![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সালাউদ্দিনের কিছুই ঘটেনি হয়তো; তবে, তার স্ত্রী তাকে খুঁজছে, হাইকোর্টে গিয়ে রিট করায়ে শুনানি করায়েছে; বড় অরাধীর জন্যও হাইকোর্ট রুল জারী করেছে। সালাউদ্দিনের স্ত্রী কি আসলে জানে না, সালাউদ্দিনের কি হয়েছে? আমি সালাউদ্দিনের স্ত্রীকে কাঁদতে দেখিনি। যাক, সালাউদ্দিনের স্ত্রী নাকি শেখ হাসিনার সাথেও দেখা করবে।
খালেদা জিয়ার মুখপাত্র হিসেবে সালাউদ্দিন অবরোধ না থামানোর ও ৭২ ঘন্টা করে হরতাল বাড়ানোর বিবৃতি দিয়েছে দীর্ঘ সময়; সেই সময়ে ১৫ জনেরও বেশী দগ্ধ হয়ে প্রাণ হারায়েছন; ৩০ জনের বেশী দগ্ধ হয়ে পংগু হয়েছেন।
খালেদা জিয়া মানুষের জীবন ও সম্পদের ক্ষতি করার নির্দেশ দিয়ে যাচ্ছিল, সালাউদ্দিন তা প্রচার করার করে মানুষের ক্ষতির অপরাধ কাঁধে তুলে নিয়েছে; উনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে জাতির প্রতি নিজের দায়িত্ব ভুলে, অপরাধ করেছেন।
তার স্ত্রী কি নিহত মানুষদের হারানো জীবনের মুল্য বুঝতে পারছে; বিধবা হয়ে যাও্য়া নারীদের জীবনকে অনুধাবন করছে; পংগুদের জীবনের অপরিশীম কস্টের কথা ভাবতে পারছে? সে কি স্বজনহারাদের ভগ্ন হৃদয়কে অনুভব করছে।
আসলে সালাউদ্দিনের স্ত্রীর উচিত, সালাউদ্দিন যে অপরাধ করেছে সেটা মনে রেখে, সালাউদ্দিনের অপরাধের পরিণতিকে মেনে নেয়া; তাকে না খোঁজা!
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সালাউদ্দিন ছিল মৃত্যুদূত।
যারা প্রাণ হারায়েছেন, তাদের পরিবারের উচিত সালাউদ্দিনের হারিয়ে যাওয়াকে সাপোর্ট করা।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১১
ওয়াচ ক্যাট বলেছেন: একটি অপরাধ কখনোই আরেকটি অপরাধকে জাস্টিফাই করে না। কেউ অপরাধ করলে সে যেন আইনের আওতায় আসে তা নিশ্চিত করা সরকারের জন্য যেমন জরুরি, এই রাস্ট্রের কোনো নাগরিক (সালাহউ্দ্দিন কিংবা আলাউদ্দিন যেই হোক না কেন) যেন হারিয়ে না যায় বা বিনা বিচারে হত্যার শিকার না হয় তা নিশ্চিত করাও সরকারের জন্য অত্যাবশ্যক একটি কাজ।
কপাল এদেশের (!!!!!) যেখানে সরকারের কর্তাবাবু থেকে শুরু করে এমনকি পাবলিক সার্ভেন্টরা পর্যন্ত এ দেশের পাবলিকদেরকে নিজেদের সার্ভেন্ট মনে করে।
সবশেষে, মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামীর লাশটা ফেরত পাওয়াটা তার পরিবারের অধিকার মনে করি। বিনা বিচারে তাই কারো হারিয়ে যাওয়াটা কখনোই সাপোর্ট করা যায় না। তাই সালাহউদ্দিনকে কোর্টে হাজির করা হোক এবং যে অপরাধ সে করেছে বলে সরকার বা পুলিশ মনে করছে তার জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক!
