![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পৃথিবী নিয়ে আমি ভাল আছি খুব ভালো আছি। সকল অশুদ্ধতাকে নিয়ে সুখে আছি। অশুদ্ধতাই আমার কাছে শুদ্ধতা এখন। শুধু মাঝে মাঝে শ্বেত শুভ্র একটুকরো মেঘের দিকে ভুল করে তাকাই! কিন্তু ভুল করেও আমার ভাল লাগে। আমার পৃথিবী ভুলে ভর্তি। ভুলে ভর্তি পৃথিবী নিয়ে আমার কোন আক্ষেপ নেই। শুধু অন্যেরা উকি না দিলেই হলো। তারা দেখে আমি পঙ্কিল এক পৃথিবীতে পঙ্কস্নান করছি। আমার ভাষায় যদিও তা চন্দ্রস্নান বা রৌদ্র স্নান। সেই পঙ্কিল আমাকে দেখে ভিড়মি খাওয়া মানুষদের বলছি দয়া করে আমার পৃথিবীতে আমাকে থাকতে দিন। এটা একান্তই আমার ভুবন। অশুদ্ধ আমি ভাল আছি খুব। এক টুকরো কল্পনার অংশুকে নিযে ভাল আছি খুব। শুদ্ধতা আমাকে ভাল না বাসুক আমার আপত্তি নেই। যা আছে মানে অশুদ্ধতাটুকুই নিয়ে বাচতে চাই। সব হারালে আমি বাঁচবো কি করে!
“মিয়াও!” “মিয়াও!”
একটা মা বেড়াল আমাদের বাসায় থাকে। মা বেড়ালটা খুব কাঁদছে কয়দিন ধরে। ওর বাচ্চাদের ওর অনুপস্থিতিতে অনেক দুরে ফেলে দিয়ে আসা হয়েছে গতকাল। বোকা বেড়ালটা ওর বাচ্চাদের খুঁজে খুঁজে হয়রান। একটু পর পর করুণ সুরে কেঁদে উঠছে। বেড়াল আমি দুচোখে দেখতে পারি না। দেখামাত্রই তাড়া করি। কিন্তু এই মা বেড়ালটার একটু পর পর থেমে থেমে ডেকে উঠাটা আমার ভিতরটা অকারণেই তোলপাড় করে দেয়। একটা স্কেল হাতে নিয়ে ওটাকে তাড়া করলাম। বেড়ালটা এক দৌড়ে জানালা দিযে লাফিয়ে বাইরে চলে যায়। বাইরে থেকে খুব অবাক হবার একটা ভঙ্গি করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে ওটা। যেন বিশ্বাস করতে পারছে না কি হচ্ছে। আমি স্কেলটা আবারো তুললাম বিড়ালটা চলে গেল। আমার স্পষ্ট মনে হলো যেন বেড়ালটা ভীষন কষ্ট পেয়েছে আমার আচরণে। ওটা বেড়াল বলে কি ওর কোন অনুভুতি নেই? আছে তো। না থাকলে ওটা বাচ্চাদের খুঁজে খুঁজে কাঁদতো না। মনটা আর্দ্র হয়ে আসছে অকারণেই। অকারণে তো কত কিছুই হয় তাই না? মোবাইলটা বাজছে। এটা অবশ্য অকারণে না। কেউ আমার সাথে কথা বলতে চায়।
নুপুরের ফোন। নুপুরের ফোন মানে বিরাট যন্ত্রনা।
- কুহু ডার্লিং তুই কোথায়?
- বাসায়। কেন?
- বাসায়! তুই বাসায়? তোর তো ফাঁশি হওয়া উচিৎ! তোর তো ফাঁশি হওয়া উচিৎ!
- এক কথা বারবার বলে আমাকে ইরিটেট করবি না!
- তুই এখুনি আয় আমাদের বাসায়। একঘন্টা টাইম দিলাম নাইলে তোরে ধরে নিয়ে আসবো!
- কেন কি হইসে?
- তুই আসলেই বুঝবি। এখন রাখি। উম্মাহ!
