![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
গত ২দিন "ইউরো নিউজ" ও বিবিসি'তে বাংগালী জাতির মননকে অনেকভাবে প্রশংসা করা হয়েছে; বাংগালীরা দরিদ্র হয়েও গণহত্যার শিকার রোহিংগাদের যেভাবে গ্রহন করেছে, তা জার্মানীর মতোই দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছে; ইউরোপের মানুষ জাতিকে সমীহের চোখে দেখছে। ইউরো নিইজ বলেছে, যেদেশ জনসংখ্যার চাপে ন্যুয়ে পড়েছে, ও যেদেশে এখনো শিশুরাও পরিবারের জন্য কাজ করতে বাধ্য, সেই দেশ নিরুপায় রোহিংগাদের স্হান দিয়েছে, বাকীটুকু পরের ব্যাপার!
এসব সংবাদ সংস্হার লোকেরা বাংলাদেশ সরকারের অনেক অব্যবস্হাপনা লক্ষ্য করেছেন, এবং বলেছেন যে, বাংলাদেশ সরকার এসবের জন্য সঠিকভাবে প্রস্তুত নয়, তারপরও রোহিংগারা নিশ্চিন্ত যে, এখানে কেহ তাদেরকে হত্যা করবে না, তাদেরকে বনে জংগলে লুকাতে হবে না, দিনের পর দিন পায়ে হেটে আর পালাতে হবে না, রোহিংগা শিশুরা মায়ের কোলে ঘুমাতে পারবে; কমপক্ষে প্রাণ বাঁচানো গেলো!
রোহিংগাদের ব্যাপারে জাতি বিভক্ত, সরকার তৃতীয় পক্ষ; তারপরও রোহিংগারা আশ্রয় পেয়েছে, এটা বড় ব্যাপার; বিশ্ব বাাংলাদেশের হাঁড়ির খবর জানে; রোহিংগারাও জানে। বার্মা সরকারের অবস্হান যদি না বদলায়, একদিন সব রোহিংগাদের বাংলাদেশেই চলে আসতে হবে।
ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া রোহিংগাদের বাংলাদেশে প্রবেশের ব্যাপার গুরুত্বের সাথে লক্ষ্য করছে; ইন্দোনেশিয়ার পররাস্ট্র মন্ত্রী এসেছিল। নতুন করে, প্রথমবার তুরস্ক ও ইরান রোহিংগাদের ব্যাপারে সহযোগীতার কথা বলছে; ইতিমধ্যে তুরস্কের প্রেসিডেন্টের স্ত্রী এসে রোহিংগাদের দেখে গেছে; তারা যদি কিছু পরিমাণ রোহিংগা নিয়ে যায়, তা বাংলাদেশের জন্য ও রোহিংগাদের জন্যও ভালো হবে। দেখা যাক, সরকার কিভাবে ম্যানেজ করে। সরকার ও মানুষ একত্রে কাজ করার মতো সুযোগ বাংলাদেশে নেই, থাকলে জীবন আরেকটু ভালো হতে পারতো।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরে যা হবার হবে, এখন বিশ্ব বাংগালীদের সন্মানের চোখে দেখছে।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: ১৯৭১ সালের পর মানবতার নামে বিহারি জনগস্টি কে আশ্রয় দিয়ে মিরপুর ও অন্যান্য জায়গায় তাদের থাকার ব্যাবস্থা করা হয়েছে, পাকিস্থান সরকার তাদেরকে নিয়ে যাবে এমন কোন সংকেত আজো দেয়নি, এই বিহারিরা হেন কন অপকর্ম নাই যে করে না, এর ভুক্তভুগী তারাই যারা এদের আসে পাসে বাস করেন। এই রোহিঙ্গারাও তেমনি একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে, মানবিক সার্টিফিকেট নিয়ে খুশি হওয়ার কিছু আছে বলে আমার মনে হয় না, ইউরোপ যদি এতোটাই অনুভব করে তবে রহিঙ্গাদের পুর ইউরোপে ছরিয়ে ছিটিয়ে নিয়ে নিক, শুনেছি এমন দেশ ও আছে যেখানে ১০০ কি মি এর ভিতরে কোন জনমানব বসতি নাই, তো এমন দেশে তাদের নিয়ে নিক না। এতে রোহিঙ্গারাও উপকৃত হবে, উন্নত বিশ্বের ছোঁয়া পাবে, তারা বেচে যাবে। আর মায়ানমার সরকার হাত কামড়াবে।
আমরা ভাই মানবিক হতে হতে নিজের পরার কাপড় খানিও খুলে দিয়েছি, আর তো পারি না। নিজের আব্রু যদি না বাচে সার্টিফিকেট দিয়ে তো আর আব্রু বাচবে না। যারা যারা নীতির বানি, সহমর্মিতার বানী, কিংবা সাহায্যের বানী শুনাচ্ছে, তাদের একটা পরামর্শ দেই, আপনি এদের আপনাদের দেশে নিয়ে পৃথিবীর সকল বানী শুনান।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা নামের আগে "মুসলমান" শব্দটা লাগিয়ে ইউরোপকে ভয় লাগিয়ে দেয়া হয়েছে; তারা মুসলমানদের এতদিন আশ্রয় দিয়ে এসেছে; এখনো বাংলাদেশী, পাকিস্তানী ও আফগানদের আশ্রয় দিচ্ছে।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: অন্তত কিছু প্রাণ বাঁচবে। এসব প্রাণের প্রার্থনা স্রষ্টা পর্যন্ত পৌঁছবেই। মানবতার মঙ্গল হবেই।
আমরা মানুষ। মানুষ মানুষের জন্য। দেশির কবি বলেছিলেন, এখন দেশবাসি তা প্রমাণ করেছে।
জয় বাংলাদেশি!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির সুনাম শুনলাম ইউরোপীয়দের মুখে, ভালোই হলো
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: রোহিঙ্গারা কি মায়ানমারের নাগরিক? না হলে মায়ানমার তাদেরকে বের করে দেবেনা কেন? বাংলাদেশ যদি তাদেরকে আশ্রয় দিয়ে থাকে, তবে তাদেরকে নাগরিকত্বও প্রদান করবে একসময় এজন্যে ঠ্যাঙার চরকে প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগারা প্রাণ বাঁচানযোর জন্য এসেছে; সযোগ পেলে তারা অন্য দেশেও চলে যাবে; মনে হয়, তাদের অন্য দেশে চলে যাওয়াই ঠিক হবে; বার্মায় তারা মগদের থেকেও নীচু জীবন যাপন করছিলো
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: জী, এখন সবাইকে একটু সর্তক হতে হবে। আমরা আসলে জাতে মন্দ নয়।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি সতর্ক হওয়ার মত কিছু নেই, জাতির হাতে কোন কিছু নেই, সবকিছু সরকারের হাতে; জাতি ও সরকার কোনভাবে সংযুক্ত নয়, জাতি সাক্ষী গোপাল
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: সতর্ক বলতে, রোহিঙাদের সাথে যেন অপব্যবহার না হয়। বদমাশরা বদমাশি করে সব নাশ করতে চাইবে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
অব্যবস্হাপনাই সরকারী লোকদের একমাত্র দক্ষতা
৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব সুন্দর কথা বলেছেন , রোহিঙ্গাদের প্রতি বাংলাদেশের মানবিক অআচরণ দেখে সারা দুনিয়ায় বাংলাদেশের ভাবমুর্তী সমুজ্জল হয়েছে ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের জন্য ভালোই হলো, বাহিরের বিশ্বে বাংলাদেশের তেমন মানসন্মান ছিলো না এতদিন
৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
কানিজ রিনা বলেছেন: বাঙালীরা মেহমানদারীতে ওস্তাদ। কিন্তু সরকারের থলের খাবার ফুরালে রহিঙ্গাদের
সাথে আমরা বাঙালীরা উপবাস থাকতে
হবে। এখন জাতীসংঙ্ঘ একবছর দায়ীত্ব্য
নিয়েছে। তারপর কি হবে?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
তারপরের বছরও জাতি সংঘ দায়িত্ব নেবে; শুধু ভাত খাওয়ায়ে রিফিউজী পালন করেন করে সরকার লাভবান হবে; কিন্তু রোহিংগা শিশুরা ও কিশোর কিশোরীরা পড়ালেখার সুযোগ পাবে বলে মনে হয় না।
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রোহিংগাদের ফেরত পাঠানোর মত কুটনইতিক দক্ষতা বাংলাদেশের নেই। যারা এসেছে ধরেনেন তারা আজিবনের জন্যই এসেছে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের কুটনীতিতে যারা চাকুরী করেন, অনেকে ভালো করে ইংরেজীও বলতে পারে না; দুতাবাসগুলোতে দুনিয়ার অপদার্থরা কাজ করে।
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: হায় আল্লাহ!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংগালীরা ১৯৭১ সাল থেকে সামান্য হলেও শিখেছে।
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাকী টুকুও বলে দেন, পরের জন্য রেখে লাভ কি!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরে বদনাম হবে, রোহিংগাদের জন্য আসা সাহায্যের টাকায় ঢাকাতে বাড়ী উঠবে
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কানিজ রিনা বলেছেন: না আমরা এত একটা ছোট দেশে এত
রহিঙ্গা কোথায় থাকবে। আমাদের সরকারের
জোর ততপরতা চালাতে হবে। হইলে ওদের
নাগিকত্ব দিতে মিয়ানমার সরকারের চাপ
দিতে হবে। তানা হলে মুসলিম দেশগুল
রহিঙ্গাদের ভাগ করে নিতে হবে। ধন্যবাদ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গত কিছু বছরে সরকার কোনটা করেনি, বেশীর ভাগ রোহিংগা নিজের চেস্টায় নিজকে বাংলাদেশের নাগরিক করে নিয়েছে।
১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
মোঃ তানজিল আলম বলেছেন: তুরস্ক সিরিয়ান দের আশ্রয় দিয়েছে।
এখন ইরান আর সৌদি চাইলে সকল রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে পারে। এতে তাদের কিছু লাভও হতে পারে।
বাংলাদেশ , ভারত ,আফগান , পাকিস্তান থেকে তারা যে লোকগুলো কাজের জন্য নিতো, সেই কাজগুলা রোহিঙ্গাদের দিয়ে করাতে পারবে।
যত অত্যাচারই করুক না কেনো,দেশ ছেড়ে পালাতে পারবে না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
তুর্কি ও সৌদীরাও খচ্চর; ওরা মানুসকে দাসে পরিণত করে, মেরে ফলে।
১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫
নতুন বলেছেন: এই বিষয়ে ক্রডিট নিতে সুলতান সোলেমান চেস্টা করলো।
হাসিনার উচিত ছিলো এই বিষয়ে আরো কথা বলা.... তার বলা উচিত ছিলো... মানবিক দিকে আমরা অবশ্যই তাদের আমাদের সিমানা খুলে দিয়েছি এবং আমাদের যতটুকু সামথ` আছে তা দিয়ে তাদের দেখাশুনা করবো।
সেটা যদি তিনি আন্তজাতিক মিডিয়া/জাতিসংঙ্গে বলতেন তবে সেটা বিশ্বের সকলেই এপ্রিসেয়ট করতো। এবং তাদের ফিরিয়ে নিতে মায়ানমারকে চাপ সৃস্টি করতে পারতেন।
উনি কেন এত চুপচাপ বুছতে পারচিনা। << ভারত+চীনের জন্য??
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনার কোন পদক্ষেপে কোন দক্ষতার চাপ নেই; কাজ করেন, তবে কিছুই পরিস্কার নয়।
১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩২
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: পিঠ চাপড়ানো লোকের অভাব নেই, কিন্তু দায়িত্ব কেউ নিবে না, লিখে রাখেন...............
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভৌগোলিক অবস্হান ও কালচারের দিক থেকে রোহিংগাদের দৌঁড় বাংলাদেশ অবধি; বাংলাদেশে সঠিকভাবে ম্যানেজ করলে, রোহিংগারা ও বাংলাদেশ সরকার লাভবান হওয়ার কথা।
১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এরপরও তারা সন্তুষ্ট না, মনে হয়।
পাহাড় কেটে ঘর বানিয়ে দিল, সোলার প্যানেল .. বাতিরও ব্যাবস্থা হল।
এরপরও ৭১ চ্যানেলের কাছে বলে পানি নাই, অজু করার পানি নেই ..
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
৩৮ বছরের হত্যা, অত্যাচারে রোহিংগারা মগজ হারায়ে ফেলেছে; তাদের সাহায্য করা হচ্ছে বাংলাদেশের সাধ্য মতো; বিশ্ব বাংলাদেশকে ভালো চোখে দেখছে।
১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: লেখক বলেছেন:
পরে বদনাম হবে, রোহিংগাদের জন্য আসা সাহায্যের টাকায় ঢাকাতে বাড়ী উঠবে - অলরেডি টিনের ঘর উঠেছে খবর শুনলাম
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭২ সাল থেকে সেটাই ঘটছে; যাক, রোহিংগাগুলোকে কেহ মেরে ফেলতে পারবে না, এটুকুই শান্ত্বনা
১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
ওমেরা বলেছেন: তাতো হওয়াই উচিত ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যদিও ইউরোপ এখন মুসলমানদের ভীষণ ভয় পােয়ে থাকে, তবুও ইউরোপ চাচ্ছিল বাংলাদেশ যেন মানুষগুলোকে একটু স্হান দেয়; তারা যদিও জানে যে, বাংলাদেশে রিফিউজীরা অনেক অনটনে থাকবে।
১৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শেষ মেষ রাখতেই হবে তাদেরকে। মায়ানমারও ফেরত নিবে না মনে হয়। যদি কখনো অন্য দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা হয় তখন দেখা যাবে প্রকৃত রোহিঙ্গারা না গিয়ে বাংলাদেশীরাই চলে যাচ্ছে। আমাদের চরিত্র খুবই খারাপ। এখন এক ব্যবসা হবে সাহায্যর টাকা ভাগাভাগি নিয়ে...
