নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চা বিস্কুটের ব্লগ

চা-বিস্কুট

মানুষ হওয়ার চেষ্টায়

চা-বিস্কুট › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারো বউ মরে, কারো পকেট ভরে

১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৯



চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য যে তিরিশ লক্ষ টাকায় বাবুলপত্নীর লাশ হজম করেছে তার কী হবে?বাবুলের এখন অনুভূতি কী? মুন্নি সাহা কি জানতে চাইবে না?

শুনেছি কাকের গোশত কাকে খায় না। কিন্তু পুলিশের গোশত পুলিশ দেদারছে খায়। প্রথমে পুলিশ বলেছে জেএমবি মেরেছে, তারপর তিরিশ লক্ষ টাকা খেয়ে বলছে সাবেক শিবির কর্মী বর্তমানে মাজারকর্মী নছর গুন্নু খুন করেছে। তারপর নাটকে ধরা খেয়ে এখন বলছে বিদেশীরা খুন করেছে।

আজ বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে খায়রুন নূর সিদ্দিকা পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু আক্তার খুনের মামলায় আবু নছর গুন্নুকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ ৩০ লাখ টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন। তিনি আরো বলেছেন, ‘মাজার নিয়ে বিরোধের জেরে তার ছোট খালার কাছ থেকে টাকা নিয়ে পুলিশ গুন্নুকে ক্রসফায়ারে হত্যা করারও পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু হাটহাজারী থানার ওসি ইসমাইল হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়ায় ক্রসফায়ারে দেয়া যায়নি।’

আবু নছর গুন্নুকে মঙ্গলবার গভীর রাতে মাজার থেকে গ্রেপ্তার করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর সংবাদ সম্মেলনে নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ‘নছর আগে শিবির করত। এখন জঙ্গি কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। নিজেকে আড়াল করার জন্য সে মাজার পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।

‘গুন্নু কখনো শিবির কিংবা জামায়াতের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল না। তার বড় ভাই মুক্তিযোদ্ধা। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি ফরহাদাবাদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইদ্রিছ মিয়া তালুকদারের পক্ষে কাজ করেছেন। তিনি নাজিরহাট কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের দুবারের নির্বাচিত সদস্য’।

হত্যাকাণ্ডের সময় গুন্নু ঘটনাস্থলে থাকার বিষয়ে খায়রুন লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘আমি শতভাগ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি, গত এক সপ্তাহেও আবু নাছের গুন্নু চট্টগ্রাম শহরে আসেননি। তার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বর (০১৮১২৫৪৮৫২৭) ট্র্যাকিং করলে বিষয়টি পরিস্কার হবে।’

আবার সদা হাস্যময়ী ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম হাসিমুখেই বলেন এই হত্যার সাথে বিদেশী চক্রান্ত জড়িত। তাহলে কি দাঁড়ালো? কে দায়ী? জেএমবি? শিবির? মাজারের খাদেম? বিদেশী কেউ?

তবে আবার সম্রাজ্ঞী বলেছেন তার কাছে সব তথ্য আছে, তিনি রাষ্ট্রের প্রধান। বুঝিনা শুধু শুধু পুলিশ এত কষ্ট করে কেন? সম্রাজ্ঞীর কাছেই তো সব তথ্য আছে! বাবুল সাহেব নিশ্চয়ই জানেন কার পায়ে পড়লে স্ত্রী হত্যার বিচার পাবেন। নতুবা সবার সাথে যা করে আসছিলেন তারা সেটার তার সাথে হবে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৫১

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: ঘটনা কি সত্য?

২| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

বিজন রয় বলেছেন: আপনিও দেখি সব জানেন।

৩| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: সম্রাজ্ঞীর আগে মহামান্য বলতে হবে মনে হয়! ডরাজ্জাক, হাচানমাহমুদ কামারুজাজ্মানরা দেখলে কুত্তা লেলিয়ে দিবে!

৪| ১০ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:




বাবুল আক্তার মফিজ, কিংবা মোখলেস নন, উনি বুঝেন

৫| ১০ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

সুবোধ বালক বলেছেন: চৌকষ পুলিশ অফিসার বাবুল আক্তার নিজেই দোষীদের খুজে বের করবেন,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.