ঝড়ের গতিতে কথাগুলো বলে ফোন রেখে দেয় নুপুর। নুপুর দের বাসায় যেতেই হবে নাইলে সে আসলেই এসে ধরে নিয়ে যাবে।
আমি দেরী না করে রেডি হয়ে নিই। রেডি হতে বেশীক্ষণ লাগে না। বের হবার সময় আবারো বিড়ালটার সাথে দেখা। মনে হলো যেন সে গভীর সন্দেহের দৃষ্টিতে যেন তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমি গেট খুলে রাস্তায় নেমে পড়ি।
রিকশা নিতে ইচ্ছা হচ্ছে না। হাটতে থাকি বরং। এই মুহুর্তটা আমার খুব প্রিয়। মধ্য দুপুর। প্রকৃতির কয়েকটা মুহুর্ত আছে যে সময়টাতে ভেতরটা অকারণে হু হু করে উঠে। মধ্য দুপুর তেমন একটা সময়। কড়া রোদে হিমু হয়ে হাটতে ইচ্ছা করে। এই রোদকে বলে ঘোর লাগা রোদ। ঘোর লেগে গেছে। কোন পথে যাচ্ছি বুঝতে পারছি না। নিজের সাথে নিজেই কথা বলতে শুরু করলাম।
- কোথায় যাও?
- জানি না।
- আশ্চর্য! তাহলে রাস্তায় হাঁটছো কেন?
- ভাল্লাগছে হাটতে তাই হাটছি।
- ফুচকা খাবে?
- হ্যাঁ খাবো।
- মনে আছে সেদিনের ফুচকা খাবার কথা?
- কোন দিনের?
- আশ্চর্য! ভুলে গেছো? ওই যে কৌশিকের সাথে দাড়িয়ে যে ফুচকা খেলে সুব্রতকে দেখানোর জন্যে।
- হ্যাঁ মনে পড়েছে।
- পেটে হাত দিচ্ছো কেন?
- আমার ইচ্ছা তোমার কি?
- একি কাঁদছো!
- যাও তুমি! গেট লস্ট!
অচেনা লাগছে কোন সব? কোন রাস্তায় আছি সেটাও ভুলে গেছি। ফুচকার কোন স্টল দেখতে পাচ্ছি না। হাটতে থাকি বরং। আচ্ছা আমি কোথায় যাচ্ছি? আরে আমার পার্স কোথায় গেল! আশ্চর্য বাসা থেকে বের হবার সময় কি পার্স নিয়ে বের হই নি? বাসার রাস্তাটা কোন দিকে? ও হ্যাঁ এখান থেকে সামনের মোড়ে গিযে হাতের ডান দিকে। দ্রুতই পৌঁছে যাই মোড়ে। ডান দিকে যেতে হবে। হাঁটতে লাগলাম। আশ্চর্য তো! এটা কার বাড়িতে এসে গেলাম!
- মা তুমি কে? খালি পায়ে হাটছো কেন? এক মহিলার কণ্ঠ শুনলাম।
তাকালাম উনার দিকে দেখা যাচ্ছে না চেহারা। আমার চশমা কোথায় গেল? চশমা হারিয়ে ফেললাম কখন! মহিলাটার দিকে তাকালাম শুধু গোল একটা হলুদ মুখ দেখা যাচ্ছে।
- তুমি কে? কোথা থেকে এসেছো মেয়ে?
এই কণ্ঠ আমি যেন কোথায় শুনেছি মনে করতে পারছি না। অনেক আগে যেন কোথায় শুনেছি এই কণ্ঠটা। কি যেন বলছিলো সেই কণ্ঠটা “যা করার এখুনি করতে হবে সময় খুব অল্প।” মনে পড়ছে না কেন?
- তোমার নাম কি মেয়ে?
আশ্চর্য হয়ে দেখলাম শত চেষ্টা করেও নাম মনে করতে পারছি না। আমার নামটা যেন কি? উফফ মনে পড়ছে না কেন! কি হলো আমার!
- কি হয়েছে মেয়ে? নাম কি তোমার?
