নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
পারমানবিক যুদ্ধ শুরুর সংকেত পেলে, ৫ মিনিটের মাঝে রাশিয়ার ৯০% মানুষ পাতালে অবস্হিত তাদের জন্য নির্ধারিত স্হানে চলে যেতে পারবে; সেখানে হয়তো বছর বা তারো বেশী সময় থাকার মতো খাদ্য, অক্সিজেন, ঔষধ, ইলেক্ট্রিক, হাসপাতালের ব্যবস্হা আছে; এগুলো তৈরি হয়েছিল 'সোভিয়েত' আমলে; এখন পুটিন যথাসম্ভব এগুলোকে সংস্কার করছে; রাশিয়ার বাকীরা নিকটবর্তী ইনফ্রাস্টাকচারে ঢুকে যেতে পারবে।
চীনের ২০% থেকে৩০% এর ব্যবস্হা আছে বলে মনে হয়; যাদের জন্য ব্যবস্হা আছে, তারা জানে, বাকীরা কিছু জানে না; তবে, সাধারণ ইনফ্রাস্ট্রাকচারে ঢুকে যেতে পারবে বাকী ৭০% মানুষ; কিন্তু এদের সবাই টিকবে না: রেডিয়েশন, অক্সিজেনের অভাব, খাদ্য, ঔষধ ও আলোর অভাবে মারা যাবে বেশীর ভাগ; এদের মাঝে যারা অসুস্হ হবে, চীনা মিলিটারী তাদের হত্যা করবে, চীনারা অসুস্হের পেছনে সময় ব্যয় করার মতো জাতি নয়।
আমেরিকার মিলিটারী, কিছু পলিটিশিয়ান ও মিলিওনারদের জন্য ব্যবস্হা আছে; বাকীদের জন্য কোন ব্যবস্হা নেই; কিছু একেবারে সাধারণ মানুষও নিজেদের জন্য ব্যবস্হা করার চেস্টা করছে। এছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করছে কিনা, সরকার আজো জানায়নি; এবং এই ধরণের কোন কার্যক্রম চোখে পড়েনি। নিউইয়র্কের মানুষ নিজেদের বেইজমেন্ট ও সাবওয়ে ট্রেন লাইনে ঢুকার চেস্টা করবে; কিন্তু প্রবেশের সময় থাকবে না; কারণ, এই ব্যাপারে কোন ট্রেনিং হয়নি, সেখানে থাকর জন্য কোন পরিবেশ নেই, সামন্য বার্থরুমও নেই।
এই তিন দেশের মাঝে আমেরিকার মানুষের জন্য তুলনামুলকভাবে কিছুই নেই।
বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ও প্রাইম মিনিস্টারের জন্য কিছু নেই, সেনা প্রধানের জন্য একটা কমান্ড পোস্ট থাকটে পারে; তবে বেঁচে থাকার মতো কিছু নেই, হয়তো; আপনার কি হবে ভেবে দেখতে পারেন! বর্তমানে যে অবস্হায় আছে বাংলাদেশ, পারমানবিক যুদ্ধ শুরু হলে, যথা সম্ভব সরকার ও মিলিটারী বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৯০%; সেই অবস্হায় মানুষ কি করবে?
