![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্রেইন...... গিভিং মি পেইন... এত বুদ্ধি মাথায়, তাই রাইতে ঘুম হয় না।আজগুবি সব চিন্তা কিলবিল করে!!
বর্তমান সময়ে Android Mobile একটি কমন নাম। প্রত্যেকের হাতে হাতেই এখন এন্ড্রয়েড দেখা যায়। কারন এন্ড্রয়েড দিয়েছে আমাদেরকে ক্রিয়েটিভিটি (অবশ্যই ভার্চুয়ালি) দেখানোর সুযোগ। এন্ড্রয়েড ছাড়া একটি দিন কল্পনাই করা যায় না।
Android চালিত মোবাইল ইউজারদের অনেক সুযোগ-সুবিধা থাকলেও সবারই একটাই অভিযোগ "ব্যাটারী ব্যাকআপ"। আমার নিজেরও এই অভিযোগ ছিল। কিন্তু কয়েকটি টিপস এবং এপ্লিকেশন ব্যবহার করে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
ব্যাটারী যে সকল কারণে বেশি খরচ হয়ঃ
১। ডিস্প্লে ব্রাইটনেসঃ এন্ড্রয়েডের ব্যাটারীর প্রায় ৫০% ব্যবহার করে এর ডিস্প্লে বা স্ক্রিন। এন্ড্রয়েড এর ডিস্প্লে ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখলে ব্যাটারী অনেকক্ষন ব্যাকআপ পাওয়া যায়। কিন্তু এই ব্রাইটনেস কমানোরও একটা লিমিট দেওয়া হয় মোবাইল গুলোতে। ফলে চাইলেও আর ব্রাইটনেস কমানো যায় না।
২। সিপিউঃ মোবাইলের সিপিউ বা স্ট্যান্ডবাই মুড এও চার্জ ভালোই যায়। আপনি মোবাইলের স্ক্রীন অফ রাখলেও তো সিপিউ অফ করতে পারছেন না। তাই স্ক্রীন অফ রাখলেও ব্যাটারী কমে যায়।
৩। গেমিংঃ গেমিং এন্ড্রয়েড একটী অন্যতম বিষয়। টাইম পাসের জন্য একটু আধটু গেম খেলতেই পারেন। কিন্তু বেশিক্ষণ গেম খেললে ব্যাটারী অতি দ্রুত শেষ হয়।
মূলত উপরোক্ত কারণ সমূহেই ব্যাটারীর চার্জ বেশি খরচ হয়। এখন আমি আপনাদের বলব কিভাবে উপরোক্ত বিষয়গুলো কন্ট্রোল করবেন
For Non - Rooted User:
Step 1: সবার প্রথমে আপনার মোবাইলে Lux নামক এপলিকেশনটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন
[[এইটা প্লে-স্টোর এর ফুল-ভার্শন এর লিঙ্ক, যাদের সামর্থ্য আছে তারা অনুগ্রহ করে এপ্লিকেশনটি কিনে তারপর ব্যবহার করবেন]]
এইবার এপটি অন করে ব্রাইটনেস বার বামে টেনে আনুন আর নিজের সুবিধামত ব্রাইটনেস এ সেট করুন।
Step 2: আপনি যদি স্যামসাং এর মালিক হন তাহলে এইটা আপনার জন্য। অন্য ডিভাইসের কথা আমি জানি না কিন্তু স্যামসাং এ বিল্ট-ইন এই সুবিধা দেওয়া আছে।
সেটিংস থেকে Power Saving মুডটা অন করে দিন।
এতে রুট না করেও আপনার মোবাইলের সিপিউ ইউজিং কম হবে, ফলে ব্যাটারী ব্যাকআপ বেড়ে যাবে। পরে গেম খেলতে সমস্যা হলে পুনরায় মুডটি অফ করে দিলেই হবে। কিন্তু পাওয়ার সেভিং মুড অন করেও অনেক গেম খেলা যায়। ভিডীও দেখতে কোন সমস্যা হয় না।
Step 3: এইটা খুব গুরুত্বপূর্ণ স্টেপ। আপনি যদি আমার টিউটোরিয়াল ফলো করেন তাহলে অনুগ্রহ করে কোন ব্যাটারী সেভার ব্যবহার করবেন না। কারণ ব্যাটারী সেভার নিজেই অনেক ব্যাটারী ব্যবহার করে। এতে কোন লাভ হয় না, শুধু শুধু র্যাম খরচ হয়। আর কোন প্রকার ব্যাটারী সেভার ইউজ না করে আমার টিউটোরিয়াল ফলে করে দেখুন ব্যাটারী ব্যাকআপ বেড়ে গেছে কি না
