![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
বিহ্বল কণ্ঠে বললাম, কী দেবো তোমাকে বলো তো প্রতিদানে? আমি যে নিঃস্ব, নিঃসম্বল আপাদমস্তক!
আমাদের একটা মেয়ে হবে, দেখো! মেয়ের নাম দেবো প্রজ্ঞা পারমিতা! প্রতিস্বর ভেসে এল স্বপ্নসংলগ্ন সুবর্ণদ্বীপ থেকে!
আমি বাস্তব বিচ্যুত হলাম মুহূর্তের কুহকে, বললাম দৃষ্টি অপাপবিদ্ধ ভবিষ্যতে নিবদ্ধ করে, প্রীতিলতার মতো মুক্তিসংগ্রামী হবে আমাদের রাজকন্যা!
মেয়েটির মুখ রক্তশূন্য হলো সহসা! সভয়ে সে বলল, কখনো না! আমার মেয়েকে আমি কখনোই যেতে দেবো না মৃত্যুর মুখে!
কিন্তু সবাইকে যে মরতে হয় একদিন, মানুষের জন্মমুহূর্ত থেকেই শুরু হয় মৃত্যুর ক্ষণগণনা!
মেয়েটি চোখ বন্ধ করল, বিমর্ষ কণ্ঠে বলল, মৃত্যুর কথা বরং থাক! জীবনের আলোচনা হোক!
বাইরে তখন বৃষ্টি হচ্ছে!
শ্রাবণের প্রথম বৃষ্টিতে স্নান সেরে নিচ্ছে পৃথিবী!
একটা নির্মাণাধীন বাড়ির চারতলার খোলা ছাদে শ্রাবণধারায় সিক্ত হচ্ছে একটা পুরুষ দোয়েল!
সাদা-কালোর মিশ্রণে রাঙানো সুঠাম বুক; ডানা, ছিপছিপে পুচ্ছ!
কী চঞ্চল চালচলন তার!
কী দুরন্ত দুর্বার তার স্নানের ভঙ্গি!
কী দুধধবল বক্ষদেশ! নিষ্কলুষ এই রঙের প্রলেপ লেজের পাশ ঘেঁষে চলে গেছে বহুদূর!
আর তার পিঠ কী চকচকে কালো!
যেন কাজল দেয়া! ঠোঁট থেকে ডানা, গলা-বুক স্পর্শ করে লেজের ডগা হয়ে এই কাজল কালো রঙ নেমে গেছে পায়ে!
একটু দূরে ছাদের এককোণে অস্থায়ী জলাধারের নিচে আকাশের সামান্য আড়ালে গম্ভীর মুখে দাঁড়ানো মেয়ে দোয়েলটি!
শ্রাবণধারা প্রবেশের সুযোগ তেমন নেই জলাধারের নিচের আপাত শুষ্ক স্থানটিতে!
পুরুষ দোয়েলের চাইতে আকারে কিছুটা ছোট হলেও বাস্তবজ্ঞান বেশ বড়সড়ই মেয়ে দোয়েলটির!
হুট করে নতুন জলে ভেজার ঝুঁকি নিতে অনিচ্ছুক সে!
মেয়ে দোয়েলটির শরীরে কিন্তু কাজলের ছোঁয়া নেই!
কাজলের পরিবর্তে ধূসর কালো রঙে আবৃত তার স্নিগ্ধ দেহ!
দেখেই বোঝা যাচ্ছে বেশ শান্ত স্বভাবের সে!
মহাকাল নির্ধারিত বিশেষ কোনো মুহূর্তের ইশারায় শ্রাবণধারায় স্নান সেরে নেবার দ্বিধাটুকু কি কাটিয়ে উঠতে পারবে মেয়ে দোয়েলটি?
স্নানের সুতীব্র উত্তেজনায় আপ্লুত পুরুষ দোয়েলটি তাকাল মেয়ে দোয়েলটির দিকে!
লেজ নাচাল অবোধ্য মুদ্রায় বেশ কয়েকবার!
ব্যাস! মেয়ে দোয়েলটি বার দুয়েক ডানা ঝাপটে ছুড়ে ফেলল যুগসিদ্ধ জড়তার আদিম আবরণ!
দ্বিধা বিচূর্ণ করে নেমে এল জলে!