সাধারণভাবে ভাবলে, বাংলাদেশ কারো শত্রু নয়; তা'হলে বোমা কেন বাংলাদেশে পড়বে? যুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে হলেও, পারমানবিক বোমার মালিকদের কোন একপক্ষে যেতে হবে; সেই অনুসারে, ভারতও ও পাকিস্তানকে কোন না কোন পক্ষে যেতে হবে; ফলে, পাক ভারত পারমানবিক যুদ্ধের আওতায় আসবে; বাংলাদেশ স্বাভাবিকভাবেই রণক্ষেত্রের অংশ হয়ে যাবে।
যাক, জাতিকে বেঁচে থাকতে হলে, পারমানবিক বোমাকে বুঝতে হবে; সেটার জন্য ট্রেনিং দরকার; মানুষ বোমাকে ও রেডিয়েশনকে বুঝতে পারলে, প্রাথমিকভাবে নিজের পরিবার ও আশেপাশের মানুষের জন্য ভাবার সময় পাবে, পথ খুঁজতে পারবে, ব্যবস্হা নিতে পারবে; তার জন্য মানসিক ও শারীরিক ট্রেনিং দরকার, টেকনোলোজিক্যাল, রিসোর্স, চিকিৎসা ও সারভাইবেল ট্রেনিং দরকার। প্রত্যেক নাগরিককে বছরে কমপক্ষে ২ সপ্তাহ ট্রেনিং দেয়ার দরকার।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্ব এখন ৫ জল্লাদের হাতে, বেঁচে থাকার পথ বের করা দরকার।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: একমত।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষকে বাঁচানোর দিক থেকে বাংলাদেশ সোমালিয়া, সুদান ও ওয়েস্ট আফ্রিকার পর্যায়ে আছে। প্রাইম মিনিস্টার বা মিলিটারী বলেনি যে, জরুরী অবস্হায় সরকার ও সামরিক কমান্ড টিকে থাকবে কিনা!
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: জরুরী অবস্হায় টিকে থাকার শিক্ষা স্কুল পর্যায় থেকে গড়ে তুলতে হবে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সঠিক, সেটাই সহজ উপায়; স্কুল কলেজর ছেলেমেয়েদের শিখাতে পারলে, তারাই আবার বিশাল সংখ্যক মানুষকে ট্রেনিং দিতে পারবে।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কিম জং ছাড়া আর সবাই (ট্রাম্প, পুতিন, শী) জনগণ নিয়ে ভাবে। তাই যুদ্ধ বাজার সম্ভাবনা কম। তবে বাকী বিশ্বের জন্য কিম জং একটা প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার বাকী সবাই এক-ও আছে। কিম জং রা একঘরে হয়ে আছে অনেকদিন ধরেই। এখন তার পতন ঘটানোটাও অপরিহার্য হয়ে গিয়েছে...
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোরিয়নরা বিশ্বে ভালো মানুষের ডেফিনেশনে পড়ে, তাদের একাংশ প্রমাণ করেছে; কিম যে ভয়ংকর মানসিক রোগী, সেটা সে নিজে প্রমাণ করেছে; ২ কোরিয়া ১ হলে, সেখানে শান্তিপ্রিয় ১টি জাতি হবে, বিশ্ব উপকৃত হবে।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
নাজমুল ০৭ বলেছেন: রাশিয়া ৪-৭ অক্টোবর, ২০১৬; ৪০ মিলিয়ন মানুষের মিলিটারি ট্রেনিং দিছে পারমানবিক হামলা হলে কিভাবে বেঁচে থাকতে হবে এবং তাদের জন্য ৫০০০ শেল্টার হাউজ করেছে ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, সবার জন্যই ব্যবস্হা করার চেস্টা করছে পুটিন; তবে, সে যদি বিশ্বের কথা ভাবতো, পারমানবিক অস্ত্র বিলুপ্তির প্রস্তাব দিতো, ১ দিনে মানুষ তার সব অপকর্মকে ভুলে যেতো।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০১
নাজমুল ০৭ বলেছেন: পৃথিবীর ভিতরে শুধু রাশিয়ানরা অধিকাংশ বেঁচে যাবে পারমানবিক হামলা হলে, সেখানে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও বাঁচতে পারবে না তাহলে আমাদের কি হবে ফ্রান্স ?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রধানমন্ত্রী হয়তো কোন ব্যবস্হা করবে, ১৭ কোটীর ব্যবস্হা হবে না; তাই সবাইকে ট্রেনিং দেয়ার দরকার।
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: " ট্রেনিং দরকার" বিষটি ভাববার মত।
তবে যারা একবারেই অচেতন থাকবে তাদের ভাগ্য কি আর আশা তকরা যায়?
