নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের বিভক্তি ও তেলের ডলার অস্ত্রের চাহিদা বাড়াচ্ছে

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১



কিছুক্ষণ পর, সৌদীতে ৫০ মুসলিম দেশের নেতারা আমেরিকান প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করবে; আলোচ্য বিষয়, "জংগী দমন"; ট্রাম্প সেখানে বক্তব্য রাখবে। সৌদী টেলিভিশন লাইভ দেখাচ্ছে এখন; মুসলিম দেশের নেতারা হলে প্রবেশ করছে। ধরে নিলাম, এই ৫০ দেশ কোন না কোনভাবে জংগী নিয়ে সমস্যায় আছে, অথবা ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে! ঠিক আছে, এই ৫০ দেশ যদি জংগী নিয়ে সমস্যায় থাকে, তারা বসুক, কিন্তু আমেরিকান প্রেসিডেন্টকে কেন সেখানে থাকতে হবে? এই মুসলিম দেশগুলো নিজেরা বসে এই সমস্যার সমাধান নিয়ে কথা বলছে না কেন?

তারা নিজেরা একত্রে বসতে পারছে না; কারণ, তারা ধর্মীয়ভাবে বিভক্ত: শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, কু্দী ও আহমেদিয়া; আবার, এদের নেতৃত্ব দিচ্ছে সৌদী কিংবা ইরান; এবং সৌদী ও ইরান সমস্যা এমন পর্যায়ে আছে যে, আমেরিকা সৌদীর পক্ষে না থাকলে, বহু আগে ইরান সৌদী রাজত্বের অবসান ঘটাতো; কমপক্ষে মক্কা মদীনা দখল করে নিতো; প্রতিটি ইরানী মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে যে, সৌদী রাজ পরিবার অন্যায়ভাবে মক্কা মদীনা দখল করে নিয়েছে।

সৌদী আরব আমেরিকার সাহায্য নিয়ে, ৩৫ মুসলিম দেশকে তাদের দলে নিয়েছে; কিন্তু এই ৩৫ দেশেও শান্তি নেই; যেমন, পাকিস্তান সৌদীর পক্ষে থাকার পরও, সেখানে সৌদী ডলারের জংগী আছে, আবার ইরানী ডালারের জংগীও আছে; স্বয়ং পাকী সরকার সৌদীর ডলার পাচ্ছে এদের দমন করার জন্য।

সৌদীদের ইয়েমেন আক্রমনে সাধারণ মানুষের উপর বোম্বিং কোন পর্যায়ে পড়ে? সৌদী সরাসরি সাধারন মানুষের উপর বোমা ফেলেছে; সৌদীর পাইলটেরা যেখানে বিল্ডিং দেখেছে সেখানে বোমা ফেলেছে; তারা কাকে টার্গেট করেছিলো, সরকার, সেনা বাহিনী, নাকি শিয়াদের?

ইরান, সৌদী ও আমেরিকার কারণে সিরিয়ায় ৪ লাখ মানুষ প্রাণ হারায়েছেন, ১০ লাখ মানুষ আহত হয়েছে; ৪ মিলয়ন মানুষ পালিয়ে গেছে; একা লেবাননে ৪ লাখ শিশু প্রবেশ করেছে সিরিয়া থেকে; এটা কি তেলের যুদ্ধ, নাকি শিয়া সুন্নীর যুদ্ধ?

আজকে ট্রাম্প ৫০ দেশকে সোদী ও ইরানের পক্ষে ভাগ করবে, যাতে আগামী ১০/২০ বছরেও জংগী সমস্যার ও শিয়া সুন্নী যুদ্ধের অবসান না ঘটে! গতকাল ১ দিনে ট্রাম্প ১০৯ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রয় করেছে; আজকে, ৫০ জাতির সাথে আমেরিকানরা অস্ত্র বিক্রয় নিয়ে কথা বলবে।

আমেরিকা চাহে না যে, ৫০ দেশের সবাই সৌদীর পক্ষে যাক; আজকে তারা এমনভাবে কন্ট্রোল করবে যাতে কিছু অংশ আমেরিকার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ইরানের পক্ষে চলে যায়; আমেরিকার জন্য শক্তিশালী ২ মুসলিম পক্ষই ভালো; ওরা একা শক্ত সৌদী জোট দেখতে চাহে না।

মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল বিশ্লেষন, ভাল লাগল। ধন্যবাদ।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এতটুকু দেখতে পাচ্ছি; আমার মনে হয়, আমেরিকা মুসলমানদের কাছে অস্ত্র বিক্রয় করে যাবে আরো কয়েক দশক।

২| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: দেখাই যাক কি হয়ল

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেখতে থাকেন; পরিক্ষায় ১০০'র মাঝে ১১০ পেয়েছেন?