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৯৩ সালে, রোহিংগাদের জন্য আরবী ডলার এনে আল বদর মীর কাশেম আলী ও জামাত বিলিয়ন ডলার আয় করেছে; এবার চাইলে সেই ব্যবসা আবারো করা সম্ভব।
২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪
আবু তালেব শেখ বলেছেন: দীর্ঘদিন বাংলাদেশ এই রোহিংগাদের ভার বহন করতে পারবে না।এখন হইতো মানবিক দৃষ্টিতে দেখতে হচ্ছে বিষয়টা । রাখাইনে হইতো তারা যেতে পারবে না হইতো যেতে চাইবেও না। আমরাও চাইনা ওখানে গিয়ে তারা মৃত্যুমুখে পতিত হোক। আবার তাদের কে রাখতেও পারছিনা কারন আমরা তো নিজেরাই না খেয়ে মরছি। এর সমাধান কি মাননীয় লেখক?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
এদের পালন করে, বছরে সরকার ২/৩ বিলিয়ন ডলার সহজেই আয় করবে; এরা লেখাপড়া বা জীবনের চিহ্ন দেখবে না; এবার হয়তো মুসলিম কিছু দেশে এদের নেবে; এবারের হত্যাকান্ড অনেকেই দেখেছে।
২১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: পরে যা হবার পরে হবে এখন এইটুকো বেশি প্রয়োজন ছিল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইউরোপ বাংলাদেশের উযপর নজর রেখেছিলো।
২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এসবি আমাদের কল্পনা প্রসুত। দেখা যাউক সামনে কি ঘটে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন থেকে বাংলাদেশ সরকার এদের পালন করবে, দেখবেন।
২৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩১
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আমার মতে এদের যদি সবগুলো মুসলিম কান্ট্রি ভাগ করে নেয় তাহলে সবথেকে বেটার হয়। যেহেতু এদের গায়ে জংগিবাদের সিল লাগাইছে বার্মা সেহেতু কোন অমুসলিম দেশ এদের গ্রহন করতে চাইবে না
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরানীরা এদের পালবে, যদি বলে যে সৌদী বর্ডারে হামলা চালাবে; লেবানন কিনে নিবে; পাকীরা এমনিতেই নিয়ে যাবে, যদি বলে রাইফেল চালাতে পারে; আফগানীরা হয়তো টিকেট পাঠয়ে দিয়েছে!
যাক, লোকগুলো গত ৩৭ বছর সব হারায়েছে, প্রায় প্রতি পরিবার কাউকে হারায়েছে, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া মিলে যদি এদের কাজে লাগায়, লোকগুলো জীবন খুঁজে পাবেন।
২৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
আবু তালেব শেখ বলেছেন: Click This Link
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়েছি
২৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩০
বিলুনী বলেছেন: ঠিক কথা বলেছেন, মায়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গাদেরকে মানবিক কারণে অআশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের অনেক সুনাম হয়েছে ।
আল্লাহ যদি বাংলাদেশের ১৭০০,০০০০০০ ( সতের শত লক্ষ্য ) মানুষকে খাওয়ায়ে পড়ায়ে রাখতে পারেন তাহলে এখানে আশ্রিত মাত্র ১০ লক্ষ্য মানুষকেও খাওয়ায়ে পড়ায়ে রাখার তৌফিক দিবেন । মায়ানমার শুধু তার নীজের রুজি রোগগারের দরজাকেই খাটো করেছে নীজেরাই নীজেদের কিসমত খাটো করেছে । রোহিঙ্গারা সেখানকার একটি পরিশ্রমী কৃষি শ্রমিক শক্তি ছিল , এখন তাদের কৃষিতে শিঘ্রই ভাটা পড়বে , মায়ানমারের সামরিক জান্তার আওতায় দীর্ঘদিন ধরে বিনা প্রয়োজনে রিক্রটকরা আকামা সেনাবাহিনীর লাখ লাখ সদস্যদেরকে সেখানকার হালচাষের কাজে লাগাতে হবে । দিন সকলের একরকম যায়না বেশীদিন । অতএব, মায়ারমারের রোহিঙ্গাদের সর্বনাশে কেও যেন নীজেদের জন্য পৌষমাস হিসাবে গন্য না করে ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্যরি, আপনার সংখ্যা মংখ্যা সব উলটপালট হয়ে গেছে; সংখ্যাৈ ১৭০ কোটী হয়ে গেছে।
চীনারা বার্মায় কন্ট্রাক্ট ফার্মিং করছে; বার্মিজেরা খেয়ে দেয়ে আরো অনেক ফসল বিক্রয় করছে।
রোহিংগাদের প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয়ের দরকার ছিলো, আমাদের জাতি সেটা দিয়েছে; জাতি সংঘ তাদের খাওয়া দাওয়া ও পড়ার খরচ দিবে।
২৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৬
উম্মে সায়মা বলেছেন: এটা একটা স্বস্তির বিষয়। তবে বাংলাদেশ ওদের পুরো দায়িত্ব নিতে পারবেনা। বিশ্ব মোড়লেরা এগিয়ে না এলে বিপর্যয় নেমে আসবে। আমাদের নিজেদের অবস্থাই তো শোচনীয়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
একা বসুন্ধরা ওদের ২০ বছর পালন করতে পারবে, খুলনা পাওয়ার ২০ বছর, বেক্সিককো ২০ বছর, আলম ব্রাদার্স ২০ বছর, তারপর আছে ওয়ায়দুল কাদেরের রিয়েলস্টেট, ফালুর ব্যবসা, অসুবিধা হবে না
২৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২০
অনল চৌধুরী বলেছেন: পৃথিবীর সবচেয়ে হাস্যকর বিষয় হচ্ছে আন্তর্জাতিক জনমত।তাদের প্রশংসা আর ঘৃণায় বিশ্বের এক নম্বর সন্ত্রাসী এ্যামেরিকা,আঞ্চলিক সন্ত্রাসী ইসরাইল,ভারত,চীন বা বর্মী জংলীদের এসবে কিছুই যায় আসে না।
তাহলে শতাব্দী ধরে এসব অপকর্ম করতো না।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আন্তর্জাতিক জনমতের ফলে বাংলাদেশ ১৯৭১ সাল থেকে সাহায্য পেয়ে আসছে; এখন ইউরোপ বাংলাদেশের রোহিংগা সমস্যা নিয়ে বাংলাদেশের অনুকুলে মতামত দিচ্ছে; এগুলো দরকারী
২৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:০৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশ তথাকথিত গণতান্ত্রিক পশ্চিমা দেশগুলির কোন সাহায্যই ১৯৭১ এ পায়নি।এ্যামেরিকা ছিল চরম বিরোধী।তাদের কারণেই ১৫ তারিখের পরিবর্তে ১৬ তারিখে দেশ স্বাধীন হয়েছে।অারবরাও ছিল পাকিদের পক্ষে।শুধু ভারত আর সোভিয়েট ব্লক সাহায্য করেছে।আন্তর্জাতিক জনমত যে হাস্যকর বাংলাদেশই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ।