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
" তাই সালাহউদ্দিনকে কোর্টে হাজির করা হোক এবং যে অপরাধ সে করেছে বলে সরকার বা পুলিশ মনে করছে তার জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক! "
-সরকার যদি সালাহউদ্দিনকে আটক করে থাকে, এভাবে লুকায়ে রাখার কারণে, পুরো জাতি সরকারের ভয়ে থাকবে, সুযোগ পেলে সরকারের উপর আঘাত হানবে।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: সহমত ওয়াচ ক্যাট। আর লেখক সাহেব সবকিছুর জন্য হাছিনার একগুয়েমি দায়ী। তাইলে তো আপনার তত্ত্ব হাসিনার উপরই আগে বর্তায়। দয়া করে ট্যাগ দিবেন না। আর দিতে চাইলে আগে আমার ব্লগ ঘুরে নিবেন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ৪৪ বছরে সবচেয়ে বড় এক নায়ক; শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া পরস্পরকে সাহায্য করে, এ ধরণের অবস্হার সৃস্টি করেছে।
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: সালাউদ্দীনের স্ত্রীর মল্যায়নে সেটা আসবে না। বরং উনি বলেছেন উনার স্বামী একজন জনপ্রিয় নেতা। ঠিক যেমন কাদের মোল্লা, নিজামীর স্ত্রী/ছেলেমেয়েরা ভাবে তাদের স্বামী /বাবা ইসলামের সিপাহসালার হয়ে ৭১ এ ব্যাপক ছোয়াবের কাজ করেছেন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এক মহিলা যদি ছেলেমেয়ে নিয়ে বিধবা হয়ে থাকেন সালাউদ্দিনের কারণে, এবং সালাউদ্দিনের স্ত্রী যদি তা বুঝেন, সেটা হবে আমাদের জাতির জন্য বড় ধরণের পাওনা
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার আগের মন্তব্যে আপনার প্রতিমন্তব্য অস্বীকার করছি না। কিন্তু ঐ যে বললাম, রাজনীতিবিদরা নিজেদের নিরপরাধী ভাবে। সে কারণেই তাদের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাওয়ার কোন বালাই নাই।
তবে এটা ঠিক, বিচার বহির্ভূত কোন মৃত্যু মেনে নেয়া উচিৎ না। যারা অপরাধ করছে, তাদের বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা উচিৎ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
রাজনীতিবিদরা নিজের অপরাধকে 'অধিকার' হিসেবে নিয়েছে।
"বিচার বহির্ভূত কোন মৃত্যু মেনে নেয়া উচিৎ না। "
-বিচার বহির্ভূত মৃত্যু চালু রাখার কারণে জাতির ১৭ কোটী মানুষকে প্রতিদিন একাঢিক সরকারী মিথাকে মেনে নিতে হচ্ছে; মিলিটারীকে, পুলিশকে সরকারীভাবে মিথ্যুকে পরিণত করা হচ্ছে; ফলে, এই দেশে আইন অকার্যকরী হয়ে গেছে।
রাজনীতিবিদরা নিজের অপরাদকে 'অধিকার' হিসেবে নিয়েছে।
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানুষের মাথা বিগড়াইলে হয় পাগল, পাগলের মাথা বিগড়াইলে হয় উন্মাদ আর উন্মাদের মাথা বিগড়াইলে হয় বুদ্ধিজীবী...
আপনিতো দেখি বি--শা----ল বুদ্ধিজীবি
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ বুদ্ধিজীবির জন্ম দিতে পারেনি এখনো; তবে, হবে।
আমি নিজকে শিক্ষিত মনে করি।
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
"মানুষের মাথা বিগড়াইলে হয় পাগল, পাগলের মাথা বিগড়াইলে হয় উন্মাদ আর উন্মাদের মাথা বিগড়াইলে হয় বুদ্ধিজীবী... "
-এগুলো বোকাদের ধারণা
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন: বিএনপি জোট ও আওয়ামী জোট ভুলেই গেছে রাজনীতি কাকে বলে; ওরা ষড়যন্ত্রকেই পুঁজি করে ক্ষমতায় যাচ্ছে, টিকে থাকছে, লাথি খাচ্ছে। সালাহ উদ্দিন বিএনপি মেশিনের গোয়েবলস; এরা মিলিওনিয়ার হয়, বিলিওনিয়ার হয়; মাঝে মাঝে ইলিয়াস আলী হয়ে যায়। সালাহ উদ্দিন অবশ্যই যড়যন্ত্রের শিকার, বিএনপি'র তো অবশ্যই, আওয়ামী লীগেরও হতে পারে।