যৌথ স্নানের বুননে তৈরি হলো কাব্যিক নকশিকাঁথা!
আমি দেখলাম বৃষ্টিস্নাত প্রকৃতির অপূর্ব লীলা দীর্ঘক্ষণ!
মেয়েটির বন্ধ দু-চোখে স্বপ্নের সন্তরণ তখনো!
গল্পটা এখানে শেষ করলে কেমন হয়?
যতিবিহীন কোনো আকস্মিক সংকটে নিপতিত হয় কি পাঠকের ভাবনা?
হলে হোক! যে গল্পের ভবিষ্যৎ জাগতিক সত্যির নিকটবর্তী নয়, তার কাছে প্রত্যাশা যত বাড়বে, প্রত্যাশাভঙ্গের আঘাতের তীব্রতাও যে বেশি হবে তত!
ছবি: সংগৃহীত
১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৬
জুন বলেছেন: প্রজ্ঞা পারমিতা নামটি আমারও দারুন পছন্দের দীপংকর চন্দ ।
ভালোলাগলো অনু কথিকা।
+
১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন।
অশেষ কৃতজ্ঞতা থাকছে।
থাকছে শুভকামনা। অনিঃশেষ।
সবসময় ভালো থাকবেন প্রত্যাশা করি। অনেক ভালো।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
হিমিকা বলেছেন: ভালো লাগলো
১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। অনেক। অনেক।
আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: শিরোনামটা দেখেই ওপেন করলাম,সময়ের অভাবে পড়তে পারছি না।
বুকমার্ক করে রাখলাম সময় করে পড়ে নেব।
শিরোনামটা "আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদল দিনে" হবে অর্থাৎ বাদল র নয় ল হবে।
হয়তো আমারো ভুল হতে পারে একটু ভালো করে জাচাই করে নেবেন।
আমি যতো টুকু জানি বাদল অর্থাৎ বরষা বা বৃষ্টি।
আর বাদর তো সবারি জানা।
১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শ্রদ্ধা জানবেন।
শিরোনামটি অসাধারণ অবশ্যই!
এই অসাধারণত্বের কৃতিত্ব বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র রবিঠাকুরের।
তাঁর গানের একটি চরণ এটি। "আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদরদিনে-"
বিশ্বভারতীর গীতবিতান সাহায্য করবে আপনাকে "বাদর" শব্দের সংশয় নিরসনে আশাকরি।
সাহায্য করবে মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের দিকপালরাও।
বাদর- বাদল; মেঘ; বর্ষা
আভিধানিক নির্দেশে যাওয়ার ধৃষ্টতা থেকে বিরত থাকাই উচিত।
আপনাদের জানা বিষয়গুলো পুনরায় স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য ক্ষমাপ্রার্থণা রইলো।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন ভাই।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর । শিরোনামটি অসাধারণ । +
১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সহমত কবি।
শিরোনামের জন্য প্রণাম রবিঠাকুরের প্রতি।
এমন অসাধারণ চরণ লেখার সাধ্য নেই আমার মতো একজন সাধারণ মানুষের।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা থাকছেই। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
ঝরো ঝরো মুখর এক রূপকল্প ।
এ গল্পের শেষ না থাকাই ভালো । প্রত্যাশা ভঙ্গের আঘাত বড় বেশী কঠিন । ঝড়ে ডানা ভাঙা পাখির মতোন মাটিতে লুটিয়ে পড়তে হয় যে !
বাদর দিনের ঝর ঝর ভালো লাগা ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
আপনার প্রজ্ঞাশীল উপস্থিতি যে কোন সাধারণ লেখায়ও যুক্ত করে ভিন্ন মাত্রা।
কৃতজ্ঞতা থাকছে।
বাদর দিনের ঝরো ঝরো শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর। এটা কি ফেসবুকে দিয়েছিলেন কখনো? সচরাচর আপনার পোষ্ট ওখানেই পড়ে নিই কিনা! শুভেচ্ছা সতত।
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: আপনার চোখ যে অসাধারণ, তার সুস্পষ্ট প্রমাণ আপনার বিলেতের লেখাগুলো!!