এখন পশ্চিমারা যে আফগান-ইরাক-লিবিয়া দখল আর ধ্বংস করেছে ,তা কি জনসমর্থন নিয়ে?এ্যামেরিকা সার্বিয়াতে আর সেদিনও সিরিয়াতে আসাদ বাহিনীর উপর বোমা মেরেছে।বর্মীদের উপর মারছে না কেন?তাহলে তো সবাই সমর্থন করতো।
জোর যার,চিরদিনই মুলুক তার।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালে, পৃথিবী ২ ভাগে বিভক্ত ছিল: ন্যাটো ও সোভিয়েত ব্লক; সাহায্য নেয়া যেতো যেকোন ১ ব্লক থেকে; বাংলাদেশ ভারতের উপর নির্ভরশীল হওয়ায়, আমরা সোভিয়েত ব্লক থেকে সাহায পেয়েছি।
২৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
রক বেনন বলেছেন: তাদেরকে জঙ্গিবাদে জড়ানোর চেষ্টা করা হবে কি? ইতিমধ্যে অনেক রোহিঙ্গা দেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে। যদি এমন ঘটে তবে তা বাংলাদেশ সরকারের মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের অনেকেই বিদেশে ওদের জন্য টাকা তুলছে, এবং সেই টাকা দিয়ে এদেরকে ব্য হার করার চেস্টা করবে
৩০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০
রানার ব্লগ বলেছেন: রক বেনন @ অবশ্যই তাদের জঙ্গিবাদ মূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করা হবে, আপনি নিশ্চিত থাকে আগামিতে যতো জঙ্গি ধরা পরবে তার একটা বড় অংশ থাকবে এই রোহিঙ্গারা। কারন এরা অশিক্ষিত, ক্ষুধার্ত, গৃহহীন। বাংলাদেশে যারা জঙ্গি কর্মকাণ্ডে মদদ দেয় এরা এমন জনগোষ্ঠীকেই খোজে।
একটু খেয়াল করে দেখ আরসা নামক যে ভন্ড সন্ত্রাসী গ্রুপ টি আছে তারা নাকি যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করেছে, বাংলাদেশে ৭ লক্ষ অসহায় জনগোষ্ঠী ঠেলে দিয়ে এরা তামসা করছে। সব থেকে হাস্যকর লাগে এদের যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা, এরা ১২ /১৩ জন পুলিশ মেরে ৭ লক্ষ অসহায় মানুষকে অনিশ্চিত জীবনের দিকে ঠেলে দেয়াকে যুদ্ধ বলছে, যুদ্ধ বা গেরিলা যুদ্ধ কি তা ১৯৭১ এ বাঙ্গালী দেখিয়ে দিয়েছে। এরা যেটা করছে এটা যুদ্ধ না সুপরিকল্পিত ভাবে বাংলাদেশ কে অস্থিতিশীল করে দিচ্ছে। আরা বিশ্ব রাজনীতির বড়োমিয়ারাও আছে এদের পেছনে।
আমি কি ঠিক বলেছে চাঁদ গাজি ভাই ???
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ঠিক বলেছেন।
আরাকানের পরিস্হিতি রোহিংগাদের গেরিলাযুদ্ধের পক্ষে নয়: ওরা ভেতরে ছিল আট লাখ, এখন ৫ লাখ, মগেরা অনেক বেশী, ওদের এলাকা সীমিত, চেহারা আলাদা।
আরসা অকারণে মৃত্যুর কারণ হয়েছে!
৩১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
রুহুল আমিন খান বলেছেন: রোহিঙ্গা ইস্যুতে ফেসবুকে জনৈক সাইফ উদ্দিন মাহমুদ এর ওয়াল থেকে সংগৃহিত একটি লজিকাল বক্তব্য।
রোহিঙ্গারা যদি আল্টিমেটলি বাংলাদেশে মাইগ্রেট হয় কিংবা মালয়শিয়া তুরস্ক সৌদি পাকিস্তানে আশ্রয় নেয় তা আল্টিমেটলি মুসলিম বিশ্বের বৈষয়িক ক্ষতি মোরাল ক্ষতি। কারন আরাকান রোহিঙ্গা মুসলিমদের ভূমি। আরাকানে মুসলিমদেত সেটেল হওয়ার বয়স বাংলাদেশে চাকমা মারমাদের সেটেল হওয়ার চেয়ে অনেক পুরোনো। সেই চাকমা মারমা যদি ১৬ শতকের পরে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেটেল হয়ে ভূমিপূত্রের দাবীদার হতে পারে পারে তাহলে নবম শতকে আরাকানে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমরা আরাকানের ভূমি পূত্র নয় কেন? কেন রোহিঙ্গারা নিজদের পৈতৃক ভূমির অধিকার ছেড়ে দিয়ে অন্য দেশে শরনার্থী হবে। অন্য দেশে শরনার্থী বানানোর চেয়ে মুসলিম বিশ্বে কূটনৈতিক ততপরতা চালানো দরকার এই নিয়ে যে রোহিঙ্গারা যেন নিজ ভূমিতে নিজ অধিকার নিয়ে নিরাপদে বাচতে পারে নিজ অধিকার ছেড়ে পরবাসে নয়।
১৫ শতকে স্পেন রিকুইনিস্তার সময় মরো মুস্লিমদের স্পেনে নিজেদের সাতশো বছরে পিতৃ ভূমিতে এরাগনদের বিরুদ্ধে সার্ভাইভে সহায়তার বদলে মাইগ্রেশনে ফোকাসড হয়েছিলো অটোমানরা যার আল্টিমেট ফলাফল স্পেনে রেনেসা আনা মুসলিমরা আজ স্পেনের কেউ না। রোহিঙ্গাদের অধিকার আরাকানে টিকিয়ে রাখাটাই সাফল্য। সেই ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারে প্রস্তাবিত সেইফজোন থিওরি টেকনিকাললি গুরতবপূর্ন।
বাংলাদেশের এই প্রস্তাব ও এর সপক্ষে কূটনৈতিক ততপরতা আরো আগে চালানো দরকার ছিলো।
চায়না ও ভারত মাতা এই অঞ্চলে তাদের দাদাগিরি অব্যাহত রাখতে চাইলে রোহিঙ্গা ইস্যুর শান্তিপূর্ন সমাধান দরকার তা না হলে ন্যাটো তথা আম্রিকার সূচ হয়ে ঢোকা ঠেকাইতে পারবে না যেমনটা ৯৫ তে বলকান ক্রাইসিসে হয়েছিলো।
আর বাংলাদেশ সরকার সিমান্ত বন্ধ করে বিশ্বশক্তির উদ্যোগের দিকে তাকিয়ে থাকলে লস কারন যতই বর্ডার সীল করুক সীমান্তবর্তি দেশের নাগরিকদের অনুপ্রবেশ ঠেকানো যায় না তার উপর যদি অনুপ্রবেশ কারিরা বিপদ গ্রস্থ হয়। খোদ আম্রিকাইতো টেক্সাস বর্ডারে মেক্সিকান অনুপ্রবেশ থামাইতে পারে না।
সো অন্য দেশে মাইগ্রেশন বা আশ্রয় নয় রোহিঙ্গাদের জন্য সবচেয়ে কার্যকরি হবে আরাকানেই স্থায়ী নিরাপদ অবস্থান তৈরি করা যেটা রোহিঙ্গাদের ন্যায্য অধিকার
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
জনৈক সাইফ উদ্দিন মাহমুদ এর ভাবনা পার্বত্য চট্টগ্রাম অবধি; জার্মান সরকার ও "জনগণ" যখন ইহুদীদের জার্মানীতে চাহেনি, ইহুদীদের জার্মান ত্যাগ করতে হয়েছে; ইহুদীরা অশিক্ষিত রোহিংগা নয়, আইনষ্টাইনের বাবা, চাচা, ভাইয়েরা, ওকে!
