![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
সিরিয়া, মিশর, লিবিয়া ও সৌদীর শিক্ষা ব্যবস্হার লেভেল মোটামুটি খুবই নীচু ছিল গত কয়েক দশক; এসব দেশে সরকারী চাকুরেদের উচ্চ-শিক্ষার জন্য বিদেশে পাঠাতো; পাঠানোর সময় খেয়াল রাখা হতো পরিবারের প্রতি, ও সরকারের সাথে পরিবারের সম্পর্কের দিকে; সরকার পক্ষের না হলে, তাদেরকে দেশের ভিতরেও পড়তে দিতো না, কোন না কোনভাবে পড়ালেখা থেকে সরায়ে দিতো।
মিসরীয়, লিবিয়ীয় ও সিরিয়ান খৃস্টানরা পড়তে বিদেশে যেতে চাইলে সহজে অনুমতি পেয়ে যেতো; ভালো দিক হলো, যারা যেতো, তারা কোনদিনও ফিরে আসতো না; সরকারও তাই চাইতো। মিশর ও সিরিয়ার শিক্ষার হার বেশ ভালো ছিল, কিন্তু মান খুব একটা ছিলো না, এখনও নেই।
সৌদী বর্তমানে তার নাগরিকদের পড়াচ্ছে; বিদেশের অনেক নামকরা ইউনিভার্সিটি ওখানে শাখা খুলেছে; আর সৌদীরা যেকোন সময়ে বিদেশে গিয়ে সরকারী খরচে পড়তে পারে; সৌদীরা সাধারণত বিদেশে থাকতে চায় না, তারা ফিরে আসে।
এই মহুর্তে সিরিয়া মোটামুটি পুরো ধ্বংস হয়ে গেছে; সেখানে একজন আইএস সৈন্যকে সরাতে পুরো গ্রামকে বালিতে মিশিয়ে দিচ্ছে রাশিয়ান ও আমেরিকান বিমান বাহিনী। রাশিয়ানরা এখন চোখ বন্ধ করে আর্টিলারী আক্রমণ করছে; একমাত্র দামাস্কাস ব্যতিত আর কোথায় কোন ইটের চিহ্ন থাকবে না।
সিরিয়ান তরুণরা মোটামুটি সরকার বা বিপক্ষ দলে যোগ দিচ্ছে না; তারা সুযোগ পেলেই পালিয়ে যাচ্ছে; এরা অনেকেই জানে না যে, সিরিয়া ৩০০০ বছরের সভ্যতার ধারক, মাতৃভুমি বলতে তেমন ধারণা মোটামুটি নেই। অশিক্ষিতরা যা দেখে, তার পুরোটও বুঝে না; ফলে, ৩০০০ বছরের কোন প্রভাব তাদের উপর নেই; অশিক্ষিত জনতা দেশের কেহ নয়, আসলে
বাংলাদেশও একই কাজ করছে; তবে, তারা খুবই সুক্ষভাবে করছে; ফলাফল, "বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা শ্রম"।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশও কৌশলে মানুষকে না পড়ায়ে, সস্তা শ্রম বিক্রয় করে কিছু বিলিওনিয়ার তৈরি করছে।
কোন দলের খেলাধুলা?
