নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এম. বোরহান উদ্দিন রতন, জন্ম : বাংলাদেশের ফেনী জেলায় দাগনভুঁইয়া উপজেলায়, পেশায় একজন প্রফেশনাল আইটি স্পেশালিস্ট গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও চিত্রশিল্পী । সেই সাথে সামাজিক, ক্রীড়া ও রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে যুক্ত আছি ।

এম. বোরহান উদ্দিন রতন

মানুষ হয়ে ওঠাই বড় চ্যালেঞ্জ

এম. বোরহান উদ্দিন রতন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একুশের কবিতা - আল মাহমুদ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২

একুশের কবিতা
- আল মাহমুদ

ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ
দুপুর বেলার অক্ত
বৃষ্টি নামে, বৃষ্টি কোথায়?
বরকতের রক্ত।

হাজার যুগের সূর্যতাপে
জ্বলবে এমন লাল যে,
সেই লোহিতেই লাল হয়েছে
কৃষ্ণচূড়ার ডাল যে!

প্রভাতফেরীর মিছিল যাবে
ছড়াও ফুলের বন্যা
বিষাদগীতি গাইছে পথে
তিতুমীরের কন্যা।

চিনতে না কি সোনার ছেলে
ক্ষুদিরামকে চিনতে?
রুদ্ধশ্বাসে প্রাণ দিলো যে
মুক্ত বাতাস কিনতে?

পাহাড়তলীর মরণ চূড়ায়
ঝাঁপ দিল যে অগ্নি,

ফেব্রুয়ারির শোকের বসন
পরলো তারই ভগ্নী।

প্রভাতফেরী, প্রভাতফেরী
আমায় নেবে সঙ্গে,
বাংলা আমার বচন, আমি
জন্মেছি এই বঙ্গে।

৫২ 'র ভাষা শহীদের স্মরণে সদ্য প্রয়াত দেশসেরা কবি আল মাহমুদের অমর কাব্য "একুশের কবিতা"
অথচ চেতনার সাইনবোর্ডধারী ফ্যাসিবাদীরা এই গুণী কবিকে রাজাকারও অপবাদ দিয়েছে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৮

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:



এক পন্ডিত ব্লগার দেখলাম ওনাকে রাজাকার বানিয়ে ছেড়েছে।
কবিরা সম-সাময়িকের সাথে সাথে ইতিহাস নিয়ে কবিতা তৈরী করেন- এগুলোই কবিদের কবিতার প্লট অথচ এসব বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা শুধু এক দেখে, এগার দেখে না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

এম. বোরহান উদ্দিন রতন বলেছেন: অনেক স্বঘোষিত সেকুলাররা জীবনে আল মাহমুদের একটি কবিতা বা উপন্যাস না পড়েই ওনার সম্পর্কে না জেনেই ওনাকে মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক কত কি বলছে এরা আসলে নির্লজ্জ কি বলবো তাদের কথা

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট কবি।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৬

হাবিব বলেছেন: কবিতাটি সত্যিই সুন্দর

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৫

আফসানা মারিয়া বলেছেন: ভাষা দিবসের কোনো অনুষ্ঠানে গেলে বা টিভিতে ভাষা দিবসের অনুষ্ঠান দেখতে বসলে দেখা যায় ১৯৭১ সালের কাহিনী দেখাতে শুরু করে দেয়, আর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নাচে-গানে দেখানো শুরু করে দেয়। যেন ১৯৫২ সালের ভাষা শহিদদের কথা ভুলে যাও। আমাদের ইতিহাস ১৯৪৭ এও ছিলো, ১৯৫২ সালেও ছিলো। এই ইতিহাসগুলো কি আমাদের উত্তর প্রজন্মকে জানানো প্রয়োজন নয়? তাছাড়া আমাদের জানাতেও কতো কমতি রয়েছে। আমরা কেনো ভুলে যাই ভাষাই একটা জাতির পরিচায়ক। ভাষা দিবসকে অবজ্ঞা করলে নিজেদের অস্তিত্বকেই অবজ্ঞা করবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.