৩| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: শিয়াপন্থীরাই মনে হয় যত প্রব্লেমের সৃষ্টি করছে। সুন্নীদের মাঝে কোন বিভেদ নেই।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



অবশ্যই, অবশ্যই; এবার নিজকে দিয়ে বুঝেন, কি করে আমেরিকা ৩৫০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রয় করছে সৌদীর কাছে! শিয়াদের মেরে ফেলা উচিত, কি বলেন?

৪| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: সেটা রেজাল্টেই বলে দিবে কত পাইছি। পরীক্ষা এখনো চলমান।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এতদিন পরীক্ষা চলছে? টেক্সট বইটই কেনার কথা ভাবছেন তো?

৫| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: ঘটনা হইলো, টেক্সট বই বছর খানেক আগেই কিনছি। এতদিন বস্তার ভিতরে ছিলো। পরীক্ষা উপলক্ষে সেগুলো আলো বাতাসের মুখ দেখেছে

পরীক্ষা সবে ৩টা হইলো, আরো ৪টা বাকী আছে। যার ৩টাই আবার রোজার মধ্যে হবে।

শিক্ষক দের আন্দোলনের জন্য একটা পরীক্ষা পিছিয়েও গেছে।

আর ভাল্লাগেনা ভাই এসব পরীক্ষা নামক উৎকট ঝামেলা।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


পরীক্ষার পর বইগুলো দান করে দিয়েন, কিলোগ্রাম হিসেবে বিক্রয় না করলে ভালো হবে।

বস্তার থেকে বের করার ফলে বইগুলো পুরান হয়ে গেলো!

৬| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ ।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


চেস্টা করে যাচ্ছি

৭| ২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: শিয়াদের মেরে ফেলার কথা বলিনি। ব্রিটেন তাদের এমনিতেই বাঁচিয়ে রাখবে।

আর শিয়া-সুন্নী বিভেদ থাকবেই যতদিন না তারা নিজেদের শিয়া নাম এবং আইডিয়োলজি জিইয়ে রাখে।

২১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আইডিয়োলোজী মরে না, সময়ের সাথে বদলায়।

৮| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: মারামারি লেগেই থাকবে, শুধু গরিব মরবে।

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাশার থেকে ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট সবাই বেঁচে আছে, মারা গেছে সাধারণ মানুষ, যারা প্রতিদিন কাজে যেতো, পরিবারের জন্য আয় করতো; সিরিয়ায় সৈন্যরাও তেমন মরেনি

৯| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সৌদিরা নাকি ট্রাম্প কন্যাকে নিয়েই বেশি আগ্রহী! এটা কি ব্যবসায়ী কারণে ? নাকি অন্য কিছু? আজ একটা খবরে দেখলাম।

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মেয়েটা সুন্দরী, যা হাতে নেয় বিক্রয় হয়ে যায়; সৌদীরা এটম বোমাও কিনবে ঐ মেয়ে থেকে

১০| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সেসব বলে লাভ নেই।

শিয়া-সুন্নী-কাদিয়ানী, তিন দলের আইডিয়োলজি ভিন্ন ভিন্ন।

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


"শিয়া-সুন্নী-কাদিয়ানী, তিন দলের আইডিয়োলজি ভিন্ন ভিন্ন। "

-৩ দলের সব ভরসা অস্ত্র, প্রার্থনা নয়

১১| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ৩ দলের সব ভরসা অস্ত্র, প্রার্থনা নয়

অন্যদের কথা জানি না, ইসলাম প্রচারের জন্যে সঠিক সুন্নাহ অনুসারীদের অস্ত্রের দরকার নেই। তবে, শত্রুদের হাত থেকে বাঁচার জন্যে মুসলিমদের অস্ত্রের প্রয়োজন আছে। কেন, বাংলাদেশ কি চীনের কাছ থেকে সাবমেরিন কিনেনি নিজেদের বাইরের আগ্রাসন থেকে বাচানোর জন্যে?