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৪৪
নতুন বলেছেন: বাংলাদেশও একই কাজ করছে; তবে, তারা খুবই সুক্ষভাবে করছে; ফলাফল, "বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা শ্রম"।
সস্তা শ্রমিক না পেলে সমস্যা তাই কিছু মানুষকে অল্প শিক্ষিত, দরিদ্র রেখে সস্তা শ্রমিক বানাতে হবে। এটা আমাদের দেশের অনেক মানুষও বিশ্বাস করে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
পাকী আমলে সিএসপি, বাংলাদেশের বিসিএস'রা তাই বিশ্বাস করে। এখন এতে সাহায্য করছে গার্মেন্টস শিল্প।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:২৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: ভুজং ভাজং আর বেশি দিন চলবে না। জনগন আস্তে আস্তে সব বুঝতে পারছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭০ সাল থেকে চলে আসতে এই অবস্হা।
আজ মন্ত্রী নাহিদ 'সবার জন্য শিক্ষা' কথাটা উচ্চারণ করেছেন।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশও একই কাজ করছে; তবে, তারা খুবই সুক্ষভাবে করছে; ফলাফল, "বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা শ্রম"।
সত্য কথা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা না বুঝে বলেন, সস্তা শ্রম; কিন্তু বুঝেন না যে, এই শ্রমিকদের জীবন কিভাবে কাটছে।
আজ মন্ত্রী নাহিদ 'সবার জন্য শিক্ষা' কথাটা উচ্চারণ করেছেন।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২০
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: "বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা শ্রম"
এটা না থাকলে আমরা কিছু জায়গায় পিছিয়ে যেতাম। তবে গণহাড়ে সার্টিফিকেট বিতড়নের পক্ষে আমি নই। সারাদিন ফেসবুক আর বিদেশী সিরিয়াল দেখে কিভাবে এ+ পায়, তাই ভেবে পাইনা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ালেখা ধ্বংস করেছে শিক্ষক ও সরকার মিলে।
আজ মন্ত্রী নাহিদ 'সবার জন্য শিক্ষা' কথাটা উচ্চারণ করেছেন।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৩
সূর্য্য আমি! বলেছেন: সূর্য্য আমি! বলেছেন: তোর লাইগা আরেকটা কাব্য
কি জানি কি খেয়ালে, মুতেছিনু দেয়ালে,
সেই দেয়াল চেটেছিলো, গাজী আর শেয়ালে
যা, তোর কমান্ডাররে খুজতে ফাকিস্তান যা পাকী জারজ গাজী ছাগু। তোর কমান্ডার রাজাকারে আছিলো নাকি পাকী আর্মিতে? তার পুটকী চাটতি? নীলখেতের ছাগুফিকেটও কি নীলক্ষেতেই পাইছোস নাকি ইসলামাবাদ থাইকা প্রিন্ট কইরা পাঠাইছে?
খেলা তো শুরুই হয় নাই। পার্ট টু, থ্রি, উইকেন্ড মেগা আমোদপোস্ট কতকিছু বাকী আছে। এইগুলাও মজার। এইখানে তো জাস্ট টোকা দিতাছি। বুইড়া ছাগুরে আঙ্গুলের ব্যায়াম করাইতেছি যাতে খালামনিরে ঠিকমত উংলির পুলক দিতে পারে
টানা কমেন্টামু না। কিছুক্ষন পর পর আইসা গুতা দিয়া যামু। অপেক্ষায় থাকবি কখন আসতেছে, কখন আসতেছে। অপেক্ষা এক আশ্চর্য্য যন্ত্রনার ব্যাপার। তোর সাথে মানসিক গেম খেইলা মজা পাইতেছি। একটা বিকৃত অসুস্থ্য মানসিকতার নিঃসঙ্গ প্রবাসী এবং কর্মহীন বুইড়ার জীবন নিয়া গল্পের প্লটও মাথায় চইলা আসছে। যার বিকৃতিরে দুনিয়া কখনো পাত্তা দেয়নাই আর শেষ সম্বল ছিলো অনলাইনে বমি করা। একদিন সেইটা নিয়াও টানাটানি দেখা দিলো।
এরপর, এরপর কি হইলো?
জানার জন্য অপেক্ষায় থাকুক আমজনতা
োস্বর্নাখালামনির জন্য একটা ছুট্টু শায়েরী। আবার আসলে একটূ শুনাইয়া দিস তো পাকী জারজ গাজী ছাগু
চুতিয়া চুতমারানী, োদা কি তোর সঙ্গে যাবে??
গাজীরে চাটতে দিলে োদা কি তোর ক্ষয়ে যাবে??
ওই কাজেই বিজি থাক। নাইলে আরো নোংরা রুপ দেখবি। সিপি গ্যাং স্টাইল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৫২
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: খুব ভালো হইছে বস ।
কেমন চলছে আপনেগো দলের খেধূলা ।