**তবে র্যাম ক্লিন করার জন্য র্যাম বুস্টার এপটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি আমার ব্যবহারকৃত বেস্ট র্যাম ক্লিনার এপ্লিকেশন।
**এইবারের স্টেপ গুলো শুধুমাত্র রুটেড ইউজারদের জন্য**
For Rooted Users:
***স্টেপগুলা নিজ দায়িত্বে ফলো করবেন। মোবাইলের কোনরূপ ক্ষতির জন্য আমি দায়ী না***
Step 4: Set CPU for Rooted Uesrs এপটি ডাউনলোড করে নিন। এরপর এটিকে রুট এক্সেস দিন। এরপর একটা প্রোফাইল তৈরী করুন "Screen Off" নামে। তুলনামূলক কম সিপিউ ফ্রিকোয়েন্সি সেট করুন। নেক্সট থেকে প্রায়োরিটি দিন ৫০।
এরপর আরেকটা প্রোফাইল তৈরী করুন "Screen On" নামে। এইটাতে ম্যাক্সিমাম ফ্রিকোয়েন্সি দিন, প্রায়োরিটি দিন ১০০। এতে স্ক্রীন চালু থাকা অবস্থায় আপনার কাজ করতে সমস্যা হবে না।
Step 5: Greenify এপটি ডাউনলোড করে যেই এপটি ইচ্ছা তার ব্যাকগ্রাউন্ড রানিং হাইবারনেট করে দিন। এতে এপটি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে পারবে না এবং র্যাম ও ব্যাটারী কম খরচ হবে।
আপাতত এইগুলাই। এই স্টেপ গুলা এবং এপ গুলা ফলো করলে আপনি দেখবেন আপনার ব্যাটারী ব্যাকআপ অনেক বেড়ে গেছে। আর লাক্স ব্যবহার করে রাতে ঘুমানোর সময় ব্রাইটনেস একেবারে লো করে রাখবেন। এতে রাতে ব্যাটারী আরো কম ব্যবহার করবে।
আমি নিজে এই টিপস ফলো করি। আগে আমার মোবাইলের ব্যাটারী ব্যাকআপ ছিল ১৬ঘন্টা। অনেক চেষ্টা করেও তা বাড়াতে পারি নাই, উলটা কমে গেছিলো। তখন বিভিন্ন ব্যাটারী সেভার এপ ইউজ করতাম। পরে এই টিপস গুলা ফলো করা শুরু করলাম আর দেখলাম ব্যাটারী ব্যাকআপ এখন ৪০ঘন্টাও পাই মাঝে মাঝে। হার্ড ইউজ করলেও ৩০ ঘন্টার কম কখনো ব্যাকআপ পাই না
আজ এ পর্যন্তই। ভালো থাকবেন সবাই। যে কোন দরকারে আমাকে জানাবেন
ফেসবুকে আমিঃ Mishuk Rahman
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০০
বুদ্ধিমান একটি ছেলে আমি বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
ডি মুন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। +++++
আমি কেবলই আপনার পরামর্শ মত ব্যাটারি সেভার আনইনস্টল করলাম। দেখি কি হয়
ভালো থাকবেন
শুভকামনা রইলো।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৪
বুদ্ধিমান একটি ছেলে আমি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ কাজ হবে। আমি নিজে করেছি এবং আশাতীত ফলাফল পেয়েছি
উপরোক্ত এপ্লিকেশনগুলো ব্যবহার করার পর একবার মোবাইল ফুল চার্জ করে নিবেন।
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সুমন কর বলেছেন: পরে লাগলে, নিয়ে নেবো।
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০০
সকাল হাসান বলেছেন: অ্যান্ড্রোয়েড ইউজারদের জন্য বেশ দরকারী পোষ্ট!