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো উদাহরণ দিয়েছেন, বাংলাদেশ সাব মেরিণ কিনেছে; সাব মেরিণ কিনাটা অন্যায়, যেখানে ৪০ লাখ শিশু "টোকাই" নামে পরিচিত।

আপনি কি অর্থনীতির ছাত্র?

১২| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

কানিজ রিনা বলেছেন: এই সব অস্ত্র বিক্রি করার চাইল। বন্ধুত্বর
মূখোশ পরে মুসলিমদের ভিতর বিভেদ ধরে
রাখতে পারলেই অস্ত্র ব্যবসা জমজমাট।
এই সহজ পদ্ধতি ট্রাম ভালই আয়ত্ব্য করবে।
ধন্যবাদ,

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলিমদের ভেতর বিভেদ ওরা সৃস্টি করেনি, শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, কুর্দ ও আহমেদিয়া মুসলমানদের সৃস্টি; ওরা বিভেদের সুযোগ নিচ্ছে

১৩| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

বাংলাদেশ সাব মেরিণ কিনেছে; সাব মেরিণ কিনাটা অন্যায়, যেখানে ৪০ লাখ শিশু "টোকাই" নামে পরিচিত।

টোকাইরা কক্ষনই সাবমেরিন কেনায় বাধ সাধেনি। বরং, গর্বে বুক ফুলিয়েছে, সাহসে বলিয়ান হয়েছে।

আর, যে সাবমেরিন কেনার বিরোধিতা করে, সে জাতির শত্রু। কারণ, সে চায়, বাংলাদেশ নেভি বারবার মিয়ানমারের হাতে মার খেয়ে পিছিয়ে আসুক।

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মগজ নেই, এটাই সবকিছুর রং বদলায়ে দিয়েছে! টোকাইরা জানে যে, বাংলাদেশ সরকার সাবমেরিণ কিনেছে? জাতি আগাছায় ভরে গেছে!

১৪| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: বললাম তো, আপনি জাতির শত্রু।

২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ আগাছায় ভরে গেছে; ১৯৭১ সালে আমেরিকা বাংগালীদের আক্রমণ করেনি; ১৭ কোটী বাংগালীকে ভারতও ভয় পায়; ৬ কোটীর দেশ বার্মা বাংলাদেশের সামনে ছাগল থেকেও ছোট; দেশ আগাছায় চরে গেছে!

১৫| ২১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আমার উত্তর ঐ একই- আপনি জাতির সাথে শত্রুতা করছেন অথবা শত্রুতার ভান করছেন।

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


মানুষের যায়গা নেই, দেশে বুনো মহিষের পাল বাড়ছে; ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র ছোট কলমীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে!

১৬| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ইরান ছাড়া বাকী আরব দেশগুলো সৌদির সাথে মোটামুটি ভালো সম্পর্ক। সৌদেকে তারা মানেও । ইরান একটা আইডোলজির কারণে সৌদির বিরোধীতা করছে। অথচ তাদের উচিত ইসলামের কারণে হলেও সৌদির সাথে সহাবস্থান করা। ইরানকে বোঝা উচিত, যতদিন সৌদির ঘনিষ্ট মিত্র আমেরিকা থাকবে ততদিন তার মুসলিম বিশ্বের নেতা হওয়ার সম্ভাবনা কম। আর ইরান কখনো সৌদি রাজতন্ত্র পতন করালেও ইরানকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশগুলো সমর্থন দিবে না। ট্রাম্প কিংবা আমেরিকানরা ফায়দা নিবেই...