তবে অনেক বিকল্প ব্যবস্থা নিয়ে ওয়াল্ড এলিটরা ১০০% প্রস্তুত ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ধনীরা সোভিয়েত আমল থেকে পদক্ষেপ নিয়েছে, মানুষকে জানতে দেয়নি; বিশ্বের সাধারণ মানুষ তো দুরের কথা অক্সিজেনও কমে যাবে।
৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: মানুষ চাইলে এই পৃথিবীটাকে আক্ষরিক অর্থেই স্বর্গ বানাতে পারতো। কিন্তু মানুষের কিছু সমস্যা আছে "তার সুখে থাকতে ভুতে কিলায়।"
আপনার লিখা আমার ভাল লাগে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৃস্টির শুরু থেকে পৃথিবী স্বর্গ হিসেবেই ছিলো; সামনে কোন একদিন ভয়ংকর নরকে পরিণত হতে পারে; তাই সবাকে টিকে থাকার সুযোগ দিতে হবে।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: কোরিয়া আইসা মনে হয় ভাল ই ফাইসা গেছি। তবে এখানকার ব্যবস্থা কিছুটা ভাল।সাবওয়ে গুলোতে সাধারণ এর জন্য অক্সিজেন ম্যাস, যুদ্ধ পূবে অবস্থায় সাইরেন বাজিয়ে এলারট করা, আবার যুদ্ধ অবস্থায় এক মাস পর সাবওয়ে গুলোতে সরকারীভাবে খাবারদাবার দেওয়া। তবে বৃদ্ধ মানুষ ছাড়া কেউ ই যুদ্ধ নিয়ে সংকিত নয়। জীবন চলাচল ও নরমাল।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভয় পাবেন না, দ: কোরিয়া তৈরি আছে, মানুষকে রক্ষা করার ব্যবস্হা আছে। উ: কোরিয়া হয়তো মিসাইল বা প্লেইন উড়ানোর সুযোগ পাবে না; মানুষের কথা শুনেন, সংবাদের দিকে খেয়াল রাখবেন; অবস্হা খারাপের দিকে গেলে বুঝতে পারবেন।
দক্ষিনের মানুষ কি উত্তেরে সাথে এক হতে চায়?
১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০১
নাজমুল ০৭ বলেছেন: মিলিটারি ট্রেনিং এর পাশাপাশি শেল্টার হাউজ লাগবে । আর আমাদের হাতে খুব বেশি সময় নাই মনে হয়, সেই ১৯৪৫ সালে পারমানবিক বোমা মানবজাতির বিরুদ্ধে ব্যাবহারিত হয়েছে, এর মধ্যে অনেক সময় পার হয়ে গেছে ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের ন্যাশনাল সিকিউরিটির বানরেরা এখনো কলাগাছে ঝুলছে।
১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: কিছু মানুষ এক হতে চায়, আবার কিছু এর বিপক্ষে। কেননা দুই দেশ এক হলে তাদের ইকোনমিতে ধস নামবে। এই দেশ এর মানুষের দেশ প্রেম অবাক করার মত। ইয়ং জেনারেশন বলছে যুদ্ধ হওয়া প্রয়োজন তাদের পরবতী জেনারেশন এর সুরক্ষার জন্য। প্রকতপক্ষে যুদ্ধ উওর এর পারমাণবিক বোমা ছাড়া আর কিছু ই নাই, যুদ্ধ জেতা তাদের জন্য অসম্বভ। তারা আত্তঘাতি।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন, রাশিয়া ও আমেরিকা চাহে না যে, কোরিয়ানরা শক্তিশালী হোক, সেজন্য এক হতে দেয় না; কোরিয়ানদের দরকার ছিলো ১ বিলিয়ন খরচ করে কিমদের পরিবারকে লুকায়ে ফেলা, তাতে ১ হয়ে যেতো; অর্থনীতিতে প্রথম ৫/১০ বছর কস্ট হবে; তারপর এখন থেকেও শক্তিশালী হয়ে যাবে।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৫
TaবিZ FaরুK বলেছেন: সারা পৃথিবী থেকে সেনাবাহিনী বন্ধ করে দেয়া উচিত। আর যুদ্ধ হবে না কোথাও।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৪০টি দেশের মানুষ এই ইস্যুতে এক হওয়া দরকার; আমেরিকান, চীনা ও রাশিয়নদের সাথে সব লেনাদেনা বন্ধ করে দেয়ার দরকার।
১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৩৪