এই বার স্পষ্ট ধমকের কণ্ঠ। আমি বললাম:
- আমার নাম নিশি। আমি প্রেগন্যান্ট। আমি চশমা হারিয়ে ফেলেছি তাই কিছু চিনতে পারছি না।
মহিলা বাস্তবিকই খুব অবাক হয়েছে বলে আমার ধারনা। তাহলে আমার লজিক কাজ করছে কিন্তু কোন কিছু মনে পড়ছে না কেন? আচ্ছা আমি কি আসলেই প্রেগন্যান্ট? পেটটাকে খুব মমতা নিয়ে হাত দিয়ে ধরে রেখেছি কখন থেকে। উফ মনে পড়ছে না তো! আবার কোনকিছু স্পষ্ট ভাবে দেখতেও পাচ্ছি না। ঝাপসা দেখা যাচ্ছে সব কিছু। এই মুহুর্তে সামনে গোল একটা হলুদ মুখ দেখা যাচ্ছে।
বলছে:
- কি বলো তুমি! আচ্ছা আসো আমার সাথে ঘরে আসো। তুমি খুব ঘামছো। ব্লাড প্রেশার বেড়ে যাচ্ছে হয়তো। এই অবস্থায় এটা ঠিক না। তুমি চশমা হারালে কি করে মেয়ে? জুতাও পায়ে নেই।
আমাকে একটা কোমল হাত ধরে যেন কোথায় নিয়ে যাচ্ছে। আমার মনে হতে লাগলো আসলেই আমার পেটে একটা শিশু আছে। ওকে বাঁচাতে হবে। নাইলে এই মহিলা ওকে মেরে ফেলবে। আমার সব শক্তি যেন শেষ হয়ে এসেছে। ঘামছি খুব বুঝতে পারছি। এক ঝটকা মেরে হাত ছাড়াবো? কিন্তু আমি তো কোন কিছু দেখতে পাচ্ছি না!
সব শক্তি একত্র করে একটা ঝটকা দিয়ে হাত ছাড়িয়ে নিলাম। দেরী করলাম না ছুটতে শুরু করলাম। মহিলা আমার পিছনে ছুটে আসছে। আমি চোখে সব ঝাপসা দেখছি। প্রাণপণে দৌড়াচ্ছি। পেটটাকে সযত্নে ধরে রেখেছি। ওকে কোন কিছু হতে দিবো না। আদিম একটা অনুভুতিতে চোখ ভিজে উঠছে। মমতাময় একটা অনুভুতি। মহিলাটা আমার পিছ ছাড়ছে না। আমি কোথায যাবো বুঝতে পারছি না। হঠাৎ তীব্র একটা ব্যাথা অনুভব করছি পেটে। ওকি মরে যাচ্ছে? না আমি মরতে দিবো না কোন ভাবেই না!
প্রচন্ড ব্যাথা আমাকে কাবু করে ফেললো। স্পষ্ট বুঝতে পারছি ও মরে যাচ্ছে! আমি বাঁচাতে পারলাম না ওকে!
আমাকে কে জানি ডাকছে অনেকক্ষণ ধরে। চোখ মেলতে চাচ্ছি কিন্তু পারছি না। চেষ্টা করতে লাগলাম চোখ মেলতে। পারছি না। কষ্ট হচ্ছে কেন জানি। কিন্তু স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি পাশে থাকা মানুষজনের কথা বার্তা।
- ফুপু আমি তো কুহুকে শুধূ বলেছিলাম আমাদের বাসায় আসতে! আজকে আমার বার্থডে তাই!