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইরানীদের একমাত্র লক্ষ্য সৌদী ও ইজরায়েলের পতন; এটা কি একটি ঐতিহাসিক জাতির স্বপ্ন হতে পারে? আমেরিকা সেই সুযোগে আরবদের ডলারগুলো বাড়ী নিয়ে যাচ্ছে।

১৭| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিশ্লেষণে অনেক সত্য কথা বলা হয়েছে। মুসলিম বিশ্ব কখনো নিজেদের সমস্যা মেটাতে পারবে না এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো সমস্যা মেটাতেও দিবে না।

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাবতে পারেন, শুধু ট্রাম্পের সাথে দেখা করার জন্য ৫০ দেশের নেতা হুমড়ি খেয়ে পড়েছে আজকে!

১৮| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সত্যকে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেছেন। যথাযথ পোষ্ট।

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


চেস্টা করে যাচ্ছি, দেখা যাক ব্লগারেরা কি ভাবেন।

১৯| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমেরিকা বলে জঙ্গী ঠেকাও এই কথা ওদের মুখে মানায় না! সবচেয়ে বড় জঙ্গী মদদ দাতাই হলো তারা।
ভুতের মুখে রাম নাম টাইপ কাব্য!!!

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা আরবদের ডলার নিজের পকেটে নেয়ার অনেক কৌশল জানে; তবে, আমেরিকানরা জংগী পালন করে না।

২০| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: তারা নিজেরা একত্রে বসতে পারছে না; কারণ, তারা ধর্মীয়ভাবে বিভক্ত এটাই হচ্ছে মুসলমানদের উপরে উথার সবছেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা!! মুসলমানরা যেন এক না হতে পারে তার জন্য কত বড় ষড়যন্ত্র করে রাখছে এই ইহুদিরা।

পাকিস্তানে বলেন বা যেকোনো দেশেই বলেন জঙ্গি ডলার কিন্তু ইসরায়েল ও আমেরিকাই দেয়
একটা কথা বুঝেন, ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বলে বোমা মারে ইসলামে কোথাও এমন নির্দেশ নাই যে জোর করে ধর্ম পালন করাতে হবে। অথচ জঙ্গিরা কাছাকাছি ইসরায়েল হামলা না করে দূর দূরান্তে হামলা করে মুসলিমদের আরও বিভ্রান্তিতে ফেলে।
বুঝেন তাহলে জঙ্গি কারা বানায়।

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ কোটী ৪০ লাখ ইহুদী যদি ১৭০ কোটীকে "যড়যন্ত্র দ্বারা কাবু করতে পারে", তাদেরকে আল্লাহের বিশষ বান্দা হিসেবে মেনে নেয়ার দরকার; ইহুদীরা নিজদের বিশেষ উম্মত হিসেবে ভাবে!

একই সুরা 'ফাতেহার" ১৫০ কোটী অর্থ আছে; ইসলামের শুরুও নেই, শেষও নেই, এটা ইনফাইনীট ও অনন্ত; মুসলমানদের কাছে স্বয়ং শয়তানও অসহায়।

২১| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ব্লগে রাজা উজিরিও বিশ্লেষণ যত সহজ , বাস্তবে রাষ্ট্র পরিচালনা এতো সহজ নহে ! রাষ্ট্র যাহারা পরিচালনা করে তাহাদের মাথায় গোবর পোড়া নহে , তাহারা ভালো মানুষ না হইতে পারে, বুদ্ধির কমতি নাই। পরিস্থিতির কারণে অনেক সময়ই তাহাদের অনেক কিছুই করিতে হয় যা নিতান্তই আবালীয় মনে হয়। আমাদের কর্মক্ষেত্রেও অনেক সময় আবালীয় কর্মকান্ড করিতে হয়, এমনকি বুদ্ধুজীবীরাও করিয়া থাকে !

আরবদের যাহারা মাথা মোটা বলিয়া থাকে আমার কাছে তাহাদেরই আবাল মনে হয়। তাহারা লরেন্সের যুগে পড়িয়া আছে ! আরবদের নতুন প্রজন্ম সম্মন্ধে তাহাদের কোনো ধারণাই নাই ! আরবদের নতুন প্রজন্ম পশ্চিমা শিক্ষায় উচ্চশিক্ষিত। তাহারা অস্ত্র কিনিতেছে এমনি নহে। অন্ধ না হইলে সকলেই বুঝিতে পারিবে বিশ্ব আরেকটি মহা সমরের জন্য প্রস্তুত হইতেছে। সেখানে অস্ত্রসম্ভার না বাড়াইয়া আবালীয় চিন্তা এমনকি ফহিন্নির পোলা ভারতও করে না ! দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিরে শান্তির বারতা , দারিদ্র বিমোচনের নসিহত শোনাইয়া নিজের দেশ অস্ত্রসজ্জিত করা অনেকটা সাধারণ মানুষের অস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা দিয়া নিজ দলের ক্যাডারদের অস্ত্র সজ্জিত করার মতো মনে হয়।

