়ার !
১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
@ একজন আরমান > তুমি তাইলে ভাইরে এই চিনলা সত্যি সেলুকাসের কোন খবর নাই ??? আর যাক তুমি আমারে ফেবুতে নক কর এই রকম একটা ভাল পোস্টে কেন আমরা এইসব কথা বলছি । দয়া করে এইসব এড়িয়ে যাও সময়টা ভালো না ।
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা হা, ধুর ভাই আপনারা না!!! @ আরমান ভাই, পাইলট ভাই, কান্ডারী ভাই। খামোকা পোলাডারে প্যারা দেন।
আরমান শান্ত হও। এই শীতের রাতে তপ্ত হয়ে উঠো না। চেত কেন?? হা হা হা। আমরা আমরাই তো।
তবে আর হুমকি দিওনা। আজকে আমার একটা প্যান্ট। শীতের রাতে যদি ভিজিয়ে ফেলি পরে কিন্তু তুমি ঝামেলায় পড়বা।
@ লেখকঃ প্লীজ অট মন্তব্যের জন্য কিছু মনে করবেন না। আমরা একটু আরমানকে চেতাইতে আসছিলাম। আমরা সফল হয়েছি। শুভ রাত্রি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সেটা বুঝেছি ভাই।
আরমান ভাই শীতের রাতে গরম হয়ে উঠলেন!
১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৩
রাইসুল সাগর বলেছেন: একজন আরমান বলেছেনঃ জানেন আমি যখন গভীরভাবে কিছু ভাবি তখন নিজের অজান্তেই আঙ্গুলের ভাঁজে নিকোটিন চলে আসে !
ওরে বাপরে ভাইয়া তুইতো অনেক বড় হয়ে ঘেছিস।
যাইহোক, আরমান মেয়ে জাতিরে আজ পর্যন্ত কেউ বুঝতে পারেনি, একমাত্র রবিন্দ্রনাথ বুঝছিলেন তাও দেশি না বিদেশি মেয়েদের হৃদয়, আর তাইতো তিনি লিখেছিলেন আমি চিনিগো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনি।
অতএব, তোমাকে আগে রবি ঠাকুর হতে হবে তারপার বুঝলেও বুঝতে পারো।
তাই একটা গান আছেনা তারে একটু প্যারোডি কইরা বলিঃ
তুমি যে বন্ধু ফেল ফেল করে
দেখছো তন্নি তরুনি,
খুব সাবধানে করো লুলামি
কারন পাশেই দুঃখ সরনী।
গল্প ভালা হইছে+
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: যাইহোক, আরমান মেয়ে জাতিরে আজ পর্যন্ত কেউ বুঝতে পারেনি, একমাত্র রবিন্দ্রনাথ বুঝছিলেন তাও দেশি না বিদেশি মেয়েদের হৃদয়, আর তাইতো তিনি লিখেছিলেন আমি চিনিগো চিনি তোমারে ওগো বিদেশিনি।
গল্প ভালা হইছে জাইনা খুশি হইলাম।
১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৫
আমিনুর রহমান বলেছেন: বুঝলাম না তোমরা সবাই কেন আরমান কে পেয়ারা চরি প্যারা দিচ্ছো। বাচ্চালোক ঘুমাতে যাও অনেক রাত হয়েছে।
১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২
একজন আরমান বলেছেন:
@ কা_ভা ভাইয়া এবং বাকিরাঃ
ফেবু সালারা আমারে ব্লক করছে লিঙ্ক বিতরনের দায়ে !
তাই ওখানে কিছু বলতে পারছি না। এই রকম পাবলিকলি সব বলা যাবে না। আর যেহেতু আমি ওখানেও কিছু বলতে পারছি না তাই ঢাকা এসেই সামনাসামনি সব বলবো।
@ লেখিকাঃ
আপু আমাদের অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্যগুলো মুছে দিয়েন।
রাগের মাথায় বাংলিশ লেখছিলাম, তাও আবার ভুল ! যাই হোক !
বিদায় সবাইকে !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনাকে রাগতে দেখে কেমন যেন লাগছে ভাই।
২০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৫
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: " কিচকিচ করে কথা বলে আমাকে জালাবেনা ফাজিল মেয়ে "
এই লাইনটায় হাসি পেয়েগেল । একবার একজনকে "ফাজিল মেয়ে" বলায় যেই ............,
আপনি পেরেছেন
বাকি ৩টার অপেক্ষায় রইলাম
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পেরেছি জেনে খুব ভাল লাগলো হিমু ভাই।
২১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৭
রাইসুল সাগর বলেছেন: @আমিনুর বাইঃ বাচ্চা লোক রাত জাগলে সমস্যা নাই, হেগো শরীরে এনার্জি থাকে
আফনে মিয়া বুড়া মানু
এই রাইতে করেন কি
ভাবিরে কিন্তু কইয়া দিমু।
২২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৮
রাইসুল সাগর বলেছেন: @ আরমানঃ ভাইয়া চেতলা কেন, মিয়া তুমারে নিয়া মজা করতাছে সবাই ।
আপু কমেন্ট মুইছেন না।
এইগুলা স্মৃতি ফর আরমান হা হাঃ ভাইরে চেতিস না , মজাক করছে মজাক ।
তবে স্মৃতিরে কিন্তু জিগাইসনা যে স্মৃতি তুমি কার, তাইলে কিন্তু হে উত্তর দিবেঃ আমি বেদনার ।
শুভকামনা রইল সবার জন্য। আমি বেদনার কাছে যাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: না কমেনট মুঝলাম না।
আরমান ভাইরে চেততে দেইখা ভাল লাগতাছে।
২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫০
রাইসুল সাগর বলেছেন: ঐ দেখা যায় ছাগু গরে
মগবাজারে যাগো বাস,
বাইর হইলে তাগো জন্য
রাখছি রেডি আইক্কা ওলা বাঁশ ।
আইক্কা বাশের ঠেলা খাইয়া
জিহ্বা হবে বাইর,
তার উপরে দিমু আবার
গজারিয়া মাইর।
২৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫২
রাইসুল সাগর বলেছেন: @ LEKHOK: Apu sorry amar uporer comment ta onno post a dite gia apnar post a dia dice.....
