![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশি চিন্তিত। ঐ বিষয়ে লেখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে সত্যকে সত্য বলার একটা চেষ্টাও করি। কারো ভাল না লাগলে কিছু করার নাই।
২ দিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ড্রোন হামলা নিয়ে প্রেসে সাফাই দিলেন। সেখানে তিনি খুব সুন্দরভাবে একে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
মার্কিনদের জন্য ড্রোন খুবই জরুরী। প্রথমত একে প্রানের নিশ্চয়তা থাকে ( সামরিক বাহিনির) , খরচ অন্য মানববাহী যুদ্ধ বিমান থেকে কম। মার্কিন বিশেষজ্ঞদের মতে তুলনামুলক নির্ভুলভাবে ব্যবহার করা যায় ( লুল ) আর গোয়েন্দা অপারেশন বা কোন স্থান সম্পর্কে ঝুঁকি ছাড়া তথ্য সংগ্রহ করা যায়।
এই মানবহীন বিমান মার্কিন পাইলটের জীবনের সুরক্ষা দিলেও হাজার হাজার আফগান-পাক নিরীহ মানুষের জীবনের জীবন নিতে দ্বিধা করেনি।
সে দিন এক চ্যানেলে এক কোমলমতি শিশুকে দেখলাম। শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে গিয়েছে। মার্কিন সাদা চামড়ার বুদ্ধিবানগুলোর প্রকাশ্য হত্যালীলার স্বীকার হয়েছে। হয়তো বর্ণমালা, মার মুখে শুনা কিছু ছড়া আর বন্ধুদের সাথে নিছক খেলা করা ছাড়া হয়তো কিছু বুঝত না। জানি না আর কতদিন এমন চলবে।
বাংলাদেশ গত কয়েক বছর ধরে অনেক রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার স্বীকার, তবে বাংলাদেশে আছে অনেক রত্ন, কিছুদিন আগে পাওয়া গেল ইউরেনিয়াম। ২০৫০ সালের মধ্যে নাকি ইউরোপের দেশের মত উন্নত হবে বাংলাদেশ। সত্যি ঈর্ষান্বিত করার জন্য। জানি না এই ঈর্ষা বাংলার মাটিতে সাদা চামড়ার হেলমেট পড়া হায়না নামবে নাকি, বাতাসে পাওয়া যাবে নাকি এবার বারুদের গন্ধ, আকাশে দেখা যাবে নাকি ড্রোন।
এই লিঙ্কে গেলে আপনাদেরও মাথা নষ্ট হয়ে যাবে আশা করি
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৭
ক্যাটম্যান বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩০
মাহিরাহি বলেছেন: ওদের দেশের একজন সৈনিক মারা গেলে, সারা পৃথিবীতে তোলপাড় হয়, আর নিরীহ শত শত মানুষকে মারলেও তা হয় কৌশলগত যুদ্ধের অংশ।