- ঠিকাছে নুপুর আমি তোমাকে তো কিছু বলছি না। তুমি তো দেখো নি ও বাসা থেকে বেরুতে ও পারে নি। বাগানেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে ছিল মুখ দিয়ে ফেনা ভাঙছিলো। হয়তো প্রেশার লো হয়ে গিযেছিলো।
মনে পড়েছে সব হঠাৎ করে। আমার প্রাণের ভেতরে আরেকটা প্রাণ ছিল একসময়। প্রাণটা এসেছিলো অনেকগুলো ইচ্ছাকৃত অসতর্ক মুহুর্তের পাপে! পাপটা সেই প্রাণের জন্মদাতা বা জন্মদাত্রী। অল্প অল্প করে বাড়ছিলো সে। আমি ভেবেছিলাম প্রাণটাই সব পাপ থেকে মুক্তি দিবে আমাকে।
কিন্তু প্রাণটা মরে গেছে। আসলে জোর মেরে ফেলা হয়েছে। পাপটা তো ছিলো আমার কিন্তু সেই প্রাণটাকে পাপের প্রায়শ্চিত করতে হলো! নিজের হাতে খুন করেছি আমি প্রাণটাকে।
আমি চোখ মেললাম।
ফুপু উৎকণ্ঠা নিযে তাকালেন আমার দিকে। একটা গোল হলুদ মুখ। সেই মুখে একরাশ মমতা। সেই মমতাকে কি অবজ্ঞা করা যায়? আমি পারিনি তো কখনই পারিনি! না পারতে গিয়ে নিজের মমতাকে মেরে ফেলেছি।
শুয়ে শুয়েই ফুপু আর নুপুরের সাথে যতটুকু সম্ভব স্বাভাবিক ভাবে কথা বললাম। ফুপুর উৎকণ্ঠা কমে আসে। এই মহিলাটির জন্যে ভীষণ রকম মায়া হয় আমার। চোখ ভিজে আসে। একটা লাইন মাথায় ঘুরছে “যা করার এখুনি করতে হবে সময় খুব অল্প।”
নুপুর চলে যায়। বাড়িতে আমি আর ফুপু। আর সেই বাচ্চা হারানো মা বেড়ালটা থেকে থেকে কাঁদছে। করুণ সুরে অন্যদিন মায়া হতো কিন্তু আজকে হচ্ছে না। আশ্চর্য রকম নির্লিপ্ততা পেয়ে বসেছে আমাকে।
গভীর রাত কযটা বাজে জানি না। আমি জেগে আছি না ঘুমিয়ে আছি বুঝতে পারছি না। তবে বিড়ালটা জেগে আছে। ওর বাচ্চাদের এঘর ওঘর খুঁজছে আর মৃদুস্বরে কাঁদছে। ফুপু গভীর নিদ্রায় গেছে। ড্রয়ার থেকে ছোড়াটা নিয়ে ঘুমিয়ে থাকা ফুপুর বুকে সর্বশক্তি দিয়ে গেথে দিলে কি হবে? একঝলক গরম নোনতা রক্ত ছিটকে এসে মুখে লাগবে আমার। তবে কোন চিৎকার বা অন্য কিছু কানে যাবে না। কারণ এর পরেই তো ঘুমিয়ে পড়বো আমি! শান্তির ঘুম!
আমার খুব ঘুম পাচ্ছে। আমাকে না আজকে ঘুমুতে হবে! খুব ঘুম পাচ্ছে। আমি আমার রুমে এসে শুয়ে পড়ি। আজ শান্তির ঘুম হবে আমার। বিড়ালটার চোখ অন্ধকারে জ্বলজ্বল করছে। ওটা আর কাঁদছে না এখন।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কিছু কিছু সময় থাকে কান্নাটা থেমে জায়।
হুম তাই। ধন্যবাদ আশিক ভাই!
২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভাল লাগলো জেনে খুশি হলামে!
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লাগলো মমতাময় গল্প ।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: বেশ ভালো লাগল। সুন্দর লিখেছেন।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মনে পড়েছে সব হঠাৎ করে। আমার প্রাণের ভেতরে আরেকটা প্রাণ ছিল একসময়। প্রাণটা এসেছিলো অনেকগুলো ইচ্ছাকৃত অসতর্ক মুহুর্তের পাপে! পাপটা সেই প্রাণের জন্মদাতা বা জন্মদাত্রী। অল্প অল্প করে বাড়ছিলো সে। আমি ভেবেছিলাম প্রাণটাই সব পাপ থেকে মুক্তি দিবে আমাকে।
গল্পের চুম্বক অংশ কি এটাই ?