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২
বুদ্ধিমান একটি ছেলে আমি বলেছেন: আইফোন এর বিষয়ে আমি জানি না, যদি উপরোক্ত কাজ গুলো আইফোনে করা যায় তবে আইফোনেও চার্জ বাচানো সম্ভব
৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: 4.1.2 এর পর কিলার বা হাইবারনেট ব্যাপারটা লাগে বা দরকার নয়।
মন যদি না মানে তো ব্যবহার করেন।
হুম রেম কিল করবে যোগাযোগ এপ্স দিয়েই এছাড়া আর কিছু পাই না।
মজার ব্যাপার হল যখন আমার রেম দরকার পরে অনেক তখন অটো কিল করে এন্ড্রু
ব্যাটারী সমস্যা হয় পুরান হলেই। আর কিছু গুগল এর সার্ভিস ব্যবহার করে যেমন লোকেশন, কল ইত্যাদি, কিছু বিজ্ঞাপন- এই সব এপস বুঝে ইন্সটল করলেই হয়, নয়ত আরেক্টি এসিস্ট এপ্স দিয়ে চিহ্নিত করা যায়।
আর দামী ডিভাইস হলে রেম টেম ব্যাপার না ২-৩ জিবির কোন চিপায় আছে খেয়াল ই থাকেনা কিন্তু রেজুলে ঠিক ই মেরে দিবে
ফাইলান কথা বলি, এত ই যদি পাওয়ার টাওয়ার সেভিংস এ যাই তো কিসের স্মার্ট ফোন?!!! যদি আন্ধার করে দেখতে হয়, এত কিলার মিলার রাখতে হয়।
আদিম আমলের নোকিয়া ব্যবহার করা উচিত, এত কিছু লাগবে না
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
বুদ্ধিমান একটি ছেলে আমি বলেছেন: এইখানে মেইন কথা কিন্তু সেইটা না, আপনি যখন ফোনটা স্ক্রিন অফ করে রাখবেন তখন ব্রাইটনেস লো করে রাখেন আর যখন কাজ করবেন তখন তুলনামূলক ব্যবহারযোগ্য ব্রাইটনেস দিয়ে রাখেন।
আপনি যদি সাধারণ নেট ইউজ, ক্যামেরা আর বই পড়া এবং মাঝে মাঝে গেম খেলেন তাহলে তো মনে হয় সিপিউ বেশি খরচ করার দরকার নেই। সেই ক্ষেত্রে সিপিউটা কমিয়ে রাখা ভালো না?
র্যাম ব্যাপার না আবার অনেক বড় ব্যাপার। গুগলের পাশাপাশি অনেক থার্ড পার্টি এপস ও ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে এবং র্যাম খায়। তাই র্যাম ক্লিন করাই ভালো। এতে মোবাইল ওভার হিট হয় না
পাওয়ার সেভিংস না করতে চাইলে অথবা আমার পোস্ট ফলো না করতে চাইলে বেশি mAh এর ব্যাটারী কিনে ইউজ করেন। যেমন ৭০০০মিলিআম্প। এতে কোন চিন্তা করা লাগবে না। আরামসে ৩-৪দিন ব্যাকআপ পাবেন
৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১১
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এইখানে মেইন কথা কিন্তু সেইটা না, আপনি যখন ফোনটা স্ক্রিন অফ করে রাখবেন তখন ব্রাইটনেস লো করে রাখেন আর যখন কাজ করবেন তখন তুলনামূলক ব্যবহারযোগ্য ব্রাইটনেস দিয়ে রাখেন।
!!!