হ্যাঁ দিয়েছিলাম।
এটি আসলে "অসংলগ্ন কিছু কথা গল্প যদি হয়" বইটির একটি লেখা।
দ্বিতীয়বার পড়ার ক্লেশ স্বীকারের জন্য কৃতজ্ঞতা নতমস্তকে।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন তনিমা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মুগ্ধতা রেখে যেতে পারলাম না কিছু মুগ্ধতারর ঘোরে থাকতেই ভালো লাগে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন দিশেহারা রাজপুত্র।
আমার শুভকামনা আপনাদের প্রতি থাকছে সবসময়। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন ভাই। অনেক ভালো।
৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার, প্রথম প্লাস।
যে গল্পের ভবিষ্যৎ জাগতিক সত্যির নিকটবর্তী নয়, তার কাছে প্রত্যাশা যত বাড়বে, প্রত্যাশাভঙ্গের আঘাতের তীব্রতাও যে বেশি হবে তত! নিদারুন সত্য।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা সতত।
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভীষণ আপ্লুত আমি আপনাদের ভালোবাসায়!
কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোলেগেছে
অনেকদিন পর আপনাদের পড়ছি
শুভ কামনা
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: "বাংলার মায়েরা মেয়েরা সকলেই মুক্তিযোদ্ধা"
অনেক অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা।
অনেক ভালো লাগছে আপনার উপস্থিতিতে।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৩৬
খান সাব বলেছেন: অসাধারন লেখ
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
প্রজ্ঞা পারমিতা!
নামটি অনেক ভালোলাগার ! ++
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন স্বপ্নচারী। অনেক।
প্রজ্ঞা পারমিতা নামটি আমাদের অনেক প্রাচীন সংস্কৃতির সাথে জড়িয়ে আছে।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা থাকছেই। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। শিরোনামে সামান্য একটা মিস্টেক হয়ে গেছে মনে হয়
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কথাসাহিত্যিক।
ভুল-ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশাকরি।
উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
রিকি বলেছেন: আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদরদিনে
জানি নে, জানি নে কিছুতে কেন যে মন লাগে না ॥
এই চঞ্চল সজল পবন-বেগে উদ্ভ্রান্ত মেঘে মন চায়
মন চায় ওই বলাকার পথখানি নিতে চিনে॥
মেঘমল্লার সারা দিনমান।
বাজে ঝরনার গান।
মন হারাবার আজি বেলা,
পথ ভুলিবার খেলা-- মন চায়
মন চায় হৃদয় জড়াতে কার চিরঋণে॥
নতুন ভাবে পুরাতন লাইন--- প্রথমত প্রথম লাইন কেন বোল্ড করলাম বুঝিয়া নিবেন--- এই বাদর, গাছের বাঁদর নয়--- পাঠক চন্দ্রবিন্দু ভুল করে আপনাকে ধরেছে !!!! দ্বিতীয়ত, দোয়েল পাখি সচরাচর শহুরে জীবনে দেখতে পাওয়া যায়না এখন, পাখিটি জাতীয় পাখি নামটার পাশে ছবি হয়ে থেকে গেছে আর দোয়েল চত্বরে স্থাপত্যের নিদর্শন--- এই 'অস্তিত্ব সঙ্কটাপন্ন' পাখিটাকে তুলে ধরে আনার জন্য দাদাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ....বরাবরের মত ভালো লাগা রইল পোস্টে
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা
বুঝিয়া লইলাম!
আপনার প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে ভালো লাগা অনেক।
মুগ্ধতা আপনার পাঠাভ্যাসের প্রতি!
আমার বিশ্বাস, আপনাদের হাতেই বিনির্মিত হবে বাংলা সাহিত্যের নতুন অধ্যায়।
কৃতজ্ঞতা থাকছে।
থাকছে শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
সুমন কর বলেছেন: যে গল্পের ভবিষ্যৎ জাগতিক সত্যির নিকটবর্তী নয়, তার কাছে প্রত্যাশা যত বাড়বে, প্রত্যাশাভঙ্গের আঘাতের তীব্রতাও যে বেশি হবে তত!
চমৎকার লাগল। ভালো থাকুন।
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা। অনেক।
অামার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক ভালো।
১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩০
নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।
কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: শেষ অংশটুকু আগেই পড়েছিলাম বোধহয়। শুরুর কথোপকথন খুব ভালো লেগেছে। কাব্যিক।
বিহ্বল কণ্ঠে বললাম, কী দেবো তোমাকে বলো তো প্রতিদানে? আমি যে নিঃস্ব, নিঃসম্বল আপাদমস্তক!