রোহিংগাদের আরাকানের মগেরা ও বার্মার সরকার চাচ্ছে না; সাইফ উদ্দিন মাহমুদরা ফেসবুক'এর ম্যাও প্যাও
৩২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার এই মন্তব্যটা খুব ভালো লেগেছে----
চাঁদগাজীঃ
একা বসুন্ধরা ওদের ২০ বছর পালন করতে পারবে, খুলনা পাওয়ার ২০ বছর, বেক্সিককো ২০ বছর, আলম ব্রাদার্স ২০ বছর, তারপর আছে ওয়ায়দুল কাদেরের রিয়েলস্টেট, ফালুর ব্যবসা, অসুবিধা হবে না
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওরা কয়েকজন মিলে সোনারবাংলা গঠন করেছেন
৩৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাংলাদেশ সময়োপযোগী ও মানবিক পদক্ষেপ নিয়েছে । এটি অবশ্যই প্রশংসার দাবী রাখে ।+
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যাক, বিশ্ব বাংগালীদের সমীহ করছে
৩৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: সাইফ উদ্দিন মাহমুদ ১০০% যুক্তিসঙ্গত কথা লিখেছেন। উপজাতিদের উপর রোহিঙ্গাদের মতো হামলা হলে এতোদিনে বাংলাদেশে বিমান হামলা হতো।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
উপজাতিদের উপর বাংলাদেশ সেনা বাহিনী যে অত্যাচার করেছে, তা সাধারণ বাংগালীরা জানেনি।
৩৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
অনল চৌধুরী বলেছেন: এখনো বিশ্ব দুইভাগে বিভক্ত।এ্যামেরিকা+পশ্চিম আর রাশিয়া+চীন+উ: কোরিয়া+ইরান+সিরিয়া।রাশিয়া ছাড়া
সিরিয়াতে আসাদ এতোদিন টিকতো না।আনেক আগেই সাদ্দাম আার গাদ্দাফির মতো শেষ হয়ে যেত।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসাদকে ৭০% সুন্নীরা চাহেনি; সে টিকতে গিয়ে ৪ লাখ মানুষকে প্রাণ দিটে হয়েছে, ৩ লাখ পংগু, দেশে ১টা বাড়ীও নেই
৩৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩০
কাছের-মানুষ বলেছেন: রোহিঙ্গাদের পিছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই, জীবন বাচানো ফরজ।
বাংলাদেশকেও জায়গা না দিয়ে উপায় নেই। রোহিঙ্গাদের জন্য ফিঙ্গার পিন্ট নিয়ে পরিচয় পত্র দেয়া উচিৎ তাতে কতজন রোহিঙ্গা আছে তার হিসেব পাওয়া যাবে এবং তারা অপরাধমূলক কাজ করলে ধরা যাবে।
রোহিঙ্গার ব্যাপার বিশ্ব চুপচাপ। কেউ এগিয়ে আসলে ত্রান নিয়ে আসবে অন্যভাবে তাদের সাহায্যের জন্য কেউ আসবে বলে মনে হয় না।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইরান ও পাকিস্তানে রোহিংগাদের জোরে সাপোর্ট করায় রোহিংগাদের পক্ষে পশ্চিম কথা বলবে না। বাংলার সন্তান রাড়ছে।
৩৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংগালীরা আবিস্কারক জাতি, আল-কেমিরাও হার মানবে।
আবিষ্কারে আপনিও তো কম জান না।
পোর্ট সুবিধা, কন্ট্রাক্ট ফার্মিং এসবই মুল ... "আরসা"রে "মারসা" কিছু না, পাকি এভিয়েশন সাপোর্ট কে "ঘাস ফড়িং"
বলেন যা মন চায় তাই লেখেন। আবিস্কারক জাতি বলে কথা।
জেনেরাখেন। এখন মুল সমস্যা ১০০% বাংলাদেশের ঘাড়ে।
মধ্যপ্রাচ্য-পাকিস্তান থেকে পরিচালিত আরসা জঙ্গি/চরমপন্থিরা চরম সফল হয়েছে।
মাত্র ১২ জন মগ পুলিশ মেরে হাজার হাজার মুসলিমকে সচেতনভাবে মৃত্যুর মুখে ফেলেছে।
৫ লাখ মুসলিমকে পরক্ষভাবে গৃহহারা, জমিহারা করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে পথের ভিকিরি বানিয়েছে।
এরা মুলত বাংলাদেশকেই চরম বিপদে ফেলেছে।
কক্সবাজারের মত সুন্দর পর্যটন এলাকার ব্যাবসা পরিবেশ ধ্বংশ করে রহিংগা বস্তি হচ্ছে না, হয়েগেছে, এরাই হবে জঙ্গি/বিচ্ছিন্নতাবাদিদের মানব ঢাল ওদের পেশোয়ার সীমান্তের মত যুদ্ধক্ষেত্র বানানোর স্বপ্ন দেখছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার ভাবনার সাথে অনেকের ভাবনার মিল হচ্ছে না, সমস্যা
৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যাটা মরাত্মক আকার ধারন করেছে!! রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার সাথে সাথে মিয়ানমারে জাতিসংঙ্ঘের সৈন্য প্রেরণও অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মিয়ানমারে চীনারা আছে, ওখনে জাতি সংঘ সহজে কিছু করতে পারবে না।
৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ওইটাইতো বিশ্ব সংঙ্ঘ( পড়ুন পাঁচ সংঙ্ঘ) এর দুর্বলতা!!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতি সংঘে অনেক দেশের সরকারদের পরিচিত লোকেরা চাকুরী করে; ফলে, ইহা কোনভাবে শক্তিশালী হয়নি কোনদিন।
৪০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩০
অনল চৌধুরী বলেছেন: উপজাতিদের উপর বাংলাদেশ সেনা বাহিনী যে অত্যাচার করেছে, তা সাধারণ বাংগালীরা জানেনি-যুদ্ধটা ভারথীয় মদদে ১৯৭৫ সাল থেকে শান্বিাহিনঅ শুরু করেছিল।চাকমারা কতো বাঙ্গালী মেরেছে আর মারছে তা জানেন?বার্মা থেকে রোহিঙ্গাদের মতোই এইসব উপজাতিরা এদেশে এসে নিজেদের আদিবাসী বলে দাবী করছে।এদের সমর্থন দিচ্ছে কিছু বাম নামের মূর্খ আর এনজিও।এরা পার্বত্য অঞ্চলে সংবিধানবিরোধী অালাদা আইন চালু করেছে।
আসাদকে ৭০% সুন্নীরা চাহেনি-প্রমাণ দেন।সাদ্দাম আর গাদ্দাফি জনপ্রিয় থাকার পরও তাদের সন্ত্রাসী এ্যামেরিকা হত্যা করেছে।
আমার ভাবনার সাথে অনেকের ভাবনার মিল হচ্ছে না, সমস্যা -ভিন্নমত না থাকলে মানুষ নিবোধ হয়ে যাবে।কিন্ত উদ্দেশ্যমূলক মিথ্যাচারকে ভিন্নমত বলেনা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আসাদেরা পিতাপুত্র মিলে ৪৭ বছর সিরিয়া চালাচ্ছে; এগুলো রাজতন্ত্র? সিরিয়ার উন্নয়ন গেছে ১৫% মানুষের পকেটে। এখন ৫ লাখ নিহত, ৩ লাখ পংগু, দেশ বলতে পোড়া মাটি।