স্ক্রীন অফ থাকলে ব্রাইটনেস লো করার দরকার টা কই এই অধম বুঝল না। ব্রাইটনেস দরকার তো তখন ই যখন এক্টিভ হবে।
সিপিউ আর আর রেম নিয়ে ওভার হিট এর কথা বলছে, এগুলি নিয়ে চিন্তা করলে এগুলোকে স্মার্ট ফুন কেমনে বলি!,
৭০০০ মিলি এর দরকার হয় নাই, আমারটা ১ দিনে দুইবার চার্জ দিতাম, সেটা অনেক আগের কথা, এখন শুধু শুধু কাস্টম রমটম নিয়ে গুতাগুতি করি না আর গেইম তো ছুঁই ই না, সেটা আরেক ইতিহাস। তবে আমার সেমসাং আর নেক্সাস ৩ টাই ফাস্ট চার্জ আপ হয়।
আমি আগেই বলেছি ডুয়েল আর কোয়াড প্রসেসর এর যুগে এই কথা বলছেন, সিপিউ নিয়ে! হাসায় অনেক ,
এই যুগ পার হয়ে অক্টাতে প্রবেশ করেছে।
আর রেম নিয়ে এখনো মাথা ব্যথা? ২ জিবি শেষ হয়ে ৩-৪ এ আসছে
।
ফোন কিন্তু এখনো কিন্তু অনেককককককক লাইট কিন্তু পারফরম্যান্স অনেক বেড়েছে চার্জ শেষ এর এই কারন।
৪কে ডিসপ্লে নিলে তো ৭০০০ এর ব্যাটারীর চিন্তা করিয়ে দেয়!
এই বলে সব কিছু অফ করে, তাহলে ইন্সট্যান্ট সুবিধা না থাকলে একে স্মার্ট বলা যায় না।
ফুন খুললেই অটো উজ্জ্বলতা কাজ করবে, গুগল বা এপ্স দিয়ে সার্চ করলে অটো স্পট দিবে, মুখ দেখেই খুলে দিবে ড্রয়িড, অটো ব্যাকআপ রাখবে, চার্জ নাই! অটো বলে দিবে কতক্ষন থাকবে আর কখন প্লাগ করতে হবে।
আর মানুষ ২৪ ঘন্টা ফুন ব্যবহার করে না। ৮ ঘন্টা কাজ করে ঘুমায় ৮ ঘন্টা আর প্রাত্যহিক কাজের জন্য খাওয়া ডাওয়া, গোসল, আলোচনা ইত্যাদিতে ২ ঘন্টা হিসেব করলে ৬ ঘন্টা মোবাইল নিয়ে বসে থাকলেও চার্জ থাকার কথা আর এই ফাকে ডেইলী দুইবার চার্জ হয়ে যাবার কথা। ১ বার তো শিওর।
আর কাজ কাম না থাকলে মোবাইল পাওয়ার এ দিয়ে চার্জ করতে করতে গেইম বা মুভি যা মনে চায়।
আপনার বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করতাম আগে যখন হাতে ৩.২ ডিসপ্লে এর ফোন ছিল, রেম ছিম ৫১২ আরে জিপিউ ছিল যাচ্ছেতাই আরে সিপিউ লোল ছিল!