যদি হয়ে থাকে তবে জীবনে এমন ধরনের পাপের প্রয়োজন রয়েছে না হলে জীবন বোধের সাথে পরিচয় পাওয়া যায়না।
লেখায় +++++++++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: চুম্বক অংশ পাঠেকর হাতে ছেড়ে দিয়েছি। পাপ পূণ্য ব্যাখ্যা করার যোগ্যতা আমার নেই শুধু লিখে যাই!
ধন্যবাদ!
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঘল্প সুন্দর হইছেরে........ভালো লাগলো
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া!
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
পলাশ০১৯১১ বলেছেন: লেখার হাত খারাপ না । পড়ে ভাল লাগল। চালিয়ে যান।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বুঝলাম
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো হয়েছে গল্প।।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।
১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
মাক্স বলেছেন: লিখাটি ভালো লাগলো!
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৪
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।
১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
একজন আরমান বলেছেন:
দুর্দান্ত। আপনার গল্প তো সেই রকম থেকে সেইরাম হয়ে যাচ্ছে দিন দিন।
ভালবাসলেই যে সে ভালোবাসা বিছানা পর্যন্ত যেতে হবে এটা কেমন কথা? অনেকেই বলে প্রেম করলে লাভ মেকিং হতেই পারে। এমন কথা আমি শুধু ছেলে না মেয়েদের মুখ থেকেও অনেক শুনেছি !
আরে ভালবাসলেই যে সেক্স করতে হবে এটা কেমন কথা ?
বিয়ের আগে বিবাহ বহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্ক থেকে বিরত থাকা উচিৎ।
আর ধর্মীয় চর্চা একটা বড় ব্যাপার।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
ভালবাসলেই যে সে ভালোবাসা বিছানা পর্যন্ত যেতে হবে এটা কেমন কথা? অনেকেই বলে প্রেম করলে লাভ মেকিং হতেই পারে। এমন কথা আমি শুধু ছেলে না মেয়েদের মুখ থেকেও অনেক শুনেছি !
আরে ভালবাসলেই যে সেক্স করতে হবে এটা কেমন কথা ?
বিয়ের আগে বিবাহ বহির্ভূত অনৈতিক সম্পর্ক থেকে বিরত থাকা উচিৎ।
আর ধর্মীয় চর্চা একটা বড় ব্যাপার।
কিন্তু এটা তো হচ্ছে অহরহ! অনেকে বুঝে না। চায়ও না বুঝতে।
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
একজন আরমান বলেছেন:
কান্ডারী অথর্ব বলেছেন:
জীবনে এমন ধরনের পাপের প্রয়োজন রয়েছে না হলে জীবন বোধের সাথে পরিচয় পাওয়া যায়না।
ভাই আমি দ্বিমত পোষণ করছি।
মানুষকে কেন সব কাজ দেখে শিখতে হবে? অন্যের ভুল দেখেও তো শিক্ষা নেওয়া যায় ! তাই না?
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শিক্ষা নেওয়টা দুইভাবেই হতে পারে। দেখে বা অন্যের ভুল থেকে!
১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
অনীনদিতা বলেছেন: মিয়াও মিয়াও ডাক পারি
মিয়াও তুমি কার বাড়ি
দারুন হইছে গল্পটা
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মিয়াও রে যে এত ডাকলেন সে তো না আইসা পারে না!
ধন্যবাদ আপু!
১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
s r jony বলেছেন:
এই গল্পে মন্তব্য করার সাহস আমার নাই। সুধুইইইইইইইইইই ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :#> এত ভালোও লিখিনি ভাইয়া!
ধন্যবাদ জানবেন!
১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
দুঃখিত বলেছেন: আপু আপনি কি আগামীতে বই লিখবেন নাকি ?!
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হা হা হা.... বই লিখতে হলে এলেম লাগে! আপাতত গল্পেই লিখি ভাই!
ধন্যবাদ!
১৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
আমি ইহতিব বলেছেন: মন্তব্য করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা, কষ্ট মাখা গল্প ভালো লাগলো।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: onek onek sundor golpo apuni..............
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ আপু! ভালো থেকো!
১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
মেহেরুন বলেছেন: ভালো লাগলো
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।
১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩১
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ছোট গল্প এমনই হয় , ইংগিতে সব বুঝানো হয় !