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ওকে। বুঝতে পেরেছি।
২৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৬
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: রাইসুল সাগর @ গজারিয়া হবেনা হবে "গাজুরিয়া মাইর" ৭১এর চড়মপত্রে এমনটাই ছিল ।
২৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২১
রাইসুল সাগর বলেছেন: @হিমুঃ গজাইরা গাছ চিনেন, নোয়াখালিতে বেশি হয়। যার গিট খুব শক্ত এবং মোটা তারে শুদ্ধ ভাষায় কয় গজারিয়া গাছ। আমি চরম পত্রের গাজুরিয়া মাইর এর কথা বলি নি । ভাইয়া ।
আপু আপনার ভালোবাসার গল্পটাতে অনেক অনেক ভালো লাগা। শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর।
ভালো থাকুন বেলা অবেলার গল্পে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
রাতে যে কেন চলে গিয়েছিলাম। এই মজায় সামিল হতে পারতাম।
২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গত রাতের আরমান ভাই বিষয়ক মন্তব্যগুলোর জন্য ক্ষমা চাই যদি বুঝে থাকেন
আপনার গল্প পড়ে আপনার লেখার ভক্ত হলাম
আপনার গল্পে ৫ নং ভালোলাগা রেখে গেলাম
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আরমান ভাইকে কেন চেতাইলেন সেটা বুঝি নাই অবশ্য।
কিছু মনে করার প্রশ্নই ওঠে না ভাই।
ভাল লেগেছে জেন ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ।
২৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেটা আরমান ভাই ভাল বলতে পারবেন উনার কাছে আমরা কি চাই
আপনাকে এই ভরা মজলিসে বলতে চাচ্ছিনা ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর এই শুভ কামনায়
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কিছুটা আমি বুঝতে পেরেছি ভাই।
ভাল থাকুন আপনিও।
২৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: রাইসুল সাগর @ গাজাখোর দের যে মাইর দেয়া হয় সেটাকে বলে গাজুরিয়া মাইর । গজারিয়া বলে কোন মাইর আছে এমন কোন কথা ৭১এর পর থেকে গতকালকে পর্যন্ত শুনিনিতো তাই বলছিলাম । ভাইয়া ।
তো কোন পোষ্টে ঐ কমেন্ট টা দিতে চাচ্ছিলেন যেটা ভুলে এখানে দিয়ে ফেলছেন ? link টা একটু দিবেন কি ? ছাগু পাইনা বেশ কিছুদিন হবে ।
৩০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
একজন আরমান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনাকে রাগতে দেখে কেমন যেন লাগছে ভাই।
আমাকে সরাসরি রাগের অবস্থায় দেখলে আপনি তো অজ্ঞান হয়ে যেতেন !
যাই হোক উপরে যারা আমাকে রাগাইছেন ওনারা সকলেই আমার খুব প্রিয় বড় ভাই। ওনাদের সাথে রাগ করে থাকতে পারি না। আর ওনারাও এই সুযোগটা নিয়ে নেন। আর আমি সবার ছোটো হওয়াতে ওনারা যেমন আমাকে আদরও করেন আবার মজাও করেন। আমার ছ্যাকা খাওয়া নিয়া ওনারা মাঝে মাঝেই মজা করেন। আশা করি বুজতে পেরেছেন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি বুঝতে পেরেছি ভাই!
৩১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সর্বনাশ!! আপনিও বুঝতে পেরেছেন!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম পারছি।
৩২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
লোনলিফাইটার বলেছেন: নাইস +++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো +++++++++++
৩৬৫০ টি গোলাপ হাটে নেওয়া কিন্তু চাট্টেখানি কথা না
ভালো থাকবেন সবসময়
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালবাসােআরকি!
ধন্যবাদ অপূর্ণ।
৩৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
বাংলাদেশী০০৭রকস বলেছেন: কারো সিরিয়াস একটা গল্পের পোস্টে এমন ধরনের মন্তব্য করে তো গল্পটির গ্র্যাভিটি রাখলেন না সম্মানিত কমেন্টর বৃন্দ!
লেখককে বলছি আপনার গল্প ভাল হয়েছে। আরো লিখুন+
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
আমি কিছু মনে করি নাই আঙ্কেল!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
রীতিমত লিয়া বলেছেন: বাহ। স্ত্রীর প্রতি লেখকের ভালবাসা ভাল লাগল