গাদাফি চালায়েছে ৪০ বছর; মানুষ যপরিবর্তন চায়।
৪১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩২
অনল চৌধুরী বলেছেন: এ্যমেরিকা শয়তানী না করলে পৃথিবীতে ৯০ অশান্তি বন্ধ হতো।এদের কাজেই গণহত্যা,ষড়যন্ত্র,লুটপাট আর মিথ্যাচার।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা না থাকলে বিশ্বে এখনো রাজতন্ত্রই থাকতো
৪২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১২
অনল চৌধুরী বলেছেন: কোন দেশ কিভাবে চলবে,তা ঠিক করবে সেই দেশের জনগণ।এ্যামেরিকা কে? পাকি-ভারত-বাংলাদেশ মার্কা গণতন্ত্রে চেয়ে আসাদ-সাদ্দাম-গাদ্দাফির রাজত্ন্ত্র অনেক ভালো।ওরা দেশকে উন্নত করেছিল।এ্যামেরিকানরাই এখন বলছে,সাদ্দামই ইরাকের উপযুক্ত শাসক ছিল।কোন দেশের ইতিহাস-সংস্কৃতি-ধর্ম অনুযায়ী একটা শাসনপদ্ধতির সৃষ্টি হয়।উপর থেকে চাপিয়ে দিয়ে ইরাক-লিবিয়াকে ধ্বংস করা হয়েছে।
এ্যামেরিকা তো সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসনপদ্ধতি সমাজতন্ত্রকেও ধ্বংস করেছে।যেসব দেশে রাজত্ত্র নাই,তারাও এই সন্তরাসী দেশকে ঘৃণা করে।
নিজের লুটপাট স্বার্থের জন্য এ্যামেরিকা পরিবর্তন চেয়েছে ইরাক আর লিবিয়ার,ওইসব দেশের মানুষ চায়নি।এগুলি প্রমাণিত সত্য।সবাই জানে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
"এ্যামেরিকা তো সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসনপদ্ধতি সমাজতন্ত্রকেও ধ্বংস করেছে। "
রাশিয়া ও চীনে আমেরিকার কোন প্রভাব ছিলো না কোন কালে; রাশিয়া ও চীনের সমাজতণ্ত্র ধ্বংস করেছে ওরা নিজেরা; রাস্ট্রের হাতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ জমা হয়ে যাওয়ার পর, সেগুলোকে কয়েক লাখ লোক দখল করার জন্য সমাজতন্ত্রকে দাফন করা হয়েছে।
৪৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: রাশিয়া ও চীনে আমেরিকার কোন প্রভাব ছিলো না কোন কালে; রাশিয়া ও চীনের সমাজতণ্ত্র ধ্বংস করেছে ওরা নিজেরা; রাস্ট্রের হাতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ জমা হয়ে যাওয়ার পর, সেগুলোকে কয়েক লাখ লোক দখল করার জন্য সমাজতন্ত্রকে দাফন করা হয়েছে-অাপনার অজানা বিষয় সম্পর্কে জানানোর জন্য প্রতিটা লেখার ব্যাপারে মন্তব্য করেছি।রাশিয়া ও চীনে আমেরিকার কোন প্রভাব ছিলো না কোন কালে..... এই মন্তব্যের পর আপনার এই বিষয়ে অজ্ঞ বা ইচ্ছাকৃত সত্যগোপনের পর আর কোন মন্তব্য লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।
সমাজতন্ত্র ইংল্যান্ড,এ্যমেরিকা,ফ্রান্সসহ পূজিবাদী তথাকথিত গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ বিরোধী একটা মতবাদ,যেখানে শোষণ-নীপিড়ণ বা দেশ দখলের কোন সুযোগ নাই,যেগুলি পশ্চিমাদের মূলনীতি।একারণে ১৯১৭ সালে সোভিয়েট ইউনিয়নে প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে তারা সর্বোতোভাবে তাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করতে থাকে।১৯১৮ সালেই এই দেশগুলি রাশিয়ার উপর সামরিক হামলা পর্যন্ত চালায়।তাতে ব্যার্থ হয়ে শুরু করে প্রচারযুদ্ধ।
পত্রিকা,টিভি,চলচ্চিত্র-সব জায়গায় রাশিয়াকে ভয়ংকর হিসেবে উপস্থাপন করতে থাকে এ্যামেরিকা ও ইংল্যান্ডসহ পশ্চিমারা।জেমস বন্ড,। র্যাম্বো,রকিসহ হাজার হাজার হলিউড ছবিতে রাশিয়ানদের দেখানো হয় দানব হিসেবে।পশ্চিমা পূজিবাদী দেশগুলির ভিতরের কুৎসিত রুপ আড়াল করে মুক্তি ও স্বাধীনতার স্বর্গ বলে মিথ্যা প্রচার চালায়।সমাজতান্ত্রিক দেশগুলিতে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে নিজেদের এজেন্ট ঢোকায়।পশ্চিমে লেখা-পড়া করা গর্বাচভকে দিয়ে যে পেরেস্ত্রেইকাার গ্লাস্টনষ্ট নামের সমাজতন্ত্র ধ্বংসের বীজ রোপণ করা হয়েছিল,তাই পূর্ণতা পায় ১৯৯১ সালে ইয়েলৎসিনের সোভিয়েত ইউনিয়ন ধ্বংসের ঘোষণার মাধ্যমে।এর জন্য সম্পূর্ণভাবে দায়ী এ্যামেরিকা।
আর চীনেও মাও সে তুং এর আমল থেকেই সমাজত্ন্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।চিয়াং কাই শেক কে দিয়ে বেনামি যুদ্ধে করেও পরাজিত হয়ে তাকে দিয়ে চীনেরই অংশ তাইওয়ানকে আলাদা করিয়েছে।তাইৗয়ানকে মারাত্ত্ক বিমান-অস্ত্রপাতি দিচ্ছে চীনকে চাপে রাখার জন্য।১৯৮৯ সালেও ছাত্রদের উস্কানি দিয়ে তিয়েনানমেন স্কোয়ারে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটিয়েছিল এ্যামেরিকা।এতে সফল হলে চীনও এই উন্নয়নের পরিবর্তে আজ পযর্ন্ত ভারতের প্রতিদিন মতো ২৯ কোটি না খেয়ে থাকা লোকের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত
হতো।
আপনাকে আগেও বলেছি,আবারো বলছি,আগে ভালোভাবে পড়াশোনা করে তারপর এইসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লেখেন। না হলে নিজের অজ্ঞতার কারণে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারাবেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপমি গত শতকে বাস করছেন; আমি রাশিয়ায় এক বছর কাজ করেছি ১৯৮০ সালে; ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০১ সাল অবধি আমি বহুবার মস্কো ভ্রমণ করেছি।
আপনি শুনেছেন, আমি দেখেছি।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি সোসয়ালিক ও কম্যুনিজমের পার্থক্যও বুঝেন কিনা আমার সনদেহ আছে।