ইলিয়াস আলী, হারেস চৌধুরী, চৌধুরী আলমেরা কমে গেলে বাংলার জমি একটু সুস্হ নিশ্বাস ফেলতে পারে; কিন্ত কমার সংখ্যার চেয়ে বাড়ার সংখ্যা লাখ গুনে বেশী।
খালেদা জিয়া অফিসে বসবাস করা শুরু করার পর, ড: এমাজুদ্দিন ও ডা: বদরুদ্দোজা খালেদা জিয়ার সাথে অফিসে কথা বলেছেন; পেট্রোল বোমায় মানুষ মরার কারণে অবরোধ বন্ধ করার ব্যাপারে অনুরোধ করেনি।
ড: এমাজুদ্দিন ও ডা: বদরুদ্দোজা আজ সালাহ উদ্দিনের জন্য অশ্রু ফেলেছেন; এরা ২ জনই, আমার ভাষায় রাজনৈতিক ক্লাউন। আমি ব্লগের রাজনৈতিক পোস্টগুলো পড়ি, ড: এমাজুদ্দিনের লেখা পড়ি বিভিন্ন পত্রিকায়; আমার ধারণা, ড: এমাজুদ্দিনের ভাবনা একেবারেই অপক্ক। ডা: বদরুদ্দোজা লেখেন না, উনি বক্তৃতা দেন, উনার বক্তৃতা পানির মতো, কোন আকার নেই।
জাতির জন্য সালাহ উদ্দিনের ভুমিকা নেগেটিভ; যে কোন দগ্ধ নাগরিক সালাহ উদ্দিনের থেকে ভালো নাগরিক। কিন্তু ড: এমাজুদ্দিন ও ডা: বদরুদ্দোজা দগ্ধ মানুষের পক্ষে এখনো কিছু বলেনি; এরা ২ জনও যড়যন্ত্রকারীদের পক্ষের লোক।
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন: সালাহ উদ্দিন মৃত্যুদুতের কাজ করতো, মানুষ মারার জন্য রাজননৈতিক ভাষায় আদেশ দিতো; সালাহ উদ্দিনের বিবৃতির শুরু থেকে শেষ অবধি মোট কতজন দগ্ধ হয়ে প্রাণ হারায়েছেন কে জানে, কতজন পংগু হয়েছেন, কত মহিলা বিধবা হয়েছেন, কত ছেলেমেয়ে মা-বাবা হারায়েছে।
আজকে সালাউদ্দিনের স্ত্রী বলছেন যে, ১০ দিন উনাদের পরিবারে রান্নাবান্না হয়নি, মানুষ খাওয়া দিয়েছেন; ট্রাকের হেলপারের দরিদ্র পরিবারগুলোকে কোন মানুষ কতদিন খাওয়ার দিয়েছে?
সালাহ উদ্দিনের ২ সন্তান বিদেশে পড়ালেখা করেন; দগ্ধদের অনেক পরিবার হাসপাতালে বাচ্ছাদের নিয়ে এসেছেন, যাদের পরণে ময়লা কাপড় চোপড়।
সালাহ উদ্দিনের বিবৃতি শুনে ১৬ কোটী মানুষ কেঁপেছে, দরিদ্র মানুষকে বোমার কথা জেনেও কাজে বের হতে হয়েছে; জেনে শুনে ট্রাক নিয়ে বের হয়ে ট্রাক ড্রাইবার প্রাণ হারায়েছেন।
ড: এমাজ উদ্দিন ঘর থেকে বের হননি, উনার টাকা ভুতে যোগাচ্ছে, উনার কিছু হয়নি; ডা: বদরুদ্দোজার টাকা ভুতে ছাপাচ্ছে, উনি বের হননি।
আসলে শুধু সালাঃ উদ্দিন নয়, শুধু ড: মইন খান, নাহিদ ও মতিয়া ব্যতিত সব রাজনিতৈক নেতা যদি সালাউদ্দিনের মত লুকায়ে যেতো, বাংলাদেশের জন্য ভালো হতো; মানুষের ভীতি কেটে যেতো।
সালাহ উদ্দিন না থাকাতে মানুষকে চিন্তিত হতে হচ্ছে; এত বড় মৃত্যুদুত যদি এভাবে বাতাসে মিশে যায়, আমরা কে, আমরা তো দিনের বেলায় সবার সামনে বাস্প হয়ে যাবো।
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
প্রবালরক বলেছেন: কান-কথা-শোনা-পোষ্ট।
সালাহউদ্দীন কি বলতেন আপনি কখনো first-hand পডেননি।
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
ফয়সাল আহমেদ ইমন বলেছেন: ওয়াচ ক্যাট বলেছেন:কপাল এদেশের (!!!!!) যেখানে সরকারের কর্তাবাবু থেকে শুরু করে এমনকি পাবলিক সার্ভেন্টরা পর্যন্ত এ দেশের পাবলিকদেরকে নিজেদের সার্ভেন্ট মনে করে।
সহমত.........।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের কোন অপরাধ নাই। তারা সবাই ধোয়া তুলসি পাতা। অপরাধ করেই যেখানে রাজনীতিবিদদের ক্ষমা চাওয়ার কোন রেকর্ড নাই, সেখানে অপরাধ না করেও ক্ষমা চাওয়ারতো প্রশ্নই আসে না।
যত অপরাধ সব সাধারণ জনগণের। তাই রাজনীতিবিদরা হরতাল অবরোধে মরে না, মরে সাধারণ জনগণ। আফসোস!