আর শিয়ারা সারাজীবন বেঈমানিই করিয়া গেলো। উহাদের উপরে ফিটফাট , ভিতরে সদরঘাট ! ধর্ম সম্পর্কে ধারণা আছে এমন ব্যাক্তি মাত্রই জানে শিয়ারা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড , পার্ভার্ট। সারা বিশ্বে ইসলামের নামে বজ্জাতি ইহাদের দাড়াই সূচিত। ইরানে আকাম কুকাম সবই চলে। আমাদের ছাগুরা যদিও ইহাদের সমর্থন করে , তাহাদের মতন বিপ্লব সংগঠনের স্বপ্ন দেখে, কিন্তু তাহাদের অবস্থা কতটুকু জানে তাহা সংশয় আছে। মুসলমান বিশ্বের ইহুদিরা কখনো সেই দেশের প্রশংসা করে না , কিন্তু ইরানের ইহুদিরা করে। উপরে উপরে ইহারা আমেরিকা , ইহুদি বিরোধী কিন্তু তলে তলে গলায় গলায় দোস্তি ! আরব ইসরাইল কোনো যুদ্ধেই একারণে ইরানের বলিষ্ঠ ভূমিকা নেই।

সামনে যে মহা সমর আসিতেছে , যাহা আসলে ধর্মযুদ্ধ হইবে , তাহা ইহুদি , খ্রিস্টান , মুসলমান সবাই জানে, বিশ্বাস করে। ইহা সংঘটিত হইবেই। যেকোনো চেহারায় উহা শুরু হইলেও তাহা শেষপর্যন্ত ধর্মযুদ্ধেই গড়াইবে। সেই যুদ্ধে ইরানের ভূমিকা বিভীষণেরই হইবে। তাই অস্ত্র সংগ্রহ করিয়া , জোট গঠন করিয়া আরব ঠিকই করিতেছে। আমাদের সরকারেরও অস্ত্র সংগ্রহ করা , সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো উচিত। অর্থনৈতিক উন্নতির সাথে সাথে দারিদ্রবিমোচনেও জোর দিলে ভালো হইবে। অন্ততঃ দারীদ্র ব্যাবসায়ীরা ভাতে মারা যাইতো !

২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরবদের নতুন প্রজন্ম "ওয়ার্ল্ড ট্রেইড সেন্টারে ও পেন্টাগণে বোয়িং ঢুকায়ে দিয়েছেন"; আশাকরি, ওদের সাথে আপনার বন্ধুত্ব ছিলো না।

২২| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: তবে, আমেরিকানরা জংগী পালন করে না। কথাটা ভুল, গবেষণা কইরেন, Iron man মুভিটা দেইখেন বুঝতে পারবেন। জঙ্গী ওরাই ট্রেনিং দেয় বানায়। লাদেন আর আই এস ওদেরই বানানো, বলতে পারেন ষড়যন্ত্র।


মুসলমানদের কাছে স্বয়ং শয়তানও অসহায়। এই কথাও ভুল, শয়তান মুসলমানদেরই সবচেয়ে বেশি ধোকা দেয় কারণ বাকি গুলো শয়তানের ধোকায় পরে আছে , বুঝলেন ভাই।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আইএস এক অপুর্ব সৃস্টি! শুরুতে এরা প্রতনত: সাদ্দামের এলিট বাহিনীর সুন্নী লোকজন ছিলেন, আমেরিকা ও তদের নিযুক্ত ইরাকী সরকারের বিপক্ষে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য চেস্টা করেছিল; কিন্তু ইরাকে ইরানী ও ইরাকের শিয়াদের রোষানলে পড়ে তারা আমেরিকান বাদ দিয়ে শিয়াদের বিপক্ষে লেগে যায়; এরপর, হঠাৎ করে, ইউরোপের বিক্ষুদ্ধ শিক্ষিত টেকনোলোজী জানা আরবেরা যোগ দেয়; এরার তারা সুন্নীদের রক্ষক হয়ে যায়; সেখান থেকে খিলাফত প্রতিস্ঠার চেস্টা; ২০১২-২০১৩ সালে তারা সিরিয়ার সুন্নীদের রক্ষায় যুদ্ধ শুরু করে, যা আবার বাশার বিরোধীদের সাথে মিলে যায়; এদিক থেকে তারা আমেরিকার সাথে মিলেছে; আমেরিকা সিরিয়ার সুন্নীদের অস্ত্র দিচ্ছিল।