ইফতি সৌরভ বলেছেন: আমাদের দেশের ছাত্রছাত্রীদের জন্য B.N.C.C. এর ট্রেনিং বাধ্যতামূলক করা উচিত । তরুণ সমাজের জন্য এর গুরুত্ব অপরিসীম এবং অপরদিকে বর্তমান প্রচলিত ছাত্র রাজনীতি দেশের জন্য ধ্বংসাত্মক! আমাদের জন্য ভাবার কেউ নেই, প্রস্তুতি আমাদের নিজেদেরকে নিতে হবে। যাদের দেশপ্রেম সর্বোচ্চ হবার কথা তাদের কাছে ছিটেফোঁটাও নেই, কিছু থাকলে সেটুকুও বিক্রি করতে প্রস্তুত ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৬ বছরের উপরে, সবাইকে সামরিক ট্রেনিং দেয়ার দরকার।
১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এই ট্রেনিং এর জন্য একটা বড় মাপের বাজেট দরকার । এটা কি শিক্ষা মন্ত্রনালয় থেকে করা হবে না প্রতিরক্ষা মন্ত্রালয় হতে করা হবে নাকি সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয় হতে বাস্তবায়ন করা হবে । শুধু ট্রনিং দিলে্ইতো হবেনা, শেলটার নেয়ার জন্য বিশাল একটা ইনফ্রাট্রাকচারও সৃষ্টি করতে হবে । এর জন্যও প্রয়োজন হবে বিশাল মাপের বড় বাজেটের । এই বিপুল পরিমাণ অর্থের সংস্থান কিভাবে হবে । বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্পখাত হতে ( Foreign aided project) এ ধরনের বড় প্রকল্পের অর্থায়ন আসে ।তাই এই ট্রেনিং প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যদি বৈদেশিক সাহায্য পাওয়া যায় আর এই প্রল্পের আওতায় প্রকল্প বাস্তবায়ন সংষ্লিষ্ট আমলারা যদি পরিবার পরিজন সহ ঘন ঘন বিদেশে যাওয়ার সুযোগ পায় তাহলে ধরে নিতে পারেন এই প্রশিক্ষন কর্মসুচী প্রকল্প ওয়ান টুর মধ্যে শুরু হয়ে যেতে পারে !!!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, চীন, রাশিয়া ও আমেরিকা থেকে ঋণ চাইতে হবে, ফানি ব্যাপার।
বাংলাদেশ থেকে চীৎকার তোলা দরকার, "বোমাবাজদের সাথে সকল যোগাযোগ বন্ধ হোক"
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪৪
blogermassud বলেছেন: যাক, জাতিকে বেঁচে থাকতে হলে, পারমানবিক বোমাকে বুঝতে হবে; সেটার জন্য ট্রেনিং দরকার; মানুষ বোমাকে ও রেডিয়েশনকে বুঝতে পারলে, প্রাথমিকভাবে নিজের পরিবার ও আশেপাশের মানুষের জন্য ভাবার সময় পাবে, পথ খুঁজতে পারবে, ব্যবস্হা নিতে পারবে; তার জন্য মানসিক ও শারীরিক ট্রেনিং দরকার, টেকনোলোজিক্যাল, রিসোর্স, চিকিৎসা ও সারভাইবেল ট্রেনিং দরকার। প্রত্যেক নাগরিককে বছরে কমপক্ষে ২ সপ্তাহ ট্রেনিং দেয়ার দরকার।
খুব জটিল ও ইমপডেন্ট কিছু কথা লেখখছেন ।সহমত।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো নিয়ে আলাপ করার দরকার; অন্যথায় বাংগলাদেশী থাকবে না ধরণীতে
১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৫৫
নাইম রাজ বলেছেন: আপনার সব লেখাই সময় উপযোগী লেখা,তাই লেখাগুলো মনযোগ দিয়ে পড়ি এবং কিছু জ্ঞান নেয়ার চেষ্টা করি।
ধন্যবাদ এরকম আলোচনামূলক লেখার জন্য।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি সমকালীন প্রসংগ আনার চেস্টা করি, ব্লগারেরা আলাপ করেন, এভাবেই ভাবনার পরিধিকে বাড়তে হবে।
১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার কথার যুক্তি আছে, প্রশিক্ষণ দরকার।
কিন্তু পারমাণবিক বোমা তো এক বিধ্বংসী বোমা, যেখানে পরে সেখানে আর কোনো অস্তিত্ব থাকেনা!