আমাদের একটা মেয়ে হবে, দেখো! মেয়ের নাম দেবো প্রজ্ঞা পারমিতা! প্রতিস্বর ভেসে এল স্বপ্নসংলগ্ন সুবর্ণদ্বীপ থেকে!
আমি বাস্তব বিচ্যুত হলাম মুহূর্তের কুহকে, বললাম দৃষ্টি অপাপবিদ্ধ ভবিষ্যতে নিবদ্ধ করে, প্রীতিলতার মতো মুক্তিসংগ্রামী হবে আমাদের রাজকন্যা!
মেয়েটির মুখ রক্তশূন্য হলো সহসা! সভয়ে সে বলল, কখনো না! আমার মেয়েকে আমি কখনোই যেতে দেবো না মৃত্যুর মুখে!
কিন্তু সবাইকে যে মরতে হয় একদিন, মানুষের জন্মমুহূর্ত থেকেই শুরু হয় মৃত্যুর ক্ষণগণনা!
মেয়েটি চোখ বন্ধ করল, বিমর্ষ কণ্ঠে বলল, মৃত্যুর কথা বরং থাক! জীবনের আলোচনা হোক!
- অসাধারণ! সত্যিই অসাধারণ!
আপনার প্রতি অনেক শুভকামনা
১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
ভালোবাসা মাখা থাকলে চোখে, লেখার সামান্য আয়োজনও ভালো লাগে আমাদের!
ভালোবাসাটাই অধিপতি প্রবণতা ভালো লাগার!
কৃতজ্ঞতা থাকছে।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
১৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সাম্প্রতি কমলকুমার মজুমদারের "লাল জুতো" নামের একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পের মূলভাবটি যেন একই সুরে গাঁথা।
আপনার লেখাও বলার অপেক্ষা রাখেনা ভিন্ন মাত্রার
১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা পুনরায়।
কমলকুমার মজুমদার একজনই জন্মান!
গৌরী-নীতীশের উপস্থিতি ভিন্ন মাত্রা যোগ করে আমাদের ভাবনায়!!
এবং "লাল জুতোজোড়া তখনো তার কোলে, যেন মাতৃমূর্তি।"
আসলেই অসাধারণ!!
ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।
১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪৮
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: লেখাটা পড়ে মধ্যযুগের মিথিলান কবি বিদ্যাপতির বিরহগাঁথা মনে পড়ে গেল, ও সখি, হামারী দুখের নাহি ওর এ ভরা বাদর, মাহ ভাদর শূণ্য মন্দির মোর
১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
মন্তব্যে ভালো লাগা অনেক।
ব্রজবুলি শব্দের সার্থক প্রয়োগ পরিলক্ষিত হয় বিদ্যাপতিতে।
প্রলম্বিত বর্ষা ভাদ্রকে স্পর্শ করার ঘটনা সম্ভবত দুর্লভ নয় আমাদের ঋতুচক্রে!
অনিঃশেষ শুভকামনা ভাই।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: মুগ্ধতা..........ঈদ শুভেচ্ছা
১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা থাকছে।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
এবং ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন অবশ্যই।
২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০২
এহসান সাবির বলেছেন: পুরুষ দোয়েল আর মেয়ে দোয়েল বোঝা যায় কেমন করে?
দারুন ভালো লাগা...!
১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই।
অনেক ভালো লাগা উপস্থিতিতে।
সাধারণত আকারে সামান্য ছোট হয় মেয়ে দোয়েল। এবং পুরুষ দোয়েলের চেয়ে একটু অনুজ্জ্বল গাত্রবর্ণ। মেয়ে দোয়েলের শরীরের কালো রঙটা একেবারে চকচকে কালো নয়! বরং ধূসর কালো ধরনের বলা যায় অনেকটা!! তবে স্নিগ্ধতা আছে দুজনেরই, আছে লাবণ্য!!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৬
জেন রসি বলেছেন: অসাধারন হয়েছে দাদা।
+++
২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়ে তৃপ্ত হলাম । ++++++++
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক। অনেক।
কৃতজ্ঞতা।
ক্ষমাপ্রার্থণা উত্তর প্রদানে দীর্ঘ বিলম্বের জন্য।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২১
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!!!!!