২৩| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমেরিকার জাতীয় সংগীতে আছে, 'কোনো অস্ত্র নয়, কোনো যুদ্ধ নয়' দেখেন ওরাই সবচেয়ে বেশি যুদ্ধ বাধায়, আর সৌদিতে গেছে অস্ত্র বিক্রি করতে।
যখন সরাসরি না পারে খোঁচা দিয়ে লাগায়, উশৃঙ্খল জাতি করে বলে আর কি।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকান ক্যাপিটেলিজম বেকুব ধনীদের টাকা নিয়ে নেয় কৌশলে।

২৪| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৫২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সৌদি আরবের অস্ত্র কেনাটাই সবাই দেখছে!! এর পিছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলটাও তো কম না।। মুসলিম বিশ্ব তথা নিজেদের ভিসার সমস্যা।। আমেরিকান ব্যাবসায়ীদের বিশাল বিনিয়োগের বদলে নিজেদের নিরাপত্বা ক্রয়সহ আরো তো অনেক কিছু।। ভেবে দেখবেন।।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


সৌদিরা ও ইরান সমটসজ্জা করছে; ওদের বিবাদ কি নিয়ে? আমার মতে ধর্ম।

২৫| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৫১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনি অনলাইনে কিন্তু আমার মন্তব্য এতিম!! আর লোক হাসিয়েন না।। কেউ বুঝে না কি!!??
ভাল থাকুন সর্বদা।।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি সামু থেকে লগ-আউট করি না, স্যরি।

২৬| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ২:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ব্লগ বলছে আপনি অনলাইন!! তবুও উত্তর পেলাম না!! ভাল করেই জানেন আমাকে।।এখন চলে যাচ্ছি কিন্ত এরপর আর কোন উত্তর গ্রহনযোগ্য হবে না।। কারন আপনি আসলেই হিটসিকার!! এখানেই আমার ভুল।।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ৩:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি লগ-আউট করিনা কোন সময়; ফলে, মনে হতে পারে যে, আমি ২৪ ঘন্টা অনলাইনে; আজকে ২.৫ ঘন্টা বাহিরে ছিলাম, এসে আপনার কমেন্ট দেখছি, স্যরি! আমি কমেন্ট পেলে, সাথে সাথে উত্তর দেয়ার চেস্টা করি।

২৭| ২২ শে মে, ২০১৭ ভোর ৪:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ট্রাম্প বলেছেন নিজের নিজের দেশের মাটি থেকে সন্ত্রাসবাদকে মুছে ফেলতে সব রাষ্ট্রকেই এ বার সক্রিয় হতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের বার্তা— প্রত্যেক ইসলামিক রাষ্ট্রকেই এ বার নিজের নিজের দেশে বাড়তে থাকা উগ্রপন্থা রোখার জন্য উদ্যোগী হতে হবে। এখন দেখবেন বাংলাদেশে কেমন করে সরকার জঙ্গী আস্তানা খুঁজে বেড়ায় ।!!!

প্রত্যেক দেশ এমনিতেও অস্র কিনত তাদের নীজের প্রয়োজনে । অস্র ক্রয়ের জন্য ভিতর বাহির হতে চাপ আছে বিবিধ প্রকারের, জনগনের ক্ষতি হলেও লাভ হয় অনেকেরই !!!!