ফোনের জিপিউটাও খুব গুরুত্ববহন করে। গেইম খেলতে গেলে খুবি দরকার, সস্তা ফোনে সে সার্ভিস দিতে পারে না।
সাহেব সেকেলে দুনিয়া থেকে বেড়িয়ে আসুন, এখন নোকিয়া নাই এটা ড্রয়িড দুনিয়া।
আইফুনোয়ালার ৫এস এ নতুন ওএস চালালে ব্রাউজিং করলএ চার্জ থাকে না! তারাই কিপ্টামী করেই চলে. ।
ড্রয়িড এ শান্তি দেয় তাই তারা যেকোন ফুলে আপডেট দেয় না। যদিও নতুন বাজার তৈরী করতেই তারা করে।।
।
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৬
বুদ্ধিমান একটি ছেলে আমি বলেছেন: জ্বি ভাই, আপনার সাথে আমি একমত। তবুও কি বলবেন যে এন্ড্রয়েড এ ব্যাটারী ইস্যু নাই? আপনি কি আপনার ব্যাটারী ব্যাকআপ নিয়ে সন্তুষ্ট?? যদি সন্তুষ্ট থাকেন তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য না
আপনার বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণ করতাম আগে যখন হাতে ৩.২ ডিসপ্লে এর ফোন ছিল, রেম ছিম ৫১২ আরে জিপিউ ছিল যাচ্ছেতাই আরে সিপিউ লোল ছিল!
ভাই আপনার প্রসেসর এর কোর যত বেশি হবে আপনার ব্যাটারী ইউজেস তত বেশি হবে এইটা জানেন না? 3.2" display, 512 mb Ram আর "যাচ্ছেতাই" জিপিউ এবং "লোল" সিপিউ এর মোবাইলে তো ব্যাটারী ব্যাকআপ নিয়ে কোন চিন্তাই করতে হয় না
ফুন খুললেই অটো উজ্জ্বলতা কাজ করবে, গুগল বা এপ্স দিয়ে সার্চ করলে অটো স্পট দিবে, মুখ দেখেই খুলে দিবে ড্রয়িড, অটো ব্যাকআপ রাখবে, চার্জ নাই! অটো বলে দিবে কতক্ষন থাকবে আর কখন প্লাগ করতে হবে।
আমি যেই ব্রাইটনেস কন্ট্রোলার এপটা দিয়েছি ওইটা ইউজ করে এবং সেটিংস করে দেখেন তো "ফুন" খুললেই অটো উজ্জলতা কাজ করে নাকি, মুখ দেখে খোলা বা ফেস আনলক তো বহুত পুরান জিনিস , কখন চার্জে দিতে হবে এইটা তো একটা লেইম কথা বললেন, আর যেকোন ব্যাটারী সেভার এপ তো বলেই দেয় কতক্ষণ চার্জে রাখতে হবে।
আমি আগেই বলেছি ডুয়েল আর কোয়াড প্রসেসর এর যুগে এই কথা বলছেন, সিপিউ নিয়ে! হাসায় অনেক ,
এই যুগ পার হয়ে অক্টাতে প্রবেশ করেছে।
এই কথা বলছি কারন আমার নিজের ফোন কোয়াড কোর এবং আমি নিজে সাফারার
সিপিউ আর আর রেম নিয়ে ওভার হিট এর কথা বলছে, এগুলি নিয়ে চিন্তা করলে এগুলোকে স্মার্ট ফুন কেমনে বলি!
কেনো তাহলে কি এইগুলা কে স্মার্ট"ফুন" বলবেন না? নাকি আপনি দাবি করতে চান যে আপনার স্মার্ট"ফুন" ওভারহিট হয় না?
আর মানুষ ২৪ ঘন্টা ফুন ব্যবহার করে না। ৮ ঘন্টা কাজ করে ঘুমায় ৮ ঘন্টা আর প্রাত্যহিক কাজের জন্য খাওয়া ডাওয়া, গোসল, আলোচনা ইত্যাদিতে ২ ঘন্টা হিসেব করলে ৬ ঘন্টা মোবাইল নিয়ে বসে থাকলেও চার্জ থাকার কথা আর এই ফাকে ডেইলী দুইবার চার্জ হয়ে যাবার কথা। ১ বার তো শিওর।
ভাউ, ডেইলি দুইবার করে চার্জ দিলে তো ব্যাটারী উপরে চলে যাওয়ার কথা!!