৪৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: রাশিয়া ও চীনে আমেরিকার কোন প্রভাব ছিলো না কোন কালে; রাশিয়া ও চীনের সমাজতণ্ত্র ধ্বংস করেছে ওরা নিজেরা; রাস্ট্রের হাতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ জমা হয়ে যাওয়ার পর, সেগুলোকে কয়েক লাখ লোক দখল করার জন্য সমাজতন্ত্রকে দাফন করা হয়েছে-অাপনার অজানা বিষয় সম্পর্কে জানানোর জন্য প্রতিটা লেখার ব্যাপারে মন্তব্য করেছি।রাশিয়া ও চীনে আমেরিকার কোন প্রভাব ছিলো না কোন কালে..... এই মন্তব্যের পর আপনার এই বিষয়ে অজ্ঞ বা ইচ্ছাকৃত সত্যগোপনের পর আর কোন মন্তব্য লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি।
সমাজতন্ত্র ইংল্যান্ড,এ্যমেরিকা,ফ্রান্সসহ পূজিবাদী তথাকথিত গণতন্ত্রের সম্পূর্ণ বিরোধী একটা মতবাদ,যেখানে শোষণ-নীপিড়ণ বা দেশ দখলের কোন সুযোগ নাই,যেগুলি পশ্চিমাদের মূলনীতি।একারণে ১৯১৭ সালে সোভিয়েট ইউনিয়নে প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে তারা সর্বোতোভাবে তাকে ধ্বংস করার চেষ্টা করতে থাকে।১৯১৮ সালেই এই দেশগুলি রাশিয়ার উপর সামরিক হামলা পর্যন্ত চালায়।তাতে ব্যার্থ হয়ে শুরু করে প্রচারযুদ্ধ।
পত্রিকা,টিভি,চলচ্চিত্র-সব জায়গায় রাশিয়াকে ভয়ংকর হিসেবে উপস্থাপন করতে থাকে এ্যামেরিকা ও ইংল্যান্ডসহ পশ্চিমারা।জেমস বন্ড,। র্যাম্বো,রকিসহ হাজার হাজার হলিউড ছবিতে রাশিয়ানদের দেখানো হয় দানব হিসেবে।পশ্চিমা পূজিবাদী দেশগুলির ভিতরের কুৎসিত রুপ আড়াল করে মুক্তি ও স্বাধীনতার স্বর্গ বলে মিথ্যা প্রচার চালায়।সমাজতান্ত্রিক দেশগুলিতে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে নিজেদের এজেন্ট ঢোকায়।পশ্চিমে লেখা-পড়া করা গর্বাচভকে দিয়ে যে পেরেস্ত্রেইকা আর গ্লাস্টনষ্ট নামের সমাজতন্ত্র ধ্বংসের বীজ রোপণ করা হয়েছিল,তাই পূর্ণতা পায় ১৯৯১ সালে ইয়েলৎসিনের সোভিয়েত ইউনিয়ন ধ্বংসের ঘোষণার মাধ্যমে।এর জন্য সম্পূর্ণভাবে দায়ী এ্যামেরিকা।
আর চীনেও মাও সে তুং এর আমল থেকেই সমাজত্ন্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।চিয়াং কাই শেক কে দিয়ে বেনামি যুদ্ধে করেও পরাজিত হয়ে তাকে দিয়ে চীনেরই অংশ তাইওয়ানকে আলাদা করিয়েছে।তাইৗয়ানকে মারাত্ত্ক বিমান-অস্ত্রপাতি দিচ্ছে চীনকে চাপে রাখার জন্য।১৯৮৯ সালেও ছাত্রদের উস্কানি দিয়ে তিয়েনানমেন স্কোয়ারে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটিয়েছিল এ্যামেরিকা।এতে সফল হলে চীনও এই উন্নয়নের পরিবর্তে আজ পযর্ন্ত ভারতের প্রতিদিন মতো ২৯ কোটি না খেয়ে থাকা লোকের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত
হতো।
আপনাকে আগেও বলেছি,আবারো বলছি,আগে ভালোভাবে পড়াশোনা করে তারপর এইসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লেখেন। না হলে নিজের অজ্ঞতার কারণে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা হারাবেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখায় মুল ধারণা ভুল থাকলে, লেখা কেহ পড়বে না; এটা সাধারণ ব্যাপার।
৪৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩২
অনল চৌধুরী বলেছেন: সমাজতান্ত্রিক কোরিয়া আকক্রমণ করেছে ১৯৫৩ তে,ভিয়েতনাম ১৯৫৭ তে।ক্যাষ্ট্রোকে ৯৬৩ বারের বেশী হত্যার চেষ্টা করেছে।চে গুয়েভেরাকে বলিভিয়ায় হত্যা করেছে।চিলির আলেন্দেকে ১৯৭৩ এ।সব সমাজতান্ত্রিক দেশ বা নেতা।মুজিবকেও সমাজতান্ত্রিক বাকশাল প্রতিষ্ঠার পর হত্যা করা হয়।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ক্যাপিটেলিজম অনেক অন্যায় করেছে; কিন্তু বিশ্বকে তারাই চালচ্ছে
৪৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার যুক্তি অনুযায়ী চীনের সব নেতাদের বৈদেশিক রিসার্ভ নিয়ে এ্যামেরিকায় পালিয়ে যাওয়া উচিত।তারা সেটা না করে ২২ জন সিআইএ এজেন্টকে বেইজিং এ গুলি করে মেরেছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন সরকারের লোকেরা কানাডা ও আমেরিকায় ক্যাশ ডলারে বাড়ী কিনে ২ দেশের বাড়ীর দাম অনেক বাড়ায়ে দিয়েছে।
৪৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০৪
বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ ভুল সংখ্যাটি ধরে দেয়ার জন্য ঠিক করে দিয়ে গেলাম
ঠিক কথা বলেছেন, মায়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গাদেরকে মানবিক কারণে অআশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের অনেক সুনাম হয়েছে ।
আল্লাহ যদি বাংলাদেশের ১৭০০,০০০০০ ( সতের শত লক্ষ্য ) মানুষকে খাওয়ায়ে পড়ায়ে রাখতে পারেন তাহলে এখানে আশ্রিত মাত্র ১০ লক্ষ্য মানুষকেও খাওয়ায়ে পড়ায়ে রাখার তৌফিক দিবেন । মায়ানমার শুধু তার নীজের রুজি রোগগারের দরজাকেই খাটো করেছে নীজেরাই নীজেদের কিসমত খাটো করেছে । রোহিঙ্গারা সেখানকার একটি পরিশ্রমী কৃষি শ্রমিক শক্তি ছিল , এখন তাদের কৃষিতে শিঘ্রই ভাটা পড়বে , মায়ানমারের সামরিক জান্তার আওতায় দীর্ঘদিন ধরে বিনা প্রয়োজনে রিক্রটকরা আকামা সেনাবাহিনীর লাখ লাখ সদস্যদেরকে সেখানকার হালচাষের কাজে লাগাতে হবে । দিন সকলের একরকম যায়না বেশীদিন । অতএব, মায়ারমারের রোহিঙ্গাদের সর্বনাশে কেও যেন নীজেদের জন্য পৌষমাস হিসাবে গন্য না করে ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি হয়তো জানেন না যে, বার্মায় খাদ্য চাষ করছে চীনারা; বার্মিজরা খেয়েও শেষ করতে পারবে না।
৪৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৩৮