২২ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবাই সোদী চলে গেছে ট্রাম্প সাহেবের সাথে দেখা করতে; তবে, ট্রাম্পের লোকেরা প্রত্যেকের সাথে আলাদা সেশনে আসল কথা বলবে; সেটা মিডিয়া ও আমরা কোনদিন জানটে পারবোনা।

২৮| ২২ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:০১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: "আশাকরি, ওদের সাথে আপনার বন্ধুত্ব ছিলো না।"
যুক্তিতে না পারিলে আপনিও দেহি ট্যাগ লাগানো শুরু করেন ! পাঁঠাদের সাথে আপনার পার্থক্য রইলো কি ?

২২ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি নিজেই বললেন যে, নতুন জেনারেশনের আরবরা ভিন্ন; ওরা এত ভিন্ন যে, আপনি ওদের চেনেন বলেও স্বীকার করবেন না, আমি সেটা বলতে চেয়েছি।

২৯| ২২ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: সহমত পোষন করছি।
বিশ্লেষন ভালো লেগেছে

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি এভাবেই দেখছি, সবার সামনেই এগলো আজকে ঘটছে; যদিও আমরা সবটা জানতে পারছি না।

৩০| ২২ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: সেলজুকিজ শাসন পরবর্তি তথা মোটাদাগে সাফাভিদ শাসন আমল থেকে পার্শিয়া শিয়া সুন্নী কার্ড খেলে ইসলামি বিশ্বের সাথে গাদ্দারী করে আসছিলো, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এর সাথে যোগ হয় ওহাবিদের গাদ্দারি। কিন্তু ১৯৭৯ সালের ইরানের ইসলামী বিপ্লব এর পর ওহাবি তথা সুন্নী নেতাদের আম্রিকার বৃটিশ আম্রিকার পা চাটা স্পষ্ট করে দেয় ফলে সুন্নী জনগনের মন কে তারা অন্যদিকে ডাইভার্ট করতে শিয়া কার্ড খেলা শুরু সৌদি এবং সফল ভাবে সুন্নীদের মাঝে ঢুকিয়ে দেয় যে ইহুদী নাসারাদের চেয়ে শীয়ারা বড় শত্রু। প্রেসিডেন্ট আহমেদিনেজাদ শিয়া হবার সত্তেও বিশ্বরাজনীতিতে তার বলিষ্ঠ অবস্থান সুন্নীদের মাঝে তার গ্রহন যোগ্যতা তৈরি করেছিলো কিন্তু আহমেদি নেজাদ পরবর্তি ইরান আবারো তাদের মধ্যযুগিয় সাফাভিদ পলিসিতে ফিরে যাচ্ছে তারা এখন শিয়া সুন্নী কার্ড খেলছে রশদের পা চেটে।
সুন্নীরা ব্লোজব দিচ্ছে আম্রিকার আর শিয়ারা ব্লোজব রাশিয়ার আর রক্তাক্ত হচ্ছে উম্মাহ

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সবকিছুই সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে বদলাবে, ইসলাম এভাবেই বদলায়েছে ও বদলাবে; আরও ভয়ানক সময় সামনে আসতে পারে।

৩১| ২২ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৩

রক বেনন বলেছেন: আহা। কেউ অস্ত্র বিক্রি করে দেশ চালায় আর কেউ অস্ত্র কিনে দেশ রক্ষা করতে চায়। আর আমরা দেশ বেচি, দেশের মানুষ বেচি, দেশের মাটিকে ইট বানিয়ে বেচি, দেশের মেয়েদের বারবনিতা আর ছেলেদের ক্রীতদাস বানিয়ে বেচি। ভালই তো, ভালো না??

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীরা যেভাবে আদম ব্যাপারী করছে, ইহা পুরোপরি ক্রীতদাস ও পতিতা ব্যবসায়ের সমান; কেহ আরবদেশে মেয়ে কর্মী পাঠায়?