৭০০০ মিলি এর দরকার হয় নাই, আমারটা ১ দিনে দুইবার চার্জ দিতাম, সেটা অনেক আগের কথা, এখন শুধু শুধু কাস্টম রমটম নিয়ে গুতাগুতি করি না আর গেইম তো ছুঁই ই না, সেটা আরেক ইতিহাস। তবে আমার সেমসাং আর নেক্সাস ৩ টাই ফাস্ট চার্জ আপ হয়।
তাহলে স্মার্টফোন দিয়ে করেন কি? আর কিছুই করেন না তাতেই আপনার ডেইলি ২বার চার্জ দেয়া লাগে তাও আবার ১জিবি র্যাম এর মোবাইলে?? লোল
সাহেব সেকেলে দুনিয়া থেকে বেড়িয়ে আসুন, এখন নোকিয়া নাই এটা ড্রয়িড দুনিয়া।
অবশ্যই আমি ড্রয়েড দুনিয়ায় থাকি, তা না হলে তো পোস্ট দিতাম না। আর ড্রয়েড দুনিয়ায় সমস্যায় আছি বলেই তো পোস্ট দেয়া। কয়টা মানুষ যারা এন্ড্রয়েড ইউজ করার মত ইউজ করে বলবে যে তারা ব্যাটারী ব্যাকআপ নিয়ে সন্তুষ্ট। কল করা, নেট ইউজ করা, মেসেজ লেখা, ছবি তোলা এইসব তো সাধারণ নোকিয়া দিয়েও হয়।
এন্ড্রয়েড ইউজ করতে হয় ইউজ করার মত।
ভালো থাকবেন
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: আরে সাহেব দুনিয়াতে সব কিছুতেই ইস্যু আছে।
কেউ অল্পতেই সন্তুষ্ট আর কেউ নয়
আমি প্রথমত গেইম খেলার জন্য, লম্বা সময় কথা বলা ও ইন্টারনেট এ লম্বা সময় থাকা আর মুভির জন্য নিয়েছিলাম।
তখন ও ২ বার দিতাম আর এখন ও দেই।
আর এখন শুধু বই পড়া আর মুভি দেখার জন্য। গেইম টোটাল বাদ।
জী যাচ্ছেতাই সিপিউ আর রেম নিয়ে অনেক পেয়ারায় ছিলাম,তখন ব্যাটারি এর চার্জ থাকত না। কারন জিপিউ আর এন্ড্রু ভার্সন এ।
আইস এর পর আর হয় নাই।
আর এন্ড্রয়িড বিল্ড আপ ঈ হয়েছে ডেস্কটপ কম্পু ধাচে যা আপনাকে মাল্টি টাস্ক এর ক্ষমতা দেয় যা আইফোন এ দিবে না। যাও আছে মাল্টি ফফাল্টি তাও লিমিটেড।
আমিও এন্ড্রু ফ্যান মাল্টি টাস্ক এর জন্য ঈ।
আমি ব্যাটারি এপস ফ্রিজ বা কিল এর পক্ষে নই কারন প্রয়োজনে তারা নিজেরাই কিল করে।
আর ব্যাটারী ড্রেনেজ এর দিকে আইফোনেও এক ঈ সমস্যা তবে রেম ঘটিত নয়।
ড্রয়িড এই সমস্য মনে হয় আগামী ১০ বছর শিউর থাকবে পরে ভিন্ন ভাবে তৈরী হতেও পারে আবার নাও পারে।
এইটাকে পারি দিতে লাগে ভাল রেম আর সিপিউ, জিপিউ দরকার। তাহলে কাজের ভাল আআউটপুট পাবেন আআর ব্যাটারী শেষ হবে না দ্রুত।
আর উইন্ডোজ যে মাল আআর ড্রয়িড এক ঈ মাল! মানে গোড়া আআর কি, বলেছি তারা উভয় ঈ মাল্টি কারবারেই চরম। কিন্তু ড্রয়িড এর সেট গুলিতে সস্মুথনেস দেয় এর ভিতর এর জিনিস গুলির জন্য, যেখানে উইন্ডোজ দেয় না।