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: জ্বি ভাইজান। ছোট গল্প শেষ হয়েও হয় না আবার অনেক কথাই বলে!
২০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
একজন আরমান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: কিন্তু এটা তো হচ্ছে অহরহ! অনেকে বুঝে না। চায়ও না বুঝতে।
দেখুন যারা করবে তাদের আপনি ঠেকাতে পারবেন না। কিন্তু আপনি-আমি তো আমাদের জায়গা থেকে ঠিক থাকতে পারি। এভাবে যদি ২/১ জন মানুষও সচেতন হয় তবে খারাপ কিসে?
লেখক বলেছেন: শিক্ষা নেওয়টা দুইভাবেই হতে পারে। দেখে বা অন্যের ভুল থেকে!
একটু ভুল বললেন।
দেখে বা অন্যের ভুল থেকে একই অর্থ বহন করে।
এটা হবে দেখে কিংবা ভুল করে !
আমি মনে করি ভুল করে সেখান থেকে শিক্ষা নেবার চেয়ে দেখে শিক্ষা নেওয়াটাই বেটার।
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: যারা করবে তাদের ঠেকাতে না পরি নিজেরা তো পারি! আসলে গল্পে কিছু সত্যকেআনতে চেয়েছি একটু ফ্যান্টাসির মাধ্যমে। সবাই যদি আপনার মতো বুঝতে পারে তাহলেই আমি সার্থক। আর হ্যাঁ মানুষ দেখে যদি শিখে সেটার জন্যে তাহলে কওকে না কাওকে ভুল করতে হবে! আসলে নৈতিকতার উপরে কোন শিক্ষা নেই।
তবে আমি গল্প লিখেছি শুধু গল্প বলার জন্য পাঠকবৃন্দ যেভবে ইচ্ছা সেভাবেই গ্রহণ করতে পারেন। আরমান ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ!
২১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২
একজন আরমান বলেছেন:
হ্যাঁ। কিছু ভুল তো থাকবেই। ভুল আর শুদ্ধ মিলিয়েই আমরা। সোনায় যদি খাদ না মেশানো হয় তবে তা দিয়ে গহনা যেমন গড়া যায় না, তেমনি মানুষের মাঝে কিছু ভুল না থাকলে সে পরিপূর্ণ মানুষ হতে পারে না !
আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: তেমনি মানুষের মাঝে কিছু ভুল না থাকলে সে পরিপূর্ণ মানুষ হতে পারে না !
আমি একথাটা প্রায়ই ভাবি। মানুষ হিসেবে ভুল করার অধিকার সবারই আছে। কিন্তু সীমা ছাড়ানোর অধিকার কারো নেই। আমার গল্পের কোন মোরাল যদি থাকে তাহলে এটাই সেই মোরাল।
ধন্যবাদ!
২২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৪৮
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: গল্পে এক পর্যায়ে কুহুর সাথে আমিও টেনশনে পরে গিয়েছিলাম । পরে অবস্য ঠিক হয়ে গেছে ।
যাই হোক
নৈতিকতা এবং বিবেক কাজে লাগিয়ে পাপের প্রাণ গুলো ঝড়ে পরার হাত থেকে বাচাতে হবে । তবে আমি বিশ্বাস করি এই পাপের পাপিদের কাছ থেকে সমাজ কখনো ভাল কিছু পায় না ।
হুম গল্প ভাল লাগছে । আপনি আপনার প্লাটফর্ম ধরার সুযোগ দিচ্ছেন না আমাকে । আগে তো এক কথায় বলে দিতে পারতাম এখন সেটা আর সম্ভব হয় না
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনি আপনার প্লাটফর্ম ধরার সুযোগ দিচ্ছেন না আমাকে । আগে তো এক কথায় বলে দিতে পারতাম এখন সেটা আর সম্ভব হয় না
মাথায় ঢুকলো না হিমু ভাই!