৩২| ২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

নীলপরি বলেছেন: বিশ্লেষণ ভালো লাগলো ।

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এ রকম বা এর কাছাকাছি কিছু ঘটছে।

৩৩| ২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: বিশ্লেষণ ভাল হয়েছে ! ৫০ টি দেশের নিজেদের মধ্যে ঐক্য থাকলেতো কোন সমস্যাই থাকতো না , যেহেতু ঐক্য না তাই একজন মোড়ল থাকা আবশ্যক হয়ে গেছে , সেই হিসেবে বিশ্বের নেতা হিসেবে আমেরিকার বিকল্প নাই ।

মানুষ মানুক আর না মানুক আমেরিকা ছাড়া বর্তমানে পৃথিবীতে নেতৃত্ব দেবার মত কোন যোগ্য জাতি নেই । চিন বা রাশিয়া যেই জাতিই আসুক এরা আর বেশী আগ্রাসী জাতি হিসেবে । চিনকে মঙ্গলিয়া বা ভিয়েত নাম কেউওই দখতে পারে না, তার মধ্যে ভিয়েতনামে অনেক জায়গা দখল কয়রে বসে আছে চিন, বিশ্ব নেতৃত্ব দিলে কি হবে এতেই মালুম হবার কথা । রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখল এবং বর্তমানের ভঙ্গুর অর্থনিতি নিয়ে নেতৃত্ব দেবার মত অবস্থায় নাই মুখে যতই বাঘ মারুক ।

ইরানিদের যেই ক্ষোভ যেটা উল্লেখ্য করেছেন লেখায় , সৌদী রাজ পরিবার অন্যায়ভাবে মক্কা মদীনা দখল করে নিয়েছে। এটা হয়তবা তাদের দৃষ্টি কোন থেকে ঠিক আছে কারন সারা বিশ্ব থেকে মুসলিম সম্প্রদায় হজ্ব পালন করতে আসে তা থেকে প্রতি বছর লক্ষ্য লক্ষ্য ডলার আরব আয় কয়রে অথচ শিক্ষা গবেষনায় কিছুই ব্যয় করে না বললেই চলে । নামকা ওয়াস্তে কিছু দেশে খেজুর দিয়ে নিজের দায়ত্ব শেষ করে।

যাইহোক আমেরিকা নিজের স্বার্থই দেখবে এই বিভক্তিগুলো কাজে লাগিয়ে ।

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সঠিক কথা বলেছেন।

আমার প্রশ্ন, দলাইলামা ও চীন সরকারের মাঝে কি নিয়ে শত্রুতা, দেশ নাকি ধর্ম? দেশ, চীনারা তিব্বত দখল করে নিয়েছে।

ইরান ও সৌদীর অস্ত্র প্রতিযোগীতা কি নিয়ে? সৌদী ও ইয়েমেন সমস্যা কি নিয়ে?

৩৪| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এখন আমি দুঃখিত।। বুঝিনি ব্যাপারটা।।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অসুবিধা নেই; আমি সামু থেকে লগ-আউট করি না সাধারণত

৩৫| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

জীবন সাগর বলেছেন: ভালো খবর।

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


অস্ত্র তৈরিও বিরাট লাভজনক ব্যবসা।

৩৬| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

জীবন সাগর বলেছেন: তাই তো ভাবছে ট্রাম্প!!

অস্ত্র না কিনে ক্ষুধার্ত মানুষের জন্য খাদ্যবস্তু কিনলেও তো পারতো!!!

৩৭| ২৩ শে মে, ২০১৭ রাত ২:০৪

পেছিফিক জয় বলেছেন: আজকে ট্রাম্প ৫০ দেশকে সোদী ও ইরানের পক্ষে ভাগ করবে, যাতে আগামী ১০/২০ বছরেও জংগী সমস্যার ও শিয়া সুন্নী যুদ্ধের অবসান না ঘটে!
গতকাল আপনার এই কথাটা পড়লাম,,,,,আর আজ বিবিসির নিউজে দেখলাম আপনি জা বলেছেন তাই

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েল সফরে এসে 'সন্ত্রাসবাদকে মদদ দেবার জন্য' ইরানের তীব্র সমালোচনা করে অবিলম্বে তা বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

মি. ট্রাম্প বলেন, ইরান তার ভাষায় 'সন্ত্রাসী এবং মিলিশিয়াদের' সমর্থন দিচ্ছে, এবং সবখানেই সন্ত্রাসী কার্যকলাপে ইরানের জড়িত থাকার চিহ্ন দেখতে পাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

২৩ শে মে, ২০১৭ রাত ২:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি ট্রাম্প, আমেরিকা ও মিডল-ইস্টের বর্তমান অবস্হান গুলো বুঝার চেস্টা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.