আরে সাহেব জাভা প্লাটফর্ম এ তো হাই এন্ড ছাড়া স্মুথনেস আসবে না।
আআর আপনি যদি ভাল কোয়াড ককোর আর রেম নিয়া কান্না কাটি করেন আর ততাহলে তুলনায় স্মুথার আইফুনের কি হবে! তারা আআজো ১ জিবি রেম নিয়েই পরে আছে
তারা আআরো বেশি কান্না কাটি করে
আপনার রেম ঘটিত সমস্য নয়, ততাদের বাড়তি রেম লাগেও না তবে প্রসেসিং ধরনটা হাই এন্ড না ড্রয়িড এর মত তাই ব্যাটারী থাকে না, যতই স্মুথ হোক।
প্রসেসিং ধরন এর হাই এনড বল্লাম আমি ড্রয়িড ফ্যান তাই আমার কাছে ড্রয়িডটাই বেস্ট লাগে আর এপলরা বলে তারাই সেরা। আর হার্ডওয়্যার এ ধারে কাছে তারা নাই।
ড্রয়িড যতই শক্তিশালী হার্ডওয়্যার পাবে ততই ভাল কাজ করবে।
আপনি কোন কালেই রেম ঘটিত ইস্যু এর সমাধান জাভাতে করতে পারবেন ননা। যতক্ষন ননা ভাল হার্ডওয়্যার সসাপোর্ট পাচ্ছেন।
আমি মাঝে মাঝে দোউড়াই তাই জিপিএস অন ব্যবহার করি,বই পড়া গান শোনা সব ঈ করি কিন্তু জব ও করি আআর ঘুমাই ও, কিন্তু টোটাল বাদ গেমস।
ব্যাপারটা অনুভব এর উপর আআর কিছু ফাউল এপ্স রিমুভ করা আর রং ড্রয়িড আপডেট(ক্ষেত্র বিশেষ এএ যযখন ভুল কোড এর কারনে আপডেট এ এর পর ব্যাটারি ড্রেনেজ হয়, ততখন পুরানো ভার্সন এএ বেক করাই শ্রেও)
সবাইকে বুঝাই আপনাকেও বুঝালাম তাই, আর খুব বেশী চিন্তা থাওক্লে ড্রয়িড বেচে আইফোন নেন, আমার কলিগ রা নিয়েছে, ক্ষেত্র বিশেষ এ তারাসস্মুথ পায়। আর আপনিও পাবেন কারন তথা কথিত ফ্রিজ ট্রিজ, কিলার টিলার দরকার নাই আইফুনে, না আছে ব্যাকগ্রাউন্ড এ কি না চলে তার ঝামেলা!
তবুও ড্রয়িড রক্স!!!
কেন ড্রয়িড চালাবেন?
আর কেন ঈ বা ফ্রিজার ট্রিজার কিলার টিলার লাগবে?
পোস্ট টি আমার জন্য নই বুঝি তো সাহেব, কিন্তু ভুল ধারনা ভাংতে চেয়েছি, তানা হলে এপ কিলার আর ফ্রিজার কিভাবে জনপ্রিয় হয়, যা এন্ড্রু জেনেও কক্ষনো আপডেট এ দেয় না, বলা হয় যা দরকার নাই তা আন ইন্সটল করতে। নতুন৫. ০ এর ফিচার পড়ে দেখবেন প্রজেক্ট ভি. তে কি সার্ভিস দিবে.....
দোয়া করি একটা আইফুনের মালিক হন
?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ফাটাফাটি পোষ্ট। কাজের পোষ্ট। এই ধরনের পোষ্ট আপনার কাছ থেকে নিয়মিত চাই।
আপনি সঠিক স্থানেই এসেছেন। আজগুবি চিন্তা প্রকাশের জন্য সামুর চাইতে ভালো কিছু আর নাই।
ব্রেইন...... গিভিং মি পেইন... এত বুদ্ধি মাথায়, তাই রাইতে ঘুম হয় না। আজগুবি সব চিন্তা কিলবিল করে!!
পোষ্টে ভালোলাগা +