![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।
চীন বার্মায় কন্ট্রাক্ট ফার্মিং করছে, বার্মার তেল গ্যাস কিনছে ও এসবের টেকনোলোজীর উন্নয়নে ব্যবসা করছে, ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরি করছে, এবং ভবিষ্যতে সস্তা শ্রমের সুযোগ নিয়ে কিছু উৎপাদন ব্যবস্হা চালু করবে, ক্রমেই বার্মার অর্থনীতিকে গিলে ফেলবে, একদিন বার্মিজরা ওদের কাজ করে খাবে। চীনারা উত্তর পশ্চিম চীনে তাজিক-উজবেক-তুর্কী মুসলমানদের নিয়ে ঝামেলায় আছে; বার্মা সরকার যদি রোহিংগা তাড়াতে বুদ্ধি চায়, বুদ্ধি দিবে; মানুষ মারা চীনাদের জন্য কিছুই না।
ভারত বাংলাদেশ থেকে যেই ধরণের পোর্ট সুবিধা চেয়েছিল তা হয়নি, এখন সেটা আরাকানে করবে, মনে হচ্ছে; তাতে উত্তর পুর্বের রাজ্যগুলোর মালামাল ওদিক দিয়ে যাবে; আবার, বার্মার জংগলে উলফা মুলফাদের মুল ঘাঁটি; বার্মার সাথে সম্পর্ক ভালো হলে, বার্মার জংগল থেকে ওরা পালাবে। ভারত নিশ্চয় রোহিংগা মোহিংগাদের ব্যাপার নিয়ে বার্মার সাথে জড়াবে না।
ইউরোপ ও আমেরিকা ন্যাটোর স্বার্থ দেখছে, তারা চাহে না যে, বার্মা চীনের পেটে চলে যাক; বার্মা চীনের পেটে চলে গেলে ওদের কোন ক্ষতি হওয়ার কথা নয়; তবে, মানসিক ব্যথা সব সময় থাকে; আমেরিকা ও ইউরোপ সুচিকে পশ্চিমের সাপোর্টার মনে করে আসছে। বার্মার সম্পদ ও ৬ কোটী মানুষের বাজার নিয়ে আমেরিকান ও জার্মানরা মাথা ঘামাচ্ছে বলে মনে হয় না। ইউরোপ বা ন্যাটো মরা রোহিংগাদের ক্ষতি করার কোন প্রয়োজন অনুভব করার কোন কারণ থাকতে পারে না।
পাকিস্তান নাকি বার্মাকে কিসব যুদ্ধ বিমানের টেকনোলোজী দিচ্ছে? ওসব কি বিমান, নাকি ঘাস ফড়িং কে জানে! বার্মা সেগুলো দিয়ে কি করবে? পাকিস্তান যদি বার্মার বন্ধু হতে পারে, রোহিংগারা কেন হতে পারবে না?
আজকে ব্লগে দেখলাম, এক ব্লগার লিখেছেন যে, আমেরিকান টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্ট নাকি বার্মাকে রোহিংগা মারার লাইসেন্স দিয়েছে! আমার বিশ্বাস হয় না, যে এইসব মিডিয়া কোন কারণে নীরিহ রোহিংগাদের হত্যায় কাউকে সাপোর্ট করবে। তবে, তারা "আরসা", "মারসা"কে সাপোর্ট করবে না কখনো।
বাংগালীরা আবিস্কারক জাতি, এরা আরবদের আল-কেমিদের থেকে অনেক বেশী গুণী, এদের আবিস্কার "তিল থেকে তাল তৈরি"; ফলাফল, ঘরে তিলের তেল নেই; কারণ, তিল থেকে তাল বানানোর ফলে তিল শেষ; আবার তালের রসের পিঠাও নেই, কারণ তিলের থেকে তৈরি কৃত্রিম তালে রস নেই, উহার সঠিক আকারও নেই, উহা ভার্চুয়াল।
রোহিংগাদের হত্যা করতে জলদস্যুর বাচ্চারা একাই যথেষ্ট।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরকার আদালত বাংগালীদের সাক্ষী ডিস-কোয়ালিফাই করবে, মনে হয়।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: বাংলাদেশের পক্ষে কেউ নেই। ৭১ এ ভারতের স্বার্থ ছিল বলে বাংলাদেশের তিন লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে, মুক্তিবাহিনীকে বাঁশের লাঠি সরবরাহ করেছে। কিন্তু এখন সেরকম কোন স্বার্থ কারো নেই।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারত ১ কোটীকে আশ্রয় দিয়েছিল, সবচেয়ে আধুনিক অস্ত্র দিয়েছিল; আপনি মনে হয়, পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৫
এম আর তালুকদার বলেছেন: নিজেদের মধ্যে পুরনো যুদ্ধের আলোচনা বন্ধ করে সাম্প্রতিক বিষয়ে আলোচনা করুন। পোস্টটির প্রথম অংশ খুব ভাল লেগেছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
ওকে
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: মিনায়মারের লোকজন অতি বাড়া বাড়ছে।
কথায় আছে অতি বেড়ো বা। ঝড়ে পরে যাবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
কয়েক বছর পর, নিজ দেশে বসে, চীনাদের কাজ করে খাবে
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: যে অস্ত্র তখন দিয়েছিল, আর যে পরিমাণ শরণার্থীকে খাইয়েছিল, তার কয়েকশ' গুণ তারা দেশ স্বাধীন হবার ৪/৫ বছরেই উশুল করেছে। আমার বাবা/দাদারা তখন যদিও বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, মা নিজ হাতে রান্না করে মুক্তি বাহিনীর ক্যাম্পে দিয়ে এসেছিলেন, আমি সে সময় বেঁচে থাকলে কি করতাম - তা নিশ্চিত নয়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ভাবনা শক্তি সীমিত, ও আপনার স্বরচিত ইতিহাস আছে; আপনার মতো লোকেরা জাতির জন্য বড় ধরণের দু:খ
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রোহিঙ্গারা পালিয়ে একই ভাষা, একই চেহারা এবং একই ধর্মের একটা দেশে আসছে। তাই হয়তো চীন আমেরিকা ব্যপারটাকে সিরিয়াসলি নিচ্ছেনা। এখন বাংলাদেশের কুটনীতির উপর রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে...