বিলুনী বলেছেন: দেখা যাক সামনের দিন গুলিতে কি অবস্থা দাঁড়ায় ।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অবস্হা যদি ৪৬ বছরের প্যাটার্ণ অনুসরণ করেন, জাতির বদনাম হবে।
৪৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি বহুবার মস্কো ভ্রমণ করেছি-অামি গত শতকের কথাই বলেছি।এতা দেশ ঘুরেও সত্য বা নিরপেক্ষভাবে মত প্রকাশ শিখতে পারেননি।
রাশিয়ায় থাকলে একথা জানা উচিত যে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলিতে পতিতাবৃত্তির কোন অস্তিত্ব ছিল না,যা পূজিবাদী দেশে অচিন্তনীয়।
চীন সরকারের লোকেরা কানাডা ও আমেরিকায় ক্যাশ ডলারে বাড়ী কিনে ২ দেশের বাড়ীর দাম অনেক বাড়ায়ে দিয়েছে-চীন এ্যামেরিকা-সব দেশেই দুর্নীতি আছে।কিন্ত তারপরও চীনে কোন ভিক্ষুক নাই।
আপনি হয়তো জানেন না যে, বার্মায় খাদ্য চাষ করছে চীনারা; বার্মিজরা খেয়েও শেষ করতে পারবে না-বার্মা সবসময়ই খাদ্য রফতানীকারক দেশ।এজন্য আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞাতেও দূর্বল হয়নি।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
সমাজতন্ত্র সারা বিশ্বের জন্য মানবতার অর্থনীতি; রাশিয়ার ও চীনের লোকেরা এটার জন্য প্রাণ দিয়েছিল, তারাই আবার এটাকে পদদলিত করেছে।
৫০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫০
অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি সোসয়ালিক ও কম্যুনিজমের পার্থক্যও বুঝেন কিনা আমার সনদেহ আছে। [/sbআপনি এতা বুঝেও এ্যামেরিকার সকল অপকর্মের অন্ধ সমর্থন অার চীনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি আমেরিকার অপকর্মের সমর্থক নই; আমেরিকা একটা শক্তি যাকে বিশ্বের সরকারেরা চাচ্ছে; এমনকি চীন ও রাশিয়াও আমেরিকাকে অনুসরণ করছে।
৫১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি রাশিয়ায় এক বছর কাজ করেছি ১৯৮০ সালে; ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০১ সাল অবধি আমি বহুবার মস্কো ভ্রমণ করেছি।
আপনি শুনেছেন, আমি দেখেছি। দেখার চোখ থাকলে বুঝতেন,সমাজতন্ত্র কতোটা উন্নত অার মানবিক।রবীন্দ্রনাথের মতো ইংরেজদের দালালও তা স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল রাশিয়ার চিঠিতে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি দেখছি রাশিয়ার সেই যুগ, আমি আজকে দেখছি সেই জাতির মানবিক পতন।
৫২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রবাদ আছে,মূর্খ চোখে দেখেও যা বোঝেনা,জ্ঞানী না দেখেও তার চেয়ে বেশী বোঝে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
তা সঠিক, তবে যারা দেখার সুযোগ পান, তারা সবার চেয়ে বেশী সঠিক হওয়ার সম্ভাবনা।
৫৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: রাশিয়া ও চীনে আমেরিকার কোন প্রভাব ছিলো না কোন কালে; রাশিয়া ও চীনের সমাজতণ্ত্র ধ্বংস করেছে ওরা নিজেরা; রাস্ট্রের হাতে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ জমা হয়ে যাওয়ার পর, সেগুলোকে কয়েক লাখ লোক দখল করার জন্য সমাজতন্ত্রকে দাফন করা হয়েছে-অামার একটা যুক্তিও খন্ডন করতে পারেননি যুক্তি দিয়ে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা ব্লগে আছি কিছু বিষয় নিয়ে আলাপ করছি; আপনার যুক্তি খন্ডনের চেস্টা আমি করছি না, আমি আমার ধারণা তুলে ধরছি
৫৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫২
অনল চৌধুরী বলেছেন: এমনকি চীন ও রাশিয়াও আমেরিকাকে অনুসরণ করছে-কোনদিকে? রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র ধ্বংস করা হয়েছে।আর চীনে চলছে একদলীয় শাসন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
চীন ও রাশিয়া আমেরিকাকে অনুসরণ করে ক্যাপিটেলিজমে প্রবেশ করেছে।
৫৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি আমেরিকার অপকর্মের সমর্থক নই; আমেরিকা একটা শক্তি যাকে বিশ্বের সরকারেরা চাচ্ছে-কোন সরকাররা চাচ্ছে?বিশ্বের ৮০% মানুষ আর দেশ এ্যামেরিকাবিরোধী।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সৌদী, জর্ডান, কানাডা ... সবাই আমেরিকাকে পাশে চায়
৫৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪০
অনল চৌধুরী বলেছেন: ০ এর আগে পরে আরো হাজারটা শূ্ণ্য দিলেও ০ই থাকে।এইসব দেশও তাই।চীন,রাশিয়া,ব্রাজিল-দক্ষিণ এ্যামেরিকা,অাফ্রিকার মতো বড় দেশগুলি সবাই তাকে ঘৃণা করে।
আপনার এ্যামেরিকা সৌদি রাজন্ত্রকে গণতণ্ত্রী বানায় না কেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি আমেরিকার অর্থনীতির সাপোর্টার নই।
আোনেক দেশের মানুষ আমেরিকা পছন্দ করে না; কিন্তু তাদের সরকারেরা পছন্দ করে।
৫৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৪৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: চীন ও রাশিয়া আমেরিকাকে অনুসরণ করে ক্যাপিটেলিজমে প্রবেশ করেছে-পূজিবাদ কি এ্যামেরিকার পেটেন্ট করা সম্পত্তি?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুঁজিবাদকে বিশ্বে টিকায়ে রেখেছে আমেরিকা; না হয়, পুঁজিবাদের বিবর্তন ঘটতো ভালোর দিকে।
৫৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫০
অনল চৌধুরী বলেছেন: ক্যানাডা কবে থেকে পাশে চায়?তারা এ্যামেরিকার বিরোধী।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: জয় বাংলার স্বাধীনতা,
জয় বাংলার জনগণ,
জয় বাংলার সরকার ।