আসে পাশে কোনো দেশে পারমাণবিক বোমা হামলা হলে তার রেডিয়েশন ছড়িয়ে অনেক ক্ষতি সাধন হতে পারে কারণ এর যে প্রতিক্রিয়া তা সবাই কম বেশি জানি।
সে ক্ষেত্রে উন্নততর প্রশিক্ষণ সহ রেডিয়েশন ঠেকানোর ও প্রস্তুতি দরকার।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিশ্বে যদি পারমানবিক যুদ্ধ হয়, যারা বেঁচে থাকবে, তাদের থেকে ৮০/৯০ ভাগ পরে রেডিয়েশনের কারনে মরে যাবে; মানুষ জন্ম দেবে অসুস্হ বিকলাংগ শিশু, বিশ্ব হয়ে যাবে দোযখ।
তবুও বাঁচার পথ জানার অধিকার আছে মানুষের।
১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সাধারণভাবে ভাবলে, বাংলাদেশ কারো শত্রু নয়; তা'হলে বোমা কেন বাংলাদেশে পড়বে? যুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে হলেও, পারমানবিক বোমার মালিকদের কোন একপক্ষে যেতে হবে; সেই অনুসারে, ভারতও ও পাকিস্তানকে কোন না কোন পক্ষে যেতে হবে; ফলে, পাক ভারত পারমানবিক যুদ্ধের আওতায় আসবে; বাংলাদেশ স্বাভাবিকভাবেই রণক্ষেত্রের অংশ হয়ে যাবে।
ভয় লাগে তো
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
পারমানবিক যুদ্ধ না হওয়ার সম্ভাবনা আছে; তবে, পুটিন, শী জিনপং, ও ট্রাম্প সৃস্টির আদিকাল থেকে জন্ম নেয়া সেরা অমানব; এদের সবার জন্য সুযোগ করে দিচ্ছে উ: কোরিয়া ও ইরান।
যুদ্ধ হবে না, ধরে নিয়েও জাতিকে ট্রেনিং দেয়ার দরকার।
১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
রক বেনন বলেছেন: ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করতে পারলে অবশ্য ভালই হবে। ট্রেনিং এর নামে বিদেশ থেকে কিছু টাকা পাওয়া যাবে, সেই টাকা ইচ্ছেমতন হরিলুট করা যাবে। তার আগে হাতে কলমে ট্রেনিং দেখার জন্য বেশ কিছু লোক স্ত্রী পুত্র কন্যা সমেত সরকারী অর্থে সরকারী সফর নামক বিদেশ যাত্রার সুযোগ পাবে।
ভালো একটা ব্যাপার তুলে এনেছেন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন জাতি যে অবস্হায় আছে, কিছু ঘটলে ১জনও বাঁচবে না
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জাতিকে বেঁচে থাকতে হলে, পারমানবিক বোমাকে বুঝতে হবে; সেটার জন্য ট্রেনিং দরকার; মানুষ বোমাকে ও রেডিয়েশনকে বুঝতে পারলে, প্রাথমিকভাবে নিজের পরিবার ও আশেপাশের মানুষের জন্য ভাবার সময় পাবে, পথ খুঁজতে পারবে, ব্যবস্হা নিতে পারবে; তার জন্য মানসিক ও শারীরিক ট্রেনিং দরকার, টেকনোলোজিক্যাল, রিসোর্স, চিকিৎসা ও সারভাইবেল ট্রেনিং দরকার। প্রত্যেক নাগরিককে বছরে কমপক্ষে ২ সপ্তাহ ট্রেনিং দেয়ার দরকার। ঠিক বলেছেন।