ধন্যবাদ জানবেন।
২৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: এখন হয়ত আপনার মন খারাপ আছে , তাই আমি পরে ব্যাখ্যা করব , পরে এক সময় মনে করিয়ে দিয়েন ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আচ্ছা হিমু ভাই।
২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
গল্প ভাল্লাগছে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
মেঘের দেশে স্বপ্নডানা বলেছেন: অসাধারণ!!!!
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বেশ ভাল লেগেছে। আপনার লেখা বরাবর এর মতই অসাধারণ ভাল লাগা-বিষাদ-অনুভূতিগুলো খুব গাঢ় ছুয়ে যায়।
টুইস্ট পেয়েছি, আর শব্দগুলোও খুব সুন্দর।।
এতো ভাল লিখেন কিভাবে?
+++++++++++++++++++++++++++++ এর বন্যা হবে।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :#> এত ভালো লেখাও না এইটা! ধন্যবাদ।
২৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: গল্প লিখতে লিখতেই তো বই হয়ে যাবে। জলকণার আলাদা মাহাত্ম্য নেই কে বলল? পৃথিবীর বৃহত্তম সৃষ্টি তাদের দ্বারাই গঠিত, সমুদ্র।
+++
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হুম জলকণা থেকেই বৃহতের সৃষ্টি। আমি শুধু চেষ্টা করছি। আপনাদের উৎসাহে পেলে ভালো লাগে!
ধন্যবাদ লিসানি ভাই।
২৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
বোকামন বলেছেন: হূম শব্দের ব্যবহার ভালো লাগলো ...
শিরোনামটা খুব সুন্দর হয়েছে
+++
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: লজ্জা পাইয়া বিনয় দেখাইলে মানিনা, আমার ভাল লাগছে অনেক!! চা খাওয়াইতে চাই!
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম!
চা খাওয়াইবেন ভাল কথা। নিজের হাতে বানাই খিলাইবেন? নাইলে খাইতাম না!
৩০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। বেশ ভালো লাগল। সুন্দর হচ্ছে লেখা গুলো দিনকে দিন।
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: :#> চেষ্টা করছি।ধন্যবাদ।
৩১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নিজের হাতেই বানায় খিলাইতাম, তাতে কুনু সমস্যা নি কো!!!
তয় চা খাওয়া শেষে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া লাগপে!!
মনে থাকপে তো??
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আমি যেই রাম চা লাইককরি সেইটা শিখেন আগে ক্যাম্নে বানায়! এরপরে অবশ্যই খাবো!
চা ভাল হৈলে ঘুরতেও যাবো!
৩২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
ডানাহীন বলেছেন: গল্প এবং বর্ণনা দুটোই চমৎকার হইছে ..
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
আরজু পনি বলেছেন:
"মা"-এই অনুভুতির প্রকাশটা বেশ লাগলো।
তুলনা, অস্থিরতা সব মিলিয়ে প্লাস।।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৩৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: সুন্দর ছোট গল্প। কি যেনো একটা মমতা আছে গল্পে! বেশি বুঝি না। তবে অনেক ভালো লাগলো !
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি মমতা টুকিই ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছি।
৩৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: :> :> :>
০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
৩৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
এরিস বলেছেন: একটা বিড়ালের নিঃসঙ্গ দৃষ্টি থেকে নিজের অপরাধের অনুশোচনা...!! আসলেই, এমন হত্যার প্রতিশোধ শুধু হত্যা দিয়েই নেয়া যেতে পারে। খুব সুন্দর আর স্পর্শকাতর গল্প। অনেক ভালো লেগেছে।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনি আমার গল্পের থিমটি ধরতে পেরেছেন অসম্ভব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ!
৩৭| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অসাধারণ গল্প, চমৎকার বর্ণনা ও গোছানো। ভালো লাগা রইল।
২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: মিয়া ভাইর সাথে জমানো রাগ গুলা ধরে রাখতে পারতেছি না। আমিকিন্তু রেগে আছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৭
আশিক মাসুম বলেছেন: বিড়ালটার চোখ অন্ধকারে জ্বলজ্বল করছে। ওটা আর কাঁদছে না এখন।
কিছু কিছু সময় থাকে কান্নাটা থেমে জায়।
লিখা ভালো লেগেছে +++++