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকা ক্লান্ত হয়ে গেছে, ওরা জানে যে, বার্মা মার্মা এগুলো মানুষ নয়, জীব জানোয়ার।
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১
কানিজ রিনা বলেছেন: আজকে একটা লেখায় পড়লাম আরসা জঙ্গী
দুই হাজারের মত বাংলাদেশে ঢুকেছে। তারা
পার্বত্য দুর্গম এলাকায় প্রশিক্ষন দিবে আরও
রহিঙ্গাকে। আরে পার্বত্য দুর্গম এলাকায় শন্তু
লারমার দল কি আঙুল চুসবে বসে বসে।
এইসব কথা শুনলে কেমন লাগে। আরসা
বাহিনী জঙ্গী তার প্রমান কি। তারা কি আত্ব
ঘাতী বোমা বহন করেছে। হইলে হতে পারে
তারা গেড়িলা যুদ্ধর চেষ্টা চালিয়েছে।
অথচ এবার স্বরনার্থীরা সবই নারী শিশু বৃদ্ধা।
এই সব অসহায় মানুষের বিপদ ডেকে আনা
কিছু মানুষের বানোয়াট মিথ্যাচার লেখায়
ধীক্কার দেওয়া ছারা আর কিছু বলা যায়না।
আপনি ঠিকই বলেছেন বার্মাজাতী প্রাচীন কাল
থেকেই জল দশ্যু। এরা অসভ্য বর্বর জাতী
আন্তরজাতীক মানবঅধিকার জাতীসংঘর
ধারধারেনা। অসংখ্য ধন্যবাদ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আরাকানে গেরিলা যুদ্ধের পরিবেশ নেই; রোহিংগাদিগকে বাংলাদেশ, ইনদোনেশিয়া, মালয়েশিয়ানদের কুটনীতির উপর আস্হা রাখতে হবে; অন্য দেশেরসমুহের সহানুভুতি পাবার চেস্টা করতে হবে রোহিংগাদের।
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংগালীরা আবিস্কারক জাতি, আল-কেমিরাও হার মানবে।
আবিষ্কারে আপনিও তো কম জান না।
পোর্ট সুবিধা, কন্ট্রাক্ট ফার্মিং এসবই মুল ... "আরসা"রে "মারসা" কিছু না, পাকি এভিয়েশন সাপোর্ট কে "ঘাস ফড়িং"
বলেন যা মন চায় তাই লেখেন। আবিস্কারক জাতি বলে কথা।
জেনেরাখেন। এখন মুল সমস্যা ১০০% বাংলাদেশের ঘাড়ে।
মধ্যপ্রাচ্য-পাকিস্তান থেকে পরিচালিত আরসা জঙ্গি/চরমপন্থিরা চরম সফল হয়েছে।
মাত্র ১২ জন মগ পুলিশ মেরে হাজার হাজার মুসলিমকে সচেতনভাবে মৃত্যুর মুখে ফেলেছে।
৫ লাখ মুসলিমকে পরক্ষভাবে গৃহহারা, জমিহারা করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে পথের ভিকিরি বানিয়েছে।
এরা মুলত বাংলাদেশকেই চরম বিপদে ফেলেছে।
কক্সবাজারের মত সুন্দর পর্যটন এলাকার ব্যাবসা পরিবেশ ধ্বংশ করে রহিংগা বস্তি হচ্ছে না, হয়েগেছে, এরাই হবে জঙ্গি/বিচ্ছিন্নতাবাদিদের মানব ঢাল ওদের পেশোয়ার সীমান্তের মত যুদ্ধক্ষেত্র বানানোর স্বপ্ন দেখছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মনের মতো করে পড়ে তৃপ্তি নিয়ে ফিরলাম শ্রদ্ধেয় । কিছু উচিৎ কথা বলেছেন, সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানাতে কৃপণতা দেখাচ্ছি না।
আজ ব্লগে দেখলাম একজন খুব ভালো ব্লগার নেপালের সিনেমার ফটোগ্রাফি দিয়ে রোহিঙ্গা নির্যাতনের পোষ্ট দিয়েছে!
আগে আমি ব্লগারদের জাতির বিবেক মনে করতাম, মনে করতাম ব্লগাররা কখনো মিথ্যে প্রচার করে না। সেটা ভুল প্রমাণ হচ্ছে দিনদিন!!